নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।
গ্রামের বাঁশের সাঁকোটা পার হতে হয় অনেক কষ্টে। পা পিছলে যে কোন সময়ে নীচে পড়ে যাওয়াটা তেমন কোন বিচিত্র ঘটনা নয়। তার পর আবার পায়ে চামড়ার বাটা জুতো । সকালের শিশির ভেজা বাঁশের উপর হাঁটা কি এতোই সোজা।
অনেক কষ্টে পা টিপে টিপে তবে না পার হলাম। আবার হাঁটা । একটু হাঁটার পর ইট বিছানো পাকা সড়কে উঠা যায় । এখানে একটু দাঁড়ালেই অনেক রিক্সা । ভাড়া দিতে হবে ৫ টাকা। আমার কাছে ৫ টাকা তখন (২০০৩ সালে) অনেক টাকা । কারণ বেকার মানুষ। একটি টাকাকে মনে হয় এক শত টাকা। রিক্সা চড়া তখন মার্সিডির্সিজ চড়ার মতো বিরাট বিলাসিতা। তার চেয়ে ১০ মিনিট হাঁটতে রাজি। হাঁটলে তো আর পয়সা খরচ হচ্ছে না। এমন যদি হতো যে হাঁটলেও পয়সা দিতে হবে সরকারের লোককে তাহলে তো বেকার লোকদের হতো জ্বালা।
রাস্তার নানান দৃশ্য দেখতে দেখতে ১০ মিনিট পার করে দেয়া আমার কাছে তো কোন বিষয়ই না। প্রতি দিনই তো তাই করি। দ্রুত বেগে ১০ মিনিট হাঁটার পর আরাম বাস স্ট্যান্ডে আসতে পারলাম। বাসের নামটি আরাম। এটি তখন এক মাত্র বাস যা কিনা কাগজে কলমে সরাসরি ঢাকায় যায়। বাকি সব বাসের ভাড়া ৪০ টাকা হলেও এর ভাড়া ৫০ টাকা।
বাসটি কোন মালিক সমিতির হলেও এর কাউন্টার জয়পাড়া হাই স্কুলের জায়গায়। স্কুলের হোস্টেলের একটি রুমও তারা ব্যবহার করছে। শুনতে পেলাম এর মধ্যেও নাকি রাজনীতি আছে। রাজনীতি তো থাকতেই পারে। নইলে কি আর স্কুলের মধ্যে বাস কাউন্টার বসানোর সাহস কারো হতে পারে।
আমি টিকিট কাউন্টারে গিয়ে টিকিট চাইলাম।
-ভাই, একটা টিকিট দেন, শ্রীনগরের। বলে ২০ টাকা এগিয়ে দিলাম।
-আজ শ্রীনগরের টিকেট শেষ। ঢাকার টিকেট নেন।
- কিন্তু আমি তো যাব শ্রীনগর, ঢাকার টিকিট তো ৫০ টাকা । আমি ৫০ টাকা দিয়ে শ্রীনগরের টিকেট কেন নেব?
-যদি যেতে চান তাহলে তো নিতেই হবে।
হাতে সময় নেই। তাছাড়া আরামের সার্ভিস একেবারে খারাপ নয়। এই কারণে ৫০ টাকা দিযেই ২০ টাকার পথের টিকিট নিলাম। এই পথ আমার অনেক চেনা। জয়পাড়া থেকে লৌহজং পর্যন্ত পথের আশে পাশের প্রতিটি বাড়ি প্রতিটি গাছ আমার কাছে অনেক চেনা। যেন এক রকম মুখস্থ। কিন্তু কেন যে বোকার মতো ৫০ টাকা খরচ করে ফেললাম। খুবই আফসোস হচ্ছে- ৩০ টাকা বেশী খরচ করে ফেললাম। ৩০ টাকা রোজগার করা এতো সহজ কর্ম নয়।
পরের স্টেশন দোহার বাজারে গিয়ে (অথবা যে কোন স্টপেজে) ২০ টাকা দিয়ে টিকিট নিলেই আমার মূল্যবান ৩০ টি টাকা বেঁচে যেত। এখন আমার টাকা বাঁচানো অনেক জরুরী। জয়পাড়া আরাম কাউন্টারে সম্ভবত তরুণ ভাই নামে একজন কাজ করতেন। তিনি একটু কষ্ট করে আমাকে এটা বললেই পারতেন।
মানুষের জীবন চক্রের একটি কষ্টকর সময় হচ্ছে বেকার কাল। বেকার কাল সবার জীবনে অবধারিত ভাবে আসবেই। একে এড়িয়ে যাবার কোন উপায় নেই।
বাংলাদেশের সকল বেকাররা সুখী হোক। তাদের সুন্দর একটি কর্মসংস্থান হোক। সাজানো গুছানো একটি জীবন হোক। পৃথিবীতে মানুষ বেশী দিনের আয়ু নিয়ে আসেনি। পৃথিবী অনেক অনেক সুন্দর । টাকা ছাড়া এই সৌন্দর্য উপভোগ করা সবার জন্য সহজ নয়।
#(ঘটনাটি ২০০৩ সালের। আমি তখন লৌহজং কলেজের মাস্টার ছিলাম। )
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:২৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আসলে এটাকে ঠিক সেভ/সঞ্চয় করা বলে না।
পকেটে টাকা নেই।
তাই একটু হিসাব করে চলা।
২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৫২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুরুটা বিভূতিভূষণের মতো লাগছিল। লেখা ভালো হয়েছে।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:২২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বিভূতিভূষণ আমার খুবই প্রিয় লেখক।
তাঁর আম আটির ভেপু অসাধারণ এক সৃষ্টি।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:০৯
রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: ভার্সিটির প্রথম জীবনে যখন সাত রাস্তা, নাবিস্কো হতে সেগুনবাগিচা ভাড়া ৫ টাকা; সে সময়ে আমার ঢাকায় প্রথম টিউশনি, সেগুনবাগিচার কোয়ার্টারে পড়াই। হাতে অঢেল সময় কিন্তু পকেট শূন্য। সে সময় প্রতিবার নাবিস্কো, সাত রাস্তা হতে হেঁটে সেগুনবাগিচা যাওয়া করতাম ১০ টাকা বাঁচাবার জন্য। কখনও আগে পৌছে গেলে, রমনা পার্কের বেঞ্চিতে বসে সময় পার করে দিতাম। তখন ১০ টাকাকেই কত টাকা মনে হতো, আর এখন হেঁটে গেলে দুই তিন মিনিট রাস্তা ২০ টাকা রিকশা ভাড়া দিয়ে চলাচল করি। সময় কত দ্রুত গড়ায়।
আপনার কাহিনিটা পড়ে সে ভার্সিটি জীবনের প্রথম দিকের কথা মনে পড়ে গেল।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:২৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনার এটা কোন সালের ঘটনা।
আমাদের নিম্নবিত্ত পরিবারের জীবন কম বেশী একই রকম।
৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৭
নাহল তরকারি বলেছেন: আপনার দাদার বাড়ি কি মুন্সীগঞ্জ এ?
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:২০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমার দাদার বাড়ি ছিল ফরিদপুর জেলার সদরপুর থানার চর নাসিরপুর। এই গ্রামটি এখন পদ্মার পেটে। দাদাও চলে গেছে অজানা জগতে।
তবে হ্যাঁ। আমার বাবার মামা প্রফেসর আব্দুল বাছের- এর বাড়ি শ্রীনগরের জাহানাবাদ এ। তিনি অনেক আগে চলে গেছেন অনন্ত জগতের উদ্দেশ্যে।
৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের মুন্সিগঞ্জ অর্থ্যাত বিক্রমপুরে আমি বাশের সাকো দেখি নাই।
তবে আমি সাকো পার হতে অনেক ভয় পাই।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:১৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনি আমার মতো কাছ থেকে হয়তা গ্রামকে কখনো দেখেননি।
মুন্সীগঞ্জ যেতে হলে এক সময় লঞ্চ ছাড়া কোন গতি ছিল না।
অথবা গয়না নৌকা ।
সেই দিন এখন কেবলই ইতিহাস।
৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:২২
নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: চমৎকার স্মৃতি। সুন্দর, সাবলীল লেখা।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:০৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন।
৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৪৭
প্রামানিক বলেছেন: জয়পাড়ার লুঙ্গি খুবই বিখ্যাত। ১৯৯৫ সালে আমি জয়পাড়া ঘুরতে গিয়ে বিপদে পড়েছিলাম। বিকাল পাঁচটার পড়ে দোহারের কোন বাস ঢাকায় আসে না। বাস না পেয়ে দোহারের এক হোটেলে রাত যাপন করতে হয়েছিল।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:০৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
জয়পাড়ার লুঙ্গি এখন কেবলই অতীত। এটা ইতিহাস হয়ে গেছে।
শিল্পীরা চলে গেছেন দেশ বিদেশে বিকল্প কাজে।
এখান যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেক উন্নত। ২৪ ঘন্টা যাতায়াত করা যায় অনায়াসে।
প্রচুর পরিমাণে বাস চলে। সাথে আছে সিএনজি। চাইলে প্রাইভেটও নিতে পারেন।
৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৫২
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: স্মৃতিচারণ ভালো লেগেছে।
বাংলাদেশের ট্যুরিস্ট স্পট গুলোতে ২০ টাকা ভাড়া ২০০ টাকা আদায় করে এই বিষয়টাকে আপনি কিভাবে দেখেন?
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:০৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
একটা নীতি আছে- ধর, মার, কাট, খা.....!!!
এই নীতিতে এটা ঠিকই আছে। বাকিটা ইতিহাস।
সত্যি কথা বলতে গেলে- আমরা তো মানুষ ভালো না।
৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৫৩
রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: আপনার এটা কোন সালের ঘটনা।
২০১২-২০১৩ সালের ঘটনা। তখন ভার্সিটির প্রথম বর্ষে পড়ি। কত টিউশনি খুঁজেছি, পাই নাই। একটা যাও পেলাম, তাও নাম মাত্র টাকায়। বছর খানেকের মধ্যে যদিও পরিস্থিতি বদলেছিলো।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:০৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
সংগ্রামী মানুষদের জয় হোক।
১০| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৫৪
আরইউ বলেছেন:
সাজ্জাদ, আশাকরি ভালো আছেন। স্মৃতিকথা পড়তে ভালো লেগেছে। ২০০৩ সাল এখন কত কত আগের মনে হয়!
যদি কিছু মনে না করেন লেখায় asterisk (*) চিহ্ন পরিমিত পরিমানে ব্যবহারের অনুরোধ জানাচ্ছি। অনেকগুলো থাকলে প্রথম পাতা কেমন যেন দেখায়। অবশ্য আমি নিশ্চিৎ নই সমস্যাটা শুধু আমার না আরো অনেকের হয়।
শুভকামনা।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:১০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
২০০৩ সালে এই তো সে দিন।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন সব সময় ।
১১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৫৫
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: বাংলাদেশী লোকজনদের এই বাটপারিগুলো আমার ভীষণ অপছন্দ। শেষের দিকে কিছু মূল্যবান কথা লিখেছেন। ধন্যবাদ।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:১৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
মানুষ হিসাবে আমরা এখনো খুব বেশী উচুঁতে উঠতে পারি নাই।
তবে চর্চা চালিয়ে যেতে হবে।
এক সময় সব ঠিক হয়ে যাবে।
১২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:০৯
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আমি তখন প্রশিকায় চাকুরী করি। কাজ মনিটরিংএর জন্য মাঝে মাঝে শ্রীনগর, লৌহজং যেতাম। ঐ এলাকা আমার ভীষণ ভালো লেগেছে। বিশেষ করে এত সুন্দর টিন আর কাঠের ঘর। মনে হয় এটা বাংলাদেশ নয়--যেন জাপান শহর। আপনার লেখা পড়ে আমি সেই সময়ে হারিয়ে গিয়েছিলাম।
অনেক সুন্দর স্মৃতি জাগানিয়া লেখায় ভালোলাগা রেখে গেলাম।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:১৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ও এলাকার মানুষজন আর্থিকভাবে খুবই স্বচ্ছল।
বেশীল ভাগই ব্যবসায়ী। যারা ব্যবসা করে না তারা থাকে বিদেশে।
সব মিলিয়ে খুবই ভালো একটা এলাকা।
আমার খুবই ভালো লাগে।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন সব সময়।
১৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:১৯
সোনাগাজী বলেছেন:
অসৎ হওয়াই বাংগালীর স্বভাব হয়ে গেছে।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:২৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
গড়পড়তায় প্রায় ৮০ শতাংশ বাংলাদেশীদের মাঝে সততার খুবই অভাব ।
কেউ কেউ সুযোগের অভাবে সৎ আছে ।
তাদের সংখ্যা কম না।
আফসোস!
১৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৫
মেঘবৃষ্টির গল্প বলেছেন: অর্থ যত প্রয়োজন থাকে যার তার যেন ততই খরচ হয়ে যায় অকারনে। বাস্তব অভিজ্ঞতা এটাই বলে।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৩৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
সঠিক বলেছেন।
এ কারণেই কবি বলেছেন- আয় বুঝিয়া ব্যয় কর!
১৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৪৫
ধুলো মেঘ বলেছেন: আমার সৌভাগ্য যে আমাকে বা আমার স্ত্রীকে কখনোই বেকার জীবন কাটাতে হয়নি। তবে কষ্ট করেছি অনেক।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:২০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ঠিক বেকার জীবন বলতে যা বুঝা সেটা আমার কখনো ছিল না। আমার কাজ ছিল। আয় ছিল।
ভালো একটা কাজ খোঁজতাম।
১৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:২৪
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ১০ টাকা বাঁচাতে গিয়ে ২০ টাকা খরচ করার রেকর্ড আছে অনেক আমার।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৩৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমি টাকা বাঁচাতে চাইনি কখনোই ।
আমার আয়ের উৎস ছিল না।
তাই অনেক হিসেব করে চলতে হতো।
এছাড়া কোন উপায় ছিল না ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৩৬
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: জীবনে কত যে সেভ করলাম। কিন্তু আসলে এই ছোট ছোট সেভগুলো কাজে আসে না, দেখাও যায় না...