নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিদেশী একটা সাইটে (quora.com) পশ্চিমের কিছু সাংস্কৃতিক বিবর্তন সম্পর্কে একজন পশ্চিমা লেখিকার লেখা পড়লাম। লেখাটি ১৯০০ সালের পাশ্চাত্যের কোনও মানুষ পশ্চিমের দেশগুলির এখনকার যে কাজ-কর্ম বা সংস্কৃতিগুলি দেখলে আঁতকে উঠত সেই বিষয়গুলি সংক্রান্ত। লেখাটি ভালো লাগলো তাই শেয়ার করছি নিজের মত করে। আসুন ব্যাপারগুলো ছবির মাধ্যমে বোঝার চেষ্টা করি।
১।১৯০০ সালের তুলনায় বর্তমান মেয়েদের সংক্ষিপ্ত পোশাক
২। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় নারী
৩। সাদা আর কালো মানুষের প্রেম ভালবাসা
৪। বিয়ের আগে লিভ টুগেদার
৫। একরাতের ভালবাসা
৬। সমকামীদের স্বাধীনতা
৭। বিয়ের আগেই সন্তান গ্রহণ
৮। গৃহস্থালি কাজে পুরুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহন বৃদ্ধি
৯। পর্ণগ্রাফি
১০। চিরকুমার ও চিরকুমারীর সংখ্যা বৃদ্ধি
ওনাদের অনুসরণ করতে হবে, কি বলেন। কার কোনটা পছন্দ বলেন দেখি।
১১ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:১৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: প্রথম মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ট্রেন ধরতে হবে বুঝেশুনে। তবে আমরাও কিন্তু কম যাই না তলে তলে।
২| ১১ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:২২
মুক্তা নীল বলেছেন:
ভাই ,
চিরকুমার ও চিরকুমারীর সংখ্যা বৃদ্ধি এরা আসলেই চিরসুখী ।
১১ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:২৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার রসবোধের প্রশংসা না করে পারছি না। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
৩| ১১ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৩১
নেওয়াজ আলি বলেছেন: পিট এবং জোলি আবার একসাথে হবে তাদের ছয় সন্তানের জন্য
১১ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৩৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: হিল্লা বিয়ে না করে কি ভাবে একত্রিত হবে? হিল্লা বিয়ের সিস্টেম না জানলে আমাদের কাছ থেকে শিখতে পারে। সাংস্কৃতিক আদান প্রদান আর কি।
৪| ১১ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:০৪
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আমি চিরকুমার থাকতে চেয়েছিলাম। পশ্চিমাদের মতো উদ্দাম (উদামও বলতে পারেন) জীবন কাটাতে চেয়েছিলাম। কিন্তু মায়ের জন্য হলো না। মা আমাকে বিয়ে দিয়ে সর্বনাশ করে দিলেন।
১১ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:১০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মায়েরা সবসময় সন্তানের ভাল চান। আপনার মাও মনে হয় খারাপ করেন নি।
৫| ১১ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
একটা সময়ে মানুষ সমাজ এক ধরণের জীবন যাপন করবেন; এর পেছনে হাজারো ফ্যাক্টর কাজ করছে।
১১ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৪০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি ঠিক বলেছেন। সমাজের বিবর্তন পূর্বানুমান করা খুব কঠিন।
৬| ১১ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৪১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এগুলো দেখে তারা আঁতকে ওঠে? ১০০ বছর আগেও যে তারা খুব কঞ্জারভেটিভ ছিল, ব্যাপারটা তেমনও না। তবে, এ বিবর্তন থেকে তাদের রিয়ালাইজেশন আসতে শুরু করেছে সোশ্যাল রি-স্ট্রাকচারিঙের ব্যাপারে। ফ্যামিলি বন্ডিং একটা পিসফুল ফ্যামিল লাইফ লিড করার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। তাদের বর্তমান সমাজ ব্যবস্থায় তার অভাব খুব প্রকট হয়ে পড়ছে। বিয়ে ছাড়া সন্তান, যখন তখন ডিভোর্স, বৃদ্ধ বয়সে মা-বাবা কে কোথায় থাকে তার হদিস না থাকা, সাবালক হয়ে যাওয়ামাত্রই পূর্ণ স্বাধীনতা ভোগ করা, ইত্যাদির কুফলগুলো তাদেরকে নতুন করে ভাবতে বাধ্য করছে।
আমরা তো অন্ধভাবেই তাদের অনুসরণ করি। অনেক ক্ষেত্রে তাদের দেখাদেখি কয়েক ডিগ্রি বাড়াইয়া দিতেও কসুর করি না। আমাদের বিবর্তন আমাদের মৌলিক বিবর্তন না, নকল অনুকরণের প্রভাব।
পোস্টে ভালো লাগা।
১১ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১১:১০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ঠিক বলেছেন। অন্ধ অনুকরন করার দরকার নাই। ওদের অনেক কিছু ভালো সেগুলি গ্রহণ করি আর যেগুলি আমাদের সমাজে আনা ঠিক হবে না সেগুলি এড়িয়ে চলি। না বুঝে নকল, অনুকরন কল্যাণকর হবে না। একটা গানের কলি মনে পড়ছে;
We all know that people are the same wherever you go,
There is good and bad in everyone.
And we learn to live, we learn to give each other
What we need to survive, together alive.
- Ebony and Ivory - Paul McCartney and Stevie Wonder
৭| ১১ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১১:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: সব কিছু বদলায়। সমাজ রাষ্ট্র। সবচেয়ে বেশি বদলায় মানুষ।
১১ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১১:২৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মানুষ নিয়েই সমাজ ও রাষ্ট্র। মানুষ যদি না বদলাত তবে সমাজ ও রাষ্ট্রও বদলাত না।
৮| ১২ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১:০৬
রাকু হাসান বলেছেন:
নিজ সংস্কৃতিই বেস্ট । এসব পছন্দ করি না । নিজের টা নিয়ে থাকতে চাই। তবে বাস্তবতা হচ্ছে। আরও ব্যাপকভাবে এগেুলো আমাদের সংস্কৃতিতে প্রবেশ করবে বলে আমার ধারণা। প্রযুক্তি ও বিশ্বায়নের যুগে পাপবোধ কমেছে মানুষের । তাই নিজ সংস্কৃতি তোয়াক্কা না করে এগুলো করছে।
১২ ই জুলাই, ২০২০ রাত ২:১০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: রাকু হাসান ভাই আপনি ঠিক বলেছেন। আপনার আশঙ্কাও সত্য। আসলে সাংস্কৃতিক আগ্রাসন মোকাবেলার সবচেয়ে বড় হাতিয়ার হোল নিজেদের সংস্কৃতিকে ভালোবাসা। আমাদের সংস্কৃতি অনেক সমৃদ্ধ কিন্তু হীনমন্যতার কারণে আমরা বুঝতে পারি না বা বুঝতে চাই না। এর জন্য জাতিকে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন করে বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে হবে।
৯| ১২ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:১৯
নতুন নকিব বলেছেন:
সংস্কৃতির সংজ্ঞা বোধ হয় ধীরে ধীরে পাল্টে যাচ্ছে! কোনটা সংস্কৃতি, আর কোনটা যে অপসংস্কৃতি- মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি বুঝে ওঠা রীতিমত এখন কঠিন হয়ে উঠেছে! সব গুলিয়ে যাচ্ছে দিনকে দিন! কোনো বিশৃঙ্খল/ উশৃঙ্খল বা অশালীন আচরণকে অন্ততঃ সংস্কৃতি বলা উচিত নয়। তাহলে 'সংস্কৃতি'র বিপরীতে 'অপসংস্কৃতি' বলা হবে কোনগুলোকে? তাই নয় কি?
ধর্মীয় অনুশাসন মেনে স্বকীয়তা এবং শালীনতা বজায় রেখে চলাই হচ্ছে বাঁচার একমাত্র পথ।
আপনাকে স্মরণ করেছিলাম আমার সর্বশেষ পোস্টটিতে। সময় পেলে ঘুরে আসবেন, আশা করছি।
১২ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:৩৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি যথার্থ বলেছেন। আমি পুরোপুরি একমত। আপনার পোস্টটা আমি পড়ছি। আমি কিছু নতুন খোরাক দিব এই ব্যাপারে ইনশাল্লাহ। ওটার উপর পড়াশুনা করছি। ওটা যদি নিশ্চিত হতে পারি তাহলে সেটা আমাদের বিতর্কে সাহায্য করবে। আমি কে কিছু সময় দেন। আমি আপনার পোস্ট নিয়েই কাজ করছি।
১০| ১২ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:২৪
মিরোরডডল বলেছেন:
তিন নাম্বারে খুব সুন্দর একটা মেসেজ আছে যেটা সাপোর্ট করি । নো মোর রেসিজম । নো মোর জাজমেন্টাল । সোল ফর সোল, নট ফর লুক । বিউটিফুল !
আট নাম্বার সাপোর্ট করি । নারী পুরুষ শত্রু নয় বন্ধু । একে অপরের প্রতি রেস্পেক্টফুল হবে, কোঅপারেট করবে । ঘরে বাইরে সব জায়গায় মিলেমিশে সুন্দর টিমওয়ার্ক করবে । ইফ দেয়ার ইজ আ বন্ড বিটুইন টিম, সাকসেস এন্ড হ্যাপিনেস অনিবার্য ।
১২ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:১৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার দৃষ্টিভঙ্গি অনেক উন্নত ও মানবিক। করনাতে কিছু দিন রান্না, কাপড় কাঁচা, ঝারু দেয়া, ঘর মোছা, বাথরুম পরিষ্কার করতে হয়েছে। রান্না ছাড়া বাকি গুলি এখনও করি। এগুলি করে এতদিন পরে বুঝলাম যে আসলে স্ত্রীকে ঘরের কাজে সাহায্য করাটা জরুরী। আগে গুরুত্ব দিতাম না। এই কাজগুলি করার ফলে আমাদের দাম্পত্য জীবন আগের চেয়ে অনেক ভালো হয়েছে। আর প্রেম ভালবাসা মুলত একটা মানবিক ব্যাপারে এতে সাদা কালো বা কোনও কিছুই বাঁধা হওয়া উচিত না। ধন্যবাদ সুন্দর মনখোলা মন্তব্যের জন্য।
১১| ১২ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:২৮
পদ্মপুকুর বলেছেন: পোস্টের শিরোনাম আর লেখক হিসেবে আপনার নাম দেখেপোস্টটা আলোচনামুলক হবে মনে করেছিলাম, কিন্তু ঢুকে দেখি দৃষ্টি আকর্ষণীমুলক হয়ে গেছে। ক্যান জানি মনে হচ্ছে এটা আপনার আগের পোস্টগুলো এবং মন্তব্যর ইমেজের সাথে যাচ্ছে না।
ভালো থাকবেন। শুভ ব্লগিং।
১২ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:৪৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার পর্যবেক্ষণ ঠিক। তবে ছবি নিয়েও অনেক আলোচনা করা যায়। কারণ ছবির অর্থ একটা অবুঝ শিশুও বুঝে। আমি কিছু বাস্তবতা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আমি চোখ বন্ধ করে রাখলেও এটা বাস্তবতা। এখানে আসলে আমি কোনও মতামত দিতে চাইনি বরং মানুষ এগুলি নিয়ে কি ভাবে তা জানার জন্য পোস্টটা দিয়েছি। আমি এশিয়ার বাইরে কখনও যাইনি। তাই এইসব সংস্কৃতির মুখোমুখি হইনি। তাই আমার মতামত খুব গুরুত্বপূর্ণ মনে করিনি। ব্লগে বহু ব্লগার এসবের মধ্যে বাস করছেন। তাদের দৃষ্টিভঙ্গিটা জানলে ভালো হত। কারণ দূর থেকে আমরা আর কতটা জানি। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
১২| ১২ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:২৯
পদ্মপুকুর বলেছেন: তবে হ্যাঁ, ফটোস্টোরি বলেও একটা কথা আছে এবং অলওয়েজ অ্যাকশন এক্সপ্রেসেস মোর দ্যান দ্য ওয়ার্ড...
১২ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:৩৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ঠিক বলেছেন। আসলে ছবি কথা বলে। তুমি কি কেবলই ছবি .........................
১৩| ১৭ ই মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: কেবলমাত্র ২, ৩ আর ৮ সমর্থনযোগ্য।
আপনার "কমলাকান্তের কৃষ্ণ কন্যা (শব্দের ব্যবহার ও বাক্য গঠন চর্চার উপর পোস্ট)" পোস্টটিতে একটা মন্তব্য রেখে এসেছিলাম প্রায় ৫ মাস আগে।
১৯ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার কাছেও মনে হয়েছে ২,৩ আর ৮ সমর্থন যোগ্য।
আমার 'কমলাকান্তের কৃষ্ণ কন্যা' পোস্টে আপনার মন্তব্যের জবাব দিতে দেরী হওয়ার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত। আসলে কারিগরি ত্রুটির কারণে আপনার মন্তব্যের বার্তা আমার কাছে পৌছায় নাই। আমি এখনই পোস্টে গিয়ে উত্তর দিয়ে দিচ্ছি।
আমার এত পুরনো পোস্ট পড়া এবং মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভকামনা।
১৪| ১৭ ই মে, ২০২২ রাত ৮:২৩
নতুন বলেছেন: ১।১৯০০ সালের তুলনায় বর্তমান মেয়েদের সংক্ষিপ্ত পোশাক
পোষাকে স্বাধীনতা এসেছে। ঐখানে পুরু কিন্তু একটা জিনিস জানেন কিনা আমি জানিনা, পশ্চিমে কিন্তু সব মেয়েরা এই রকমের পোষাক পড়ে ঘুরে বেড়ায় না। তারা ঘরে এক রকমের পোষাক পরে, স্কুলে, সপিং মলে, বেড়াতে গেলে, সাগরে বিচে গেলে বিকিনি পরে এমন কি নুড বিচে নগ্ন হয়ে থাকে।
বাংলা দেশের ছবি দেখে বাংলাদেশী নারীদের পোষাক সম্পর্কে ধারনা করা যেমন ঠিক না তেমনি হলিউডি ছবি দেখে ওদের সকল মেয়েদের পোষাক ঐ রকমের ভাবলে ভুল হবে।
এখানে ইউএসএর টাইম স্কয়ারের লাইভ ভিডিও আছে, এখনে দেখতে পারেন বর্তমানে কত ভাগ নারী ঐখানে সল্পবসনে আছে।
২। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় নারী
৩। সাদা আর কালো মানুষের প্রেম ভালবাসা
উপরের দুইটাই খুবই ভালো জিনিস।
৪। বিয়ের আগে লিভ টুগেদার
৫। একরাতের ভালবাসা
১ জনের সাথেই সম্পর্ক থাকা ভালো ঝামেলা কম হয়। বেশি মানুষের সাথে সম্পর্ক কিভাবে ম্যানেজ করে বুঝি না।
৬। সমকামীদের স্বাধীনতা
এটাও খুবই দরকার আছে। কারন সমকামীতা মানুষের চয়েস না, বরং এটা প্রকৃতিগত তাই এর জন্য মানুষকে দায়ী করা ঠিক না।
৭। বিয়ের আগেই সন্তান গ্রহণ
৮। গৃহস্থালি কাজে পুরুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহন বৃদ্ধি
১০। চিরকুমার ও চিরকুমারীর সংখ্যা বৃদ্ধি
৯। পর্ণগ্রাফি
এইটাই সবচেয়ে খারাপ জিনিস এই লিস্টিতে, ভালোবাসা বা যৌনতার সাথে কোন সম্পর্ক নাই। সবই অভিনয় যা বাস্তবের সাথে কখনোই মিলবে না। কিন্তু চাহিদা আছে তাই বিলিওন ডলার ব্যবসা করে যাচ্ছে কিছু মানুষ। এটাতে আসক্তিও খারাপ
১৯ শে মে, ২০২২ রাত ৮:৩৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি সিনেমা দেখে পশ্চিমের মেয়েদের পোশাক নিয়ে লিখিনি। অনেক দেশের আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে গেলেই পশ্চিমের মেয়েদের পোশাকের ধরণ সম্পর্কে ধারণা করা যায়। হাফ প্যান্ট পড়া মেয়ে বিমান বন্দরগুলিতে অনেক দেখা যায়। ভ্রমনের ক্ষেত্রে এটা ওদের জন্য অনেকটাই স্বাভাবিক। যেটা ১২০ বছর আগে ছিল না। অবশ্যই সব মেয়ে শর্টস পড়ে না। তবে শর্টস পড়ে বাইরে বের হয় এমন মেয়ের হার কম না। আমি প্রাচ্যের এক বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী রেজিসট্রারকে হাফ প্যান্ট পড়া অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয়ে দেখেছি অনেক আগে। যদিও প্রাচ্য আর পাশ্চাত্যের অবস্থা এক হবে না। বরং প্রাচ্য অপেক্ষাকৃত রক্ষণশীল। সমুদ্র সৈকতে যায় না এমন পশ্চিমা ছেলে/ মেয়ে দুর্লভ। আর বীচে গিয়ে ওরা বীচের পোশাকই পড়ে। এখন থেকে ১২০ বছর আগে ওরাও বীচে সংক্ষিপ্ত পোশাক পড়তো না। ঠাণ্ডা আবহাওয়ার কারণে সব সময় সংক্ষিপ্ত পোশাক ওরা চাইলেও পড়তে পারে না। ওরা অবশ্যই অফিসে বিকিনি পড়ে না। প্রশ্ন সেটা না। কোন স্থানেই ওরা ১২০ বছর আগে বিকিনি পড়তো না বা পুরো ন্যুড থাকতো না। আমি পোশাকের ক্ষেত্রে ওদের এই বিবর্তনের কথাই বলেছি।
২ আর ৩ অবশ্যই ভালো।
৪ আর ৫ পরিবার প্রথার জন্য হুমকি। যেটা ১২০ বছর আগে প্রকাশ্যে হতো না।
৬ - সমকামিতা প্রকৃতিগত কি না এটা নিয়ে অনেক মতপার্থক্য আছে। তাছাড়া কিছু অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড আছে যেগুলির পিছনে জিনেটিকালি কারণ থাকে। অনেকের শরীরে কিছু জীন আছে যেগুলি অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে ভুমিকা রাখে। তাই বলে সেই অপরাধীকে তো মাফ করে দেয়া যায় না।
https://www.bbc.com/news/science-environment-29760212 এই লিঙ্কটা দেখতে পারেন।
৭ নম্বর পরিবার প্রথাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে।
৮ - ভালো লক্ষণ।
৯ - পর্ণগ্রাফি - এটা অবশ্যই একটা আসক্তি।
১০ - পরিবার প্রথার জন্য ক্ষতিকর।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:১৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: বেশ। আমাদের ট্রেনটা এবার ধরেন দেখি।