নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চিন্তাশীল মানুষ হওয়ার চেষ্টায় আছি

সাড়ে চুয়াত্তর

আমার লেখার মাঝে আমার পরিচয় পাবেন

সাড়ে চুয়াত্তর › বিস্তারিত পোস্টঃ

কমলাকান্তের কৃষ্ণ কন্যা (শব্দের ব্যবহার ও বাক্য গঠন চর্চার উপর পোস্ট)

০৭ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:৫৯


শুধুমাত্র নির্দিষ্ট কোনও অক্ষর দিয়ে শুরু শব্দাবলি ব্যবহার করেও ছোট কাহিনী তৈরি করা যায় তার একটা উদাহরণ নীচে দেয়া হোল। এটা একই সাথে শিক্ষণীয় এবং আনন্দদায়ক।

কাঠুরিয়া কমলাকান্ত কষ্ট করিয়া কাঠ কাটিয়া কামাই করে। কমলাকান্তের কৃষ্ণবর্ণ কেশযুক্ত কৃষ্ণকায় কিন্তু কমনীয়, কোকিল কণ্ঠি কন্যা কুমুদিনী কল্পনা কুমারী কুঁড়েঘরের কাছে কাপড় কাঁচে। কমলাকান্ত কন্যাদানের কথা কল্পনা করিয়া ক্লান্ত, ক্লিষ্ট, কাতরভাবে কাটায় কাল। কমলাকান্তের কালো কন্যার কন্যাদানের কথায় কেউ কেউ কেবলই কানাঘুষা করে। কমলাকান্তের কষ্ট, কাতরতা কন্যা কুমুদিনী কল্পনা কুমারিকে করে কেবলই কুণ্ঠিত। কলিকাতার কবি কল্লোল কুমার কিরণ কমলাকান্তের কালো কেশযুক্ত কৃষ্ণকলি কন্যা কুমুদিনী কল্পনা কুমারিকে কায়মনোবাক্যে কামনা করিয়া কবিতায় কাটায় কাল। কার্তিকেই কমলাকান্ত কন্যাদান কার্যনিষ্পত্তি করিল। কন্যাদান কার্যসাধন করিয়া কালান্তরে কাঠুরিয়া কমলাকান্ত কষ্ট করিয়া কাটায় কাল কাঠ কাটিয়া, কন্যার কল্পনায়।

মন্তব্য ৫৫ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৫৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:১৭

শায়মা বলেছেন: ক ক ক ক ক ক ক এরপর খ!!! :)

০৭ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:২৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: খ দিয়ে বানানো মনে হয় কঠিন হবে। যে অক্ষরে ক্রিয়া পদ বেশী থাকে সেটাতে সুবিধা। ধন্যবাদ ক ক ক ক ক ক ক করার জন্য।

২| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:২৬

ইসিয়াক বলেছেন: বাহ!

০৭ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:৩০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। মন্তব্যে মনে হচ্ছে আনন্দ পেয়েছেন। ব্লগে ঝগড়া ঝাটি করার চেয়ে আনন্দের চেষ্টা মনে হয় ভালো।

৩| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্লগে কি ঝগড়াঝাটি সমস্যা কি লেগেই আছে?

০৭ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:৩৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: না। আপাতত মনে হয় কোনও ঝগড়া ঝাটি নাই। ব্লগ শান্তিময় হোক এই কামনা করছি। ধন্যবাদ।

৪| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:৪২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ চাঁদগাজি - আপনাকে ছাড়া ঝগড়া জমে না। কাজেই ঝগড়া শুরু হলে অবশ্যই সেটাতে আপনাকে জড়ানোর সুযোগ দেয়া হবে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে।

৫| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:৪৫

ইসিয়াক বলেছেন:






অনুপ্রাস
অনু শব্দের অর্থ পরে বা পিছনে আর প্রাস শব্দের অর্থ বিন্যাস, প্রয়োগ বা নিক্ষেপ। একই ধ্বনি বা ধ্বনি গুচ্ছের একাধিক বার ব্যবহারের ফলে যে সুন্দর ধ্বনিসাম্যের সৃষ্টি হয় তার নাম অনুপ্রাস। অনুপ্রাস নানাভাবে তৈরি হয়। সাধারণত শব্দের আদি, মধ্য ও অন্তে (শেষে) অনুপ্রাস থাকে।
বৈশিষ্ট্য
এর মূল বৈশিষ্ট্য গুলো হলো:

এতে একই ধ্বনি বা ধ্বনি গুচ্ছ একাধিক বার ব্যবহৃত হবে।
একাধিক বার ব্যবহৃত ধ্বনি বা ধ্বনি গুচ্ছ যুক্ত শব্দগুলো যথাসম্ভব পরপর বা কাছাকাছি বসবে।
এর ফলে সৃষ্টি হবে একটি সুন্দর ধ্বনি সৌন্দর্যের।
যেমন-

কুশল কামনা কর কুসঙ্গ করিয়া (ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত)
– এখানে ‘ক’ ধ্বনি পাঁচবার এসেছে যা অলঙ্কার অনুপ্রাস।

কুলায় কাপিছে কাতর কপোত দাদুরি ডাকিছে সঘনে
এখানে ‘ক’ ধ্বনি পাঁচবার এসেছে যা অলঙ্কার অনুপ্রাস।

গুরু গুরু মেঘ গুমরি গুমরি গরজে গগনে গগনে (রবীন্দ্রনাথ)
এখানে ‘গ’ ধ্বনি আটবার এসেছে যা অলঙ্কার অনুপ্রাস।
প্রকারভেদ
বাংলায় অনুপ্রাস বিভিন্ন ধরনের হয় । অন্ত্যানুপ্রাস, মধ্যানুপ্রাস, আদ্যানুপ্রাস, বৃত্ত্যনুপ্রাস, ছেকানুপ্রাস, শ্রুত্যনুপ্রাস ইত্যাদি।

অন্ত্যানুপ্রাস
কবিতার এক চরণের শেষে যে শব্দধ্বনি থাকে অন্য চরণের শেষে তারই পুনরাবৃত্তিতে যে অনুপ্রাস অলঙ্কারের সৃষ্টি হয় তার নাম অন্ত্যানুপ্রাস। অর্থাৎ কবিতার দু’টি চরণের শেষে যে শব্দধ্বনির মিল থাকে তাকেই অন্ত্যানুপ্রাস বলে। একে অন্ত্যমিলও বলা হয়ে থাকে। যেমন: দিনের আলো নিভে এলো সূর্যি ডোবে ডোবে, আকাশ ঘিরে মেঘ টুটেছে ছাঁদের লোভে লোভে। (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) – এখানে ‘ডোবে’ আর ‘লোভে’র অন্ত্যমিল তাই এটি অলঙ্কার অন্ত্যানুপ্রাস।

গড়াগড়ি দিয়ে কাঁদে কচি মেয়ে ফাতিমা ‘আম্মা গো, পানি দাও, ফেটে গেল ছাতি মা’ …নজরুল

উচ্চ কন্ঠে উঠিল হাসিয়া তুচ্ছ ছলনা গেল সে ভাসিয়া চকিতে সরিয়া নিকটে আসিয়া …রবীন্দ্রনাথ


মধ্যানুপ্রাস
কাব্যের একই চরণের মধ্যে যে ধ্বনিগুচ্ছের যে মিল থাকে তাকেই মধ্যানুপ্রাস বলে।

চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা। (জীবনানন্দ দাশ)

এখানে 'তার', কবে'কার', অন্ধ'কার', বিদি'শার' মধ্যানুপ্রাস হিসাবে ব্যবহৃত হয়েছে।


আদ্যানুপ্রাস
কবিতার দুই চরণের আদিতে যে মিল, তাই আদ্যানুপ্রাস।

বাবুদের তাল-পুকুরে হাবুদের ডাল-কুকুরে। (কাজী নজরুল ইসলাম)

এখানে 'বাবুদের' এবং 'হাবুদের' যে মিল সেটাই আদ্যানুপ্রাস।


বৃত্ত্যনুপ্রাস
একটি ব্যঞ্জনধ্বনি একাধিকবার ধ্বনিত হলে, বর্ণগুচ্ছ স্বরূপ অথবা ক্রম অনুসারে যুক্ত বা বিযুক্ত ভাবে বহুবার ধ্বনিত হলে যে অনুপ্রাসের সৃষ্টি হয় তাকে বলা হয় বৃত্ত্যনুপ্রাস। যেমন: সাগর জলে সিনান করি সজল এলোচুলে। (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) – এখানে একক ব্যঞ্জন ‘স’ পরপর তিনবার ও ‘ল’ পরপর চারবার পুনরাবৃত্তি হওয়ায় এটি অলঙ্কার বৃত্ত্যনুপ্রাস।

মানুষের মনীষার মঞ্জুষার, মুগ্ধতার মহিমার- মৌনতাবাহক (আবুল হাসান (‘ম’ ৭ বার আবৃত্ত)

হবে সে সূর্যের সেবাদাসী (শামসুর রাহমান)

বাঙালি কৌমের কেলি কল্লোলিত কর কলাবতী (আল মাহমুদ)


ছেকানুপ্রাস
দুই বা ততোধিক ব্যঞ্জনধ্বনি যুক্ত বা বিযুক্ত ভাবে একইক্রমে মাত্র দু’বার ধ্বনিত হলে যে অলঙ্কারের সৃষ্টি হয় তার নাম ছেকানুপ্রাস। একে শ্রুত্যনুপ্রাস, লাটানুপ্রাস, মালানুপ্রাস, গুচ্ছানুপ্রাস, আদ্যানুপ্রাস বা সর্বানুপ্রাস হিসেবেও চিহ্নিত করা হয়ে থাকে। মনে রাখা দরকার যে একক ব্যঞ্জনে কোন ক্রমেই ছেকানুপ্রাস হয় না। উল্লেখ্য যে, এ ধরনের অনুপ্রাসের বাস্তব ব্যবহার বাংলায় খুব বেশি দেখা যায় না। যেমন: করিয়াছ পান চুম্বন ভরা সরস বিম্বাধরে। (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) – এখানে যুক্ত ব্যঞ্জন ‘ম্ব’ একের অধিকবার ক্রমানুসারে ধ্বনিত হয়েছে চুম্বন ও বিম্বাধরে এর মধ্যে, তাই এটি অলংকার ছেকানুপ্রাস।

আরও কিছু উদাহরণ: অন্ধ হলে কি প্রলয় বন্ধ থাকে? (সুধীনদত্ত)

একমাত্র গোধূলীবেলায় সবকিছু বারাঙ্গনার মত রাঙ্গা হয়ে যায় (শহীদ কাদরী)

নিন্দাবাদের বৃন্দাবনে ভেবেছিলাম গাইব না গান (নজরুল)

সাপের অঙ্গের মতো ভঙ্গি ধরে টান মারে মিছিলে রাস্তায় (আলা মাহমুদ)


শ্রুত্যনুপ্রাস
বাগযন্ত্রের একই স্থান থেকে উচ্চারিত যে সব ব্যঞ্জনধ্বনি শ্রুতিমধুর অনুপ্রাস সৃষ্টি করে তাকে শ্রুত্যনুপ্রাস বলে।

চিরদিন বাজে অন্তর মাঝে। (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)

এখানে 'বাজে' এবং 'মাঝে' মিলে শ্রুত্যনুপ্রাসের সৃষ্টি করেছে।

০৭ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ইসিয়াক ভাই অনেক মূল্যবান জিনিস শিখতে পারলাম আপনার মন্তব্য থেকে। শব্দ আর বাক্য নিয়ে কবি, লেখকরা অনেক রকম গবেষণা করেছেন। আমাদেরকেও ভালো লেখা লিখতে হলে আগের এই পণ্ডিত ব্যক্তিদের লেখা থেকে শিখতে হবে। আপনি কষ্ট করে এগুলি জোগাড় করেছেন তাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আশা করি ব্লগের সবাই উপকৃত হবে।

৬| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৬

তারেক ফাহিম বলেছেন: ককককককককককককক
সব ক :)

০৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:২৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: জী আপনাদের আনন্দ দেয়ার চেষ্টা আর কি। আশা করি মজা পেয়েছেন। স্মিত হাসি যুক্ত মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৭| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩২

ঢুকিচেপা বলেছেন: বেশ বেশ চলতে থাকুক।
নতুন জিনিস পড়া হচ্ছে।

শুভেচ্ছা রইল।

০৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:২৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: উৎসাহ দেয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। তবে এগুলি চালিয়ে যাওয়া আসলে কঠিন কাজ।

৮| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩২

পদ্মপুকুর বলেছেন: কাই, কেইটা কি কিনিস?
বাংলা অনুবাদ: ভাই এইটা কি জিনিস?

০৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৩৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: পদ্ম পুকুর ভাই এটা সামান্য বিনোদনের ব্যবস্থা আর কি। আশা করি আনন্দ পেয়েছেন। অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

৯| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:০৮

মিরোরডডল বলেছেন:



চমৎকার !!!!

আরও মজার হচ্ছে পদ্মের কমেন্ট :)
কাই, কেইটা কি কিনিস?

হা হা হা হা হা...... =p~

০৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৩৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: উৎসাহপূর্ণ মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। পদ্ম পুকুর ভাই সব সময়েই ভালো কমেন্ট করেন।

১০| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:২৩

মৌরি হক দোলা বলেছেন: আপনি জিনিয়াস ভাই!!!!!!! B-)

০৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৫৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: লজ্জা দিবেন না। আমাকে বড় জোর একজন ভালো পাঠক বলতে পারেন। আপনার উপন্যাসের নতুন পর্ব পড়েছি। এটা জমে উঠেছে। আমি কিছু মন্তব্য করবো ৩ দিন পর ইনশাল্লাহ।

১১| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৪৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর !

০৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৫৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: উৎসাহ দেয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

১২| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:



স্যরি, এগুলো কিশোরদের কাজকর্ম

০৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:১১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি চির কিশোর। উৎসাহ দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।

১৩| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:২৭

সাইন বোর্ড বলেছেন: এই বার ঠিক আছে । ক দিয়ে শুরু করেছেন, এরপর খ গ ঘ ঙ.... আসতেই থাকবে ।

বেশ কয়েক বছর আগে আমি এটা শুরু করেছিলাম, অবশ্য সেটা ছিল কবিতা বা ছড়ার মতো করে । একই অক্ষর আবার ছন্দ মিলানো । মাথা ঘুরে যেত, কিছুদূর যাওয়ার পর বাদ দিয়েছি ।

শুভ কামনা রইল ।

০৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:১২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি আমার গুরু। আপনার আশীর্বাদ একান্ত প্রয়োজন।

১৪| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:০১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: চমৎকার

০৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:১৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি চমৎকার বলেছেন তার মানে আপনিও আমার মত একজন কিশোর। কারণ এগুলি নাকি কিশোরদের কাজ কর্ম এ কথা ব্লগের একজন বয়স্ক মনিষী বলেছেন। ওনার মন্তব্য শিরোধার্য। নইলে বিপদ আছে।

১৫| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: ওরে বাবা।
ছোট পোষ্ট তবে লিখতে নিশ্চয়ই অনেক সময় লেগেছে।

০৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:১৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বাবার নাম নেয়ার জন্য ধন্যবাদ। তবে কোন বাবা আমি জানি না। আমার একঘণ্টার মত লেগেছে। অফিস ফাঁকি দিয়ে লিখেছিলাম।

১৬| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:২৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এটা খুব কষ্টের কাজ। খুব ট্যালেন্টেড, হার্ড ওয়ার্কিং, এবং ধৈর্যশীল না হলে এটা কারো পক্ষে লেখা সম্ভব না।

আমি প্রায় ৩০ বছর ধরে ট্রাই করছি এটা নিয়ে - কিন্তু যুঁতসই পরের লাইন পাচ্ছি না - আমার বাবার খাবার দাবার সাবাড় করে কে?

০৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৪২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সোনা বীজ ভাই আপনি ঠিক বলেছেন এটা কষ্টের কাজ। এই চর্চার মধ্যে অনেক কিছু শেখার আছে। বিশেষ করে যারা লেখালিখি করে। কিন্তু ব্লগে সবাই বুঝছে না। ভাবছে এটা এক ধরনের তামাশা। আমি তামাশা করি না। আপনার দেয়া লাইনটা চেষ্টা করলাম নীচের মতঃ

আমার বাবার খাবার দাবার সাবাড় করে কে
তোমার আমার খাবার দাবার আহার করে যে

১৭| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৫১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ সোনাবীজ ভাই -

অথবা;

আমার বাবার খাবার দাবার সাবাড় করে কে
আমার দাদার খাবার দাবার আহার করে যে

১৮| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১১:৫৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: বেশ ভালো হয়েছে দাদা। বেশ ভালো। চলুক..

বি.দ্র. ইসিয়াক বলেছেন: অনুপ্রাস........
এই অংশটুকু কপি করি। কিন্তু উল্লেখ নেই।

ক নিয়ে আরো ২ খানা আছে.....


কলিকাতার কবিভাবাপন্ন, কাব্যানুরাগী কানাই কর্মকারের কোমলকন্ঠি-কাজলাঞ্জন কনিষ্ঠা কন্যা কাকলী কর্মকার, কপাল কুঞ্চিত করিয়া কঙ্কন কচলাইয়া কচলাইয়া, কাকা কেদার কর্মকারকে কানে কানে কোমল কন্ঠে কহিলো-
কাকা, কুঞ্জে কৃষ্ণ-কালো কোকিল কাকুতি করিতে করিতে কুহু কুহু করিলেও কলিকাতার কতিপয় কালো কাক, কোকাইতে-কোকাইতে কোন কারণে, কুলক্ষণে কা-কা করে?
কাকেরা কা-কা করিয়া কাকে কাকা কহিতেছে?
কুহেলী কালো কাকেদের কাকাবা কে?

কটুভাষী, কৃপণ কেদার কাকা কটাক্ষে কটমট করিয়া কহিলেন- কন্যা, কপাল কুঞ্চিত করিতেছো কেনো? কোকিল কুহু কুহু করিলেও কাক কা-কা করিবেই, কেনোনা কা-কা করাই কাকের কাজ, কাজেই কাক কা-কা করে। ক্লিষ্ট-কপট-কটু কণ্ঠি কালো কাকের কপালে কা-কা করাই কঠিন কর্তব্য।
কাকেদের কাকা কোনো কালেই কেহনা।

সূত্র : পরিবর্তন ও পরিবর্ধনে নিজ


কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী কলেজের কনিষ্ঠ কেরাণী কার্তিক কুমার কর্মকারের কোকিল কন্ঠী কন্যা কপিলা কর্মকার কাশিতে কাশিতে করুণ কন্ঠে কমল কাকাকে কহিল-

"কাকা, কড়ই কাঠের কেদারা কিংবা কারখানার কাপড় কেনাকাটায় কৃষাণীরা কিছুটা কৃচ্ছতা করিলেও কলকাতার কিশোরী কন্যাদের কাছে কুষ্টিয়ার কুচকুচে কালো কাতান কাপড়ের কদর কল্পনাতীত। কীর্তিমান কতিপয় কলাকুশলী কিংবা কিশোর কবিরাও কালি-কলমের কল্যাণে- কদরের কিছু কার্যকর কথা কৌশলে, কখনো কবিতার কিতাবে, কখনো 'কালের কন্ঠ' কাগজের কলামে কহিয়াছেন।

কিন্তু কাকা, কষ্মীনকালে কেউ কী কখনো কহিয়াছেন? কী কারণে, কিসের কারসাজিতে, কেমন করিয়া কোথাকার কোন কাশ্মিরী কম্বল কিংবা কর্ণাটকের কমলা কাতানের কাছে কালক্রমে কুলীন কূলের কায়িক কৃষাণীদের কাঙ্খিত কালজয়ী কারুকার্যময় কাতান কাপড়ের কদর কমিল"?

কাজে-কর্মে কুশীলব কিন্তু কেবলই কৌতুহলী কপিলা কর্মকারের কঠিন কথায় কিঞ্চিত কর্ণপাত করিয়া ক্লান্ত কাকা কুষ্টিয়ার কিংবদন্তি কালো কাতানের ক্রমেই কদর কমার কয়েকটি কারণ কোমল কন্ঠে কপিলার কানে কানে কহিলেন। কৃষ্ণকায় কাকাকে কাপড়ের কষ্টের কিচ্ছা কাহিনী কহিয়া কপিলা কর্দমাক্ত কলস কাঙ্খে করিয়া কালোকেশী কাকিকে কহিল

"কাবেরী কোলের কেয়া-কুঞ্জে কোয়েলের কলকাকলি কিংবা কেতকী কদম কুসুম কাননে কোকিলের কন্ঠে কুহু কুহু কুজনের কতই কারিশমা! কিন্তু কাকী, কদর্য কাক কী কারণে কর্কশ কন্ঠে কানের কাছে কেবল কা-কা করে"?

কাঁচের কংকন করিয়া কিংকর্তব্যবিমূঢ় কাকী কিলানো কাঁঠালের কদলি কচলাইতে কচলাইতে কহিলেন- "কুৎসিত কেতাদুরস্ত কাকের কাজই কা-কা কলরবে কোলাহল করিয়া কেরামতির কৃতিত্ব কুড়ানো"।

সূত্র : সংগৃহীত

০৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১২:৪১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ পগলা জগাই -
কোকিলকে কেউ কৃতজ্ঞ কখনই কহিবে কও? কাকের কক্ষে কিশোর কাল কাটাইয়া কাককে করে কলঙ্কিত। কলিকাতার কানাই কর্মকারের কোমল কণ্ঠি কনিষ্ঠা কন্যা কাকলি কর্মকার কলিকাতার কতিপয় কালো কাকের কা কা কলরবে কোঁকানোতে ক্লান্ত কেন কও? কলিকাতার কেউ কেউ কাকের কা কা কেও কদর করে। কুঞ্জে কৃষ্ণ-কালো কোমল কণ্ঠের কোকিলের কুহু কুহু, কখনও কখনও কিঞ্ছিত ক্লান্তিকর কেউ কেউ কহেন। কাকের কাজ কাকে করিবে। কাকলি কর্মকার কটাক্ষ করার কে।

১৯| ০৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১২:৩০

কল্পদ্রুম বলেছেন: ব্লগে একটি আর একটি লেখা পড়েছিলাম।সেখানে সব শব্দ শুরু হয়েছিলো প দিয়ে।এখানে ক দিয়ে।বেশ মজার বিষয়টা।আর কোন অক্ষর দিয়ে এমন লেখা যেতে পারে?

০৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১২:৪৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এ ধরনের লেখার উদ্দেশ্য শব্দের প্রয়োগ ও বাক্য গঠন চর্চার জন্য। সাথে কিছু মজা আর আনন্দ। আমার মনে হয় যে অক্ষরে ক্রিয়া পদ বেশী আছে সেই অক্ষরগুলি এ ধরনের লেখার জন্য উপযুক্ত। বাকি গুলি নিয়ে আসলে চেষ্টা করিনি এখনও। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

২০| ০৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১:৪৫

আজাদ প্রোডাক্টস বলেছেন: কামাল করলেন

০৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ২:৪৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কি কথা কহিলেন! কর্তব্য করিলাম কেবল।

২১| ০৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ২:৪৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ পগলা জগাই
কপিলা কর্মকারের কাকী ক্লান্ত কণ্ঠে কহিল কুষ্টিয়ার কাতান কাপড়ের কদর কমিয়াছে কে কয়? কুমিল্লার কলাতলির কুলিন কুলের কতিপয় কুচ কুচে কালো কায়িক কিশানি, কীর্তিমান কতিপয় কলাকুশলী, কেতাদুরস্ত কিন্তু কুৎসিত কিশোর কবিরা কর্ণাটকের কাতান কাপড় কিংবা কাশ্মীরী কম্বল কিনিয়া কাদিতেছে ক্লান্তিতে, কষ্টে কপাল কুঁচকাইয়া। কুষ্টিয়ার কাতান কাপড়ের কার্যকর কৌশলের কল্যাণে কর্ণাটকের কাতান কুপকাত। কিশোরগঞ্জের কটিয়াদি কলেজের কনিষ্ঠ কেরানী কার্ত্তিক কুমার কর্মকারের কোকিল কণ্ঠি কন্যা কপিলা কর্মকারের কৃষ্ণকায় কাহিল কাকী কর্দমাক্ত কলস কাঁখে করিয়া কর্ণাটকের কাতানের কদর কমাতে কালো কেশী কন্যা কমলাকে কর্কশ কণ্ঠে কাঁঠালের কদলি কচলাইতে কচলাইতে কহিল ‘কুষ্টিয়ার কাতান কাপড়ের কদর কমা কল্পনাতীত’।

২২| ০৮ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১০:৫৪

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
বাহ প এর পর ক দিয়ে দারুন কথামালা।

কমলা কান্তের কথামালার কারুকার্যে কল্পনাময় কাব্যে কৃতজ্ঞতা।

০৮ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:২৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কাঙ্ক্ষিত, কান্তিময় কাব্যের কথাই কহিয়াছে কিন্তু।

২৩| ০৮ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৫০

পদ্মপুকুর বলেছেন: পাগলা জগাই তো পুরাই ব্যারাছ্যাড়া বাঁধায়া দিছে..

০৮ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:০০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ঠিক বলেছেন। বিনোদন আর জ্ঞান চর্চা একসাথে চলছে।

২৪| ১০ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:১৭

জুন বলেছেন: কা কাকা কাক কাকি :(
সত্যি অসাধারণ আমি জীবনেও পারবো না না না।। তিনটা না কেন দিলাম জানেন? কারন এর আগের পোস্টে শেষ লাইনে না শব্দটি আসে নাই। তাই এইখানে লিখলাম আর এখানে যদি না আসে তারজন্য একটা এক্সট্রা :`>

১০ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:৩৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আশা করি মজা পেয়েছেন পোস্টে। তবে এই ব্লগে আপনি সহ অনেকেই একটু চেষ্টা করলেই এ রকম লেখা লিখতে পারবেন আমার বিশ্বাস। আমার মত নাচিজ পারলে অনেকেই পারবেন। ২৪ জন মন্তব্যকারীর মধ্যে মাত্র একজন এই কাজকে বালখিল্য কাজ বলেছেন, বাকিরা আশাতীত ভালো মন্তব্য করেছেন। সেই পোস্টে কষ্ট পেয়েছি। কারণ আনন্দ দেয়া এবং শব্দ প্রয়োগ ও বাক্য গঠন চর্চার বিকাশের উদ্দেশ্যে লেখাটা অনেক মাথা খাটিয়ে সময় নিয়ে তৈরি করতে হয়েছে। অনেক পরিশ্রম করে ভালো উদ্দেশ্য নিয়ে লেখায় কেউ যখন নেতিবাচক মন্তব্য করে তখন মনে হয় এর চেয়ে হাসি, তামাশা আর ইয়ার্কি ভরা বা রাজনৈতিক গাল-গপ্পের উপর পোস্ট দিলেই পারতাম। সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

২৫| ১০ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:৩৪

রাতুল_শাহ বলেছেন: ক এর কি ক্রিয়াপদ বেশি?

১০ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:৫০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। খ অক্ষর দিয়ে চেষ্টা করছিলাম। অভিধানে খ দিয়ে বেশী ক্রিয়া পদ পেলাম না। খ এর চেয়ে ক তে ক্রিয়া পদ বেশী। অন্যান্য বর্ণ নিয়ে এখনও কাজ করিনি তাই বলতে পারছি না। ক দিয়ে যত তাড়াতাড়ি করতে পেরেছি খ দিয়ে মনে হয় পারা যাবে না।

২৬| ১০ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:১৬

রাকু হাসান বলেছেন:


ক দিয়েই একটি লেখা লিখে ফেললেন!! ভাবছি ,কেমন শব্দ ভাণ্ডার থাকলে এটা সম্ভব । শুভকামনা রইল। :)

১০ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:৩৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। নিজে শেখা ও অন্যকে শিখতে অনুপ্রাণিত করার জন্য পোস্টটা দিয়েছি। লেখাটা উপভোগ করার জন্য ধন্যবাদ।

২৭| ১১ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৪৭

মুক্তা নীল বলেছেন:
ভাই ,
চমৎকার হয়েছে আপনি আসলেই জিনিয়াস।
কি কথা কহিব কত কথাই কহিলেন কমলাকান্তের ....
খুব আনন্দ পেলাম পড়ে, শুভেচ্ছা রইলো ।

১১ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৫৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বোন,
লজ্জা দিবেন না। আসলে ভাষা শেখা একই সাথে বিনোদনের উদ্দেশ্যে এই পোস্ট। আনন্দ পেয়েছেন জেনে মনে হোল শ্রম সার্থক হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে।

২৮| ১৫ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:৫৯

মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো আপনার ভাষাশৈলি ও তার উপস্থাপনা। সুন্দর গল্প হয়েছে।

১৫ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:০৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

২৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৩৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: এ পোস্টটা কি সংগৃহীত, নাকি আপনার গবেষণার ফসল? প্রশ্নটা এজন্য জিজ্ঞেস করছি যে ঠিক এটা না হলেও এ ধরণের পোস্টকে ফেসবুকে ঘোরাঘুরি করতে দেখেছি। যদি এটা আপনার গবেষণালব্ধ হয়ে থাকে, তবে মৌরি হক দোলা'র মত বলতেই হয়, "আপনি জিনিয়াস ভাই!!!!!!"

ইসিয়াক এর জন্য স্পেশাল থ্যাঙ্কস র'লো, অনুপ্রাস নিয়ে ৫ নং মন্তব্যে একটি নাতিদীর্ঘ আলোচনা উপস্থাপনের জন্য। তার এ মন্তব্যটি থেকে অনেক কিছু জানা হলো।

১২ ও ১৬ নং প্রতিমন্তব্যদুটো ভালো লেগেছে, চমৎকার! মুক্তা নীলও খানিক চেষ্টা করেছেন, তার এ প্রয়াসের জন্য তাকে সাধুবাদ জানাচ্ছি। পাঠকের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে আপনার এ ছোট পোস্টটাও সফল হয়েছে বলা যায়, এজন্য আপনাকেও অভিনন্দন!

১৯ শে মে, ২০২২ রাত ৮:৪৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই পোস্টটা সম্পূর্ণই আমার নিজের চেষ্টায় তৈরি করা। সংগৃহীত না। আমি ফেইসবুক ব্যবহার করি না। তাই সেখানে কেউ যদি নকল করে থাকে সেটা আমার পক্ষে জানা সম্ভব না। আপনি আর মৌরি হক দোলার প্রশংসা অবশ্যই ভালো লেগেছে। তবে আমি জিনিয়াস কোন কালেই ছিলাম না এবং ভবিষ্যতেও হওয়ার সম্ভবনা দেখি না। আমি আমার জীবনের বেশীরভাগ বিষয়ে গড় মানের এবং অনেক ক্ষেত্রে গড়েরও নীচে।

ইসিয়াক ভাইয়ের মন্তব্য থেকে অনেক কিছু শিখলাম।

অনেক ধন্যবাদ আপনার অনুপ্রেরণামুলক মন্তব্যের জন্য। যান্ত্রিক ত্রুটির জন্য আপনার মন্তব্যের বার্তা আমার কাছে আসে নাই। তাই উত্তর দিতে দেরী হোল। এই কারণে দুঃখ প্রকাশ করছি। আপনার জন্য শুভকামনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.