নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্যালাইন নিয়ে কয়েকটা পয়েন্ট মাথায় রাখবেন।
মুখে খাবার স্যালাইন(ORS) তৈরি হয়েছে লুজ মোশনের রিপ্লেসমেন্ট ফ্লুইড হিসাবে। বর্তমানে যে কোন ডিহাইড্রেশনে ওআরএস রিহাইড্রেশন স্ট্রাটেজির একটা ইন্টিগ্রাল পার্ট।
আমরা কী হুটহাট নিজের ইচ্ছামতো এটাকে ইউজ করবো? আসুন জেনে নেই কিছু তথ্য।
১। লুজ মোশন হলে, প্রতিবার লুজ মোশনের জন্য একজন এডাল্ট ২৫০-৩০০ এমএল স্যালাইন খাবেন। শিশুদের বয়স ও ওজন অনুযায়ী খাওয়াতে হবে, কাজেই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খাওয়াবেন।
২। প্রতি হাফ লিটার পানিতে একটা স্যালাইন দিবেন। শরীরে ভাব আনার জন্য এক গ্লাসে একটা দিয়ে ঘন করে বানালে মৃত্যুঝুকি আছে। বিশেষ করে শিশু ও বৃদ্ধ মানুষরা বেশি ঝুকিতে থাকবে।
৩। তীব্র গরমে ঘামের যে ডিহাইড্রেশন হয় তাতে শরীর থেকে লবন ও পানি বের হয়ে যায়। তবে শরীরের যে ইলেক্ট্রলাইট রিকয়ারমেন্ট তা আমরা খাবার থেকেই পেয়ে থাকি। তাই, এই গরমে পর্যাপ্ত পানি খাওয়াই আপনার জন্য এনাফ।
৪। তবে যারা বাইরে কাজ করেন, বেশি ঘামেন তারা সঠিক নিয়ম মেনে দিনে একটা খেতে পারেন। সাথে পর্যাপ্ত পানি খাবেন। লেবুর শরবত বা ফলের রসও খেতে পারেন।
৫। বাজারে বিভিন্ন ইলেক্ট্রলাইট ড্রিংকস পাওয়া যায়, তবে সেগুলো প্রসেসড ড্রিংক। মাঝে মাঝে মন খারাপ থাকলে দু'একটা খেতে পারেন। কিন্তু উপকারী মনে করে নিয়মিতো খাওয়ার দরকার নেই।
৬। যাদের উচ্চ রক্তচাপ আছে তারা খুব সাবধান স্যালাইন খাবার বিষয়ে। লুজ মোশন হলে, যেটুকু বের হয়ে যাচ্ছে সে পরিমান মতো খেতে পারেন।
৬। স্যালাইনে অল্প পরিমাণ গ্লুকোজ কাছে, বাট এটা আপনার ব্লাডসুগার বাড়াবে না। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য স্যালাইনের রুলস সাধারণ মানুষের মতোই।
৭। কিডনির রোগীরা এই গরমে খুব ভালনারেবল। তাদের ফ্লুইড ব্যালেন্সটা স্ট্রিক্টলি মেইনটেইন করতে হয়। তাদের বাসায় কিডনির পেসেন্ট আছে, এই গরমে এক্সট্রা কেয়ার নিবেন। তাদের রিহাইড্রেশন ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী করবেন।
৮। বৃদ্ধ, শিশু, হাই ব্লাড প্রেশার, কিডনি রোগী, প্রেগন্যান্ট ফিমেলরা এই গরমে সবচেয়ে ভালনারেবল। তাদের প্রতি খেয়াল রাখবেন বেশি।
ডাঃ মেহেদী ভাই থেকে পরামর্শটি পাওয়া গিয়েছে।
২| ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩৪
এম ডি মুসা বলেছেন:
৩| ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১১:৪৪
নীলসাধু বলেছেন: হুম।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১১:০২
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: দুই দিন আগে আমি সারাদিন স্যালাইন পানি খেয়েছি, সারাদিন বাইরে ছিলাম আর ভয়ক্কর গরম পড়েছিল সেদিন।