নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পেশায় ভূতত্ত্ববিদ ।ভালো লাগে কবিতা পড়তে। একসময় ক্রিকেট খেলতে খুব ভালবাসতাম। এখন সময় পেলে কবিতা লিখি। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কার্জন হল ভালো লাগে খুব। ভালোলাগে রবীন্দ্র সংগীত আর কবিতা । সবচেয়ে ভালো লাগে স্বদেশ আর স্বাধীন ভাবে ভাবতে। মাছ ধরতে

সেলিম আনোয়ার

[email protected] Facebook-selim anwarবেঁচে থাকা দারুন একটা ব্যাপার ।কিন্তু কয়জন বেঁচে থাকে। আমি বেঁচে থাকার চেষ্টা করি।সময় মূল্যবান ।জীবন তার চেয়েও অনেক বেশী মূল্যবান।আর সম্ভাবনাময়।সুন্দর।ঢাকাবিশ্বদ্যিালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিরস চাকুরীজীবন। সুন্দরতর জীবনের প্রচেষ্টায় নিবেদিত আমি সেলিম আনোয়ার।

সেলিম আনোয়ার › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি সেমিনার ও যানজট নিরসনে ঢাকামহনগরীতে আন্ডারগ্রাউন্ড টানেলিং সম্ভাবনা

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০৬

মূল উপস্থাপনার প্রতিপাদ্য ছিল ঢাকা মহানগরীতে সঠিক নগর পরিবেশ সুনিশ্চিত করার লক্ষ্যে স্বপ্নের টানেল নির্মানের সম্ভাব্যতা নিরূপন করা। সম্মানিত বক্তা ঢাকা মহানগরী কিভাবে ১৯৫০ সাল থেকে যাত্রা শুরু করে ২০১৫ সালের মধ্যে মহানগরীতে পরিণত হলো স্তম্ভলেখ উপাত্তের মাধ্যমে তা বর্ণনা করেন। ঢাকা মহানগরীর দক্ষিণে ধলেশ্বরী নদী, পশ্চিমে বংশী নদী এবং ধলেশ্বরী নদী , পূর্বে শীতলক্ষ্যা এবং মেঘনা নদী এবং উত্তরে গাজীপুর পৌরসভা দিয়ে ঘেরা। এর আয়তন প্রায় ১৫২৮ বর্গকিলোমিটার বা ৫৯০ বর্গ মাইল। ভূগর্ভস্থ স্থানের ব্যবহার মহানগরীর আধুনিক নগর পরিবেশ সুনিশ্চিৎ করার জন্য আবশ্যক। ঢাকা শহরের প্রকৌশলভূতাত্বিক সম্ভাবনা দূর্ভাগ্যজনকভাগে সংশ্ষ্টি কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি এড়িয়ে যাচ্ছে।




ঢাকা মহানগরীর জন্য প্রস্তাবিত কৌশলগত যোগাযোগ ব্যবস্থার সচিত্র উপস্থাপন করা হয় যা তিনটি বিপিটি লাইন এবং ৩টি মেট্রোলাইন সমন্বয়ে গঠিত। অতঃপর তিনি বেঙ্গল বেসিন ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকাসমূহের ডিজিটাল ইলিভেশন মডেল () মোতাবেক প্রস্তুতকৃত ভূগাঠানিক মানচিত্র উপস্থাপন করেন যেখানে ঢাকা ছাড়াও আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নগরের নাম এবং এলাকার ভৌত বিভাজন প্রদর্শিত হয়েছে, যথা প্লাইস্টোসিন চত্বর এবং সাম্প্রতিক কালের পাললিক শিলা আবৃত এলাকা। গুগল আর্থ থেকে প্রাপ্ত ইমেজ থেকে এটাই প্রতীয়মান হয় যে ২০০১ থেকে ২০১৬ সালে ভূপৃষ্ঠের উপরিভাগ কত দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে আর কতটা অপরিকল্পিত ভাবে ভূমির ব্যহার হচ্ছে এবং নদীর বালু ডাম্প করা হচ্ছে। ঢাকা মহানগরী প্রায় ১৬মিলিয়ন মানুষে ঠাসা ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা। যেখানে প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৫০,৩৬৮ জন নাগরিক বসবাস করে। ফলে এখানে অসহনীয় যানজট বিদ্যমান। যদিও এখন পর্যন্ত মহানগরীর ভূঅভ্যন্তরস্থ স্থানের ব্যবহার অবহেলিত এবং অপ্রত্যাশিত। ভূঅভ্যন্তরে একটি দ্রুত যাতায়াত ব্যবস্থা নির্মান নাগরিক অসহনীয় চাপকে অনেকভাবে প্রশমন করতে সক্ষম হবে। ঢাকা শহরের নীচুস্তরের কঠিন মৃত্তিকা, স্টিফ থেকে কঠিন মধুপুর ক্লের অবশেষ যেগুলো ঘন থেকে অতিঘন সন্নিবিশ্ট ডুপিটিলা বালু ফরমেশনকে ঢেকে রাখায় টানেল নির্মানের উপযোগিতা সুনিশ্চিত করে। ভূমির সামঞ্জস্যতা এবং উপাদান, গড় আর্দ্রতা, এন-ভেলু (N -velue) (১০-৩০, often Refusal) শেয়ার ওয়েভ ভেলুসিটি (৬৫০-১৪০০ ফুট/সেকেন্ড) টানেল নির্মানে উপযোগী। এলাকার ভূঅভ্যন্তরের প্রকৌশল ভূতাত্তিক বৈশিষ্ট্য গভীরতা বৃদ্ধির সঙ্গে টানেল নির্মানের উপযোগিতা বৃদ্ধি প্রমান করে। ঢাকা শহরে অডিও মেগনেটো টেলোরিক জরিপ, ডুপিটিলার উপরিভাগের গ্রাউন্ড ওয়াটার হাইড্রোগ্রাফ একটি সুনিয়ন্ত্রিত নিম্নমুখী ঢাল প্রতিপাদন করে। ভূআভ্যন্তরীণ পানি বিভাজনের সামগ্রিক চিত্র উচ্চ ডুপিটিলা জলাধার ১, উচ্চ ডুপিটিলা জলাধার ২ এবং নিম্ন ডুপিটিলাস্থ জলাধার এমনকি ভবিষ্যতে পার্শ্ববর্তী এলাকার ভূগর্ভস্থ জলাধার মডেলের মাধ্যমে সচিত্র উপস্থাপন করা হয়। এমনকি ঢাকা মহানগরীর ভূ্আভ্যন্তরীণ ত্রিমাত্রিক গঠনও সচিত্র বর্ণনা করা হয়। বেঙ্গল ভূমিকম্প , সিলেটের বালিছেড়া ভূমিকম্প এবং গ্রেট ইনডিয়ান ভূমিকম্পে ঢাকার যে উল্লেখ করার মত কোন ক্ষতি হয়নি সেটিও চিত্রের মাধ্যমে দেখানো হয়। ভূপদার্থিক এবং ভূকৌশলগত পর্যবেক্ষণ থেকে এটাই প্রতীয়মান হয়েছে যে মহানগরীটি একটি দৃঢ় ভূমির উপর গড়ে ওঠেছে যেখানে বিল্ডিং কোড মেনে অবকাঠামো নির্মাণ করে ভূকম্পনজনিত ঝুঁকি নিয়ন্থ্রণ করা সম্ভব।



ঢাকা মহানগরীর সঙ্গে পৃথিবীর অন্যান্য নগরীর একটি তুলনামূলক বিশ্লেষণ ছকের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে যেখানে ঢাকার ভিত্তিভূমি যে কোন পদ্ধতির টানেল তৈরি করে বর্জ্য নিষ্কাশণের জন্য উপযুক্ত বলে প্রতীয়মান হয়েছে। গভীরতা বৃদ্ধির সমানুপাতিকভাবে ঘনত্ব, শেয়ার স্ট্রেংথ এবং শেয়ার ওয়েভ ভেলুসিটি বৃদ্ধি নিরাপদ টানেল এবং ভূআভ্যন্তরীণ অবকাঠামো গড়ে তোলার জন্য দারুনভাবে উপযুক্ত সিদ্ধান্তের মাধমে উপস্থানার সমাপ্তি করা হয়।





প্রশ্নোত্তর পর্বে কত গভীরতায় টানেল করা হবে প্রশ্ন করলে উত্তরে Open and Fill method গ্রাউন্ডে এ টানেল করা সম্ভব এবং রাস্তার নীচ দিয়ে করা যাবে। ১৮-২০ মিটার নিচ দিয়ে টানেল করা যাবে বলে উপস্থাপক অবহিত করেন। ডিভিশন-২ ও জিএটিসি প্রধান জনাব রেশাদ মহম্মদ একরাম আলী প্রধান বক্তার বই লেখার প্রস্তুতি চলছে ব্যাপারটি স্মরণ করিয়ে নিজের অভিমত প্রকাশ করে বলেন ঢাকা শহর আর অতীতের অবস্থায় ফিরিয়ে নেয়া সম্ভব নয়। এখানে hydro-meteorological risk management এর প্রস্তুতি নেই। মাত্র ২৫-৩০ মিমি বৃষ্টি হলে ঢাকা শহরে ব্যাপক জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। ভারতের চেন্নাইয়ের মত ৯০০ মিলিলিটার বৃষ্টি হলে ঢাকার অবস্থা কতটা ভয়াবহ হতে পারে সেটি বিবেচ্য। আর সাড়ে পাঁচমাত্রার ভূমিকম্প হলে ঢাকা শহরের অবস্থা কেমন হবে ? সামপ্রতিক আর্থকোয়েকে ভারতের মনিপুর থেকে কমলগঞ্জে অধিকতর লিকুইফ্যাকশন পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে বলে তিনি অবহিত করেন। ঢাকায় প্রচুর স্যান্ড ফিলিং হয়েছে। এ অবস্থায় ভূমিকম্প এবং rainfall induced flood হলে পরিস্থিতি কেমন হবে ? এর উত্তরে উপস্থাপক বলেন টানেল করা যাবে CUT and Fill method এ টানেল করা সম্ভব হবে। Pile depth ৩০-৪০মিটার Existing Road এর নীচে দিয়ে টানেল করা কি সম্ভব হবে? প্রশ্নের উত্তরে উপস্থাপক বলেন “একটা জায়গায় শুরু করতে হবে। হ্যাপাজর্ডলি শুরু হলেও শেষ হবে । ইন্জিনিয়ারিং ইন্সটিটিউট সেমিনার বিষয়বস্তু জানার পর ব্যাপারটি উপস্থাপককে এমেরিকা থেকে দুইমাস পর প্রতিষ্ঠানের খরচে দেশে এনে তার উপস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রীর কাছে উত্থাপনের বিষয়ে প্রস্তাবনা করেছেন । জিএসবিকে এটা (টানেল) নিয়ে কথা বলতে হবে।”
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানিত অধ্যাপক শফিকুল আলাম স্যার বলেন ঢাকা সিটির যে অবস্থা তাতে আন্ডারগ্রাউন্ড টানেল নতুন করে ড্রেইনেজ রিএকটিভ করার ব্যাপারে সহায়তা করবে। লোল্যান্ড ভরাট করা, টানেলকে বাঁচানোর জন্য গৃহীত কর্মসূচি এলাকার ভূমিরূপকে প্রটেকশন দিবে। বর্তমান প্রেক্ষাপটে বিষয়টি যথেষ্ট পরিমান গুরুত্ব দিয়ে সামনের দিকে এগুনো আবশ্যক বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
প্রধান, বিভাগ ১ তার বক্তব্যে জনাব মীর ফজলুল করিম জিএসবিতে দীর্ঘদিন প্রকৌশল ভূতত্ত্ব বিষয়ে কাজ করেছেন বলে উল্লেখ করেন।তিনি আরও বলেন ভূতত্ত্ব বিষয়ে আমাদের অর্জিত জ্ঞান গরিমার ব্যবহারিক প্রয়োগ হওয়া দরকার। বিশেষ করে অ্যাপ্লাইড ভূতত্ত্ব বিষয়ে আমাদের সবাইকে গুরুত্ব সহকারে এগিয়ে যাওয়া উচিৎ। জনাব মীর ফজলুল করিমের গঠিত টিমে জিএসবি’র কোন সদস্য ইনভলব না থাকার ব্যাপার উল্লেখ করে সেখানে জিএসবি’র ভূতত্ত্ববিদদের অন্তর্ভূক্ত করার ব্যাপারে অনুরোধ করেন। ডাটা শেয়ারিং এর ক্ষেত্রে জিএসবি’র কিছু বাধ্যবাধকতার বিষয়ে তিনি আলোকপাত করেন। সেক্ষেত্রে জিএসবি থেকে সদস্য ইনক্লোড করার বিষয়টি সহায়াক হিসেবে ভূমিকা রাখবে বলে অবহিত করেন। ফান্ড সংগ্রহ করতে পারলে এমও ইউ এর মাধ্যমে কাজ করা যেতে পারে। তিনি দুমাস পর জনাব মীর ফজলুল করিম কে আবারো জিএসবিতে আসার আমন্ত্রণ জানান। তিনি আরও বলেন বেসিক ভূতত্ত্ব থেকে দূরে থাকা যাবে না আর আ্যাপ্লাইড ভূতত্ত্ব বিষয়ে আত্ননিয়োগ করতে হবে। অদূর ভবিষ্যতে জিএসবি আরো ভাল কাজ করবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন জিএটিসি সদস্য ও পরিচালক জনাব মুনির হোসেন। সেমিনারে জিএসবি’র সাবেক ডিভিশন-১ পি কে সেন গুপ্ত সাবেক মহাপরিচালক জনাব ড.খোরশেদ আলম, জনাব খায়রুল ইসলাম সহ জিএসবির ভূবৈজ্ঞানিক কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।


ছবি ও উৎস: জনাব মীর ফজলুল করিম
প্রকৌশল ভূতত্ত্ববিদ
টেলিকম্প ই্উ এস এ
সাবেক পরিচালক জিএসবি
অনুুমতি ক্রমে

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ঢাকায় মাটির নীচে টানেল করলে পানি জমবে, এরপর কি টানেল করার দরকার আছে?

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: টানেল দিয়ে পানি নিস্কাশন করা সম্ভব হবে । ফলে আকস্মিক জলাবদ্ধতা থেকে মহানগরী নিরাপদ থাকবে ।

২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


পানির টানেল যদি ভুমি থেকে নীচে থাকে, উহা নদীতে পানি নিয়ে যাবে, নাকি নদী থেকে পানি বয়ে আনবে? আপনার কবিতা ভালোই লাগছে!

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৩৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভূমি থেকে নীচে হলেও নদীর পানিপৃষ্ঠের তুলনায় উপরে থাকলে সমস্যা নেই। নদী কিন্তু সংলগ্ন ভূমি থেকে বেশ নীচু দিয়ে প্রবাহিত হয়। মীর ফজলুল করিম প্রখ্যাত ভূবিজ্ঞানী।তার উপর আস্থা রাখা যায়। আমেরিকার মত যায়গায় দাপটের সঙ্গে কাজ করার মত ভূবিজ্ঞানী তিনি ।

৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


" Pile depth ৩০-৪০মিটার Existing Road এর নীচে দিয়ে টানেল করা কি সম্ভব হবে? প্রশ্নের উত্তরে উপস্থাপক বলেন “একটা জায়গায় শুরু করতে হবে। "

-আপনি বলতে চান, ঢাকার পাশের নদীগুলোর পানির উপরের স্তর কি ভুমি থেকে ২০/৩০ বা ৪০ মিটার নীচে?

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:১৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ওটা আন্ডারগ্রাউন্ড ট্রান্সপোর্ট সিস্টেম। ওটার ভিতরে পানি ঢুকবে না ।গাড়ী যাতায়াত করবে। সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।

৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩৬

কালীদাস বলেছেন: বেকুবগুলোর আরও আগেই এই লাইনে চিন্তা করা দরকার ছিল। ফরাসীরা উনিশের শতকেই এই জিনিষ ইমপ্লাই করতে পেরেছে, সেখানে আমরা সব খালি মাটির উপরে চিন্তা করেছি। মাটির নিচে সমস্যা থাকলে সেটার সলভও অবশ্যই করা যেত।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সত্যিকার অর্থে ঢাকা মহানগরী পরিকল্পিতভাবে গড়ে ওঠেনি। বিশাল জনবসতি এ নগরীর জীবনযাত্রা দূর্বিষহ করে তুলেছে। আর আমরা আমাদের ভূতাত্ত্বিক জ্ঞান অব্যবহৃত রেখে দিলাম। ঢাকা শহরে টানেলিং এর প্রধান অন্তরায় হলো অনেক বহুতল ভবন যেগুলোর পাইলিং ৩০ ৪০ ফিট বা তারও বেশি গভীরে। চমৎকার কমেন্টে ধন্যবাদ ।নিরন্তর শুভকামনা ।

৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:২২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
চাদগাজী না পড়ে না বুঝেই কমেন্ট করে।
আন্ডারগ্রাউন্ড টানেল অবস্যই ওয়াটার রেজিষ্টেন্স। ভিজা মাটি, সবটা পানি, এমনকি সমুদ্রের ভেতরেও করা হচ্ছে। ওটার ভিতরে পানি ঢুকার প্রশ্নই আসে না।

১০ বছর আগে ঢাকা মেট্ররেল করার সময়ই আন্ডারগ্রাউন্ড মেট্ররেল ও টানেল করার কথা হয়েছিল।
অত্যধিক ব্যয়বহুল হওয়াতে আন্ডারগ্রাউন্ড অপশান বাদ দেয়া হয়েছিল।
এখন ১০ বছর পর বাংলাদেশের সক্ষমতা অনেক বেড়েছে।
ঢাকার জানজট থেকে বাচতে হলে পাতাল রেল সবচেয়ে ভাল পদ্ধতি। অন্যান্য ভুমিকম্প বহুল দেশের দুর্ঘটনা মোকাবেলা ব্যাবস্থা পর্যালচনা করে ব্যায়বহুল হলেও সবচেয়ে ভালটাই গ্রহন করা উচিত।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:২৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চমৎকার কমেন্টে ধন্যবাদ। চাদগাজীকেও ধন্যবাদ তার প্রশ্নের জন্য। প্রশ্ন থেকেও সঠিক দিকনির্দেশনা বেড় হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা আছে ।

৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০৪

এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: সেলিম ভাই কবিতা ছেড়ে -নগরায়ন নিয়ে চিন্তা ভাবনা শুরু করছেন । :)
লেখাটা পড়লাম ।এই বিষয়ে অভিজ্ঞ না তাই মন্তব্য থেকে বিরত থাকলাম।

৭| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৫১

ইহসান আকসার মাহমুদ বলেছেন: https://www.alislam.org/
http://www.ahmadiyyabangla.org/
সকল মুসলমানের কাছে অনুরোধ, শুধু একবার ঘুরে আসুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.