| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মোহাম্মাদ আবু সাইদ
.....অজানা কে জানতে ভালোবাসি!! যা আমি জানিনা, তা আমি বলিনা! আমি যা নিজে মানিনা, তা অন্যকে নসীহত করি না!
(পরবর্তী অংশ)
হঠাৎ করে দুদকের উল্টো অবস্থান নেয়াটা স্বাভাবিকভাবেই ডেসটিনির ডিস্ট্রিবিউটর-বিনিয়োগকারীসহ সচেতন মহলে অদ্ভুত বলে বিবেচিত হলেও কোন বিশেষ কারনে মিডিয়ার এড়িয়ে যায় বিষয়টি। দুদকের পক্ষ থেকে মামলা দেয়ার পর গ্রুপ চেয়ারম্যান ডক্টর রফিকুল আমীন আইনি প্রক্রিয়ায় জয়লাভ করবেন বলে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করে ডেসটিনি গ্রুপের লিগ্যাল অ্যাডভাইজর প্যানেল নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। অন্যদিকে ডেসটিনির সকল ডিস্ট্রিবিউটরদের ব্যবসায়িক সংগঠন ডিডিএফ এর পক্ষ থেকে সারাদেশে জেলায় জেলায় পুলিশ সুপার ও জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়। ব্যাপক আইনি বিষয়ক তৎপরতার সকল খবরা-খবরই ষড়যন্ত্রকারীরা পেতে থাকে ভিতরের কিছু কালপ্রিটের মাধ্যমে। ডক্টর আমীন আইন ভালোই জানে তাই ডেসটিনি গ্রুপ থেকে তাকে মাইনাস করার পরামর্শ দেয় অভ্যন্তরীন কালপ্রিটরা। মাস্টারপ্ল্যানের প্রথমসারির হোতা দুদকের আইনজীবী খুরশিদ সরকারি বিশেষ মহলের সহায়তায় আইন বহির্ভূতভাবে সকলকে কারাগারে নেয়ার আদেশ নিয়ে নেয়। সারাদেশে ডেসটিনির লাখ লাখ ডিস্ট্রিবিউটর-বিনিয়োগকারী চরম ক্ষোভে ফেটে পড়ে। আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে গ্রুপ প্রেসিডেন্ট লেফটেন্যান্ট জেনারেল হারুন (বীরপ্রতিক, সাবেক সেনাপ্রধান অবঃ), চেয়ারম্যান ডক্টর আমীন ও মোহাম্মদ হোসাইন দ্রুত আত্নসমর্পণ করে আত্মপক্ষ সমর্থনের সময় চেয়ে জামিনের আবেদন করলে ডেসটিনি ধ্বংস করতে গঠিত বিচারপতি জহিরুল হক ও তার সহযোগীরা তা নাকচ করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেয়। এতে আদালত প্রাঙ্গনে উপস্থিত ডেসটিনির ডিস্ট্রিবিউটর-বিনিয়োগকারীরা “রায় মানি না” বলে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকলে বিশৃঙ্খল পরিবেশের সৃষ্টি হয়। ডেসটিনি গ্রুপের কর্ণধারদের কারাগারে প্রেরনের জন্য গাড়িতে উঠানো হলে বেশ কয়েকজন গাড়ীর সামনে শুয়ে পড়ে বিক্ষোভ করতে থাকে। পুলিশ ও ডেসটিনি গ্রুপের আইনজীবীরা তাদের টেনে তুলে সেখান থেকে সরিয়ে নিয়ে যান। এদিকে জেনারেল হারুনকে কারাগারে নেয়ায় সারাদেশে তুমুল আলোচনার ঝড় ওঠায় একসময় ষড়যন্ত্রকারীদের ইচ্ছেমতন শর্তসাপেক্ষে তাকে জামিনে মুক্তি দেয়া হয়। অন্যদিকে, গ্রুপ চেয়ারম্যান ডক্টর আমীন এবং মোহাম্মদ হোসাইনের মুক্তির দাবিতে সারাদেশে ডেসটিনির ডিস্ট্রিবিউটর-বিনিয়োগকারীরা একযোগে মানববন্ধন থেকে শুরু করে রমনায় গন-অনশন করে। লাখ লাখ মানুষের এসব মানববন্ধন এবং অনশনের খবর রহস্যজনক কারনে সকল মিডিয়াই এড়িয়ে যায়। এমনও দেখা গেছে যে, ডেসটিনি’র মুক্তির দাবিতে হওয়া বিশাল মানববন্ধনের পাশে পনের-বিশ জনের ছোট্ট মানববন্ধনের খবর ডিটেইল আকারে মিডিয়াতে আসলেও ডিস্ট্রিবিউটর-বিনিয়োগকারীদের মানববন্ধন ও অনশন কর্মসূচীর কোন খবরই প্রচারিত হয়নি। আরও রহস্যজনক কারনে এতকিছু হবার পরও সরকারি মহল দেখেও না দেখার ভান করে নিশ্চুপ থাকে।
দেশের “জোর যার মুল্লুক তার” আইনের মারপ্যাচে গ্রুপের কর্ণধারদের কারাগারে নিতে সফল হওয়ার পর নানাভাবে হয়রানি, হুমকি-ধমকি এমনকি শারিরিক নির্যাতনের মাধ্যমে মাস্টারপ্ল্যানের হোতারা নিজেদের উপস্থিতিতে মিথ্যা স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী নিয়ে তা প্রচার করে। কিন্তু, বিভিন্ন সুত্র জানিয়েছে যে তারা কোন জবানবন্দিই দেননি। মিডিয়াতে ফলাওভাবে এই সংবাদ প্রচার করার সময় একবারও ডেসটিনি গ্রুপের আইনজীবীদের বক্তব্য নেয়া হয়নি। কোন কোন মিডিয়া নিলেও তা সংবাদে প্রচার করেনি। এমন নিউজের পর ডেসটিনির বিরুদ্ধে তার সকল ডিস্ট্রিবিউটর-বিনিয়োগকারীদের ক্ষোভে ফেটে পড়ে বিনিয়োগ ফেরতের দাবিতে রাজপথে নেমে আসার কথা থাকলেও, তারা করেছেন উল্টোটা। নিয়মিত মানববন্ধন করে গেছেন ডেসটিনির পক্ষে। এতকিছু করার পর ষড়যন্ত্রকারীদের বিনিয়োগে ঘাটতি দেখা দিলে মাস্টারপ্ল্যানে যুক্ত হয় ট্রান্সকম গ্রুপ, যমুনা গ্রুপ সহ, এসএ গ্রুপ, দরবেশ বাবা খ্যাত সালমান এফ রহমান থেকে শুরু করে দেশের কিছু গ্রুপ অব কম্পানিজ, বনমন্ত্রনালয় এবং অর্থমন্ত্রনালয়-সহ সরকারী উচ্চপর্যায়ের বেশকিছু প্রভাবশালী অসাধু কর্মকর্তা। দুদকের আইনজীবীসহ, বাংলাদেশ ব্যাংক ও সমবায় মন্ত্রনালয়ের বর্তমান ও সাবেক উচ্চপর্যায়ের কিছু প্রভাবশালী কর্মকর্তা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িয়েছেন সম্পদের লোভে। লাখ লাখ মানুষের রুজি-রুটি নিয়ে মেতে ওঠে পৈশাচিক খেলায়। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত সহ বন্ধু খোলসধারী কিছু রাষ্ট্রের অসাধু মহল ডেসটিনিকে ধূলিসাৎ করতে অর্থের যোগান দেয়া থেকে শুরু করে সরকারী বিভিন্ন মহলে উসকানি দেয়ার ক্ষেত্রে সহায়তা করে। আমজনতার মাঝে বিভ্রান্তি ছড়ায় ব্যাপক। সরকারি বিভিন্ন মহলে চাপ সৃষ্টি করে সম্পূর্ণ অবৈধ এবং বেআইনি প্রক্রিয়ায় অভিযোগ প্রমান হওয়ার আগেই ডেসটিনি গ্রুপের কর্ণধারদের সাথে সাথে শাস্তি দেয়া হয় ডেসটিনির সাথে সম্পৃক্ত কোটি মানুষকে। ষড়যন্ত্রকারী পিশাচদের সাথে তাদেরকে প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে সাহায্যকারীরা পেয়ছে কোটি মানুষের অভিশাপ...যার ফল অনেকেই ভোগ করছে। এমন সকল ব্যক্তি ও তাদের প্রতিষ্ঠানের নাম আর বলার অপেক্ষা রাখে না। ছোট্ট উদাহরন সরূপ, তথ্য-সন্ত্রাসী মুন্নি সাহাকেই দেখা যাক। তৎকালীন জনপ্রিয়তা ও ক্ষমতার দাপটে ডেসটিনি নিয়ে নানা কুৎসা রটনার প্রয়াস চালিয়েছেন তিনি, আর এখন তিনিই সর্বক্ষেত্রে হাসি-ঠাট্টা, সমালোচনার পাত্রী। এখন কেউ কেউ গালি দেয় “মুন্নী সাহা” বলে...
-পাপ বাপকেও ছাড়ে না....! সময়মত সকলকে জবাব দিতে হবে। এতগুলো মাস অন্যায়ভাবে কষ্ট দিয়ে পার পেয়ে যাবার চিন্তা করাটা বোকামীই হবে....আল্লাহ্র রহমতে একে একে সকলকে জবাব দিতে হবে!! ডেসটিনি সেভাবেই এগোচ্ছে....
[সময়মত আরো খোলামেলা লেখা দিব, তখন ব্লগে নয়.....অন্য কিছু জায়গায়! তখন কালপ্রীটরা বুঝবে লাখ লাখ মানুষের রুজি রুটি নিয়ে খেলার পরিনাম]
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১০
মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: আমারও একই প্রশ্ন!! লজ্জা শরম থাকলে এমন কমেন্ট পোস্ট করতে পারে কোন মানুষ??
২|
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫
সোহেলভাই বলেছেন: আসলে আমরা এমনই। কিছু মানুষ এমন লেখায় কি মন্তব্য করবে তা সে জানেনা। আর তাই তড়িঘড়ি করে বলে উঠে একাকী সমুদ্রের মতো। ভাই আপনার কমেন্টাউ সুবিধার না। লেখায় ভুল কোথায় তা বলেন নি। আবার ঠিকই হিনমন্যতায় ভুগছে। দেখবেন কয়দিন পরে পৃথীবির নামিদামী সব এমএলএম কোম্পানি বাংলাদেশে আসবে। ছাইপাস বেচবে আমরা পেপসির শাহরুখ ঢেকুর তুলবো। বাঙ্গালীর নিজের বলে কিছুনেই। যা আছে তার সবই নকল। আপনি তারই প্রমান। মানুষকে খোচামারা সহজ। খোচা খাউয়া কঠিন। সমালোচনা করা সহজ, একটা দকারি লেখা লেখা কঠিন।
আগে পড়ের পরে সমালোচনা করেন, ভালো দেখাবে।
আমার কিন্তু ভালোলেগেছে।
৩|
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৯
সফিক এহসান বলেছেন: আমি তো ভাবছি অন্য কথা!
লজ্জা শরম থাকলে এতো তিব্র ভাবে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখানোর পরও এরকম মন্তব্য করতে পারে মানুষ!
একাকী সমুদ্র... গো হোম, ইউ আর ড্রাঙ্ক!
৪|
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩১
একাকী সমুদ্রে বলেছেন: @সোহেলভাই আর @সফিক এহসানঃ কি করুম আমি তো বুয়েট এর সিএসসি থেকে পাস করার পর তো আমাকে সুন্দর করে টাই পড়তে হয়, তোমাদের মত ক্ষেত মার্কা টাই পড়তে পারি না তাই তোমাদের দেখে হীনমন্যতায় ভুগি।
আর আমি নিচে লিঙ্ক দিছি সেইটাতে ডেসটিনির আসল কাহিনী আর কারণ লেখা আছে। ব্লগটি আমার লেখা না। এমন একজন বিখ্যাত ব্লগারেরে যাকে সামুর পুরাতন সবাই চিনে। তার ব্লগের লিঙ্ক শেয়ারে দিছি। খালি নেট ব্যবহার করলেই ভদ্রলোক হওয়া যায় না। কাকে কি বলতে হয় তা জানতে হয়।
নামি দামি কোম্পানি হওয়া এত সহজ না। অনেক প্যাশন অনেক কিছু লাগে। শুধু টাই পড়াইতে শিখাইলেই কোম্পানি হয় না।
আগের পোস্টে তো মানুষ ধুইয়া দিছিল। যা ভাল তা ৯০% লোকের কাছে ভাল তার সার্টিফাই করা লাগে না।
আর সফিক এহসান চান্দু আগের পোস্টে তোমার অনেক কমেন্ট দেখতে পাইছি। তুমি এই পোস্টেও আরও ক্যাচাল করবা?
৫|
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩০
মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: ভাই, আপনার নামের মত আপনার জ্ঞানও একাকি নিজের মধ্যেই সীমাবদ্ধ!! আপনার কাছে আপনার মত জ্ঞান আড় কারো নাই! খোজ নিয়ে দেখেন শতশত প্রকৌশলী-ডাক্তারেরা ডেসটিনিতেই আছে। তারা কখনোই আপনার চোখে পড়েনি হয়.....কারনটা হয়তো আপনি ভালো জানেন!!
তাদের দেখা পেলে কোন একদিন প্রকৌশলী হিসেবে কথা বলবেন, দেখবেন নিজেকে তাদের কাছে কি মনে হয়।
একটা কথা সামান্য জ্ঞান হিসেবে মনে রাখবেন আশা করি, "সবার সবকিছু সমান হয়না তাই সবদিক দিয়ে সবাই সমান হতে পারেনা"।
ডেসটিনির আসল কাহিনির লেখক যেই ব্লগারের নাম দিলেন সে কি ডিরেক্ট সেল্স ইন্ডাস্ট্রির কোন গবেষক বা বিশেষজ্ঞ??
যদি না হয় তবে তার কথার কোন মুল্য ও সত্যতা থাকার প্রশ্নই ওঠে না। কারন, জ্বর হলে সুস্থ মস্তিষ্কের কেউ জুতা সেলাইকারী মুচির কাছে যান না।
ডেসটিনি কি কি শিখাইছে তা যদি দুই-একজন ডিস্ট্রিবিউটরের বাহ্যিক অবস্থা দেখে বুঝতে চান, তাহলে আপনার মানসিকতায় সমস্যা আছে। ডেসটিনি'র আন্তর্জাতিক মানের কিছু মার্কেটিং সেশন অ্যাটেন্ড করলে ইনশাআল্লাহ্ অনেকটাই বুঝতে পারবেন।
আমি পেশায় আপনার আশপাশেরই এক ভাই! মেরিটাইম ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়েছি। আপনার কাছে আন্তরিক অনুরোধ থাকবে ডেসটিনিকে কাছ থেকে জেনে মন্তব্য করার। একজন সচেতন ব্লগারের কাছ থেকে এমন কিছু আমরা আশা করি না, যা গ্রাম্য এলাকার চায়ের দোকানগুলোতে নিরক্ষর বৃদ্ধ বুদ্ধিজীবীদের কাছ থেকে শোনা যায়।
-ভালো থাকবেন।
৬|
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩২
তারেক আজিজ ৮৬ বলেছেন: দয়া করে আমার কমেন্টের উত্তরে কেউ কিছু বলতে চাইলে পয়েন্ট আকারে যুক্তিসঙত কথা বলবেন। অযথা গালিগালাজ করবেন না।
আমি আমার পেশাগত কারনেই এমএলএম ও ডিরেক্ট মার্কেটিং নিয়ে প্রচুর কাজ ও পড়াশুনা করতে হয়।
সাইদ ভাই, আপনাকে বলছি....
আপনি মেরিন ইঞ্জিনিয়ার.. ভাল না???? ভাল তো...
তো ভাই আপনি এমএলএম এ আসলেন কিভাবে ????
আপনি এমএলএম এবং ডিরেক্ট মার্কেটিং এক করে ফেলেছেন।
দুটি আলাদা জিনিস.... ডিরেক্ট মার্কেটিং এর একটি পদ্ধতি হচ্ছে এমএলএম । (অন্যান্য যেমন... ডোর টু ডোর সেল, রিয়েল টাইম সেলস, রিপ্রেজেন্টেটিভ ইত্যাদি)
এটা উতপাদনকারী প্রতিষ্ঠান নিজস্ব মার্কেটিং পলিসিতে এটা করতে পারে আবার অন্য স্বতন্ত্র প্রতিষ্টান উতপাদনকারী প্রতিষ্ঠান এর পন্য কমিশন ভিত্তিতে বিক্রয় করার জন্য এ পদ্ধতি অনুসরন করতে পারে।
এ পদ্ধতিতে বিজ্ঞাপন খরচ লাগেনা , পাইকারি ব্যবসায়ীদের মুনাফা দিতে হয়না, সেলস ডিপার্টমেন্ট এর ষ্টাফ খরচ লাগেনা বলে এ মুনাফা ডিষ্ট্রিবিউটরদের ভাগ করে দেয়া হয় যা কমিশন নামে পরিচিত।
কিন্তু ডেসটিনি না করছে উতপাদন না করছে বিপনন।
তারা ৩০০০ টাকার পন্য ৫৮০০ টাকায় বিক্রয় করে ২৮০০ টাকা লাভের ১২০০ টাকা ডিষ্ট্রিবিউটরদের দিচ্ছে আর বাকি টাকা নিজেদের প্রফিট দেখাচ্ছে।
আপনি হয়ত বলবেন মানুষ কেন ৩০০০ টাকার পন্য ৫৮০০ টাকা কিনছে?
কারন হল এর মাধ্যমে সে (ক্রেতা) ডিষ্ট্রিবিউটর হতে পারছে, ফলে সে পন্য অন্য কয়েকজনের কাছে বিক্রয় করে কমিশন বাবদ তার বাড়তি প্রদত্ত টাকা আদায় করতে পারছে।
এখানে মূল বিষয় উতপাদিত পন্য নয় বরং পন্য হচ্ছে নতুন ডিষ্ট্রিবিউটর এবং আয়ের স্বপ্ন।
ডেসটিনির সবচেয়ে ভালো পন্য হলো এদেশের মানুষের ভালোভাবে বেচে থাকার স্বপ্ন।
মধ্যবিত্ত এবং নিন্ম আয়ের মানুষ বাড়তি লাভের আশায় এবং উচ্চবিত্ত (আপনি আবার উচ্চবিত্তে উদাহরন টানতে পারেন এজন্য বললাম) কটা টাকা নষ্ট হলে কি হবে ঝামেলা ( ডিষ্ট্রিবিউটরদের প্যনপ্যানানি) তো কমবে এজন্য পন্য ক্রয় করে থাকে।
আপনার লেখায় আপনি বলেছেন দুদক কেন ১৮ মাসেও কেন প্রতিবেদন জমা দিতে পারলনা। আবার আপনিই বলছেন “জোর যার মুল্লুক তার"। আর এ মুল্লুকে টাকার চেয়ে বেশী জোর নাটক-সিনেমা ছাড়া অন্য কোথাও দেখা যায় বলে আমার জানা নেই।
আরও কিছু জানার থাকলে কমেন্টে বলতে পারেন। ...........
৭|
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩৮
একাকী সমুদ্রে বলেছেন: @মোহাম্মাদ আবু সাইদঃ দেখুন মার্কেটিং ভাল কিছু হয়ত আমি জানি না বা জানার দরকারও নাই। কিন্তু আমার যা বুঝি তা বলি। ডেস্টিনির সিস্টেমটা এমন যে একটা পণ্য যার দাম ২০০০টাকা তারা তা ৩০০০/৪০০০টাকা দিয়ে মানুষের কাছে বিক্রি করে। একজন কিনে ক্রেতা হয় ধরুন যে আমি বিক্রি করলাম পণ্যটা ৩০০০টাকা দিয়ে। কম্পানীর লাভ হল ১০০০টাকা এই ১০০০টাকা এর মধ্যে কোম্পানি আপনাকে কমিশন দিবে আর বাকি টাকা নিজেরা রেখে দিবে। আপনারা ডানহাত বামহাত বলেন আর আমি বুঝি binary tee
আপনাদের binary tee এর leaf মানে একেবারে নিচের লেভেল বা যাদের কোন child মানে বাম হাত বা ডান হাত নাই তারা লস দিতেছে। আপনাদের স্ট্রাকচার যদি ঠিক রাখতে হয় তাহলে এরকম লস দেওয়া মানুষের সংখ্যা বাড়াতে হবে। কারণ binary tee যত লেভেল বাড়বে এই লস দেয়া মানুষের সংখ্যা বাড়বে। আপনি চাইলে আমি গাণিতিক ব্যাখ্যাও দিতে পারি। এখন আপনিই বলুন এভাবে লস দেয়া মানুষের সংখ্যা বাড়ানো কি ভন্ডামি না? সবাই যদি ডেসটিনির সদস্য হয় তাইলে এই নিচের লস দেওয়া মানুসগুলা কই যাবে। এখন তো এই লস দেবার পর নতুন কাউরে খুজে বের করতে হয় তার ক্ষতিপুরণ এর জন্য। যখন সব মানুষ শেষ হয়ে যাবে তখন এই একেবারে নিচের স্তরের মানুষগুলা কি করবে। আমার দ্বিতীয় প্রশ্ন "শেষের স্তরের মানুষের টাকা যায় কোথায়?" ২য়টার উত্তর কমিশনের জন্য পুরো লাভের কথা বলবেন না। এইখানে একটা বাইনারি ট্রি আছে। আমি যতদুর জানি যত উপরের লেভেল এ যায় পারসেন্টেজ কমতে থাকে। এইটাও বাইনারি ট্রি এর মাধ্যমে ক্যালকুলেট করলে দেখা যায় কমিশন একটা নির্দিষ্ট পরিমানের বেশি লাগে না। বাকি টাকা কই যাই??
ডেসটিনি এমএলএম হত যদি বেশি দামে জিনিস বিক্রি না করত। বাইরের দামে জিনিস বিক্রি করে লাভের উপর কমিশন দিত। এইরকম ডান হাত বাম হাত এমএলএম না এটা হল ভাওতাবাজি যার মাধ্যমে বাইনারী ট্রি এর নিচের স্তরের হাত বিহীন মানুষের সংখ্যা বাড়বে।
এমএলএম সম্পরকিত উইকি এর প্রথম অনুচ্ছেদঃ
Companies that use MLM models for compensation have been a frequent subject of criticism and lawsuits. Criticism has focused on their similarity to illegal pyramid schemes, price fixing of products, high initial entry costs (for marketing kit and first products), emphasis on recruitment of others over actual sales, encouraging if not requiring members to purchase and use the company's products, exploitation of personal relationships as both sales and recruiting targets, complex and sometimes exaggerated compensation schemes, the company making major money off its training events and materials, and cult-like techniques which some groups use to enhance their members' enthusiasm and devotion.
আমি এরকম অগুরুত্বপূর্ণ কাজে এত সময় ব্যয় করি না।কিন্তু আপনার কমেন্ট দেখে আর পারলাম না।
আপনি আমার জ্ঞান নিয়ে কথা বলেছেন। আমি কোন স্বাভাবিক মানুষকে ডেসটিনি করতে দেখি নাই। একটা সত্যি কথা হল কারও মাথায় বুদ্ধি কম হলে এইভাবে টাকা অপচয় করার জন্য ডেসটিনির কাছে যায়। তাই আপনার জ্ঞান নিয়ে সন্দেহ হচ্ছে। আগে নিজের জ্ঞান বাড়ান তারপর অন্যের জ্ঞানের কথা বলবেন।
৮|
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৪১
স্পার্টান তানভীর. বলেছেন: @ একাকী সমুদ্র, আপনি যে প্রশ্নগুলো করেছেন সেগুলো খুবই স্বাভাবিক । কারণ, আপনার বক্তব্য থেকে বুঝলাম এমএলএম বা ডেসটিনি সম্পর্কে আপনার জ্ঞানের পরিধি কিছুক্ষণের গুগল সার্চের মধ্যে সীমাবদ্ধ । এই রকম সীমাবদ্ধ জ্ঞান যে বিষয়ে থাকে সে বিষয়ে এভাবে ঢালাওভাবে মন্তব্য না করে কিছু প্রশ্ন করলে বুদ্ধিমানের পরিচয় দিতে পারতেন ।
আপনার প্রথম প্রশ্নের উত্তরে আমি আপনি আপনাকে একটি প্রশ্ন করতে চাই, সেটি হল আপনি যখন স্যামসাং থেকে একটি মোবাইল অথবা ল্যাপটপ কিনে বাসায় নিয়ে আসেন তখন কি আপনার লস বলে কিছু থাকে কিনা ? থাকে না ।
তাহলে একই রকমভাবে যখন ডেসটিনি থেকে আপনি একটি প্রোডাক্ট কিনে নিয়ে গেলেন তখন লসের প্রশ্ন আসছে কেন ?? আপনার ঘিলুর বিকাশের স্বার্থে একটু বিস্তারিত লিখছি-
আমি আমার প্রথম ল্যাপটপটি কেনার পর অন্তত বিশ থেকে পঁচিশ জন তাদের ল্যাপটপ কেনার সময় আমার সাজেশন নিয়েছে যে কোন ব্র্যান্ডের বা কেমন কনফিগারেশনের ল্যাপটপ কিনলে ভাল হবে । এবং আমি তাদেরকে যে ব্র্যান্ড সম্পর্কে সাজেস্ট করেছি তাঁরা সেটাই কিনেছে । এখন কথা হল সেল-টা হয়েছে মূলত আমার মাধ্যমেই । কারণ, আমি যে ব্র্যান্ড সাজেস্ট করেছি সেটাই সেল হয়েছে । আর শো-রুম থেকে কোম্পানি মূলত ডেলিভারি দিয়েছে । কিন্তু এই যে আমার মাধ্যমে যে ২০-২৫ টা ল্যাপটপ বিক্রি হল ওই ল্যাপটপের কোম্পানি কি লাভ করেনি ? তারাও নিশ্চয়ই ২০০০০ টাকার ল্যাপটপ ৩০০০০ টাকায় বিক্রি করেছে । অর্থাৎ লাভ অবশ্যই করেছে । কিন্তু এর জন্য আমাকে তো তারা এক পয়সাও দিল না । বরং তাঁরা তাদের লাভের ভাগ দিচ্ছে টিভি,পত্রিকা,বিলবোর্ড ওয়ালা দের । যদিও প্রকৃতপক্ষে মূল সেল ডিপেন্ড করছে আমার উপর !
ঠিক এখানেই ডেসটিনি বলছে যে আপনি যখন ডেসটিনি থেকে কোন পণ্য ক্রয় করছেন তখন আপনি চাইলে (সম্পূর্ণ ঐচ্ছিক) ডেসটিনির ডিস্ট্রিবিউটরশিপ ফ্রী নিতে পারেন । এবং এরপর আপনার মাধ্যমে জেনে যদি অন্য কেউ এই পণ্য কিনে তাহলে সেখান থেকে লাভের একটি অংশ আপনাকে দেয়া হবে । এই হচ্ছে পূর্ণাংগ প্রক্রিয়া (সংক্ষেপে) ।
তাহলে নিচের লেভেল আর উপরের লেভেল যাই বলেন, লসের কি আছে ?
আমি যে কোম্পানির ২০-২৫ টা ল্যাপটপ মার্কেটিং করে সেল করে দিয়েছি তাঁরা যদি আমাকে লাভের ছোট্ট একটা অংশও দিত তাহলে প্রায় ২০০০০ টাকা আমার লাভ হত । কিন্তু তাঁরা এক টাকাও দেয়নি । তাই বলে কি আমার লস হয়েছে ????
কিন্তু একই কাজ আমি ডেসটিনিতে করলে ডেসটিনি আমাকে লাভের একটি অংশ দিচ্ছে । এটাই ডেসটিনির দোষ ??
আপনি তো গুগলে ২টা সার্চ মেরে বিশাল জ্ঞানী হয়ে বাইনারী বাইনারী বলে কপচাইতেসেন । মানলাম । বাইনারীর যে একবারে নিচে আছে ( আপনার মতে) সেও যদি একটি পণ্যও বিক্রি করতে না পারে তাহলে লসের কি আছে ? সে তো তাঁর ক্রয়কৃত পণ্য নিয়েই গেছে ।
আর কোনো কোম্পানি ৩০০০ টাকার পণ্য কত টাকায় সেল করবে তা কি আপনি ঠিক করে দিবেন ? পাগলের প্রলাম বলে একটা কথা আছে । আপনি সেটাকেও হার মানাচ্ছেন ! পৃথিবীর কয়টা কোম্পানীর প্রোডাকশন কস্ট আর সেলস রেট আপনি জানেন ? ডেসটিনি আর সবার মত লুকাছাপা না করে প্রকাশ্যে বলে-কয়ে বিক্রি করছে বলেই তো আপনার সমস্যা মনে হচ্ছে নাকি ?
(বিঃ দ্রঃ শুধু গুগল সার্চ করেই বিদ্বান হওয়া গেলে কারিকুলাম/স্টাডি/ইউনিভার্সিটি এসবের কোনো অস্তিত্ব থাকত না )
প্রয়োজনে- এখানে ঘুরে আসতে পারেন
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১২
মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: আশা করি একাকী-আজীজ জুটির একটু জ্ঞান বাড়বে.......
(আপনাকে ধন্যবাদ)
৯|
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৪৮
তা্নভীর মোরশেদ বলেছেন: @একাকী সমুদ্র... ”বুয়েটের সিএসই পাশ দিয়ে সুন্দর টাই পরতে হয় ।” চমৎকার সমন্বয় । ওটা কি কনভোকেশান গাউনের সাথে ফ্রিমে দিয়েছিল ! কই, আমাকে দিল না তো ! ( নিশ্চই কেউ মেরে দিয়েছে ! সত্যিই লজ্জার বিষয় !)
যা ভাল তা ৯০% লোকের কাছে ভাল - এরকম স্টাটিসটিক্যাল ডাটা সত্যিই জ্ঞানদায়ক !
যে রেফারেন্সের লিংক দিয়েছেন তারিএকদম নিচে যেয়ে দেখবেন একটা লিংক (Terms of Use) আছে যেখানে জানতে পবেন আপনিও চাইলে এড বা এডিট করতে পারবেন । ভাই উইকিপিডিয়া/ইন্টারনেট একটা ফ্রি মাধ্যম । আপনি চাইলে এরকম অগুরুত্বপূর্ন বিষয়ের বিরুদ্ধে অনেক কিছুই একটা ওয়েব সাইট বানিয়ে আপলোড করতে পারবেন । (নিশ্চই জানেন !)
আর, যে ব্যাখ্যা উপস্থাপন করলেন তাতে আপনাকে আর জ্ঞান বাড়াবার পরামর্শ দেবার মত উৎসাহ পাচ্ছি না । আপনি তো ভাই মেলা জ্ঞানী ! আর আমি এখনও শিখছি...আর জানছি...কত কিছু এখনও আছে বাকী । আপনার দোয়া প্রার্থী ।
@তারেক আজিজ ৮৬... আপনি যেহেতু মেরিটাইম ইন্জিনিয়ারের এমএলএম -এ নাক ডুবানো অপছন্দ করছেন এবং পেশাগত কারনে এগুলো নিয়ে প্রচুর (!) কাজ এবং পড়াশোনা করছেন সুতরাং সহজেই অনুমেয় আপনি এবিষয়ক ডিগ্রীধারী !
কিন্তু জনাব বললেন তো স্ববিরোধী কথা... একবার বললেন “দুটি আলাদা জিনিস” ভাল কথা । পরেই বললেন.. “ ডিরেক্ট মার্কেটিংয়ের একটি পদ্ধতি হচ্ছে এমএলএম ।” একটা যদি আরেকটার পদ্ধতি হয় তাইলে আবার আলাদা হয় কেমনে ?
হায় !!!
এখন সকলে “ নাস্তিকের কাছে ধর্মজ্ঞান চর্চা ” করার পর সৃষ্টিকর্তাকে অনুভব করছে না !
(ভেরী ফানি..)
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১৫
মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: ভাইয়া, আপনি আর স্পারটান ভাই মিলে আমাকে একটা ডিটেইল রচনা লেখার কষ্ট থেকে অনেকটা রেহাই দিলেন। হাহা..আশা করছি জ্ঞানীব্যক্তিরা বুঝতে পারবেন কিছুটা!!
১০|
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯
গল্পপদ্য বলেছেন: একাকি সুমুদ্র কাছে আমার একটা কথা লিখতে ইচ্ছ করছে, আপনি যদি নকল না করেS S C পাশ করেন আপনি আমার সাথে একটা বিষয় একমত হবেন LITTLE LEARNING IS VERY DENGERS THING .আপনি যদি কনও বিষয় া ভালো ভাবে না জানেন সে বিষয় নিয়ে সমালোচনা না করাই ভালো না ।buet পড়া মানে আপনি অনেক জ্ঞানী, আজ থেকে এটা মনে না করে K G school এর বাবুদের পরান , জ্ঞান বাড়বে
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১৫
মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: হাহাহা
১১|
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৬
তারেক আজিজ ৮৬ বলেছেন: @তানভীর মোরশেদ ....
ডিরেক্ট মার্কেটিং এবং এমএলএম দুটি একটি আরেকটির পদ্ধতি নয়....
ডিরেক্ট মার্কেটিং এর একটি পদ্ধতি হচ্ছে এমএলএম..... (মানেটা না বুঝেই!!!!!!!)
আমি মেরিটাইম ইঞ্জিনিয়ারের এমএলএম এ নাক ডুবানো পছন্দ করছিনা কারন...
অল্পবিদ্যা ভয়ংকর ।
আমি বলছিনা আমি বেশী জানি.... তবে আমি একজন মার্কেটিং এর সিষ্টেম এনালিষ্ট হিসেবে কাজ করে মেরিটাইম ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে তর্ক করতে গেলে যেরকম উল্টাপাল্টা কথা বলব একজন মেরিটাইম ইঞ্জিনিয়ার মার্কেটিং বিষয়ে তর্ক করতে গেলে সেই রকম উল্টাপাল্টা কথা বলব এটাই স্বাভাবিক। আপনাদেরকে আপনাদের ডেসটিনির সেমিনারে যা শেখানো হচ্ছে আপনারা তোতাপাখির মত সেই বুলি আওরাচ্ছেন।
আর আমি যা জানিনা তা নিয়ে আমি তর্ক করতে যাই না...
আমি ধর্ম সম্পর্কে যেটুকু জানি বা যেটুকু বুঝি তা আমার কাছেই থাকে, আমি এ নিয়ে কারো সঙ্গে তর্ক করিনা বা জ্ঞান বিতরন করিনা.... কেউ জানতে চাইলে বলি জ্ঞানী কোন হুজুর / মাওলানা / পুরোহিত / ফাদার / শিক্ষকের কাছ থেকে জেনে নিতে...
@স্পার্টান তানভীর...
আমি যদি ডিষ্ট্রিবিউটর না হয়ে বা ডিষ্ট্রিবিউটর হয়েও কোন প্রডাক্ট সেল করতে না পারি বা না করি তাহলে আমি যে মূল্যে পন্যটি কিনলাম আমি কি তার উপযুক্ত যোগান (বর্তমান বাজার ব্যবস্থার সমান) পাব ???????
একটি পন্য যেখানে নরমাল বাজারে সকল প্রকার বিজ্ঞাপন, কমিশন, সেলস ষ্টাফদের খরচ দেয়ার পরও ২৫০০ টাকায় পাওয়া যায় সেটা ডেসটিনি ৫৮০০ টাকায় বিক্রয় করছে... মানুষ কেন কিনছে সেটা আমার আগের মন্তব্যে বলা আছে......
১২|
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৯
তারেক আজিজ ৮৬ বলেছেন: গল্পপদ্য বলেছে......
একাকি সুমুদ্র কাছে আমার একটা কথা লিখতে ইচ্ছ করছে, আপনি যদি নকল না করে S S C পাশ করেন আপনি আমার সাথে একটা বিষয় একমত হবেন LITTLE LEARNING IS VERY DENGERS THING .আপনি যদি কনও বিষয় া ভালো ভাবে না জানেন সে বিষয় নিয়ে সমালোচনা না করাই ভালো না ।buet পড়া মানে আপনি অনেক জ্ঞানী, আজ থেকে এটা মনে না করে K G school এর বাবুদের পরান , জ্ঞান বাড়বে......
১৩|
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৯
মো: আজিজ মোর্শেদ বলেছেন: যারা বলছেন ডেসটিনি ৩০০০ টাকার পণ্য ৫০০০ টাকায় বিক্রি করছে, তারা যদি নির্দিষ্টভাবে কয়েটা পণ্যের উদাহরণ দিতেন তাহলে উত্তর দিতে সুবিধা হত। যেমন কোন পণ্যটা ডেসটিনি কত দিয়ে কিনছে আর কত দামে বিক্রি করছে, আর বাজারে কত দামে পাওয়া যায়।
আর যারা বুয়েট বা বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কথা বলে নিজেদেরকে উচ্চতর আসনে বসাতে চাচ্ছেন তাদের বলি ডেসটিনিতে অনেক উচ্চ মর্যাদা সম্পন্ন লোক একটিভলি কাজ করতো যারা বুয়েটের স্টুডেন্ট বা বুয়েট পাস বা অন্যরা তাদের যোগ্যতার তুলনায় কিছুই না। আবার এমন অনেকেই কাজ করছেন যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা খুব কম। এটা ১৮ বছরের উপরে সবার জন্য ওপেন।
সুতরাং যুক্তি এবং তথ্য দিয়ে নিজের মতামতটা উপস্থাপন করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ।
গালিতে আমার এলার্জি আছে, শুনতেও পারিনা আবার দিতেও পারিনা।
ধন্যবাদ।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১৯
মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: ঠিক! দুই একজনকে দেখে ডেসটিনিকে কেন কোন কিছুকেই মাপা যায় না।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৪|
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৮
একাকী সমুদ্রে বলেছেন: আমি আমার নিজের অভিজ্ঞতা বলতে চাই। আমাকে ২বার এই সব ডেসটিনি বিশিষ্ট ব্যক্তিরা(!) ধরেছিল। আমার এক আন্টি ২০০৪ সালে আমাকে ডেসটিনির কি এক কনফারেন্সে নিয়ে গেলেন। তো অনেক কিছু আগডুম বাগডুম বলেছিল তারা। তারপর বলল ৭০০০ টাকা দিয়ে কি একটা তেল কিনে সদস্য হতে। প্রথমত ৭০০০টাকার পরিমাণটা আমার কাছে বেশি মনে হইছিল আর দ্বিতীয়ত ওই তেলের কোন দরকার ছিল না।
@স্পার্টান তানভীরঃ বাইনারী ট্রি একেবারে নিচে যারা আছে তারা অযাচিত জিনিস কিনে লাভের আশায় বেশি টাকা দিয়ে। একজন মানুষের লস কিভাবে হতে পারে আপনি বুঝতে পেরেছেন? এইরকম মানুষের সংখ্যা যত দিন যাবে তত বাড়তে থাকবে । টাকা লগ্নিকারীর পরিমাণ বাড়তেছে। ডেসটিনিতে টাকা জমা হচ্ছে । ডেসটিনির বিরুদ্ধে প্রধান অভিযোগটা কি ভালমত জেনে কথা বলবেন। আর বাইনারি ট্রি জিনিসটা আমি অনেক আগে থেকেই জানতাম এটা এলগরিদম আর এপ্লাইড ম্যাথ এর অনেক বিশাল একটা টপিক।
@তা্নভীর মোরশেদঃ আপনি বলে দিলেন যে উইকিতে যে যার ইচ্ছামত এডিট করতে পারে। আপনি এটা জানেন citation বলতে একটা জিনিস আছে উইকিতে? যে কোন কিছু দিলেই হবে না বিশ্বাসযোগ্য লিঙ্ক দিতে হবে। না হলে তা রিমুভ করে দিবে। আমি অনেক রিসারচ পড়েছি কিছু পেপার লিখছি সেইখানে citation দেয়া লাগে। নিজের জানার পরিধি বাড়ান।
@তারেক আজিজ ৮৬: আমি জেনেই বলতেছি। ওদের এই ট্রি মাধ্যমে শুধু ডেসটিনির মূলধন বাড়তেই থাকবে। আমি এর আগের কমেন্ট গুলাতে পরিস্কারভাবে মনে হয় বুঝাতে পারি নাই। আসলে ওরা এত ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করে সুন্দরভাবে কমেন্ট করে বুঝানোটা কষ্টকর। আপনি যে টাকাটা বেশি নেয় বলে বলেছেন আমি সেইটাকেই একেবারে নিচের ব্যবহারকারীদের জন্য লস বলে বলেছি। বাইনারি ট্রি এর মাধ্যমে একটা কথাই বলেছি যে এইরকম লস দেয়া মানুষের সংখ্যা বাড়বে দিন দিন আর কোম্পানির মূলধন বাড়তে থাকবে। এই প্রশ্নের উত্তর ওরা দিতে পারে নাই। আপনি যদি চান কিভাবে এইরকম মানুষের সংখ্যা বাড়বে তা বলতে পারি। কিন্তু আমি জানি আমি ভুল কিছু বলি নাই। এইভাবে ডেসটিনি মূলধন সংগ্রহ করছে।
কোথায় এই মূলধন যায়? আমার প্রশ্নগুলার উত্তর পেলে আমি নিজেও ডেসটিনিতে যোগ দিব।
১৫|
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৯
একাকী সমুদ্রে বলেছেন: আমি জানি না আমি কতটুকু বুঝাতে পেরেছি এখন। ডেসটিনি দিন দিন এইভাবে তাদের মূলধন বাড়িয়ে চলতেছে। যে থিউরি দিয়েছি তা ডেসটিনি কর্তাব্যক্তিরা অনেক ভাল করে বুঝে এমনকি আমার চেয়েও ভাল বুঝে কারণ এটিই তাদের মূলধন সংগ্রহের হাতিয়ার। নরমাল মানুষ বুঝতে পারে তারা বেশি দামে পণ্য বিক্রি করে সেই জন্য ঘৃণা করে। কিন্তু যাদের মাথায় কিছুই নাই তারা এই গরমিলগুলা ধরতে পারে না আর ডেসটিনির হাতিয়ার হয়।
এরপর কেউ আমার উত্তর দিলে আমার কোথায় গরমিল আছে বলবেন। ডেসটিনি বাদ দিয়ে আমার ব্যক্তিগত লাইফ নিয়ে একটা কথা বললে বা গালাগালি করলে মনে করব আপনি আমার হলুদ রঙের বস্তু খাইতেছেন। ধন্যবাদ।
১৬|
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৭
তা্নভীর মোরশেদ বলেছেন: @তারেক আজিজ ৮৬... আপনি বলেছেন -“ডিরেক্ট মার্কেটিংয়ের একটি পদ্ধতি হচ্ছে এমএলএম” । এই কথার সোজা মানে দাড়ায়, এমএলএম হচ্ছে এক প্রকার ডিরেক্ট মার্কেটিং । অর্থাৎ কেউ যদি ’এমএলএম’-কে ’ডিরেক্ট মার্কেটিং’ বলে তবে তিনি ঠিক বলবেন । (আমার বাংলা বোধ এরকম । ভুল হলে ক্ষমা করবেন ।)
মেরিটাইম ইন্জিনিয়ার মার্কেটিং নিয়ে কথা বলায় আমি কোন দোষ খুঁজে পাইনা । যেরকম দোষ খুঁজে পাইনা যখন একাডেমিক্যালি মেডিকেল ডক্টর হওয়া সত্তেও সারাজীবন পলিটিক্স নিয়ে ছিলেন মাহাথির, ফিলসফিতে ডক্টরেট নিয়ে সারাজীবন সাহিত্যচর্চা করেছেন মুজতবা, থিওলজির কোন ডিগ্রী না নিয়েই চর্চা করে যাচ্ছেন জাকির নায়েক....এরকম উদাহরন চোখ মেলে তাকালে আপনিও অজস্র পেয়ে যাবেন । কোন বিষয়ে চর্চা করার জন্য উক্ত বিষয়ে একাডেমিক ডিগ্রী নিতে হবে এরকমটা আমি মনে করি না । মেরিটাইম ইন্জিনিয়ার যদি চায় যেকোন বিষয়ের চর্চা করতেই পারে ।
বড় ডিগ্রী আছে বলে একজন মার্কেটিংয়ের সব করে ফেলল, আর যার নেই সে কথাও বলতে পারবেনা এরকম হলে উত্তরবঙ্গের হরিপদ কাপালি জীনতত্ত্ব-র কোন জ্ঞান তো দূরে থাক প্রায় শিক্ষাহীন (একাডেমিক) হয়েও উন্নত জাতের ধানের জাত আবিষ্কার করে বড় অন্যায় করেছে বৈকি ! কেননা “অল্পবিদ্যা অবশ্যই ভয়ঙ্কর !!!” আপনি বিজ্ঞ, তাই বোধ করি আমার বক্তব্য বুঝতে পেরেছেন ।
@একাকী সমূদ্র... আপনার কমেন্ট (সবকটি) দয়া করে আবার পরবেন । ব্যাক্তিগত আক্রমন / গালাগালি আপনিই ইনিশিয়েট করেছেন তার যথেষ্ট প্রমান পেয়ে যাবেন । যেটা আপনি নিজের জন্য অপছন্দ করছেন সেটা অন্যদের গিফট্ না করাই শ্রেয় ।
citation কি জিনিস, কিভাবে এর জন্ম হয় এবং তা যে দেয়া লাগে তা আমি জানি বৈকি । জ্ঞানের পরিধি বাড়ানোর জন্যই তো আপনার কমেন্টকেও গুরুত্ত্ব দিচ্ছি । (জ্ঞান জিনিসটা আমার আসলেই অপরিমিত ! আমার কয়টা রিসার্চ পেপার ইন্টারন্যাশনাল জার্নালে পাবলিশ হয়েছে তা এখানে জাহির করার প্রয়োজন বোধ করছি না ।)
কোন একটা পন্যের উপযোগীতা সবার জন্য প্রয়োজনীয় হতে হবে এমনটা জরুরী নয় । আমি যতদূর জানি ডেসটিনির প্রোডাক্ট লিস্ট একদম ছোট নয় । সবগুলোই আপনার জন্য অযাচিত বিবেচ্য হলে সেটা সত্যিই দু:খজনক । অবশ্য উপযোগীতা উপযোগীরাই উপলব্ধি করতে পারে । যে তেলের কথা বললেন ওটা বোধ করি নাইজেলা এক্সট্রাক্ট । (একান্ত ব্যাক্তিগত মতামত হলো, ওটা ১০০% প্রাপ্তবয়স্ক জনগোষ্ঠীর প্রয়োজনীয় । কারন ব্যাখ্যা প্রয়োজনে আপনাকে জানানো কর্তব্য মনে করব ।)
(!!!...৭০০০টাকায় কোন তেল বিক্রি হয়েছে এরকমটা আপনার কাছ থেকেই জানলাম ।)
আপনি এক কথায়/গড়পরতা ডেসটিনির ৪৫লাখ ডিস্ট্রিবিউটর-এর মাথায় কিছুই নেই বলছেন । আবার তাদেরকে নরমাল মানুষদের থেকে আলাদা করে এবনরমাল বানিয়ে ফেলছেন । বক্তব্যটা পক্ষান্তরে আপনার মাথার ভিতরকার পরিচয় দিচ্ছে । ( আমি অবশ্য তা বলছিনা ।)
হায় !!!
এখন অনেকে “ নাস্তিকের কাছে ধর্মজ্ঞান চর্চা ” করার পর সৃষ্টিকর্তাকে অনুভব করছে না !
(ভেরী ফানি..)
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৫১
মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: তারেক আজিজ এবং একাকী সমুদ্র ভাই আপনার এই মন্তব্যটি পড়লে কিছুটা ক্লিয়ার ধারনা পাবেন।
(আপনার মুল্যবান মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ)
১৭|
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫১
গল্পপদ্য বলেছেন:
@তারেক আজিজ ৮৬: স্যারকে বলছি , আমি যা দেখলাম আপনি অনেক শিক্ষিত একটা মানুষ ,কথা হলও এখানে ,ডেস্টিনি তে মানুষ টাকা দিয়ে পণ্য কিনলে তার লস টা কোথাই , আপনি বাজারে গেলে টাকা দেন পণ্য নিয়ে আসেন , বাজারে বা দোকানের সাথে আর কোন লেনদেন নাই , ,ডেস্টিনি বলছে আপনি ও আমার এখান থেকে পণ্য কিনে নিবেন ,নিয়ে ব্যবহার করবেন ,এবং ভাল লাগলে এটা আপনি কাউকে বলেন । এই কাউকে বলার মাধ্যমে আপনি একটা আয় করা সম্ভব , এই হলও কাজ । আর বাইনারি ট্রি মাধ্যমে লস হওয়ার কি আছে টাকা দিবেন পণ্য নিবেন ,লস আলু করলো নাকি ,এটা ও কি বুজেন না. আর কম্পনি যদি বড় হয় তাতে আপানর প্রবেলম কি ।আপনাকে কমিশন দিছে কি না , সেটা দেখেন .এখন বলেন কাজ করবেন কিনা? আর সুনেন স্যার কিচ্ছু মনে করবেন না , যে শিক্ষা অনেস্ননে তাকে আলেম বলে ,আর যে মনে করে সে সব শিখে ফেলেছে সে জালেম । আর কি বলবো ভাল থাকবেন ।
১৮|
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০৯
গল্পপদ্য বলেছেন: একাকে সমুদ্র কে ,বলছি ভাই ,যে মানুষ গুলোর মাথাই কিছু নাই বলছেন আমি ও তাদের মধ্য একজন , আপনার সাথে আমি ও একমত , কথা হলও আপনি যেখান থেকে বলছেন এটা আপানর জ্ঞানের সিমাব্দতা ,এটা দোষের কিছু নয় , তবে ভাই MLM,NETWORK MARKETING , শুধু যে আমাদের দেশে তা নয় ,পৃথিবীতে আর ও দেশে এইMLM,বা NETWORK MARKETING চলে আসছে ,সুতরাং আপনি যে জ্ঞানী মানুষ ,এই মানুষ টা কে আর ছোট করবেন না, যে মানুষ না জানলে জিজ্ঞেস করলে সে লজ্জা পাবে মাত্র ০৫ মিনিট,না জেনে জানার ভান করলে সারা জিবন লজ্জা পেতে হবে।ভাল থাকবেন ।
১৯|
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪৮
মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: স্পারটান তানভীর, তানভীর মোরশেদ এবং মোঃ আজীজ মোরশেদ ভাই প্রায় সবকিছুরই যথার্থ উত্তর দিয়ে ফেলেছেন। এমনকি গল্পপদ্যও একটা প্রশ্নের সোজা উত্তর দিয়েছেন।
তবুও কিছু মানুষের কাজই ডেসটিনি'র ভূল ধরা। জানার উদ্দেশ্যে নয়, প্রশ্ন করেন ব্লক করার উদ্দেশ্য....তারপরও যখন উত্তর একের পর এক আসতেই থাকে, একসময় প্রসঙ্গ থেকেই চম্পট দেয়।
আমি এখানে আসা একাকী সমুদ্র এবং তারেক আজিজ ভাইয়ের কাছে বিনিতভাবে একজন ভাই হিসেবে বলবো, আমাদের সাথে কেবল তর্কে জেতার জন্য আলোচনা না করে একটু জানার আগ্রহ নিয়ে দেখুন। কোন দায়িত্বশীল ব্যক্তির কাছ থেকে ডেসটিনির রিয়েল মার্কেটিং কনসেপ্ট এবং পে-আউট সিস্টেম(অনেক ডিস্ট্রিবিউটর উপস্থাপন করতে গিয়ে বিকৃত করে ফেলে) বিশ্বের টপ লেভেলের ডিরেক্ট সেলিং প্রতিষ্ঠানগুলোর টনক নড়িয়েছে। তাই, প্লিজ নিজে যা বুঝেন তাই বলবেন না.....কারন আমি নিজে যা বুঝি তা-ই যে ঠিক হবে এমন কথার কোন গ্রহনযোগ্যতা নেই।
২০|
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৫৫
স্পার্টান তানভীর. বলেছেন: @ একাকী সমুদ্র, প্রথমত- হলুদ রঙের বস্তু আপনি শুরু থেকেই খাইয়া চলিতেছেন আপনার নিজের যুক্তি মোতাবেক । কারণ, আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার যেমন আপনি বুয়েটের কি এইটা সেইটা আপনি নিজেই টানিয়া আনিয়াছিলেন ।
দ্বিতীয়ত, আপনার আস্পর্ধা দেখে না চমকে পারলাম না !
"নরমাল মানুষ বুঝতে পারে তারা বেশি দামে পণ্য বিক্রি করে সেই জন্য ঘৃণা করে। কিন্তু যাদের মাথায় কিছুই নাই তারা এই গরমিলগুলা ধরতে পারে না আর ডেসটিনির হাতিয়ার হয়।"
আপনার এই বক্তব্য মোতাবেক ডেসটিনি'র বিদ্যমান ৪৫ লক্ষ লোকের সবাই-ই নরমাল আর আপনি একা এবনরমাল !
"এইরকম লস দেয়া মানুষের সংখ্যা বাড়বে দিন দিন" এই বক্তব্য দ্বারা আপনি আরো বুঝাতে চেয়েছেন যে এই নরমাল অর্থাৎ বেকুব মানুষগুলো'র সংখ্যা দিন দিন বাড়বে । অর্থাৎ বাংলাদেশের কয়েক কোটি লোকই বেক্কল । যেখানে শিক্ষক,ডক্টর,এডভোকেট,এমপি,মন্ত্রী,সচিব,স্টুডেন্ট,বেকার,গৃহিণী,সরকারী-বেসরকারী চাকরিজীবী থেকে শুরু করে হেন কোন ক্যাটাগরী নেই যারা ডেসটিনিতে নেই । আপনার ভাষ্যমতে এরা বেক্কল ও নরমাল ! তবে আপনার বিশাল জ্ঞানের সাগরে আমি এক বালতি যোগ করতে চাই । তাহল, ডেসটিনি পণ্য বিক্রি করে । আর যে কেউ পণ্য কিনতে পারে । এখানে এর চেয়ে বেশী কিছু নাই ।
আর "মার্কেট প্রাইস" বিষয়ে আপনার অগাধ জ্ঞান দেখিয়া আমি বিমোহিত । ফিলিপ কটলার সাহেব শুনিলে আবেগে কান্দিয়া দিতেন নিশ্চই ।
আগামীকাল এক কাজ করেন । স্যামসাং এর বাংলাদেশের হেড অফিসে গিয়ে বলেন যে "মিয়া আপনাদের গ্যালাক্সি সিরিজের সেম ফিচারের সেট সিম্ফনি তে তিন ভাগের এক ভাগ দামে পাওয়া যায় । আমাদের দেশের নরমাল লোকগুলানরে পাইয়া এইভাবে ঠকাইতেসেন । ?"
আবার সিম্ফনি তে গিয়া বলবেন যে আপনাদের সেটের সেম ফিচারের সেট (চায়না সেট) অর্ধেক দামে পাওয়া যায় অহরহ । মগের মুল্লুক পাইছেন ? নরমাল মানুষগুলারে পাইয়া...............
মার্সিডিজরে গিয়া বলবেন যে আপনাদের গাড়ির একই ফিচারের গাড়ি টয়োটা চার ভাগের এক ভাগ দামে সেল করে । মগের মুল্লুক পাইছেন ?
টয়োটারে গিয়া বলবেন আপনাদের গাড়ির মতোই তো দেখতে মারুতি সুজুকি । তাঁরা তো আপনাদের দামের অর্ধেক দামে বিক্রি করে । মগের মুল্লুক পাইছেন ?
আবার রোলস রয়েসেও গিয়া দুইটা ঝাড়ি দিয়া আসিতে পারেন বিশ্বের সব নরমাল মানুষের কথা চিন্তা করে । অ্যাপল কেও গিয়ে তাদের ল্যাপটপের দাম কমাইতে বলতে পারেন । এক্ষেত্রে বঙ্গদেশের "দোয়েল" ল্যাপটপের উদাহরণ প্রয়োগ করিতে পারেন ।
আর বেশ কয়েক বছর কাঁচাবাজারে গিয়ে দুই-তিন দোকান ঘুরিয়া বিশাল কষ্ট করে আপনি "মার্কেট প্রাইসের" উপর যে অগাধ জ্ঞান লাভ করিয়াছেন তা সকল নরমাল লোকের কাছে পৌছাইয়া দিতে একখানি বই লিখিয়ে ফেলিলেও মন্দ হয় না ।
আবার এই শীর্ষক একটা আইনও সরকারী পর্যায়ে অতি প্রয়োজনীয় হইয়া পড়িয়াছে । এই ব্যাপারেও আপনি উদ্যোগ গ্রহণ করিতে পারেন । পাশের দোকানে যে দামে বিক্রি হবে অন্য কেউ সেই দামের কম বা বেশী দামে বিক্রি করিতে পারিবে না । এই রকম হবে আইনের কাঠামো । আর বাকিটা আপনার উর্বর মস্তিষ্ক থেকেই ডেলিভারী হউক তা জাতি প্রত্যাশা করছে ।
আবার উইকিপিডিয়াতে একটা নিবন্ধও আপাতত আপনি লিখিয়া ফেলিতে পারেন । অবশ্যই "citation" দিয়া !!
আপনার কাছ থেকে আরো বিনোদন আশা করিতেছি । আশা করি নিরাশ করিবেন না ।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:১৩
মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: খুবই প্রয়োজনীয় দুটি বিষয় জোর দিয়ে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ। আসলেই মার্কেটপ্রাইস মার্কেটপ্রাইস বলে যেই চিল্লাপাল্লা চলছিল তা মোটেও যৌক্তিকতার ধার ধারে না!!
আপনার বিস্তারিত আলোচনায় হয়তো "একাকী সমুদ্র" বিষয়টা বুঝতে পারবেন। আর এইরকম উদাহরন থেকেও বুঝতে না পারলে আমার আগের কমেন্টের ২য় প্যারার মানুষদের দলে নিজের অবস্থান প্রমান করে নিবেন।
২১|
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৩৮
একাকী সমুদ্রে বলেছেন: আমি আপনাদের সাথে কথা বলে আর নিজেকে ছোট করব না। আপনারা বুঝলে আর ডেসটিনি করতেন না। বাংলাদেশের এক শ্রেণির মানুষের কাছে কয়েকটা জিনিস খুব জনপ্রিয় একটা হইছে শেয়ার বাজার আর একটা হইছে ডেসটিনি। ২টাতেই কোন কিছু টাকা ইনকামের স্বপ্ন দেখা যায়। যাই হউক আমি বলছি জিনিসের এক্সট্রা টাকাটা কৈ যায় আপনারা উত্তর না দিয়া কয়েকটা বুলি অউরাইতাছেন। আমি নিজের পারসনাল ব্যাপার টানি নাই। আপনাদের একজন আমাকে কমেন্ট করছে যে আমি নাকি আপানাদের দেখে হীন মন্যতায় ভুগি তাই এই কথা বলছিলাম। আপনাদের দেখে আসলে আমার করুণা হয় যে কি কারণে সময়ের টাকার এত অপচয়? আর আপানারা পারসনাল এটাক শুরু করছেন আর চালাইয়া যাইতাছেন কারন আপনাদের কাছে প্রশ্নের উত্তর নাই। ব্লগে এইরকম করার সাহস পাইতাছ তোমরা। আর সামনা সামনি আমাদের একটা মেম্বার বানানর জন্য আমদের গু-মুত ও চাটতে করতে রাজি আছ।
ডেসটিনি শুরুতে কি ছিল আর এখন কি করতেছে সবই দেখতেছি। ডেসটিনির জিনিস কিনতে লস কোথায় তা জানলে আর কেউ ডেসটনি করত না। আপনাদের নিচের স্তরে যারা আছেন তাদের টাকা ডেসটিনির মালিক নিয়া যায় আপনারা পুটু মারা খান। আমার তো কিছু। আমি ব্লগে সিরিয়াস কমেন্ট অনেক কম করি।
আর নন্দদুলালরা আমি কম বুঝলেও তোমাদের চেয়ে অনেক বেশি বুঝি। তোমরা মানুষের বাসায় গিয়া হাত পা ধরে মার্কেটিং কর। কিন্তু বর্তমান যুগের মার্কেটিং এটা। বর্তমান যুগে প্রোডাক্ট ক্রেতার কাছে যাবে না। মার্কেটিং এমন হবে যে ক্রেতাই প্রডাক্ট এর কাছে আসবে। তোমাদের মার্কেটিং এর নমুনা তো দেখতেই আছি। আগে মার্কেটিং শিখ বাবা তারপর কথা বলতে এস।
সবার শেষ কথা হইল আপানদের কাছে উত্তর নাই। টাকা কৈ যাই? তোমরা বল ডেসটিনিরে টাকা দেওই না। আবার কউ ডেসটিনি বড় হইতাছে সেই জন্য আমরা এই কথা কই ।এইটা কি ঘাস খাইয়া বড় হয়। মানুষের টাকা মেরে বড় হয়।মানুষ কাজ করে বড় হবে এইটা আমরা আশা করি । কেউ যদি অন্যায় ভাবে নিয়ম নীতির বেড়াজাল দেখিয়ে কারও টাকা নিয়ে যায় এবং যার কাছ থেকে চুরি করে সেই মানুষকে তাদের মত চোর হতে বাধ্য করে সেইটা খুব বেশি খারাপ। তার চেয়ে বড় কথা সমাজের এক শ্রেণীর মাঝে তা রাহুর মত ছড়িয়ে পড়েছে। তোমারা কেউ কিছু জিজ্ঞেস করলেই ব্যক্তিগত আক্রমণ। যদি উত্তরই না জান দয়া কর পাব্লিক প্লেসে এসব বাল ছাল ব্লগ লিখে আমাদের বিরক্ত কর না।
যাই হউক তোমরা আমারে যারা যারা গালাগালি করছ শেষে সবাই আমার কাছে েসে আমার গু খেয়ে যেও এরপর আমি তোমাদের একটা করে প্রডাক্ট কিনব আর সদস্য হব। আশা করি এইবার আর তোমাদের গু খেতে আপত্তি নাই। বিদায়।শুভরাত্রি।
২২|
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৪৬
একাকী সমুদ্রে বলেছেন: @স্পার্টান তানভীর: আপানদের গু খাওয়া আর আমার আপনাদের কাছ থেকে ডেসটিনির প্রডাক্ট কেনার মাধ্যমে এই বিনোদন শেষ হইল। আপনারা চাইলে এই গু খাওয়া চালাইয়া যাইতে পারেন। আমি বরাদ্দ দিয়ে রাখছি। সমস্যা নাই। যতই কমেন্ট করবেন তা অটমেটিকালি আপনাদের কাছে পৌঁছাইয়া যাইব আমার কিছু করা লাগবে না।
২৩|
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪
স্পার্টান তানভীর. বলেছেন: @ একাকী সমুদ্র, টাকা কই যায় এর উত্তর উপরে বহুবার দেয়া হইছে ।
আবারো বলতেসি । একটা প্রোডাক্ট সেল যখন হয় তখন যে টাকা লাভ হয় তার ১২% কোম্পানি নিজে রাখে এডমিনিস্ট্রেশন কস্ট হিসেবে আর বাকি ৮৮% ডিস্ট্রিবিউটরদের মাঝে বণ্টন করে দেয়া হয় ।
যেমন, কোনো একটি প্রোডাক্টের প্রোডাকশন কস্ট/ক্রয়মূল্য যদি হয় ৩০০০ টাকা আর বিক্রয়মূল্য যদি হয় ৪০০০ টাকা তাহলে গ্রস প্রফিট ১০০০ টাকা । এই ১০০০ টাকা থেকে ১২০ টাকার মত কোম্পানি নিজে রাখে আর বাকি ৮৮০ টাকা ডিস্ট্রিবিউটরদের মাঝে বন্টন হয় ।
আমাদের আশেপাশের অন্য সকল কোম্পানিতেও একই ঘটনা ঘটে । শুধু পার্থক্য হল তাদের যখন ১০০০ টাকা গ্রস প্রফিট হয় তখন সেটা থেকে একটা অংশ তাঁরা বিভিন্ন এজেন্ট,হোলসেলার,ডিলার,রিটেইলার এদের মাঝে বন্টন করে আর কিছু অংশ বিজ্ঞাপনের কাজে ব্যয় করে । এছাড়া যেটুকু থাকে তাঁরা কোম্পানি নিজে রাখে ।
কিন্তু ডেসটিনি সকল প্রকার সেলস প্রফিট তাঁর কাস্টোমারদের মাঝেই বন্টণ করে দেয় ।
এখনো মনে হয় উত্তর পাননি । উত্তর না পাওয়াই স্বাভাবিক । মাতাল হয়ে আর যাই হোক, ব্লগে না আসাই উত্তম ।
মাতাল কেন বললাম?? একই লাইনে আপনি,তুই,তুমি সম্বোধন কারা করে ? খেই হারিয়ে ফেলছেন এবার ।
নিজে জীবনে একটি পণ্যের মার্কেটিং করে সেল করেছেন ? করেন নাই । তাই মার্কেটিং এর উপর আপনার এই বিশদ জ্ঞান । আড্ডায় বইসা কারো কাছ থেকে দুইটা লেকচার শুইনা এইটা উগড়াইয়া দিলেই মার্কেটিং হইয়া যায় না । ধুর, কারে কি বলতেসি ।
গো হোম ম্যান...... ইউ আর ড্রাঙ্ক ।
হযরত আলী রাঃ বলেছেন, "অশ্লীল বাক্য নীচ লোকের প্রধান হাতিয়ার"
তাই আপনার সাথে আর ক্যাচাল উচিত হবে বলে বলে মনে করছি না ।
দূরে গিয়ে মরার অনুমতি দেয়া হল ।
২৪|
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪১
গল্পপদ্য বলেছেন: ভাই একাকি সমুদ্র .. ভাই একটা কথা না বলে পারছি না, সারা জিবন হাসের ডিম খাইতে খাইতে হাসি যে ডিম পারে সেটা ভুলে গেলেন , ছি ছি ছি । একবার বললেন ,মার্কেটিং ভাল কিছু হয়ত আমি জানি না বা জানার দরকারও নাই। আবার বললেন আপনারা বুঝলে আর ডেসটিনি করতেন না, ,আবার বললেন , নন্দদুলালরা আমি কম বুঝলেও তোমাদের চেয়ে অনেক বেশি বুজি । মানে টা কি দাঁড়াইল ? আপনি এতই জ্ঞানী যে আর সব আবুল না, সেলুকাস , আপনি বলছেন আপনি বুয়েট থেকে লেখাপড়া করেছেন ,আপনার লজ্জা বোধ হচ্চে না , আপনাকে আর একটা কথা বলি ,ভাল সব কিছু ডেকে দিতে হয় , অনেক উদাহারন আছে , মাছ , আলু শাক সবজি চিৎকার করে আপনার বাসার সামনে দিয়ে বিক্রি করে , নামাজ পড়ার জন্য ,চিলাল ই মানুস দাওয়াত করে অনেক বাসায় বাসায় গিয়ে , আর অনেক আছে । আপনি কি দেখেছেন মদ,গাজা, এগুলো বাসায় গিয়ে হাত পা ধরে বিক্রি করতে , আমি আপনার হাত ধরে বলছি পা ধরে বলছি ,কালো জিরার ক্যাপসুল টা খান মানসিকতা টা বাড়বে , কালো জিরা সেবন করুন এক মাত্র ম্রতু ব্যতিত সকল রোগের উপশম করে । আর শেষ কথা হলও সারা জিবন গুরুর দুধ খেলেন এবার থেকে গাভির দুধ খাবেন , যদি একটু বিবেকবোধ ত্যেরি হয়। আমি মানুষ আমর ভুল তাক তে পারে ক্ষমা চায়ছি ।
২৫|
০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:১৬
মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: হযরত আলী রাঃ বলেছেন, "অশ্লীল বাক্য নীচ লোকের প্রধান হাতিয়ার" একাকী সমুদ্র প্রমান করলেন তার বংশগত পরিচয়!!
আসলে আরও একবার প্রমান হল ব্লগে যারাই ডেসটিনি নিয়ে খেক খেক করতে আসে তারা প্রথমে যতই ভদ্র/সচেতন সুশীল ভাব নিয়ে সমালোচনা করুক না কেন, যখন আমরা আন্তরিক ভাবে তার সকল উত্তর দেই তখন খেই হারিয়ে ফেলে পরিবার থেকে শেখা গালিগালাজ আর অভদ্রতা প্রকাশ করে প্রস্থান গ্রহন করে!! নিজে নিজে মনে করে, এইতো জিতে গেলাম!! হ্যা, আসলেই সে হয়তো জিতেছে। তবে গালি গালাজের দিক দিয়ে!! যুক্তি তর্কের ধারে কাছেও আসতে পারেনি!!
আমরা এমন সব লোকের নোংরা ব্যবহারের কাছে হার মানি। কারন, আমরা এসব অশ্লীল বাক্য সহ্য করতে পারিনা...আবার দিতেও জানি না!!
এই পর্যন্ত যতজন প্রকৃত সচেতন ব্লগার যৌক্তিকভাবে বিবেক বুদ্ধি দিয়ে আমাদের আলোচনায় অংশগ্রহন করেছেন সকলেই কোন না কোনভাবে ডেসটিনি'র ব্যাপারে ইতিবাচক মত পোষণ করে গেছেন। তবে, সত্য বলতে অসুবিধা নেই যে এমন বিবেকবান ব্লগারের সংখ্যা খুব একটা বেশি না!!
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩০
একাকী সমুদ্রে বলেছেন: অজ্জা শরম কিছু থাকলে এই পোস্ট দিতে পারে মানুষ।
জাতীয় ডেসটিনি সংগীত ।