নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] Facebook-selim anwarবেঁচে থাকা দারুন একটা ব্যাপার ।কিন্তু কয়জন বেঁচে থাকে। আমি বেঁচে থাকার চেষ্টা করি।সময় মূল্যবান ।জীবন তার চেয়েও অনেক বেশী মূল্যবান।আর সম্ভাবনাময়।সুন্দর।ঢাকাবিশ্বদ্যিালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিরস চাকুরীজীবন। সুন্দরতর জীবনের প্রচেষ্টায় নিবেদিত আমি সেলিম আনোয়ার।
প্রথমে সুপ্রিয় ব্লগারগণ টার্গেট হলেন । ব্লগারদের সম্বন্ধে জনমানুষের মনে একটি বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করা হলো। এবং সেটা এই সরকারের সময়। কত সম্ভাবনাময় ব্লগার ব্লগ ছাড়লেন । ব্লগ মানে নাস্তিক আরো খারাপ কিছু। সমাজে ছি ছি রব পড়ে গেল। কঠিন একটা সময় পার করে আমরা এসছি। আমিও কলম তুলে নিয়েছিলাম। আমার পোস্টের উপজীব্য থাকতো আস্তিকতত্ব তথা দ্বীন ইসলাম। সেটা ছিল সময়ের প্রয়োজনে। তথাকথিত উলামালীগ লেলিয়ে দিয়ে ব্লগারদের হয়রান করেছে । বাগরুদ্ধ করেছে। এটা পুরোনো ব্লগাররা সবাই জানেন ।
এরপর টার্গেট হলেন খোদ আলেমগন। আমরা হয়তো সেটা দেখেছি ব্লগারদের পক্ষের শক্তি হিসেবে। আদতে তা নয়। উদ্দেশ্য হলো আলেম সম্প্রদায়কে ধ্বংস করে দেয়া। জামাত রাজনৈতিক প্রতিদন্ডি। তাদের অবস্থা আরো করুণ। তাদের রাজাকার টাজাকার দেশদ্রোহী বলে কোণঠাসা করেছে সবার আগে।
তারপর অরাজনৈতিক সংগঠন তাবলীগ । সেখানেও দু্ইদল। আলেম আর যারা আলেম নন। তারা দিল্লীর নেতৃত্ব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি করে দিলেন। বিশ্ব ইজিতেমা দুইভাগ করা হলো। আগে একটা মুনাজাত হতো। এখন দু্ইটা। যুক্তি ট্রাফিক জ্যাম সহনীয় পর্যায়ে রাখা। আসলে মূল টার্গেট তাবলীগকে দুইভাগে ভাগ করা। জামাত তাবলীগ হাল্কা দ্বন্দ্ব তো আছেই। ফলাফল হলো তাবলীগে সংঘর্ষ। মারামারা হাতাহাতি।পূর্ব এমনটা কখনো হয়নি ।
তারপর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা। বিশ্ববিদ্যালয়ে সেনা বাহিনীর সঙ্গে বিবাদে জড়িয়ে পড়েছিল সাধারণ ছাত্ররা। সেই ১/১১ এর ঘটনা। ছাত্রদের প্রচন্ড মারধর করা হলো। বিসিএস ভাইভা বোর্ডে পর্যন্ত ঢাকাবিশ্ববিদ্যালয়ের কোন শিক্ষককে তখন রাখা হয়নি । এমন হটকারীতা দেখায় সেই সরকার। সব কিছু এই সরকারের সময় ঘটতে হবে কেন? আগেতো কখনো এমন হয়নি।
২৭ তম বিসিএস পরীক্ষায় চূড়ান্তভাবে নির্বোচিতদের বাদ দিয়ে নতুন করে ভাইভা নেয়া হলো। নতুন লোক নিয়োগ দেয়া হলো। হাছিনার সাঙ্গপাঙ্গ ২৭ তম বিসিএস এর আন্দোলনে সরাসরি সমর্থন দিলেন। ক্ষমতায় এসে তাদের নিয়োগ দেবার প্রতিশ্রুতি দিলেন প্রয়াত রাষ্ট্রপতি প্রতিশ্রুতি দিয়ে অনশন ভাঙলেন। নির্বাচনে জিতে ভাগ্যবঞ্চিত বিসিএস এ সুপারিশকৃতদের হাইকোর্টের রায়কে উপেক্ষা করে হাছিনা হাইকোর্ট নিয়ে খেললেন।
সম্প্রতি কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের সব কোটা বাতিলের ঘোষণা সংসদে দিয়ে আবার জনসমক্ষে কোট দেয়া হবেনা বলে ঘোষণা দিলেন। কোটা বিরুধীরা সবাই এদেশের মানুষ। তাদের রাজাকারের বাচ্চা বলা হলো। হাতুরী দিয়ে পেটানো হলো। মোদ্দাকথা এই সরকারের রাজনীতির প্রধান প্রতিপক্ষ দেশের আপামর জনসাধারণ। ছাত্রসমাজ, ব্লগার, ওলামা তাবলীগ সব। তাদের রাজনীতি এদেশের মানুষের বিপক্ষে। তাদের প্রধান প্রতিপক্ষ হয়ে দাঁড়ায় একজন মহান মুক্তিযুদ্ধা। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীর উত্তম। তাদের প্রধান প্রতিপক্ষ ৭১ এর বীরাঙ্গনা দেশমাতা বেগম খালেদাজিয়া।
এখন আপাত দৃষ্টিতে মনে হচ্ছে দেশের ষোলকোটি মানুষ আওয়ামীলীগের ঘৃণ্য রাজনীতির টার্গেট। কী পরিমার রক্ত তারা বহিয়ে দিয়েছেন বাংলার মাটিতে খুন গুম হত্যাকান্ড করে তার ইতিহাস বাংলার মানুষের অজানা নয়। শাপলা চত্বরের ঘটনা, বিডিআর ট্রাজেডি এমন ভয়াবহ ঘটনার জন্ম দিয়েছে এই সরকার।দিয়ে আবার সীমানাহীন নির্যাতন করেছে দেশের মানুষের।
নদী খেকোরা নদী খেয়ে ফেলেছে। চর দখল পাহাড় দখল কোনটা বাদ দেয় নাই। কোর্ট শেষ করেছে সবার আগে। ভাবতে অবাক লাগে কোর্ট সবচেয়ে পক্ষপাতদুষ্ট। শাখের করাতের মত তারা একদিকে অবৈধ রায় দিয়ে আওয়ামীলীগকে ফেবার করেছে আবার অন্যদিক দিয়ে দেশের মানুষের অধিকার ও তাদের প্রতিপক্ষকে তছনছ করে দিয়েছে।
এখন আওয়ামীলীগের নেতাদের বক্তব্য বিএনপি ক্ষমতায় গেলে দেশে রক্ত গঙ্গ বইবে। তারা যে সুগোপনে দেশের রক্ত গঙ্গ বইয়ে দিয়ে সেটি আর মুখ ফুটে বলেনা। কারণ তারা যাদের মেরেছে তারা হয়তো মানুষ নয়। তারাই কেবল মানুষ । ষোলকোটি জনসাধারণ তাদের ঘৃণ্য রাজনীতির লক্ষ্য। জনগন যেখানে প্রতিপক্ষ। নিয়ম যেখানে অর্থহীন । বিচার বিভাগ যেখানে একচোখা। সেই একচোখা বিচার বিভাগকে বিশ্বের দরবারে হাইলাইট করে হীনমনতার চরমে আওয়ামীলীগ ।
ঘৃণ্য সেই ব্যবস্থাকে আপামর জনসাধারণ মিলে প্রত্যাখান করার দাবী অমুলক নয়্। কারণ এখন বঞ্চিত মানুষ। এখন বঞ্চিত ছাত্রসমাজ। এখন বিধ্বস্ত তাবলীগজামাত। এখন বিধ্বস্ত শেখহাছিনার বিক্ষের লীগের নেতাগন। এ সরকার কলাপস করবে না তো কারা করবে।প্রকট বৈষম্যের কারণে যদি কোন সংঘর্ষ হয় । হুতু আর তুতসির মত আওয়ামীলী বনাম বাংলাদেশের মানুষ হয়ে থাকে তার পরিণতি কোথায় গিয়ে ঠেকবে। কোটা সংস্কার আন্দোলন করে হাতুরীপেটা খেতে হয়, বিডিআর ট্রাজেডিতে সেনাবাহিনী হত্যা করা হয়, শাপলা চত্বরে ওলামাদের হত্যা করা হয়। আর ব্লগার মুক্তচিন্তার লেখালেখি বন্ধ করে বাক আর বিবেকের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অবস্থান কোন কিছু আর বাদ রাখেনি এই সরকার। এখন ব্লগারাও তাদের প্রতিপক্ষ। একসময় ভয় লাগতো হয়তো হত্যার লিস্টে নাম চলে গেছে শুধু ব্লগ লেখার কারণে । ভাবতাম ব্লগার কৌশিককে হয়তো শূলে চড়িয়ে দেবে অথবা আমাকেই। জাফরুল মবীনের মত ব্লগার ব্লগ ছাড়লেন ব্লগ ছাড়লেন একজন আরমান। নারী ব্লগারও কতজনে ছাড়লেন। দেশের মানুষকে প্রতিপক্ষ করে রাজনীতি ঘৃণা ভরে প্রত্যাখ্যান করলাম।
হয়ে যাক একটি কবিতা
অযাচিত বেদনা
তিনি সবি পারেন
তিনি প্রতিবাদ করতে পিছপা হননা
তিনি রঙ্গমঞ্চের সুদক্ষ পারফরমার
তিনি প্রতিকূল পরিবেশে অনায়াসে ঘুরে দাড়ান
নির্জলা মিথ্যে বলায় তিনি অদ্বিতীয়
তিনি পারেননি কেবল এক হৃদয়ের আকূতি শুনতে
তিনি শুনেছেন অযৌক্তিক বার্তা শত্রুর
তিনি মহাব্যস্ত কেবল আকাশের তারা গুণতে
শেষ ছুরিটি প্রেমিকের বুকে গেঁথে শুনেছি তিনি
চরণদাসী হয়েছেন কাহার!
হৃদয় ভাঙলো যার -প্রতিদান কী তার!
শুনেছি হৃদয় ভাঙা আর মসজিদ ভাঙা সমান অপরাধ
আরে বাহ ! মোটে সাড়ে তিনহাত দেহ অথচ কবিতা নয় তার প্রয়োজন দুইটি প্রাসাদ।
১৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:০২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সরকার দেশকে গৃহযুদ্ধের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। তারা আবার বেডরুম পাহাড়া দিতে পারবে না।
২| ১৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৫২
ঢাবিয়ান বলেছেন: হাতুড়ি, বন্দুক দিয়ে আর কতদিন টিকে থাকতে পারে সেটাই এখন দেখার বিষয়। কারন প্রতিপক্ষ এবার ছাত্রসমাজ।৫২, ৭১ , ৯০ এর পর হয়ত আরেকটি ইতিহাস রচিত হবে।
১৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:০৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সেটা হওয়াই উচিৎ । তারা এদেশের কোন মানুষকে শান্তি দিতে রাজি নয় ।
৩| ১৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:১৮
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সামনে কঠিন দিন। পদ্মা সেতুও এই রাজনৈতিক দুর্যোগ সারাতে পারবে না...
১৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৩৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কোন কিছুই নয় । সাময়িক ভালো কিছু দেখিয়েও আর লাভ নেই। এটা অপশক্তি। গণতান্ত্রিক শক্তি নয় । এদের প্রত্যাখ্যান করতে হবে। যে কোন মূল্যে এদের উৎখাত করতে হবে ।
৪| ১৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৩৯
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ফ্রান্স(২)
ক্রোয়েশিয়া (১)
১৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৪০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: পেনাল্টি থেকে গ্রিজম্যানের গোল এগিয়ে দিল ফ্রান্সকে। ক্রোয়েশিয়া কামব্যাক করার যোগ্যতা রাখে। বড় ব্যানার বলতে এখন ফ্রান্সই আছে ।
৫| ১৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৪৩
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: সেলিম ভাই!
মেজর জিয়া কে আপনার এত পছন্দ কেন?
রাজনীতিতে বেগম জিয়ার চেয়ে হাচু আপা ভালো!
পুনশ্চঃ
চলেন, সবাই মিলে রাজনীতি শুরু করি..
জয় বাংলা
১৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৪৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: হাচু স্বৈরাচার তার পতন দরকার। মানুষ যাকে ভোট দিবে সেই ক্ষমতায় থাকবে। ভালমন্দ দেশের মানুষ বুঝবে।
৬| ১৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৫৬
সোহানী বলেছেন: এক ভয়ানক দু:সময়ে স্বদেশ!............ মুক্তি চাই সাধারন মানুষের।
১৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:০৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সেটাই একমাত্র কামনা । মানুষের উচিৎ ভোট বিপ্লবের মাধ্যমে ২০ দলীয় জোটকে বিজয়ী করা।অপশক্তিকে পরাস্ত করা ।এত বেশি রাজনীতি করা দল অসহ্য। আওয়ামীলীগ একটা প্রতারক দল ।
৭| ১৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৫৮
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: এখন দেশে কোন পছন্দের দল নেই।
বিএনপি অচল। হাচু আপা খারাপের ভালো!
আর দেশের মানুষ গণতন্ত্র বোঝে না। এককাপ চা খাওয়ালে যারা গলে যায় তাদের দিয়ে ভোট হবে না।
১৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:১৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এই সরকার দেশের মানুষদের প্রতিপক্ষ বানিয়েছে । এরা টিকবে না। সাধারন ছাত্রদের তারা মারধোর করে। যৌক্তিক দাবী করলে অন্যায় নেই কোন। এদের পতন হতেই হবে। দেখবেন সাধারন ছাত্ররা ছাত্রলীগদের একসময় প্রতিঘাত করা শুরু করবে তখন আর ছাত্রলীগ পালানোর পথ পাবেনা। ওখান থেকে পরাজয় শুরু হবে। ছাত্রলীগ কয়জন করে। ভাগে পাওয়া যাবে না ।
৮| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:০৩
প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: অসাধারণ বিশ্লেষণ। আমি নিরাশাবাদীদের দলে। মনে হচ্ছে দেশ এভাবেই চলবে। নিরন্তর শুভকামনা আপনার জন্যে আর দেশের প্রতিটি মুক্তিকামী মানুষের জন্যে।
১৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:১৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এরা প্রথম টার্গেট করেছে মুক্তমনা তথা ব্লগারদের। অনেকে ব্লগ ত্যাগ করছে কেবল তাদের চক্রান্তের কারণে। এরা হলো প্রতারক দল। মিথ্যা ছাড়া অন্য কিছু তারা ভাবতে পারে না।আওয়ামীলীগ সেইমসাইড হয় অনেক। নিজেরা নিজেদের হত্যা করে অন্যের ঘাড়ে চাপিয়ে দিতে তাদের জুড়ি মেলা ভার ।
৯| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১:৪৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: পাখি সব করে রব রাতি পোহাইলো
- বস্ অনন্ত কাল রাত থাকে না, অনন্ত কাল ঝড় ও থাকে না - রাতের যেমন শেষ আছে ঝড়েরও ।
১৬ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:২৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ব্লগাররা বুঝে নিক তারা কোনদিকে যাবে। আবার ক্ষমতায় আসলে একজন ব্লগারও নাও থাকতে পারে।
১০| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৪৩
ঋতো আহমেদ বলেছেন: দুর্নীতি/দুঃশাসন এ দেশ চালাচ্ছে এই সরকার। আপনার সময়োপযোগী চমৎকার বিশ্লেষণী পোস্ট। মানুষের চোখ খুলুক। বোধোদয় হোক। শুভ কামনা। +++
১৬ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৫০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: যারা নিজের পায়ে কুড়াল মারে তারা সুস্থ নন। উন্মাদ। আর যারা অপশক্তির উপাসনা করে তারা কিন্তু অপশক্তি। আজকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের পেটানো হচ্ছে হাতুড়ী দিয়ে । বিচারপতিদের কোয়ার্টারের পাশ দিয়ে অফিসে আসছিলাম ময়লা পানির ঝাপটা অনুভব করলাম বোধহয়। বিচার বিভাগ পচে গেছে । এএদশ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। এখান থেকে পরিত্রাণের একটিই উপায় ।সেটি হলো এই অপশক্তিতে সবাই প্রতিহত করা। ৭৫ পর্যন্ত যে দূর্ণীতি হয়েছে যে কায়দায় দূর্ভিক্ষ হয়েছে এখন সেরকম চলছে।গদি বাচাতে গিয়ে দেশের সব সম্পদ বিক্রি করে দিলে অচিরেই এদেশ নাইজেরিয়ার মতন হবে। এই ধ্বস এখনই ঠেকানো দরকার। বঙ্গবন্ধুর ভাষায় বলতে গেলে তোমাদের যার যা কিছু আছে তাই নিয়ে ঝাপিয়ে পড়তে হবে ।
১১| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: ড. হুমায়ুন আহমেদ বলেছিলেন, ‘মশারা যেমন বেঁচে থাকার জন্য রক্ত চোষে, তেমনি সমালোচকরা নিজেদের বেঁচে থাকার তাগিদে সমালোচনা করেন।’
১৬ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৫৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ঠিক ই বলছেন। ব্লগারদের ব্লগ থেকে হারিয়ে যাওয়া লোকদের স্মরণ করে স্মরণসভা করা যেতে পারে ।
১২| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৪২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বড় দুঃসময়ের ভিতর দিয়ে যাচ্ছে দেশ।
১৬ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মনে প্রশান্তি পা ই । অন্তত খারাপ কাজকে খারাপ কাজ বলে ঈমানের সর্বন্মি দরজাতে অবস্থান করছি। আল্লাহ যেন সবা ইকে ক্ষমা করে।
১৩| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৪০
ব্লু হোয়েল বলেছেন: ২০০৮ সালে ঢাকার একটি কেন্দ্রে নির্বাচনী কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করেছিলাম । বাংলার আম-জনতা তখনকার দূঃশাসন থেকে মুক্তিলাভের জন্য নৌকা ভরে ভোট দিয়েছিল । আর এখন বর্তমান দুঃশাসন থেকে মুক্তিলাভের জন্য মানুষ ঠিক তার উল্টোটিই বেছে নেবে বলে আমার বিশ্বাস । আল্লাহ আমাদের এধরণের হঠকারীদের হাত হতে মুক্তি দান করুন ।
১৬ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৫০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এখনো দূর্ভাবনায় থাকতে পারেন। কাউকে হয়তো মারা হয়েছে। কিংবা পিটানো হবে তার পরিকল্পনা চলছে। পাকিস্তনীরা যেভাবে মারতো ঠিক সেভাবে। হাছিনা আবার ঠিক একই সময়ে খালেদা জিয়ার সমালোচনা করে বাচালতা করছে।কতটা জঘন্য্ । আরও জঘন্য তার পক্ষে চাটুকারিতায় ব্যস্ত অনেকে ।
১৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩২
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: সময়ের বাস্তবতায় চমৎকার একটি লেখা। আপনি যে বিষয়গুলো তুলে ধরেছেন, সে বিষয়গুলোতে অবশ্যই কোন না কোন চক্রান্তের গন্ধ আছে, আছে রাজনীতির হিসাব নিকেশ। কনুইয়ের গুতায় প্রতিপক্ষকে ভূপাতিত কর এগিয়ে যাওয়ার বাসনা।
১৬ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভাবেনতো স্বাধীন বাংলাদেশে এই মুহূর্তে কাউকে মারছে । তবু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন মেধাবী ছাত্রকে। নরেন্দ্রমোদী হাসছে।
দেশে শুধু আওয়ামী মুক্তিযুদ্ধার সন্তান আর তাদের দালালরা ভালো থাকবে। আর এতো বিএনপির মুক্তিযুদ্ধা বা অন্যমুক্তিযুদ্ধা তাদের কী হবে?? আর আপামর জনসাধারণ ।
১৫| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৩
নতুন নকিব বলেছেন:
Dear poet, thanks for your good thinking. +++
১৬ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এখন দেশে কী বাংলাদেশের মানুষ থাকবে তো ।নাকি সব মেরে শুধু তারাই থাকার পরিকল্পনা ।
১৬| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৫
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: লেখায় অনেক সত্য উঠে এসেছে। আর এই সরকারের অপরাধের তালিকা অনেক বড়। তবে দু'একটা টপিকস বিএনপি-জামাতের প্রতি আপনার দুর্বলতার প্রমাণ দিচ্ছে।
১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৪৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বিএনপির প্রতি দূর্বলতা থাকলেও লেখায় কোন দূর্বলতা থাকবেনা। আমি এমন মানুষ। মন্দ কে মন্দ বলতে ছাড়িনা।
বিএনপি জামাত রাজনৈতিক কারণে ব্যবহার করা হয়। সেক্ষেত্রে আওয়ালীগ-গোলাম আযম বলা যেতে পারে।
১৭| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:১২
পদ্মপুকুর বলেছেন: কবি আব্দুল হাই শিকদার লিখেছিলেন- 'এই বধ্যভূমী আমার স্বদেশ নয়'....
১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৪৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কবিদের অভিমান সবাই বুঝেনা ।
এটা এখন বধ্যভূমি হয়েছে।চোরের মার বড় গলা। খুন গুম করে এত মানুষ মেরে বিএনপি ক্ষমতায় আসলে নাকি কেবল খুন হবে এসব বলে বেড়াচ্ছে পেঙ্গুইন ছানারা ।
১৮| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৩৫
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: দ্বিতীয় প্যারাতে জামাতীদের রাজাকার বলে কোনঠাসা করার ব্যপারটা..... জামাতী নেতাদের রাজাকার বলার পক্ষপাতী কি আপনি নন? ব্যাক্তিগত ভাবে কি ৭১ এ জামাতের ভূমিকাকে কি চোখে দেখেন?
১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:০৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ৭১ যেসমস্ত জামাত মুক্তিযুদ্ধের বিরুধিতা করেছে ধ্বংস যজ্ঞ চালিয়েছে যদি স্বাধীনতার পরেও দেশবিরুধি কাজ করে থাকার প্রমান মিলে তাদের ফাসি দেয়া উচিৎ।
আর যারা শুধু মাত্র ধর্মীকারলে পাকিস্তান সমর্থন করেছে আল্লাহর কাছে খায়েরর জন্য দোয়া করেছে। যাদের সাধনা একমাত্র স্রষ্টার সাধনা। তারা আল্লাহর পিয়ারি বান্দা ।কারণ ইসলাম বলে যে আল্লাহর কারণে বন্ধুত্ব করে আবার আল্লাহ কারণে সম্পর্ক ছেদ করে সে জান্নাতি।
তবে যে খোদা ভীরু স্বাধীনতার পক্ষে অবস্থান নিয়েছে যুদ্ধ করেছে দেশ স্বাধীন করেছে। তারাই উত্তম । কারণ দেশ প্রেম ইমানের অঙ্গ, জুলুম বৈষম্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ, যুদ্ধ করা জিহাদ। আল্লাহ কাছে সবচেয়ে প্রিয় আমল।
যারা মুক্তিযুদ্ধের সময় রাজাকার ছিল না জন্মগ্রহণ করেনি তাদের রাজাকার বলা পাপ হবে। কেন তাদের রাজাকার বলবো। বরঞ্চ কোন অবৈধ সরকারে চাটুকারদের রাজাকার বলা উচিৎ।
জামাতী কোন ঠাসার ব্যাপারটি বলা হয়েছে শুধু এইজন্য যে ক্ষমতাসীন ষোলকোটি মানুষকে প্রতিপক্ষ করেছে। সেটার কারণে ।তারা জামাত কে ছাড়েনি বামদেরও ছাড়েনি বিএনপি জাতীয় পার্টি অন্য সবারই বিরুধিতা করেছে।
৭১ এ জামাতের ভূমিকা জঘন্য ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এক ভয়ানক দু:সময়ে স্বদেশ!
আল্লাহ দয়া করে রক্ষা করুন দেশটাকে।