নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পেশায় ভূতত্ত্ববিদ ।ভালো লাগে কবিতা পড়তে। একসময় ক্রিকেট খেলতে খুব ভালবাসতাম। এখন সময় পেলে কবিতা লিখি। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কার্জন হল ভালো লাগে খুব। ভালোলাগে রবীন্দ্র সংগীত আর কবিতা । সবচেয়ে ভালো লাগে স্বদেশ আর স্বাধীন ভাবে ভাবতে। মাছ ধরতে

সেলিম আনোয়ার

[email protected] Facebook-selim anwarবেঁচে থাকা দারুন একটা ব্যাপার ।কিন্তু কয়জন বেঁচে থাকে। আমি বেঁচে থাকার চেষ্টা করি।সময় মূল্যবান ।জীবন তার চেয়েও অনেক বেশী মূল্যবান।আর সম্ভাবনাময়।সুন্দর।ঢাকাবিশ্বদ্যিালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিরস চাকুরীজীবন। সুন্দরতর জীবনের প্রচেষ্টায় নিবেদিত আমি সেলিম আনোয়ার।

সেলিম আনোয়ার › বিস্তারিত পোস্টঃ

হাতের লেখায় যায় কী বুঝা?

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:১৬

হাতের লেখায় যায় কী বুঝা?
মানুষ চেনা নয় অত সোজা!
বলো নিজেকে ক’জনে চেনে?
তুমি কী তোমাকে চেনো?
অন্যজনে চেনা সেতো আরো দূরোহ
তবু তোমার এই প্রচেষ্টায়— হাতের লেখায় মানুষ চেনায়
সুস্বাগতম; এ থেকে যায় বুঝা তুমিও জানতে চাও
এই আমাকে— হয়তো কবিতা পড়ে ..
চেনার পথটিতো খুঁজো —ধরি মাছ না ছুঁই পানি
বাস্তবে দুঃসাধ্য কাজ;
আমিও তোমাকে জানি শুধু তোমার সৃষ্টিতে সাধনায়
ভালোবাসার দৃষ্টি রেখে; তোমার কতগুণ,
কী তোমার প্রাণের চাওয়া ? কিসে তোমার অন্তর্দহন?
সেসব হতে গিয়ে আমার সে কী প্রাণান্ত প্রচেষ্টা
সেটা তো যায় বুঝা খুব সহজে ?
যৌথ প্রণোদনায় দু’জনার এই সুদীর্ঘ পথচলা
একসাথে এমনি করেই; এটাতো সবাই জানে
কল্পনার রাজ্য থেকে তাইতো কবিতা লিখে
প্রখর বাস্তবতায় এই মন শুধু তোমাকে চায় ইন্দ্রিয় স্পর্শে
এটাতো নয় ভুল কোন ।
শঠতার পথটি হতে পারে পাহাড়ি ঝর্ণার মতন
সুন্দর অতি মনোরম— তবু তা কাম্য যেন হয় না তোমার!
পথের ধূলোই আমার প্রিয়ো যদি তাতে থাকে সততা
যদি করিতে চাও পান—ভালোবাসার এক পেয়ালা জল,
এখান থেকেই নিতে পারো নিশ্চিন্তে যতটুকু তৃষ্ণা তোমার
জানো তো অসীমের নেই শেষ কোন আশঙ্কা নেই তাই শেষ হবার,
ভালোবেসে এই আমি যেন ধ্যাণমগ্ন এক সারস পাখি!
তোমার অভিসার প্রত্যাশায়;
এই হৃদয় যেন এক তৃষিত চাতক পাখি,
শুধু মাত্র বৃষ্টি জলে —অনন্ত কৌতুহলে,
যদি তুমি চিনে নিতে পারো,
কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে তবে তুমি পৌঁছে যাবে,
এখনতো সব ল্যাপটপে টাইপ করা,
তবু হাতের লেখা পড়তে হলে এবার কাছে আসতে হবে
কাগজে কলমের আঁচড়ে সুন্দর একটা কবিতা হবে
তুমি খুব করে চিনে নিও— এই হৃদয়ে লেখা নাম
হৃদপিণ্ডের হৃদকম্পন; হাতের লেখা পড়ে ..


উৎসর্গঃ লজ্জাবতী লতা

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:২৮

নার্গিস জামান বলেছেন: খুব সুন্দর :)

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৪৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ১ম কমেন্টে অশেষ কৃতজ্ঞতা । নিরন্তর শুভকামনা ।

২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: হাতের লেখা দিয়েও মানুষ চেনা যায় কবি।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:১৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: জানি না কিভাবে ? অনেক দ্রুত লিখতে গিয়ে হাতের লেখা অসুন্দর ও অবোধ্য হয়ে গিয়েছিল স্কুলে শিক্ষক মহোদয় এত দ্রুত বলতেন যে সেটা লিখতে গেলে সৌন্দর্যের দিকে মনোযোগ দেয়া যায় না ।


কমেন্টে অশেষ কৃতজ্ঞতা । নিরন্তর শুভকামনা ।

৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:০০

সেজুতি_শিপু বলেছেন: মানুষ চেনা মোটেও সহজ নয়। তবু মনোবিজ্ঞানীরা কতকিছু দেখে যে মানুষ চেনে! হাতের লেখাও নাকি মানুষ চেনায়!!

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:২৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মনোবিজ্ঞানীরা মন বুঝার চেষ্টা করে মন পড়ার চেষ্টা করে এটা হয়তো তাদের কাজ বা স্পেশিয়ালিটি আমার প্রশ্ন হলো কতটুকু বুঝে? আদৌ কী বুঝে ।

৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:৫৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হাতের লেখায় মানুষ চেনা। পান্ডুলিপি হয়ে রয়ে যাবে হৃদয়ের মণিকোঠায়। কাব্যে ভালোলাগা।
শুভকামনা প্রিয় কবি ভাইকে।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৪৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও ভালোলাগায় অশেষ কৃতজ্ঞতা। নিরন্তর শুভকামনা ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.