নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পেশায় ভূতত্ত্ববিদ ।ভালো লাগে কবিতা পড়তে। একসময় ক্রিকেট খেলতে খুব ভালবাসতাম। এখন সময় পেলে কবিতা লিখি। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কার্জন হল ভালো লাগে খুব। ভালোলাগে রবীন্দ্র সংগীত আর কবিতা । সবচেয়ে ভালো লাগে স্বদেশ আর স্বাধীন ভাবে ভাবতে। মাছ ধরতে

সেলিম আনোয়ার

[email protected] Facebook-selim anwarবেঁচে থাকা দারুন একটা ব্যাপার ।কিন্তু কয়জন বেঁচে থাকে। আমি বেঁচে থাকার চেষ্টা করি।সময় মূল্যবান ।জীবন তার চেয়েও অনেক বেশী মূল্যবান।আর সম্ভাবনাময়।সুন্দর।ঢাকাবিশ্বদ্যিালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিরস চাকুরীজীবন। সুন্দরতর জীবনের প্রচেষ্টায় নিবেদিত আমি সেলিম আনোয়ার।

সেলিম আনোয়ার › বিস্তারিত পোস্টঃ

তেতুল ফল, জিভে পানি,আল্লামা শফি, ধর্ম ,নারী শিক্ষা ও লিঙ্গ বৈষম্য

০৭ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৫৪

সম্প্রতি আল্লামা শফির বক্তব্য নিয়ে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে।তার বক্তব্যে লুল পুরুষদের মুখের লুল টপটপ করে পড়ছে।আর তথাকথিত তেতুল আর লুল মিলে নতুন লুলিয় পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে।শফি সাহেব তার বক্তব্যে মেয়েদের তেতুল ফলের সঙ্গে তুলনা করেছেন। এই ব্যাপারটি নিয়ে আমার তেমন কোন ইমপ্যাকট হয়নি।ওটা তার সুষ্ট নাও হতে পারে। ওনি হয়তো ওনার ওস্তাদের কাছ থেকে শেনেছেন।





তবে শিক্ষার ব্যাপারে চাকুরীর ব্যাপারে মোদ্দাকথা নারীর অধিকার ও ক্ষমতায়নের ব্যাপারে তার বক্তব্যে খটকা লেগেছে।মানুষ অনেক সময় ভুল বলে ফেলে বেশি বা কম ও বলে ফেলে।তাই বক্তব্যের শেষে একট দোয়া পড়ার কথা আছে দোয়াটি হলো সুবহাল্লাহি ওয়া বিয়ামদিহী সুবগানাকা আল্লাহুম্মা ওয়া বিহামদিকা ওয় আসতাগ ফিরুকা ওয়াতুবু ইলাইক। এই দোয়া পাঠ করে বক্তা অনিচ্ছাকৃত ভুল থেকে ক্ষমা পাবেন ও তার গুনাহ নেকি দ্বারা পূরণ করা হবে।শফি সাহেব না হয় ক্ষমা পেলেন। যারা তার বক্তব্যে দূর্বল পয়েন্ট নিয়ে এত আগ্রহী।তারা কি তার মূল বক্তব্য বুঝার চেষ্টা করেছেন। কিংবা তার ভুল ভাঙানোর কোন প্রচেষ্টা নিয়েছেন!



ব্যাপক একটা কনফিউসড অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে।বেশ কিছু ইস্যু কেমন জটিলতায় ঘুরপাক খাচ্ছে। নারীরা কি চান ?পুরুষরা কি চান ? আর ধর্মই বা কি বলে।পুরুষতান্ত্রিক সমাজ।অবগেলিত নারী। নারীরা নির্যাতীত আর কত কি?



নারী পুরুষ পরস্পরের কাছে খুবই আকর্ষনীয়। আদিম পোষাকে সুন্দরী রমণী দেখলে পুরুষের যে অবস্থা হয় পুরুষের দেখলে নারীদেরও ঠিক একই অবস্থার সৃষ্টি হয়। লালনের ভাষায় ‘ এ যে যৌবনকাল কামে চিত্ত কাল ’।তাই নারী পুরুষ ‍দুই দলকে রুচিশীল পোষাক পরিধানের ব্যাপারে বলা হয়েছে। পারস্পরিক সীমাহীন আকর্ষণ না থাকলে বোধ করি মানব জাতি ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়ে যেত। যেহেতু পরস্পরের প্রতিআকর্ষণ না থাকলে তারা বংশবৃদ্ধির প্রক্রিয়ায় যেত না।তাহলে বংশবৃদ্ধি বন্ধ।স্রষ্টা তাই সীমানা নির্ধারণ করে দিয়েছেন।



পশ্চিমা বিশ্বে নারীপুরুষ অবাধ মিলামেশার ফলে দেখা যায় পনের বছর বয়সে যৌনতার এমনকি প্রেগনেনসির মত ঘটনা ঘটে থাকে। সব ক্ষেত্রে কিন্তু ধর্ষণ ব্যাপারটা ঘটে না। তেতুলের মত ব্যাপার আছে বলেই পারস্পরিক সম্মতিতে ব্যাপারটা ঘটে। মেয়েরা বিয়ের অনেক আগেই ভারজিনিটি হারায়।



পুরুষরা মেয়েদের পণ্য ,ভোগ্য পণ্য ব্লা ব্লা ব্লা অনেক কথা বলা হয়।আচ্ছা মেয়েরা কি পুরুষদের ভোগ্য হিসেবে দেখে না। পুরুষরা কি তাদের কাছে আকর্ষণীয় নয়। তাহলে একটা পুরুষের প্রেমে মেয়েরা পরে কেন। জীবন দিতে ই বা চায় কেন? নারীও তো পুরুষকে যৌন মিলনে বাধ্য করে। এমন ঘটনা আছে।ঘটছে।



বিয়ে হওয়াটাকি মেয়েদের কাছে অপমান জনক? মনে হয় না। যারা লেসবিয়ান তাদের কথা আলাদা। যারা তা নন বিয়ে ব্যাপারটা কিন্তু সম্মানজনক ব্যাপারই বটে। প্রেগন্যান্ট হয়ে যওয়া কি নারীর জন্য শাস্তি। সন্তানের মা হওয়ার ব্যাপারে কিন্তু নরীদেরই তীব্র আকুতি থাকে। মা ব্যাপারটা তো সবচেয়ে সম্মানের। যে সকল মেয়েরা সেটাকে অপমানজনক ভাবতে চায়। তারা তাদের মাকে নিয়ে কখনো কি চিন্তা করে না। সেই মা যদি তাদের গর্ভে ধারণ না করতেন তাহলে আজ কোথায় থাকতেন তারা। মেয়েরা যে বাবার ভক্ত হন বেশি।বাবা কি একজন পুরুষ নন।



সেক্স ব্যাপরাটা নারী পুরুষ দুজনের জন্যই উপভোগ্য করে সৃষ্টি করা হয়েছে।এবং সরাসরি বলা হয়েছে বিয়ে করা পৃথবীতে একমাত্র জান্নাতি নিয়ামত।এবং তার বৈধতার সীমারেখা টেনে দেয়া হয়েছে।





সেক্স ব্যাপারটা নিয়ে ওয়াজ মাহফিলে হুজুর রা খোলামেলা বক্তব্য দেন। ব্যাপারটা কেমন যেন মনে হলেও এটা কিন্তু অনস্বীকার্য যে পাশ্চাত্য বিশ্বে শিশু বয়স থেকেই এ ব্যাপারে যথেষ্ট খোলামেলা জ্ঞান বিতরণ করা হয়। আলেমরা বক্তব্যে জ্ঞান দান করার চেষ্টা করে থাকেন। তাদের শিক্ষাগত ব্যবস্থাপনা বা ত্রুটির কারণে ভাষা অনেক ক্ষেত্রেই আভীজাত্য বর্জিত হয়।তাদের বাংলা ভাষা জ্ঞান বা দক্ষতার কমতি আছে বলতে হয়।তারা তেতুলের কথা বললেও সেটি যত্রতত্র খাওয়ার কথা বলেন না।জিভে পানি আসলেও তা সংবরণ করেন।তেতুল বলাতে ভয়াবহ পাপ হয়নি। সেটি অনৈতিক ভাবে আয়ত্ত করতে যাওয়া পাপ।ধর্মতো পারস্পরিক স্বীকৃতির সেক্সকে নিষিদ্ধ ও শাস্তিযোগ্য করেছে যদি তা সামাজিক ও ধর্মীয় স্বীকৃতির মাধ্যমে না ঘটে।লিভ টুগেদার হারাম। ধর্ষণ সে তো বহুদূরে।



সম্প্রতি নারী নির্যাতনের ব্যাপারটি বেশ জোড়েসুরে আলোচিত হচ্ছে। একজন নারীকে অত্যাচারের পিছনে তার শা্শুড়ী ননদ নামক ব্যক্তিটি জড়িয়ে পরছে। তিনি কিন্তু একজন নারী।



আদিমযুগে নারী শাসিত সমাজ ব্যবস্থার কথা জানা যায়। অথচ সময়টা আদিম যুগ।



নারীর ক্ষমতায়ণ ব্যাপারটা গুরুত্ব সহকারে দেখলেই হয়। সেটি নিশ্চিৎ করতে পারলেই হলো।



শিক্ষার ব্যাপারে প্রত্যেক নরনারীর উপর বিদ্যা অর্জন সমানভাবে ফরজ করা হয়েছে।হাশরের মযদানে ৫টি প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে কেউ বেহেশতে প্রবেশ করতে পারবে না। তার মধ্যে একটি কতটুকু এলেম শিখেছো ও তার উপর কতটুকু আমল করেছো। হাদীসটি নারী পুরুষ সবার জন্য প্রযোজ্য।



মনগড়া কোন কিছু ইসলাম সমর্থন করে না।মানুষ তার নিজস্ব দর্শন দিয়ে বোধ করি সমস্যার সমাধান করতে পারবে না। তাই স্রষ্টা পরিপূর্ণ জীবন বিধান কোরআন দিয়েছেন।



এইবার একটু বয়ান করি মনোযোগ দিয়ে শুনেন। আমার আপনার পৃথিবীর সবমানুষের হেদায়েত বা সফলতা রয়েছে দ্বীনের মধ্যে।সফলতা হলো জাহান্নাম থেকে মুক্তি আর চিরশান্তির জান্নাত লাভ।দুনিয়াবী কোন চিজ আসবাবের মধ্যে সফলতা নাই। দ্বীন কি জিনিস?দ্বীন হলো আল্লাহর হুকুম আর নবীর তরীকা। আর তা জানতে হলে অবশ্যই জ্ঞান অর্জন করতে হবে। নারীপুরুষ নির্বিশেষে সকলের।নারী শিক্ষা তাই বাধ্যতামূলক।



ধর্ষণের কামনা নফস থেকে আসে। প্রত্যেকটা পাপ রিপু থেকেই আসে।পাপের তথা অন্যায়ের ব্যাপারে ধর্ম শাস্তির বিধান রেখেছে।নারী পুরুষ দুজনকে ই নিয়মের বাধনে বেধে দিয়েছে ধর্ম।





ধর্ম কিন্তু পুরুষ শাসন নয়। শাসন ব্যবস্থায় পুরুষ থাকলেও স্রস্টা কিন্তু নারী ও নন পুরুষ ও নন্ । এসবের উর্দ্ধে ।পুরুষ কর্তৃক সৃষ্ট নিয়ম হলে সেখানে পক্ষপাতিত্বে ব্যাপারটা আসে।এটুকু করা যায় নারী পুরুষের অধিকারের ব্যাপারে আল্লাহর নির্দেশনা কি? বা কতটুকু।





নারীরা যদি নিজেদের সৌন্দর্য অশালীন ভাবে প্রকাশ করে পুরুষের রিপুকে জাগিয়ে তুলেন আর পুরুষরাও যদি কুরুচীপূর্ণ পোষাক পরে মেয়েদের রিপুকে জাগিয়ে তুলেন সে ক্ষেত্রে কিন্তু দুজন ই দোষী সাব্যস্ত হবেন।



নারী-পুরুষ ব্যাপারটা না ভেবে মানুষ হিসেবে ভাবাটাই যুক্তি সঙ্গত।নারীকে গর্ভধারণ করার ক্ষমতা দেয়া হয়েছে।পুরুষকে দেয়া হয়নি।পুরুষকে শারীরীক ভাবে বেশি শক্তিশালী করা হয়েছে।কঠোর পরিশ্রম করা সক্ষমতা দিয়ে। সভ্যতার ক্রমবিকাশে তাই নারী ও পুরুষ দুজন মিলেই সমান ভূমিকা রেখেছে।নারী ও পুরুষকে পরস্পরের উপর নির্ভরশীল করে সৃষ্টি করা হয়েছে। একই প্রজাতির মানুষ।তারা লিঙ্গ বৈষম্য নিয়ে বড় কোন বিভেদ এ জড়িয়ে পরা অনুচিৎ। কতজন নারী নারী বাদী আছেন? কত জন পুরুষ তাদের ক্ষমতায়নের বিপক্ষে?তাদের নির্যাতন করছে।এগুলো মাথায় রাখতে হবে। সমাজে সুশাসণ প্রতিষ্ঠা হলে ।নারী পুরুষ পরস্পরকে প্রতিযোগী না ভেবে সহযোগী ভাবলেতো হলো।



অপরাধীর কোন নারী পুরুষ ভেদাভেদ নাই।তাদের শাস্তি নিশ্চিৎ করার বিধান করে তা প্রয়োগ করতে হবে।



নারী পুরুষকে কোর আনে পরস্পরের পোষাক হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে।

তাই বলি পোশাকবিহীন একজন মানুষকে কতটুকু দৃষ্টিকটু লাগবে,অসম্পূর্ণ লাগবে।পাগল ছাড়া কোন ব্যক্তি কি পোশাক বিহীন অবস্থায় থাকতে পারে? নারী পুরুষ মিলেই মানুষের পূর্ণাঙ্গ সত্ত্বা।বিজ্ঞ ব্লগারগন কি বলেন?



সুবহাল্লাহি ওয়া বিয়ামদিহী সুবগানাকা আল্লাহুম্মা ওয়া বিহামদিকা ওয় আসতাগ ফিরুকা ওয়াতুবু ইলাইক।:)

মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: শফি হুজুর বনাম মডারেট মুসলিম, ভণ্ড কারা?
Click This Link

০৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:০৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: হ্যাট্রিক কমেন্টে ঘাবড়িয়েছি।লিংক দেয়ার জন্য ধন্যবাদ। আসি চাই সবাই খোলামেলা মন্তব্য প্রকাশ করুক এই পোস্টে।


ধন্যবাদ।

২| ০৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬

তাসিম বলেছেন: শফি হুজুরের ওয়াজ

০৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:১২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩| ০৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩০

আলী খান বলেছেন: যারা ব্যক্তি শফি ও হেফাজতের শফির মধ্যে পার্থক্য করার চেষ্টা করেছেন তাদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই, একবার আয়েশা রাঃ কে রাসূল সঃ এর চরিত্র সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে তিনি উত্তর দেন......'তার চরিত্র ছিল আল-কোরআন। (মুসলিম)

০৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:১৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর কমেন্টে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা থাকলো ।

৪| ০৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:০১

মোঃ এনামুল কবীর বলেছেন: সবাইকে বুঝার তৌফিন দিন ।

০৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:১৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমিন ।

৫| ০৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:০১

মোঃ এনামুল কবীর বলেছেন: সবাইকে বুঝার তৌফিক দিন।

০৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:২৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমিন। কমেন্টে ধন্যবাদ।

৬| ০৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:১২

গেস্টাপো বলেছেন: আগের সময়ের মানুষের চিন্তা-ভাবনা ছিলো অন্যরকম।শফি সাহেবের বয়স ৯০ বছর।৯০ বছর আগে পৃথিবীর অনেক দেশেই নারীদের ভোটাধিকার পর্যন্ত ছিলো না।কবি রবন্দ্রনাথ পর্যন্ত ১০ বছরের একটা বাচ্চা বিবাহ করেছেন।বর্তমানে বাংলাদেশের আইনের হিসেবে এটা "বাল্য বিবাহ" এবং এই বিয়ের জন্য তার শাস্তি হত।তাই আমাদের সময়কাল বুঝতে হবে

উপরের কৌশিক দাদারা অবশ্য এই ইস্যু নিয়ে বেশ খোশ মেজাজে আছে।আসলেই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যদি কোন অন্ধ দলবাজ সমর্থক থেকে থাকে তবে সেটা ১০% সম্প্রদায়ের এই লুকেরা।এদের মত আওয়ামী দালাল আমি জীবনেও দেখি নাই।দেশ নেত্রি তো এই নিয়ে বলেলছেনও যে "মুসলিমরা বেইমান।তারা আমার বাপকে মেরেছে।কিন্তু ওরা ভাল"

শফি হুজুরের নামে আওয়ামী লীগের এত বড় চুলকানির কারন হচ্ছে হেফাজতে ইসলাম তৈরির মাধ্যমে উনি আওয়ামী লীগকে যে বাঁশটা দিয়েছেন যা আজ পর্যন্ত তাদের কেউ দিতে পারে নি মনে।শা ভাগ নাটকের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ যে অজীবন ক্ষমতাটা ভোগ করতে চেয়েছিলো তার এই ৯০ বছরের মানুষ নষ্ট করে দিয়েছে।বিএনপি পর্যন্ত এই রাজাকার ইস্যুতে এতই কোণঠাসা ছিলো যে এই নিয়ে প্রশ্ন করলে ঠিক মত কথাই বলতে পারতো না।এই শফি হুজুরের কারনেই আজ দেশের বেশীভাগর মানুষই আওয়ামী বিরোধী হয়ে গেসে (আমি নিজেও)

সিলেট,রাজশাহি,বরিশাল,খুলনা এবং সর্বশেষ আওয়ামী ঘাটি বলে পরিচিত গাজিপুর নির্বাচন যার প্রমান।আওয়ামী লীগের এখন উচিৎ ভারত থেকে নতুন করে মানুষ আমদানি করে সে ১০% সম্প্রদায়ের মানুষের জনসংখ্যা ৫০% এ উন্নতি করা।তাহলে মনে হয় তারা কিছু একটা করতে পারবে

০৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:২৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: স ুন্দর কমেন্টে ধন্যবাদ। গনজোয়ারে আওয়ামীলীগ বেকায়দায় কথা অসত্য নয়। শফি সাহেবকে সম্মান করেই পোস্ট দিয়েছি। তবে কেউ ভুলের উর্ধ্বে নয়্

নিরন্তর শুভকামনা থাকলো ।

৭| ০৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:২৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মোঃ এনামুল কবীর বলেছেন: সবাইকে বুঝার তৌফিন দিন ।

আমিন ।

০৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:২৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমিন । আমি চেয়ে মানুষ সত্যি উপলব্ধি করুক। নাজানা জিনিসগুলো শুধু যুক্তির বিচারে না দেখে বই পুস্তক ঘেটে সত্য উপলব্ধি করুক।ভাল থাকবেন লিটন ভাই। নিরন্তর শুভকামনা থাকলো ।

৮| ০৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬

সোহানী বলেছেন: নারী পুরুষ মিলেই মানুষের পূর্ণাঙ্গ সত্ত্বা.. এ সহজ উপলব্ধি কেন যে আমাদের মোল্লারা বুঝে না নাকি বুঝেও বুঝতে চায়না। আপনার লিখা বরাবরেই ভালো কিন্তু শফি সাহবের লিখাটা দিয়ে দিলে আপনার বিষ্লেষন টা বুঝতে সহজ হতো.. +++

০৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা ।

৯| ০৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১৫

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বেশ তথ্যবহুল পোস্ট
শুভকামনা

০৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ ।

১০| ০৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৪৫

রামন বলেছেন:
হেলিকপ্টার সফি যে নোংরা কথাগুলো মজলিশে বলেছে ক্ষমতায় এলে ওর সাগরেদরা খোলা ময়দানে ফ্রি স্টাইলে ওয়াজ করে সেগুলো বলে বেড়াবে। এক সময় এই দেশের বৃহত্তর অর্ধশিক্ষিত সমাজ অশ্রাব্য কথাগুলো হাদিস হিসেবে মেনে চলবে।
খুব খারাপ লাগলো ওই লোকটার সাফাই গেয়ে আপনার পোস্টটি পরে। আমার মনে হয় আপনি ভিডিও পুরোটা দেখেননি অথবা ভাষা বুঝেন নি।

০৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শফি সাহেবের সাফাই গাইনি। নিজে ই একটা বয়ান করলাম কয়েকটি বার্নিং ইস্যু নিয়ে। কমেন্টে ধন্যবাদ ।ু

১১| ০৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:১৬

নষ্ট ছেলে বলেছেন: সুন্দর বিশ্লেষণ। ধন্যবাদ আপনাকে।


"রামন বলেছেন:
হেলিকপ্টার সফি যে নোংরা কথাগুলো মজলিশে বলেছে ক্ষমতায় এলে ওর সাগরেদরা খোলা ময়দানে ফ্রি স্টাইলে ওয়াজ করে সেগুলো বলে বেড়াবে। এক সময় এই দেশের বৃহত্তর অর্ধশিক্ষিত সমাজ অশ্রাব্য কথাগুলো হাদিস হিসেবে মেনে চলবে।"


শফির সাগরেদরা অনেক অনেক আগে থেকেই সারা বাংলাদেশে ফ্রি স্টাইলে ওয়াজ করে, এখনো করছে, সম্ভবত ভবিষ্যতেও করবে। কোন ব্যক্তির কথাকে হাদিস হিসাবে মেনে চলার কোন কারণ নেই।
ভন্ডামী করে কেউ পার পায় না। দেওয়াবাগী, আটরশি, মাইজভান্ডারী ভন্ডদের এদেশের মানুষ ঠিকই চিনতে পেরেছে। এদেরকে ওরশ আর মাজারেই দেখা যায়, মসজিদ মাদ্রাসায় দেখা যায় না। শফি ভন্ড হলে সেও জনগণের কিক খাইত। শফি হুজুরের ছোট খাট দুই এইটা কথাকে কেন্দ্র করে তাকে ভন্ড বলাও এক ধরনের ভন্ডামী।

০৮ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:৪৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর ও যৌক্তিক কমেন্টে ধন্যবাদ নিরন্তর শুভকামনা ।

১২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮

বাঙাল শিক্ষক বলেছেন: Rasulullah (sallallahu-alayhi-wasallam) said: "That man is not from us (Muslims) who does not respect our elders, neither shows mercy on our young ones nor appreciates the Alim (scholar of Deen amongst us)" - Targheeb (al-I'tidaal of H.Shaikh)

অর্থঃ যে আমাদের বড়দের সম্মান করে না, আমাদের ছোটদের স্নেহ করে না, আলীমদেরকে ইজ্জত করে না, সে আমার উম্মাতের অন্তর্ভুক্ত নহে।

Sayyidina Abdullah bin Abbas (RA) says: "Whosoever harrasses any Alim has caused trouble and pain to Rasulullah (sallallahu-alayhi-wasallam) and the one who causes trouble and pain to Rasulullah (sallallahu-alayhi-wasallam) has caused trouble to Allah" (al-I'tidaal of H.Shaikh)

অর্থঃ যে আলীমদেরকে অপমান করে, সে রসুলুল্লাহ সল্লালাহহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে কস্ট দেয়। যে রসুলুল্লাহ সল্লালাহহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে কস্ট দেয়, সে আল্লাহ কে কস্ট দেয়।

Click This Link

১৭ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চমৎকার কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা থাকলো ।মানুষ দ্বীনের সঠিক বোঝ দান করুন।

১৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৪৭

অপরিপক্ক বলেছেন:
মাওলানা শফী, তেতুল ও রাজার লবন বিভ্রাট

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.