![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এবার ভর্তি পরীক্ষায় ঘটে গেল এক বিশাল কেলেঙ্কারি যদিও তা এই রাজনৈতিক অস্থির সময়ে তেমন প্রকাশ পেল না যেভাবে ২০১১ সালে পেয়েছিল। সেবার গ ইউনিটের পরীক্ষা কর্তৃপক্ষের আবার পুনরায় নিতে হয়েছিল।
আজ বলি ক ইউনিটের দুর্নীতির কথা , যদিও সব ইউনিটে দুর্নীতি হয়েছে আপনারাও পত্রিকায় দেখেছেন প্রতি পরীক্ষায় ৫-৭ জন করে আটক হচ্ছে। কিন্তু ক ইউনিটের দুর্নীতি যেভাবে অতীত সব রেকর্ড ভেঙ্গে দিয়েছে তাতে ঢাবির কোন ছাত্রদের লজ্জা করে না?
প্রথম আলোয় এ নিয়ে তথ্য
পত্রিকায় এসেছে ১৪ জন ছাত্রকে আটক করেছে পরিদর্শক, পরিদর্শক ৩০ সেকেন্ড করে একেকটি রুম পরিদর্শন করে তাতেই এই অবস্থা, কিন্তু ১৪ জন আটক হলেই কি পরীক্ষা ধোয়া মোছা হয়ে গেল?? খবর পাওয়া গেছে কয়েকজন ছাত্রর ক্যালকুলেটরে মোবাইল ডিভাইস বসানো হয়েছিল আর তাদের সন্দেহজনক আচরন দেখে কর্তৃপক্ষ ১৪ জনকে আটক করেছে ।।। সবাই জানেন ক্যালকুলেটরের ব্যবহার ক ইউনিটে সবাইকে করতে হয় তাই কয়জন এই কুকামে জড়িত তার সংখ্যা অজানাই রয়ে গেছে।।
ঢাবির ভিসি অফিসে এই ১৪ জনের জবানবন্দিতে ইউসিসি কোচিং এর নাম ও মাসুম নামের এক শিক্ষার্থীর প্রশ্ন ফাঁস ও এই বিশেষ ক্যালকুলেটর সাপ্লাইয়ের প্রমান পাওয়া গেছে। তারা প্রত্যেকে জানান যে শতাধিক পরীক্ষার্থী এভাবে পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল ।
আমাদের সময়ের প্রতিবেদন
যুগান্তরের প্রতিবেদনে এসেছে শতাধিক ব্যক্তির চক্রের কথা। তাহলে কয়জন ছাত্র জড়িত ?হাজার??
তারা জানায় ছাত্রীরা বোরকা পরিহিত ছিল আর তাদের কানে ব্লুতুথ হেডফোনের মাধ্যমে উত্তর আসতে থাকে।
এই চক্র প্রথমে একটি কলেজে প্রশ্ন আসা মাত্র কোন শিক্ষকের সহায়তায় প্রশ্ন নিয়ে যায় ও সমাধান করে মেসেজ আকারে পাঠাতে থাকে। ঢাকা কলেজকে এ জন্য দায়ি করে প্রথম ৩ ইউনিটের পরীক্ষার পর কেন্দ্র বাতিল করা হয়েছে।
ক ইউনিটের রেসাল্ট দিতে এবার কর্তৃপক্ষ অনেক দেরি করেছে কারন তারা মাসুম নামের এক ইউসিসির শিক্ষককে খুঁজে বের করতে চেয়েছিল। এজন্য মামলাও হয়েছে। এবার সব রেকর্ড ভঙ্গ করা নাম্বার পেয়েছে ছাত্ররা।
প্রতিবার ১৫০ এর উপর মার্ক পেয়ে চান্স পেলেও এবার তা অসম্ভব।।
১৪ জন আটক হওয়া মানে পরীক্ষা দুর্নীতিমুক্ত হয়ে যায় নি।।
যদি ১ জনও দুর্নীতি করে ঢুকে তবে একটা ভালো ছাত্রের ঢাবিতে পড়ার আশা শেষ হবে।।
বলবো না যে যারা চান্স পেয়েছে সবাই দুর্নীতি করেছে।
অনেক ভালো ছাত্র আছে যারা সবসময়ই ভালো করবে।।
কিন্তু এই দুর্নীতির মাধ্যমে দেশের প্রধান এই বিদ্যাপীঠে যে দুর্নীতিবাজেরা ঘোরাফেরা করবে তা ঢাবির ছাত্ররা কেন সহ্য করবে??
এ পরীক্ষাটা আবার নিয়ে ঢাবি প্রশাসন দুর্নীতির বিরুদ্ধে তাদের মনোভাব আর ঢাবির ঐতিহ্য রক্ষার শপথ দেখাতে পারতো।
যেসব ছাত্ররাজনৈতিক ঢাবিতে আছে তারা শুধু ঘাস ই কাটে।।।।।
কোন জনহিতকর কাজে তাদের টিকির দেখা পাওয়া যায় না
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এবার ভর্তি পরীক্ষায় ঘটে গেল এক বিশাল কেলেঙ্কারি যদিও তা এই রাজনৈতিক অস্থির সময়ে তেমন প্রকাশ পেল না যেভাবে ২০১১ সালে পেয়েছিল। সেবার গ ইউনিটের পরীক্ষা কর্তৃপক্ষের আবার পুনরায় নিতে হয়েছিল।
আজ বলি ক ইউনিটের দুর্নীতির কথা , যদিও সব ইউনিটে দুর্নীতি হয়েছে আপনারাও পত্রিকায় দেখেছেন প্রতি পরীক্ষায় ৫-৭ জন করে আটক হচ্ছে। কিন্তু ক ইউনিটের দুর্নীতি যেভাবে অতীত সব রেকর্ড ভেঙ্গে দিয়েছে তাতে ঢাবির কোন ছাত্রদের লজ্জা করে না?
প্রথম আলোয় এ নিয়ে তথ্য
পত্রিকায় এসেছে ১৪ জন ছাত্রকে আটক করেছে পরিদর্শক, পরিদর্শক ৩০ সেকেন্ড করে একেকটি রুম পরিদর্শন করে তাতেই এই অবস্থা, কিন্তু ১৪ জন আটক হলেই কি পরীক্ষা ধোয়া মোছা হয়ে গেল?? খবর পাওয়া গেছে কয়েকজন ছাত্রর ক্যালকুলেটরে মোবাইল ডিভাইস বসানো হয়েছিল আর তাদের সন্দেহজনক আচরন দেখে কর্তৃপক্ষ ১৪ জনকে আটক করেছে ।।। সবাই জানেন ক্যালকুলেটরের ব্যবহার ক ইউনিটে সবাইকে করতে হয় তাই কয়জন এই কুকামে জড়িত তার সংখ্যা অজানাই রয়ে গেছে।।
ঢাবির ভিসি অফিসে এই ১৪ জনের জবানবন্দিতে ইউসিসি কোচিং এর নাম ও মাসুম নামের এক শিক্ষার্থীর প্রশ্ন ফাঁস ও এই বিশেষ ক্যালকুলেটর সাপ্লাইয়ের প্রমান পাওয়া গেছে। তারা প্রত্যেকে জানান যে শতাধিক পরীক্ষার্থী এভাবে পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল ।
আমাদের সময়ের প্রতিবেদন
যুগান্তরের প্রতিবেদনে এসেছে শতাধিক ব্যক্তির চক্রের কথা। তাহলে কয়জন ছাত্র জড়িত ?হাজার??
তারা জানায় ছাত্রীরা বোরকা পরিহিত ছিল আর তাদের কানে ব্লুতুথ হেডফোনের মাধ্যমে উত্তর আসতে থাকে।
এই চক্র প্রথমে একটি কলেজে প্রশ্ন আসা মাত্র কোন শিক্ষকের সহায়তায় প্রশ্ন নিয়ে যায় ও সমাধান করে মেসেজ আকারে পাঠাতে থাকে। ঢাকা কলেজকে এ জন্য দায়ি করে প্রথম ৩ ইউনিটের পরীক্ষার পর কেন্দ্র বাতিল করা হয়েছে।
ক ইউনিটের রেসাল্ট দিতে এবার কর্তৃপক্ষ অনেক দেরি করেছে কারন তারা মাসুম নামের এক ইউসিসির শিক্ষককে খুঁজে বের করতে চেয়েছিল। এজন্য মামলাও হয়েছে। এবার সব রেকর্ড ভঙ্গ করা নাম্বার পেয়েছে ছাত্ররা।
প্রতিবার ১৫০ এর উপর মার্ক পেয়ে চান্স পেলেও এবার তা অসম্ভব।।
১৪ জন আটক হওয়া মানে পরীক্ষা দুর্নীতিমুক্ত হয়ে যায় নি।।
যদি ১ জনও দুর্নীতি করে ঢুকে তবে একটা ভালো ছাত্রের ঢাবিতে পড়ার আশা শেষ হবে।।
বলবো না যে যারা চান্স পেয়েছে সবাই দুর্নীতি করেছে।
অনেক ভালো ছাত্র আছে যারা সবসময়ই ভালো করবে।।
কিন্তু এই দুর্নীতির মাধ্যমে দেশের প্রধান এই বিদ্যাপীঠে যে দুর্নীতিবাজেরা ঘোরাফেরা করবে তা ঢাবির ছাত্ররা কেন সহ্য করবে??
এ পরীক্ষাটা আবার নিয়ে ঢাবি প্রশাসন দুর্নীতির বিরুদ্ধে তাদের মনোভাব আর ঢাবির ঐতিহ্য রক্ষার শপথ দেখাতে পারতো।
যেসব ছাত্ররাজনৈতিক ঢাবিতে আছে তারা শুধু ঘাস ই কাটে।।।।।
কোন জনহিতকর কাজে তাদের টিকির দেখা পাওয়া যায় না
উপরের লিঙ্ক থেকে শেয়ার করুন
©somewhere in net ltd.