নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষ

সরোজ মেহেদী

The inspiration you seek is already within you. Be silent and listen. (Mawlana Rumi)

সরোজ মেহেদী › বিস্তারিত পোস্টঃ

চঞ্চল-মা-ধর্ম-ধর্মনিরপেক্ষতা বনাম রোগ ও ব্যবসা তত্ত্ব

১৬ ই মে, ২০২১ দুপুর ২:২৫

চঞ্চল ইস্যু কিছুটা পুরনো হয়েছে। কিন্তু এর রেশ এখনো দেশের মিডিয়াগুলোতে রয়ে গেছে। যারা নিজেদের সেক্যুলার বা অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের ভ্যানগার্ড হিসেবে তুলে ধরতে চান তারা কথা চালিয়ে যাচ্ছেন। তাই আমারও মনে হলো কিছু বলি। লেখার মেইন ফোকাস আমাদের মিডিয়া, বুদ্ধিজীবী ও সাংস্কৃকি জগৎ।


১. চঞ্চল ও তার মায়ের ছবির নিচের কমেন্ট নিয়ে যারা অতিপ্রতিক্রিয়া দেখালো আমার কাছে তারাই মূলত অতি সাম্প্রদায়িক, মারাত্মক মতলববাজ। চঞ্চল নিজেও আমার কাছে মতলববাজদেরই একজন হলো (আমার পছন্দের অভিনেতা)।
মা দিবসে পোস্ট করা চঞ্চল ও তার মায়ের ছবির নিচে করা হাজার ১১ কমেন্ট থেকে ২/৪ টা কমেন্টকে কেন্দ্র কের যেভাবে যুদ্ধযুদ্ধ অবস্থা দেখালো আমাদের মিডিয়া এটাকে কি বলব? ওদের অস্তিত্বের সংকট নাকি মানসিক সমস্যা! নাকি দাসপ্রীতি! আমি ঢাবির এক অধ্যাপকের স্ট্যাটাস দেখে চঞ্চলের পোস্টের হাজার দুয়েক কমেন্ট পড়লাম। সেখানে দেখলাম অধিকাংশ কমেন্টই সুন্দর। ভালোবাসায় ভরা।

কিছু মানুষ কমেন্ট করেছে 'এতদিন আপনাকে মুসলিম জেনে আসা এই আমি'। আরেকজন আপনি কি মুসলিম না!
এই কমেন্টগুলো সাম্প্রদায়িক হয় কেমনে আমার জানা নাই। (ফ্যানরা এতটুকু বলার অধিকার রাখে না!)

২. আমাদের মধ্যে প্রগতিশীল সাজার একটা অতিপ্রবণতা আছে (বাঙালি এই শব্দটাকে মূলত বলাৎকার করে ছেড়েছে।) এই প্রবণতাটা অনেক সমস্যার মূল বলে আমার কাছে মনে হয়। (এই সুযোগসন্ধানী গোষ্ঠীটি কোন একটা ইস্যুর জন্য উৎপেতে থাকে। তারপর ঝাঁপিয়ে পড়ে।) গতকাল যেমন কথিত নাট্যজন নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুসহ একদল উটপাখি ডানা ঝাঁপটেছে। অথচ এইসব ভেড়ার পালের মুখ বছরের অধিকাংশ সময়ই বালুতে ঢাকা থাকে। আমি শিউর ওরা চঞ্চলের ওয়ালে গিয়ে দেখেওনি- কি ঘটেছে। দেশের অন্যসব সাম্প্রদায়িক ইস্যুতেও ওরা টিনের চশমা দিয়ে যা দেখার দেখে। কথা বলে ধান্দার মুখে...সব দেখে সুবিধার চোখে…
ওরা চায় না আমাদের সমাজটা সব মানুষের সব ধর্মের হোক। ওরা মানুষে মানুষে, ধর্মে ধর্মে কাজিয়া দেখলে মিচকি হাসি দেয়...নইলে ধান্দা লাটে উঠে বলে কথা।

৩. হাজার দুয়েক কমেন্ট পড়ে ও কয়েকজন কমেন্টকারীর স্ক্রিনশট (৩/৪টার বেশি না।) দেখে বুঝলাম কেউ কেউ চঞ্চল হিন্দু জেনে তাকে আর পছন্দ না করা, আনফলো করার কথা বলেছেন। কেউ বলেছেন 'ইসলামই' শ্রেষ্ঠ ধর্ম। কিন্তু এটা অনুপাতে খুবই কম। (ফেসবুকীয় নয়া মুমিনদের আরও কিছু খারাপ কমেন্ট থাকবে ধারণা করি।)
তারপরও বলব, কিছু অর্বাচীন কমেন্টকে কেন্দ্র করে যেভাবে আরেকটা ধর্ম ও তার অনুসারীদের নিশানা করা হয়েছে সেটা আরও বেশি দৃষ্টিকটু হলো। মনে হচ্ছে নিশানা করার জন্য একটা উপলক্ষ্য দরকার ছিল। সেটা কয়েকদিনের জন্য পাওয়া হয়ে গেছে। এখন সেই সুযোগের ফসল ঘরে তোলার পালা।

অফ টপিক (মুসলমান বা ইসলাম ধর্ম সংক্রান্ত কোন ইস্যুতে বাংলাদেশে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা কিভাবে অতিপ্রিতিক্রিয়া দেখায় তা দেখা গেল চঞ্চলের এই পোস্টের নিচে। ২/৪টা কমেন্টকে হাতিয়ার করে একটা দেশ, সমাজ ও ধর্ম যথারীতি কাঠগড়ায়। ব্যাপারটা ভেবে দেখবেন ভাই-বোনেরা- এতে আমাদের কারোরই লাভ হবে না। একটা সমাজ খালি পেছনের দিকে যাবে। এমন করতে করতে একদিন সত্যিই সত্যিই ধর্মান্ধতার ভূত সত্যি হয়ে দেখা দেবে। ধর্মের জন্য মিছামিছি রক্ত কম ঝড়েনি এই জনপদে। আর কত?)
৪. চঞ্চল নিজেও এইসব প্রগতিশীল উজবুকদের হল্লাতে যেভাবে প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে তাতে যথেষ্ঠ বিরক্ত হয়েছি। রাজনৈতিক দালালী আর সামাজিক বাস্তবতা বিবর্জিত হওয়ায় এই দেশে কোন সেলিব্রেটিই সব মানুষের সেলিব্রেটি বলে বিবেচিত হয় না। চঞ্চল এর বাইরে না। বরং তার ভূমিকা আরও বেশি প্রশ্নবিদ্ধ। আমি বাংলাদেশী চলচ্চিত্র বা নাটক কোনটাই দেখি না। এই প্রজন্মে কারা অভিনয় করে তাও জানি না। (ওদের দেখার রুচিও হয় না সত্যি কথা বলতে।)

রিয়াজ একসময় আমার প্রিয় নায়ক ছিল। এখন ওরে দেখলে মায়া হয়। (রাজনীতির বেলাল্লাপনা একমাত্র কারণ না। কলকাতার প্রসেন জিৎ, ঋতুপর্ণার দিকে তাকালে রিয়াজ, ওমর সানী এদের নিয়ে কষ্টটা আরও বেড়ে যায়। আমার কাছে এখনো কলকাতাই বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতির ভরসার নাম। কেন কলকাতা ভরসা কখনো নিজের মতটা লেখার চেষ্টা করব।)

৫. কথা হচ্ছে, আমরা সমাজের কোন অংশটাকে ধরব? ৯৯ ভাগ যারা সুন্দর কথা বললাম তাদের। না ঐ ০১ ভাগকে? ঐ ০১ ভাগের মধ্যে নকল মানুষও আছে বলেই আমি ধারণা করি। এক ধরনের স্যাবুটাজ খেলা চলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। যে ব্যক্তি এক আইডি থেকে কমেন্ট করেন। তিনিই আবার আরেক আইডি দিয়ে এটাকে খারাপ সাব্যস্ত করে স্ট্যাটাস দেন। নিন্দা জানান। (হিন্দু-মুসলিম, আওয়ামী-বিএনপি সব বেলাতেই এটা প্রযোজ্য।)
ধর্ম অবমাননার অভিযোগের ক্ষেত্রেও এর আগে আমরা একই অভিজ্ঞতার কথা শুনেছি।

অনেক দিন ধরেই ভাবছি। আমাদের বিবেক মরে গেছে। মানুষের মধ্যে মানুষ কম, ভণ্ডের সংখ্যা বেশি। সামাজিক পচন ধারণারও বাইরে। লোক দেখানো ব্যাপারটা একটা ফ্যাশনে পরিণত হয়েছে। আমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ বা প্রভাবশালী মানুষদের মনন বুঝে, না জেনেই বা সত্য গোপন করে একটা পক্ষ নেই। নিয়ে সাধু সাজার চেষ্টা করি। বা নিরাপদ থাকার।
তাবৎ পৃথিবীর তুলনায় বাংলাদেশে ‘ধর্ম’ ইস্যুটা বড় কোন সমস্যা বলে আমার মনে হয় না। বাংলাদেশের রাজনীতিতেও বিশেষ কোন ধর্ম নিশানা না। এই দেশের সাধারণ মানুষ এসব পছন্দও করে না বা বুঝে না। কিন্তু দেশের মিডিয়া ও বুদ্ধি বেচে দেয়া একটা গোষ্ঠী মনেপ্রাণে চায় এখানে ধর্ম একটা ইস্যু হোক। ওই যে না হলে ওদের ব্যবসায় ভাটা পড়ে…

কালকে চঞ্চল ইস্যুতে যারা অতিপ্রতিক্রিয়া দেখালো তাদরকে আমি তাই মতলববাজ ছাড়া আর কি বলব? সুবিধাবাদী শব্দটা দিয়ে তাদের পরিচয় উদঘাটিত হয় না। এরা বরং দুবৃত্ত...ধান্দাবাজ...

(অফ টপিক) এবার মুসলিম ভাইদের বলি। আপনাদের ধর্ম যদি শান্তির ধর্ম হয়ে থাকে, আপনারা যদি অসাম্প্রদায়িক হয়ে থাকেন তাহলে সংখ্যাগরিষ্ঠ হিসেবে এটা আপনাদেরই দায়িত্ব যারা সংখ্যায় কম তাদের ভয়ভীতি দূর করা ও সহাস্য সহাবস্থান নিশ্চিৎ করা।
ফেসবুকের মুসিলম নামীয় অতি মুমিন বান্দাদের ব্যাপারে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করাটাও আপনাদের দায়িত্ব। এদের দমন করাটাও দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। এরা ধর্মের নামে যেসব কথা লিখে তা কখনো কখনো নিষিদ্ধ পল্লীকেও ছাড়িয়ে যায়।
আপনারা আজকে সংখ্যাগুরু বলে সংখ্যালঘুদের ব্যাথা বুঝেন না। কিন্তু আরেক দেশে যেখানে মুসলমানরা সংখ্যালঘু সেখানকার কারো সাথে কথা বলে দেখেন। দেখবেন যন্ত্রণায় বুক টনটন করে। তাদের যন্ত্রণাটা বুঝে নিজ দেশে সেটা লাঘবের চেষ্টা করেন। যদি পারেনতো এটাই হবে প্রকৃত ধার্মিকতা। জীবন হবে স্বার্থক। এই দেশ ও ধর্ম নিয়ে তখন প্রকৃত অর্থেই আমরা গর্ব করতে পারব।
এবার আমার কথা বলি,

যারা একজন মানুষের মায়ের ছবির নিচে ধর্ম টেনে এনে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখালো বা ঐ অভিনেতাকে বর্জনের ডাক দিল ওদেরকে আামর কাছে মানসিকভাবে সুস্থ মনে হয়নি। ওরা আমাদের সমাজের ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র অংশও না। আমার বিশ্বাস, যে স্যোশাল মিডিয়া ঝড়ে এদের অস্তিত্ব প্রক্যাশমান এমন আরেক ঝড়েই ওরা বিলীন হয়ে যাবে। মুসলিম সমাজ বলতে আমি যা দেখি ও বুঝি সেখানে আমি কখনো ঘৃণার চাষবাষ দেখিনি। মুসলিম সমাজ বলতে আমি বুঝি সব মানুষের শান্তিতে বসবাস।
দুনিয়ার সব মানুষ, সব মা আর সব ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা। ধর্ম নিয়ে বিভাজন, ধর্ম ধর্ম খেলা বন্ধ হোক। মানুষ হোক কেবলই মানুষ। পৃথিবীটা হোক সব মানুষের জন্য বাসযোগ্য।


শেষ করি অঞ্জন দত্তের একটি গান দিয়ে,
'আমার জানলা দিয়ে একটুখানি আকাশ দেখা যায়
আমার জানলা দিয়ে আমার পৃথিবী।
সেই পৃথিবীতে পাশের বাড়ির কান্না শোনা যায়
কেউ জানলা খুলে অ্যালাবামায় বাংলা গান গায়
কেউ পড়ছে গীতা বসে তার জাপানী জানালায়
সেই পৃথিবীর নাম ঢাকা কী বাংলাদেশ জানিনা
তুমি তোমার পৃথিবীর নামটা জান কী
আমার জানলা দিয়ে আমার পৃথিবী'
(ঈষৎ পরিবর্তিত)

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই মে, ২০২১ দুপুর ২:৫৫

এ আর ১৫ বলেছেন: খুব ভালো কথা বলেছেন, মাত্র কয়েকটা নেগেটিভ কমেন্ট নিয়ে এত মাতন কেন? প্লিজ আকাশের দিকে থুতু ফেলেন না, নিজের মুখে এসে পোড়বে, আমরা আগে দেখেছি কোটি কমেন্টের মধ্য একটা ইসলাম বিরুধি কমেন্ট কেউ করেছে বেনামে সাথে সাথে হিন্দু পাড়া আক্রমণ, ভাংচুর, নাস্তিক হত্যা এবং এদের ফাসির দাবিতে জিহাদি হুংকার, ওয়াজ মহফিলে মুরতাদ হত্যার ঘোষনা ইত্যাদি।
এগুলো ঘটে কোটিতে একটা ইসলাম বিরুধি কমেন্টের জন্য।
সাকিবুল হাসান পুজা মন্ডপে গিয়েছিল এই কারনে হত্যার হুমকি সহ লাখ লাখ গালাগালি।
লিটন দাসে গালাগালি যখন ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে ফেসবুকে পোস্ট দেওয়ার জন্য।

১৬ ই মে, ২০২১ বিকাল ৫:২৬

সরোজ মেহেদী বলেছেন: কমেন্ট পড়েতো কিছু দেখেন বলে মনে হলো না।

২| ১৬ ই মে, ২০২১ রাত ৮:৪১

অনল চৌধুরী বলেছেন: নাটক-টিভি বা চলচ্চিত্র দেখা-সবই ধর্মবিরোধী।
এক ধর্মের লোক এটা করলে ঠিক, আরেক ধর্মের লোক করলে খারাপ-নিজেদের ইচ্ছামতো এরকম তত্ব দেয়ার কোনো সুযোগ নাই।
কেউ নিজেকে ধার্মিক দাবী করলে তার উচিত হবে ঘর থেকে ডিশ এ্যান্টেনা বিদায় করে শুধু ধর্মীয় অনুষ্ঠানের ডিভিডি কিনে দেখা।
যাকে নিয়ে এতোকথা, সে নিজেও মহা ধড়িবাজ।

২৫ শে মে, ২০২১ রাত ১১:৩৪

সরোজ মেহেদী বলেছেন: ডিশ এ্যান্টেনা রেখেও ধার্মিক হওয়ার সুযোগ আছে বলে আমার মনে হয়।

৩| ১৭ ই মে, ২০২১ রাত ১২:১৪

এ আর ১৫ বলেছেন: কমেন্ট পড়েতো কিছু দেখেন বলে মনে হয় না

-------- আমি তো কোন কমেন্ট পড়ি নি, আপনার লিখা আর্টিকেল পড়ে কমেন্ট লিখেছি। আপনার লেখার মূল কথা হোল হাজারের মধ্যে একটা নেগেটিভ কমেন্ট নিয়ে কেন এত তোলপাড় এবং এমন ভাব নিয়েছেন এই কর্ম শুধু প্রগতিশিল নামক ছত্রাক গুলো করে থাকে ইত্যাদি।
আপনার লেখার ফাকটা দেখিয়ে দিলাম, কোটি মন্তব্যের ভিতর কেঊ যদি একটি ইসলাম বিরুধি কিছু লিখে তাহোলে পরিনতি কি হয়। সেই বিষয়টাকে হাই লাইট করলে লিখাটা ব্যালেন্স হোত কিন্তু সেটা আপনি করেন নি। ধন্যবাদ

২৫ শে মে, ২০২১ রাত ১১:৩৭

সরোজ মেহেদী বলেছেন: টিনের চশমা খুলে খোলা চোখে তাকান তাহলে দেখবেন-ইসলাম বিরোধী হাজার হাজার লেখা এই দেশে লেখা হয়। মুসলমানরাই মুসলমান নামীয়দের কর্মকাণ্ডের সবচেয়ে বড় সমালোচক।

ইসলামের সমালোচনা না শুধু উদ্দেশ্যমূলকভাবে কটাক্ষ, গালাগাল বা অযৌক্তিক কথাবার্তা বলা হয়। অনেকে বাংলাদেশ ছেড়ে ইউরোপে যাওয়ার লোভেও এসব করে।

আমি বলার স্বাধীনতায় বিশ্বাসী। বিশ্বাস করি, ধর্ম কখনো পরিচয় নির্ণায়ক হতে পারে না। একটা দেশ বা সমাজ শুধু ধর্ম, শুধু ভাষা বা শুধু মানুষের ভিত্তিতে হয় না। আমার কাছে মানুষের আসলে কোন দেশই হয় না।

৪| ১৭ ই মে, ২০২১ রাত ১২:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: দুষ্ট লোকদের মাথায় ধর্ম জেকে বসেছে।
ধর্ম দিয়ে আধুনিক পৃথিবী চলতে পারে না।

২৫ শে মে, ২০২১ রাত ১১:৩৩

সরোজ মেহেদী বলেছেন: আধুনিক আর অনাধুনিক বলে আমার কাছে কিছু নেই ভাই। আজ যা আমার কাছে আধুনিক কাল তা আমার ছেলের কাছে সেঁকেলে।

৫| ১৭ ই মে, ২০২১ রাত ১২:৫৯

নীল আকাশ বলেছেন: ভালো লিখেছেন।

২৫ শে মে, ২০২১ রাত ১১:৩৪

সরোজ মেহেদী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.