নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমিই মেঘদূত

আমিই মেঘদূত › বিস্তারিত পোস্টঃ

আরও একটি যুগন্তকারী পদক্ষেপ

২৫ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:০৩



রেল যোগাযোগের নতুন মাত্রা যোগ হতে যাচ্ছে। যা একটি যুগন্তকারী পদক্ষেপ। যমুনা নদীর উপর পৃথকডুয়েল গেজ ডাবল লাইনের এ রেলসেতু নির্মাণ করা হচ্ছে। এ সেতুটি দিয়ে একই সঙ্গে পাশাপাশি দুটি ট্রেন অনায়াসে চলাচল করতে পারবে। সেতুটি নির্মাণ করা হলে এটিই হবে যমুনা নদীর ওপর দ্বিতীয় সেতু এবং দেশের বৃহত্তম রেলসেতু। জাপানী প্রযুক্তির ওয়েদার স্টিল দিয়ে এ সেতু তৈরি করা হবে বিধায় সেতুটিতে কখনও রং করতে হবে না। জাপান সরকার প্রদত্ত বাংলাদেশে সাহায্যের মধ্যে বিশেষ অগ্রাধিকার তালিকায় এ সেতুর অর্থ বরাদ্দ রেখেছে । বাংলাদেশ সরকারকে সেতুটি নির্মাণে জাপানী অর্থায়নের নিশ্চয়তা দেয়ায় খুব শীঘ্রই ঋণ চুক্তি করা হবে। ইতোমধ্যে সেতুটি নির্মাণে সম্ভাব্যতা যাচাই কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। সেতুটি নির্মাণ করা হলে যমুনা নদীর অপর প্রান্তের কয়েক কোটি মানুষ নির্বিঘে কম সময়ে যাতায়াতসহ পণ্য পরিবহন করতে পারবেন। যা উক্ত এলাকার অর্থনৈতিক উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা রাখবে। বর্তমানে বঙ্গবন্ধু সেতুতে চাপ কমানো এবং ট্রেন চলাচলে সক্ষমতা বাড়াতে এ পৃথক রেলসেতু তৈরি করা হচ্ছে। বঙ্গবন্ধু সেতুতে ট্রেন চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় পারাপারের সময় গতি অনেক কমিয়ে দেয়া হয়। আর ব্রড গেজ ট্রেনে পণ্য পরিবহন বর্তমানে নিষিদ্ধ। সেতুটির এ অবস্থা দেশের অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে বড় প্রতিবন্ধক হিসেবে কাজ করছে। এ প্রতিবন্ধকতা নিরসনেই পৃথক রেলসেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। সেতুটি নির্মাণে সময় ধরা হয়েছে ৪ বছর। জানা গেছে, চলতি বছরের শেষে সেতুটির নির্মাণ শুরু হলে আগামী ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে নির্মাণকাজ শেষ হবে। মূলত যাত্রীসেবা বর্তমানের তুলনায় অনেক বাড়াতে ও উত্তরাঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থার অভূতপূর্ব উন্নতি করতে সেতুটি বিশেষ কাজে লাগবে। জাপান সরকারের সহযোগী সংস্থা জাইকার অর্থায়নে সেতুটি নির্মাণ করা হবে। সেতুটি নির্মাণের যাবতীয় প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। খুব শীঘ্রই এ বিষয়ে জাপান সরকারের সঙ্গে ঋণ চুক্তি করার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। নতুন সেতু দিয়ে যাত্রীর পাশপাশি পণ্য পরিবহন সহজ হবে। যা উক্ত অঞ্চলের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি আনতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:০৯

আব্দুল্লাহ্ আল আসিফ বলেছেন: তথ্য সূত্র?

২| ২৫ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:




যমুনার উপর আেকটা রেল সেতুর প্রয়োজন নেই; অবশ্যই প্রয়োজন নেই। রেলের কি পরিমান ট্রাফিক হলে, প্রতি মিনিটে কয়টা ট্টেন নদীর উপর থাকলে আরেকটা সেতুর দরকার? লোহা ও টাকা নস্ট।

কন্ট্রাক্ট কে পাচ্ছে? সেতু কি কন্ট্রাক্টটরের দরকার?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.