নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমিই মেঘদূত

আমিই মেঘদূত › বিস্তারিত পোস্টঃ

দারিদ্র্য বিমোচন বাংলাদেশের সাফল্যের গল্প বিশ্বময়

২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৮

বিশ্ব দারিদ্র্য বিমোচন দিবস ১৭ অক্টোবর। আর আগামী দারিদ্র্য বিমোচন দিবেসেই দারিদ্র্য বিমোচন উৎসব উদযাপন করবে বাংলাদেশ। এ উৎসবের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত ৪৫ বছরে কীভাবে আমরা দেশ থেকে দারিদ্র্য বিমোচন করছি, তা বিশ্ববাসীকে জানানো হবে।পদ্মা সেতু প্রকল্প নিয়ে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েন দেখা দিলেও বাংলাদেশের অগ্রগতিকে অস্বীকার করতে পারেনি সংস্থাটি। বরং অর্থনীতি এগিয়ে নেয়ার ক্ষেত্রে দেশটির ভূমিকার প্রশংসাও করেছে সংস্থাটি।দারিদ্র্য বিমোচন এবং সহশ্রাব্দ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে (এমডিজি) বাংলাদেশের সাফল্যে অভিভূত বিশ্বব্যাংক। দারিদ্র্য বিমোচন, শিশু ও মাতৃমৃত্যুর হার হ্রাসসহ জীবন মানের উন্নয়নে বাংলাদেশের সাফল্য বিশ্ববাসীর নজর কেড়েছে। বিশ্বব্যাংকও প্রতিবছর তাদের সহায়তার পরিমাণ বাড়িয়েছে।শুধু দক্ষিণ এশিয়া নয়, উন্নয়নশীল বিশ্বে অনুকরণীয় হয়েছে বাংলাদেশ। প্রতিবেশী দেশগুলোর তুলনায় মাথাপিছু আয় কম হওয়া সত্ত্বেও শিশু মৃত্যুহার, মাতৃ মৃত্যুহার কমানোয় সাফল্য দেখিয়েছে। বাংলাদেশ দেখিয়েছে প্রবৃদ্ধি দারিদ্র্য বিমোচনের একমাত্র অবলম্বন নয়। স্বল্প আয় নিয়েও অনেক অর্জন সম্ভব। বিশ্ব দরিদ্রের একটি বড় অংশ বাস করছে দক্ষিণ এশিয়ায়। তাই এই অঞ্চলের দরিদ্র মানুষ রেখে বিশ্ব দারিদ্র্যের হার কমানো সম্ভব নয়। এ জন্য দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো বিশ্বব্যাংকের কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। অন্যদিকে ভারত পাকিস্তান, নেপাল এমনকি শ্রীলঙ্কা থেকেও বাংলাদেশের এমডিজির সাফল্য অনেক বেশি। তবে পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর দারিদ্র্য বিমোচন পরিস্থিতি দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর চেয়ে ভালো। কিন্তু বাংলাদেশ তুলনামূলক স্বল্প মাথাপিছু আয় নিয়ে যে অর্জন করেছে সেটি আমাদের অনেক বড় অর্জন।


মন্তব্য ৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৫

দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: ভালো লাগলো

২| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এটা সম্ভব হয়েছে প্রবাসী আর ইপিজেড এর কারণে। ধন্যবাদ যারা এই উদ্যোগগুলোর শুরু করেছিলেন...

৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৪

গেম চেঞ্জার বলেছেন: গল্পের কোন রেফারেন্স লাগে না! আশা করি গল্পটির সার্থকতা এই ছবিতে উঠে আসবে!!গল্পের কোন রেফারেন্স লাগে না! আশা করি গল্পটির সার্থকতা এই ছবিতে উঠে আসবে!!

(রুটি চুরির জন্য দুটো বাচ্চাকে পেটানো হচ্ছে!! এক সপ্তাহ আগের ছবি!!)

৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪০

কলাবাগান১ বলেছেন: @গেম চেঞ্জার
আমেরিকার বাল্টিমোর শহরের প্রতিটা মোড়ে যত হোমলেস ভিক্ষা করে তা দেখলে তো আপনি আমেরিকা কে এখন বাংলাদেশের ও বেশী দরিদ্র বলে দাবী করবেন।
দারিদ্র‌ তা থাকবেই কিন্তু লেভেল টা কত টুকু তা ই এক টা দেশের সামগ্রিক অবস্হা কে বুঝায়

৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:০৫

বিলুনী বলেছেন: খুব ভাল লাগল । সময় উপযোগী লিখা ।
কতকিছু নিয়েই তো চলেছে অনেকের
দেশ বিরুধি কথা মালা , যে যোভাবে পারে ।
চারিদিকে বিষাক্ত নাগীনীরা তুলিতেছে ফনা
কতভাবেই যে বেড়ে গেছে তাদের আনাগুনা । কভু আসে ভারতীয় হাতীকে
ব্ঙ্গবাহাদুর উপাদি দিয়ে , কখনো আসে সুন্দরবন রক্ষার নামে
রয়েল বেঙ্গল টাইগারের বেশ ধরে , অন্তরে বঙ্গবন্ধু তনয়াকে
ঘায়েল করার মুল লক্ষটুকু বুকে নিয়ে । পচাত্তর থেকে পচানব্বই
পর্যন্ত জাতিসংঘে আলোচনার নামে জাতিকে হাইকোর্ট দেখিয়ে
ফারাক্কা দিয়ে পানি না এনে দেশকে মরুভুমি বানিয়ে , সুন্দরবনে
সেলাইন ওয়াটার ডুকিয়ে মহা আনন্ন্দে বন করেছে ধংস তাতে
মুখে কভু ফুটেনি কোন কথা । এখন দলবল নিয়ে এসেছে ছোটে
সুন্দর বনের দুর্দশার মনগড়া কাহিনীর দু:খে তাদের বুক নাকি ফাটে ।
দেশের উন্নতিতে বুক যে তাদের ফাটে , কি করবে তাতো জায়না
বলা মুখ ফুটে তাই শুধু বাহনা খুজে ফিরে মরা হাতির পিঠে চড়ে।
খোলামাঠে পাবলিকের ধাবরাণী খেয়ে এখন এসে উঠেনে
সাংস্কৃতিক অঙ্গনটুকুকে কদর্যতা আর নোংরামীর ভারামীতে
পরিনত করার এজেস্ডা নিয়ে সুপরিকল্পিতভাবে ।
এখনো সময় অাছে জেগে উঠোক মুক্তিকামী জনতার ঢল
তানা হলে দেশের উন্নয়ন বিরুধী গোস্ঠিই থাকবে অবিচল ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.