নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্যস্ত মানুষ https://www.facebook.com/sajjadustc

সাাজ্জাাদ

আমিতো গিয়েছি জেনে ,প্রণয়ের দারুণ আকালে,নীল নীল বনভূমি ভিতরে জন্মালে,কেউ কেউ এভাবে চলে যায়,চলে যেতে হয়..................... কেউ কেউ এভাবে চলে যায়বুকে নিয়ে ব্যাকুল আগুন।

সাাজ্জাাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

জার্নি বাই নৌকা....উইথ দালাল ....টু ইতালি। (পর্ব -৩)

৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৫০

আগের পর্বগুলো পড়তে নিচে ক্লিক করুন.
জার্নি বাই নৌকা....উইথ দালাল ....টু ইতালি।
জার্নি বাই নৌকা....উইথ দালাল ....টু ইতালি। (পর্ব - ২)



আজ ২ দিন ধরে ট্রলার চলছে।ট্রলার এর দায়িত্তে আছে ১ জন মাঝি ও তার ২ সাগরেদ।আর রঞ্জুদের দায়িত্তে আছে ২ জন লোক।দেখতে আফ্রিকানদের মতো হলেও কথা-বার্তা,চাল-চলনে বুঝা যায় আফ্রিকান না।খুব অল্প পরিমান ইংলিশ আর মূলত ইশারা ইঙ্গিতে তাদের সাথে কথা বার্তা চলছে।২জন-ই খুব রুক্ষ প্রকৃতির।কথার চাইতে ধমক আর মারামা্রিতে সাচ্চন্দ বোধ করত বেশি।অলরেডি সবাইকে একবার জানিয়ে দিলো ,কেউ যাতে কোন ঝামেলা না করে।সে এই সব কাজ সামলাতে সে খুব দক্ষ।রঞ্জু শুধু একবার জিজ্ঞেস করেছিল,ওস্তাদ এই যে আপনি এত এত লোককে দক্ষতার সাথে ইটালি তে নিয়ে যাচ্ছেন,আপনার কি একবার-ও ইটালি যেতে ইচ্ছে করেনি?এত লোকের ভাগ্য গড়তে সহায়তা করছেন,অথচ ঘুরে ফিরে আপনি এই ভাঙ্গা ট্রলারে ফিরে আসছেন কেন?রঞ্জুর ভঙ্গি আর বয়স দেখে ওস্তাদ ওর দিকে এমন রাগত ভাবে তাকাল যে রঞ্জু আর কিছু বলার ভাষা হারিয়ে ফেলল।ওস্তাদ ওর সাগরেদের কানে কানে কিছু বলল।মনে হয় ইয়াং পোলাপান সব সময়ই ঝামেলার এই কথাটাই বলল। তবে রঞ্জু বুঝে গেল যে,রঞ্জুকে যাতে সবাই নজরদারিতে রাখে সেই ইশারা দেয়া আছে।রঞ্জু ইতিমধ্যে বুঝতে শুরু করলো যে,ট্রলারে উঠে সে কতো বড় ভুল ই-না করলো।তার বাবা, মা সবার কথাই মনে পড়তে লাগলো।তার বন্ধুবান্ধব, নীল টিপ দেয়া সেই মেয়েটি তাদের কাউকেই আর কখনো দেখা হবে না।তার পরিচিত চেয়ার, ফুলের টব, জানালা দিয়ে দেখা যাওয়া দৃশ্য যত সব অদ্ভুত জিনিস তার চোখের সামনে ভাসতে লাগলো। আগের জীবনটা এত সুন্দর ছিল তা আগে কখনও জানা ছিল না।


ট্রলারের মধ্যে খাওয়া বলতে শুধু ২ বেলা ভাত আর সাথে কিছু শুকনো মাছ।পানি ছিল সীমিত।প্রতিদিন শুধু নির্দিষ্ট সময়ে পানি পাওয়া যেত।এর পর মারা গেলেও আর পানি পাওয়া যাবে না।পানির জন্য বেশি জোর করতে গেলে সাথে আছে সঙ্গিদের খবরদারি,মাতব্বরি আর গালাগালি।তাদের কথা হল,ভাই পানি কি শুধু আপনি একলাই খাবেন?আমাদের সবারি তো বাচতে হবে।

ট্রলার চলছে তো চলছে।ওস্তাদ এর সারাদিন-ই মেজাজ খারাপ থাকত।ঝাল মেটাত ওর সাগরেদ এর উপর আর তার সাগরেদ রা ঝাল মেটাত রঞ্জুদের উপর।সকাল থেকে রাত অব্দি ট্রলার চলত।রাতে ইঞ্জিন বন্ধ করে দেয়া হতো।টানা ৭ দিন চলার পর ট্রলার কোন এক দ্বীপে এসে থামল।সব লোক দেখতে কালো কালো টাইপ এর।ট্রলারের সবাই জায়গাটাকে আফ্রিকা বলে চালিয়ে দিলো।ট্রলার আধা বেলা ওই দ্বীপে ছিল।ওই আধা বেলা ওস্তাদ আর তার সঙ্গিদের ট্রলারের উপর ছিল করা নজরদারি।কারন কেউ যাতে ওই দ্বীপে নেমে যেতে না পারে।আসলে কেউ নেমে গেলে ওস্তাদদেরই সুবিধা।ট্রলারের রসদ কম ব্যাবহার হবে।কিন্তু তাদের ভয় ছিল তাদের কথা জানাজানি হয়ে যাবে এবং এতে তারা বিপদে পরবে।দীর্ঘদিনের রসদ নিয়ে ট্রলার আবার চলতে শুরু করলো।


গতকাল থেকেই রঞ্জু লক্ষ্য করছে সবার মধ্যেই কেমন যেন একটা হিংস্র হিংস্র ভাব চলে এসেছে।সামান্য কথায় মারামারি,ছোটখাটো বিষয় থেকে তুলকালাম কাণ্ড ঘটে যেতে লাগলো।অথচ রঞ্জু তার মাঝে কোন চেঞ্জ খুজে পাচ্ছে না।শুধু গোঁফদাড়ি একটু লম্বা হয়ে গেছে।মুখ দিয়েও তিব্র গন্ধ আসছে আর চুল গুলো কেমন যেন কুকরিয়ে যাচ্ছে।সে ভাবল,”সি-সিকনেস” আস্তে আস্তে সবার মাঝেই আসছে।কারো আসছে মনে আর কারো আসছে শরীরে।সারাদিন শুধু রঞ্জু ট্রলারের আগায় যে গাছের পাটাতন টা আছে সেখানে বসে থাকতো,সমুদ্রের দিকে তাকিয়ে থাকত আর গুনগুন করে গান গাইত “আমায় ভাসাইলি রে...আমায় ডুবাইলি রে...আকুল দরিয়ার বুজি কুল নাই রে...”


ট্রলার চলছে সম্ভবত আজ ১২ দিন হবে।দিন তারিখের হিসাব অনেক আগেই ভুলে গেছে।ভাতের চালগুলো এখন দেয়া হচ্ছে আধা-সেদ্ধ অবস্থায়।গলা দিয়ে ঢুকতে কষ্ট হয়।সাগরেদকে জানাতেই বলল এভাবে খেলে খেতে আর না খেলে নাই।এই চাউল পেটে গিয়ে জমাটবদ্ধ হয়ে গেছে।আজ ২ দিন ধরে রঞ্জু টয়লেটে যেতে পারছে না।পেটের ভিতর কেমন যেন সুক্ষ ব্যাথা।অনেকবার টয়লেটে গিয়ে হাল্কা হওয়ার চেষ্টা করলো কিন্তু লাভ হল না।পেটের ব্যাথা মনে হয় আরও বাড়বে।পেথের ব্যাথা মনেও ছড়িয়ে যাচ্ছে।হটাত কানে এলো ট্রলারে কেমন যেন চেঁচামেচি শুনা যাচ্ছে।দৌড়িয়ে বের হয়ে এলো এবং দেখল সাগরেদরা সবার কাছে যা যা আছে সব জোর করে কেঁড়ে নিয়ে নিচ্ছে আর সমুদ্রে ফেলে দিচ্ছে।কারন জিজ্ঞেস করতেই বলল,ট্রলারের ওজন নাকি বেশী হয়ে গেছে যা এই মধ্য সমুদ্রে খুব-ই ভয়ঙ্কর।রঞ্জু দৌড়িয়ে গেলো তার ব্যাগের কাছে এবং ব্যাগ থেকে সিডি গুলো বের করে কাঠের পাটাতনের নিচে লুকিয়ে রাখল। যথাসময়ে সাগরেদ এসে তার কাছ থেকে ব্যাগ কেঁড়ে নিলো।সুদুমাত্র তাকে ভালভাবে চেক করলো আর তার অসাবধানতার দরুন সিডি গুলো দেখে ফেলল।সিডি গুলো নিয়ে ফেলার সময় রঞ্জু অনেক কাকুতি মিনতি করলো শুধু সিডি গুলো দিয়ে দেয়ার জন্য এবং সেই সাথে বাধাও দিতে লাগলো।এক পর্যায়ে তারা ক্ষিপ্ত হয়ে রঞ্জুকে চড় মেরে দিলো এবং সিডি গুলো সমুদ্রে ফেলে দিলো।রঞ্জুর দু-চোখ বেয়ে পানি নেমে এলো।

তার আশা ছিল শেষ সম্ভল হিসেবে সিডি গুলো তার কাছে রাখবে এবং কোনও এক দিন সে গানগুলো শুনবে।একেই বলে আশাবাদি। সময়ের সাথে সাথে মানুষের আশা গুলো কতো তুচ্ছ হয়ে যায়, আবার সেই তুচ্ছ আশা মানুষকে নতুন করে বাচাতে শেখায়।


ট্রলারের এই ঘটনার পর থেকে রঞ্জুর আর কিছু ভাল লাগে না।অথই সমুদ্রে খড়কুটো ধরে বাচার যে আশা ছিল তাও নষ্ট হয়ে গেল।সারাদিন শুধু ট্রলারের পাটাতন এর উপর বসে সমুদ্রের দিকে চেয়ে থাকতো।চোখের দৃষ্টি ধীরে ধীরে হয়ে পড়ছিল অসহায়।সেদিন রাতে সে তার বাবাকে স্বপ্ন দেখল।স্বপ্নে তার বাবা তাকে হাত বাডিয়ে ভাত খেতে ডাকছে আর বলছে এত রাগ করে থাকিস কেন বাবা,দুনিয়াটা তো দুদিনের।মন শক্ত করো। মধ্যরাতেই রঞ্জুর ঘুম ভেঙ্গে গেলো।উঠেই হাউ মাউ করে কান্না।সে মানসিকভাবে পুরোপুরি ভেঙ্গে গেছে।হাউ মাউ করে কাঁদছে আর অন্ধকারে হাতড়াচ্ছে,যেন আর একটু হাত বাডালেই বাবাকে ছোঁয়া যাবে।

(চলবে

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: এত কাহিনি, এত দুর্ঘটনা তবু মানুষের এইভাবে নদী পথে যাওয়া কিন্তু বন্ধ হচ্ছে না।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৬

সাাজ্জাাদ বলেছেন: একটুখানি আশা, একটু খানি সপ্ন মানুষকে অনেক দূরে নিয়ে যেতে পারে। সপ্ন পুরনের নেশায় মানুষের হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ফেলে।

২| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:২৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অ‌তি‌রিক্ত জনসংখ্যার কুফল এগু‌লো।
অ‌তি‌রিক্ত জনসংখ্যার কুফল এগু‌লো।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৪

সাাজ্জাাদ বলেছেন: অতিরিক্ত জনসংখ্যা সুষ্ঠু উপায়ে ব্যবহার করতে পারলে তা দেশের সম্পদ হয়ে যাবে।
সরকারের আন্তরিকতার অভাব।

৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: কি ভয়ঙ্কর !! তারপরেও মানুষের যাওয়া থামে না। থামবে কিভাবে? যাওয়ার আগে কজন জানে এমন করুন পরিস্থিতির কথা? গনমাধ্যমও ছাপায় না এইসব কাহিনী। কোটি কোটি টাকার এই বিজনেসে জড়িত দেশের রাঘব বোয়ালেরা। তাদের স্বার্থ সংরক্ষনের দ্বায়িত্ব গনমাধ্যমের।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫১

সাাজ্জাাদ বলেছেন: আমাদের কর্তাদের কি সেই সময় আছে এগুলো দেখাশোনা করার।
মানুষ মরলেই বরঞ্চ তারা খুশী।জনসংখ্যা একটা কমলো।

৪| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বেশ গতিশীল লাগলো!

আগের পর্ব গুলো পড়ে আসি!

চলুক সিরিজ :)

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১০

সাাজ্জাাদ বলেছেন: ধন্যবাদ বড় ভাই। আগের পর্ব গুলো সহ এবারের টা কেমন হল জানাবেন।
অনেক অনেক শুভ কামনা আপনার জন্য।

৫| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:২৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: কষ্টদায়ক কাহিনী। এরকম ভয়াবহ কাহিনী শুনেছি কিছু লোকের মুখে যারা অনেক কষ্ট করে ইতালি গিয়েছিল।

লেখাটা মাঝপথে থামিয়ে দিবেন না। রঞ্জুর কথা জানতে ইচ্ছে হচ্ছে।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০১

সাাজ্জাাদ বলেছেন: নিতান্তই দুঃখিত দেরিতে কমেন্ট করার জন্য।
হুম, বিশেষত আমাদের দেশ থেকে এভাবে বিদেশ পাড়ি দেয়ার প্রবনতা অনেক বেশি।
ভালো থাকবেন আর পাশে থাকবেন।
ধন্যবাদ।

৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:৩০

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: আমাদের দেশে 'পাড়ি' নামে একটাই টেলিফিল্ম হয়েছে এভাবে মালয়েশিয়া যাওয়া নিয়ে। আপনার গল্পটা পড়তে পড়তে আমার বারবার 'পাড়ি'র কথা মনে হচ্ছিলো। যে কেউ টেলিফিল্মটা দেখলেই শিউরে উঠবেন এবং আমার মতে সরকারিভাবেই এই টেলিফিল্মটার প্রচুর প্রচার ও প্রদর্শনের দরকার ছিল। মোটকথা দেশের সকল মানুষের এমন ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির কথা জানা দরকার ও আলোচনা করা দরকার। শুধু মাত্রই অবৈধ সমুদ্র পথের ভয়ঙ্কর অবস্থা নয় বরং সেখানে পৌঁছানোর পর কি কি হতে পারে এবং কোন প্রেক্ষাপটে মানুষ এমন পথে যায় এসব নিয়ে আরও বহুমাত্রিক বিষয় এই টেলিফিল্মে উঠে এসেছে। আমার মতে বাংলাদেশের সেরা কাজগুলোর একটি। কিন্তু যে কোন কারণেই হোক এটি তার যথাযথ মূল্যায়ন পায়নি। সরকার ইচ্ছে করেই চেপে গেছে, বাইরে প্রচারেও এটি বাধা পেয়েছে। আপনার এই গল্প আমাকে রঞ্জুকে নিয়ে একটি আতঙ্কজনক চিন্তাতেই নিয়ে গেলো। আপনি লিখতে থাকুন প্লীজ। খুব ভালো হচ্ছে। অনেক অনেক মানুষের এটা পড়া দরকার। শুভেচ্ছা রইলো।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৯

সাাজ্জাাদ বলেছেন: নিতান্তই দুঃখিত দেরিতে কমেন্ট করার জন্য।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই ইনফরমেশন এর জন্য।
পাড়ি টেলিফিল্মটা আমি অবশ্যই দেখব।
এই রকম মাইগ্রেশনে সরকারের কি কোনও লাভ হয়, আমার তো মনে হয় শুধুমাত্র আন্তরিকতা আর দেশপ্রেমের অভাব সরকারের।

৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৬

আখেনাটেন বলেছেন: বেদনাদায়ক। ফিবছর শত শত ইয়াং লাইফগুলোর সলিল সমাধি ঘটছে ভূমধ্যসাগরে। অথচ সভ্য দেশগুলোর মানবতার বুলি আউড়ে চলেছে নিরন্তর।

আচ্ছা, তুরস্ক হয়ে গ্রীসে প্রবেশ করলেই তো হয়। মাত্র কয়েক কিলোমিটারের মামলা। এছাড়া লিবিয়া, তিউনিশিয়া হয়ে ইতালীর পালার্মোতে গেলেও পারে। নাকি সমুদ্রে পথ ভুলে যায় তারা। কারণ সংক্ষিপ্ততম রূটগুলোই তো ধরার কথা।

যাহোক, এভাবে জীবন জীবিকার তরে জীবন বিপন্ন করে সমুদ্র পাড়ি দেওয়া কোনোভাবেই কাম্য নয়।

আপনার লেখা ভালো লাগছে।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৯

সাাজ্জাাদ বলেছেন: আসলেই বেদনাদায়ক। পুরো বিশ্ব এখন সব কিছুতে শুধু রাজনীতি খুঁজে।
তুরস্ক হয়ে গ্রীসে প্রবেশ আগে অনেক সহজ ছিল।প্রচুর মানুষ ঢুকেছে।
বর্তমানে তারা সীমান্তে নিরাপত্তা খুব-ই জোরদার করেছে।

তারপরও এভাবে জীবন জীবিকার তরে জীবন বিপন্ন করে সমুদ্র পাড়ি দেওয়া কোনোভাবেই কাম্য নয়- আপনার এ কথার সাথে একমত।
ভালো থাকবেন।

৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪১

আশাবাদী অধম বলেছেন: তিন পর্বই পড়েছি। চমৎকার বলব না ভয়ংকর বলব বুঝতে পারছিনা। ঘটনা বাস্তব হলে অবশ্যই ভয়ংকর। আগেও শুনেছি বাঙ্গালিদের আফ্রিকা হয়ে ট্রলারে ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপে প্রবেশের কথা এবং এতে অসংখ্য মানুষের লাশ হয়ে ফেরার ঘটনা।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৬

সাাজ্জাাদ বলেছেন: এভাবে সাগর পার হয়ে ইউরোপে যাওয়ার ক্ষেত্রে বাঙালিরা অনেক এগিয়ে। সত্যি কিনা জানি না,কিন্তু আন্তরজাতিক পরিসংখানে বাংলাদেশ সেকেন্ড এ আছে।

৯| ২৭ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:১৯

[email protected] বলেছেন: ৬য়গচ৩্বচ৫৬৪ভট৭ন০ো নমরট৬েচ৭৮

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৫০

সাাজ্জাাদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.