![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশ কোনটি? এমন প্রশ্ন করা হলে আপনার প্রথমেই কোন দেশগুলোর কথা মনে হবে? আমেরিকা, কানাডা, যুক্তরাজ্য, সুইজারল্যান্ড, বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ড, জার্মানি, ফ্রান্স, জাপান এসব দেশের কথাই হয়তো আপনার মনে হবে। কিন্তু আপনার ধারণাকে ভুল প্রমাণ করে দেবে সাম্প্রতিক একটি জরিপ। হ্যাপি প্লানেট ইনডেক্স নামে সাম্প্রতিক এক জরিপে বিশ্বের সুখী দেশের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। সবাইকে অবাক করে দিয়ে তৃতীয়বারের মত সুখী দেশের তালিকায় প্রথম অবস্থান ধরে রেখেছে কোস্টারিকা। আর এই তালিকায় ৮ম স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। অর্থাৎ আমরা একটি সুখী দেশে বাস করি। অভ্যন্তরীণ এবং বহির্দেশীয়, উভয় চাপই বাংলাদেশের পরিবেশ মোকাবিলা করছে। এই চ্যালেঞ্জের মোকাবিলায় বাংলাদেশ যে সফল হতে পেরেছে তা আন্তর্জাতিক মহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। বাংলাদেশের পরিবেশ সচেতনতাকে এই ক্ষেত্রে নেতৃত্বের ভূমিকা দিয়েছে। একথা বলা যায়, সুখের সূচক হিসাবে গড় আয়ুর ব্যবহারে কিছুটা যৌক্তিকতা রয়েছে। গড় আয়ু বৃদ্ধি পাওয়ার অর্থ হলো নাগরিকদের খাদ্য-পুষ্টি বৃদ্ধি এবং চিকিতসা সেবা নিশ্চিত হওয়া। এদুটিই মানুষের মৌলিক প্রয়োজন। এই মৌলিক প্রয়োজন মেটানোর জন্য অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ক্রমান্বয়ে অগ্রসর হতে হবে। এটা উন্নতির লক্ষণ। বাংলাদেশে মানুষের গড়আয়ু তিরিশ বছর আগে ৫০ বছর ছিল। বর্তমানে এই গড় আয়ু ৭০ বছরে পৌঁছেছে। অতীতের বিচারে এবং এককভাবে ৭০ বছরের গড় আয়ু উল্লেখযোগ্য উন্নতি। জনগণের শান্তি, সমৃদ্ধি, মৌলিক চাহিদা, স্বাস্থ্যসহ বিভিন্ন বিষয়ের ওপর জরিপ চালিয়ে সুখী দেশের তালিকাটি তৈরি করা হয়।পরিশেষে বলতে হয় সুখের অনুভূতি পরিবর্তনশীল। এই অনুভূতি ব্যক্তি এবং সময় নির্ভর। সংস্কৃতে একটি শ্লোক আছে চক্রাবত পরিবর্তনতে, সুখানিচ, দুখানিচ। অর্থাৎ সুখ-দুঃখ চক্রাকারে আবর্তিত হয়। সুখ সম্বন্ধে চরম বা স্থায়ী মত প্রকাশ এই জন্য কঠিন।
২| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৫
এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
সবাইকে অবাক করে দিয়ে তৃতীয়বারের মত সুখী দেশের তালিকায় প্রথম অবস্থান ধরে রেখেছে কোস্টারিকা।
আর এই তালিকায় ৮ম স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ।
তাই নাকি!
তাহলে ৩৫ বছর প্রবাসী থাকার পরও দেশে যাওয়ার ভরসা পাইনা একনও মনে হয়।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:০৪
খালিদ১২২ বলেছেন: