নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পেশায় ভূতত্ত্ববিদ ।ভালো লাগে কবিতা পড়তে। একসময় ক্রিকেট খেলতে খুব ভালবাসতাম। এখন সময় পেলে কবিতা লিখি। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কার্জন হল ভালো লাগে খুব। ভালোলাগে রবীন্দ্র সংগীত আর কবিতা । সবচেয়ে ভালো লাগে স্বদেশ আর স্বাধীন ভাবে ভাবতে। মাছ ধরতে

সেলিম আনোয়ার

[email protected] Facebook-selim anwarবেঁচে থাকা দারুন একটা ব্যাপার ।কিন্তু কয়জন বেঁচে থাকে। আমি বেঁচে থাকার চেষ্টা করি।সময় মূল্যবান ।জীবন তার চেয়েও অনেক বেশী মূল্যবান।আর সম্ভাবনাময়।সুন্দর।ঢাকাবিশ্বদ্যিালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিরস চাকুরীজীবন। সুন্দরতর জীবনের প্রচেষ্টায় নিবেদিত আমি সেলিম আনোয়ার।

সেলিম আনোয়ার › বিস্তারিত পোস্টঃ

বজ্রপাত নয় মানুষই মানুষ হত্যা করছে

১৪ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৯




বজ্রপাতে গত দুইদিনে প্রাণহানি ঘটেছে ৫৭ জনের ।বজ্রপাত এর জন্য যতটা দায়ী তার চেয়ে মানুষই বেশি দায়ী । মানবজাতির শত্রু নই তথাপি নিজ প্রজাতির ঘাড়েই দোষ চাপাতে বাধ্য হচ্ছি ।কারণ বজ্রপাতে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার বড় কারণ হিসেবে গ্রামে গাছের সংখ্যা কমে যাওয়া ,নদীর শুষ্কতা , জলাভূমি ভরাট আর মুঠোফোনের ব্যবহার বেড়ে যাওয়াকেই দায়ী করেছেন বিশেষজ্ঞমহল ।প্রতিটি ঘটনার পেছনে মানুষের প্রত্যক্ষ ভূমিকা প্রমানিত ।সহজ বাংলায় বলতে গেলে আমরা মানুষরাই মানুষ হত্যা করছি । লোভ আর অসেচেতনতা এভাবে মানুষকে স্বজাতি ধ্বংসেরর মত কাজে নিয়োজিত করছে ।এ ব্যাপারে সুশীল সমাজ কিছু বলেছেন কি? তাদের কতজন বিষয়টি সম্পর্কে ওয়াকিবহাল এ ব্যাপারে সন্দেহ আছে । মানবসেবায় নিবেদিত প্রাণ ব্যক্তিটিও জ্ঞানের অভাবে এ ব্যাপারে ধনাত্মক ভূমিকা রাখতে পারছেন না ।

বজ্রপাত হলেই মানুষ মরে না । বজ্রপাতের সময় যারা খোলা আকাশের নীচে বিচরণ করবে তাদেরই মৃত্যু আশংকা থাকে ।বজ্রপাতে মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ার কারণ হিসেবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, একসময় দেশের বেশির ভাগ গ্রাম এলাকায় বড় গাছ থাকত।
তাল, নারিকেল, বটসহ নানা ধরনের বড় গাছ বজ্রপাতের আঘাত নিজের শরীরে নিয়ে নিত। ফলে মানুষের আঘাত পাওয়ার আশঙ্কা কমত।

আমাদের নদীর শুকিয়ে যাবার কারণ কি সচেতন সমাজ ভালভাবেই অবগত আছেন । তারা প্রকৃতিকে দোয়ারূপ করতে পারবেন না ।প্রতিবেশি রাষ্ট্র ভারতের ভূমিকাতে আমাদের কার্যকরি উদ্যোগ নেয়ার সক্ষমতা নিয়ে যথেষ্ঠ প্রশ্ন রয়েছে ।বজ্রপাতের জন্য এলাকার আর্দ্রতার যথেষ্ঠ ভূমিকা রয়েছে ।

বজ্রপাতের কারণে মৃত্যু ব্যাপারটি শতভাগ প্রশমন মানুষের দ্বারা সম্ভব । ব্যাপকহারে বৃক্ষরূপন; বিশেষ করে গ্রাম এলাকায়, কোলা আকাশের নীচে অহেতুক বিচরণ বন্ধ করা কঠিন কিছু নয় ।

সরকারকেও ব্যাপারটিকে গুরুত্ব দিতে হবে । বেসরকারিভাবে বজ্রপাতে মৃত্যুর সংখ্যার হিসাব রাখা হলেও সরকারিভাবে একে দুর্যোগ হিসেবেই স্বীকার করা হয় না। আবহাওয়া অধিদপ্তরের হিসাবে, মে মাসে নিয়মিতভাবে বজ্রপাতের পরিমাণ বাড়ছে। সংস্থাটির হিসাবে ১৯৮১ সালে মে মাসে গড়ে নয় দিন বজ্রপাত হতো। ২০১৫ সাল পর্যন্ত সময়ে গড়ে বজ্রপাত হয়েছে এমন দিনের সংখ্যা বেড়ে ১২ দিনে দাঁড়িয়েছে। তবে মার্চ ও এপ্রিলে দেশে বজ্রপাতের পরিমাণ কমছে ।

বজ্রপাত হয় কালবৈশাখীর সঙ্গে। প্রশান্ত মহাসাগরীয় বায়ুপ্রবাহের ভূমিকা আছে এ ক্ষেত্রে। মহাসাগরের পানির তাপমাত্রা বেড়ে বায়ুপ্রবাহে তা যুক্ত হয়ে ঝড়ের প্রকোপ বাড়াতে ভূমিকা রাখতে পারে। হাওর অঞ্চলে আর্দ্রতা বেশি হওয়া সে অঞ্চলে বজ্রপাত বেশি হওয়ার একটি কারণ ।

ছয় বছরে বজ্রপাতে মৃত্যুর ঘটনার মধ্যে কয়েকটি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যেমন বেশির ভাগ মৃত্যুই হয়েছে উন্মুক্ত জায়গায়। ফসলের খেতে কাজ করতে গিয়ে বা নৌকায় থাকা অনেকে নিহত হয়েছেন। আবার মৃত ব্যক্তিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যায় আছে শিশুরা। ঝড়-বৃষ্টি চলাকালে খেলার মাঠে তাদের মৃত্যু হয় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে। ২০১৩ থেকে ২০১৫ সালে বজ্রপাতে যেসব মৃত্যু হয়েছে এর এক-চতুর্থাংশ হয়েছে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের হাওরের নয় জেলায়। এ বছর ৮৮টি মৃত্যুর ঘটনার মধ্যে ২৭টিই হয়েছে হাওর অঞ্চলে।

গত ছয় বছরে বন্যায় মৃত্যুর সংখ্যা ২০০-র বেশি নয়। ২০১৩ সালের মার্চে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টর্নেডোতে নিহত হন ৩১ জন। টর্নেডোতে মৃত্যুর ঘটনা গত ছয় বছরে এটিই বড়। বজ্রপাতে এসব দুর্যোগের চেয়ে অনেক বেশি মানুষ মারা যায়। তবু সরকারি নথিতে এটি দুর্যোগ নয়। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা-সংক্রান্ত জাতীয় পরিকল্পনা ২০১০-১৫তে মোট ১২টি প্রাকৃতিক দুর্যোগের কথা উল্লেখ আছে।

দুর্যোগ ফোরামের সদস্যসচিব গওহর নাইম ওয়ারার মতে বাংলাদেশে কখনো আঘাত না হানা সুনামিও দুর্যোগ হিসেবে গণ্য করা কিন্তু বজ্রপাতের মতো এমন জীবনসংহারী ঘটনাকে দুর্যোগ হিসেবে গণ্য না করা এসব মৃত্যুকে অবহেলা করার নামান্তর।’

বজ্রপাতকে দূর্যোগ হিসেবে সরকারি ভাবে নথিবদ্ধ করে সার্বিক জনসচেতনতা সৃষ্টি করতে পারলে এ সংক্রান্ত জীবননাশ শতকরা ১০০ ভাগ প্রশমন করা সম্ভব ।

বি: দ্র: ছবি ও তথ্য নেট

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৫০

হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: যথার্থ বলেছেন। ধন্যবাদ, ভাল লাগল।

১৪ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৪:০৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও ভাল লাগায় ধন্যবাদ ।

২| ১৪ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৪:১০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

সাবলীল পোস্টে এ+++

১৪ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৫:২৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ এ+++ দেয়ার জন্য ।

৩| ১৪ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৪:১০

পরাধিন বলেছেন: ভালো বলেছেন

১৪ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৫:২৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: পাঠে ও কমেন্টে ধন্যবাদ ।

৪| ১৪ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৪:১৯

মেজবা২০১১ বলেছেন: Very significant for everybody. Thanks

১৪ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৫:৩০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ।

৫| ১৪ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৫

শামছুল ইসলাম বলেছেন: কবি কেমন আছেন?
বহুদিন পর !!!

পোস্টে ++++++।

ভাল থাকুন। সবসময়।

১৪ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৫:৩২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভাল আছি ।
আপনি কেমন আছেন । বজ্রপাত ব্যপারে সতর্ক থাকুন ।মানুষকে সচেতন করুন । এটা আমদের মানবিক দায়িত্ব ।

৬| ১৪ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৪

বাংলার জামিনদার বলেছেন: আরে বলেন যে নিজামীরে মাইরা ফালাইছে, গজব নামছে !!! :D

১৪ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: অহেতুক কথা থেকে বেঁচে থাকুন । এখানে নিজামী সাহেবকে টেনে এনে অন্যায় করেছেন । অন্যায় যে করবে সে শাস্তি পাবে ।নিজামী হলেই কি আর হাছিনা হলেই কি? মহান আল্লাহর সামনে তারা নস্যি ।

তবে হ্যা গজব নেমে আসে এমন কাজ করবেন না । করলে বাংলাদেশ কেন যুক্টরাষ্ট্রের জমিদারও রক্ষা পাবেনা জমিদার সাহেব ।

৭| ১৪ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



লজিক্যাল।

আবহাওয়া খবরের সময় মানুষকে শিখানোর দরকার কাল-বৈশাখী ও কালো মেঘের আনাগোনার সময় ঘরে অস্হান করতে।

সেল ফোনের তরংগ কোনভাবে মেঘের গায়ে 'চার্জ' বাড়াচ্ছে কিনা দেখার দরকার।

আপনার কবিতার বইয়ের জানা মতো কি রকম পাঠক হয়েছে।

১৪ ই মে, ২০১৬ রাত ১০:৪৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চমৎকার কমেন্টে ধন্যবাদ ।আর ভাল লাগা । ব্যস্ততার কারণে বইয়ের পাঠক সম্পর্কে ধারণা করতে পারছিনা । তবে অনেকেই বই কিনেছেন ।এ ব্যাপারে প্রকাশক আমার চেয়ে বেশি জানেন ।

ভাল থাকবেন সবসময় ।

৮| ১৪ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৫:৩২

নতুন বলেছেন: তাপমাত্রা ১ ডিগ্রি বাড়লে বজ্রপাতের আশংকা ১০% বেড়ে যায়....

তার সাথে উচু গাছ কমে যাচ্ছে এবং ঘনবসতির দেশ আমাদের তাই বেশি মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে... :(

এটা অনেকটাই মানুষ সৃস্ট সমস্যা... কিন্তু শুধু্ আমরাই এর জন্য দায়ী নই.. সারা বিশ্বের মানুষই দায়ী...

১৪ ই মে, ২০১৬ রাত ১০:৪৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সেই একই কথা সারাবিশ্বের মানুষতো মানুষই । কলকাতার মানুষ গুলো আমাদের পদ্মা নদী শুকিয়ে দিচ্ছে তারা তো মানুষই ।

৯| ১৪ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৬

সুমন কর বলেছেন: কবি কেমন আছেন? অনেক দিন পর পোস্ট দিলেন !

তথ্যবহুল পোস্ট। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

১৪ ই মে, ২০১৬ রাত ১০:৪৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভাল আছি সুমন কর । কমেন্টে আর পাঠে ধন্যবাদ ।

১০| ১৪ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বাংলাদেশে কখনো আঘাত না হানা সুনামিও দুর্যোগ হিসেবে গণ্য করা কিন্তু বজ্রপাতের মতো এমন জীবনসংহারী ঘটনাকে দুর্যোগ হিসেবে গণ্য না করা এসব মৃত্যুকে অবহেলা করার নামান্তর।’

বজ্রপাতকে দূর্যোগ হিসেবে সরকারি ভাবে নথিবদ্ধ করে সার্বিক জনসচেতনতা সৃষ্টি করতে পারলে এ সংক্রান্ত জীবননাশ শতকরা ১০০ ভাগ প্রশমন করা সম্ভব ।

শতভাগ না কমলেও বিষয়টি জনগুরুত্বপূর্ন। আপনার পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।
আর বিশ্বাসী জাতি হিসাবে নিজেদের সংশোধন করাও সময়ের দাবী। আধুনিকতা আর প্রগতির নামে কত-শত সম্প্রদায় সীমা অতিক্রম করেছিল-যারা আজ কেবলই ইতিহাস! আমাদের দূর্নীতি, মিথ্যা, অন্যায় থেকে বিরত থেকে আল্লাহর রহমতের প্রত্যাশী হবার চেষ্টাও করা উচিত।

১৪ ই মে, ২০১৬ রাত ১০:৪৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: যথার্থ কমেন্ট করেছেন । বজ্রপাত হয়তো বন্ধ করা যাবে না ।তবে বজ্রপাতে মানুষের মৃত্যু শতভাগ কমানো সম্ভব ।

১১| ১৪ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:৪৯

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: তথ্য বহুল পোস্টে +++++

১৫ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ ।নিরন্তর শুভকামনা ।

১২| ১৪ ই মে, ২০১৬ রাত ১০:১৫

মুক্ত মনের বাক্য বলেছেন: মহানবী
সাল্লাল্লহুআলাইহিঅছাল্লাম একজন লেখা পড়া না জানা সাধারন মানুষ, যাকে বলা হয় উম্মি,, তিনি বিজ্ঞানি নন, তিনি কবি নন,
তিনি কিছু ভবিষ্যত বানী করে গেছেন, তা সত্য কিনা তা পাঠক যাচাই করতে পারেন।
★আমি যা বলি তা সত্য কারন তা স্রষ্টার দূত জিবরাইল আমাকে জানান
★ এমন এক দিন আসবে যখন নারী পোষাক পরেও উলঙ্গ থাকবে।
★এমন একদিন আসবে যখন ভূমীকম্প বেশি হবে ।
★ এমন একদিন আসবে যখন অধিক পরিমানে বজ্রপাত হবে ।
একজন সাহাবী জিজ্ঞাসা করিলেন, হে সত্য নবি এতো বেশী পরিমানে ভূমীকম্প ও বজ্রপাত হবে কেনো??
সত্য নবি বললেনঃ তখন বেশী পরিমানে মানুষ হত্যা চলবে, খুন ধর্ষন, জুলুম অত্যাচার বেশী হবে, নারীরা বেহায়াপনা ও উলঙ্গপনা এবং বেপর্দায় চলবে, তখন যিনা ব্যভিচার বৈধ মনে করা হবে, মদ্যপান ও ভোগ বিলাসিতা বৃদ্ধি পাবে।
★ এমন একদিন আসবে যেদিন তুমরা দেখবে কিছু যুবক ও তরুনদের দল যাদের মূখে থাকবে নিতী বাক্য অর্থাৎ যারা আল্লাহর বানী কুরআন ও রাসুলের বানী হাদিস, পাঠ করবে, কিন্তূ তারা ইমান আনবেনা।
★ এমন একদিন আসবে তখন এমন কিছু যুবক তরুন, ইসলাম থেকে ঠিক তেমন ভাবে বেড়িয়ে যাবে, যেমন ভাবে ধনুক থেকে তীর দ্রুত গতিতে বেড়িয়ে যায়, অতপর তাদের হত্যা করা হবে
★ এমন একদিন আসবে যখন মানুষ কুরআন পড়বে, কিন্তূ তা তাদের অন্তরে প্রবেশ করবেনা।
(প্রিয় ব্লগার বন্ধুরা আমি সবকটা ভবিষ্যতবানীর সত্যতা প্রমান পেয়েছি,
নারী আজ পুষাক পরেও উলঙ্গ, খুন ধর্ষন ব্যাপকহারে হচ্ছে, ভূমীকম্প, বজ্রপাত, ইত্যাদী দারুন ভাবে লক্ষ করা যাচ্ছে
আর আসবে তরুন প্রজন্ম যাদের মুখে কুরআন হাদিসের বানী থাকবে, কিন্তূ তারা ইমান আনবেনা, তারা কুরআন পড়বে কিন্তূ তা তাদের অন্তরে পৌছবেনা, তারা এমন ভাবে ইসলাম থেকে বেড়িয়ে যাবে যেমন ভাবে ধনুক থেকে তীর বেড়িয়ে যায়, সে সময় তাদের হত্যা করা হবে,, আমি আশ্চর্য হচ্ছি !! এসব বাস্তব চিত্র যেনো মহানবি চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে গেছেন, আমি এটা বেশী লক্ষ করি ব্লগে এমন কিছু ব্লগার আছে যারা কুরআন পড়ে, ও হাদিস পড়ে, কিন্তূ তারা ইমান আনেনা, যাদের ইমান আছে তারাও দ্রুত গতিতে বেড়িয়ে যাচ্ছে, হায়হায় !! এই বাস্তবতা দেখে তাদের ইমানের উপর অটল থাকা উচিৎ,সবাই চরম বাস্তবতা শেয়ার করে জানিয়ে দিন, যে মরার পরের জিবন বিশ্বাস করে তার যদি ইমানের এই কঠিন পরিক্ষায় পাশ করার ইচ্ছা থাকে তবে সে তা করুক, ও ভেবে দেখুক। (একটি কথা সন্দেহবাদীরা মনে রাখুন, নবি কোনো বিজ্ঞানি নন যে তাকে সব বিজ্ঞান বলে যেতে হবে, তিনি সাধারন মানুষ, তারও ভুল হয়, এবং তিনি তা স্বিকার করেছেন, তিনি বলেছেন, আমি তুমাদের মতোই মানুষ তুমাদের যেমন ভুল হয় আমারও তেমন হয়, কুরআনে নবির ভুলকে সুদরে দিয়েছেন মহান আল্লাহ পাক, নিজের ইমান ঠিক রাখুন, ভুল বুঝবেননা, প্রশ্ন থাকলে করুন
আশা করি বোধসম্পন্নরা ফিরে আসবেন, যারা নির্বোধ তারা ফিরে আসবেনা এটাও ভবিষ্যত বানী
বোখারী শরীফে এই ভবিষ্যতবানী দেখুন এই লিংকে http://www.dailyislam.com.bd/?p=7531

১৪ ই মে, ২০১৬ রাত ১০:৪০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: Generally, thunderstorms require three conditions to form:

Moisture
An unstable airmass
A lifting force (heat)
All thunderstorms, regardless of type, go through three stages: the developing stage, the mature stage, and the dissipation stage.[8] The average thunderstorm has a 24 km (15 mi) diameter. Depending on the conditions present in the atmosphere, these three stages take an average of 30 minutes to go through
মানুষের জ্ঞানহীনতা আর পরিবেশ বিধ্বংসি কাজ মানুষের ক্ষতি ডেকে আনে । পৃথিবীর ভাল মন্দ যাবতীয় সৃষ্টি মানুষের দুহাতে কামাই ।কথাটি অমূলক নয় ।বৃক্ষ নিধন পাপ । অনর্থক ঘরের বাইরে অবস্থান করা নিরুৎসাহিত করা হয়েছে ।নদী শুকিয়ে ফেলার জন্যও মানুষ দায়ী।বিজ্ঞান আর ধর্মের কথার স্টাইল আলাদা হলেও উপসংহার কিন্তু একই ধরণের ।আমাদের সচেতন হতে হবে । সেই অনুযায়ী জীবন যাপনও করতে হবে ।

১৩| ১৫ ই মে, ২০১৬ ভোর ৪:১৬

মুক্ত মনের বাক্য বলেছেন: লাইক দিলাম

১৫ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ ।নিরন্তর শুভকামনা ।

১৪| ১৫ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১:২৫

মশার কয়েল বলেছেন: যথার্থ বলেছেন

১৫ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: যথার্থ ব্যাপার আমরা সচেতন বা অচেতনভাবে মানুষ হত্যা করছি । সরকার বজ্রপাত ব্যাপারটিকে গুরুত্ব দিচ্ছে না । বন্যা ভূমিকম্প ভূমিধ্বসে এত মানুষ মরে না যতগুলো বজ্রপাতে মরে । সরকার এটিকে প্রাকৃতিক দূর্যোগ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে এই দূর্যোগ মোকােবেলায় কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে পারে ।

১৫| ১৫ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৯

অগ্নি সারথি বলেছেন: সহমত কবি।

১৫ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ ।নিরন্তর শুভকামনা ।

১৬| ১৫ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৩

সাহসী সন্তান বলেছেন: খুব সুন্দর করে গুছিয়ে পোস্টটা উপস্থাপন করতে পেরেছেন! সেজন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ!

বেশ অনেক দিন পর ব্লগে আপনাকে দেখলাম! ভাল আছেন নিশ্চই?

১৫ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: খুব সংক্ষেপে নিজের বক্তব্য পেশ করার চেষ্টা করেছি একমাত্র খুলনা জেলা বাদে দেশের সব কয়টি জেলা বজ্রপাতে আক্রান্ত হয় । শতকরা ২৫ ভাগ মৃত্যুর ঘটনা হাওড় এলাকায় পরিলক্ষিত হয় । সুনামগঞ্জে বজ্রপাতে সবচেয়ে বেশি মানুষ মৃত্যুবরণ করে ।আর্দ্রতা বজ্রপাতের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয় । বৃক্ষরূপন কর্মসূচী বজ্রপাতে মৃত্যু প্রতিরোধে ব্যাপক ভূমিকা রাখতে পারে ।

১৭| ১৫ ই মে, ২০১৬ রাত ১১:০৩

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার সব তথ্য ও জনসচেতনতা মুলক পোস্ট ।

(দোকলা হওয়ার পরে প্রথম পোস্ট পেলাম মনে হয় সেলিম ভাই ।
খানা পিনা পাওনা রইলাম । B-) )

১৬ ই মে, ২০১৬ রাত ৮:২৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: থাকেন পাওনা থাকেন ।পাওনা বাড়তে বাড়তে দেনা হবে। মাইনা্স গুন মাইনাস সমান প্লাস হলে ।পাওনা গুন পাওনা সমান দেনা হতে অসুবিধা নেই । তখন সব নিয়ে নেব । B-)

১৮| ১৬ ই মে, ২০১৬ রাত ১:৩৫

মামুন ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম ভাই বহুদিন পরে পোস্ট দিলেন । চমৎকার ও তথ্যমূলক এবং জনসচেতনতা মুলক পোস্টের জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা ।

১৯| ১৯ শে মে, ২০১৬ রাত ১২:২৯

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: অনেকদিন পর পেলাম।। ভাল লাগলো লেখাটি।। তবে পরিবেশ নষ্ট করে ভারসাম্য নষ্ট করছি এই আমি-আপনিই।। আমরাই দায়ী অনেকাংশে।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.