নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।
সময় পেলেই সকাল ও সন্ধ্যাবেলা লালমাটিয়ার একাডেমিয়া স্কুলের সামনে থেকে সাত মসজিদ রোড এর ফুটপাত ধরে আবাহনী ক্লাব মাঠ ও ধানমন্ডি লেক হয়ে একটা চক্রাকার ভ্রমণ করার চেষ্টা করি।
রাস্তার নানা ধরনের পোস্টার আর দেয়াল লিখন,মানুষ-জন কুকুর -বিড়াল ,ধুলা-বালি, ময়লা গাছপালা ইত্যাদি দেখতে শরীরের অতিরিক্ত ক্যালরি পোড়ানোর চেষ্টা করতে থাকি।
আমাদের দেশের এই সব প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখতে খুবই ভালো লাগে।
কিন্তু যে জিনিসটি ভালো লাগে না সেটা হচ্ছে, আবাহনী মাঠের ফুটপাত ঘেঁষে যে বেড়াটি দেওয়া আছে ওখানে গিয়ে পৌঁছালেই কিছু সংখ্যক মানুষের দেখি তলপেটের চাপ/বেগ বেড়ে যায়। ফলে তারা ওখানে কেউ দাঁড়িয়ে কিংবা কেউ বসে জলবিয়োগ করা শুরু করেন।
এর প্রতিক্রিয়ায় ফুটপাত ধরে যখনই অবাহনী মাঠের কাছে আসি তখন তীব্র বাজে গন্ধ নাকমুখে ধাক্কা মারে । ব্যাপারটি আসলে খুব একটা সুখকর নয়।
প্রিয় পথচারীগণ,
আপনারা এ ব্যাপারে কি একটু সাবধান হতে পারেন না? এই কাজটি এখানে না করলেই কি নয়!
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৫২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
মন্দের ভালো।
২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:১০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ঢাকা শহরে পাবলিকের এই কাজ সারার মতো জায়গাই তো নাই। লোকে করবেটা কি? এসব চেপে রাখা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। দেশে সবাই স্বাস্থ্য সচেতন হওয়ায় চাপাচাপির ঝামেলায় না গিয়ে সহজ উপায়ে চাপ কমায়।
সিটি করপেরেশান কি করে? এই সমস্যা সমাধানের দায়িত্ব তো তাদের।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৫৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
যার পাইপ
তার কি কোনো চাপ নাই!?
সব দোষ সিটি কর্পোরেশনের!!
৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:২৩
আলামিন১০৪ বলেছেন: বোধ হয় ডায়বেটিক রিক্সাওয়ালাদের কাজ, ইনসুলিনের টাকা নাই...
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৫৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ঢাকা জিপিও আর বায়তুল মোকাররমের মাঝখানের রাস্তায় গিয়ে দেখবেন সব সময় কমপক্ষে সাত আট জন লোক জল বিয়োগে ব্যস্ত আছেন। তাদের দেখলে মনে হয় এটা যেন খুবই একটি স্বাভাবিক ঘটনা।
৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:২৫
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: অধিক পরিমাণ পাবলিক টয়লেট নির্মাণ করতে হবে।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৫৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ধরে নিন ঢাকা সিটি কর্পোরেশন কোন পাবলিক টয়লেট নির্মাণ করল না । দুই একটা পাবলিক টয়লেট যে নেই তাও না।
আপনি যখন বাসা থেকে বের হন নিশ্চয়ই ভারমুক্ত হয়ে বের হয়ে আসেন। তারপর হয়তো আপনি যাবেন আপনার কর্মস্থলে।
আপনার কর্মস্থলে নিশ্চয়ই এই ধরনের কাজের জন্য সুব্যবস্থা না হোক অন্তত নিবেন পক্ষে একটা ব্যবস্থা তো থাকার কথা।
আপনি কি এই ধরনের কাজ করবেন?
৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:১২
আরইউ বলেছেন:
ভুয়ার কথাটায় যুক্তি আছে। ভুয়া এবং গোফরান যেমনটা বলেছেন পাবলিক টয়লেট থাকাটা জরুরী। আবার এটাও সত্য যে লোকজনের উচিত যতটা সামলে চলা যায় ততটা চলা।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:২৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
।
রাস্তায় চাপ আসলো আর আপনি জিপার খুলে বসে পড়লেন।
এটা কোন ভদ্রলোকের কাজ হতে পারে না।
জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে সঠিক নিয়ম-কানুন মেনে চলুন।
৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৪৩
আরইউ বলেছেন:
সাজ্জাদ,
আমিতো বলছি যতটা সম্ভব সামলে চলতে হবে। ব্যক্তিগতভাবে বিষয়টা আমার কাছে প্রচন্ড বিরক্তিকর মনে হয়। রাস্তা দিয়ে হেটে যাওয়া মানুষের কাছেও দাঁড়িয়ে বসে জল বিয়োগের দৃশ্য ঠিক ভালো না লাগারই কথা।
আপনি ঠিক বলেছেন রাস্তায় চাপ আসলেই বসে পরা যাবেনা। কিন্তু আমি পয়সার দুইটি পাশই দেখতে চাই। তাই বলেছি গোফরান ও ভুয়ার কথায় সত্যতা আছে—হাতের কাছে পাবলিক টয়লেটের সুবিধা থাকলে তখন আর কেউ ”কোথায় করবো“ বলতে পারবেন না।
ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:৪১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ঢাকা শহরে পাবলিক টয়লেট যে নাই সেটা ঠিক নয়।
ঢাকা শহরে প্রচুর পরিমাণে পাবলিক টয়লেট আছে।
কিন্তু সমস্যা হচ্ছে মানুষ চায় ১০ মিটার পর পর পাবলিক টয়লেট থাকুক।
এই কাজটা সম্ভবত লন্ডন শহরে ও সম্ভব না।
আরেকটা বিষয় হচ্ছে যে, কোন পাবলিক টয়লেট ব্যবহার করতে চাইলেই পকেট থেকে সামান্য মুদ্রা খরচ করতে হবে ।
এই মুদ্রা খরচ করার মন মানসিকতা ও আমাদের অনেকেরই নাই।
আফসোস!
৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:২৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: লেখক বলেছেন: রাস্তায় চাপ আসলো আর আপনি জিপার খুলে বসে পড়লেন। এটা কোন ভদ্রলোকের কাজ হতে পারে না। জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে সঠিক নিয়ম-কানুন মেনে চলুন। আরে ভাই, আপনে এতো শ্যালো চিন্তা-ভাবনা করেন কিভাবে?
কয়দিন আগে বললেন, আপনে কোন ট্যাক্স দেন না। আজকে এইসব বলছেন।
আচ্ছা বলেন, যে রিক্সা-ঠ্যালা-বেবী ট্যাক্সি চালায়, সে কোথায় যাবে? যেই লোকটা ঢাকা শহরে কোন একটা কাজে বাইরে থেকে আসলো, সে কোথায় যাবে? চাপ আসলেই কেউ শখের বসে জিপার খুলে বসে না। শেষ চেষ্টা করে রাস্তায় জিপার না খোলার। যার ডায়াবিটিস আছে, সে কিভাবে চাপ সামলাবে? সবাই তো প্যান্ট-শার্ট পড়ে না। একজন লুঙ্গি পড়া দিন-মজুরকে তো কোন মার্কেটের টয়লেটও ব্যবহার করতে দিবে না; তারাও ঢোকার মতো সাহস করে উঠতে পারবে না। তো, সে কি করবে? বারে বারে পেশাব করতে বাসায় যাবে? হলি কাউ!!!
আরো বহু উদাহরন আপনাকে আমি দিতে পারি। আপনে নিজে সম্ভবতঃ সাদাসিদা টাইপের মানুষ। আপনার চিন্তাধারাও সেই টাইপের!!! বাস্তব চিন্তা করেন না কেন? হুদাই আমারে দিয়া এতোগুলি টাইপ করাইলেন!!!
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:৩৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনার কথাই ঠিক ।
আজ থেকে সবাই ঢাকার রাজপথে হিসু দেন আর হাগু করে দেন ।
কোন সমস্যা নাই ।
খুবই ভালো লাগে এগুলো দেখতে।
তাছাড়া এই কাজগুলো পরিবেশের জন্য খুবই ভালো।
অফটপিকঃ
লন্ডনের কোন এক রাজপথে এমন একটা কাম কইরা দেখেন!
৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:১৪
নূর আলম হিরণ বলেছেন: সমস্যা হচ্ছে চাপ আসলে একটু যে খোঁজাখুঁজি করে উপযুক্ত স্থান বের করবে সে ধর্য্যটুকু তাদের থাকে না। একটু খোঁজ করলেই ঢাকা শহরে মসজিদ, শপিংমল এসবের ভিতর অনেক ওয়াশরুম আছে, যেগুলি যে কেউ ব্যবহার করতে পারে।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:২৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ। অনেকে ইচ্ছে করেই পরিবেশ নোংরা করে।
রুচির সমস্যা আছে।
৯| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৯
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
ঐখানে একটি পাবলিক টয়লেট দরকার।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
পাবলিক টয়লেট বিনা পয়সায় ব্যবহার করা যায় না।
এটাও একটা সমস্যা।
১০| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:২৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: অফটপিকঃ লন্ডনের কোন এক রাজপথে এমন একটা কাম কইরা দেখেন! আপনে নিজে বিভিন্ন দেশে ছিলেন। তারপরেও প্রাকৃতিক কর্মের সুযোগ-সুবিধার পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা আর লন্ডনের তুলনা করলেন কি হিসাবে বুঝলাম না। আপনেরে বোঝানো আসলে আমার কম্মো না। এক কাজ করেন..........এই তালগাছটা রাখেন আর আমারে মাফ কইরা দেন!!
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
লন্ডন কি ব্রাহ্মণ?
আর ঢাকা বুঝি নমসুদ্র!।
১১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বড় আচানক ব্যাপর।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আফসোস!
১২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: কলকাতার শিয়ালদহ দক্ষিণ শাখার বাঘাজতিন স্টেশনে আপ লাইনে প্লাটফর্মের শেষ প্রান্তে একটা সুন্দর পাঁচিল ঘেরা বাড়ি আছে।ট্রেন থেকে নেমে ঐ বাড়ির পাঁচিলে দেব দেবীর টাইলস লটকে দিয়েও পেচ্ছাব করা বন্ধ করতে না পেরে একদিন দেখি বাড়িওয়ালা পাঁচিলের গাঁয়ে লিখেদিয়েছেন, এখানে কুত্তার বাচ্চা পেচ্ছাব করে।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
তাতে কি কাজ হয়েছিল?
বাংলাদেশের অনেক দেয়ালে আরবিতে লিখে দেওয়া হয়।
আরবী ধর্মীয় ভাষা হওয়াতে অনেকে হয়তো এটাকে মানে।
১৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:১৬
প্রামানিক বলেছেন: জল বিয়োগের চাপ দিলে মানুষের হুশ থাকে না। তখন চা খেতে দিলেও চা ফেলে জল বিয়োগের জন্য দৌড়ায়।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
লক্ষ্য করলে দেখবেন, বাসের গায়ে লেখা থাকেঃ
ব্যবহারে বংশের পরিচয়।
১৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: আমি সাধারনত লালমাটিয়া এলাকায় হাটাহাটি করি না।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ঘটনাটি ধানমন্ডি এলাকার ।
লালমাটিয়ার নয় ।
ঢাকার মানুষজন অনেক ভদ্র।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৬
সোনাগাজী বলেছেন:
নারীরা এদিক থেকে ভালো