নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি কখনো নিজের নাম লুকোই না। আকাইমা শব্দ দিয়ে বানানো ছন্ম নাম আমার পছন্দ নয়। মা-বাবা\'র দেয়া নাম দিয়েই প্রোফাইল খুলেছি।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন

আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

কাউকে টাকা ধার দেয়ার চেয়ে পাপের কাজ আর হয় না। **********************

০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২৪

আপনি কি কখনো কাউকে টাকা পয়সা ধার দিয়েছেন? যদি না দিয়ে থাকেন তাহলে শপথ নিন- জীবনেও কাউকে টাকা ধার দিবেন না। আর যদি আপনি ইতিমধ্যে টাকা ধার দিয়ে থাকেন এবং হাজারো চেষ্টা চরিত্র করে ও সেই টাকা তুলতে পারেননি। খেলাপী হয়ে গেছে ঋণ তারাও শপথ নিতে পারেন- জীবনে কাউকেও টাকা ধার দিবো না।

বাংলাদেশের একটা বিপুল সংখ্যক মানুষ মনে করে কারো কাছ থেকে টাকা ধার নিলে সেটা ফিরিয়ে দেওয়ার দরকার নেই।

প্রাতিষ্ঠানিকভাবে টাকা ধার নেওয়ার জন্য প্রত্যেক দেশেই নানান ধরনের আর্থিক প্রতিষ্ঠান থাকে। সে প্রতিষ্ঠানগুলি সরকারি হতে পারে। আবার বেসরকারি হতে পারে । অর্থাৎ আমি বলছি ব্যাংক এবং অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহের কথা।

কিন্তু এই সমস্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে টাকা ধার নিতে চাইলে নানান ধরনের আনুষ্ঠানিকতা আছে । আরো আছে আইনের নানান ধরনের মারপ্যাচ। আমার বা আপনার অথবা যে কারো কোন কারণে কোন প্রয়োজনে নগদ টাকার দরকার হতে পারে তখন আপনি চাইলেই কিন্তু ব্যাংক বা অন্য নাস্তিক প্রতিষ্ঠানসমূহ আপনাকে টাকা ধার দিবে না ।

টাকা ধার দেবার জন্য নানান আনুষ্ঠানিকতা আছে। আইনগত ব্যাপার স্যাপার আছে।

আপনি যে টাকা লোন নিবেন সেটা পাশ হওয়ার জন্য তাদের কিছু অনুষ্ঠানিকতার পর আপনি অবশেষে আপনি হয়তো টাকাটা হাতে পাবেন। আপনার কাছ থেকে তারা একটা বড় অংকের টাকা সার্ভিস চার্জ হিসাবে রাখবে।

যে কোন ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা ধার নেওয়াটা অনেক সহজ এবং বাংলাদেশের অনেক মানুষ এটা করে থাকে। তিনি বলে দেন যে ভাই টাকাটা আপনি আজকে দেন আমি আগামী সপ্তাহে দিয়ে দেবো।

যদিও সেই আগামী সপ্তাহ সাধারণ আর কখনো আর আসে না বেশিরভাগ ক্ষেত্রে।

আমার ক্ষেত্রে এরকম একটি ঘটনা ঘটেছিল আমি যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ি আমাদের এক হলমেট আমার কাছ থেকে কিছু টাকা ধার নিয়েছিল । যদিও হলজীবনে আমরা সবাই খুব কষ্টই চলতাম। তবু আমার মনে আছে আমি অনেক মানুষকে টাকা ধার দিয়েছি। কেউ কেউ ফেরত দেয়নি। চির বাকির খাতায় রয়ে গেছে সেই ধার। মনে হয় কুঋণ। কয়েক মাস চলে যাওয়ার পরে আমি তাকে টাকাটা ফেরত দেওয়ার ব্যাপারে তাকে স্মরণ করিয়ে দেই।

কিন্তু স্মরণ করিয়ে দেওয়ার একপর্যায়ে এসে আমাকে খুবই মজাদার একটা উত্তর দিয়েছিল। সে বেশ আবেগে গদগদ হয়ে বলল- টাকাটা না দিলে চলে না?

শিক্ষাজীবন শেষ হওয়ার পরে কর্মজীবনে এসো দেখেছি টাকা ধার দেওয়ার ইচ্ছা না থাকা সত্ত্বেও অনেক সময় দিতে হয়।
কিন্তু টাকা ধার দেওয়ার পরে আপনি বুঝতে পারবেন যে টাকা ধার দিয়ে আপনি নিজেই বরং বিপদে পড়ে গেছেন। আপনি একজনকে বিপদ থেকে উদ্ধার করতে গিয়ে উল্টা নিজেই পড়েছেন মহাবিপদে।

যখন আপনার আর্থিক কারণে যখন আপনার নিজেরই টাকার প্রয়োজন কিন্তু যিনি আপনার কাছ থেকে টাকা নিয়েছেন তিনি আপনাকে আজ দেব কাল দেব করে টাকা দিচ্ছে না। এক পর্যায়ে এমন পরিস্থিতিও দাঁড়ায় যে সে আপনাকে দেখলে মাথা নিচু করে চলে যাবে।

এই টাকা ধার নেওয়া দেওয়ার ব্যাপারে আমার অনেক খারাপ অভিজ্ঞতা থাকলেও এই মুহূর্তে একটি বাজে অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করতে চাই । ২০১০ সালে আমি চাঁদপুর জেলার মোঃ নোমান নামে এক লোককে ৩৫ হাজার টাকা ধার দিয়েছিলাম এই শর্তে যে সে আজ যেহেতু শুক্রবার সে পরবর্তী রবিবার অথবা সোমবারের মধ্যে টাকাটা আমাকে দিয়ে দিবে। কারণ তার ব্যাংকে ড্রাফ্ট জমা দেয়া আছে। কোন কারণবশত সেটা ক্যাশ হয়নি। যাক আমিও তার ভালো মানসিক কথাবার্তা খুবই বিশ্বাস করে টাকাটা দিলাম এবং বড়ই আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে তার সেই রবিবার অথবা সোমবার আজও আনেনি। ২০১০ সাল থেকে ২০২৪ সাল মাঝখান থেকে পেরিয়ে গেছে দশটি বছর ।

সেই আমলে ৩৫ হাজার টাকা হয়ত খুব একটা কম টাকা ছিল না। কিন্তু ২০২৪ সালে অনেকে হয়তো বলবেন মাত্র ৩৫ হাজার টাকা। হোক না মাত্র ৩৫ হাজার টাকা। অন্যের টাকা ধার নিয়ে ফেরত দেবেন না? এটা কোন কথা? তিনি আমার টাকা তো ফেরত তো দেনই নাই । উল্টো মোবাইল ফোনে আমাকে ব্লক করে রেখেছেন । ফেসবুকে আমাকে ব্লক করে রেখেছেন। মাঝে মাঝে মনে হয় যে পুলিশ সাহেবের কাছে নালিশ দিয়ে আসি। পরে আবার ভাবি পুলিশ সাহেব তো কাগজ চাইবেন। আমার তো কাগজ নেই।

পুরো পৃথিবীর মধ্যে বাংলাদেশ পৃথিবীর এক মাত্র দেশ যেখানে টাকা পয়সা অন্য ব্যক্তির কাছ থেকে ধার নেওয়া হয় এবং আশ্চর্যজনকভাবে এই সমস্ত ধার দেনার কোন লিখিত ডকুমেন্ট রাখা হয় না। লিখিত ডকুমেন্ট রাখলে কমপক্ষে কোর্ট কাছারি করা যেত, সালিশ করা যেত । যেহেতু কোন লিখিত প্রমাণপত্র নেই তাই এটা নিয়ে আইন-আদালতে যাওয়াটা হয়ে যায় আরেক দুর্দান্ত ঝামেলার বিষয়। অন্যের উপকারের জন্য নিজের কষ্টের জমানো টাকা-পয়সা ধার দিলাম আবার সেই টাকা আদায় করার জন্য উকিল মুহুরী নিয়োগ করে আমাকে দৌড়াতে হবে কোর্টের দুয়ারে! এর চেয়ে দুর্ভাগ্যজনক আর কি হতে পারে?

সে যাই হোক পরিশেষে আমজনতার প্রতি একটি উপদেশ বা পরামর্শ বিনামূল্য দিচ্ছি।

সেটা হচ্ছে কাউকে ধার দিবেন না । আবার কারো কাছ থেকে ধার নিবেনও না।

পেটে ভাতে কষ্ট করে চলবেন। প্রয়োজনে টিউবয়েল থেকে পানি এনে খেয়ে চলবেন। না খেয়ে থাকবেন। তারপরেও কারো কাছ থেকে টাকা ধার আনবেন না। আপনার যদি অতিরিক্ত কোন টাকা পয়সা থাকে রেখে দিন। তারপরেও কাউকে ধার দিতে যাবেন না। আপনার কষ্টার্জিত টাকা ধার দেওয়া মানে তাকে আপনার শত্রুতে পরিণত করা। আপনি অযথা মানুষকে শত্রুতে পরিণত করতে যাবেন?

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: টাকা ধার দেওয়া মহৎ কাজ। আমি ধার নিয়ে ছিলাম চার লক্ষ টাকা। তা’ শোধ করে টাকা ধার দিয়েছি পঞ্চাশ হাজার। ধার সহজলভ্য। এতে মানুষের উপকার হয়। এটা বন্ধ করা ঠিক না। আপনার সাথে যারা পড়েছে তারা ঠগ। কিন্তু সবাই ঠগ না।

০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


৯৫% ই ঠগ আর বাটপার।
আমি আজ পর্যন্ত ভালো মানুষ পাইনি।
আপনি ভাগ্যবান।
তাই ভালো মানুষ পান।

২| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৫৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এটা মেনে চলতে পারলে ভাল। তবে যাকেই অতীত অভিজ্ঞতা স্মরণ করিয়ে দেয়া হয় সে বলে, আপনি আমাকে অবিশ্বাস করেন? আমি দরকার পড়লে জমি বিক্রি করে আপনার টাকা শোধ করব!...

০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১২:২৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



বাংলাদেশের মানুষ বলে কথা।
খলের ছলের অভাব হয় না।
কিন্তু দেখা যায় ঘরপোড়া গরু সিদূঁরে মেঘ দেখলেও ডরায় ।
কিন্তু তারপরও উপায় থাকে না।
হাতে পায়ে ধরার ফলে ধার দেয় ।
ফলে আবারও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটে।

৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৬

ডার্ক ম্যান বলেছেন: বিচার মানি তালগাছ আমার এর কমেন্ট অনেকাংশে সত্য।
আমি একজন থেকে ১০ হাজার ধার নিয়েছিলাম। শোধ করতে প্রায় ২ বছর লেগেছিলো।
এখনো একজন আমার কাছ থেকে ৫০০ টাকা পায়। সেটা কোনভাবেই শোধ করতে পারছি না।

০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১২:৩২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


এই ক্ষেত্রে আপনার সদিচ্ছা একটা বিরাট ব্যাপার।
অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যায় মানুষ লোন নিলে সেটা পরিশোধ করার জন্য তার মাসিক বাজেটে কোন অর্থ বরাদ্দ রাখে না ‌
আপনাকে মাসিক বাজেটে একটা অর্থ বরাদ্দ রাখতে হবে ।
আপনি যদি কারো কাছ থেকে ১০ হাজার টাকা ধার নিয়ে থাকেন সেটা পরিশোধের জন্য আপনার মাসিক বাজেটে কম করে হলেও 500 টাকা বরাদ্দ রাখার দরকার আছে। এভাবে আপনি খুব দ্রুতই ঋণ মুক্ত হতে পারবেন।

৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫০

বিষাদ সময় বলেছেন: আমি আমার এক ঘনিষ্ট বন্ধুকে সেধে টাকা ধার দিয়ে ফেসে গেছিলাম। পরে অনেক কায়দা কানুন করে উদ্ধার করেছি। এখন যতটুকু টাকা হারালে আমি খুব ক্ষতিগ্রস্থ হবো না ততটুকু টাকা ধার দিতে আমার কোন আপত্তি নাই। টাকাটা ধার দেয়ার সময় ধরেই নিতে হবে এটা আর ফেরত আসবে না।

০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১২:২৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


তবে সবচেয়ে নিরাপদ বিষয় হলো কাউকে টাকা ধার না দেওয়া এবং কারো কাছ থেকে টাকা ধার না আনা ।
সহজে টাকা পাওয়া যায় বলে মানুষ এটাকে গুরুত্ব দেয় না এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রে মেরে দিতে চেষ্টা করে।
যেটা পারস্পরিক সম্পর্ক নষ্ট করে।
বন্ধুত্বকে পরিণত করে শত্রুতায়।
আফসোস।

৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১৩

আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: যাদের প্রায়ই অল্প দিনের জন্যে টাকা ধার নিতে হয় তারা ক্রেডিট কার্ড নিতে পারেন। মানে নিজেই নিজের কাছ থেকে ধার করা। এতে অন্যকেও বিব্রত আর বিরক্ত করে হলো না, আবার নিজের মান সম্মান ও বাঁচলো।

০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


ক্রেডিট কার্ড নিলে তো ঋনের উপর সুদ দিতে হবে।
কারো কাছে টাকা ধার করলে এই ঝামেলা নেই।
সুদের চিন্তা নেই।
সম্ভব হলে ঋণের টাকা মেরেও দেয়া যেতে পারে।
ক্রেডিট কার্ডে সেটা অনেক ক্ষেত্রে সম্ভব নাও হতে পারে।

৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:০০

করুণাধারা বলেছেন: ২০১০ সালের ৩৫ হাজার টাকা এখন অনেক টাকা। তাছাড়া ৩৫ টাকা হলেও ধার বলে নিয়ে সেটা ফেরত দেবে না কেন!! ঠিক আপনার মতই আমার স্বামী তার এক বন্ধুকে বাড়ি কেনার জন্য কয়েকদিনের জন্য টাকা দিয়েছিলেন, ২ লাখ টাকা।‌ তারপর সেই বন্ধু শত্রু হয়ে গেছে। তাই আপনার উপদেশ ঠিক, ধার কখনো দেয়া উচিত না।

০৩ রা এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:০৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



মানুষ সরল বিশ্বাসে অন্যের উপকার করতে যায়।
কিন্তু যিনি উপকার ভোগী তিনি করেন বিশ্বাসঘাতকতা ।
কষ্টটা এখানেই।
আফসোস!

৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: কাউকে টাকা ধার দেওয়া ঠিক না। টাকা দিলে একেবারে দিয়ে দিতে হয়।

০৩ রা এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:০৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



আমি একজন হত-দরিদ্র মানুষ ।
জীবনে টাকা ধার দিয়ে অনেক ধরা খেয়েছি।
এখন থেকে সাবধান!

৮| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:৪৫

কাছের-মানুষ বলেছেন: আমি টাকা ধার দিয়ে মোটামুটি ধরে নেই আর ফিরত আসবে না! অনেককে টাকা দিয়েছি, ফিরত পেয়েছি, আবার এমন কাউকে একাধিকবার দিয়ে একবারও ফিরত পাইনি! আসলে আমি জানিই আর ফিরত আসবে না, তবে এটাও জানতাম বিপদটা সত্যিই, তাই পরবর্তিতেও এক জনকে একাধিকবার দিয়েছিলাম! একবার দিলাম ৫০ হাজার, কয়েক বছর হয়ে গেল আর ফিরত দিচ্ছে না আমিও চাচ্ছি না, জেনেশুনে বিষ আমি করেছি পান! যতটূকু দিলে ক্ষতিগ্রস্থ হব না ততটুকুই দেই এখন! একজন চাইল ১০ হাজার [আমি জানি ফিরত দিবে না, কারন এর আগেও দিয়ে রাম ধরা খেয়েছিলাম], আমি ৩০০০ হাজার ধরিয়ে দিয়ে বললাম আর ফিরত দিতে হবে না, ধার না এমনিই দিয়ে দিলাম! এমন কেউ অনেক সময় চায় না করা যায় না!

০৩ রা এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:৫২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



ব্যক্তিগতভাবে আমি নিজে ধার করার পক্ষপাতি না ।
তারপরও কেউ যদি আমাকে বলে যে এটা আর ফেরত দিতে হবে না ।
তাহলে সেই টাকা আমি জীবনও নেব না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.