নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চিন্তাশীল মানুষ হওয়ার চেষ্টায় আছি

সাড়ে চুয়াত্তর

আমার লেখার মাঝে আমার পরিচয় পাবেন

সাড়ে চুয়াত্তর › বিস্তারিত পোস্টঃ

অন্যায়ের প্রতিবাদের গুরুত্ব

২০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৩৯

প্রতিদিন সমাজে অনেক অন্যায় ও অপরাধের ঘটনা ঘটে থাকে। সাধ্যমতো অন্যায়ের প্রতিবাদ করা প্রতিটি মানুষের ঈমানি দায়িত্ব। কোনো মুসলিমের চোখের সামনে যদি অন্যায়ভাবে কেউ কারো সম্পদ বা সম্মান হরণের চেষ্টা করে তবে তার করণীয় হলো প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ করা। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমাদের মধ্যে যেকোনো অন্যায়কারীকে দমনে সে যেন হাত দিয়ে প্রতিরোধ করে, যদি তা করতে না পারে তবে সে যেন মুখ দিয়ে প্রতিহত করে। যদি সে মুখ দিয়েও না পারে তাহলে যেন অন্তর দিয়ে ঘৃণা পোষণ করে; আর এটাই দুর্বল ঈমানের পরিচয়।’ (বুখারি)

শুধু তাই নয়, কোনো মুমিন মুসলমানের সামনে কোনো অন্যায়-অপরাধ ঘটে গেলে যদি সে ঘটনা দেখে কারো মনে হাসির উদ্রেক হয়, সেটিও অন্যায়কে সমর্থন করার অর্থে পরিগণিত হবে। তাই অন্যায়ের সঙ্গে কোনোভাবেই আপোষ করা যাবে না।

সময়মতো যদি অন্যায়ের প্রতিবাদ করা না হয়, তাহলে এর ফল গোটা জাতিকে ভোগ করতে হয়। তাই সমাজে কোনো অন্যায়-অনাচার দেখা দিলে সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে তা প্রতিহত করা আবশ্যক।

কিন্তু আমাদের সমাজে এখন আর অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে অনেকে আগ্রহ দেখায় না। চোখের সামনে ঘটে যাওয়া হাজারো অন্যায়কে ঠাণ্ডা মাথায় এড়িয়ে চলে। অন্যায়ের প্রতিবাদকে তারা অযথা ঝামেলায় জড়ানোই মনে করে। এতে মানুষ নিজেদের অজান্তেই গোটা জাতির ওপর আরো বড় বিপদ ডেকে আনে।

রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘মানুষ যখন কোনো অত্যাচারীকে দেখেও অন্যায় থেকে তার হাতকে প্রতিরোধ করবে না, শিগগিরই আল্লাহ তাদের সবার ওপর ব্যাপক আজাব নাজিল করবেন।’ (তিরমিজি ও আবু দাউদ)

সমাজ থেকে অপরাধ নির্মূল করতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করার কোনো বিকল্প নেই। একটা সমাজে অপরাধ তখনই বেড়ে যায়, যখন অপরাধী বারবার অপরাধ করে পার পেয়ে যায়। তাই মহান আল্লাহ সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার প্রতি অধিক গুরুত্ব দিয়েছেন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘হে ঈমানদারগণ! ন্যায়বিচারে তোমরা অটল থেকো, আল্লাহর পক্ষে সাক্ষ্য প্রদানকারীরূপে যদিও নিজেদের প্রতিকূলে যায় অথবা পিতা-মাতা ও নিকটাত্মীয়দের, সে ধনী বা গরিব হোক, আল্লাহই উভয়ের জন্য উত্তম অভিভাবক। সুতরাং তোমরা ন্যায়বিচার করতে নিজ নিজ খেয়ালখুশির (পক্ষপাতিত্বের) বশীভূত হয়ো না।’ (সুরা আন-নিসা, আয়াত : ১৩৫)

এই আয়াতে মহান আল্লাহ তাআলা তাঁর প্রিয় বান্দাদের বিচারের ক্ষেত্রে কোনো ধরনের আত্মীয়তা, ধন-সম্পদ কিংবা ব্যক্তিগত স্বার্থের প্রভাব থেকে মুক্ত থাকতে নির্দেশ দিয়েছেন। পাশাপাশি মানুষকে সৎকাজে আদেশ করার প্রতিও গুরুত্ব দিয়েছেন। মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘তোমরা শ্রেষ্ঠ উম্মত, মানবজাতির কল্যাণে তোমাদের আবির্ভাব হয়েছে। তোমাদের দায়িত্ব হচ্ছে তোমরা সৎকাজের আদেশ করবে এবং নিষেধ করবে মন্দ কাজ থেকে।’ (সুরা আলে ইমরান, আয়াত : ১১০)
সূত্রঃ কালের কণ্ঠের নিবন্ধ অবলম্বনে

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১০:০৬

সাইন বোর্ড বলেছেন: এই দেশে এখন অন্যায়ের প্রতিবাদ করে পিডানি খাব কেডা ? মানুষের এখন বিবেক থাইকাও নাই ।

২০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১০:২৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ঘৃণা তো করতে পারবেন আশা করি। আমার লেখায় আছে। ঘৃণা হোল বলহীনের প্রতিবাদ। ঘৃণা করবেন তো?

২| ২০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১০:১৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: যেখানে সবাই অন্যায়কারী, সেখানে প্রতিবাদ করবে কে?

অন্যায় কীভাবে সংঘটিত হয়, তার কিছু কমন উদাহরণ দেয়া যাক, যেখানে আমরা নিজেরাই অন্যায়কারী। যেমন :

১। আমার একটা ফাইল অফিসে আটকে আছে। স্বাভাবিক নিয়মে হয়ত ৩মাস লাগবে ওটা ক্লিয়ার হতে। ওটাকে ১৫দিনের মধ্যে ক্লিয়ার করার জন্য আমি ঘুষ দিলাম। আমি ঘুষ সাধবো, আর অফিসের ব্যক্তি নিবেন না, এমন সৎ লোক এ যুগে খুব অল্পই আছেন। আমার অন্যায় এখানে শুরু হয়ে গেল।

২। খুন করে আমি ধরা পড়লাম। কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা নিয়া আমার বাবা-ভাই থানায় দৌড়াবে, নেতাদের মুখ আটকাবে। আমার বিচার কোন আদালত করবে?

৩। চাকরি পাওয়ার জন্য অযোগ্য হওয়া সত্ত্বেও লাখ লাখ টাকা ঘুষ দিয়ে চাকরিতে ঢুকছি আমি নিজে।

এসব অন্যায়ের প্রতিবাদ কেউ করবে না, কারণ, সবাই-ই এসব অন্যায় সুবিধা নেয়ার চেষ্টায় তৎপর। উপরে মাত্র অল্প কয়েকটা সাধারণ উদাহরণ দিলাম। বর্তমানে অপরাধের জননী হলো ঘুষ-দুর্নীতি। এটা বন্ধ করা গেলে অন্যায় কমে আসবে ড্রাস্টিক্যালি। অন্যায়কারীর সংখ্যা স্বল্প হলে আপনার প্রতিবাদ কার্যকর হবে, কারণ, তখন অধিক লোকই অন্যায়কারীকে ঘৃণা করবে এবং অন্যায় প্রতিহত করতে এগিয়ে আসবে।

বৃহত্তর পরিসরের অন্যায়ের কথা বললাম না। বুঝে নিয়েন।

২০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১০:২৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ঘৃণা তো আশা করি করতে পারবেন। ব্লগেও অনেক অন্যায় হচ্ছে। কেউ রসুল (সাঃ) কে নিয়ে আপত্তিকর কথা বলছে। কেউ প্রতিবাদ করছে না। এখানেও কি ঘুষ, দুর্নীতি, ব্যক্তি স্বার্থ জড়িত? একটা লাইন লিখে প্রতিবাদ করার ইচ্ছা বা সাহস কারও নেই। প্রতিবাদ করলে কি সে জানে মারা যাবে।

৩| ২০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১০:২২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: Digital 57

২০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৩০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ব্লগে রসুল (সাঃ) এর বিরুদ্ধে আপত্তিকর কথা বলছে, কেউ প্রতিবাদ করছে না। এটা কি ৫৭ ধারার জন্য। যে আপত্তিকর মন্তব্য করছে সে তো ৫৭ ধারার ভয় পাচ্ছে না। ভয় পাচ্ছে ভিরু মুসলমান। আশা করি ঘৃণা অন্তত করবেন।

৪| ২০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৩৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: লেখক বলেছেন: ঘৃণা তো আশা করি করতে পারবেন। ব্লগেও অনেক অন্যায় হচ্ছে। কেউ রসুল (সাঃ) কে নিয়ে আপত্তিকর কথা বলছে। কেউ প্রতিবাদ করছে না। এখানেও কি ঘুষ, দুর্নীতি, ব্যক্তি স্বার্থ জড়িত? একটা লাইন লিখে প্রতিবাদ করার ইচ্ছা বা সাহস কারও নেই। প্রতিবাদ করলে কি সে জানে মারা যাবে। আপনার কথা ঠিক। তবে, পাঠক ও কমেন্টকারীকে গাইড করার জন্য ব্লগ সম্পর্কে কিছু ইঙ্গিত থাকা দরকার ছিল। নইলে, এ আলোচনাটা উঠে আসার সম্ভাবনা কম। আপনার রিপ্লাইগুলো দেখে মনে হচ্ছে আপনি চাইছেন পাঠকের আলোকপাত ঐ বিষয়টার উপরই হোক। তাহলে নীচে দু এক লাইন জুড়ে দিতে হবে।

ইসলাম ধর্ম, নবী-রাসূল, কোরান-হাদিস, সাহাবাদের নিয়ে খুব তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা হয়। হাদিসের বাণী নিয়ে অনেক ঠাট্টা-রসিকতা করা হয়। এসব কন্ট্রোল করা উচিত অ্যাডমিনের পক্ষ থেকেই।

যাই হোক, আপনি অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে থাকুন আপনার মতো করে। আপনি একা নন।

২০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৫৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি আমার পোস্টে নির্দিষ্ট করে লিখেছি। ব্লগ কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছিও (তাদের পদ্ধতি অনুযায়ী। পেয়েছি কি না জানি না) । কাজ হবে বলে মনে হয় না। ওনারা এগুলি খুব একটা গুরুত্ব দেয় বলে মনে হয় না। এছাড়া মিররডল এর পোস্টে মন্তব্বের মাধ্যমে জানানোর চেষ্টা করেছি। আমার সাধ্যমত আমি করেছি। আর এই পোস্টটা দিয়েছি এই আশায় হয়ত আমি আরও ব্লগারের সহায়তা পাব। মিররডল এর সাথেও অন্যায় আচরণ করা হয়েছে। কিন্তু দুঃখজনক হোল পুরা ব্লগ এ ব্যাপারে নিশ্ছুপ। কাজেই এই দুটি ঘটনার প্রেক্ষিতে আমি আমার সাধ্যমত লিখেছি। ব্লগাররা বা মোডারেটর এগিয়ে না এলে কিছুই হবে না। এই সব কারনেই পুরা ব্লগের দুরনাম হয়। বলা হয় এই ব্লগ নাস্তিকদের। এখানে ধর্মীয় অনুভুতিকে আঘাত করে হামেশা মন্তব্য হচ্ছে কেউ মনে হয় জানেও না। মনে হয় কিছুই হয় নি। এই উদ্দেশ্যেই এই পোস্ট দিয়েছি। পুরানো ব্লগারা চুপ। তারা নিরাপদ দূরত্বে আছেন। অনেকে ৫৭ ধারার কথা বলছেন। যারা এই খারাপ কাজ গুলি করছেন তারা ৫৭ ধারার পরওয়া করছেন না।

৫| ২০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


সময় বদলে গেছে, এখন প্রতিবাদ করতে হবে রাজনৈতিক বা নাগরিক ঐক্যের পক্ষ থেকে; নবী (স: )'এর সময় আরবে কিভাবে প্রতিবাদ হতো?

২০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৪৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: হাত, মুখ, ঘৃণা সব ভাবেই হতো। আপনি মনে হচ্ছে রসুল(সাঃ) সম্পর্কে তেমন জানেন না। ওনার উপর নির্ভরযোগ্য বই থেকে লেখা পরা করেন। আপনি যে প্রশ্ন করেছেন এটা তো আপনার জানা উচিত। এরকম একজন মহামানব সম্পর্কে সব বিশ্বাসের মানুষই কম বেশী জানে। তবে জানতে চেয়েছেন এটা কোনও দোষ না।

৬| ২০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১১:২২

রাজীব নুর বলেছেন: নবীজির দেখানো পথে চললে এই সমাজ এরকম হতো না। শুধু সমাজ না পুরো বিশ্ব বদলে যেত।
মানুষ কোরআন, হাদীস জানে। অথচ কেউ কোরআন হাদীস মোতাবেক চলছে না। এই জন্যই পুরো বিশ্বের আজ এই অবস্থা।

২০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১১:২৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৭| ২১ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১২:৩৪

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: এখানে কোরান হাদিস দিয়ে বিচার হয় না,বিচার হয় আইনের মাধ্যমে।হাদিসে আছে একটা ডিম বা দড়ি বা সামান্য অর্থ চুরি করলে হাত কেটে দিতে হবে।(সহি হাদিস)এটা কোন সভ্য দেশের আইন হলো।এটাতো অসভ্য বর্বর আইন।যেটা আমরা দেখেছি তালেবান এবং আইএসকে বাস্তবায়ীত করতে।

২১ শে জুলাই, ২০২০ ভোর ৫:৩০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: প্রতিবাদের গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা হয়েছে কোনও দেশের আইন নিয়ে নয়। দেশের আইনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে বলা হয় নাই। সৌদি আরবে চুরি প্রায় শূন্যের কোঠায়। নবীর আইন মানতে চান না কেন? নবীকে মানেন? আল্লাহ রসুল না মানলে এত আলাপ করে লাভ নাই।

৮| ২১ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১২:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, " হাত, মুখ, ঘৃণা সব ভাবেই হতো। আপনি মনে হচ্ছে রসুল(সাঃ) সম্পর্কে তেমন জানেন না। ওনার উপর নির্ভরযোগ্য বই থেকে লেখা পরা করেন। আপনি যে প্রশ্ন করেছেন এটা তো আপনার জানা উচিত। এরকম একজন মহামানব সম্পর্কে সব বিশ্বাসের মানুষই কম বেশী জানে। তবে জানতে চেয়েছেন এটা কোনও দোষ না। "

-সব নবীর ইতিহাস আছে।

২১ শে জুলাই, ২০২০ ভোর ৫:৩১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অনেক নবীর কথা ইতিহাসে আছে। তাই জানার সুযোগ আছে।

৯| ২১ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ৯:৪৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তর,



প্রতিবাদ করার নৈতিকতা আমাদের আছে কি ? আমরা নিজেরাই তো এভাবে সেভাবে কোনও না কোনও অন্যায়ের সাথে জড়িত।
২ নম্বর মন্তব্যে সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই সঠিক কথাটাই বলেছেন।

২১ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ১০:৪০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: তার মানে প্রতিবাদ হবে না। সমাজের সবাই অন্যায়ে জড়িত থাকলে ও নৈতিকতার মান নিম্ন হলে সেই সমাজের ভালোর শম্ভবনা কম। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

১০| ২১ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:৪৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: মনটাই খারাপ হয়ে যায় যখন দেখি ছোটখাটো অন্যায়েরও কেউ প্রতিবাদ করে না

এমন করেই আমাদের জীবন চলে যাবে অন্যায় করে অন্যায় সয়ে

সুন্দর লিখেছেন

২১ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:০৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি বিবেকবান তাই বুঝেছেন। মানুষ বেশী আত্মকেন্দ্রিক হয়ে গেছে। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

১১| ২১ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৮:২৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
অপনি কখনো কোন অন্যায়ের প্রতিবাদ করে
নাজেহাল হয়েছেন, নাকি নিন্দা জানিয়ে পাশ
কেটে গেছেন?

২১ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৩৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: প্রতিবাদ করে আসে পাশের মানুষের সহযোগিতা পাইনি এমন হয়েছে। এই ব্লগেই হয়েছে। মানুষ তার সামর্থ্য অনুযায়ী প্রতিবাদ করবে এটাই আমি বলতে চেয়েছি। যে বেশী শক্তিশালী সে বল প্রয়োগ করবে তা না পারলে মুখে বলবে তা না পারলে মনে অন্তত ঘৃণা করবে। নাজেহাল হতে আমি কাউকে বলছি না। তবে অন্তত ঘৃণা করা যায় কারণ এটা মানুষের অন্তরে থাকে। আপনি ধার্মিক মানুষ আশা করি আমি যে হাদিস গুলি বলেছি তা আপনি আগে থেকেই জানেন। তাই আপনাকে নতুন করে বলার কিছু নাই। নবী আর হাদিস শুনলে অনেকে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখায়।

১২| ২৩ শে জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৩

মিরোরডডল বলেছেন:



সাচু ইউ আর রাইট । কেউ যদি প্রত্যক্ষদর্শী হয় কোনও অন্যায়ের, তাহলে প্রতিবাদ করা উচিৎ । যে যেভাবে পারে । দুলাইন লিখে হলেও । সেটা না হলে, অন্যায়কারীরা প্রশ্রয় পেয়ে সেই একই অন্যায় করতেই থাকে , সাহস আরও বেড়ে যায় । আরও খারাপ লাগে যখন প্রতিবাদ করলেও সেটার কোনও বিচার নেই । কি অরাজকতা !!! থ্যাংকস সাচু পাশে থাকার জন্য ।

২৩ শে জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মনে হচ্ছে সমাজ বদলে যাচ্ছে দ্রুত। সেটা খারাপে দিকে। বাস্তব জীবনেই মানুষ প্রতিবাদ করছে না আর এই ব্লগে কে করবে বলেন। এটা মনে হচ্ছে শুধু আদর্শবাদী কথা বলার একটা প্লাটফর্ম যে কথা যারা লেখে তারাই মানে না। অথচ এখানে দুই লাইন চাইলে লেখা যায়। অনেকে হয়তো চাচ্ছে না তার জনপ্রিয়তা নষ্ট হবে বলে। অনেকে এটাকে ঝামেলা মনে করছে। অনেকে সাহস পাচ্ছে না। আমার তো মনে হয় ভার্চুয়াল জগতে প্রতিবাদ করা আরও সহজ। আমার বন্ধু কম কিন্তু যারা আমার বন্ধু তারা আমার বিপদে আমার পাশে থাকে। পাশে না থাকলে ঐরকম বন্ধুর আমার দরকার নাই। উপরের অনেকের মন্তব্যে মনে হয়েছে যে প্রতিবাদ করার দিন শেষ, এগুলি পুরানো ধ্যান ধারণা। যে ব্লগিং মানবিকতা শেখায় না সেই রকম ব্লগিং দরকার নাই। যে ব্লগার ব্লগের এক জন বন্ধুর পাশে দাড়াতে পারছে না সে সমাজ বা জাতির কল্যাণের জন্য কত কথা লিখছে। এগুলি এক ধরণের ভণ্ডামি।

১৩| ২৩ শে জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪০

মিরোরডডল বলেছেন:



আই এগ্রি, অফলাইনের চেয়ে অনলাইনে প্রতিবাদের রিস্ক কম । কিন্তু যে করার সে অফলাইনেও করে আর যে না করার সে অনলাইনেও করবে না । এটাই বাস্তবতা । আই আন্ডারস্টুড ইউর গ্রিভস, বাট আই উড সে দেটস হাউ পিপল লার্ন । আই থিংক ইউ এন্ড মি, উই লার্নড সামথিং হুইচ নেক্সট টাইম উই উইল এপ্লাই । আরও কিছু কথা আমি বলবো সাচুকে, দিস ইজ নট দা রাইট টাইম কিন্তু পরে কখনও । ভালো থাকবেন ।

২৩ শে জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ইউ আর রাইট, উই মাস্ট হেভ লারনট সামথিং। আই এগ্রি উইথ ইউ রিগারডিঙ টকিং অন দিস ম্যাটার ইন ফিউচার এন্ড নট নাউ। ভালো থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.