![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গ্রাম পর্যায়ে ল্যান্ড টেলিফোন সেবা পৌঁছে দিতে ফাইবার অপটিক কেবল নেটওয়ার্কের আওতায় আনা হচ্ছে দেশের সকল টেলিফোন এক্সচেঞ্জ। গত বছরের আগস্টে প্রকল্পটির অনুমোদন দিয়েছে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়। নতুন এই প্রকল্পের মধ্যে থাকবে টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা শক্তিশালীকরণ ও এক্সচেঞ্জগুলোতে নতুন যন্ত্রপাতি স্থাপন। প্রকল্পটি ২০১৭ সালের জুনে শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে গ্রাম পর্যায়ে ল্যান্ড টেলিফোন সেবা পৌঁছে যাবে। ফাইবার অপটিক কেবল স্থাপনের পাশাপাশি প্রতিটি এক্সচেঞ্জের পুরনো ট্রান্সমিশন যন্ত্রপাতি ও কপার-বেজড টেলিফোন নেটওয়ার্ক পরিবর্তন করে আধুনিক যন্ত্রপাতি স্থাপন করা হবে। সারা দেশে বিটিসিএলের ৯ লাখ ৩০ হাজার ল্যান্ডফোন গ্রাহক রয়েছে। রূপকল্প-২০২১ এর আওতায় ইনফরমেশন এ্যান্ড কমিউনিকেশন পলিসি (আইসিটি) ২০০৯ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এই নীতিমালার আওতায় ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগকে দেশের গ্রামাঞ্চল পর্যন্ত ইন্টারনেট সংযোগ স্থাপনে ব্যবস্থাকরণ, জাতীয় পর্যায়ে নেটওয়ার্ক তৈরি করে সব সরকারী প্রতিষ্ঠানকে সংযুক্তকরণ ও ইন্টারনেট (আইপিপি) টেলিফোন এবং ভিডিও কনফারেন্সিং চালুর জন্য সুযোগ সৃষ্টি করা, প্রাথমিক, মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ ভোকেশনাল ট্রেনিং ইনস্টিটিউটগুলোকে সাশ্রয়ী মূল্যে ইন্টারনেট সংযোগ দিতে সরকারের এ পরিকল্পনা। এই প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে সারা দেশেই ল্যান্ডফোনের মাধ্যমে ভয়েস-ডাটা ও ভিডিও সুবিধা পাওয়া যাবে। অপটিক্যাল ফাইবারের মাধ্যমে একটা সংযোগ দিয়েই এই তিনটি সেবা দেয়া হচ্ছে। গ্রাহক পর্যায়ে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির টেলিফোন ও উচ্চগতির ইন্টারনেট সেবা প্রদান করা যাবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করতে আমদানিকৃত বৈদেশিক যন্ত্রপাতি স্থাপন এবং টেস্টিং ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে। সরকারের এ পদক্ষেপের ফলে একদিকে যেমন সারা দেশেই ল্যান্ডফোনের মাধ্যমে ভয়েস-ডাটা ও ভিডিও সুবিধা পাওয়া যাবে, অন্য দিকে দেশ ডিজিটালের দিকে আরও একধাপ এগিয়ে যাবে তাতে কোন সন্দেহ নেই।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২৩
নিষ্কর্মা বলেছেন: সরকারের উচিৎ হবে ইন্টারনেটসহ এই সংযোগ প্রদান করা। কিন্তু আমরা জানি, সরকার তা ইচ্ছা থাকলেও করতে পারবে না। ফলে এই প্রকল্পও তার লক্ষ্য পূরণ করতে পারবে না।