নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি কখনো নিজের নাম লুকোই না। আকাইমা শব্দ দিয়ে বানানো ছন্ম নাম আমার পছন্দ নয়। মা-বাবা\'র দেয়া নাম দিয়েই প্রোফাইল খুলেছি।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন

আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

মালয়েশিয়ার টুইন টাওয়ারস এর স্থপতি মারা গেছেন

২০ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:০১



পেট্রোনাস টুইন টাওয়ারস। মালয়েশিয়ার সর্বোচ্চ ভবন। এক সময় ( ১৯৯০ সালে ) সারা পৃথিবীতে সর্বোচ্চ ভবন হিসেবে এটাই স্বীকৃত ছিল। প্রধানমন্ত্রী তুন মাহাথির প্রথম ধাপে ক্ষমতায় আসার সময় তিনি এটা নির্মাণের পরিকল্পনা করেন। সেই সময় অনেকেই সন্দিহান ছিল যে মালয়েশিয়ার মতো একটি দেশ এ ধরনের একটি প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করতে পারবে কিনা। কিন্তু তুন মাহাথির দৃঢ়ভাবে জবাব দিলেন , মালয়েশিয়া বুলেহ! অর্থাৎ মালয়েশিয়া পারবে।

পেট্রোনাস টুইন টাওয়ারস এর স্থপতি ছিলেন এক জন আর্জেন্টাইন ভদ্রলোক। তার নাম সিজার পেলি ( Cesar Pelli) । মিস্টার পেলি 19 জুলাই শুক্রবার 92 বছর বয়সে মারা গেছেন।

তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন মালয়েশিয়ার তৎকালীন এবং বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ডাক্তার মাহাথির মোহামাদ।

মিস্টার সিজার পেলি ১৯৭৭ সালে ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব আর্কিটেকচার বিভাগের ডীন নিযুক্ত হন। তিনি সিজার পেলি এন্ড এসোসিয়েটস এর প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। তোর প্রসিদ্ধি কাজ গুলির মধ্যে the World Financial Center in New York, the Canary Wharf Tower in London and renovation work on the New York Museum of Modern Art অন্যতম।


মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


বড় ভাবনার মানুষ ছিলেন।

২১ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:১৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ফজলুর রহমান খান যিনি এফ আর খান নামে পরিচিত ছিলেন তিনিও এ ধরনের এক জন স্থপতি ছিলেন। সুযোগ পেলে বাংলাদেশের ছেলেরাও কিছু একটা করতে পারে।

২| ২১ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১:২৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: এই বিখ্যাত স্থপতির প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি রইল
কুয়ালালামপুরের এই
Taman Connaught Night Market টি
এখনো আগের মত জমজমাট আছে ?

শুভেচ্ছা রইল

২১ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:১৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: এগুলি এই বাজারগুলি রাস্তার উপরে বসে। সপ্তাহের একটা নির্দিষ্ট দিনে । মালয় ভাষায় এদেরকে বলে, পাসার মালাম। এগুলি সব সময় থাকবে। কেননা বাংলাদেশের মতো হাট বাজার এখানে নেই। কম দামে জিনিসপত্র কিনতে চাইলে এই সব রাতের বাজারই এক মাত্র ভরসা।

৩| ২১ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: সবচেয়ে বড় সত্য একদিন মানুষকে মরে যেতে হয়।

২১ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:১৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ইহাইএক মাত্র চিরন্তন সত্য।

৪| ২১ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমার মনে আছে পাসার মলম। রাতের আলোতে কেমন ঝলমল করে ওঠতো। মহান স্থপতির প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলী ।

২১ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। পাসার মালাম আছে বলেই এখানকার কম আয়ের মানুষ ; এমন কি বেশী আয়েরমানুষ মাঝে মাঝে প্রচুর কেনাকাটা করতে পারে।

৫| ২১ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ তথ্যটুকু জানানোর জন্য । কূয়ালালমপুরে অনুস্ঠিত একটি ইন্টারন্যাশনাল সিম্পোজিয়ামে আমার একটি লেখা উপস্থাপনের জন্য ১৯৯৮ সনে মালএশিয়াতে অবস্থানের সময় এমন একটি পাষার মালামে গিয়েছিলাম , একা একা , সে অভিজ্ঞতার কথা এখনো মনে আছে । তবে এই সমস্ত পাশার মালামে যা পাওয়া যায় তার কোয়ালিটি কিন্ত মন্দ না , দামের তুলনায় অনেক ভাল । আবার সেখানে যাওয়ার কোন সুযোগ পেলে পাসার মালামে যাওয়ার ইচ্ছা আছে বলেই এদের বর্তমান অস্তিত্ব জানতে চেয়েছিলাম ।

শুভেচ্ছা রইল

২২ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৭:১৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সেই সময়ের চেয়ে মালয়েশিয়া এখন অনেক বেশি এগিয়ে গেছে । তবে পাসার মালাম গুলো এখনো আছে । এগুলো থাকবে । কেননা এটা মূলত মালয় জাতির একটা কালচার।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.