নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চিন্তাশীল মানুষ হওয়ার চেষ্টায় আছি

সাড়ে চুয়াত্তর

আমার লেখার মাঝে আমার পরিচয় পাবেন

সাড়ে চুয়াত্তর › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলামে পোশাকের দিক নির্দেশনা

২৮ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:৩২


ইসলামি পোশাক বলে আসলে কিছু নাই। ইসলাম ধর্মে কোন নির্দিষ্ট পোশাককে পরিধান করার কথা বলা হয় নাই। এই কথা পুরুষ ও নারী উভয়ের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। কোরআন বা হাদিসে কোন পোশাকের নাম বলা নাই।

হিন্দুরা পাঞ্জাবি পড়ে, মুসলমানরাও পাঞ্জাবি পড়ে। ইহুদি পুরোহিতরা মাথায় টুপি পড়ে ( যদিও দেখতে একটু অন্য রকম)। মুসলমানরাও মাথায় টুপি পড়ে। মহানবী (সা) যে পোশাক পড়তেন আবু জেহেলও একই পোশাক পড়তেন। কাফির থেকে কেউ মুসলমান হলে রসুল (সা) কখনও তাকে পোশাক পরিবর্তন করতে বলেননি। কারণ আরব কাফের, ইহুদি, নাসারা সবার পোশাক একই ছিল। পোশাক ব্যাপারটা জাতীয়তা ও সংস্কৃতির সাথে সম্পর্কিত। ইসলাম নির্দিষ্ট কোন পোশাক পরিধান করতে বলে না। কোন পোশাককে নিষেধও করে না, যদি না সেটা পোশাকের নুন্যতম নিয়মকে ভঙ্গ করে। পোশাকের ব্যাপারে ইসলামে শুধু কিছু দিকনির্দেশনা আছে। যেমন ছেলেদের পোশাক হতে হবে ঢিলেঢালা। টাইট পোশাক পড়া পুরুষদের জন্য হারাম। নাভি থেকে হাঁটু পর্যন্ত পুরুষদের অবশ্যই ঢেকে রাখতে হবে। আমাদের দেশে পুলিশ, সামরিক বাহিনী ইত্যাদিতে হাফ প্যান্ট পড়ার রেওয়াজ আছে। এটা হারাম। হাফ প্যান্ট অন্তত হাঁটু পর্যন্ত হওয়া উচিত। নারীদের ক্ষেত্রে শরীরের কতখানি ঢেকে রাখতে হবে সেটা বলা আছে। মেয়েদেরকে বোরকা বা হিজাবই পড়তে হবে, এমন না। বোরকা বা হিজাব ছাড়া অন্য কোন কাপড় দিয়ে পর্দা করা সম্ভব হলে সেটাতেই চলবে। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বোরখা পড়েন না, হিজাবও পড়েন না। কিন্তু উনি পূর্ণ পর্দা মেনে চলেন। বাংলাদেশের মেয়েদের জন্য ওনার পোশাক হতে পারে একটা আদর্শ পোশাক, যারা পর্দা করতে চান।

খ্রিস্টান ফাদাররা বা ভ্যাটিকানের লোকেরা লম্বা আলখাল্লা পড়ে। তার মানে এটা না যে আলখাল্লার একছত্র অধিকার শুধু ওনাদের। মুসলমানরাও লম্বা পোশাক পড়ে অনেক দেশে, নাম যাই হোক না কেন। আগেকার জমানার পুরুষরা লম্বা পোশাকই বেশী পড়তো। প্রাচীন চিত্রগুলিতেও তাই দেখা যায়। এই দেশের মুসলমানরা এক সময় ধুতি পড়তেন। ধুতি হিন্দু ধর্ম কর্তৃক আবিষ্কৃত কোন পোশাক না। অনাদিকাল থেকে এই অঞ্চলের মানুষ ধুতি পড়েছে। এই অঞ্চলের হিন্দু মেয়েরাও মাথায় ঘোমটা দিতেন এক সময়। গ্রামে হয়তো এখনও দেয়। তাই বলে বলা যাবে না যে মুসলমানরা মাথায় ঘোমটা দিলে সে হিন্দু হয়ে যাবে।

খ্রিস্টান নানরা বোরকার মত একটা পোশাক পড়ে। তার মানে এই না যে মুসলমান মেয়েরা বোরকা পড়তে পারবে না। সমাজে প্রচলিত যে কোন পোশাক পড়া যাবে যদি তা ইসলামের পোশাক সংক্রান্ত চাহিদা পুরন করে। তবে কিছু পোশাক আছে যেগুলি শুধু অন্য কোন ধর্মের পুরোহিতদের জন্য নির্দিষ্ট। যেমন নির্দিষ্ট রঙের গেরুয়া পোশাক। এই পোশাক সাধারণ হিন্দু বা বৌদ্ধরা পড়ে না। শুধু সন্ন্যাসীরা পড়ে। পৃথিবীর কোন সমাজে এই রঙের পোশাক সাধারণ মানুষ পড়ে না। এখানে রঙটা সমস্যা, কাপড়টা না। কারণ হজ্জ করার সময় মুসলমানরা দুই খণ্ড চাদর পরিধান করে যেটার সাথে সন্ন্যাসীদের পোষাকে মিল আছে। কিন্তু গেরুয়া ছাড়া অন্য রঙের কাপড় সন্ন্যাসীরা পড়ে না। সমাজের কেউও পড়ে না। তাই গেরুয়া রঙের পোশাক পড়া মুসলমানদের জন্য ঠিক হবে না। কারণ সাধারণভাবে এই পোশাক প্রচলিত না। আসলে পোশাক নিয়ে যারা বাড়াবাড়ি করে তারা ইসলামকে সঙ্কীর্ণ করার চেষ্টা করছেন। যে কোন সমাজে প্রচলিত পোশাক যা সাধারণ মানুষ পড়ে তা পড়তে কোন বাঁধা নাই। শুধু ইসলামের পোশাক সংক্রান্ত দিক নির্দেশনা মানা হচ্ছে কি না এটা খেয়াল করতে হবে।

অনেকে হিজাবকে বলতে চাচ্ছেন যে এটা শুধু খ্রিস্টান নানদের পোশাক। আসলে কথাটা ঠিক না। খ্রিস্টপূর্ব ২৫০০ অব্দেও মেসোপটেমিয়া, বাইজানটাইন, পারস্য এবং গ্রীসের অভিজাত মেয়েরা হিজাব পড়তো। সম্মান ও আভিজাত্যের জন্য তারা হিজাব পড়তো। এসিরিয়া এবং মেসোপটেমিয়াতে পরিষ্কার আইন ছিল অভিজাতরা হিজাব পড়তে পারবে এবং সাধারণ নারীরা পড়তে পারবে না। সেই যুগের একটা ছবি এই পোস্টে দিলাম যেটা গ্রীসের একটা ব্রোঞ্জ নারী মূর্তি। এই নারী হিজাব পরিহিত। ডিজাইন/ স্টাইল অবশ্যই এখনকার মত না। আমাদের খেয়াল রাখতে হবে যে পোশাকের ফ্যাশন/ স্টাইল সদা পরিবর্তনশীল। তাই যারা হিজাবকে খ্রিস্টান রিচুয়াল বলছেন তারা ইসলামকে সঙ্কীর্ণ করার চেষ্টা করছেন কু মতলব মাথায় নিয়ে।

একজন নারী তার মাথা কিভাবে ঢাকবেন এটা তার ব্যাপার। কারো কাছে হিজাব ভালো লাগলে সে হিজাব পড়বে। মাথা এবং দেহ চাদর দিয়েও ঢাকা যায়। কোরআনে চাদরের কথাই বলা আছে। খ্রিস্টান নানরা পড়ে বলে এটা পড়া যাবে না, এই ধারণা ভিত্তিহীন। খ্রিস্টান নানরা বোরকাও পড়ে। ডিজাইন হয়তো হুবহু এক না। আর হিজাব খ্রিস্টান নানরা চালু করেন নাই। বাইবেলেও হিজাবের কোন ডিজাইনের কথা বলা নাই। তবে দেশে বিদেশে অনেক মেয়ে মাথায় হিজাব পড়েন আবার টাইট জিন্স পড়েন। এটা এক ধরণের ভণ্ডামির পর্যায়ে পড়ে। শুধু মাথা ঢাকলেই পর্দা হয়ে যায় না। পর্দা যদি কেউ করতে চান তাহলে আল্লাহর ভয়ে করা উচিত। মানুষকে দেখানোর জন্য যেন না হয়।

ইসলাম শুধু শালীনতা নিশ্চিত করার জন্য পোশাকের ক্ষেত্রে কিছু দিকনির্দেশনা দিয়েছে পুরুষ ও নারী উভয়ের জন্য। আমাদের দেশে অনেক পুরুষ যেভাবে পোশাক পড়ে তা আপত্তিকর। অনেকে মসজিদে টাইট জিন্স পড়ে নামাজ পড়তে যায়। এরা সেজদায় গেলে নিতম্ব আংশিক উন্মুক্ত হয়ে যায় অনেক সময়। এই দৃশ্য সবার জন্য বিব্রতকর। পোশাকটা আসলে সংস্কৃতির সাথে যুক্ত, ধর্মের সাথে না। ইসলাম পোশাক নিয়ে বাড়াবাড়ি করে না। কিন্তু আমরা ইসলামের প্রশস্ততাকে সঙ্কীর্ণ করার চেষ্টা করছি মানুষকে বিভ্রান্ত করার নিয়তে।

বি দ্র - আমি যা লিখেছি এগুলি যে কোন মুসলিমের জানার কথা। এগুলি কমন নলেজের পর্যায়ে পড়ে। আমি এই ব্যাপারে সারা জীবনে যা জেনেছি তাই লিখেছি। তাই কোন হাদিস বা কোরআনের সুত্র দেই নি। নির্দিষ্ট পয়েন্টে কারো প্রয়োজন হলে দেয়া যাবে।

ছবি- উইকিপিডিয়া
সুত্র - en.wikipedia.org/wiki/Hijab#Pre-Islamic_veiling_practices

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:০৮

রানার ব্লগ বলেছেন: আপনার কপাল ভালো এটা ব্লগ !!! নতুবা এটা যদি ধার্মিক ইমানদারদের একমাত্র ঈমানের পরিক্ষক ফেইসবুক হটো আপনাকে কনফার্ম ছদ্মবেশী নাস্তিক ঘোষণা দেয়া হতো।

আপনার সাথে আমিও একমত। ধর্মে কোন পোষককেই ধর্মীয় পোষাক বলে ট্রেডমার্ক করে নাই , যা বলা হয়েছে তা হলো শালিন ও দৃষ্টিকূট না এমন পোষাক পরার আদেশ বা অনুরোধ।

২৮ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:১৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই কারণে আমি কখনও ফেইসবুক ব্যবহার করি না। অন্ধভাবে আমি ধর্মকে সমর্থন করি না। যাই বলি চেষ্টা করি প্রমাণ সহ বলতে। এই পোস্টে যা বলেছি সেগুলির প্রমাণ চাইলে আমি দিতে পারবো ইনশাল্লাহ। প্রমাণ এই পোস্টে দেই নাই কারণ আমার কাছে এগুলি খুব সাধারণ একটা জ্ঞান মনে হয়েছে যা সকল মুসলমানের মোটামুটি জানার কথা। তবে কেউ চাইলে দিব।

২| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:১৮

রানার ব্লগ বলেছেন: প্রমাণ এই পোস্টে দেই নাই কারণ আমার কাছে এগুলি খুব সাধারণ একটা জ্ঞান মনে হয়েছে যা সকল মুসলমানের মোটামুটি জানার কথা। তবে কেউ চাইলে দিব।

মনে হয় সামনে কিছুদিন এই খুব সাধারন জ্ঞ্যান আপনাকে বিতরন করতে হবে। কারন আমরা কিছু মানুষ আছি যারা এই সব সাধারন জ্ঞ্যান ফ্যান নিয়ে থাকি না। উচ্চমার্গে অবস্থান করি।

২৮ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:৩৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আসলে নিজের ধর্ম সম্পর্কে জানার আগ্রহ সবার থাকা উচিত। অন্তত কিছু মৌলিক জ্ঞান যেটা না হলে ধর্ম পালন করতে সমস্যা হয়, সেটা জানা উচিত। এই ইন্টারনেটের যুগে কেউ যদি ইচ্ছা করে তাহলে সে জানতে পারে। আমার যদি সুযোগ হয় আমি ব্লগে এই ব্যাপারগুলি নিয়ে আরও লেখার চেষ্টা করবো। ধন্যবাদ।

৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:৩০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:

কাফির থেকে কেউ মুসলমান হলে রসুল (সা) কখনও তাকে পোশাক পরিবর্তন করতে বলেননি।
সঠিক বলেছেন।

পোশাকের ব্যাপারে ইসলামে শুধু কিছু দিকনির্দেশনা আছে। যেমন ছেলেদের পোশাক হতে হবে ঢিলেঢালা। টাইট পোশাক পড়া পুরুষদের জন্য হারাম। নাভি থেকে হাঁটু পর্যন্ত পুরুষদের অবশ্যই ঢেকে রাখতে হবে।
সঠিক বলেছেন।

আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বোরখা পড়েন না, হিজাবও পড়েন না। কিন্তু উনি পূর্ণ পর্দা মেনে চলেন।
এটা সঠিক বলেন নি।
উনার পোশাক অবশ্যই শালীন, সিম্পল, তবে সেটি পূর্ণ পর্দা কাভার করেনা ভাইজান।

২৮ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:৩৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমাদের প্রধানমন্ত্রীর সামান্য কিছু চুল বের হয়ে থাকে, এটা হয়তো বলতে চাচ্ছেন, অথবা তার চেহারা। তবে উনি চেষ্টা করেন পর্দা করতে। পারফেক্ট হয়তো হয় না। আমি শুধু একটা উদাহরণ দিয়েছি যেন মানুষ না মনে করে যে বোরখা আর হিজাব ছাড়া পর্দা হয় না।

৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:১৪

শেরজা তপন বলেছেন: আপনার সাথেও তাও আলোচনা করা যায়।
আমি একটা লিন্ক দিলাম। পারলে দেখবেন; পাকিস্তানি ফিল্মের একটা ক্লিপ। দুর্দান্ত অভিনয় করেছে ভারতের নাসিরুদ্দিন শাহ। উর্দু বুঝতে পারলে ভাল হবে। এই ফিল্ম নিয়ে পাকিস্তান ভারত সহ সারা বিশ্বের কোন ধর্মীয় বক্তারা টু শব্দ করেনি।
ওখানে আবু জেহেল আর মুহাম্মদ স: পোষাকের বিষয়টাও আছে।
https://m.youtube.com/watch?v=GYQLFWkA0vA

২৮ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:১৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: রাতে আপনার দেয়া লিঙ্কটা দেখবো, তারপর বিস্তারিত মন্তব্য করবো। ভালো থাকবেন।

৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:২৭

শেরজা তপন বলেছেন: Khuda Kay Liye (also released as In the Name of God in international markets)
পারলে পুরো ছবিটা দেখবেন।

সময় সুযোগ হলে ক্যারেন আর্মস্ট্রং এর 'মুহাম্মদ' বই এর একটা রিভিউ দিবেন। বইটা নিয়ে আমার কারো রিভিউ( ইসলাম ধর্মের পন্ডিতব্যক্তি) জানা হয়নি।

২৮ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:৩১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: তপন ভাই, আপনার দেয়া ছবি আমি অবশ্যই দেখব, পুরোটাই।

'মুহাম্মদ' বইয়ের রিভিউ দিতে হলে আগে আমাকে পড়তে হবে। চেষ্টা করবো জোগাড় করার। পড়লে অবশ্যই রিভিউ দেব। অনেক ধন্যবাদ 'খুদা কে লিয়ে' ছবিটা দেখতে বলার জন্য। ভালো থাকবেন।

৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:০৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: শেষ পর্যন্ত মুসলমানদের পোষাক আর হিজাব নিয়াও আপনেরে পোষ্ট দিতে হইলো? ব্লগের কিছু বিশিষ্ট ভন্ড দার্শনিকদের পিছনে আপনে ভালোই সময় ব্যয় করেন দেখি!! তবে এইটা ঠিক, বিভ্রান্তি সৃষ্টি করার চেষ্টাকারীদের মুখোশ উন্মোচন করাও জরুরী। আপনে যা কইলেন, এগুলি ইসলামের বেসিক, মিনিমাম ইসলাম ধর্মজ্ঞানসম্পন্ন সবাই মোটামুটি জানে বলেই মনে হয়। বিভ্রান্তকারীরা এইসব নিয়া তাংফাং বইলা খুব একটা জুইৎ করতে পারবে না। :-B

লেখা ভালো হয়েছে। :)

২৮ শে আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:০৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার লেখার ইচ্ছা ছিল না। কিন্তু যখন দেখলাম যে সাধারণ একটা বিষয় নিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে তখন আর চুপ থাকতে পারলাম না। ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন। :)

৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৫:১৩

হাবিব বলেছেন: ইসলাম নিয়ে যাদের চুলকানি আছে তা কোন মলমে সারবার নয়। আপনার পোস্ট ভালো হয়েছে। পোস্টে ++

২৮ শে আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৫:১৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ইসলাম বিদ্বেষী কিছু লোক আছে যারা প্রতিষ্ঠিত ইসলামি রীতি রেওয়াজকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করছেন। ভালো থাকবেন।

৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৫:২০

হাবিব বলেছেন: আলকোরআনকে যাহারা বিশ্বাস করে না তাহাদেরকে আর কি বলিবেন বলুন? উনারা কোনদিন বুঝ নিতে চাইবেন না। উনাদের মৃত্যু মানেই সবকিছুর ইতি বলে মনে করেন। আফসোস

২৮ শে আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৫:২৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ওনাদের জন্য খারাপ লাগে। কিন্তু ওনারা বুঝতে পারছেন না। মোহর দেয়া মনে হয়। অনেকে আবার শুধু কোরআন বিশ্বাস করে কিন্তু হাদিস বিশ্বাস করে না। এরাও ভয়ংকর। কারণ এরা অনেক ইসলামি বিধি-বিধান নিজেদের মত ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেন।

৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ৮:৩৪

দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তর ,




সুন্দর বিষয়বস্তু তুলে ধরেছেন। পোস্টটি ভাল হয়েছে। পর্দা করা নারী পুরুষ উভয়ের জন্য ফরয কিন্তু পর্দা হতে হবে শুধুমাত্র সৃষ্টিকর্তার আদেশ পালন করার জন্য। কোন স্টাইল ফ্যাশন পর্দার অন্তর্ভুক্ত হতে পারেনা এবং দৃষ্টিকেও রাখতে হবে সংযত এটা নারী-পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।

২৮ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ৮:৫৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: জি, আপনি একদম সঠিক বলেছেন। ছেলেদের উচিত সুতির কাপড় পড়া এবং আঁটসাঁট পোশাক না পড়া। মেয়েরা সিল্কও পড়তে পারে। যেসব ছেলে দৃষ্টি নত রাখে না তাদের চোখে পট্টি বেঁধে দেয়া উচিত।

১০| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ৯:৪৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: ভাল লিখেছেন। আমাদের দেশে মহিলাদের হিজাব পড়ার হার আগের চাইতে অনেক বেড়ে যাওয়ায় কিছু ব্লগারের গাত্রদাহের কারন ঠিক বোধগম্য নয়। হিজাবকে খ্রীস্টান রীতি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চাইছেন!! তিনি মনে হয় জানেন না যে ইহুদি, খ্রিস্টান এবং ইসলাম একই ধারাবাহিকতায় এসেছে। তাহলে পোষাক কেন নির্দিষ্ট কোন ধর্মের হবে? আপনি বিভিন্ন সুত্র উল্লেখ করে যেটা বলেছেন যে পোষাক মুলত এসেছে আঞ্চলিকতার ভিত্তিতে সেটাই আসল কথা।

২৮ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১০:১৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই ব্লগার ইসলামের প্রতিষ্ঠিত বিষয়গুলিকে বিতর্কিত করার মিশন নিয়েছেন মনে হয়। মানুষ যেন বিভ্রান্ত না হয় তাই আমি চেষ্টা করেছি সঠিক তথ্য দেয়ার। ভালো থাকবেন।

১১| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১০:০২

দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: হাসবো নাকি কাদবো বুঝতে পারছি না। :) নাহ নাহ। আমি উভয়কেই পর্দা মেনে চলার কথা বলব এবং সাথে দৃষ্টিকেও সংযত থাকতে হবে কারণ মনের দিক থেকেও পর্দার বিধানের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে।

২৮ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১০:২৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আসলে পুরুষ এবং নারী উভয়কেই পর্দা মানতে হবে। নইলে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হবে। পরিবার প্রথা হুমকির সম্মুখীন হবে। ফলে শেষ পর্যন্ত সামাজিক অবক্ষয় বেড়ে গিয়ে সমাজ কলুষিত হবে। মানুষের মনকে হতে হবে নির্মল। তবে মেয়েরা মনে হয় ছেলেদের দিকে বেশী তাকায় না।

আপনি বাজিতে জিতে গেছেন। :) অভিনন্দন আপনাকে।

১২| ২৯ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: ইসলামের নিয়ম কেউ মানে না। রাষ্ট্রও চলে তার নিজস্ব নিয়মে। ইসলাম আজ অবহেলিত। দিন দিন ইসলামের সময় ফুরিয়ে আসছে।

২৯ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:৪৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মরার পরে বুঝবেন ইসলাম না মানার পরিনতি।

১৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১:৩২

ঢুকিচেপা বলেছেন: ভালো একটি বিষয় তুলে ধরেছেন যা এতদিন এভাবে ভাবিনি কখনো।
মূল কথা হচ্ছে ইসলামের শর্ত মেনে কাপড় পরিধান করা।

২৯ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:৫২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: যে কোন কাপড় পড়া যাবে ইসলামের শর্ত মেনে। তবে ছেলেদের কাপড় মেয়েরা এবং মেয়েদের কাপড় ছেলেরা পড়তে পারবেন না। পৃথিবীর সব মুসলমানের পোশাক এক হতে হবে এমন না। পোশাক সংক্রান্ত ইসলামের নুন্যতম শর্ত পালন করলেই চলবে। ভালো থাকবেন। :)

১৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ২:২৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হেজাব বোর্খা দাড়ী রাখা, এসব কোনটাই ইসলামের অংশ নয়।
মোহাম্মদ (স) আমলে মক্কা ইসরিব (মদিনা), সিরিয়া সহ মধ্য আরবে ইহুদি নাসারা কুরাইশ, মক্কার মুর্তিপুজক সবাই দাড়ী রাখতো।
তখন কাপড় এত সস্তা ছিল না,
মহিলারা আপাদমস্তক বড় একটি চাদর ছিল মুল পোশাক, ধনী খ্রিষ্টান ও ইহুদি মহিলারা পরতো বোর্খার মত হুড। পুরুষরাও পাগড়ী লম্বা আলখেল্লা পরতো। মুলত মরুভুমির রোদ ধুলোবালি থেকে রক্ষা করতেই এধরনের বস্ত্র
পরে মোহাম্মদ (স) নেতৃত্বে মক্কা দখলের পর মুসলিমদের আলাদা কোন ড্রেসকোড 'ইসলামি পোশাক' বা স্টাইল চালু করার আদেশ জারি হয় নি, জোড়পুর্বক ধর্মান্তরন আদেশও জারি হয় নি।
মক্কাবাসি মুর্তিপুজকরা, মুসলিমরা ইহুদিরা একই বেশভূষা। এখনো।

কিন্তু নবিজির মৃত্যুর পর যুদ্ধবাজ দখলদাররা সব বদলে দিল।

আর হজরত মুহম্মদের (স) স্পষ্ট নিষেধ করেছিলেন, হাদিস লিখতে। কিন্ত পরও তৈরি হয় হাদিস।
মুলত দখলবাজ দের রাজনৈতিক ইসলাম কায়েমের লক্ষ্যে, বিভিন্ন অঞ্চলের বিভিন্ন পক্ষ যার যার সুবিধা মত হাদিস তৈরি করে নিয়েছে বা করা্নো হয়েছে।
তথা ধর্মের নামে ডাকাতি নগর দখল, ক্ষমতা দখল, গনিমতের মাল ভাগাভাগি ও দখল রাজত্ব টিকিয়ে রাখতে শুধু কোরানের আয়াতে কাজ হচ্ছিল না। তাই কিছু পাপিষ্ঠ দখলদারদের প্রয়জনে 'ব্যাক্তিগত ইসলাম' হয়ে যায় পলিটিক্যাল ইসলাম। আর হজরত মুহম্মদের (স) স্পষ্ট নিষেধের পরও তৈরি হয় হাদিস।

দাড়ী বাধ্যতামুলক করা হয়, পুরুষতান্ত্রিক রাজনৈতিক ইসলামের প্রয়জনে নারীদের উপর কঠিন বোর্খা আরোপিত হয়।
এরপরও নারীকে কতটুকু ঢাকতে হবে কোরান বা হাদিসে স্পেসিফিক ভাবে লিখিত কিছু পাওয়া যায় না।
কোরান বা হাদিসে এখনো মহিলাদের চুল ঢাকার কোন আদেশ পাওয়া যায়নি, আর কোরানে 'মুখ ঢাকা যাবে না' এই কথাটি স্পষ্ট লেখা আছে।
এরপরও পলিটিক্যাল ইসলামের নামে লুটেরা দখদারদের মৌখিক হদিস ব্যাখ্যায় বোর্খা আর হেজাব চালু করা হয়।

এছাড়াও আরো বিভ্রান্ত আছে।
বিভ্রান্ত হাদিসে ইসলামে গানবাজনা, খেলাধুলা, মুর্তি ভাষ্কর্য হারাম। সেটা একাধিক হাদিসে প্রমান করা যায়।
আবার গানবাজনা, খেলাধুলা, মুর্তি ভাষ্কর্য হালাল সেটাও শতাধিক উপায়ে প্রমান করা সম্ভব।

হজরত মোহাম্মদ (স) মৃত্যুমুখি অসুস্থা অবস্থায় ইসলাম ৭২ ভাগে বিভক্ত হয়েছিল, বর্তমানে দেড়শোর উপর।
রসুল (স) নিজে বলে গেছেন ৭২ ভাগে বিভক্ত ইসলামের শুধু একটিই সঠিক। বাকি ৭১ ভাগই ভুল জাহান্নামি।
বর্তমানে নবীজির হুকুম অমান্যাকারি দাংগাবাজদের আর্থিক জোর প্রভাব বেশী দেখা যাচ্ছে।

২৯ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:১৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: হিজাব, বোরকা ছাড়া কেউ যদি কেউ সঠিকভাবে শরীর ঢেকে রাখতে পারে তাহলে এগুলির দরকার নাই। তবে আঁটসাঁট পোশাক পুরুষ ও মহিলা উভয়ের জন্য হারাম। দাড়ি তো পুরুষদের একটা স্বাভাবিক বৈশিষ্ট্য। হিন্দুরা, খ্রিস্টান, ইহুদি, নাস্তিকের অনেকেই দাড়ি রাখে। ইসলামে দাড়ি বড় করতে এবং গোঁফ ছোট রাখতে বলেছে। এটার সপক্ষে হাদিস আছে। দাড়ি পুরুষের স্বাভাবিক বৈশিষ্ট্য তাই এটাকে কেটে বিকৃত করতে নিষেধ করা হয়েছে।

রসুল (সা) প্রথম দিকে অনেককে হাদিস লিখতে নিষেধ করেছিলেন আবার শেষের দিকে অনেককে হাদিস লেখার অনুমতি দিয়েছিলেন। হজরত আলি (রা) হাদিস লিখে রাখতেন। আরও কয়েকজন সাহাবেকে অনুমতি দিয়েছিলেন।

হাদিস মনে রাখা এবং সংগ্রহ প্রক্রিয়া অনেক যত্নের সাথে করা হয়েছে ফলে জাল ও দুর্বল হাদিস চিহ্নিত করা গেছে। হাদিস ইসলামের অপরিহার্য অংশ। কোরআনের ব্যাখ্যা হোল হাদিস। পর্দার মত অনেক বিধিবিধানই বিস্তারিত পাওয়া যাবে হাদিস, কোরআন, ইজমা ও কিয়াসের মাধ্যমে। আল্লাহ রসুলকে (সা) কোরআনের ব্যাখ্যার করার অনুমতি দিয়েছেন এবং তাকে অনুসরণ করতে বলেছেন কোরআনের বহু জায়গায়। হাদিস ছাড়া রসুলের (সা) পূর্ণ অনুসরণ সম্ভব না।

অল্প কথায় পর্দার বিধান বলা সম্ভব না। ইসলামে অনেক ব্যাপারে একাধিক মতের সুযোগ রাখা হয়েছে। এই কারণেই মাজহাবের উৎপত্তি হয়েছে। একই বিষয়ের উপর একাধিক মাজহাব সঠিক হতে পারে। রসুল (সা) একই বিষয়ের উপর দুই রকম আমলকারি দুই দলকেই অনেক ক্ষেত্রে সমর্থন করেছেন। ইসলাম সঙ্কীর্ণ না বরং ইসলাম অনেক ব্যাপারে একাধিক পথ খোলা রেখেছে যেন মানুষের ধর্ম পালন করতে সমস্যা না হয়। এই সব কারণেই গান, খেলাধুলা ইত্যাদি বিষয়ে বিভিন্ন রকমের মতবাদ পাওয়া যায়। পরিস্থিতি বিবেচনা করেও একই বিষয়ের উপর বিধিবিধানের ভিন্নতা আসতে পারে।

রসুল (সা) ৭৩ ভাগের কথা বলেছিলেন ৭২ ভাগের কথা না। বাকি ৭২ ভাগের নাম ইসলাম থেকে কাটা গেছে ব্যাপারটা এমন না। বাকি ৭২ ভাগ জাহান্নামি হলেও সম্পূর্ণ ঈমানহারা নয়। তারাও মুসলিম। ফলে শাস্তির পর তারাও জান্নাতে যাবে। অধিকাংশ আলেম এই মত পোষণ করেন। মুসলমান হওয়া মানেই সরাসরি জান্নাত, এমন নয়। অনেক মুসলমান প্রথমে জাহান্নামে যাবে পরে জান্নাতে যাবে। কিন্তু এরা সবাই মুসলমান। তাই ৭৩ ফেরকা থাকলেও তারাও মুসলিম।

১৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:৪৯

রানার ব্লগ বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী @ তখন ঢিলাঢালা কাপড় এর প্রচলন এই জন্য ছিলো যে মরু অঞ্চলে অসম্ভব গরম ও ধুলা ঝরের প্রকপ ছিলো খোদ আবু জেহেল এর দাড়ি ছিলো সে ইসলামের সকল শর্ত মোতাবেকই কাপড় পরিধান করতো শুধু জেহেল বা জাহেল নয় তার স্ত্রী ও মেয়েদের বর্নিত ইসলামি মোতাবেক কাপড় পরতো তো এর জন্য নিশ্চই আবু জাহেল বা জেহেল ও তার স্ত্রী খাটি মুমিন হয়ে যায় নাই। নবী মুহাম্মাদ যদি দক্ষিন এশিয়াতে জন্ম নিতেন শাড়ি ও লুঙ্গি গামছা হট ইসলামী শরিয়ত মোতাবেক কাপড়।

দেখুন আমি যা বুঝি শালীন এবং যা দৃষ্টি কে অসস্তিতে না ফেলে দেয় এই ধরনের পোষাক পরিধান করাটাই মূখ্য বিষয়।

আমি বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চলে এক ট্রাবের শাতে অনেক দিন ধরে তাদের পোষাক ও কারুশিল্প নিয়ে কাজ করেছি (গবেষনা মূলক) তারা তাদের শরীরে ছেলে মেয়ে উভয়ই খুব কম কাপড় রাখতো এবং এতে তারা সন্তুষ্ট। একতা বয়সের পর মহিলারা শরীরে কোন কাপড়ই রাখতো না বা রাখে না, প্রথম প্রতম আমি যেয়ে মারাত্মক অস্বস্তিতে পরে যেতাম আমার কাজে বিঘ্ন হতে লাগলো, আস্তে আস্তে দেখলাম আমার নিজের কাপড়ই তাদের কাছে দৃষ্টিকুট লাগছে তারা এটা নিয়ে হাসাহাসি করছে। এখানে কিন্তু ধর্ষন বা ইভ টিজিং হয় না। কোন ছেলে কোন মেয়ে কে সামান্য খোচাও দেয় না। ওদের মধ্যত কম কাপড় পরাটাই শালীনতা।

২৯ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:২২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর নিয়ম ওদের জন্য। আমাদের জন্য ইসলামের বিধান।

১৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:৫১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ইসলামের সব সুন্দর বিষয়গুলো পাশ কেটে মানুষ অহেতুক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জিনিষ নিয়ে বাড়াবাড়ি ও বতর্কের সৃষ্টি করে, দুঃখজনক।

ধন্যবাদ সহজ, সুন্দর করে বলার জন্য।

২৯ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:২৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মাইদুল ভাই, ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য। ইসলামের বিধানগুলি মেনে চলা সহজ। ইসলাম অহেতুক কোন বিধানের ব্যাপারে কড়াকড়ি করে না। ভালো থাকবেন।

১৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:৩০

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ভেইলিং আর হিজাব নিয়ে একটা ছাগল দিনরাত ম্যাঁ ম্যাঁ করে চলছে এবিষয়ে আপনার মতামত জানতে চাচ্ছি। ছাগলটা জেনেবুঝে ভুল এবং অপব্যাখ্যা করছে। আলোচনা সমালোচনা হতেই পারে কিন্তু ভুল এবং অপব্যাখ্যার প্রতিবাদ জানাই।

২৯ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:৩৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই ব্লগার ইসলামের প্রতিষ্ঠিত বিষয়গুলিকে বিতর্কিত করার মিশনে আছেন। এইটাই প্রথম না। বিভিন্ন সময়ে উনি ইসলামের বিভিন্ন বিষয়কে জেনে বুঝে ঘোলাটে করার চেষ্টা করেছেন। যারা ওনার সম্পর্কে আগে থেকে জানে তারা ওনার পোস্ট এড়িয়ে যান। ভালো থাকবেন।

১৮| ২৯ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:৪৮

দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তর,


বাজিতে জিতে গেলেও চকলেট কিন্তু এখনো খাওয়া হয়নি B-) অবশ্য আমি জানতাম আমি জিতে যাব :)

২৯ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:০২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: চকলেট তো বাচ্চারা খায়। আপনাকেও অবশ্য বাচ্চাই মনে হচ্ছে।:) বাচ্চাদের মত কান্নাকাটিও করছেন। এই নেন আপনার চকলেট;


১৯| ২৯ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:১৮

দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: :) :-B

২৯ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:৪৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: খুব খুশি, বোঝা যাচ্ছে! চকলেট খাওয়ার পর দাঁত ব্রাশ করে নিবেন। :) নইলে দাঁতে পোকা হবে। চকলেট আমার চুষে খাওয়ার চেয়ে দাঁত দিয়ে ভেঙ্গে খেতে ভালো লাগে। আপনি চাইলে ট্যাবলেটের মত গিলেও খেতে পারেন, বেশী মজা পাবেন। :)

২০| ৩০ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:২৪

কলাবাগান১ বলেছেন: শেখ হাসিনার পর্দা করা হয় না বলছিলেন এক ব্লগার....কিভাবে করলে উনার পর্দা করা হবে বলে সেই ব্লগার মনে করেন?

৩০ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:৩০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আশা করি উনি উত্তর দিবেন আপনার প্রশ্নের। ভালো থাকবেন।

২১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:০৮

আরোগ্য বলেছেন: শেরজা তপন ভাইয়ের লিংক দেয়া ছবিটা দেখেছি। খুব সুক্ষ্মভাবে নেক সুরতে ধোকা দেয়া হয়েছে। যাদের কোরআনের জ্ঞান নেই তারা খুব সহজেই ফাঁদে পড়ে যাবে। ওই দশ মিনিটের ফুটেজটা দেখলেও বুঝবেন মধুর বোতলে বিষ কেমন জিনিস।
আপনার পোস্টগুলিতে আপনি ইসলাম বিদ্বেষীদের জবাব দেয়ার সুন্দর চেষ্টা করেন কিন্তু এরা ইসলামের নামে এক মুষ্টি ভাত বেশি খায় তাই সর্বাবস্থায় তাদের বদহজম হয়।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:১৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সিনেমার ডায়ালগ কি কখনও ধর্মের ভিত্তি হতে পারে। আমি ঐ অংশটা দেখেছি। ওখানে অনেক কিছু ভুল বলা আছে। ঠিক বলেছেন অনেকেই ধোঁকায় পড়ে যাবে। ইসলাম বিদ্বেষীরা অনেক সঙ্ঘবদ্ধ কিন্তু মুসলমানরা পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন। অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

২২| ০৫ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২১

খায়রুল আহসান বলেছেন: পোস্টের আলোচনা এবং মন্তব্য/প্রতিমন্তব্যগুলো থেকে অনেক কিছু জানতে পারলাম। আপনার প্রয়াস সফল হউক!

২০ শে জুন, ২০২২ রাত ১১:৫৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শুভকামনার জন্য। পুরনো পোস্টের বার্তা অনেক সময় আসে না তাই উত্তর দিতে দেরী হোল। ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.