নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পেশায় ভূতত্ত্ববিদ ।ভালো লাগে কবিতা পড়তে। একসময় ক্রিকেট খেলতে খুব ভালবাসতাম। এখন সময় পেলে কবিতা লিখি। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কার্জন হল ভালো লাগে খুব। ভালোলাগে রবীন্দ্র সংগীত আর কবিতা । সবচেয়ে ভালো লাগে স্বদেশ আর স্বাধীন ভাবে ভাবতে। মাছ ধরতে

সেলিম আনোয়ার

[email protected] Facebook-selim anwarবেঁচে থাকা দারুন একটা ব্যাপার ।কিন্তু কয়জন বেঁচে থাকে। আমি বেঁচে থাকার চেষ্টা করি।সময় মূল্যবান ।জীবন তার চেয়েও অনেক বেশী মূল্যবান।আর সম্ভাবনাময়।সুন্দর।ঢাকাবিশ্বদ্যিালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিরস চাকুরীজীবন। সুন্দরতর জীবনের প্রচেষ্টায় নিবেদিত আমি সেলিম আনোয়ার।

সেলিম আনোয়ার › বিস্তারিত পোস্টঃ

সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি , বেঙ্গল বদ্বীপের ভবিষ্যৎ এবং আমাদের করণীয়

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:১৪



পলিতল এবং নদী ও সমুদ্র উপকূলীয় প্রক্রিয়ার মিথোস্ক্রিয়ায় বদ্বীপ এবং অন্যান্য ভূমিরূপের সৃষ্টি কিংবা বিনাশ হয় যা ভূমির স্থলভূমি মূখী ক্ষয় অথবা সমুদ্রমুখী বৃদ্ধি নির্ধারণ করে থাকে। সমুদ্রপৃষ্ঠের উঠানামা, জোয়ার ভাটা, নদী প্রবাহ এবং পলি তল, স্রোত, ভূমির অবনমন, উত্থান, নিবিড়তা, টেকটনিক্স এবং জলবায়ু পরিবর্তন হলো সমুদ্র উপকূলীয় প্রক্রিয়া যা সরাসরি উপকূলীয় ভূমি বৃদ্ধিতে সরাসরি ভূমিকা রাখে। লেট প্লাইস্টোসিন এবং হলোসিন সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধিতে সরাসরি ভূমিকা রাখে। লেট প্লাইস্টোসিন এবং হলোসিন সমুদ্রপৃষ্ঠ বৃদ্ধি কার্ভ ডায়াগ্রামের মাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে। ৫০০০ থেকে ৭০০০ বছর আগে সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা দ্রুত বেড়েছে। এই ৭০০০ বছরে প্রায় ৩৭মিটার পুরু পলি মজুদ জমা হয়েছে। ১ লক্ষ ২৫ হাজার বছর আগে সমুদ্রপৃষ্ঠ বর্তমান সময়ের তুলনায় ৬মিটার বেশি উঁচুতে ছিল। আর ১৬,০০০ বছর আগে সমুদ্র পৃষ্ঠ ছিল বর্তমানের তুলনায় ১০০ মিটার নিঁচুতে একেবারে সোয়াচ অব নোগ্রাউন্ড এর মুখে। বিগত কয়েকদশক ধরে সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির হার ৪.৮ মিমি/বছর। গত শতকের অধিকাংশ সময়ে সমুদ্রতট রেখা সুষ্থির থাকলেও গত কয়েক দশকে সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতার দ্রুত বৃদ্ধি এবং পলি তলের অবনমন লক্ষ্য করার মত।




ফারাক্কা বাঁধের পেছনে প্রতিবছর প্রায় ৩২৮ মিলিয়ন টন পলি আটকা পড়ে যায়। ফলে পলি তলে জমা হওয়া পলির পরিমান শতকরা ৩২ভাগ হ্রাস পেয়েছে। ২০০৭ সাল থেকে ২০১১ সাল সময়ে বাংলাদেশ বাধ পূর্ববর্তী পানি প্রবাহের হিসেবে মোট প্রবাহিত পানির শতকরা মাত্র ১২.৫ ভাগ পানি পেয়েছে। এমনকি সেই হিসেবে ২০১০ সালে বাংলাদেশ মোট পানিপ্রবাহের কোন অংশই পায়নি। একই সময়ে পানি চুক্তির হিসেব অনুযায়ী শতকরা ৭৫ ভাগ পানি পায় বাংলাদেশ। তিস্তাবাঁধ, ফারাক্কাবাঁধ এবং টিপাইমুখী বাঁধের কারণে মোট পলির প্রায় ৫০ শতাংশ পলি বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারে না। ১৭৮০ থেকে ১৯৮০ সাল সময়ে বঙ্গেপসাগরের পূর্বউপকূলে তটরেখা প্রায় ৫০ মাইল এগিয়ে যায়। পোল্ডারগুলো প্রাকৃতিক পলি সঞ্চয় প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করে এবং ভূমির উচ্চতা কমিয়ে দেয়। এর ফলে পরিবাহ জট, জলাবদ্ধতা এবং নদীপ্রবাহ সম্পর্কে ভুল সংকেত সৃষ্টি করে; যশোরের ভবদাহ জলবদ্ধতা এর একটি প্রকৃষ্ট উদাহারণ। অপরপক্ষে হিরণ পয়েন্ট, চর ছাঙ্গা এবং কক্সবাজার Tidal স্টেশনে প্রতিবছর সমুদ্রপৃষ্ঠ বৃদ্ধির হার যথাক্রমে ৪.০, ৬.০ এবং ৭.৮মিমি। আর বৈশ্বিক গড় সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির হার প্রতিবছর ১.২±০.৩ মিমি। বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলে ১৯৭৩ সাল থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত সর্বমোট ভূমিবৃদ্ধি হয়েছে ১,৩৭,১৬৮ হেক্টর, সর্বমোট ভূমি ক্ষয় ৮৬,৩৬৬ হেক্টর এবং নেট ভূমিবৃদ্ধি ৫০,৮০২ হেক্টর এবং নেট ভূমিবৃদ্ধির হার প্রতিবছরে ১,৮৮২ হেক্টর। বঙ্গেপসাগরের উপকূলবর্তী এলাকায় সমুদ্রপৃষ্ঠ উচ্চতা বৃদ্ধির হার প্রতি বছরে ৫ (হিরন পয়েন্ট) থেকে ২৩ ( কক্সবাজার) মিমি ।

অধিকন্তু টেক্সটাইল, ট্যানারি, পাল্প এবং পেপার শিল্পকারখানার বর্জ্য মিশ্রিত পানি BOD, COD, কঠিন অধঃক্ষেপ, নাইট্রেট, ক্লোরাইড, ক্রোমিয়াম এবং সালফাইডের পরিমান সামুদ্রিক লোনা পানির আদর্শ মানের তুলনায় অনেক বাড়িয়ে দিয়েছে। ভারত সরকারের প্রস্তাবিত আন্তনদী সংযোগ ( ৩০ টি সংযোগ, ১৫০০ কিলোমিটার দীর্ঘ খাল ) প্রতিবছর বাংলাদেশকে ১৭৩-২৩৫ বিলিয়ন ঘনমিটার পানি বঞ্চিত করবে। অধিকন্তু ভারতের ৫,৮০,০০০ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হবে যার মূল্যমান ৫.৬ লক্ষ কোটি রুপী। IPCC এর ভবিষ্যদ্বাণী মোতাবেক ২১০০ সালে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি হবে ১৮-৫৯ সে.মি.।ফলে মোট জনসাধারণের শতকরা ১৫ ভাগ এবং মোট ভূমির শতকরা ১৬ভাগ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। যদি সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা ২মিটার বেড়ে যায় তাহলে সমুদ্রতটরেখা সিলেট এবং ময়মনসিংহ এলাকার সীমানা বরাবর উঠে যাবে। পানি অতি উত্তোলনের ফলে ভূমির অবনমন, সংকোচনের (decication) ফলে পলির নিবিড়তা (compaction) বৃদ্ধি, ভূত্বকের প্রতিক্ষিপ্ত হওয়া(Coastal rebound), টিলেজের কারণে মাটির ক্ষয় এবং পোল্ডার এলাকায় পলি সঞ্চয় প্রক্রিয়া বন্ধ হওয়া সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির প্রভাব বাড়িয়ে তুলতে পারে। Bangladesh Climate Change Strategy and Action Plan (BCCSAP) theme-3 তে ৭টি কর্মসূচীর প্রস্তাব করেছে; নতুন বাঁধ তৈরি ও পুরাতন বাঁধ মেরামত করা, পোল্ডার মেরামত করা (̴ ৭০০ কিলোমিটার) এবং বন্যাবাঁধের রক্ষণাবেক্ষণ, জলপ্রবাহের উন্নয়ন, নদী শাসন ব্যবস্থার পরিকল্পনা ও নকশা প্রণয়ন। বাংলাদেশ তিনটি ভবিষ্যৎ প্রকল্পের প্রস্তাব করেছে ১) Bangladesh Delta Plan 2100 ২) Haor Master plan এবং ৩) Ganga Barrage। বাংলাদেশ ব-দ্বীপ পরিকল্পনা ২১০০ (Bangladesh Delta Plan 2100) থেকে সর্বোচ্চ এবং টেকসই ফলাফল নিশ্চিত করার জন্য এখানে অবশ্যই ভূতত্ত্ববিদদের জড়িত হওয়া উচিত। কারণ নদী আর ব-দ্বীপ ভূতত্ত্ববিদদের চেয়ে কেউ বেশি জানে না। গঙ্গা বেরেজ পরিকল্পনা ভাল পরিকল্পনা নয়। কারণ এটি লোনা পানির অনুপ্রবেশ ঘটিয়ে মেঘনা নদীর মেহনা অঞ্চলের পানির লবণাক্ততা বাড়িয়ে দিবে, বাঁধের পিছনে পলি সঞ্চয় উপকূল অঞ্চলের পলি সঞ্চয় বিঘ্নিত করবে এবং মেঘনা নদীর মোহনায় ক্ষয় প্রক্রিয়া বৃধ্ধি করবে। বাংলাদেশের উচিৎ নিজের সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং ভূপৃষ্ঠের পানির গুণাবলি সুনিশ্চিৎ করার ব্যবস্থা নেয়া, বাস্তুসংস্থান বিশ্লেষণ করে STD’র লক্ষ্য পূরণে সূচক পরিধারন (মনিটরিং) করা। বাংলাদেশের উচিৎ এমন অভিযোজন নকশা পরিকল্পনা প্রনয়ন যা প্রকিৃতির সঙ্গে সামঞ্জস্য পূর্ণ হবে , পলি সঞ্চয়ের গতি বাড়িয়ে দিবে, গণশিক্ষার উন্নয়ন সুনিশ্চিৎ করবে ,পরিবেশ ইস্যুতে গণসচেতনতা বৃদ্ধি এবং জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রন সহায়ক হবে ।বাংলাদেশের ভূতত্ত্ববিদগণ LiDAR ডাটা, মাটি ক্ষয়, নদীতলে পানি জমা এবং ক্ষয়ের হার সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি নিয়ে বিশদ অধ্যায়ন করতে পারে। বাংলাদেশ জরিপ অধিদপ্তর প্রাকৃতিক পলি সঞ্চয় প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করা ও উপকূলে পলি ব্যবস্থাপনা বিষয়ে উন্নয়নমূলক প্রকল্প পরিচালনা করতে পারে এবং উপকূল এলাকার সম্পদের অনুসন্ধান বাড়াতে এবং নিকট উপকূল এলাকায় অনুসন্ধান কর্মসূচী গ্রহণকরে নীল অর্থনীতি বাস্তবায়নের দ্বার প্রসারিত করতে পারে।
বিঃ দ্রঃ -ছবি ও উৎস লেক হ্যাভেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ও বাংলাদেশ ভূতাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তরে সাবেক ভূবিজ্ঞানী ড. খালেকুজ্জামান স্যারের সেমিনার

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



কবি অবশেষে এনভারণমেন্ট সায়েন্টিস্ট হিসেবে ফিরে এসেছেন, ভালোই হলো; এখন জাতির জীবন নিয়ে কাব্য হবে, কঠিন ডাটা নিয়ে কথা হবে; শুভেচ্ছা।

২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


সমুদ্রে পানির উচ্চতা বাড়বে "গ্লোবেল ওয়ার্মিং" এর ফলে, নাকি ভারতীয় বাঁধসমুহের ফলে?

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: গ্লোবাল ওয়ার্মিং এর কারণে সমুদ্রে পানির উচ্চতা বাড়বে। তবে ভারতীয় বাধগুলো না থাকলে অনেক বেশি পলি জমা হয়ে উপকূল এলাকার উচ্চতা বৃদ্ধি হয়ে সমুদ্র পানির উচ্চতা বৃদ্ধির প্রভাব ক্ষতিকর প্রভাব প্রশমন হতো ।

৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:



কবি অবশেষে এনভারণমেন্ট সায়েন্টিস্ট হিসেবে ফিরে এসেছেন, ভালোই হলো; এখন জাতির জীবন নিয়ে কাব্য হবে, কঠিন ডাটা নিয়ে কথা হবে; শুভেচ্ছা।

কমেন্টে ধন্যবাদ। প্রফেশনালী আমি ভূবিজ্ঞানী । শুভকামনা ।

৪| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৩০

জুন বলেছেন: বহুদিন পর বাস্তব সমস্যা নিয়ে হাজির হলেন সেলিম আনোয়ার । ব্লগে আপনার কবিতাগুলো মিস করি তেমনি করি এ ধরনের গুরুত্বপুর্ন লেখালেখিকে ।
গ্লোবাল ওয়ার্মিং নিয়ে আমাদের দেশে কাগজে কলমে আর টক শোতেই কচকচি হয় । এর পরিনতি নিয়ে ভাবার সময় কই সংশ্লিষ্ট লোকজনের ? তারা ভাবে নদী পৃষ্ঠ ভরাট হলে আর খানিকটা বালি ফেলে আবাসন প্রকল্প গড়ে তুলবো । নদী দিয়ে কি হবে ?? আর সাগর মোহনায় পলি জমলে আমাদের দেশের আয়তন বাড়বে । চর দখলের মত সেটা দখল করে বানিজ্য করা যাবে ।
তারপর ও কেউ না কেউ আছে যারা এর ভয়াবহতা নিয়ে সচেতন । আপনার লেখাটি পড়ে আপনাকেও তেমনি একজন সচেতন ব্যক্তি মনে হলো ।
+

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৪৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন:

এটাই এখনকার উল্লেখযোগ্য কবিতা।

অনেকগুলি বিষয় পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করবে।আল্লাহ তায়ালা ভাল জানে বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্যে কি আছে? তবে আল্লাহতায়ালা যে জাতীর নিজেদের সাহায্য করে তাদের সাহায্য করেন। দেশের জন্য ভাল কিছু করতে হলে সঠিক পরিকল্পনার বিকল্প নেই।

৫| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৫৮

ধ্রুবক আলো বলেছেন: কবি + ভূবিজ্ঞানী, আপনি অনেক দিন পর ফিরলেন খুব ভালো লাগলো,
লেখার বিষয় টা খুব গুরুত্বপূর্ন, এ বিষয় নিয়ে অনেকের সাথে আলাপ হয়। দেশীয় প্রশাসনের তো মাথা ব্যাথাই মনে হয় নাই, সরকার তো আছেন রামপাল বিদ্যুত প্রকল্প নিয়া!!

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে অপনাকে অনেক ধন্যবাদ। হ্যা অনেক দিন পর আসলাম। এখনতো বাশের চেয়ে কঞ্চি বড় হয়েছে। আমরা যারা সাধারণ মানুষ তাদের তো সচেতন হতে হবে। সত্য সচেতনতা।তা না হলে আমাদের আগামী প্রজন্ম আমাদের কতটা ঘৃণা করবে ? ড. খালেকুজ্জামান ষাঠোর্ধ্ব বয়সের ভূবিজ্ঞানী ।তার জীবনের হয়তো সব গবেষণা বিষয় এখানে আছে। পোস্টের নাম অন্তরদাহ হতে পারতো!!! এ্ই পোস্ট পড়ে মানুষের মনে শত প্রশ্নের জন্ম নেয়া স্বাভাবিক।এর প্রতিটি লাইন অনেকবার করে পড়ে ভাবতে হবে। এমন বার্নিং ইস্যু আমাকে আবারো ব্লগে টেনে এনেছে। এট লিস্ট নিজের দায়বোধের নির্মম কামড় থেকে বাঁচার উপায় এটিই মনে হয়েছে্ ।

৬| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০২

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
ফোন দিয়ে ব্লগিং,,, শুধু পড়ে গেলাম।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে আর পাঠে ধন্যবাদ।নিরন্তর শুভকামনা । সবকিছু কেবল নিজে পড়ার জন্য নয়।অন্যকেও জানাতে হবে। এসব বিষয় জানার দরকার আছে।

৭| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২৮

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: :) সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশের আংশিক তলিয়ে গেলে সমস্যা নেই, পশ্চিম বঙ্গ/আসাম, ত্রিপুরায় ক্ষতিগ্রস্তদের পুর্নবাসন করা হবে।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৫৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: খরচ ৫.৬ লক্ষ কোটি রুপী।৫৬০০০০ কোটি রুপী।

৮| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৯

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: সেলিম ভাই, আপনার কাছ থেকে এমন আরো পোস্ট চাই।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৪৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ।নিরন্তর শুভকামনা ।

৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৯

একজন সত্যিকার হিমু বলেছেন: ভয়ংকর আতংকের কথা ।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:২১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভয়ংকর আতংকের কথা ।সত্যি । ভুল পরিকল্পনা বড় বিপদ টেনে আনতে পারে।

১০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২২

আহমেদ জী এস বলেছেন: সেলিম আনোয়ার ,



তথ্যগুলো ভয়ঙ্কর সন্দেহ নেই । যতোখানি ভয়ঙ্করতা সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বেড়ে যাওয়ায় , ততখানিই যেন নির্লিপ্ত আমরা সবাই ।
হাযারো কবিতার ভীড়ে আপনার কাছ থেকে এরকম পোস্ট আসাটা ভালো লাগলো ।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পোস্ট ভাল লাগায় ধন্যবাদ। পোল্ডারগুলো জলাবদ্ধতা সৃষ্টি করছে। দেশের ভিতরেই পানি জমে থাকলে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা কতটা ভয়াবহ রূপ নেবে সেটা ভাবতেও গায়ে শিহরণ লাগবে। ব্যাপারগুলো কিন্তু অদূর ভবিষ্যতে হতে যাচ্ছে।

১১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: গ্লোবাল ওয়ার্মিং এর কারনে বেড়ে যাচ্ছে সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা । এর ভুক্ত ভোগী হচ্ছে বাংলাদেশ।কোন এক সময় সমুদ্র গর্ভে তলিয়ে যাবে দেশ।
উন্নত বিশ্ব এজন্য আমাদের জলবায়ু তহবিল থেকে ক্ষতিপূরণ দিয়ে যাচ্ছে , কিন্তু এর সঠিক ব্যবহার হচ্ছেনা।
ফলশ্রুতিতে আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে ভয়ংকর পরিনতি।

চমৎকার পোস্টের জন্য সেলিম ভাইকে কে ধন্যবাদ ।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ।নিরন্তর শুভকামনা্ । ভয়ংকর পরিণতি থেকে বেড় হওয়ার পথ খুজতে হবে। বিপদ আরও বড় করে তোলা বুদ্ধিমান জাতির কাজ নয় ।

১২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৫২

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: অনেক সুন্দর পোষ্ট।
কেমন আছেন? অনেক দিন পরে পোষ্ট দিলেন। ভাল থাকবেন।

১৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১০

শামীম সরদার নিশু বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট, উপকৃত হলাম।
ধন্যবাদ আপনাকে।

১৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: তথ্যসমৃদ্ধ ও সচেতনতামূলক পোস্ট। গ্লোবাল ওয়ারমিং পুরো মানবব্জাতির জন্যই অশনি সংকেত।


ধন্যবাদ ভাই সেলিম আনোয়ার।

১৫| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৫২

ইহসান আকসার মাহমুদ বলেছেন: https://www.alislam.org/
http://www.ahmadiyyabangla.org/
সকল মুসলমানের কাছে অনুরোধ, শুধু একবার ঘুরে আসুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.