নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চিন্তাশীল মানুষ হওয়ার চেষ্টায় আছি

সাড়ে চুয়াত্তর

আমার লেখার মাঝে আমার পরিচয় পাবেন

সাড়ে চুয়াত্তর › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাহাবীদের মর্যাদা

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:৪৮

পৃথিবীতে নবী বা রাসুল ছাড়া কেউ নিস্পাপ না। আমাদের মহানবীর (সা) সাহাবীদের সামান্য কয়েকজন বড় গুনাহ অনেক সময় করে ফেলেছেন কিন্তু তারা তৎক্ষণাৎ তওবা করেছেন বা শাস্তি মেনে নিয়েছেন। এই ধরণের সামান্য কয়েকটি ব্যতিক্রম ছাড়া সাহাবীরা বড় গুনাহমুক্ত ছিলেন। সাহাবীদের মধ্যে যারা রসুলের (সা) সাথে বেশী ছিলেন এবং নেতৃস্থানীয় ছিলেন তাদের মধ্যে কবিরা গুনাহ সঙ্ঘটনের কথা পাওয়া যায় না। আর যে কোন মুসলমানের ছোট গুনাহগুলি আল্লাহতায়ালা ৫ ওয়াক্ত নামাজের দ্বারা মাফ করে দেন। সামান্য কয়েকটি ব্যতিক্রমী ঘটনা ছাড়া বলা যায় যে সাহাবীরা বড় গুনাহ মুক্ত ছিলেন। অনেকক্ষেত্রে তাদের দ্বারা অনিচ্ছাকৃত ইজতেহাদি ভুল হয়ে গেছে। ইজতেহাদ মানে কোন বিষয়ের উপর ব্যক্তির নিজস্ব জ্ঞান নির্ভর Judgment। ইজতেহাদি ভুল কোন অপরাধ না, এটা নিছক একটা ভুল যার জন্য কোন শাস্তি নাই।

সাহাবীদের মর্যাদার ব্যাপারে আমাদের রসুল্ (সা) বলেছেন;

আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমরা আমার সাহাবীগণকে উদ্দেশ্য করে অপমানজনক কথা বলবে না। সেই সত্তার কসম, যার হাতে আমার জীবন, যদি তোমাদের মধ্যে কেউ উহুদ পাহাড় বরাবর স্বর্ণ ব্যয় করে তাহলেও তাঁদের কারোর এক মুদ অথবা অর্ধ মুদ্দের সমান হবে না। (সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-২৫৪০, সহিহ বুখারি হাদিস নং ৩৪৭০)

সাহাবীদের নামে যারা অপবাদ দেয়, খারাপ ধারণা পোষণ করে এবং অসম্মানজনক কথা বলে তারা কঠিন অপরাধে অপরাধী। এই ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করলে তাদেরকে আলেমরা কাফিরও বলেছেন। এই লিঙ্কটাতে এই ব্যাপারে বিস্তারিত আছে। অনেক ক্ষেত্রে তাদের কাফির না বলা হলেও তাদেরকে কঠিন অপরাধী হিসাবে গণ্য করা হয়।

কোরআনে সাহাবীদের মর্যাদা উল্লেখ করে আয়াতঃ

সূরা আত–তাওবা, আয়াত ১০০ঃ

"মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা প্রথম অগ্রগামী এবং যারা নিষ্ঠার সাথে তাদের অনুসরণ করে, আল্লাহ তাদের প্রতি প্রসন্ন এবং তারাও তাতে সন্তুষ্ট এবং তিনি তাদের জন্য প্রস্তুত করেছেন জান্নাত, যার নিম্নদেশে নদী প্রবাহিত, যেখোনে তারা চিরস্থায়ী হবে। এটা মহা কামিয়াবী।"

আল্লাহ যাদের উপর প্রসন্ন বলে ঘোষণা করেছেন এবং যাদের জন্য জান্নাত প্রস্তুত করেছেন তাদের ব্যাপারে মানুষ কিভাবে খারাপ কথা বলতে পারে!

সূরা আল–ফাতহ, আয়াত ২৯ঃ

"মুহাম্মাদ আল্লাহর রাসূল; তার সহচরগণ কাফিরদের প্রতি কঠোর এবং নিজেদের মধ্যে পরস্পরের প্রতি সহানুভূতিশীল; আল্লাহর অনুগ্রহ ও সন্তুষ্টি কামনায় তুমি তাদেরকে রুকু ও সাজদায় অবনত দেখবে। তাদের মুখে সাজদাহর চিহ্ন থাকবে, তাওরাতে তার বর্ণনা এইরূপই এবং ইঞ্জীলেও। তাদের দৃষ্টান্ত একটি চারাগাছ, যা হতে নিগর্ত হয় কিশলয়, অতঃপর ওটা শক্ত পুষ্ট হয় এবং পরে কান্ডের উপর দাঁড়ায় দৃঢ়ভাবে যা কৃষকের জন্য আনন্দদায়ক। এভাবে আল্লাহ মু’মিনদের সমৃদ্ধি দ্বারা কাফিরদের অন্তরজ্বালা সৃষ্টি করেন। যারা ঈমান আনে ও সৎ কাজ করে আল্লাহ তাদেরকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ক্ষমা ও পুরস্কারের। "

সাহাবীদের প্রশংসা করে আল্লাহতায়ালা বলেছেন যে রসুলের (সা) সহচররা রুকু এবং সেজদায় অবনত থাকেন। তাওরাত এবং ইঞ্জিলেও তাদের উল্লেখ আছে। এই আয়াত থেকেও আল্লাহতায়ালা সাহাবাদের মর্যাদা সম্পর্কে আমাদেরকে জানিয়েছেন। আল্লাহ যাদেরকে মর্যাদার আসন দিয়েছেন তাদের সমালোচনা করা, অপবাদ দেয়া কখনই সমর্থনযোগ্য না।

সুরা হাশর আয়াত ১০ঃ

"(এ সম্পদ তাদের জন্যও) যারা অগ্রবর্তীদের পরে (ইসলামের ছায়াতলে) এসেছে। তারা বলে- ‘হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদেরকে আর আমাদের ভাইদেরকে ক্ষমা কর যারা ঈমানের ক্ষেত্রে আমাদের অগ্রবর্তী হয়েছে, আর যারা ঈমান এনেছে তাদের ব্যাপারে আমাদের অন্তরে কোন হিংসা বিদ্বেষ রেখো না। হে আমাদের প্রতিপালক! তুমি বড়ই করুণাময়, অতি দয়ালু।"

উপরের আয়াতে অগ্রবর্তী বলতে রসুলের (সা) সাহাবীদের কথা বলা হয়েছে। সাহাবীদের পরবর্তী জমানার মুসলমানরা সাহাবীদের জন্য এবং নিজেদের জন্য দোয়া করে এবং ঈমানদারদের ব্যাপারে তাদের মনে যেন কোন হিংসা, বিদ্বেষ না সৃষ্টি হয় তার জন্যও দোয়া করে। তাই আমাদের উচিত সাহাবীদের জন্য ভালো ধারণা রাখা এবং দোয়া করা।

সূরাআল–হাশর, ৮–৯ঃ

"এ সম্পদ অভাবগ্রস্ত মুহাজিরদের জন্য যারা নিজেদের ঘরবাড়ী ও সম্পত্তি হতে উৎখাত হয়েছে। তারা আল্লাহর অনুগ্রহ ও সন্তুষ্টি কামনা করে এবং আল্লাহ ও তার রাসূলের সাহায্য করে। তারাই তো সত্যাশ্রয়ী। মুহাজিরদের আগমনের পূর্বে যারা এই নগরীতে (মদীনা) বসবাস করেছে ও ঈমান এনেছে তারা মুহাজিরদের ভালোবাসে এবং মুহাজিরদের যা দেওয়া হয়েছে তার জন্য তারা অন্তরে আকাঙ্ক্ষা পোষণ করে না, আর তারা তাদেরকে নিজেদের ওপর প্রাধান্য দেয় নিজেরা অভাবগ্রস্ত হলেও।"

উপরের আয়াতে মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করে যাওয়া সাহাবীদের সম্পর্কে আল্লাহতায়ালা বলেছেন যে তারাই তো সত্যাশ্রয়ী। আর মদিনার আনসার সাহাবীদের মনের উদারতার প্রশংসা করেছেন। আল্লাহতায়ালা প্রদত্ত এত বড় প্রশংসা মুলক বাক্যের পরে কিভাবে মানুষ সাহাবীদের সম্পর্কে খারাপ ধারণা পোষণ করতে পারে।

হাদিসে সাহাবীদের মর্যাদার বর্ণনাঃ

রসুল (সা) সাহাবীদের ছোট করা, ব্যঙ্গ করা অথবা তাদেরকে নিয়ে অপমান জনক কথা বলতে কঠোরভাবে নিষেধ করেছেন। রসুল (সা) বলেছেন;

“Whoever insults my companions, the curse of Allaah, the angels and all of mankind will be upon him.” (al-Silsilah al-Saheehah, 2340)

উপরের হাদিসটা এই বিংশ শতাব্দির অন্যতম শ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিস মুহাম্মাদ নাসিরুদ্দীন আল-আলবাণী তার বই ‘আল সিলসিলা আল সাহিহাতে সহিহ বলে উল্লেখ করেছেন।

মদিনার স্থানীয় আনসার সাহাবীদের সম্পর্কে আল্লাহর রসুল (সা) বলেছেন যে তাদেরকে কেবলমাত্র মুমিনই ভালোবাসে এবং কেবলমাত্র মুনাফিকই বিদ্বেষ রাখে। নীচের হাদিসে এই ব্যাপারে বলা হয়েছে;

বারা ইবনে আযিব রাদিয়াল্লাহু আনহু কর্তৃক বর্ণিত, নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আনসার (মদিনার স্থানীয় সাহাবী) সম্পর্কে বলেছেন, তাদেরকে কেবলমাত্র মুমিনই ভালোবাসে এবং তাদের প্রতি কেবলমাত্র মুনাফিকই বিদ্বেষ রাখে। যে ব্যক্তি তাদেরকে ভালবাসবে, আল্লাহও তাকে ভালবাসবেন। আর যে ব্যক্তি তাদের প্রতি বিদ্বেষ রাখবে, আল্লাহও তার প্রতি বিদ্বেষ রাখবেন।’ (বুখারি ৩৭৮৩, মুসলিম ৭৫, তিরমিযি ৩৯০০, ইবন মাজাহ ১৬৩, আহমদ ১৮০৩০, ১৮১০৪)

খোলাফায়ে রাশেদিন হজরত আবু বকর (রা), হজরত ওমর (রা), হজরত ওসমান (রা) এবং হজরত আলীর (রা) নাম ‘আশারায়ে মুবাশ্বারা’র তালিকাতে উল্লেখ আছে। ‘আশারায়ে মুবাশ্বারা’ হোল সেই ১০ জন সৌভাগ্যবান সাহাবী যাদের বেহেশতে যাওয়ার ঘোষণা আল্লাহতায়ালা তার রসুলের (সা) মাধ্যমে মানুষকে জানিয়ে দিয়েছেন। এই ব্যাপারে সহি হাদিস আছে। তাই খোলাফায়ে রাশেদিনের সময়কে যারা সমালোচনা করে তাদের বোঝা উচিত যে আল্লাহর কাছ থেকে বেহেশতের সংবাদ পাওয়া সাহাবীরা এই ৩০ বছর মুসলিম উম্মাহর শাসনের দায়িত্বে ছিলেন। শিয়ারা ওনাদের নিয়ে যে সব বাজে কথা বলে তা কখনই গ্রহণযোগ্য না।

সাহাবীদের জমানা হোল শ্রেষ্ঠ জমানা এবং পরবর্তী জমানাতে মুসলমানদের মধ্যে মিথ্যাচারের প্রসার ঘটবে। মুসলমানদেরকে পরস্পর কাদা ছোড়াছুঁড়ি না করে ঐক্যবদ্ধ হয়ে বাস করতে হবে। নীচের হাদিসে এই ব্যাপারে দিক নির্দেশনা আছে;

ইবনু উমার (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, ‘জাবিয়া’ (সিরিয়ার অন্তর্গত) নামক জায়গায় উমর (রাঃ) আমাদের সামনে খুতবাহ দেয়ার উদ্দেশ্যে দাড়িয়ে বলেনঃ হে উপস্থিত জনতা! যেভাবে আমাদের মাঝে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দাড়াতেন, সেভাবে তোমাদের মাঝে আমিও দাড়িয়েছি। তারপর তিনি (রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেনঃ আমার সাহাবীদের ব্যাপারে আমি তোমাদেরকে উপদেশ দিচ্ছি (অর্থাৎ তাদের যমানা শ্রেষ্ঠ যমানা), তারপর তাদের পরবর্তীদের যমানা, তারপর তাদের পরবর্তীদের যমানা, তারপর মিথ্যাচারের বিস্তার ঘটবে। এমনকি কাউকে শপথ করতে না বলা হলেও সে শপথ করবে, আর সাক্ষ্য প্রদান করতে না বলা হলেও সাক্ষ্য প্রদান করবে।

সাবধান! কোন পুরুষ কোন মহিলার সাথে নির্জনে মিলিত হলে সেখানে অবশ্যই তৃতীয়জন হিসাবে শাইতান অবস্থান করে (এবং পাপাচারে প্ররোচনা দেয়)। তোমরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে বসবাস কর। বিচ্ছিন্নতা হতে সাবধান থেকো। কেননা, শাইতান বিচ্ছিন্নজনের সাথে থাকে এবং সে দুজন হতে অনেক দূরে অবস্থান করে। যে লোক জান্নাতের মধ্যে সবচাইতে উত্তম জায়গার ইচ্ছা পোষণ করে সে যেন ঐক্যবদ্ধ হয়ে থাকে (মুসলিম সমাজে)। যার সৎ আমল তাকে আনন্দিত করে এবং বদ্ আমল কষ্ট দেয় সেই হলো প্রকৃত ঈমানদার। ( তিরমিজি সহি হাদিস নং ২১৬৫)


সব শেষে বলা যায় যে রসুলের (সা) সাহাবাদের মর্যাদা সম্পর্কে স্বয়ং আল্লাহতায়ালা কোরআনে বিভিন্ন জায়গায় উল্লেখে করেছেন।
সহি হাদিসের মাধ্যমে আমরা জানতে পারি যে আমাদের মহানবী (সা) কিভাবে সাহাবীদের প্রশংসা করেছেন। আমাদের মত পাপীরা কিভাবে সাহাবীদের বিরুদ্ধে অপবাদ দেয়ার, ব্যাঙ্গ করার, খারাপ ধারণা রাখার সাহস পাই। আল্লাহতায়ালা তাদের উপর যখন রাজি হয়ে গেছেন তখন আমরা তাদের সমালোচনা করার কে।

সুত্রঃ কোরআন এবং সহি হাদিস
islamqa.info

মন্তব্য ৪৫ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৪৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৩৩

কুশন বলেছেন:




লেখক বলেছেন: শীতকাল হোল ওয়াজের সিজন। তাই ব্লগেও শীত উপলক্ষে ওয়াজের বিশেষ আয়োজন করা হয়েছে নাস্তিকদের আস্তিক বানানোর জন্য।

-চালায়ে যান, বাংগালী পুরুষেরা সৌদীদের উট চরাক, বাংগালী মহিলারা চাকরাণী হিসেবে সৌদীদের হেরেমে থাকুক; এরা সাহাবী হয়ে যাবে।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৩৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই যুগের সৌদিরা আদর্শ মুসলমান না। সাহাবীদের নিয়ে ব্যঙ্গ বা মশকরা না করার চেষ্টা করেন। ইহা ইহকাল এবং পরকাল উভয়ের জন্য খারাপ হবে আপনার জন্য।

২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৪০

কুশন বলেছেন:


লেখক বলেছেন: এই যুগের সৌদিরা আদর্শ মুসলমান না।

-সৌদীরা আদর্শ মুসলমান নয়, আপনিই একমাত্র আদর্শ মুসলমান।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৪৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি আদৌ মুসলমান কি না এটা নিয়ে আমার সন্দেহ হচ্ছে। আদৌ আল্লাহ খোদা মানেন বলে মনে হয় না।

৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৪২

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: ধর্মীয় পোস্টে প্রেতাত্মা! গয়ায় গিয়ে কী পিণ্ডিদান করলো কাভাম?

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৪৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: প্রেতাত্মাকে আমি চিনতে পেড়েছি। আসলে সবার কাছেই ওনার পরিচয় এখন মোটামুটি পরিষ্কার। নতুন ড্রামা শুরু করেছে।

৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৫২

তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: দেশের এক হজরতের সাথে থেকে অনেকেই সাহাবীদের দলে চলে গেছে । ব্যঙ্গ করলে ১০ বছর ১০ লক্ষ টাকার শাস্তি ।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৫৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কোন হজরতের কথা বললেন একটু বিস্তারিত বললে বুঝতে পারতাম। শাস্তির ব্যাপারটাও বুঝতে পারিনি।

৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:১৮

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: সাহাবীদের যারা ব্যঙ্গ করছে বা করবে তাদের পরিণতি খুবই ভয়াবহ হবে..…
±+±++++++

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:২০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আশা করি তারা এই ব্যাপারে সতর্ক হবে এবং তওবা করবে।

৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৩৬

কুশন বলেছেন:



সাহাবী মানে সাথী, আপনিও কারো না কারো সথী; আরবী শব্দ শিখুন, সমস্যা কমে যাবে।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৫৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ফালতু প্যাঁচাল বন্ধ করেন। আমি ফালতু লোককে আমার ব্লগে রাখি না।

৭| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৫৩

নীল আকাশ বলেছেন: কুশন বলেছেন: ইহা কি ব্লগ, নাকি ফোরকানিয়া মাদ্রাসার ওয়াজ মাহফিল!
ময়ুরের পেখম গায়ে দিলে ময়ুর হওয়া যায় না রা** নুর। এই চেষটা করে একজন বুড়া পটল তুলেছে।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:০৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার তো মনে হচ্ছে ঐ ব্লগটা দুইজনে চালাচ্ছে। ঐ বুড়াও সাথে আছে। :)

নাস্তিকরা ধর্মীয় পোস্ট দেখলে ছটফট করতে থাকে।

৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:০৮

নীল আকাশ বলেছেন: আমি নিজেও এই সন্দেহ করছি। হাতে নাতে ধরতে পারছি না। ধরলে খবর আছে।
কারন বিড়াল মিউ মিউ করবে সর্বোচ্চ। কিন্ত কখনোই ঘেউ ঘেউ করবে না।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:১৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: লেখার ধরণ দেখে সন্দেহ হচ্ছে। আবার বুড়ার তরুণ এবং বেকার সাগরেদের চালাকিও হতে পারে। আমার মতে যেসব আইডি ব্যান করা হয় এদের ব্যাপারে কর্তৃপক্ষের সতর্ক থাকা উচিত। কারণ এরা নতুন সমস্যা তৈরি করার ধান্ধায় থাকে।

৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:৫৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আজ সারাদিনে ধর্মসংক্রান্ত এই একটা মাত্রই পোস্ট। শত শত পোস্টের শত শত বিষয় থাকে, তার মধ্যে ধর্ম সংক্রান্তও থাকা খুবই স্বাভাবিক। কোনো নীতিমালা দ্বারা নিষেধও করা হয় নি যে ধর্ম সংক্রান্ত কোনো পোস্ট পাবলিশ করা যাবে না। এতদ্‌সত্ত্বেও, যারা ইসলাম ধর্ম সংক্রান্ত পোস্ট দেখা মাত্রই ওয়াজ মাহফিল, মাদ্রাসা, ইত্যাদি বলে কটূক্তি করা শুরু করেন, তাদেরকে সংযত থাকার জন্য অনুরোধ করছি।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৭:৩৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ধর্ম আমাদের জীবনের একটা অংশ। তাই ধর্ম নিয়ে কিছু পোস্ট থাকবে এটাই স্বাভাবিক। কারও ভালো না লাগলে সে এড়িয়ে যেতে পারে। কিন্তু কটূক্তি করা উচিত না।

আপনি মনে হয় ইউটিউব, গান ইত্যাদি নিয়ে বেশী ব্যস্ত তাই ব্লগে সময় কম দিচ্ছেন। আশা করি ব্লগে একটু সময় বাড়িয়ে দেবেন। :)

অনুপ্রেরণামূলক মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

১০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:০৬

নেওয়াজ আলি বলেছেন: কুশন সত্যিই কুশন নাকি নতুন বোতলে পুরাতন মদ। মূল্যবান লেখা।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:৩০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মনে হচ্ছে কুশন এখন রা ** নু চালাচ্ছে না। চালাচ্ছে অ্যামেরিকাতে বসে কোন বয়স্ক ব্লগার।

১১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:০৯

বিটপি বলেছেন: সাহাবীরা আল্লাহ তায়ালার পরিক্ষীত বান্দা, তাদের নিয়ে সমালোচলার দুঃসাহস তো দূরে থাক, যোগ্যতাই এযুগে কেউ রাখেনা। তারপরেও তাদের সমালোচনার কোন রাস্তা খোলা থাকতোনা, যদি না তারা বিশ্বের আর তাবৎ ক্ষমতাশালী ব্যক্তিদের মত ক্ষমতা নিয়ে নিজেদের মধ্যে কামড়াকামড়ি না করতেন। আপনি কি একবার ব্যখ্যা দেবেন, সত্যপথ কাঁচের মত পরিষ্কার থাকার পরেও কেন কিছু বদরী সাহাবী আলী (রা) মৃত্যুর পর অন্যায়ের পক্ষ নিয়েছিলেন?

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:১৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি সম্ভবত শিয়াদের বর্ণনা দ্বারা প্রভাবিত হয় বলছেন যে সাহাবীরা (রা) ক্ষমতার জন্য কামড়া কামড়ি করেছিলেন। আপনার কামড়াকামড়ি শব্দটা সাহাবীদের জন্য অসম্মান জনক। রসুলের (সা) কোন সাহাবী ক্ষমতার জন্য লোভী ছিলেন না। একইভাবে আলী (রা) সংক্রান্ত কথাগুলি বলেছেন। আপনি বিস্তারিত বললে আলাপ করা যেতে পারে।

১২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: আমার কাছে সাহাবীদের কোনো মর্যাদা নেই।
আমার কাছে মর্যাদা আছে- সক্রেটিস, আইন্সটাইন, হকিং সহ জ্ঞানী গুনীদের।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৩১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি কি রকম মুসলমান তাহলে?

১৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৪৫

জাহিদ হাসান বলেছেন: লেখক বলেছেন - এ যুগের সৌদিরা আদর্শ মুসলমান না!

কি আজব কথা বলেন আপনারা। সৌদিরা আদর্শ মুসলমান না, পাকিস্তানিরা আদর্শ মুসলমান না, তুর্কিরা আদর্শ মুসলমান না, ইন্দোনেশিয়ানরা আদর্শ মুসলমান না, বাঙালি আদর্শ মুসলমান না। তাহলে আদর্শ মুসলমান কে ভাই?

কে আদর্শ মুসলমান, কে ভুয়া মুসলমান, এই বিচার করার দায়িত্ব আপনাকে কে দিল?

এই বিচার করবেন আমাদের বিশ্বাসমতে কেবল আল্লাহ তায়ালা।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আদর্শ মুসলমান তো জাতি ভিত্তিক হয় না। বর্তমান সৌদিদের মধ্যে খুব সামান্যই অনুসরণযোগ্য মুসলমান আছে বলে মনে হয়। ওদের কাজকারবার দেখে বলেছি। সব জাতির মধ্যেই কিছু আদর্শ মুসলমান আছে।

আল্লাহতায়ালা প্রত্যেকেরই বিচার করবে। কিন্তু বাহ্যিকভাবে এমন কিছু আচরণ আছে যেগুলি মুসলমানদের করার কথা না। যখন কেউ এই ধরণের কাজে লিপ্ত থাকে তখন তাকে কেউ অনুসরন করে না। ফলে তাকে আদর্শ বলা যায় না।

১৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৪

বিটপি বলেছেন: @জাহিদ, জাতিগত পরিচয় ধরে আমরা কাউকেই আদর্শ মুসলিম বলে মানতে পারিনা। কোন জাতিই কুরআনের শাসন কায়েম করে ন্যায়বিচারের রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি। তাই রাশেদুন খিলাফতের পরে কাউকে আদর্শ মুসলিম জাতি বলার কোন সঙ্গত কারণ নেই।

লেখক, আমি বিস্তারিত আলোচনা করতে আগ্রহী। সাহাবীদের যে ক্ষমতার লোভ ছিলনা - একথা আপনি কিসের ভিত্তিতে বলছেন? ইয়াজীদ নামক সাহাবী ক্ষমতা কুক্ষিগত করার জন্য এমন কোন পাপ নেই যা করেনি। আমীর মুয়াবিয়া নামক সাহাবী ক্ষমতার লোভে অন্ধ হয়ে মুসলিম জাতির মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করেছিলেন। আমর ইবনুল আস সত্য জেনেও অন্যায়ের পক্ষাবলম্বন করেছিলেন। এগুলোর কি ব্যাখ্যা আপনার কাছে আছে?

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ইয়াজিদ রসুলের (সা) সাহাবী ছিলেন না। আমির মুয়াবিয়া (রা) সম্পর্কে অনেক মিথ্যা বর্ণনা শিয়াদের মাধ্যমে ছড়িয়েছে। ওনার সময়ের ইতিহাসের কাহিনীতে মিথ্যা থাকতে পারে কারণ এগুলি হাদিস বা কোরআনের বিষয় ছিল না। রসুলের (সা) ওফাতের প্রায় ৩০ বছর পর উনি খলিফা হন। এই সময়ের কাহিনীগুলি হাদিস বা কোরআনের মত যাচাইযোগ্য না। ওনার পক্ষে যেমন অনেক বর্ণনা আছে একইভাবে ওনার বিপক্ষেও অনেক বর্ণনা আছে। কোনটা সত্যি সেটা এখন যাচাই করা সম্ভব না। হাদিস বা কোরআন যেভাবে যত্ন করে সংরক্ষন করা হয়েছে এই ইতিহাসগুলি সেভাবে কেউ সংরক্ষণ করেনি।

আপনি যে বর্ণনা দিবেন সেটার সত্যতা কতটুকু এটা যেমন যাচাই করা যাবে না। একইভাবে আমি যা বলব তাদের পক্ষে সেটাও আপনার কাছে সত্য মনে নাও হতে পারে। খেয়াল রাখতে হবে অনেক সাহাবীও মুয়াবিয়ার (রা) পক্ষেও ছিলেন। আমি পরের মন্তব্যে আরও বিস্তারিত বলার চেষ্টা করছি।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:২০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: হজরত মুয়াবিয়াকে (রা) নিয়ে একটা পোস্ট দিব ইনশাল্লাহ। সেখানে আপনার এবং ঢাবিয়ানের প্রশ্নের জবাব দেয়ার চেষ্টা করবো।

১৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৮

ঢাবিয়ান বলেছেন: ইসলামের ইতিহাসে প্রধান দুইজন নিন্দিত খলিফা হচ্ছে মুয়াবিয়া এবং তার সন্তান ইয়াজিদ। এই দুইজন রসুলের সাহাবী কখনই ছিলেন না। মক্কা বিজয়ের আগ পর্যন্ত মুয়াবিয়া রসুলের বিরুদ্ধাচারন করেছেন এবং বদরের যুদ্ধে নবীজির চাচা হামজাকে হত্যা করিয়েছিলেন। মক্কা বিজয়ের পর উপায়ন্তর না দেখে ভোল পালটে ইসলাম গ্রহন করেছিলেন। নবীজির দুই নাতির মর্মান্তিক মৃত্যূর জন্যও দায়ী এই দুই পিতা পুত্র।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মুয়াবিয়া (রা) রসুলের (সা) সাহাবী ছিলেন। কিন্তু ওনার পুত্র ইয়াজিদ সাহাবী ছিলেন না। মুসলমান হওয়ার আগে অনেকেই মুসলমানদের হত্যা করেছে। তাই বলে আমরা তাদের খারাপ মুসলমান বলি না। হজরত ওমর (রা) আমাদের রসুলকে (সা) তলোয়ার হাতে হত্যা করতে গিয়েছিলেন। কিন্তু উনি পরবর্তীতে রসুলের একজন প্রিয় সাহাবী হয়ে ছিলেন।

মুয়াবিয়া (রা) সম্পর্কে আমি আরও বিস্তারিত বর্ণনা করব ইনশাল্লাহ। ওনার বিরুদ্ধে যে অভিযোগগুলি করা হয় সেগুলি কতটুকু সঠিক সেটা ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করবো।

১৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:২৫

বিটপি বলেছেন: মুয়াবিয়া (রা) এর সাথে আপনি আমর ইবনুল আস (রা) সম্পর্কেও আলোচনা করবেন আশা করি। কিজন্য তিনি অন্যায়ের পক্ষ নিলেন - সে সম্পর্কে লিখবেন। আর শিয়ারা যদি মিথ্যা ছড়ায়, সুন্নিরা তার প্রতিবাদে দলীল পেশ করল না কেন?

৩০ শে জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: জি, ইনশাল্লাহ বিস্তারিত বলার চেষ্টা করবো।

১৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৪৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: একটা নিক দুইজনে চালাচ্ছে আমার মনে হয়

কারণ কতদিন আগে নুরই কপি পেস্ট করে এই আইডি দিয়ে

এখন আবার গাজীর কথার ঘ্রাণ পাচ্ছি

৩০ শে জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: রাজিব নুর এইভাবে মন্তব্য করতে পারবে না। এই ধরণের মন্তব্য একজনের পক্ষেই সম্ভব। ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

১৮| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:১৫

জুল ভার্ন বলেছেন: চমৎকার। +

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৪৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: জি, ভাই ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ। আশা করি এখন ভালো আছেন।

১৯| ১২ ই মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: জাযাকাল্লাহু খায়রাঁ!
চমৎকার পোস্ট লিখেছেন। প্রতিমন্তব্যে যথেষ্ট সংযমের পরিচয় দিয়েছেন। মু'য়াবিয়া (রাঃ) এর উপর তথ্যপূর্ণ একটি পোস্টের অপেক্ষায় থাকলাম।
পোস্টে ষষ্ঠ ভাললাগা। + +

১৩ ই মে, ২০২২ রাত ১০:৪২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মুয়াবিয়ার (রা) উপর সময় পেলে একটা পোস্ট দেব ইনশাল্লাহ।

প্লাস দেয়ায় অনুপ্রাণিত হলাম। ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

২০| ২৩ শে মে, ২০২২ বিকাল ৩:১৭

সাখাওয়াতুল আলম চৌধুরী. বলেছেন: খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং জরুরী একটি পোস্ট


জাযাকাল্লাহ খাইরান।

২৪ শে মে, ২০২২ রাত ১:১৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকবেন।

২১| ২২ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১০:২৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: নবীদের পরেই সাহাবীদের মর্যাদা। তারা পৃথিবীতেই জান্নাতের খুশ খবরী পেয়েছেন। তবে শিয়ারা আলী রাদিআল্লাহু আনহু নিয়ে সীমা লঙ্ঘন করেন।

২২ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১০:৩১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সেলিম আনোয়ার ভাই অনেক দিন আপনার সাথে কথা হয় না। আশা করি ভালো আছেন।

সাহাবীদের মর্যাদার ব্যাপারে রসূলের (সা) হাদিসে বর্ণনা আছে। তাঁদের ধারে কাছেও আমাদের পক্ষে যাওয়া সম্ভব না। তাঁরা আল্লাহর উপর রাজি ছিলেন আল্লাহও তাদের উপর রাজি হয়ে গেছেন।

শিয়ারা সীমালঙ্ঘনকারী দল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.