নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমিই মেঘদূত

আমিই মেঘদূত › বিস্তারিত পোস্টঃ

চুরি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি রোধ ও অপরাধীদের শনাক্ত করার লক্ষ্যে পুরো রাজধানী ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার আওতায় আনার উদ্যোগ সরকারের

১১ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:৪০

পুরো রাজধানী ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার (সিসিটিভি) আওতায় আনা হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থা জোরদার করতে সরকারীভাবে রাজধানীজুড়ে সিসিটিভি বসানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এর আগে রাজধানীর বহুতল ভবনগুলোতে সিসি ক্যামেরা বসানোর জন্য ভবন মালিকদের অনুরোধ জানিয়েছে সরকার। পাশাপাশি কোন ভবন থেকে ককটেল বা বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটলে তার দায়ও ভবন মালিকদেরই নিতে হবে বলে সতর্ক করা হয়েছে। কোন ভবন থেকে ককটেল বা বোমা নিক্ষেপ করলে তার দায় ভবন মালিক এড়াতে পারবেন না। অনেক টাকা দিয়ে বহুতল ভবন নির্মাণ করতে পারবেন, আর সিসি ক্যামেরা বসাবেন না, তা তো হতে পারে না। তাছাড়া নিরাপত্তারক্ষীদের নির্দেশনা দেবেন যাতে সন্দেহভাজন কেউ ভবনে প্রবেশ করতে না পারেন। ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস উদযাপন মানুষ যেন নিরাপদভাবে করতে পারে সে বিষয়ে সরকার ও আইন শৃংখলা বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় রয়েছে। কোন দল সাধারণ জনগণের বাইরে নয়। সবাই এদেশের মানুষ। সবাই শান্তিপূর্ণভাবে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করবেন। স্বাধীনতা দিবসে বিএনপি যেন তাদের রাজনৈতিক কর্মসূচী বিরত রাখে এ দাবি দেশের সকল নাগরিকের। পুরো রাজধানী সিসিটিভির আওতায় আনলে রাস্তাঘাটের সব প্রকার অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। যে কোন অপরাধ ঘটলে তাৎক্ষণিকভাবে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া সম্ভব হবে। এর জন্য প্রতিটি এলাকার পুলিশের উপ-কমিশনারের (ডিসি) অফিসে মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা রাখবে সরকার। পাশাপাশি কেন্দ্রীয়ভাবে কন্ট্রোলরুমের ব্যবস্থা থাকবে। এতে বিশ্বের উন্নত দেশের মতো বাংলাদেশেও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে। ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা বসানোর প্রক্রিয়া কার্যকর হলে রাজধানীর রাস্তায় ছিনতাই, চাঁদাবাজি কমে যাবে। এমনকি কেউ পেট্রোল বোমা ছুড়লে তাকে শনাক্ত করা সহজ হয়ে যাবে।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:২০

ঢাকাবাসী বলেছেন: কোনো এক সিসি ক্যামেরা ব্যাবসায়ী ব্যাপারটা রাজি করিয়েছে, ম্যালা ঘুষের বিনিময়ে। আমরা অতো বড়লোক নই !

২| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৫

শাহ আজিজ বলেছেন: ১, দলে গনতন্ত্র আনতে হবে। তাতে দলের ভিতরে খুনোখুনি বন্ধ হবে

২, এতগুলো গোয়েন্দা সংস্থা থাকতে রাজধানীতে অপরাধী কোথায় থাকে বা তাকে ধরার উদ্যোগ নেই কেন?

৩, কমিউনিটি পুলিশিং বন্ধ বা দলীয়করন হয়েছে। ২০০৭ আর ০৮ এ বেশ নিশ্চিন্তে ছিলাম এই সন্মিলিত পুলিশিং পদ্ধতিতে।

৪, এলাকার মাদক সম্রাটদের আশ্রয়দাতা পুলিশ , লীগ, এম্পিদের সাজা চালু করতে হবে।

এই বহুমুখি ব্যাবস্থায় ৯০ ভাগ অপরাধ কমবে নচেত দেশটা আই এস ধরনের হতে বাকি থাকবেনা।

এরপর টার্গেট ক্যামেরা। হয় তার কেটে দেবে নয় গায়েব হবে। লাভ পুরোটাই ওই ব্যাবসায়ির যে মালপানি খাইয়ে এটির অনুমোদন করিয়েছে।

৩| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৩

দিশেহারা আমি বলেছেন: একটা করে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা লাগিয়ে ১০০ জন পুলিশকে ক্লোজ করা হউক।এতে করে ৫০ভাগ অপরাধ এমনেই কমে যাবে। চুরি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি তে পুলিশ শালারাই জড়িত। পারলে প্রতিটা থানায় ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা লাগানো হউক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.