![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছি পদার্থে। সৃজনশীল সাহিত্যে আমার আগ্রহ। নিয়মিত কবিতা চর্চা করি প্রায় ১০ বছর হল। ব্লগে নিয়মিত হয়ে মূলধারার সাহিত্যিক, লেখক, সমালোচক দের সাথে যুক্ত হতে চাই।
ডেইলি স্টারে সংবাদ এসেছে যে এখনও আওয়ামীলীগ বিএনপির চেয়ে ভোটে এগিয়ে। যদিও এই সংবাদের সত্যতা ও জরিপের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে ইতোমধ্যে নানান প্রশ্ন দেখা দিয়েছে তারপরও এই পরিসংখ্যানের উপর ভিত্তি করেই আমি ভোট ও আসনের রাজনীতির তুলনামূলক একটি চিত্র তুলে ধরতে প্রবৃত্ত হলাম। আওয়ামীলীগের ভোট ৪২% দেখানো হয়েছে আর ৩৯% বিএনপির। আওয়ামীলীগের ভোট ৪০% এর কাছাকাছি থাকে যেকোনো সময় আমি যতদূর জানি। যেমনঃ ২০০১ এর নির্বাচনে ভরাডুবি হলেও ভোট কিন্তু ৪০.৫% ছিল। বিষয়টি লক্ষণীয়। আর বিএনপির ভোট ছিল ৪২%, যদিও তারা দুই তৃতীয়াংশ আসন লাভ করেছিলো। আর আওয়ামীলীগ মাত্র ৬০টি। অবশ্য বিএনপির সাথে জামাতের ৭% ভোট ছিল। সব মিলিয়ে ৪ দলীয় জোট মোট ৫০% ভোট পায়। আর আসন পায় সম্ভবত ২২৪ টি শেষ পর্যন্ত। তাহলে কম ভোট পেয়েও বিএনপির ক্ষমতায় আসার ভালো সুযোগ রয়েছে। এমনকি জামাত বিএনপির সাথে থাকলে ৩৯% ভোট নিয়েই ১৫০এর বেশি আসন দখল করা বিএনপির জন্য অসম্ভব নয়। কিন্তু আওয়ামীলীগের জন্য ৪২% ভোটের দখলই যথেষ্ট নয় বলে প্রমাণ হতে পারে। ২০০১ সালের নির্বাচন একটি কারণে আওয়ামীলীগ ও বিএনপি উভয় দলের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই নির্বাচনে আওয়ামীলীগ ও বিএনপির বাইরে ছোট দলগুলোর ভোট আশংকাজনকহারে হ্রাস পেয়েছিলো। আওয়ামীলীগ ও বিএনপি উভয় দলের ভোট অনেক বেড়েছিল, যদিও আওয়ামীলীগ বিরোধী দলে ছিল। তার আগে ১৯৯৬ সালে ৩৮% ভোট পেয়ে আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসে, তাদের প্রথমেই ১৪৬ আসন ছিল। অথচ ৩৩% ভোট পেয়েও বিএনপির আসন ছিল ১১৬ টি। অথচ এই ক্রুসাল ৫% ভোটের ব্যবধানে আসনের ব্যবধান হওয়া উচিৎ ছিল আরও অনেক বেশি। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে আওয়ামীলীগ ও বিএনপি উভয়েই ৩১% ভোট পায়। কিন্তু বিএনপি পায় ১৪০ আসন আর আওয়ামীলীগ পায় মাত্র ৮৮ টি। অর্থাৎ আওয়ামীলীগের জন্য অল্প ব্যবধানে এগিয়ে থাকা মানেও আসনের রাজনীতিতে অনেক পিছিয়ে থাকা। অবশ্য ২০০৮ এর নির্বাচনে আওয়ামীলীগ ও মহাজোট প্রায় ৬০% ভোট পায়। আওয়ামীলীগ ২৫৩ আসনে অংশ নিয়েই ৪৯% ভোট পায়। মহাজোটের মোট আসন হয় ২৬৬ টি। ব্যবধান বেশি হওয়ায় কোন তুলনাই চলেনা দুই দলে। তবুও বিএনপি ৩৩% ভোট পায়। এখন জামাতের ভোট যদি ৫-৬% ও থাকে তবুও ৪৫% এর উপরে ভোট আছে বিএনপির, এমনকি এরচে বেশি হবার সম্ভাবনাই বেশি। তাই আওয়ামীলীগের ক্ষমতায় আসার জন্য অতি অবশ্যই জাতীয় পার্টির শরণাপন্ন হতে হবে। যদি তাই হয় আর ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার ইলেকশন হয় তাহলে আশা করা যায় ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। তারপরেও বিএনপিকে এগিয়ে রাখছি। সরকারের এখন দ্রুত জনপ্রিয়তা বাড়ানো দরকার। সেখানে ১৯ তম কাউঞ্চিল একটা ভালো সুযোগ ছিল যেখানে ত্যাগী নেতাদের প্রেসিডিয়ামে স্থান দিয়ে দলকে চাঙ্গা করা যেতো এবং তাতে ভোট কিছু বাড়ত। শেখ হাসিনা সুযোগ হেলায় হারালেন। আর বিএনপির বাঁচাল, তুলনামূলক কম প্রভাবশীল ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগিরকে জেলে রেখে বিএনপির ভোট ব্যাংক অযথাই বড় করার সুযোগ দিচ্ছেন। কারণ আন্দোলন সংগ্রামে বিএনপির সাথে জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে এখনও অংশগ্রহণ করেনি। এমুহূর্তে আওয়ামীলীগের ভোট ব্যাংক বড় করার জন্য কাজ করতে হবে। আওয়ামীলীগের জাতীয় পার্টিকে নিয়ে নির্বাচন করলেও কমপক্ষে ৪৩-৪৫% ভোট ম্যানেজ করতে হবে। তাহলে হয়তো ১৫০ আসন পেলেও অবাক হবার কিছুই থাকবেনা। কিন্তু এমন পরিসংখ্যানে আশান্বিত হবার কিছুই নেই, ২০০১ সালে এরচে ভালো অবস্থায় থেকেও আওয়ামীলীগের ভরাডুবি হয়েছিলো। অবশ্য তখন আওয়ামীলীগের একক নির্বাচনের বদলে এরশাদকে নিয়ে ইলেকশন করলে বিএনপির ক্ষমতায় আসতে বেগ পেতে হতো।
আর আওয়ামীলীগ ও বিএনপির ভোট ও আসনের ব্যবধান হবার কিছু কারণ আছে। আমাদের জাতীয় রাজনীতিতে এই বিষয়টা নিয়ে আলোচনা কম হলেও বিষয়টা খুব গুরুত্বপূর্ণ। পয়েন্ট আকারে আমি কারণগুলি তুলে ধরছি।
১) বাংলাদেশের ৩০০ আসনেই আওয়ামীলীগ যেকোনো নির্বাচনে হয় প্রথম হবে, নাহলে দ্বিতীয় হবে। অতএব দেশের সবখানেই আওয়ামীলীগের ভোট আছে। কিন্তু বিএনপির ভোট সবখানে নেই। রংপুর ব্লক, গোপালগঞ্জ, মাদারীপুর, পিরোজপুর, সিলেটের কিছু জায়গায় বিএনপি খুবই দুর্বল।
২) কিন্তু যেখানে বিএনপির ভোট আছে সেসব আসনের অধিকাংশই বিএনপির ভোটের ক্ষীণ প্রাধান্য লক্ষ্য করা যায়। ঢাকা বিভাগ, চট্টগ্রাম বিভাগের আসনগুলো দেখলেই তা বুঝা যায়। তাই সর্বোপরি আওয়ামীলীগ ভোট বেশি পেলেও তাদের ১ম স্থানের বদলে ২য় স্থানে বেশি দেখা যায়। আর বিএনপি সর্বোপরি কম ভোট পেলেও যেখানে তাদের ভোট আছে সেখানে বেশিরভাগ তারা ১ম স্থান পায়। এটাই বিএনপির মূল শক্তি।
৩) আওয়ামীলীগের এমন কিছু আসন আছে যেখানে তারা ৯৫% এর বেশি ভোট পায়। বিএনপির এমন কোন আসন নেই। খালেদা জিয়ার বিপক্ষেও আওয়ামীলীগ প্রার্থী ২৫%+ ভোট পেয়েছে সাম্প্রতিককালে। তাই আওয়ামীলীগের ভোট বেশি, কিন্তু আসন কম।
তবে আওয়ামীলীগের জন্য আশার খবর যে এমন কিছু জায়গা থেকে এবার আওয়ামীলীগের আসন পাবার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে যেখানে ক্ষমতায় থেকে নির্বাচন করে জেতার কথা আওয়ামীলীগ আগে কোনোদিন ভাবেনি। রংপুরে আওয়ামীলীগ এখন জাতীয় পার্টির টুটি চিপে ধরেছে। তাই বিএনপির জন্য তত্ত্বাবধায়কের অধীনে নির্বাচন হলেও ক্ষমতায় যাওয়া খুব সহজ হবে সে কথা বলার কোন অবকাশ নেই।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৮
ড্যানিয়েল আর্যভট্ট বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৮
নতুন বাঙ্গাল বলেছেন: সত্যি বলতে কি, বাংলাদেশের প্রক্ষাপটে এসব জরিপের কোন ভ্যালু নাই।কারন, বাংলাদেশের মানুষ খুব কম ক্ষেত্রে তাদের সঠিক মতামত প্রকাশ করে, আবার নিজের সেসব মতে অবস্থান পাল্টায় খুব দ্রুত। এমনকি আপনি নির্বাচনের দিনও যদি জরিপ করেন তারপরও এক্সাকট কোন হিসাব পাবেন না।তবে এটা ঠিক সবসময় এদেশে সরকার বিরোধী মনভাব প্রবল থাকে(অবশ্যই সরকারের অপকর্মের কারনে) যেটা নির্বাচনেও সাধারনভাবেই প্রকাশপায়।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১৮
ড্যানিয়েল আর্যভট্ট বলেছেন: ভাইয়া ডেইলি স্টারের জরিপের ভ্যালু নাই থাকতে পারে। আমার বিশ্লেষণের গুরুত্ব অবশ্যই আছে। সেটা ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার ইলেকশন হলে প্রমাণ হয়ে যাবে। এর আগে ২০০৮ এর নির্বাচনের আগে সকল পত্রিকাতে দেখলাম সবাই ৫০এর বেশি আসন দেখিয়েছিল বিএনপির। আমি একটা তুলনামূলক হিসেব করেছিলাম যে বিএনপি ৩০-৩৩ আসন পাবে। আমার কথা শুনে সবাই হেসেছে, কিন্তু আপনারা জানেন বিএনপি ৩১ আসন পায় মোট। জাতীয় পার্টির আসন ৩০ হতে পারে বলেছিলাম, হয়েছে ২৭। মহাজোটের ২৬০ আসন ভবিষৎবাণী করেছিলাম, সেটা সবাই অসম্ভব বলেছিল। দেখা গেলো, ওরা ২৬৬ আসন পেয়েছে।
৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: রাজনীতি নিয়ে মাথা ব্যাথা নাই, তবু আপনার পোষ্ট পড়লাম, আর জানলাম বিএনপির ভোটে বরকত বেশী । কারণ জামাতীরা আছে না ?
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১২
ড্যানিয়েল আর্যভট্ট বলেছেন: সে বিষয়ে কিছুই বলবনা। আমি জাস্ট পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে আলোচনা করলাম। আমার নিজের এলাকা মানিকগঞ্জ-২। এখানে এখন জাতীয় পার্টির এম পি। তবে এটা বিএনপির ঘাঁটি। মজার কথা এখানে জামাত শিবির বলতে কিছুই নাই। তারপরেও বিএনপি ৬৫% ভোট পাবে আশা করা হচ্ছে।
৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৪
যুক্তিপ্রাজ্ঞ বলেছেন: আপনার বিশ্লেষন যথার্থ, খুবই ভাল হয়েছে. কিছু মানুষ আছে মার্কার ব্যপারে একনিষ্ঠ ভোটার, এরা সংখ্যায় বরাবরই নৌকায় বেশি. অন্যদিকে মার্কার প্রতি কম ইমানঅলা ভোটার যারা পরিস্থিতি বুঝে ব্যালটে ছাপ দেবেন তারা ভোটকেন্দ্রে যাওয়া পর্যন্ত অনেকেই সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না. এলাকাভিত্তিক কিছু লিগের ভোটব্লক সত্যিই খুব শক্ত - এখানে দলের ব্রেকথ্রু নগন্য. আবার সংখ্যালঘু ভোট ব্যংকও লিগের পক্ষে. এতদ্সত্তেও, মার্কার প্রতি কম ইমানঅলা ভোটারা প্রায়ই লিগকে ভোটের শতাংশকে তুচ্ছ করে ডুবিয়ে দেন.
আর ডেইলি স্টার-প্রথম আলো গং এর জরিপ বরাবরই প্রশ্নবিদ্ধ. গতবারের জরিপ নিয়ে আমার পোস্ট দেখুন প্রথম আলো-ডেইলি স্টারের ভৌতিক জরিপ!!!
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯
ড্যানিয়েল আর্যভট্ট বলেছেন: আমি আপনার সাথে একমত। অবশ্য আমি এমন এক এলাকার লোক যেখানে বিএনপি বগুড়া বা ফেনীর চেয়ে কোন অংশে কম জনপ্রিয় না (মানিকগঞ্জ-২,সিঙ্গাইর-হরিরাম্পুর) আর থাকি মোহাম্মদপুর জেনেভা ক্যাম্পের পাশে। এজায়গাটাও বিএনপির অভয়ারণ্য। তাই আমার বিশ্লেষণ নিখুঁত নাও হতে পারে। তবে আমার বিশ্বাস গত ২০ বছরের মধ্যে এখন আওয়ামীলীগের তৃণমূল সবচেয়ে ভঙ্গুর ও দুর্বল। তাই ভোট ৪০% আছে কিনা আওয়ামীলীগের সেটা নিয়ে আমার প্রবল সন্দেহ আছে।
৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬
মাইনাস এইটিন_পন্ডিত বলেছেন: আপনার বিশ্লেষণটা ভালো হয়েছে।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯
ড্যানিয়েল আর্যভট্ট বলেছেন: ধন্যবাদ পণ্ডিতজি
৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৩
যুক্তিপ্রাজ্ঞ বলেছেন: লিগ
৩৯% (২০১১)
৪০% (২০১২, বাড়ল ১%)
৪২% (২০১৩, বাড়ল ১ বতসরে ২% ও ২ বতসরে ৩%)
দল
২২% (২০১১)
৩৭% (২০১২, বাড়ল ১৫%)
৩৯% (২০১৩, বাড়ল ১ বতসরে ২% ও ২ বতসরে ১৭%)
০৬ জানু ২০১১
০৬ জানু ২০১২
০৪ জানু ২০১৩
লক্ষ্যণীয়, এই ২০১২-এ এসে লিগের ব্যর্থতাগুলো পাহাড়সমান দৃশ্যমান হয়েছে (তালিকা দিয়ে মন্তব্য দীর্ঘ করতে চাই না), তার পরেও ২% বেড়েছে!
আচ্ছা, প্রতি বতসর যদি দলের ভোট বাড়ে তবে লিগেরও বাড়ে কীভাবে?
মাহফুজ আনাম তার অফিসে বসে বসে মনপছন্দ ভৌতিক জরিপের সংখ্যা বসান, তা বুঝতে তাদের পরিসংখ্যানের তুলনাটাই যথেষ্ট.
৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৭
ড্যানিয়েল আর্যভট্ট বলেছেন: দেখেন জামাতপন্থী একটি জরিপকারী বিদেশি সংস্থা ২০০৮ এর ডিসেম্বরে বলেছিল ৪ দল ১৬৮ টি আসন পেতে যাচ্ছে। সেটা শুনে হাসিও আসেনি। এরপর ইত্তেফাক বা যুগান্তরে বিএনপিকে ৫০ এর মতো আসন পাবার কথা বলা হল। প্রথম আলো কি করলো বিএনপি সমর্থক আর আওয়ামীলীগ সমর্থক উভয়ের মন রক্ষার জন্য সম্ভবত ১৮০-১০০ এরকম একটা ধারণা দিয়েছিলো। তাতে আওয়ামীলীগও পি আলুর প্রতি খুশি। বিএনপিও বেজার না। কিন্তু ফলাফলে দেখা গেলো বিএনপি ৩০ আসন পাইছে। তখন খালেদা জিয়া চিল্লাইছেন যে আমাদের তো ১০০ আসন পাবার কথা। এই জন্য প্রথম আলোর রিপোর্টের উপর কখনো বিশ্বাস করবেন না। বিএনপি বাংলাদেশে একক দল হিসেবে কোনোদিনও ৪৩% ভোট পায়নি। আর এখন বিএনপির অবস্থা খুব ভালো নয়। তবে আওয়ামীলীগ খারাপ সময়েও ৪০% এর বেশি ভোট পাইছে। তাই জরিপ টরিপ বাদ দিয়ে আগের ইলেকশনগুলির ফলাফল দেখলেই সব বুঝবেন। আর এসব জরিপ সাধারণত অনলাইনভিত্তিক, যেখানে প্রায় ৮০% লোক ঢাকা সিটি থেকে অংশগ্রহণ করে। আর ঢাকাতে সবসময় সরকারী দল নিম্নমুখী থাকে। কিন্তু সারাদেশের প্রেক্ষাপট তেমন হয়না সবসময়। তাই প্রথম আলোর রিপোর্ট সঠিক হলেও আওয়ামীলীগের চেয়ে এখনও বিএনপির প্রকৃত ভোট বাড়েনি সেটা আমি হলফ করে বলতে পারি।
৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৭
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: +
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫২
ড্যানিয়েল আর্যভট্ট বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয়তে
৯| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৯
জোবায়েন সন্ধি বলেছেন:
পোস্টে ++++
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫২
ড্যানিয়েল আর্যভট্ট বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয়তে
১০| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৫
শয়ন কুমার বলেছেন: যে যাই কন, আগামী ইলেকশনে লীগ ৮০ টা সিট পাবেই পাবে
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৬
ড্যানিয়েল আর্যভট্ট বলেছেন: হতে পারে। তবে জাপা সাথে থাকলে ১০০ সিট পাওয়া উচিৎ কমপক্ষে। জাপা না থাকলে ৫০-৮০।
১১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩১
একজন ঘূণপোকা বলেছেন: ভালো বিশ্লেষন
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৬
ড্যানিয়েল আর্যভট্ট বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৩
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: ভালো বিশ্লেষন