নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চিন্তাশীল মানুষ হওয়ার চেষ্টায় আছি

সাড়ে চুয়াত্তর

আমার লেখার মাঝে আমার পরিচয় পাবেন

সাড়ে চুয়াত্তর › বিস্তারিত পোস্টঃ

সমাজে প্রচলিত কিছু শিরকি কাজ যা আমাদের পরিহার করতে হবে

১৭ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:০৯


ইমান ভঙ্গ ও বিনষ্টকারী অনেকগুলো কারণ রয়েছে। তন্মধ্যে মৌলিক একটি কারণ হোল আল্লাহর সাথে কাউকে শিরক (অংশীদার ) করা। আমাদের সমাজে আমরা বিভিন্ন ধরনের শিরকি কাজ দেখে থাকি। নিচে কিছু উদাহরণ দেয়া হোল;
১। রসুল (সাঃ) গায়েবের খবর জানেন বলে বিশ্বাস করা।
২। গনকের নিকট ভাগ্য গননা করা।
৩। পাখি বা বানরের মাধ্যমে ভাগ্য জানার চেষ্টা করা শিরক।
৪। রসুল (সাঃ) এর উপর ভ্রান্তিপূর্ণ দরুদ পাঠ করা যার মধ্যে রসুল (সাঃ) কে নিয়ে বাড়াবাড়ি রকমের শিরকি পর্যায়ের কথা আছে।
৫। কবরে শায়িত ওলীগণ মানুষের কল্যাণ করতে পারেন এরূপ ধারণা করা শিরক।
৬। ভক্তদের কবরে মৃত অলিগন এসে সাহায্য করতে পারেন এধরনের বিশ্বাস করা।
৭। আল্লাহর অলিগন গায়েব জানেন এমন বিশ্বাস করা।
৮। রাসূল (সাঃ) এর প্রশংসা ও স্তুতি বর্ণনা করে তাঁকে আল্লাহর অবতারে পরিণত করা, অর্থাৎ আল্লাহ নিজেই যেন মুহাম্মাদ (সাঃ) এর আকৃতিতে এ পৃথিবীতে নিজেকে আত্মপ্রকাশ করেছেন, এরূপ বিশ্বাস করা শিরক।
৯। গাউস, কুতুব ও আউলিয়াগণ পৃথিবী পরিচালনা করেন বলে বিশ্বাস করা শিরক।
১০। জিন ও জিন সাধকরা গায়েব সম্পর্কে জানতে পারে বলে বিশ্বাস করা শিরক।
১১। আল্লাহ ব্যতীত অন্য কাউকে কল্যাণ অকল্যাণের মালিক বলে বিশ্বাস করা শিরক
১২। অলীদের কবর ও কবরের মাটি, নিকটস্থ কূপের পানি, গাছ ও জীব-জন্তুর দ্বারা বিশেষ উপকার হয় বলে বিশ্বাস করা শিরক।
১৩। ভাগ্য পরিবর্তনের ক্ষেত্রে পাথর নির্মিত আংটির প্রভাবে বিশ্বাস করা শিরক।
১৪। তাবিজ ব্যবহার করা শিরক।
১৫। মৃত অলী-আউলিয়াদের নিকট কিছু কামনা করা শিরক।
১৬। অলীদের কবরের পার্শ্বে দাঁড়িয়ে বিনয় প্রকাশ করা শিরক।
১৭। নৌকায় আরোহণ করে খাওয়াজ খিযির ও পীর বদরকে আহ্বান করা শিরক।
১৮। চোখের অশুভ দৃষ্টি থেকে সন্তানকে রক্ষার জন্য সন্তানের কপালে কালো টিপ বা দাগ দেয়া শিরক। এ কাজটি আল্লাহর উপরে ভরসার পরিপন্থী বলে তা শিরকে আসগার।

এই ধরনের কাজ কেউ করে থাকলে তাকে তওবা করতে হবে এবং ভবিষ্যতে আর না করার সঙ্কল্প করতে হবে। আল্লাহ আমাদের এই খারাপ কাজগুলি থেকে বেচে থাকার তৌফিক দান করুন।
ছবিঃ ইন্টারনেট

মন্তব্য ৪৯ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৪৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:২০

আকন বিডি বলেছেন: শুধু শিরক এর কারণে কত আমল বরবাদ হয় তা যদি মানুষ বুজতো আর মানতো কতই না উত্তম হতো।

১৭ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:৩১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: জেনে না জেনে কত শিরকি কাজ যে আমাদের সমাজে চলছে চিন্তা করলে বিস্মিত হই।

২| ১৭ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:২৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

চোরে না শুনে ধর্মের বাণী!
ধর্ম নিয়ে পোস্ট দিলেন !
দেখবেন কত জনের গাত্রদাহ
শুরু হয়!! ধন্যবাদ আপনাকে
জানা/অজানা শিরক গুলো
উপস্থাপন করার জন্য

১৭ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:৩৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: নুরু ভাই আপনি বলেছেন ঠিক। কিন্তু দ্বীনি দায়িত্ব হিসাবে লিখেছি। আমাদের রসুল (সাঃ) মানুষের কাছে ধর্মের বানী পৌছাতে গিয়ে তাইয়েফে রক্তাত্ত হয়েছেন। যারা সরল মনে পড়বে তাদের অনেকে উপকৃত হতে পারে এই আশায় লিখেছি।

আপনার একাধিক বিবাহের পোস্ট নিয়ে পাল্টা পোস্ট এসেছে। একাধিক বিবাহের বিরুদ্ধে অনেক মন্তব্য হচ্ছে দেখলাম। ধর্মে পরিষ্কারভাবে যা বলা আছে তা নিয়ে এখন কি হচ্ছে ভাবলেই অবাক লাগে। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:৩৩

ওমেরা বলেছেন: আলহামদুল্লিলাহ! এর একটাও আমাদের পরিবারে নেই।
পরিক্ষার পর যখন রেজাল্ট দেয় , তখন বলে ফেলি , ইস্ আর একটু যদি পড়তাম তাহলে আরো ভালো রেজাল্ট করতাম বা কারো বাচ্চা ব্যাথা পেলে বা আরো কোন কারে আমরা হলে ফেলি এইটা যদি না করতাম তাহলে এটা হত না । এই যদি বলাটাও নাকি শিরক হয়ত ছোট শিরক ।
এটা মাঝে মাঝে বলে ফেলি , চেষ্টা করছি না বলতে ।
ধন্যবাদ আপনাকে ।

১৭ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:৪৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই ব্যাপারে আপনার যথেষ্ট জ্ঞান আছে নিঃসন্দেহে। আপনার পরিবার থেকে সঠিক শিক্ষা আপনি পেয়েছেন। আসলে শিরক আর এবাদত দুইটা এক সাথে চালিয়ে কোনও লাভ নেই। আমাদের সমাজে অনেকেই এমনটা করছেন।

আমাদের রসুল (সাঃ) আফসোস করতে নিষেধ করেছেন। কারণ এটা তকদিরে বিশ্বাসের পরিপন্থি। যেটা ঘটবার সেটা ঘটবেই। হয়ত ছোট শিরকও বলা হয়েছে এই কারণে। মানুষকে তার সাধ্যমত চেষ্টা করতে বলা হয়েছে। সাফল্যের মালিক আল্লাহ। আপনার মত বাকি সবাই বুঝলে সমাজ থেকে এই অনাচার দূর হয়ে যেত। সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:৪২

আকন বিডি বলেছেন: রাতে কালো পাথরের উপর দিয়ে কালো পিপড়া যেমন দেখা যায় না তেমন শিরক থেকে বেচে থাকতে বলেছেন রাসুল (সা:)
আল্লাহ আমাদের হেফাজত করূন।

১৭ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:৫২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি ঠিক বলেছেন। এটার অর্থ হোল গোপন শিরক যা দেখা যায় না তা থেকে বেচে থাকা। যেমন রিয়া অর্থাৎ লোক দেখানো এবাদত।

মানুষের প্রশংসা পাওয়ার জন্য এবং লোক দেখানোর জন্য ইবাদত করাকেই রিয়া বলা হয়। রিয়ার কারণে সমস্ত সৎকর্ম ধ্বংস হয়ে যায় এবং রিয়াকারী শাস্তির যোগ্য হয়। হাদীসে রিয়া বা লোক দেখানো ইবাদতকে শিরকে আসগার বা সবচেয়ে ছোট শিরক বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে। এ বিষয়ে উম্মতের জন্য আল্লাহর রাসূল (সা) সবচেয়ে বেশী আশঙ্কা করেছেন।

এ বিষয়ে রাসূল (সা) বলেছেন, তোমাদের জন্য আমি যা সবচেয়ে বেশী ভয় করি তা হল, ছোট শিরক বা শিরক আল আসগার।

সাহাবীরা জিজ্ঞাসা করলেন, ইয়া রাসূলুল্লাহ, ছোট শিরক কি?

তিনি উত্তর দিলেন, রিয়া (লোক দেখানোর জন্য কাজ করা), নিশ্চয়ই আল্লাহ পুনরুত্থান দিবসে প্রতিদান দেওয়ার সময় লোকদের বলবেন, পার্থিব জীবনে যাদেরকে দেখানোর জন্য তোমরা কাজ করেছিলে তাদের কাছে যাও এবং দেখ তাদের কাছ থেকে কিছু আদায় করতে পার কিনা। (আহমাদ, বায়হাকী)

ইবন আব্বাস (রা) এ সম্পর্কে বলেন, কোন চন্দ্রবিহীন মধ্যরাতের অন্ধকারে কালো পাথরের উপর কালো পিঁপড়ার চুপিসারে চলার চেয়েও গোপন হচ্ছে শিরক। (ইবন আবী হাতিম)

৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:৫৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

লেখক বলেছেন: আপনার একাধিক বিবাহের পোস্ট নিয়ে পাল্টা পোস্ট এসেছে। একাধিক বিবাহের বিরুদ্ধে অনেক মন্তব্য হচ্ছে দেখলাম।

কে কখন কি বললো তাতে কি্ইবা এমন আসে যায়
দিনকে কেউ বললে রাত আলো কি তার কমে যায়?

ইসলামের সব বিধান হলো ভারসাম্যপূর্ণ। এতে অনিয়ন্ত্রণও নেই আবার নিয়ন্ত্রণে
অতিরঞ্জনও নেই। তাহলে ইসলাম কেন একজন পুরুষকে একসঙ্গে চারজন পর্যন্ত
স্ত্রী রাখার অনুমতি দেয়? এর অনেক তাৎপর্য রয়েছো। যা আমি আমার লেখায়
উপস্থাপন করেছি।

ইসলাম পুরুষকে শর্তসাপেক্ষে একাধিক স্ত্রী গ্রহণের সুযোগ দিয়েছে।
তবে এর লাগামহীন অনুমতি দেওয়া হয়নি, বরং মানুষের সামর্থ্যরে সঙ্গে
সামঞ্জস্য রক্ষা করে এর সংখ্যা একসঙ্গে চারজনে সীমাবদ্ধ করে দিয়েছে।
তাই কেউ যদি সব স্ত্রীর ওপর সমান অধিকার রক্ষা করার প্রতি আস্থাশীল হয়,
তাহলে তার জন্য একাধিক বিবাহ করা বৈধ। (তাফসিরে মাজহারি ২/২১৯)

আমি কিতাব/বই পুস্তক/পত্রিকা ও আলেমদের কাছ থেকে যা শুনেছি ও বিশ্বাস
করেছি তাই জানিয়েছি। কে মানলো না মানলো তা নিয়ে আমার মাথাব্যাথা নাই।

১৭ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:০৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ঠিক বলেছেন আপনি। ধর্মে যা স্পষ্ট বলা আছে তার বিরোধিতা করা আসলে আপনার পোস্টের বিরোধিতা করা না বরং ধর্মের বিরোধিতা করা। কারণ আপনি মনগড়া কিছু লেখেন নাই। ব্লগে অনেক জ্ঞানী ব্যক্তিও দেখছি ধর্মের অনেক সাধারণ বিধান সম্পর্কে ভুল ধারণা পোষণ করেন। অনেকে আবার যুক্তি দেখান যে জমানা বদলে গেছে। এই অতি আধুনিক মানুষরা বুঝতে চান না যে ধর্মের বিধান সব যুগের জন্য প্রযোজ্য এবং উপযোগী। আল্লাহর বিধান অবশ্যই সর্বযুগের জন্য উপযোগী হবে। যারা এর বিপরীত ভাবেন তারা আসলে ইসলামকে আল্লাহর নির্ধারিত ধর্ম নয় বরং প্রকারান্তে মানুষের তৈরি ধর্ম বলতে চায়। মানুষের বিরোধিতার ভয়ে সত্য বলা আমরা কেন বন্ধ রাখব।

৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:৪৬

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ১৬। অলীদের কবরের পার্শ্বে দাঁড়িয়ে বিনয় প্রকাশ করা শিরক।
এটাকে শিরক বলা যাবে না।
বিনয়ের সাথে কবর জিয়ারত করা কি করে শিরক হয়?

১৭ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:১৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বিনয় বলতে ভক্তি বুঝানো হয়েছে। জীবিত মানুষের সাথে বিনয় প্রদর্শন করা যায়। কেউ যদি মৃত মানুষের প্রতি বিনয় দেখায় এতে বোঝা যায় যে সে কবরের মৃত মানুষকে প্রকারান্তরে জীবিত ভাবছে। যে কারণে সে বিনয় প্রদর্শন করছে। এই ধরনের ধারণা শিরকি। কারণ মৃত মানুষ ক্ষমতাহীন এবং কবরের পাশের মানুষের ভালো বা মন্দ কোনটাই সে করার ক্ষমতা রাখেনা। একজন সাধারণ মানুষের কবরের পাশে যে রকম আদব আমরা করবো অনুরুপ আদব একজন অলির কবরের পাশেও করবো। অলির কবরের পাশে বাড়তি বিনয়,ভক্তি বা আদব প্রদর্শন করা মানে তাকে ক্ষমতাশালী মনে করা। এই কারণে এভাবে বলা হয়েছে। মৃত মানুষ আমাদের দোয়ার মুখাপেক্ষী (সাধারণ মানুষ বা অলি আওলিয়া)। কারণ মৃত মানুষের আমল বন্ধ হয়ে গেছে। মানুষের দোয়া তার কাজে লাগতে পারে। এই কারণে এভাবে বলা হয়েছে। কবর জেয়ারতের আরেকটা উদ্দেশ্য মৃত্যু ও পরকাল সম্পর্কে যেন আমাদের মনে ভয় সৃষ্টি হয়।

৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো একটা পোস্ট দিয়েছেন।
আমাদের দেশের মানুষ কুসংস্কার খুব বিশ্বাস করে।
আসলে শিক্ষার অভাবে কুশিক্ষা জন্ম নিচ্ছে।

সরকারের উচিত কুসংস্কার গুলো মানুষের মন থেকে দূর করতে দরকারী ব্যবস্থা নেওয়া।

১৭ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:২৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য। আরব দেশে এই ধরনের শিরকি কাজ কম দেখা যায়। ঐ সব দেশের সরকার শিরকি কোনও কাজকে অনুমোদন দেয় না। আমাদের দেশের সরকারগুলো ভোটের রাজনীতি করে (এখন অবশ্য দরকার নেই) তাই তারা কোনও মতবাদের মানুষকেই খ্যাপাতে চায় না।

৮| ১৭ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:৪৩

কানিজ রিনা বলেছেন: অলিদের জীবনাচরণ ও মুহাম্মদ সাঃ আলাইহি ওয়া সালামের জীবন পথ ধরে কেমন করে তারা অলি হয়েছেন তা জানা মুসলমানের দায়িত্ব অপরিহার্য।
এই ভারত উপমহাদেশে ইসলাম প্রচারে ওলিগণ এসেছিলেন।
সেইসব ওলীগণের মাজার বা কবর জিয়ারত করা কোন শিরক নয়।
তবে সেখানে গিয়ে গরু ছাগল হাঁস মুরগি চালডাল দেওয়া জায়েজ না অথবা কোন কিছু চাওয়া নিয়ত করা সম্পূর্ণ নাজায়েজ। যদি কোন অলির মাজারের পাশে এতিমখানা ও মসজিদ থাকে সেখানে দান করে আশা সওয়াব।
আপনার শিরক উপস্থাপনে ধন্যবাদ।

১৮ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:৪৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অলির কবরে খোলা মনে ও শিরকি চিন্তা মাথায় না রেখে, অতি ভক্তি না করে, তার কাছে কিছু না চেয়ে কেউ যদি কবর জেয়ারতের সুন্নতি নিয়মে জেয়ারত করে থাকে তাহলে শিরক হবে না।

৯| ১৮ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:০৩

ঢুকিচেপা বলেছেন: এটা একটা উপকারী পোস্ট।
এখান থেকে ভুলগুলো শোধরানো যাবে।

১৮ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:৪৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি সঠিক লাইনে আছেন তাই এটার গুরুত্ব বুঝতে পারছেন। অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

১০| ১৮ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:৪৯

ঘরহীন বলেছেন: বাহ, ভালো। একটাও কখনো করা হয় নি।

১৮ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:৫২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: শুনে ভালো লাগলো যে আপনি শিরক মুক্ত সব সময়। অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

১১| ১৮ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:৪০

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। তবে ১৮ নম্বরটা নাকি জায়েজ; একদিন টিভিতে প্রশ্নে উত্তরে এক মাওলানা বললেন!

১৮ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:৩৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ১৮ নং পয়েন্টের জন্য এই লিঙ্কটা দেখতে পারেন;
https://rb.gy/mr5s2u

১২| ১৮ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:৩৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ দেশপ্রেমিক বাঙালি;
বদ নজর থেকে হেফাজতের উদ্দেশ্যে শিশুর কপালে টিপ দেয়াকে ইসলাম সমর্থন করে না। ইসলাম মনে করে, এর ফলে বদ নজর রোধ করে না।
আমাদের সমাজের বহুল প্রচলিত একটি রীতি হলো, শিশুদেরকে মানুষের বদ নজর থেকে রক্ষার জন্য তার কপালে কালো টিপ দেয়া। বিশেষ করে নবজাতক শিশুকে বাড়ির বাইরে নিয়ে যাওয়ার সময় এ দৃশ্য প্রায়ই দেখা যায়।

শিশুকে বদ নজর ইত্যাদি থেকে রক্ষা করার জন্য কী করতে হবে সে সম্পর্কে দিক নির্দেশনা রয়েছে ইসলামে।

আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তা শিখিয়েছেন একাধিক হাদিসে। সহিহ বোখারির এক হাদিসে এসেছে, রাসূলুল্লাহ (সা.) হযরত হাসান ও হযরত হোসাইন (রা.) এর জন্য এই দোয়া পড়ে মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করতেন।

দোয়াটি হলো-

أُعِيْذُكُمَا بِكَلِمَاتِ اللهِ التَّامَّةِ مِنْ كُلِّ شَيْطَانٍ وَّهَامَّةٍ وَّمِنْ كُلِّ عَيْنٍ لاَمَّةٍ

উচ্চারণ:

উয়িযুকুমা বিকালিমাতিল্লাহিত তাম্মাতি মিন কুল্লি শাইতানিন ওয়া হাম্মাতিন ওয়া মিন কুল্লি আইনিন লাম্মাতিন।

“আল্লাহর পরিপূর্ণ বাণী সমূহের মাধ্যমে আমি আশ্রয় প্রার্থনা করছি সকল প্রকার শয়তান থেকে, বিষধর প্রাণীর অনিষ্ট থেকে এবং সকল প্রকার বদনযর থেকে।” (বুখারী)

দোয়াটি এক সন্তানের জন্য পড়লে ‘উয়িযুকা’, দুইজনের জন্য ‘উয়িযুকুমা’ আর দুইয়ের অধিক হলে ‘উয়িযুকুম’ বলতে হবে। এর সঙ্গে আয়াতুল কুরসি, তিন কুল ও হাদিসের অন্যান্য দোয়া তো আছেই।

বলা হয়, হযরত ইবরাহিম (আ.) তার পুত্র হযরত ইসহাক (আ.) এবং হযরত ইসমাইল (আ.) কে এই দোয়ার মাধ্যমে ঝাড়-ফুঁক করতেন।

বদ নজরের চিকিৎসা:

প্রথমত:
কোনো ব্যক্তির নজর লেগেছে তা যদি জানা যায়, তবে তাকে অজু করতে বলতে হবে। অতঃপর উক্ত অজুর পানি দ্বারা বদনজরে আক্রান্ত ব্যক্তিকে গোসল করাতে হবে। (ছহীহ মুসলিম)

দ্বিতীয়ত:
নিম্নলিখিত আয়াত ও দোয়া সমূহ পড়ে বদনজরে আক্রান্ত ব্যক্তিকে ঝাড়-ফুঁক করবে:

(ক) সূরা ফাতিহা,

(খ) আয়াতুল কুরসী (সূরা বাক্বারার ২৫৫নং আয়াত)

(গ) সূরা বাক্বারার শেষের দুটি আয়াত (২৮৫ ও ২৮৬ নং আয়াত),

(ঘ) সূরা ইখলাছ,

(ঙ) সূরা ফালাক,

(চ) সূরা নাস,

(ছ) এই দোয়াটি

بِسْمِ اللهِ أرْقِيْكَ مِنْ كُلِّ شَيْءٍ يُؤْذِيْكَ وَمِنْ شَرِّ كُلِّ نَفْسٍ أوْ عَيْنٍ حاَسِدٍ اللهُ يَشْفِيْكَ بِسْمِ اللهِ أرْقِيْكَ

“আমি আল্লাহর নাম নিয়ে তোমাকে ঝাড়-ফুঁক করছি- তোমাকে কষ্টদানকারী সকল বস্তু হতে, এবং প্রত্যেক ব্যক্তির অথবা হিংসুক ব্যক্তির নযরের অনিষ্ট থেকে। আল্লাহ্ তোমাকে আরোগ্য দান করুন। আল্লাহর নাম নিয়ে তোমাকে ঝাড়-ফুঁক করছি।” (বুখারী ও মুসলিম)

(জ) এই দোয়াটি

أعُوذُ بِكَلِماَتِ اللهِ التاَّمَّةِ مِنْ كُلِّ شَيْطاَنٍ وَهاَمَّةٍ وَمِنْ كُلِّ عَيْنٍ لاَمَّةٍ

“আল্লাহর পরিপূর্ণ বাণী সমূহের মাধ্যমে আমি আশ্রয় প্রার্থনা করছি সকল প্রকার শয়তান থেকে, বিষধর প্রাণীর অনিষ্ট থেকে এবং সকল প্রকার বদনযর থেকে।” (বুখারী)

(ঝ) এই দোয়াটি

بِسْمِ اللهِ يُبْرِيْكَ ومِنْ كُلِّ داَءٍ يَشْفِيْكَ، ومِنْ شَرِّ حاِسِدٍ إذاَ حَسَدَ، وَمِنْ شَرِّ كُلِّ ذِيْ عَيْنٍ

“আল্লাহর নামে শুরু করছি, তিনি তোমাকে মুক্ত করুন, প্রত্যেক অসুখ থেকে আরোগ্য দান করুন, প্রত্যেক হিংসুকের হিংসা থেকে এবং প্রত্যেক বদনযরের অনিষ্ট থেকে (মুক্ত করুন)। (মুসলিম)

সূত্র; ডেইলি বাংলাদেশ/আরএজে

১৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:২৭

শায়মা বলেছেন: বুঝলাম কোনো শিরকের ধারও ধারিনা আমি।


এই সব জীবনেও বিশ্বাস করি না ভাইয়া! :)

১৮ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১:৪৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: শুনে খুব ভালো লাগলো যে আপনি এই সব খারাপ কাজে নাই। অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

১৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:১৯

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনার কোনো একটি মেইল আইডি পেলে বহুবিবাহ সম্পর্কে কিছু লেখা পাঠাতে চেষ্টা করতাম- যাতে সময় সুযোগ হলে এ বিষয়ে আপনি পোস্ট দিতে পারেন।

১৮ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৫:২৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: নকিব ভাই দিচ্ছি। একটু সময় দেন।

১৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

অর্থ আর খ্যাতি একজন প্রকৃত মুমিন মুসলিমকে কখনো
তার আদর্শ এবং বিশ্বাস থেকে সরিয়ে রাখতে পারেনা।

১৮ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:১১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ঠিকই বলেছেন নুরু ভাই। তবে বর্তমান জমানা মুমিনদের জন্য খুব বিপদসংকুল। মুমিনের পাশে থাকার মানুষ কম।

১৬| ১৯ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ১০:৪৯

মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: ১৬ নং পয়েন্টটি ব্যাখ্যা স্বাপেক্ষ। ওলিদের কবরে গিয়ে বিনয় প্রদর্শন করার অর্থ যদি হয় সিজদা করা, তাদের কাছে চাওয়া হবে তা শিরক হবে।
পক্ষান্তরে তাদের রুহের মাগফেরাতের জন্য যেয়ারত করা বা তাদের উছিলায় আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করা শিরকের পর্যায়ে পড়বে না। ধন্যবাদ, খুব সুন্দর ও যুযোগযোগি লেখা উপহার দেয়ার জন্য ।
মাওঃ আশরাফ আলী থানবী রহ. এর লেখা ‘ইসলাহুর রুসূম’ কিবাতটিতে মুসলমান সমাজে প্রচলিত ভুল ধ্যান ধারনা ও সেগুলোর সমাধান সুন্দরভাবে বর্ণনা করা হয়েছে।

১৯ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:২৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ১৬ নং পয়েন্টে আমি বলতে চেয়েছি যে একজন সাধারণ মানুষের কবর আর অলির কবরের আদব যেন একই হয় ও সুন্নত তরিকায় হয়। মৃত ব্যক্তির ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষ আর অলির মধ্যে কোনও পার্থক্য নাই। এই পোস্টের ৬ নং মন্তব্যের জবাবে আমি যা বলেছি সেটা দেখতে পারেন।

১৭| ২১ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১:১৯

সোনালী ঈগল২৭৪ বলেছেন: উপকারী পোস্ট , এগুলোর মধ্যে অনেকগুলোকেই আমার কাছে কুসংস্কার লাগে , এগুলোর উৎপত্তি কিভাবে হয়েছে তও পরিষ্কার না

২১ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:১১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আসলে অনেক গুলি আছে বহু যুগ ধরে চলে আসছে যার কারণ জানা যায় না। হয়ত মানুষের ধর্মীয় জ্ঞানের অভাব এর জন্য দায়ী। আবার মাজার ও পীর সংক্রান্ত কিছু কুসংস্কারের উৎপত্তি হয়েছে সূফীবাদ নিয়ে বাড়াবাড়ির কারণে। সুফিবাদের কিছু ব্যাপার ভালো কিন্তু অনেকে এটা নিয়ে বাড়াবাড়ি করে ফেলে। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

১৮| ২৯ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:০৪

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
এ ধরনের শিরকে সমাজের মানুষ লিপ্ত। অনেকে না জেনে ভুল করছে, অনেককে জেনে।

আল্লাহ আমাদের হেদায়েত দান করুন।++++++

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৫১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি ঠিক বলেছেন। যে কোনও মূল্যে আমাদের শিরক থেকে দূরে থাকা উচিত। ধন্যবাদ।

১৯| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৭

মিরোরডডল বলেছেন:

সাচু ইউ ওকে ? মোর দেন টু উইক্স সাচু সামুতে নেই কেনো !
হোপ অল গুড ।

২০| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:১০

মৌরি হক দোলা বলেছেন: কেমন আছেন? দীর্ঘদিনের বিরতি দেখছি.....

২১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:০০

ঢুকিচেপা বলেছেন: আপনি ভালো আছেন তো ? অনেকদিন হলো আপনার কোন সাড়া শব্দ নেই।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৫৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মনে করার জন্য অনেক ধন্যবাদ। একটু ব্যস্ত ছিলাম। আশা করি এখন নিয়মিত হব।

২২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৩৮

ওমেরা বলেছেন: আলহামদুল্লিলাহ - আপনি ফিরে এসেছেন ।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৫৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ছোট আপু আমাকে স্মরণ করার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আশা করি এখন নিয়মিত হব। আল্লাহ প্রবাসের প্রতিকূলতার মাঝে আপনাকে সহি সালামতে রাখুন এই দোয়া করছি।

২৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৫৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: খুব ভালো খবর আপনি ফিরে এসেছেন। গতকালই মিরোরডডল আপুর মাধ্যমে জানলাম আপনি সমস্যার মধ্যে আছেন।
শুভ ব্লগিং।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৫৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: পদাতিক দা আমাকে স্মরণ করার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আমি কিছু ব্যস্ততার জন্য দূরে ছিলাম। আশা করি এখন নিয়মিত হব।

২৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৫৭

জুন বলেছেন: আমরা ডিপার্টমেন্ট থেকে স্টাডি ইন্ডিয়া যাবো এর মাঝে আজমেঢ় শরীফ ছিল। এটা শুনে আমার আব্বা বল্লো "শুনো আজমেঢ়ে গিয়ে খাজাবাবার কাছে আবার কিছু চাইতে বসোনা, ওনার কিছু দেয়ার ক্ষমতা নেই। পারলে ওনার জন্য দোয়া করে এসো যেন আল্লাহ তার কোন গুনাহ থাকলে মাফ করে দেন,আর তাকে বেহেশত নসীব করেন"। অনেক আগে আমার আব্বার বলা এই কথা আমি সব সময় মনে করি সাড়ে চুয়াত্তর।
সবাইকে নিয়ে ভালো আছেন জেনে ভালো লাগলো।
+

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বোঝা গেলো আপনার আব্বার ইমান অনেক শক্ত আর ধর্ম সম্পর্কে পরিষ্কার জ্ঞান ওনার আছে। ওনার কথা থেকে আপনারাও সঠিকটাই শিখেছেন। আমরা আজমিরের পাশ দিয়ে গেলেও ইচ্ছে করেই ওখানে যাই নি কারণ মনের অজান্তে যদি কোনও অতি ভক্তি চলে আসে এই ভয়ে। আপনি পরিবারের সবাইকে নিয়ে ভালো থাকুন এই কামনা করছি।

২৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৪৯

রামিসা রোজা বলেছেন:
ভালো ও শিক্ষণীয় ধর্মীয় সংক্রান্ত পোস্ট পড়ে ভাল লাগলো ।
১৩ লং কথাতে আংটি সম্পর্কে যা লিখেছেন তা আমরা মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি । কিন্তু অনেকে দেখা যায়,
আকিক পাথরের আংটি পড়েন এবং বলেন যে কোন নিয়তে পড়েছি/ পড়লে ভালো ।
আমাদের প্রত্যেককে সব শিরকী পরিহার করতে হবে ।
ধন্যবাদ আপনাকে।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমরা বুঝে বা না বুঝে অনেক ছোট বা বড় শিরকি কাজে লিপ্ত হই অনেক সময়। ছোট শিরকগুলি ( যেমন লোক দেখানো এবাদত) আরও মারাত্মক। কারণ আমরা এটাকে হালকাভাবে নেই। আংটির কোনও ক্ষমতা নেই। তাই কোনও নিয়তে বা ভালোর জন্য পরাও পরিষ্কার শিরক। আপনার এ ব্যাপারে ধারণা বেশ পরিষ্কার মনে হচ্ছে। ভালো থাকুন।

২৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:০৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক উপকারী সুন্দর পোস্ট
জাজাকাল্লাহ খাইরান

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পোস্ট পড়ার জন্য। আল্লাহ্‌ আপনার মঙ্গল করুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.