![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রেলের ব্যাপক উন্নয়নে সরকার ২০ বছর মেয়াদি মাস্টারপ্ল্যান করেছে। এই প্ল্যান বা পরিকল্পনা অনুযায়ী সারা দেশে ৫৭১ কিলোমিটার নতুন রেলপথ নির্মাণ করা হবে। রেল-যোগাযোগকে পুরোপুরি আধুনিক করতে সরকারের নেওয়া ২০ বছর মেয়াদি মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়ন হলে নতুন করে কয়েকটি জেলা রেল নেটওয়ার্কের আওতায় আসবে। এ পরিকল্পনার অংশ হিসেবে সরকারি অর্থায়নে তারাকান্দি থেকে বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব পর্যন্ত ৩৫ কিলোমিটার নতুন রেললাইন স্থাপনের কাজ এরই মধ্যে শেষ করা হয়েছে। স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মস্থান টুঙ্গিপাড়া আর স্মৃতিবিজড়িত গোপালগঞ্জ ও কাশিয়ানীতে নতুন রেলপথ স্থাপনের কাজ হাতে নিয়েছে রেলপথ মন্ত্রণালয়। এ তিন উপজেলায় ৫০ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণ করা হবে ২০১৭ সালের জুনের মধ্যে। এ প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে ঢাকা থেকে সরাসরি টুঙ্গিপাড়ায় রেল-যোগাযোগ স্থাপিত হবে।এর আওতায় চারটি স্টেশন, ৪৪টি সেতু ও ৫ কিলোমিটার লুপ লাইন নির্মাণ করা হবে। এ ছাড়া প্রকল্পটির অধীনে কালুখালী-ভাটিয়াপাড়া এলাকার রেলপথ পুনর্নিমাণ করা হবে। এদিকে ২০ বছর মেয়াদি মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়নের বর্তমানে ঈশ্বরদী থেকে পাবনা হয়ে ঢালারচর পর্যন্ত নতুন ৭৮ দশমিক ৮০ কিলোমিটার, পাচুরিয়া-ভাঙ্গা সেকশনের পুকুরিয়া-ভাঙ্গা পর্যন্ত ৫ দশমিক ৭৫ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণকাজ চলমান রয়েছে। খুলনা থেকে মংলা পর্যন্ত নতুন ৬৪ দশমিক ৭৫ কিলোমিটার, দোহাজারী থেকে রামু হয়ে কক্সবাজার এবং রামু থেকে মিয়ানমারের কাছে ঘুমধুম পর্যন্ত সিঙ্গেল ডুয়েল মিটার-গেজ ট্র্যাক নির্মাণের কাজও প্রক্রিয়াধীন আছে। এ ছাড়া পদ্মা সেতুতে রেলসংযোগ নির্মাণের জন্য ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা ৮২ দশমিক ৩২ ও ভাঙ্গা-নড়াইল-যশোর ৮৪ দশমিক ১- এই মোট ১৬৬ দশমিক ৩৩ কিলোমিটার নতুন ব্রড-গেজ রেলপথ নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি তো মনে হয় টুংগি পাড়ার লোক, রেল লাইনের কন্ট্রাক্ট মনট্রাক্ট এর ব্যবস্হা করে দেন; চাঁডা মাদা ছাড়বো।