নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি কখনো নিজের নাম লুকোই না। আকাইমা শব্দ দিয়ে বানানো ছন্ম নাম আমার পছন্দ নয়। মা-বাবা\'র দেয়া নাম দিয়েই প্রোফাইল খুলেছি।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন

আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঢাকার জিরো পয়েন্ট। ******************

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:০৭

ঢাকা শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত জিপিও এবং সচিবালয়ের মাঝামাঝি জায়গাতে জিরো পয়েন্ট নির্ধারিত করা আছে।

এই জিরো পয়েন্ট থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানের দূরত্ব নিরূপণ করা হয় এবং দূরত্বটা জিরো পয়েন্টের সুদৃশ্য স্থাপনায় খোদাই করে লেখা হয়েছে।

কিন্তু সমস্যা হচ্ছে জিরো পয়েন্টের যে স্থাপনাটিতে দেশের বিভিন্ন জেলা এবং গুরুত্বপূর্ণ জায়গার দূরত্ব খোদাই করে লেখা আছে সেটি এখন আর সর্বসাধারণের চোখে পড়ার মতো অবস্থায় নেই । কেননা জিরো পয়েন্টের লেখাগুলিকে এমন ভাবে রং দেওয়া হয়েছে যাতে লেখাগুলো দূর থেকে পড়াই যায় না ।

এই লেখাগুলি অনেক মানুষই আগ্রহ করে দেখার চেষ্টা করে। কিন্তু যেহেতু দূর থেকে দেখা যায় না তাই কেউ এটার কাছে এসে দেখার চেষ্টাও করে না । কিন্তু সেই সুযোগে বলতে গেলে এখানে নেইও।

জিরো পয়েন্টের এই দূরত্ব নির্দেশক লেখাগুলো অবশ্যই সর্বসাধারণের উপকারের জন্যই লিখিত হয়েছে । কিন্তু লেখাগুলোর সুবিধা মানুষ পাচ্ছে না । তাই কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি । লেখাগুলি মানুষ যাতে পড়তে পারে সেই ব্যবস্থা করা হোক । অন্যথায় জিরো পয়েন্ট এর এই স্থাপনাটি মানুষের কাজে লাগবে না ।

যেটা খুবই অনাকাঙ্ক্ষিত একটি ব্যাপার হবে।

অনেকেই বলবেন, জ্ঞান-বিজ্ঞানের এই চরম উৎকর্ষের যুগে এই সমস্ত জিরো পয়েন্টের কোন দরকার নেই। কেননা, এখন গুগলে সার্চ মারলেই যে কোন জায়গা থেকে যেকোনো জায়গার দূরত্ব মোবাইল থেকে দেখে ফেলা সম্ভব । এটা যদিও সত্য তারপরও প্রতিটি দেশেরই একটি জিরো পয়েন্ট থাকে। এমনকি প্রতিটি শহরেরও একটি জিরো পয়েন্ট থাকে । সেই জিরো পয়েন্টে দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলির দূরত্ব লেখা থাকে এবং সাধারণ মানুষ সেটা আগ্রহ নিয়ে দেখে।

বিষয়টি নিয়ে সদাশয় নগর কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি
ঢাকা শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত জিপিও এবং সচিবালয়ের মাঝামাঝি জায়গাতে জিরো পয়েন্ট নির্ধারিত করা আছে।

এই জিরো পয়েন্ট থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানের দূরত্ব নিরূপণ করা হয় এবং দূরত্বটা জিরো পয়েন্টের সুদৃশ্য স্থাপনায় খোদাই করে লেখা হয়েছে।

কিন্তু সমস্যা হচ্ছে জিরো পয়েন্টের যে স্থাপনাটিতে দেশের বিভিন্ন জেলা এবং গুরুত্বপূর্ণ জায়গার দূরত্ব খোদাই করে লেখা আছে সেটি এখন আর সর্বসাধারণের চোখে পড়ার মতো অবস্থায় নেই । কেননা জিরো পয়েন্টের লেখাগুলিকে এমন ভাবে রং দেওয়া হয়েছে যাতে লেখাগুলো দূর থেকে পড়াই যায় না ।

এই লেখাগুলি অনেক মানুষই আগ্রহ করে দেখার চেষ্টা করে। কিন্তু যেহেতু দূর থেকে দেখা যায় না তাই কেউ এটার কাছে এসে দেখার চেষ্টাও করে না । কিন্তু সেই সুযোগে বলতে গেলে এখানে নেইও।

জিরো পয়েন্টের এই দূরত্ব নির্দেশক লেখাগুলো অবশ্যই সর্বসাধারণের উপকারের জন্যই লিখিত হয়েছে । কিন্তু লেখাগুলোর সুবিধা মানুষ পাচ্ছে না । তাই কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি । লেখাগুলি মানুষ যাতে পড়তে পারে সেই ব্যবস্থা করা হোক । অন্যথায় জিরো পয়েন্ট এর এই স্থাপনাটি মানুষের কাজে লাগবে না ।

যেটা খুবই অনাকাঙ্ক্ষিত একটি ব্যাপার হবে।

অনেকেই বলবেন, জ্ঞান-বিজ্ঞানের এই চরম উৎকর্ষের যুগে এই সমস্ত জিরো পয়েন্টের কোন দরকার নেই। কেননা, এখন গুগলে সার্চ মারলেই যে কোন জায়গা থেকে যেকোনো জায়গার দূরত্ব মোবাইল থেকে দেখে ফেলা সম্ভব । এটা যদিও সত্য তারপরও প্রতিটি দেশেরই একটি জিরো পয়েন্ট থাকে। এমনকি প্রতিটি শহরেরও একটি জিরো পয়েন্ট থাকে । সেই জিরো পয়েন্টে দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলির দূরত্ব লেখা থাকে এবং সাধারণ মানুষ সেটা আগ্রহ নিয়ে দেখে।

বিষয়টি নিয়ে সদাশয় নগর কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:২৩

কামাল১৮ বলেছেন: ওখানে আরো কিছু তথ্য দিয়ে একটি ডিজিটাল বোর্ড বসিয়ে দিলে ভালো হয়।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:১৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


এখন যে স্থাপনা আছে ওটাকে আরও আকর্ষণীয় করা দরকার।
আপনার প্রস্তাবটি ও খুবই সুন্দর।

২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:২৫

কামাল১৮ বলেছেন: আপনি আগের পোষ্টের মন্তব্যের উত্তর দেন নাই।অনেকেই এমন করে।কিন্তু সচেতন ব্লগারের এটা করা ঠিক না।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:১৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

আমার বিষয়টি আমি সবাইকে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে বিবেচনা করার জন্য অনুরোধ জানাই।
কেননা আমি শারীরিকভাবে খুবই অসুস্থ ।
কেবলমাত্র মায়ার টানে পড়ে আপনাদের ব্লগে আসি।
তারপরও চেষ্টা করি মন্তব্য করতে।
প্রতি মন্তব্যর জবাব দিতে।

৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:০০

রাজীব নুর বলেছেন: বড় ভাই, আমি দেশের প্রধানমন্ত্রী হলে আপনাকে ঢাকার মেয়র করে দিতাম।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:২৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


আমি ঢাকার মেয়র হতে যাব কোন দুঃখে?
স্বীকার করতে দ্বিধা নেই যে আমি একজন দুঃখী মানুষ ।
কিন্তু আমার দুঃখ কি এতই বেশি যে আমাকে ঢাকার মেয়র হতে হবে!?

৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:২৫

ফয়সাল রকি বলেছেন: কেন যেন মনে হয়, দূরত্বগুলো পরিবর্তন হয়েছে। যমুনা সেতু, পদ্মা সেতু হবার পর পরিবর্তন হবার কথা।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:২৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


আপনি সঠিক বলেছেন।
পরিবর্তনই জীবনের ধর্ম ।
পরিবর্তন হয় প্রতিটি সেকেন্ডে ।
প্রতিটি মিনিটে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.