নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] Facebook-selim anwarবেঁচে থাকা দারুন একটা ব্যাপার ।কিন্তু কয়জন বেঁচে থাকে। আমি বেঁচে থাকার চেষ্টা করি।সময় মূল্যবান ।জীবন তার চেয়েও অনেক বেশী মূল্যবান।আর সম্ভাবনাময়।সুন্দর।ঢাকাবিশ্বদ্যিালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিরস চাকুরীজীবন। সুন্দরতর জীবনের প্রচেষ্টায় নিবেদিত আমি সেলিম আনোয়ার।
যে ব্যক্তি আস্তিক এবং মুসলমান তিনি কুরবানি দিবেন।কারণ সামর্থবান মুসলমান মানুষের জন্য কুরবানি দেয়া ওয়াজিব ।কুরবানির ঘটনা পবিত্র কোরআন শরীফে সুষ্পস্ট উল্লেখ করা হয়েছে । আল্লাহ তার প্রিয় বান্দা মুসলমান জাতির পিতা ইবরাহীমের কুরবানির ঘটনা পবিত্র কুরআনে উল্লেখ করেছেন । প্রিয় জিনিস কুরবানি করার জন্য আদিষ্ট হলে ইবরাহীম আঃ তার বৃদ্ধ বয়সের প্রাণপ্রিয় পুত্রকে আল্লাহ তায়ালার কাছে কুরবান করার উদ্যোগ নিলেন ।শয়তান ইবলিশ ইসমাইলের মা বাবা এমনকি বালক ইসমাইলকে ধোকা দেয়ার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হল।আর প্রিয়তম জিনিস কুরবানির ব্যাপারটি আল্লাহ তায়ালা এত পছন্দ করলেন যে সামর্থবান মুসলমানের উপর কুরবান আবশ্যক করলেন।মানুষকে আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টি করেছেন তার ইবাদত বন্দেগী করার জন্য। আর বাকী সব সৃষ্টি সৃষ্টি করেছেন মানুষের ব্যবহার করার জন্য ।নশ্বর পৃথিবীর সবকিছুই নশ্বর । আর সেটাই একমাত্র মঙ্গলজনক যা আল্লাহতায়ালার তথা স্রস্টার আদেশ মোতাবেক ব্যবহার হয়ে থাকে ।মানুষের প্রতিটি কাজের হিসাব আখেরাতে দিতে হবে ।অনেকে কুরবানির বিষয়টিতে অনিহা প্রকাশ করেন । অথচ গোগ্রাসে গরু ,খাশি,মুরগি ,তাজা মাছ নিধন করে খেয়ে অভ্যস্ত । এদিক বিবেচনায় যে প্রাণিটি কুরবান হলো ঈদ উল আযহায় সেটি সন্দেহাতিত ভাবে ভাগ্যবান ।এই দিনে গরীব ধনী সবাই গোশত অন্ন খেয়ে তৃপ্তির ঢেকুর তুলেন ।সবাই আতিথেয়তায় ব্যস্ত হয়ে ওঠে ।আত্নীয় স্বজনের দেখা সাক্ষাতের মত ব্যাপারটি যথার্থ ভাবে সম্পাদন হয়ে থাকে ।কুরবানির ব্যাপারটি কঠিন ।অনেকের কাছে নির্মম । আর এই যে একটি প্রাণি উৎসর্গ হলো সেটিতো অবশ্যই বেদনাদায়ক । সেই ব্যাথা টুকু নিয়েই স্রষ্টার কাছে উৎসর্গ করতে হয় । প্রাণিটির জন্য যথেষ্ট ভালবাসা সৃষ্টি না হলে কুরবানি শুদ্ধ হবে না ।ব্যাপারটি বিশদ ব্যাখ্যার প্রয়োজন নেই । প্রাকৃতিক সমতার বিধানে প্রকৃতিগতভাবেই খাদ্য খাদক শৃঙ্খল বিরাজমান ।না হলে বাস্তুসংস্থান নস্ট হয়ে যাবে ।এখানে না বলে পারছিনা জন্মনিয়ন্ত্রণের নামে মানব ভ্রুণ হত্যা এবোরশন কতটা নির্মম এবং ঘৃন্যতম কাজ সেটি কি কেউ ভাবেন? কিংবা দেশি বিদেশি মানুষ হত্যা করে তথাকথিত যে জিহাদ সেটি কতটা জঘন্য সে ব্যাপারটিও উল্লেখ করা যেতে পারে ।স্রস্টার হুকুমে কুরবানি করা অবশ্যই ভাল কাজ। দারুন ভালকাজ ।তবে এই বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে নাস্তিক ব্যক্তি আল্লাহার হুকুমের ব্যাপারে সমালোচনা করতে পারে। আস্তিক ব্যক্তি কখনেই তা করবেন না ।কুরবানির পশুর সঙ্গে আমাদের মনের পশুত্বের কুরবানি হোক । সবাইকে ঈদ উল আযহার শুভেচ্ছা । ঈদ মোবারক ।জঙ্গিবাদ নিপাত যাক ।
২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এখানে শুধু এবোরশনের ব্যাপারটি উল্লেখ করা হয়েছে ।
৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আল্লার সৃস্ট বিশ্ব ব্রম্মান্ডের হাজার কোটি ভাগের এক ভাগও আমরা এখনো জানিনা । আল্লাই ভাল জানেন সব কিছুর বিষয়ে ।
তিনি যা কিছু বিধান দেন তা তার সমস্ত সৃস্টি জগতের কল্যান সাধনের জন্য্ই দেন , একটির সাথে অন্যটির কোন না কোন ভাবে
সম্পর্ক আছে সৃস্টি জগতের ভারসাম্য বিধানের জন্য । যেমন আমরা নিশ্বাস থেকে যা নির্গত করি তা গাছ গ্রহন করে, আর গাছ যা নির্গত করে তা গ্রহন করে আমরা বেচে থাকি । অথচ পাকৃতিক এই বিষয়টির বৈজ্ঞানিক নিগুর তথ্য আমরা জেনছি এই মাত্র সেদিন । তেমনি আল্লা প্রদত্ত প্রতিটি বিধানের পিছনে রয়েছে বৈজ্ঞানিক ব্যখ্যা যার জ্ঞান এখনো আমরা অর্জন করতে পারিনি । নীজেদের জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে এখনো অনেকের কোন ধারনাই নাই , তাই তারা অাল্লার বিধানগুলি বুঝতে পারেনা । যখন প্রকৃত বিপদ আসে তখন কিছুটা বুঝতে পারে কিন্তু তখন আর তওবা করারো সময় পায়না , এই হলো অবিশ্বাসীদের পরিনতি ।
সামর্থবানদের জন্য আল্লার বিধান মেনে কোরবানী দেয়া একান্ত কর্তব্য, তা না হলে নীজেদের পারলৌকিক জীবনের বিপর্যয়ের সাথে সাথে এ ধরিত্রিতেও পাকৃতিক বিযর্যয়কে তারা ডেকে নিয়ে আসবে ।
ধন্যবাদ মুল্যবান পোস্টটির জন্য ।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ। ঈদমুবারক ।
৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ ।
৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২২
বিজন রয় বলেছেন: যার যেমন বিশ্বাস, তার তেমন কাজ।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: যথার্থ মন্তব্য করেছেন ।ধন্যবাদ ।
৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আদি পুরুষ ইব্রাহিম স্বপ্ন দেখেছিলেন, উনাকে কেহ আদেশ দেননি।
আপনি স্বপ্ন দেখে বহুবার বিছানায় পেশাব করেছেন, আপনাকে কেহ আদেশ দেননি, মনে হয়; নাকি আপনি আদেশ হিসেবে নিয়েছেন?
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আদি পুরুষ ইব্রাহিম স্বপ্ন দেখেছিলেন, উনাকে কেহ আদেশ দেননি।
আপনি স্বপ্ন দেখে বহুবার বিছানায় পেশাব করেছেন, আপনাকে কেহ আদেশ দেননি, মনে হয়; নাকি আপনি আদেশ হিসেবে নিয়েছেন?
আপনি তখন উপস্থিত ছিলেন!!!! আমি যে ঘটনায় পেশাব করবো আপনার মত চাদগাজি তাহাতে মৃত্যু বরণের সম্ভাবনা আছে ।
৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
"যে ব্যক্তি আস্তিক এবং মুসলমান।তিনি কুরবানি দিবেন। "
এখানে কি ২ বাক্য হওয়া উচিত, নাকি এটা ১ বাক্য? ব্যাকরণ থেকে ছোট প্রশ্ন। আপনি সামান্য বাক্য গঠন জানেন না, অথচ ইব্রাহিম নবী নিয়ে আলাপ করছেন, ব্লা ব্লা।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মাঝখানে একঠি বিরাম চিহ্ণের ভুল অনুপ্রবেশ ঘটেছে । ঠিক করা হলো । পোস্ট পড়ে বোধ হয় চাদগাজীর মাথা এলোমেলো । আমি যদি ধরি ভুল মিস্টার চাদ গাজি আপনার পোস্টের কি হবে ভেবেছেন কি? কুরবানি করা ওয়াজিব মুসলমানের জন্য । আর ওয়াজিব স্রষ্টার আদেশ না হলে হয়না ।
কমেন্টে ধন্যবাদ ।
৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:০০
চাঁদগাজী বলেছেন:
স্বপ্ন হলো মানুষের মস্তিস্ক ও স্নায়ুর বিশ্রামের সময়ের ভাবনার প্রবাহ; স্বপ্ন নিয়ে আগের মানুষের ভুল ধারণা ছিল, আজকেও অনেকের আছে; অনেকে অর্থ খোঁজে, ভবিষ্যতের ইংগিত হিসেবে নেয়; এগুলো বড় ভুল।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ইবরাহীম আঃ আগের মানুষ হলেও তিনি নবী । তিনি ইবরাহীম খলিলুল্লাহ । মস্তিস্ক আর স্নায়ু দুইদিক দিয়েও সাধারণ মানুষের চেযে উন্নত । তিনি অগ্নিকু্ন্ডে নিক্ষিপ্ত হয়েছিলেন ।মরেন নি ।তার শরীরের একটি লোমও পুড়েনি । পবিত্র কুরআনই একমাত্র নির্ভুল গ্রন্থ । এতে কোন ভুল নেই ।তার এর কোন এডিশন বের হয়না । চাদগাজী কুরআন পড়তে হবে অনেক । তাহলেই প্রকৃত জ্ঞান মিলবে । মানুষ মাত্রই ভুল করে ।একমাত্র স্রস্টা ভুলের উর্দ্ধে । সবকিছুতে যুক্তি তর্ক খাটেনা সুপ্রিয় ব্লগার ।
৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৯
প্রন্তিক বাঙ্গালী বলেছেন: #চাঁদগাজীরে বুঝিয়ে কোন লাভ হবে বলে মনে হবে না। ওনি তেনা পেচাতেই বেশি পছন্দ করে।
#ঢাকাবাসী
আপনার মন্তব্যের কড়া সমালোচনা করছি। মানুষ সবসময়ই আশীর্বাদ। শুধু কাজে কিভাবে লাগানো যায় তা যানতে হবে।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ ।নিরন্তর শুভকামনা । মানব হত্যায় হাত কাপেনা । গরু ছাগলে ওষ্ঠাগত প্রাণ ।
১০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৭
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: আপনার পোস্টে সংক্ষেপে মূল কথাগুলোই বললেন। ভাল লাগলো।
আর চাঁদগাজীকে বুঝাতে যাওয়া মানে ব্যর্থ প্রয়াস। উনি যাদুঘরের পাবলিক। দ্য লিজেন্ড।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দ্য লিজেন্ড হওয়ার মত কি অর্জন তার আছে ? মানুষকে আবুল তাবুল বকতে দেয়া অনুচিত। বিভ্রান্ত হওয়ার চান্স থাকে । শুধু নিজে নয় অারও দশজনকে।
কমেন্টে ধন্যবাদ রক্তিম দিগন্ত ।
১১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৭
বুনিয়াদি ভ্রমঘাতিকা বলেছেন: যেকোন প্রকার প্রাণীয খাবার খাওয়া ও প্রাণীজ পণ্য ব্যবহার করা আমাদের উচিত না। কেএফসি করুন বা কোরবানির সময় করুক, এই সবই অমানবিক, অপ্রয়োজনীয়। এর কারনে টাকার অপচয় হচ্ছে, পরিবেশ দুসন হচ্ছে, স্বাস্থ্যঝুকি বাড়ছে, মানবতার অবক্ষয় হচ্ছে।
কিছুদিন আগে এক মুমূর্ষু রোগীকে রক্ত দিয়ে এসেছি। এটা ছিল আমার কুরবানি। স্রষ্টা খুশি হোক বা না হোক।
গবিরকে সাহায্যই যদি করতে হয় মহল্লার সবাই মিলে কি গবিরকে স্বাবলম্বী করার কর্মসংস্থান দেয়ার কোন উদ্যোগ নিলে কি হত না? সমাজ ও দেশের মঙ্গল হত না?
এখন তো আপনার টাকা মাংস হয়ে গরীবের পায়খানা হয়ে বের হবে আর কিচ্ছু হবে না।
কেন প্রাণীকে কচুকাটা করেই তাদের গারিবি মিটানো লাগবে ? প্রোটিন ? সেটা তো ডালেই যথেষ্ট আছে , পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়া। কেন মাংসের নামে নানা রোগবালাই দিচ্ছ গরীবের ঘরে?
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্টের দিকে নজর দিলে পরিবেশ দূষণের চান্স কম । আর মানুষতো তৃনভোজী বা গুল্মভোজী প্রাণি নয় । টাকা মাংস হয়ে গরীবের পেটে যাওয়াটা দূষের নয় ।রক্ত মানুষ খায়না। শরীর মারাত্নক রকম খারাপ না করলে রক্ত দেয়ার প্রয়োজন নেই। না খেয়ে থেকে রক্ত গ্রহণ করে বেচে থাকতে হবে নাকি? আমিও কয়দিন আগে রক্ত দিয়েছি ।ইলিশ মাছের স্বাদ কোথায় পাবেন ? গাছপালার তো প্রাণ আছে আর তারা মানুষের কেবল উপকার করে । অক্সিজেন দেয় ।সেগুলো খাবেন কেন। গাছ থেকে পড়া আম কাঠাল নারিকেল খাবেন? সেগুলিও নতুন উদ্ভিদের জন্ম দেয়ার উপযুক্ত হওয়ার সময় গাছ থেকে পড়ে।
স্রস্টা যেটাকে যে জন্য সৃষ্টি করেছেন সেটাকে সে কাজেই লাগানো উচিৎ। হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর চেয়ে বেশি দয়া কোন মানুষের নেই । তার মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ । তিনি যা খেয়েছেন সেগুলো খাওয়া সব দিক থেকে ভাল । বেহেশতেও প্রাণির নানা মজাদার রান্না খাবার থাকবে । শুধু পানি খেযে তো বেঁচে থাকা যাবে না । আবার পানি খেলেও সঙ্গে অসংখ্য ভাইরাস ব্যাক্টিরিয়া খাবেন । ফুটিয়ে সেগুলো মারলেও গুণা হবে আপনার বিবেচনায় ।
তাই আল্লাহ তায়ালা যেসব খাবার হালাল করেছেন সেগুলোই খাওয়া উচিৎ ।সেটা প্রানিজ হোক অথবা উদ্ভিজ ।
১২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৫
বুনিয়াদি ভ্রমঘাতিকা বলেছেন:
এনিমেল ইন্ডাস্ট্রি একা বৈশ্বিক উস্নায়নের জন্য ২৭% দায়ি। যা কিনা পৃথিবীর সকল গাড়ি, ট্রেন, জাহাজ, যেকোন প্রকার যানের ফলে সম্মিলিত দূষণ থেকেও বেশি। আমাজন বন কেটে গেলার পিছনে প্রায় ৯০% দায়ি এনিমেল ইন্ডাস্ট্রি। ওয়েস্ট মেনেজমেন্ট তো দুরের কথা।
মানুষ Omnivore হলেও আমাদের শরীর তৃণভোজী প্রাণীর কাছাকাছি। তাই পৃথিবীর প্রায় ৭০ ভাগের উপরে মানুষ লেকটস হজম করতে পারে না। আমাদের পরিপাকতন্ত্র কমপ্লেক্স, ঠিক তৃণভোজী প্রাণীর মত। আর মাংস দিলে দোষ হচ্ছে আপনি একই অর্থ ব্যয় করে আরও বেশি সময়ের খাবারের চাহিদা মিটাতে পারতেন যা উৎপাদন করা হয়েছে কম পানি অপচয় করে। ভাল বিকল্প থাকতে কেন উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ ও নানা ক্যান্সারের ঝুকি পাস করছেন গরীবদের কাছে।
পৃথিবীর কৃষিজমির প্রায় ৭৫ ভাগ লাগবে অ্যানিম্যাল ইন্ডাস্ট্রির জন্য। মানে হচ্ছে মাংস খাওয়ার সময় আপনি উদ্ভিদও নষ্ট করছেন। যেখানে উদ্ভিজ খাবারের সময় আপনি তাই ব্যবহার করছেন সেটা আপনার প্রয়োজন। আম কাঁঠাল তো আপনি বিচিসহ খান না, তাই না ? বিচি মাটিতে দিবেন যাতে আরও জন্মাতে পারে।
শুঁকর হারাম কারন সেটা নবীর যুগে নুংরা অবস্থায় থাকতো, আর ইসলাম পবিত্রতা শিক্ষা দেয়। কিন্তু গরু ও শুঁকরের মধ্যে স্বাস্থ্যগত তেমন বিশেষ কোন পার্থক্য নেই। উভয়ই স্বাস্থ্য ঝুকি, অপচয়, পরিবেশ দূষণের বড় কারন। নবীরা যদি প্রাণীজ খাবারের ক্ষতিকর দিকগুলো জানতেন তাহলে সকল প্রাণীজ খাবারই হারাম করা হত। আর সেই যুগের সাথে আজকেও যুগের তুলনা করলেও চলবে না। তখন জনসংখ্যার জন্য বা শিল্পগুলোর জন্য পৃথিবীকে দীর্ঘমেয়াদে টিকে থাকার আশঙ্কা ছিল না। এখন আছে।
আপনি জন্ম থেকেই পরিবেশকে পরিবর্তন করে আসছেন। প্রতিটি নিশ্বাসে আপনার কার্বন-ডাই-ওক্সাইড বের হচ্ছে। আমরা যতই চেষ্টা করি না কেন শূন্য দূষণ সম্ভব না। কিন্তু আমাদের খাদ্য, পণ্য নির্বাচন ও জীবনযাপনে স্বাস্থ্য, মানবতা ও পরিবেশের কথা চিন্তা করলে আমরা পৃথিবীর ক্ষতি অনেকটা কমাতে পারবো।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বিশদ বিবরণ ভাল । কার্বন ডাই অক্সাইড কমানোর জন্যই প্রাণি খেয়ে ফেলতে হবে । প্রাণি না থাকলে উদ্ভিদ সম্প্রদায়ও বিপন্ন হয়ে পড়বে তাদের অনেকে বংশবিস্তার পর্যন্ত বন্ধ হয়ে যেতে পারে । হারাম খাবার সেগুলো যেগুলো আল্লাহ তায়ালা নিষেধ করেছেন । নবীর জানার সীমা আল্লাহ তায়ালা তাকে যতটুকু শিখিয়েছেন ততটুকু। তার চেয়ে বেশি নয় । যেহেতু আপনি যথেস্ট যুক্তি তর্কের প্রচেষ্টায় আছেন আপনি নিজেই উত্তর পেয়ে যাবেন ।যেসব বইয়ের রেফারেন্সে আপনি বিতর্ক চেষ্টায় আছেন ওসব পরিবর্তনশীল।কোন এক সময়ে সেগুলো কুরআনের কথায় একমত হবে ।মানুষের পাকস্থলী এতটা তৃণভূজী উপযোগী হলে ২৮০০ টাকা কেজি ইলিশ মাছ খাওয়ার জন্য প্রকৃতিগত ভাবে লুল পড়বে কেন? আর গরু বা খাসি এত সুস্বাদু লাগবে কেন?
আর উপযোগিতার ব্যাপার এনে জীব মানে উদ্ভিদ হত্যার দলিল উত্থাপন করে লাভ কি? হয় জীব হত্যা করবেন না হয় করবেন না ।বাঘ সিংহ তো প্রাণি খাচ্ছে।তাদের থামাবেন কি দিয়ে । প্রাণির সংখ্যা মাত্রাতিরিক্ত হয়ে গেলে তারা মাত্রাতিরিক্ত কার্বন ডাই অক্সাইড উৎপন্ন করবে অক্সিজেন নাশ করবে । প্রকৃতি তার ভারসাম্য হারাবে ।স্টোমাকের উপর চাপ পড়লেও তাই গরু মহিষ খাশি মুরগী খাওয়া উচিৎ । শুকর কুকুর বাঘ ভাল্লুক সিংহ বিড়াল এগুলো খাওয়া হারাম ।তাই খাওয়া অনুচিৎ। ওয়েস্ট মেনেজমেন্ট সিস্টেম ডেভেলপ করতে হবে ।তাহলেই সমাধান হবে ।
সুদীর্ঘ মতামতের জন্য ধন্যবাদ। বাট মনগড়া যুক্তি পরিত্যাজ্য । কুরআন ছাড়া সব বই ভুলে ভরা পরিবর্তন পরিবর্ধন যোগ্য তাই পরিত্যাজ্য ।
১৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৯
একটি পেন্সিল বলেছেন: কিছু যুক্তিহীন মন্তব্য ঢুকে পরেছে এর মধ্যে। জবাব দিতে গেলে মাথা খারাপ হয়ে যাবে, তাই থাক।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ নিরন্তর শুভকামনা ।
১৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৪
বুনিয়াদি ভ্রমঘাতিকা বলেছেন: কুরআন ছাড়া সব বই ভুলে ভরা পরিবর্তন পরিবর্ধন যোগ্য তাই পরিত্যাজ্য ।
এরপর আর তো কিছু বলার থাকে না। কারন যুক্তিতর্ক যাই দেই না কেন লাভ নাই।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: না ঠিক তা না
১৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৬
সজুসজীব বলেছেন:
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কুরবানি আল্লাহর হুকুম দিবেন । আল্লাহর সান্নিধ্য লাভ করবেন । ব্যাস । আল্লাহ পছন্দ না করলে ইচ্ছা না করলে সেটা কি হতে পারে ????
১৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
" তিনি ইবরাহীম খলিলুল্লাহ । মস্তিস্ক আর স্নায়ু দুইদিক দিয়েও সাধারণ মানুষের চেযে উন্নত । তিনি অগ্নিকু্ন্ডে নিক্ষিপ্ত হয়েছিলেন ।মরেন নি ।তার শরীরের একটি লোমও পুড়েনি । "
নবী ইব্রাহিমকে কেহ পেট্রোল বোমা মেরেছিল কিনা আমার জানা নেই; তালমুদে এসব কথা নেই। ঢাকায় পেট্রোল বোমায় ২০১৫ সালে ২০০ লোকের মৃত্যু হয়েছে; ফলে, ধরে নিচ্ছি যে, কোন কারণে নবী ইব্রাহিমের গায়ে বড় ধরণের আগুন লাগেনি; লাগলে উনি বাঁচতেন না।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আল্লাহ তায়ালা না চাইলে পেট্রল বোমাও কাজ করে না । আগুনের মধ্যে যিনি পোড়েননি তার উপর পেট্রল বোমা পড়লেই কি হত?? কিচ্ছু হত না । সব মহান আল্লাহতায়ালার ইচ্ছা।
১৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৩৭
ফারুক রহ্মান বলেছেন: আজকের নায়ক- নবী যে সত্যবাদী ছিলেন তার প্রমাণ শুধু ইসলামে আছে তা না, বাইবেল পড়েও জানতে পারবেন। আর নবী (সঃ) কে আল-আমীন বা বিশ্বাসী উপাধি কিন্তু বিধর্মী রাই দিয়েছিল। আর কোন ব্যক্তি যে ভাল মানুষ ছিলেন তা বুঝতে তার সাথে মিশা লাগে না, তার কাজ-কর্ম, জীবনী জানলেই বুঝা যায়। যেমনটি, আপনি যে একটা ধুরন্ধর শয়তান সেটাও আপনার সাথে না মিশেই আমি বলতে পারছি।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ নিরন্তর শুভকামনা ।
১৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৮
কালপুরুষ কালপুরুষ বলেছেন: এখানে অনেক কিছুই লিখেছেন আপনি। বুঝলাম হিন্দু ধর্মে আমরা যে অর্থে বলি দিয়ে থাকি ইসলামে তেমনি ভাবেই কুরবানী হয়। তো বলির ক্ষেত্রেও যেমন আমি সমর্থন করতে পারিনা তেমনি এই কোরবানীও সমর্থন করতে পারিনা। আপনি বলেছেন আমরা গোগ্রাসে গরু মুরগী ছাগল মাছ নিধন করে খেয়ে অভ্যস্ত। খুবই সত্যি কথা। কিন্তু সেটা তো খাদ্য খাদক সম্পর্ক। নিজের মনের পশুত্বকে উত্সর্গ করার উদ্যেশ্যে তাদের বলি চড়াচ্ছি বা কুরবানী দিচ্ছি আবার সারা বছর প্রচুর পরিমাণে মাংস মাছ খাচ্ছি। ঠিকাছে; কিন্তু আমার প্রশ্নটা হোলো আমরা মনুষ্য সমাজ নিজেদের পূজায় পশুত্ব বা হিংসা গ্লানি কে কুরবান করবার জন্য অন্য একজন মায়ের সন্তানকে বলি চড়ালাম এতে কোন পশুত্ব উত্সর্গ হচ্ছে। লোকাচার ছাড়া এতে কিছুই হয়না। আমরা যারা নাকি পাড়ার সকল ব্যক্তি কে কেমন আছে সেই খোঁজ রাখার সময় পাইনা আপনার কি মনে হয় একটা ছাগল বা গরুর প্রতি সেই আমাদের ভালবাসা মায়া অতুলনীয় হয়ে যাবে। হ্যাঁ করুণা হতে পারে বড়জোর কিন্তু কে আমাদের অধিকার দিয়েছে দুর্বল কে বিপদের মুখে ঠেলে দিয়ে করুনা করার বলতে পারেন।
আপনি হয়তো বলবেন মাংস মাছ খাওয়ার সময় আমার এসব মনে হয়না কিন্তু ভগবানের উদ্যেশ্যে উত্সর্গের সময় আমার যত সমস্যা। একটু ভাবুন আপনি যখন মাছ মাংস খাচ্ছেন তখন সেটা খাদ্য খাদক সম্পর্ক কিন্তু ভগবান বা আল্লহর কাছে আপনি আমি আর ওই ছাগল বা গরুর কি কোন পার্থক্য আছে। এতে অনেকটা গঙ্গা জলে গঙ্গা পূজা। আপনি তাঁরই সন্তানকে তাঁর কাছেই উত্সর্গ করছেন আবার বলছেন মনের পশুত্ব উত্সর্গ হচেছ। এইটা আমি মানতে পারিনা। শিকারের সময়ে শিকারী জানতে চাইবেনা তার শিকার মরতে চায় কিনা কিন্তু ভগবানের কাছে আমরা পৃথিবীর সকল প্রজাতি প্রাণী সবাই সমান মর্যাদার। তো সেক্ষেত্রে কুরবান বা বলি হতে ইচ্ছুক কিনা সেইটা কি কখনও ওই নির্বোধ পশুদের জিজ্ঞেস করা হয়। হয়না। আমরা ওদের শব্দ বুঝিনা ফলে ধরেই নিয়েছি ওরা আপত্তি করেনা। কিন্তু আমি যদি আপনাকে খুশি করতে আপনার সন্তান কে বলি দি আপনার ভালো লাগবে তো কখনোই ভালো লাগবেনা আমার লেখা পড়েই হয়তো খুবই রাগ হচেছ তাহলে ওই আল্লহ বা ভগবানের কথা ভাবুন তাঁর উদ্যেশ্যে আমরা মানুষরা তাঁরই নাম করে কত কত বলি চড়াচ্ছি এটা কখনোই তাঁর ভালো লাগতে পারেনা কখনোই না।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুপ্রিয় ব্লগার মন্তব্যে ধন্যবাদ । আমাদের ধর্মমতে এটা আল্লাহর হুকুম।আর আল্লাহর হুকুম মানলে তিনি খুশি হবেন । না মানলে হবেন না । এটাই স্বাভাবিক ।
১৯| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০২
আলিয়া হাসান বলেছেন: অাজকের নায়ক লেখককে বলেছে "পায়খানা করে আপনার মুখে ছুড়ে মারতে ইচ্ছা করছে মান্যজন।" বিকৃত মানসিকতার মানুষই পারে মানুষকে ছোট করে কথা বলতে। নিজের সম্মানটুকু হারিয়ে ফেললেন।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তৃণভোজী প্রাণির আক্কেল কম থাকা্ই স্বাভাবিক । আর মাল্টি নিয়ে টাল্টি বাজী আরও ঘৃণ্যতার পরিচয় । নিজ পরিচয় লুকিয়ে চুরের মতন অথচ ভাব বীরের মতন । মুসলমান কুরবানি করবে আর এটি স্রষ্টার সন্তুষ্টির জন্য চলতে থাকবে পৃথিবী যতদিন টিকে আছে ।মুহাম্মদ সাঃ কুরবানী দিয়েছেন । সামর্থবান সব ছাহাবী দিয়েছেন ।অন্য নবীরা দিয়েছেন । তাই এটা আল্লাহর মনপুত বিষয় ।প্রিয় বিষয় ।
২০| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৪
আলিয়া হাসান বলেছেন: অসুস্হ মানসিকতার আজকের নায়কের চিকিৎসার সুবিধা প্রদান করা হোক।
কাউকে ছোট করে কথা বললে ছোট হয়ে যায়, বিখযাত ব্লগার হওয়া যায় না।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আজকের নায়ক ব্লগ ডেড বা স্থগিত হয়েছে তার চিকিৎসা সম্ভবছিল না । ব্লগ কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ । এরা মুহাম্মদ সাঃ কে অসম্মান করে । যার কোন মসনদ ছিলনা প্রাসাদ ছিলনা ছিলনা দুনিয়াবী লোভ । মহান স্রস্টা রাহমানুররাহিম আর মুহাম্মদ সাঃ রাহমাতুল্লিল আলামিন্ মানুষের নাজাতের জন্য আখেরাতে তিনি ইয়া উম্মাতি ইয়া উম্মাতি বলে কাঁদবেন যখন অন্য সবাই ইয়া নাফছি ইয়া নাফছি করবে ।
২১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: Ami akhon patgram lalmonirhat reply kortey parchhina , manusher khodro jibon othocho mulloban mohan allah achen tini doya korey manushkey tar uposthitir baparey ar akheratey ke korley sofol howa jai nobider maddhomey janiechhen ,onorthok prolaper shomoi nei ,nek amoler maddhomey allahr sintusti arjon kortey hobey tobei jannat lav hobey,jey allahtey buswash korey shey allahr kokhon ke hukum achhey seta jeney palon korbey atai savabik,allah sobikey hedayat dan koruk !
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: জন্মনিয়ন্ত্রনের নামে মানব ভ্রুন হত্যা কথাটি ঠিক নয় মনে হয়। গত ৪০ বছর ধরে জন্মনিয়ন্ত্রন করার ফৈরই চীন আজ এক অপ্রতিদ্বন্ধী বিশাল অর্থনৈতিক শক্তি। জন্মনিয়ন্ত্রনের সুফল সবাই জানে সুতরাং সেটা সম্পর্কে বলার কোন দরকার নেই আজ। ইউরোপ আমেরিকার দিকে তাকালেই বোঝা যাবে। ধন্যবাদ। আমরা অবশ্যই আরো অনেক সুখী দেশ হতাম যদি আমরা জন্মনিয়ন্ত্রন করতাম। আজ পৃথিবীর নিকৃস্টতম অবাসযোগ্য শহর হল এই ঢাকা, তার অন্যতম একটা কারণ হল অতিরিক্ত মানুষ!