নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।
মালয়েশিয়ার ১৭ তম রাজা হিসেবে শপথ নিয়েছেন সুলতান ইব্রাহিম। মালয়েশিয়ার সংবিধান অনুযায়ী রাজাকে বলা হয়ঃ
Yang di-Pertuan Agong
৩১শেষ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে মালয়েশিয়ার রাজপ্রাসাদ ইস্তানা নেগারা - তে মালয়েশিয়ার ১৭ তম রাজা হিসেবে শপথ নিয়েছেন জহরের সুলতান ইব্রাহিম।
সুলতান ইব্রাহিম মালয়েশিয়ার অন্যতম সম্পদশালী প্রদেশ জহরের সুলতান। এখন একই সাথে পুরো মালয়েশিয়ার দায়িত্ব ও সামলাতে হবে তাঁকে।
তিনি ২৬ শে অক্টোবর ২০২৩ তারিখে মালয়েশিয়ার শাসকদের এক বৈঠকে মালয়েশিয়ার ১৭ তম রাজা হিসেবে পাঁচ বছরের জন্য নির্বাচিত ঘোষিত হন।
বিদায়ী রাজা সুলতান আব্দুল্লাহ তাঁর ভগ্নিপতি।
ছবিতে রাজা ও রাণীকে দেখা যাচ্ছে।
একটি সমৃদ্ধ প্রদেশের সুলতান হিসেবে মালয়েশিয়ার অর্থনীতি ও রাজনীতিতে সুলতান ইব্রাহিমের রয়েছে ব্যাপক প্রভাব । ধারণা করা যায়, আগামী দিনগুলিতে মালয়েশিয়ার রাজনীতিতে তিনি আরো প্রভাব বিস্তার করতে পারেন।
উল্লেখ করা যেতে পারে, সদ্য বিদায়ী সুলতান আব্দুল্লাহ ক্ষমতায় আসার পর রাজনীতিতে সরাসরি প্রভাব বিস্তার করেছিলেন । বিশেষ করে
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী নাজিব এর বিদায়ের পর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী তুন ডাঃ মাহাথির এর নেতৃত্বে ক্ষমতাসীন দলকে পরাজিত করার পর পরবর্তী নানান নাটকীয় রাজনৈতিক পরিবর্তনে রাজা আব্দুল্লাহ প্রত্যক্ষ ভূমিকা রাখেন।
যার ফলে মালয়েশিয়া করোনার মধ্যে অবশ্যম্ভাবী নির্বাচন থেকে দূরে থাকতে সক্ষম হয়।
বর্তমান বিশ্বে ৪৩ টি দেশে রাজতন্ত্র প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রচলিত রয়েছে।
অন্যান্য দেশের রাজতন্ত্রের সাথে মালয়েশিয়ার রাজতন্ত্রের একটি তফাৎ হচ্ছে মালয়েশিয়াতে রাজা পাঁচ বছরের জন্য নির্বাচিত হন।
মালয়েশিয়াতে জুম্মার নামাজের খুতবায় রাজা-রাণীর নামে বিশেষ দোয়া অন্তর্ভুক্ত থাকে।
সেই হিসেবে আজকের জুম্মার নামাজে তাদেরকে নিয়ে দোয়া করা হয়েছে।
মালয়েশিয়ার নতুন রাজা Yang di-Pertuan Agong Sultan Ibrahim ibni Almarhum Sultan Iskandar এর সুস্বাস্থ্য ও সুন্দর কর্মজীবন কামনা করছি।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:১৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনি যে প্রাসাদে গিয়েছিলেন সেটা এখন পুরনো প্রাসাদ হিসেবে জাদুঘরে পরিণত হয়েছে ।
রাজার জন্য নতুন প্রাসাদ নির্মিত হয়েছে ।
আপনি আবার কখনো গেলে সেটাও দেখে আসতে পারেন।
তবে নতুন প্রাসাদের ভিতরে যাওয়ার কোন সুযোগ নেই ।
বাইরে দাঁড়িয়ে দেখতে হয়।
২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:১০
এম ডি মুসা বলেছেন: মালেশিয়ায় কি বাংলাদেশ কর্মী নিয়োগ চালু হয়েছে বা নতুন সরকার আমলে হবে নাকি?
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:২৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
অন্যের দেশে কামলা দিতে না যাওয়াই উত্তম।
৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৪৩
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি কখন মালয়েশিয়া ছেড়ে এসেছেন?
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:২০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমি ২০২১ সালের শেষে মালয়েশিয়া থেকে চলে এসেছি ।
তখন আমার সার্বিক পরিস্থিতি ছিল খুবই সংকটাপন্ন ।
৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯
নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: নতুন রাজার ব্যক্তিত্ব কেমন?
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:১৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমি জহরের সুলতান এর প্রাসাদ দেখতে গিয়েছিলাম।
ওখানকার মানুষ বলাবলি করছিল সুলতান খুবই অমায়িক এক জন ব্যক্তি। তাঁর কোন অহংকার নেই।
মাঝে মাঝেই প্রাসাদের বাইরে এসে জনসাধারণের সাথে কথা বলেন।
৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:১৫
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: শুভকামনা তার জন্য।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:১৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
তিনি রাজা হিসেবে ভালো করবেন বলেই আমার বিশ্বাস।
৬| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: বড় ভাই আপনি কি আবার মালোশিয়া যাবেন? নাকি এখন দেশেই থেকে যাবেন?
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:২৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
সম্ভবত আমি মারা যাচ্ছি।
৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৫৯
এম ডি মুসা বলেছেন: দেশে থেকে চাকরি নাই কি করবে?? বিদেশ গিয়ে ভাত খেয়ে বেঁচে থাকার ভালো
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৪১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমাদের মধ্যে অনেকে আবার বেশ অহংকার করে আবার বলেন যে বাংলাদেশের জনসংখ্যা এখন জনসম্পদে পরিণত হয়েছে ।
তাহলে বিদেশ যেয়ে কামলা দেওয়ার কথা এত চিন্তা করে কেন
মানুষ !?
এই সম্পদ কি দেশে কাজে লাগে না !
নাকি আপদ হয়ে দেখা দিয়েছে!??
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:৩১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
মালয়েশিয়ার ১৭ তম রাজার প্রতি রইল অভিনন্দন । বিত্তশালী রাজা রানী উভয়েই দেখতে বড়ই সুন্দর লাগল ।
একটি আন্তর্জাতিক গবেষনা টিমের সদস্য হিসাবে ১৯৯৮ সালে একবার কুয়ালামপুরে যাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছিল ।
বাকিংহাম প্রাসাদের সমতুল্য মালয়েশিয়ান রাজার প্রাসাদ এর সোনার গম্বুজ এবং ইসলামিক-শৈলীর স্থাপত্য শৈলি
দেখার জন্য হাজার হাজার দর্শকের মত আমাকেও আকর্ষন করেছিল।অনুমোদন ও আমাদের ভ্রমনসুচীতে অন্তর্ভুক্ত
না থাকায় প্রাসাদের ভিতরে প্রবেশ করতে পারিনি। সে বড়ই আফসুস রয়েই গেল । তবে প্রাসাদের মাঠে অবস্থিত
রয়্যাল মিউজিয়ামে মালয়েশিয়ার রাজতন্ত্র সম্পর্কে অনেক বিষয় দেখতে ও জানতে পেরেছিলাম ।
শুভেচ্ছা রইল