নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চিন্তাশীল মানুষ হওয়ার চেষ্টায় আছি

সাড়ে চুয়াত্তর

আমার লেখার মাঝে আমার পরিচয় পাবেন

সাড়ে চুয়াত্তর › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসকুল খুইলাছে রে মাওলা ইসকুল খুইলাছে

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৫২



আমার মায়ের কাছে নানা বাড়ির গল্প অনেক শুনেছি। নানা বাড়িতে নাকি কলের গান ছিল। ওটার সাথে থাকা একটা হাতল ঘুড়িয়ে ওটাকে চাবি দিতে হতো। চাবি শেষের দিকে আসলে গানগুলি বেসুরো হয়ে যেত। আবার শুনেছি যে আমার খালারা নাকি বছরের অনেকটা সময় নৌকায় করে স্কুলে যেতেন। আমার নানা বাড়ি যে অঞ্চলে সেই অঞ্চলটা বছরের কয়েক মাস বর্ষার পানির নীচে থাকে। আমার নানার নাকি দুইটা নৌকা ছিল। একটা নৌকা নিজের কাজ কারবারের জন্য আর আরেকটা নৌকা হোল স্কুলবাস (নৌকা)।

আজকে অন্য সকল বাচ্চাদের মতই আমার বাচ্চাদেরও স্কুল খুলেছে। তবে এক জনের সপ্তায় শুধু মঙ্গলবার আর আরেক জনের বুধবার। বড় জনের প্রতিদিন, তবে দুই ঘণ্টা করে মাত্র। ছোট দুই জন বাসায় আছে কিন্তু বড় জন স্কুলে গেছে। এই স্কুল খোলার আনন্দ মনে হয় আমাকেও প্রভাবিত করেছে। অফিসে এসে অনেক সময় নিয়ে আমি বিভিন্ন পত্রিকার স্কুল খোলার খবর ও ছবিগুলি দেখলাম। সিলেটের ৩৪ টা স্কুল নাকি চিরতরে বন্ধ হয়ে গেছে অর্থাভাবে। আজিমপুর সরকারি গার্লস কলেজে আবর্জনা পাওয়াতে অধ্যক্ষকে বরখাস্ত করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। উপরের ছবিটাতে তিনটা মেয়ে নৌকা চালিয়ে স্কুলে যাচ্ছে। এই ছবি দেখে আমার মা, খালাদের নৌকায় করে স্কুলে যাওয়ার কথা মনে পড়ে গেলো। আমার এক খালা নাকি একটু ঢিলা ছিল। তার সব কিছুতেই দেরি হত। স্কুলের সময়ে নাকি তাকে ভাতের থালা সহ নৌকায় উঠিয়ে দেয়া হতো। আজকের পত্রিকার স্কুল সংক্রান্ত কিছু ছবির প্রতি আমার দৃষ্টি আকৃষ্ট হোল। নীচে সংক্ষিপ্ত বর্ণনাসহ কয়েকটা দিলাম;

শিক্ষকরা করছেন বিদ্যালয়ের ধোয়ামোছার কাজ। টাঙ্গাইলের সখিপুর।


দীর্ঘ ১৮ মাস পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললেও রাজশাহীর চারঘাট পৌর এলাকার পিরোজপুর-১ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীরা ক্লাস করেছে গাছতলায়। এছাড়া পঞ্চম শ্রেণির ক্লাস হয়েছে পাশের আরেকটি বিদ্যালয়ে।


কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার চরাঞ্চলের রামকৃষ্ণপুর ও চিলমারী ইউনিয়নের অন্তত ৩০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এখনও বন্যাকবলিত।


স্কুলগুলোতে ঈদ আনন্দ, প্রাণচাঞ্চল্যে মুখর শিক্ষার্থীরা। ছবিঃ ভিখারুন্নেসা স্কুল।


হাঁটুপানি মাড়িয়ে এসে ক্লাস করলো ক্ষুদে শিক্ষার্থীরা। নীলফামারির একটা স্কুলে মেয়েরা যাচ্ছে।


ক্লাসে ফিরতে পেরে আহা কি আনন্দ!!


খুলছে না কুড়িগ্রামের ৭৮টি স্কুল: ভাঙনে বিলীন ১৮টি


বিদ্যালয়ে ফিরে খুশি শিক্ষার্থীরা। ঠাকুর গাঁ।


লাল গোলাপে শিক্ষার্থীদের বরণ, দেওয়া হলো চকলেটও। যশোর।

ছবি এবং সুত্র -
বাংলা ট্রিবিউন
জাগো নিউজ
এনটিভিবিডি
একুশে টিভি
নয়া দিগন্ত
যুগান্তর
প্রথম আলো

মন্তব্য ৬০ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৬০) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:১৯

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: আমার ইসকুল এখনও খুলেনি।

আয়েশি স্কুল। ভাব গতিক দেখে খুলবে।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:২২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি আর আপনার ইশকুল তো একই রকম দেখা জাইতাসে। আপনার ভাব গতিকও তো ভালা না। তয় আয়েশ করা খারাপ না। কয়জনে এই সুযোগ পায় কন।

২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৩১

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: আমার ভাব গতিক জাতে মাতাল তালে ত্রিতাল।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৪৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অনেক দিন পর একটা সত্যি কথা বললেন। :) এই ধরণের মানুষের পৃথিবীতে কোন সমস্যা হয় না। আমার একটা বন্ধু আছে এই রকম। আরও কিছু বন্ধুও আছে।

৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আজ সকালে বড়কন্যাকে স্কুলে দিয়ে আসলাম। আবার পুরানা ডিউটি শুরু হবে, এইটাই কষ্টে।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপাতত সপ্তাহে মনে হয় একদিন যদি না পরীক্ষার্থী হয়। আজকে ঢাকা শহরে স্কুলের কারণে অস্বাভাবিক যানজট হয়েছে।

৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:০২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আহা! কি মধুর অনুভুতি।এই খোলা যেন থেমে না যায় এটাই প্রার্থনা।

সাচু ভাই সবগুলো ছবি আমাদের এখানকার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। শুধু ব্যতিক্রম লাগলো নৌকা চালিয়ে, হাঁটু সমান জল মাড়িয়ে স্কুলে যাওয়াটা খুবই দুঃখজনক। তবে সবকিছুকে ছাপিয়ে গেছে ভাঙনের কবলে পড়া আঠারোটা স্কুল বাড়ির ভবিষ্যত নিয়ে।
খুব ভালো লেগেছে বাচ্চাদেরকে স্কুলের পক্ষ থেকে চকোলেট ও গোলাপ

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:০৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমিও আশা করি আর যেন বন্ধ না হয়। অনেক শিক্ষার্থী চিরদিনের মত ঝরে গেছে। অনেক শিক্ষক মানবেতর জীবন বেছে নিতে বাধ্য হয়েছে। আজ সারা দেশে একটা উৎসবের আমেজ ছিল। পত্রিকাগুলি এই খবর আর ছবিগুলি বেশী ছেপেছে। পদাতিক ভাই ভালো থাকবেন।

৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:২০

জুন বলেছেন: আমার আব্বা বলতো আব্বারা ভাইরা সবাই মিলে বান্দুরা হলিক্রস স্কুলে পড়তে যেতো কোষা নৌকা বেয়ে । আপনার কথা পড়ে আমার আব্বার কথা মনে পরলো । ছবিগুলো খুবই সুন্দর সাড়ে চুয়াত্তর ।
বাচ্চাদের সাবধানে রাখবেন । অভিভাবকরা নাকি প্রতিটা স্কুলের সামনে বিশাল জমায়েত করেছে । শুধু বাচ্চারাই নাকি ভাবীরাও কেমন আছে নতুন কি কি ড্রেস বানালো এই সব খবর নিতে হবে না :)
+

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৫৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার আব্বা অথবা আমার মা, খালাদের মত অনেকেই মনে হয় সেই যুগে নৌকায় চড়ে স্কুলে যেত। যুগের সাথে সাথে কত কিছু বদলে যায়। আমি যখন ক্লাস ওয়ানে পড়ি তখন একজন খালা (খালা বলতাম, খালা না) আমাকে কোলে নিয়ে একটা বিলের (লেক) মত পাড় হত। পানি কম ছিল। বাকি পথ ওনার সাথে হেটে যেতাম। সব মিলে দূরত্ব প্রায় এক মাইল হবে। এটা টাঙ্গাইলের ঘটনা।

বাচ্চাদের চেয়ে অভিভাবকদের নিয়েই বেশী চিন্তা। যদিও আমার স্ত্রী স্কুলে বসে থাকে না। তবে অভিভাবকরা সচেতন না হলে করোনা সঙ্ক্রমন বেড়ে যেতে পারে। বাঙালির হুজুগের একটা বাতিক তো আছেই। ভালো থাকবেন। প্লাস এবং লাইক দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।

৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৪৭

সাদীদ তনয় বলেছেন: স্কুল খোলায় বাচ্চা এবং বাচ্চার মা দুইজনই ভালো থাকবে। বাচ্চার মা'র প্যানপ্যানানি কমায় বাচ্চার বাবাও কিছুটা স্বস্তি পাবে।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:০৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আসলে অলস মস্তিষ্ক শয়তানের কারখানা। নারী, পুরুষ বা বাচ্চাদের উচিত সব সময় কোন না কোন কাজে ব্যস্ত থাকা। করোনা কালীন গত দেড় বছর ঘরে থাকতে থাকতে সবার মেজাজ খিটখিটে হয়ে গেছে। তার উপর করোনার ভয় আর অর্থনৈতিক চাপ। স্কুলগুলি যেন আর বন্ধ না করে এই কামনা করছি। ভালো থাকবেন।

৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:২৫

হাবিব বলেছেন: কোমণমতিদের কলকাকলিতে মুখরিত হোক বিদ্যালয় প্রাঙ্গন

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৩৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: স্কুল খোলাটা জরুরী হয়ে গিয়েছিল। ইতিমধ্যে শিক্ষার্থীরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে শিখতে না পারার জন্য এবং বছর নষ্ট হওয়ার জন্য। আর অনেক শিক্ষক অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। বাচ্চাদেরকে স্কুলে আর মাঠেই মানায়, আবদ্ধ ঘরে নয়।

৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৩৩

স্প্যানকড বলেছেন: আসলে স্কুল জীবন সবচেয়ে বেস্ট ! সব ভালো হয়ে যাক এই দোয়া করছি।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ ভোর ৬:৩৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমিও আপনার দোয়ায় শরিক হলাম। করোনা দূর হয়ে যাক। যারা করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আল্লাহতালা যেন তাদের সাহায্য করেন। আসলেই স্কুল জীবনটা জীবনের একটা শ্রেষ্ঠ সময়। ভালো থাকবেন।

৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:০০

রাজীব নুর বলেছেন: স্কুলে খুলেছে!!!
বড় আনন্দের সংবাদ।
ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা ইউনিফর্ম পড়ে স্কুলে যাচ্ছে- দেখতেও ভালো লাগে।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ ভোর ৬:৪১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এটা দেশের জন্য বিরাট বড় একটা আনন্দ ও স্বস্তির সংবাদ। এই দেড় বছরে অনেক শিক্ষার্থী চিরতরে ঝরে গেছে। অনেক শিক্ষক নিঃস্ব হয়েছে। বাচ্চাদের চপলতা একটা বড়দের জন্য একটা বিনোদন।

১০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১:০২

রোকসানা লেইস বলেছেন: স্কুলে আবার মেতে উঠুক বাচ্চাদের কলকাকলীতে। এত বৈষম্য বাংলাদেশের স্কুল গুলোতে এই অবস্থার উন্নত হলে ভালোলাগবে।
সুন্দর ছবিগুলো।
যে মেয়েরা হাটু পানি ভেঙ্গে স্কুলে যাচ্ছে তাদের ভেজা কাপড়ে থাকতে হবে কতক্ষণ! ভাবতেই খারাপ লাগছে

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ ভোর ৬:৪৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই দেশে শিক্ষার হার যদিও বেড়েছে কিন্তু অনেক গ্রামের স্কুলে ছেলেমেয়েরা সব ধরণের সুবিধা পায় না। দূরত্ব, রাস্তা- ঘাট ইত্যাদি কারণে স্কুলে যাওয়া আসা অনেকের জন্য কষ্টকর। অনেক স্কুল ভবন ঝুঁকিপূর্ণ, অসম্পূর্ণ, ক্ষতিগ্রস্ত। সরকারের উচিত স্কুল কলেজগুলির প্রতি আরও নজর দেয়া। পানিতে ভিজে যে মেয়েগুলি স্কুলে যাচ্ছে এদের পোশাক শুকাতেও সময় লাগবে। ভিজা কাপড়ের জন্য এদের শরীর খারাপও করতে পারে। তবে গ্রামের ছেলে-মেয়েরা সাধারনত শহরের ছেলেমেয়েদের চেয়ে পরিশ্রমী বেশী হয়।

১১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১:১৪

ঢুকিচেপা বলেছেন: এতদিন পর স্কুল খোলার কারণে শিক্ষার্থীরা ভীষণ খুশি।
আপনার নানা বাড়ীতে খোঁজ নিবেন নৌকা এখনো আছে কিনা থাকলে দুইজনে মাছ ধরতে যাব। রান্না হবে চিলেকোঠায়।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:০২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: শিক্ষার্থীদের সাথে সাথে আমিও খুশি। আমার মামাতো ভাইদের নৌকা আছে। তাই নৌকা সমস্যা হবে না। আপনি মাছ ধরার জাল, ছিপ, কোঁচ এগুলি তৈরি রাখেন, আমারটা তৈরি আছে। মাছ ধরার পর পিকনিক হবে চিলেকোঠায়। আর আড়ঙের পাঞ্জাবী পড়ে মাছ কুটবে শুভ্র আর জামদানি শাড়ি পড়ে রান্না করবে শুভ্রর নতুন বউ। কবিতা আপুর মাছ রান্না খাওয়ার অযোগ্য। তাই ওনার কাজ হবে খাবার পর ছাই দিয়ে হাড়ি পাতিল মাজা, মশলা বাটা, রান্না ঘর পরিষ্কার করা ইত্যাদি (আপনি চাইলে আরও দুই একটা কাজ যোগ করতে পারেন)। এগুলি উনি ভালো পারেন। আগে তো শুভ্রকে দিয়ে হাড়ি পাতিল মাজাতেন, আর নিজের পা টেপাতেন এখন নিজে একটু বুঝুক কেমন মজা লাগে!!! :)

আর আপনি আর আমি ঠ্যাঙের উপর ঠ্যাং তুলে মাছের মুড়া খাবো। :)

১২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১:৪৩

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: খুবই ভালো একটি সংবাদ - এই কোমলমতি শিশু-কিশোরদের কলকাকলিতে ভরে উঠবে বিদ্যাঙ্গন।
ভবিষ্যতে দেশের সকল প্রান্তের শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে উন্নত শিক্ষার আলো লাভ করুক এবং একেকজন আধুনিক শিক্ষা ও কারিগরি দক্ষতা লাভ করুক এই কামনা করি।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:১১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আসলেই এটা পুরো দেশের জন্য একটা স্বস্তির সংবাদ। শিক্ষার্থীদের অনেক ক্ষতি হচ্ছিল। যেভাবে হোক এই ক্ষতি পুষিয়ে নিতে হবে। শিশুরা থাকবে স্কুলে, খেলার মাঠে। কিন্তু এদেরকে আমরা ঘরে আবদ্ধ করে রাখতে বাধ্য হয়েছি। আসা করি সব কিছু আবার আগের মত হয়ে যাবে। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলেও যেন শিক্ষার সকল ধরণের সুবিধা পৌঁছে এই কামনা করছি। ভালো থাকবেন।

১৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ২:৪১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আমার মেয়েগুলি অনেক অলস হয়ে গিয়েছে। আজকে সকালে তাড়াতাড়ি ঘুম হতে উঠতেই চাইতেছে না। পড়াশোনা সব শেষ।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:১৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অভ্যাস পরিবর্তন হতে কয়েকটা দিন সময় দিয়েন। দেড় বছরের কুড়েমির অভ্যাস যেতে কয়েকদিন সময় লাগবে। ধীরে ধীরে স্কুলে যখন মজা পেয়ে যাবে তখন ঘুম থেকে উঠতে সমস্যা হবে না। ভালো থাকবেন।

১৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৪৭

কবিতা ক্থ্য বলেছেন: কারো কারো স্কুল আর কখনোই খুলে না- খুলবে না।

ভালো থাকবেন।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:১৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: জি, অনেকে চিরতরে ঝরে গেছে। শিক্ষা একটি মৌলিক অধিকার। কিন্তু আমরা সবার জন্য শিক্ষা এখনও নিশ্চিত করতে পারি নাই। এটা দুঃখজনক। ভালো থাকবেন।

১৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪১

জুল ভার্ন বলেছেন: পড়া লেখা নাহোক, স্কুল খুলেছে তাতেই খুশী।

আমার নানতী দেড় বছর আগে স্কুলে ভর্তি হয়েছিল কিন্তু একদিনও স্কুলে যায়নি। প্রমোশন পেয়ে এক ক্লাস উপরেও উঠেছে। এখন স্কুলের নাম এবং কোঙ ক্লাসে পড়ে ভুলে গিয়েছে!

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৩৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার নাতীর মত অবস্থা অনেকেরই। তারপরও অনেক ধকল শেষে একটু আশার আলো জাতি দেখতে পারছে সামনে। করোনা অনেক কিছু কেড়ে নিয়েছে। সারা বিশ্বকে নাড়া দিয়ে গেছে। সবার সুদিন আসুক এই কামনা করছি। ভালো থাকবেন।

১৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৫১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: গানটা ভাইরাল হয়েছে। আসলেই অনেক দিন পর স্কুলে খুললো। এখন বাচ্চাগুলো ভাল থাকলেই হলো। ধন্যবাদ।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৫৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এইটা মাইজভাণ্ডারী গান। ক্লাস ওয়ানে থাকতে শুনেছিলাম। ঐ সময় বেশ জনপ্রিয় ছিল।

স্কুল খোলা ফরজ হয়ে গিয়েছিলো। বাচ্চাদের অনেক ক্ষতি হয়ে গেছে ইতিমধ্যে। আশা করি ক্ষতি পুষিয়ে নেয়ার চেষ্টা করা হবে সকল মহল থেকে। ভালো থাকবেন।

১৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:০৪

ইসিয়াক বলেছেন: সামনাসামনি ক্লাস না হলে কিসের পড়াশোনা আর কিসের স্কুল। অনলাইনের ক্লাসের ঝামেলা থেকে বাঁচা গেছে আপাতত। আজ দু'দিন দারুণ কাটলো বাচ্চাদের সাথে। কত হাসি মজা দুষ্টুমি!! এই না হলে জীবন। আর যেন স্কুল বন্ধ না হয় সেটাই প্রত্যাশা।
খুব ভালো পোস্ট।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:১০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বন্যেরা বনে সুন্দর, শিশুরা মাতৃ ক্রোড়ে। বাচ্চারাও তেমনি সুন্দর যখন তাদের দেখা যায় খেলার মাঠে, স্কুলে। পরিস্থিতির কারণে আমরা ওদেরকে ঘরে আবদ্ধ রাখতে বাধ্য হয়েছি। অনেক শিক্ষার্থী ঝরে পড়েছে। অনেক শিক্ষক মানবেতর জীবন যাপন করছে চাকরি হারিয়ে। স্কুল খুলে দেয়াতে ধীরে ধীরে অবস্থার উন্নতি হবে এই কামনা করছি।

আসলেই সামনা সামনি ক্লাস না হলে পড়ার মজা থাকে না। শিক্ষক আর শিক্ষার্থীর মধ্যে দূরত্ব তৈরি হয়। ভালো থাকবেন। বাচ্চাদের জন্য শুভকামনা।

১৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:০৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমার ছেলে প্রথম গেলো কলেজে কী যে খুশি বাচ্চাটা

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:১৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সত্যিই স্কুল খোলাটা একটা খুশির এবং স্বস্তির সংবাদ। করোনা সব কিছু তছনছ করে দিয়েছে। আশা করি ধীরে ধীরে সব ঠিক হয়ে যাবে।

১৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৪৯

নীল আকাশ বলেছেন: খুব সুন্দর পোস্ট। আমার বাচ্চার বুধবার ক্লাস শুরু হবে। খুশিতে লাফাচ্ছে সে। দেড়বছর পর আবার স্কুলে যাবে।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৫৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার ছোট মেয়ের গতকাল ছিল না। আজকে আছে। মেঝ ছেলের আগামী পরশু। বড় ছেলেটার প্রতিদিন। আশা করি সরকার আর স্কুল বন্ধ করবে না। শিক্ষার্থীদের অনেক ক্ষতি হয়ে গেল। ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন।

২০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

খুলেছে যখন তখন
আর যেন বন্ধ না হয় !!

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমারও একই দাবি আর যেন বন্ধ না হয়। ভালো থাকবেন নুরু ভাই। :)

২১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১:১৯

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: এহ রে আমি মাজবো থালাবাটি!
তাও আবার ছাই দিয়ে!

তার আগে সবকয়টারে জ্বালায় পুড়ায় ছাই বানায় দেবো।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:১৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ঢুকিচেপা ভাইয়ের এই সুন্দর আয়োজনটা আপনি এভাবে জ্বালায় পুড়ায়ে দিতে চাচ্ছেন!!!??? উনি তো ভীষণ মাইন্ড করবে। ওনার সম্মানে একদিন না হয় একটু মশলা বাটলেন, থালা-বাটি মাজলেন। এক দিনেরই তো ব্যাপার। মাছ কোটার মত কঠিন কাজ তো শুভ্রই করে দেবে। মাছের লেজ না হয় পুরোটাই আপনাকে দেবো। আপনি রাজি হয়ে যান। নইলে পুরো পিকনিকটাই মাটি। :)

২২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:০৯

রাকু হাসান বলেছেন:

একেকটি ছবি যেন একেকটি গল্প।এক আইনজীবী স্কুলের বন্ধের জন্য নোটিশ পাঠিয়েছে সরকারকে।বিষয়টি কীভাবে দেখছেন।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:১৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: রাকু হাসান ভাই, অনেক দিন পর কথা হচ্ছে। আশা করি ভালো আছেন। বিভিন্ন ধরণের ছবি দিয়ে বিভিন্ন পরিস্থিতি বুঝাতে চেয়েছি। স্কুল খোলা দরকার ছিল। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছাড়া সব কিছই তো খোলা। তাই আমার মনে হয় সরকার দেরীতে হলেও সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অনেক আইনজীবী দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য রিট করে থাকে। আমার মতে সারা দেশের মানুষের ইচ্ছার বিরুদ্ধে রিট করা বোকামি। ভালো থাকবেন।

২৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৫৭

ঢুকিচেপা বলেছেন: “আর আপনি আর আমি ঠ্যাঙের উপর ঠ্যাং তুলে মাছের মুড়া খাবো।”
ঠ্যাঙের উপর ঠ্যাং তুলে মাছের মুড়া খেতে রাজি আছি কিন্তু আপনার বুবু তো বুয়ার কাজ করতে রাজি হচ্ছে না। আমি কিছু বললে দেখা যাবে ঠ্যাঙের উপর ঠ্যাং ঠিকিই আছে আমিই নেই।

কী দিন এলো !! রাস্তায় রুমাল পেতে গান করবে তাও কাজ করবে না।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:১৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমাদের বুবু এক গাধার পাল্লায় প'ড়ে এখন মাথা ঠিক নাই। গাধা নিয়ে সে এখন কাব্য, মহাকাব্য আরও কত কিছু লেখায় ব্যস্ত। চিন্তা করেন রাস্তায় রুমাল পেতে ভিক্ষা করতে সে আবার আমাকে সাথে নিতে চায়। :)

চিন্তা কইরেন না তার মাথা ঠিক হলে হাল্কা, পাতলা তোষামোদ করলে সে রাজি হয়ে যাবে। আপনি আমার উপর ভরসা রাখেন। :)

২৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:২৪

দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: দেরিতে মন্তব্য হলেও স্কুল খোলার পুর্ন আমেজ পাওয়া গেল। এবার এই আমেজ যেন থেমে না যায় সেই প্রার্থনা করি।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৩১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি ঝামেলায় না থাকলে আরও আগেই মন্তব্য করতেন। আমি আর কবিতা আপু তো ভাবলাম আপনি আবার রাগ করে চলে গেলেন নাকি?! :) ব্লগে অনেক সময় হাল্কা রসিকতা করি, কিছু মনে করবেন না। সমস্যা হলে সাথে সাথে জানাবেন!

আজকে দেখলাম যে ফরিদপুর না কোথায় একটা স্কুলের একটা ছাত্রীর করোনা হয়েছে, তাই ঐ স্কুল বন্ধ করে দিয়েছে। আমার মতে দুই একটা ঘটনার জন্য স্কুল বন্ধ করা উচিত না। করোনা শেষ না হওয়া পর্যন্ত করোনা নিয়েই আমাদের সব কিছু করতে হবে। জীবন তো কারও থেমে থাকে না।

২৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৩

দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: আমি আর কবিতা আপু তো ভাবলাম আপনি আবার রাগ করে চলে গেলেন নাকি?! :) আমি আর বিনা কারণে রাগ!! অসম্ভব!! ব্লগে অনেক সময় হাল্কা রসিকতা করি, কিছু মনে করবেন না। হাল্কা রসিকতা ভালো, এতে মন এবং স্বাস্থ্য দুটোই বেশ ফুরফুরে থাকে :)

আপনি ঠিকই বলেছেন করোনা নিয়েই আমাদের চলতে হবে। এভাবে আর কত বসে থাকা? বিশেষত শিক্ষাখাতে এর প্রভাব বেশি পড়ছে। অনিশ্চিয়তা আর অনিশ্চয়তা।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার মন্তব্য ভালো লাগলো। আপনার দৃষ্টিভঙ্গিও ভালো লাগলো। পরিকল্পনা অনুযায়ী টিকা দিতে পারলে আশা করি আল্লাহর ইচ্ছায় করোনা নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। আল্লাহতালা আপনার সব সমস্যা দূর করে দিবেন এই কামনা করছি। ভালো থাকবেন।

২৬| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:০০

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: চুয়াত্তরভাই
স্কুল কি আপনারে ক্লাসরুমে বন্দি কইরা রাখলো?

টিকিরও ছায়া নাই কেনো?

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৩৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: একটু ব্যস্ত সময় যাচ্ছে। আপনার পোস্টে একটা মন্তব্য করেছি। :)

২৭| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৪১

নীল-দর্পণ বলেছেন: যেদিন স্কুল খুলল ঠিক সেদিন ই আমার দুই কন্যা দুনিয়াতে আসল ! যেন তারাও স্কুলে যাবে !:#P

"বই খাতা পাশে রেখে নৌকায় বসে এক মনে ভাত খাচ্ছে একটা মেয়ে, ঘাটে নামার আগ মুহুর্তে তাকে তাড়া দিয়ে খাওয়া শেষ করিয়ে প্লেট ধুয়ে রেখে বই নিয়ে নেমে যাচ্ছে মেয়েটি…" দৃশ্যটা কল্পনা করে খুব মজা পেলাম। :)

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার দুই কন্যার জন্য দোয়া এবং শুভ কামনা যেন ওরা দুই জাহানেই সফল হয়। ওরাও বড় হলে নিশ্চয়ই স্কুলে যাবে।

আমার মা আমার এই খালার ছোটবেলায় নৌকায় বসে ভাত খাওয়ার কথা প্রায়ই আমাদের কাছে বলতেন। আমরাও শুনে আপনার মতো দৃশ্যটা কল্পনা করে মজা পেতাম।

ভালো থাকবেন।

২৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২১

সোহানী বলেছেন: ছবিগুলো দেখে খুব ভালো লাগছে আবার কষ্টও লাগছে। যে কাজ বা দায়িত্ব ছিল সরকারের তা পালন করছি আমরা। কি সীমাহিন কষ্ট করে আমাদের শিক্ষক ও ছাত্র-ছাত্রীরা তা কানাডার বাচ্চারা বিশ্বাসই করবে না।

করোনাকালীন এরকম দীর্ঘ সময় স্কুল বন্ধ আমি কোনভাবেই পছন্দ করিনি। বাচ্চাদেরকে যে ভয়ংকর ফ্রাস্টেশানে ফেলে দিয়েছিল তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

৩০ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমাদের দেশের ছেলেমেয়েরা ছাত্রজীবনে এত কষ্ট করে বলেই উন্নত দেশে গেলে এরা সুযোগ পেলে লেখাপড়ায় অনেক ভালো করে। বাংলাদেশের মানুষ এখন আর সরকারের আশায় বসে না থেকে নিজেরা যা ভালো মনে করে তাই করে।

করোনাকালীন সময়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখাটা সরকার আর তাদের তোষামোদকারী ছাড়া আর কেউ পছন্দ করেনি। আমার বড় ছেলের এই কারণে এক বছর লস গেল।

২৯| ২৩ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমার বাসায় স্কুল কলেজগামী কোন ছাত্র ছাত্রী নেই, তবুও আমি উল্লসিত হয়েছিলাম স্কুল খোলার সেই সংবাদটা শুনে।

১১ নং প্রতিমন্তব্যটি পড়ে বেশ মজা পেলাম। ২৩ নং মন্তব্যটাও।

পোস্টে একাদশতম প্লাস। + +

২৪ শে মে, ২০২২ রাত ১:২৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ঢুকিচেপা একজন রসিক ব্লগার নিঃসন্দেহে।

একাদশতম প্লাসের জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

৩০| ২৪ শে মে, ২০২২ বিকাল ৩:৩৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: ঢুকিচেপা এর মন্তব্যটাও খুব সুন্দর! তবে উপরের মন্তব্যে আমি ১১ নং মন্তব্যের কথা বলিনি, প্রতিমন্তব্যের কথা বলেছি।

২৭ শে মে, ২০২২ দুপুর ১২:১৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বুঝতে পেড়েছি। আপনি আমার মন্তব্যগুলি শুধু পড়েনই না আপনার ভালো লাগাটাও জানিয়ে দেন। তাই অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.