![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সরকারের নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণের ফলে এখন দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বিরাজ করছে। বিনিয়োগ বান্ধব পরিবেশ ফিরে এসেছে, পুরো সমাজ, রাজনীতি ও অর্থনীতিতে স্বস্তি ফিরে এসেছে। এরকম পরিবেশই উন্নয়নের জন্য সহায়ক, বিনিয়োগের জন্য সহায়ক। এ অঞ্চলের সবচেয়ে স্থিতিশীল অর্থনীতির নাম বাংলাদেশের অর্থনীতি। আমাদের সকলের সমন্বিত প্রচেষ্টায় দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের বলিষ্ঠ ধারা সামনের দিনগুলোতে আরো বেগবান হবে। সরকারের বিগত ৬ বছরের অর্থনৈতিক সাফল্য বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা হিসাবে দেশকে গড়ে তুলতে প্রধানমন্ত্রী একজন শ্রমিকের মতো দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন। দেশের সামগ্রিক অর্থনীতি শক্তিশালী হওয়ার কারণে নিজস্ব অর্থায়নে বর্তমান সরকার পদ্মা সেতু নির্মাণ করছেন। বর্তমান সরকারের নেতৃত্বে নেয়া আর্থিক নীতির মাধ্যমে আমরা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পেরেছি। এ ছয় বছরে আমদানি বেড়েছে শতকরা ৭৫ শতাংশ, রপ্তানি বেড়েছে দ্বিগুণ, রেমিটেন্স বেড়েছে প্রায় ৫০ শতাংশ। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাড়ে তিনগুণেরও বেশি বেড়ে ২৪ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে। অর্থনৈতিক খাতের এ শক্তির জোরেই আমরা নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতুর মতো বড় প্রকল্প বাস্তবায়ন করে চলেছি। সম্প্রতি রপ্তানি উন্নয়ন তহবিলের আকার ২ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়েছে। বিশ্ব অর্থনীতির মন্দা পরিবেশেও বর্তমান সরকারের শাসন আমলে গড়ে ৬.২ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি অর্জন করে চলেছে বাংলাদেশ। চলতি অর্থবছরেও প্রবৃদ্ধি ৬.৫ শতাংশের উপরে হবে । মাথাপিছু আয় দ্বিগুণেরও বেশি । বলতে দ্বিধা নেই—এ অঞ্চলের সবচেয়ে স্থিতিশীল অর্থনীতির নাম বাংলাদেশের অর্থনীতি। সেদিন আর বেশি দূরে নয়, যেদিন বাংলাদেশ থেকে দারিদ্র্য পালিয়ে যাবে।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:২৮
এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
স্থিতিশীল অর্থনীতির নাম বাংলাদেশের অর্থনীতি।
সেদিন আর বেশি দূরে নয়, যেদিন বাংলাদেশ থেকে দারিদ্র্য পালিয়ে যাবে।
বাংলাদেশের মংগল হোক কামনা করি।