নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি কখনো নিজের নাম লুকোই না। আকাইমা শব্দ দিয়ে বানানো ছন্ম নাম আমার পছন্দ নয়। মা-বাবা\'র দেয়া নাম দিয়েই প্রোফাইল খুলেছি।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন

আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ন্যাশনাল লাইব্রেরি অব মালয়েশিয়াতে এক দিন।

০৭ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৩১


আমার ছেলে মেয়েরা বই পড়তে খুবই পছন্দ করে। কুয়ালালামপুরে আমি যে এলাকায় থাকি সেখানে একটি সুপার শপ আছে যার নাম Tesco.

বাজার করার সাথে সাথে বই পড়াও প্রায় শেষ

এই শপের বই ও স্টেশনারী করনারে যে কয়েকখানা ইংরেজি বই আছে তার বেশির ভাগই তারা পড়ে শেষ করে ফেলেছে। টলিতে বসে বসে তারা দুজনে বই পড়ে। বাজার করা শেষ হলে বইগুলি আবার যথাস্থানে রেখে আমরা চলে আসি। এখান থেকে বেশ কিছু বই আমরা কিনেও ফেলেছি।

National Library of Malaysia logo


পপুলার নামে বই ও স্টেশনারির যে বিশাল দোকান আছে সেখানকার চিল্ড্রেন কড়া নাড়ে অনেক শিশুরা বসে বসে বই পড়ে। আমার বাচ্চারাও এই সুযোগ হাতছাড়া করতে রাজি নয়। তবে সেখানে ঘন্টার পর ঘন্টা বসে থাকা সম্ভব না। তারা চায় সবগুলি বই বাসায় নিয়ে আসতে। কিন্তু এত টাকা কোথায় পাব যে সবগুলো বই কিনে ফেলব।

শেষ পর্যন্ত ঠিক করলাম, ন্যাশনাল লাইব্রেরি অব মালয়েশিয়া তে গিয়ে একটু খোঁজ নিয়ে দেখি। একদিন শনিবার সকাল দশটায় ছুটলাম সেখানে। বিশাল লাইব্রেরি বিল্ডিং এর বাইরে রাস্তায় সাধারণের পার্কিংয়ের জায়গা। সেখানে পার্কিং করে ভেতরে খোঁজ নিয়ে শিশু বিভাগের ঢুকে পড়লাম। শিশু বিভাগে ঢুকতে হলে জুতা খুলে বাইরে রেখে আসতে হবে। ভেতরের ঝকঝকে-তকতকে পরিষ্কার। বিশাল কক্ষের পুরোটাই শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত। শিশুদের পড়ার জন্য রয়েছে ছোট ছোট টেবিল ছোট ছোট চেয়ার। তাদের বিনোদনের জন্য রয়েছে অনেকগুলো কম্পিউটার গেম খেলা চলে। ইচ্ছে করলে তারা ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে পারেন। তাদের জন্য বড় আকারের টিভি ও রাখা আছে সেখানে তারা শিক্ষামূলক বিভিন্ন অনুষ্ঠান দেখতে পারে।
১। The Bicycle

সেখানে দেখলাম মালয় ও চাইনিজ ভাষার বইয়ের সাথে সাথে ইংরেজি বইয়ের ব্যাপক সমাহার। অনেকদিন পর প্রাণ খুলে শত শত বই দেখলাম। আমার ছেলেমেয়েরাও বই নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়লো। এত বই তো পড়ে শেষ করা যাবে না। পাঠ কক্ষের ভিতর পাঠকদের সেবার জন্য বিরাট একটি টেবিলে এখানে তিন জন স্মার্ট তরুণ তরুণী বসে আছেন পাঠকদের সেবা দেওয়ার জন্য। তোদের কাছে বই এন্ট্রি করে বাসায় নিয়ে যাচ্ছে । আবার কেউ বই পড়ে ফেরত দিয়ে যাচ্ছে।

২। Tsunamis

এই টেবিলে গিয়ে জিজ্ঞেস করলাম আমরা মালয়েশিয়ার নাগরিক নই আমরা কি বই নিতে পারব? স্মিত হেসে তিনি জবাব দিলেন , অবশ্যই পারবে তোমরা কি সাথে পাসপোর্ট নিয়ে এসেছো?

আমরা পাসপোর্ট সাথে করেই নিয়ে এসেছি।

তাহলে তোমরা দু' তলায় চলে যাও । সেখানে দেখবে মেম্বারশিপ দেয়ার জন্য আলাদা কাউন্টারে এক জন ভদ্রলোক বসে আছেন। তিনি তোমাদেরকে মেম্বার করে দিবেন। মেম্বার করার পরে তোমার দুটি কার্ড পাবে । কার্ড দুটি নিয়ে আমাদের কাছে চলে আসো। প্রতিটি কার্ডে এক সাথে ছয়টি করে বই বাসায় নিতে পারবে এবং এক মাস রাখতে পারবে । এক মাস পরে বই গুলো ফেরত দিয়ে আবার 6 টি করে বই নিতে পারবে। আবার এক মাস পড়তে পারবে।

৩। Light and Electricity

দুতলায় গিয়ে যথারীতি ভদ্রলোককে আমাদের কথা জানানোর পর তিনি কম্পিউটার লগ ইন করে আমার কাছে এগিয়ে দিলেন আমি নাম ঠিকানা পাসপোর্ট নাম্বার সব কিছু টাইপ করে উনাকে দেখালাম তারপর উনি আমাদেরকে বসতে বললেন প্রায় 10 মিনিট অপেক্ষা করার পরে উনি আমাদেরকে ডাকলেন এবং আমাদের হাতে দুটি মেম্বারশীপের কার্ড ধরিয়ে দিলেন কার দুটি নিয়ে আবার শিশুদের পাঠ করতে গিয়ে অনেকগুলি বই বেছে নিয়ে সেগুলি সংশ্লিষ্ট ট্রেনে করে বাসায় আসলাম।

লাইব্রেরী একটি জাতির অহংকারের প্রতীক । একটি জাতি কতটা উন্নত তা সে জাতির লাইব্রেরী দেখলেই বোঝা যাবে। মালয় ভাষায় ন্যাশনাল লাইব্রেরি অফ মালয়েশিয়াকে বলে- PARPUSTAKAN NEGARA MALAYSIA.

আমার ছেলে নন ফিকশন বই পড়তে বেশি পছন্দ করে বলে বিজ্ঞানভিত্তিক বইগুলো বাসায় নিয়ে এসেছে। বইগুলোর কভার এই পোস্টে ব্যবহার করা হচ্ছে।

এই বইগুলো জমা দেওয়ার সর্বশেষ তারিখ 27 শে জুলাই। কিন্তু এরই মধ্যে বইগুলো পড়া শেষ হয়ে যাওয়াতে তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছে , আগামী শনিবার অথবা রবিবার ন্যাশনাল লাইব্রেরি অব মালয়েশিয়াতে গিয়ে বইগুলো জমা দিয়ে আরও নতুন নতুন বই আমরা বাসায় নিয়ে

৪। 100 Inventions that made history

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার মনে হচ্ছে, আপনার বাচ্চারা আধুনিক যুগের সব ধরণের সুযোগ পাচ্ছে; আমি সেই বয়সে বই থেকে গরুকে বেশী ভালোবাসতাম

০৮ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:০৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: তারা সবাই বইয়ের খুবই ভক্ত। এখানে বইয়ের বিশেষ করে ইংরেজি বইয়ের বইয়ের অনেক দাম । বেশি বই কিনেও কোন লাভ নেই । কেননা, এক সময় ফেলে দিতে হবে। তার চেয়ে লাইব্রেরি অনেক অনেক ভালো। বাল্য কাল আমার ও কাজ ছিল গরু ছাগল আহার করানো।

২| ০৮ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ২:১৯

মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: সুন্দর একটি পোস্ট,খুব গুছিয়ে বলতে পেরেছেন মালয়েশিয়ার লাইব্রেরী সম্পর্কে।

০৮ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: কষ্ট করে পড়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ‌ ভালো থাকুন, সুন্দর থাকুন।

৩| ০৮ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:৫১

ক্লে ডল বলেছেন: আপনার ছেলেমেয়ের জন্য শুভকামনা রইল। মালয়েশিয়ায় লাইব্রেরির কথা শুনে নিজের দেশের কথা ভাবছি। অবশ্য এখন আবদুল্লাহ আবু সাঈদ স্যারের অবদানে জেলা শহরগুলোতে বই পড়া যাচ্ছে।

০৮ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে অনেক ভালো লাগলো। দেশের জেলা শহরগুলোর লাইব্রেরীতে ইংরেজি বই কেমন আছে জানাবেন । ছাত্র জীবনে আমি ময়মনসিংহ জেলা পাবলিক ওই বাড়িতে অনেক যেতাম। আমাদের ক্যাম্পাসে ও পাবলিক লাইব্রেরী একটা শাখা ছিল। এখানে আমি মূলত প্রতি দিনকার দৈনিক পত্রিকাগুলো পড়তে যেতাম। অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন সব‌ সময়।

৪| ০৮ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ২:২১

রাজীব নুর বলেছেন: মালোশিয়ার ন্যাশনাল লাইব্রেরীতে বাংলায় লেখা কোনো বই নেই??

০৮ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: না , এখানে বাংলায় লেখা কোন বই চোখে পড়েনি । তবে চাইনিজ ভাষায় প্রচুর বই দেখেছি। ইংরেজি বই আছে অনেক অনেক।

৫| ০৮ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:১৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পিয় সাজ্জাদ ভাই,

আপনার মালয়েশিয়া সম্পর্কে পোস্ট গুলো আমার বরাবরই খুব ভালো লাগে। কিন্তু আজকের পোস্টটি সেই ভালো লাগার শীর্ষ স্থান দখল করেছে। ব্লগিং করার জন্য আর আগের মত বই পড়ার সুযোগ হয় না। কিন্তু বই আমার প্রান আমার প্যাশান। আমাদের ভাইপো ভাইঝি বইপ্রেমী। আপনিও তাদের যথার্থ জায়গার সন্ধান দিয়েছেন। আশা করি ওরা সুবিধা মত বই সাম্রাজ্যে গিয়ে রসাস্বাদন করবে। অনুভূতিটি অত্যন্ত সাবলীল ভাবে লিখেছেন।++++
পোস্টে লাইক।

শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।

০৮ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৩০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: প্রিয় দাদা মহাশয়, আপনার মন্তব্য পাঠ করে অনেক অনেক আবেগ আপ্লুত হলাম। বিধাতা সাধ দিয়েছেন । কিন্তু সাধ্য দেননি । আমার ইচ্ছে করে প্রচুর পরিমাণে বই কিনে একটি পারিবারিক লাইব্রেরি তৈরি করে ফেলি। কিন্তু উপায় নেই । অবশেষে মালয়েশিয়ার সন্ধান পেয়ে সেখানে যাতায়াত শুরু করলাম। এক সময় ভারতে আসার সুযোগ হলে ভারতের পাবলিক লাইব্রেরী গুলো যাওয়ার চেষ্টা করব‌‌ । বই পড়তে আমাদের খুবই ভালো লাগে । বই হচ্ছে জ্ঞানের ধারক ও বাহক।

প্রিয় দাদা , সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা। ভালো থাকুন সব সময়। আপনার জীবন হোক আনন্দময়।

৬| ০৮ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: মালয়েশিয়া যারা বিয়ে করে স্থিতি হয়েছেন তাদের রক্ষা এছাড়া যারা আছে তারা আজীবন ইমিগ্রেশন আর দালালের চক্রে দৌড়ে থাকেন তাদের ব্যাবসা, কর্মজীবন মানবেতর - ভবিষ্যত হয়তো আরো খারাপ হবে। মনে করছি বিস্তারিত কিছু লেখা উচিত।

০৮ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:৪০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: এখানে যারা বিয়ে করেছেন বলে আমরা জানি তাদের বেশিরভাগই মূলত বিয়ে বসেছে। জান বাঁচানোর জন্য । ভিসা পাওয়ার জন্য‌ কোন রকমে টিকে থাকার জন্য‌ তারা আসলে এক ধরনের গোলাম । মালয়েশিয়ান মহিলাদের গোলাম। আমার নিজের দেখা অভিজ্ঞতা মতে, তাদের বেশির ভাগই খুব একটা সুখে নাই।


স্বদেশই তাদেরকে কিছু দেয়নি। মালয়েশিয়া তাদেরকে দিবে ঘোড়ার ডিম।

৭| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৫২

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আপনার ছেলে মেয়ের জন্য শুভ কামনা রইল। আপনার পোস্টটিও ভাল লেগেছে।

১১ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ৮:৩৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
শুভ কামনা আপনার প্রতি।
ভালো থাকুন সব সময়।

৮| ১২ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১:৫৬

হাসনাতুল বলেছেন: আপনার ছেলে মেয়েকে নিয়ে চলে আসুন একদিন IIUM এ। বিশাল লাইব্রেরি ঘুরিয়ে দেখাবো। বাচ্চাদের ভালো লাগবে আশা করি।

১২ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়েছিলাম এক দিন। কিন্তু ঘুরিয়ে দেখানোর মত কেউ না থাকাতে পুরো ক্যাম্পাস টা ভালভাবে দেখতে পারিনি।

আমার ধারণা , ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরি অনেক সমৃদ্ধ হবে। কিন্তু আমার জন্য যাতায়াত করাটি জন্য একটু কষ্টসাধ্য এবং ওখানকার সদস্য হওয়া সম্ভব নয়। সুন্দর মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ । ভালো থাকুন সব সময়।

৯| ১২ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ২:০৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার ছেলেমেয়েদের বইপ্রীতি দেখে খুবই ভালো লাগলো। বর্তমানে বাচ্চারা যেভাবে বিভিন্ন গেমে আসক্ত.....তাতে এমনটা খুব কমই দেখা যায়। দোয়া করি, এমনটা যেন সারাজীবন থাকে।

আমাদের সরকার কতোটাকা বিভিন্নভাবে নষ্ট করে; প্রতিটা জেলায় যদি একটা করে পাঠাগার খুলতো.....কতোই না ভালো হতো!

১২ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমার ও মাঝে মাঝে মনে হয়, যদি ঘরে ঘরে পারিবারিক লাইব্রেরি থাকত কতই না ভালো হতো। আমরা পরস্পরের কাছে বই বিনিময় করে পড়তে পারতাম । এতে সামাজিক বন্ধন আরো দৃঢ় হতে পারত। বইয়ের মধ্যে আমি খারাপ কিছু দেখি না। মানুষ আছে যারা বইয়ের নেশায় মজে যায় । এই নেশা হচ্ছে সবচেয়ে কল্যাণকর নেশা। এই নেশা আমাদের সবার থাকা দরকার । ইয়াবার নেশা নয়।

সুন্দর অসাধারণ মন্তব্য করার জন্য আপনার প্রতি সীমাহীন কৃতজ্ঞতা। আপনার প্রবাস জীবন হোক সুন্দর আনন্দময় ও ভাবনা হীন। ভালো থাকুন সব সময়।

১০| ২৭ শে মে, ২০২০ বিকাল ৫:২৩

রাকু হাসান বলেছেন:

ছোট বাচ্চাদের বই পড়ানোর অভ্যাস করিয়েছেন । এটা ভালো লাগছে। দোয়া তাঁরা অনেক বড় বইখোর হোক । :) শিশুদের জন্য বিশেষ কর্নারের পরিবেশটা শিশু বান্ধব । আমাদের েএখানে কল্পনাও করতে পারি না ।

২৭ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনার অসাধারণ সুন্দর মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা। ভালো থাকবেন সব সময়। জীবন হোক আনন্দময় ও সুন্দর।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.