নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি কখনো নিজের নাম লুকোই না। আকাইমা শব্দ দিয়ে বানানো ছন্ম নাম আমার পছন্দ নয়। মা-বাবা\'র দেয়া নাম দিয়েই প্রোফাইল খুলেছি।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন

আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমি যখন অপয়া **************

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:০১

অপয়া শব্দটির বাংলা মানে খুব সুবিধার নয়। [অপয়া [ apaỷā ] বিণ. কুলক্ষণযুক্ত, অলক্ষণা, অলক্ষুনে; পয়মন্ত নয় এমন]। আমার নিজের ক্ষেত্রে এই শব্দটি প্রায় কেন জানি না- মিলে যায়। যেমন- আমি যে বাসে উঠি সে বাসটি মাঝপথে নষ্ট হয়ে যাবে। আমি যে রিক্সায় উঠি তার চেইন পড়তে থাকবে বারবার। এমনকি চাক্কাও ফেটে যেতে পারে।

আমিএকবার দোহারের জয়পাড়া থেকে বাসে করে ঢাকা আসছিলাম। সময়টা ১৯৯৪ সালের কোন এক দিন। দোহারের বাসগুলো তখন সবে মাত্র শ্রীনগর হয়ে ঢাকা আসা শুরু করেছে। আমি যে বাসটিতে আসছিলমা তার নাম - যমুনা। শ্রীনগর উপজেলার কামারগাঁও পার হতেই বাসটি হঠাৎ করে বিকল হয়ে থেমে গেল। সবাই বিরক্তি সহকারে নেমে গেল। কারো কারো জরুরী প্রয়োজন। তারা হায় হুতাশ করতে লাগল।

তখন এখনকার মতো এতো বেশী বাস চলত না। তাই কখন যে তারা ঢাকায় যাবে চিন্তায় তারা অস্থির হয়ে গেল। যাদের চাকরি তাদের তো সঠিক সময়ে পৌছাতে হবে। কেউ কেউ আজে বাজে বকা দিতে লাগল।

কিন্তু কেউ জানত না যে বাসটি কেন বন্ধ হয়ে গেল। অপয়া আমি সেই বাসের যাত্রী ছিলাম বলেই না বাস ব্যাটা ইচ্ছে করেই বিকল হয়ে গেল।

এটা তো গেল বাসের ব্যাপার। আগামী পর্বে আর্বে মি প্লেনে উঠলেও যে বিকল হয়ে যায় সেই কাহিনী বলব।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১

রানার ব্লগ বলেছেন: আমার হাতে কোন ফলের গাছ হয় না এমনটাই আমার বিশ্বাস ছিলো । আমার ছোট মামা আমাকে জোর করে আমার হাত দিয়ে আম গাছ লাগালেন । এখন গাছ ভর্তি আম হয় । অপয়া বলে কিছুই নাই ।

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:০৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


বিশ্বাস আর সত্য তো এক জিনিস নয়।
আপনি বিশ্বাস করলেই হল।

২| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি ত আমার গ্রামের উপর দিয়ে যাতায়াত করতেন।
জানেন, এখন রাস্তা অনেক চওড়া হয়েছে। আগে তো রাস্তা চিপা ছিলো।

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



এই সব রাস্তায় আমি এতো বেশী যাতায়াত করেছিলাম যে আমার প্রতিটি বাড়ি মুখস্ত ছিল।
কোন বাড়িতে কি ধরনের গাছ আছে তাও জানতাম।
২০০৫ সালের পর কলেজ ছেড়ে দিলাম।
তারপর আরে আগের মতো যাওয়া হয় না।

৩| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: একদিন আপনাকে আমাদের গ্রামের বাড়ি নিয়ে যাবো।

০৮ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৫৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:




আপনাদের বাড়ি যদি রাস্তার পাশে হয় তাহলে আমি অনেকবার দেখেছি।

আর ভিতরে হলে দেখি নাই।

৪| ০৮ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১:২২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: জ্যামে গাড়ি থেকে নেমে পড়ার পর গাড়ি ছেড়ে দিয়েছে; এমন কখনও হয়েছে?

০৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৭:১৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



এরকম ও আমার ইতিহাসে আছে।
আমি যাত্রী ছিলাম বলে একবার এক প্ল্যান গিয়েছিল বিকেল হয়ে ।
ঢাকা এয়ারপোর্টে আটকা পড়েছিলাম প্রায় আট ঘন্টার মত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.