নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চিন্তাশীল মানুষ হওয়ার চেষ্টায় আছি

সাড়ে চুয়াত্তর

আমার লেখার মাঝে আমার পরিচয় পাবেন

সাড়ে চুয়াত্তর › বিস্তারিত পোস্টঃ

অভিধান থেকে bastard (জারজ) শব্দটা উঠিয়ে দেয়ার সময় এসেছে মনে হয়

০৫ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:১২


মেরিয়াম ওয়েবসটার অভিধানে ‘জারজ’ শব্দের কয়েকটা অর্থ আছে। তবে বহুল ব্যবহৃত অর্থ হোল;

Definition of bastard
Usually offensive : a child born to parents who are not married to each other

bastard শব্দটা অবশ্য আরও কয়েকটা অর্থে ব্যবহৃত হয়। যেমন অস্ট্রেলিয়াতে bastard শব্দটা অনেক সময় মহব্বতের সাথে বন্ধু বা অন্য কাউকে ভালো অর্থে বলা হয়। উপরের অভিধান থেকেই একটা উদাহরণ দেই;

The nicest thing an Aussie can call you is a bloody fine bastard.— Wilson Hicks

অস্ট্রেলিয়ার আরেকটা উদাহরণ হোল;

You old bastard, hahaha! "Uh, yes, thank you."

আমি এই ভালো অর্থের কথা বলছি না। আমি বলছি সেই bastard এর কথা যার অর্থ ‘জারজ’। অর্থাৎ বিয়ে ছাড়া যে সন্তান জন্ম নেয়।

বিভিন্ন পরিসংখ্যান থেকে আমরা জানতে পারি যে যত দিন যাচ্ছে বিশ্বব্যাপী বিয়ে করার হার কমে যাচ্ছে। বাংলাদেশও ব্যতিক্রম না তবে এটার প্রকোপ বাংলাদেশে বা ভারতে ততটা তীব্র না। আমার এই পোস্ট বাংলাদেশ সহ সারাবিশ্বের মানুষ নিয়ে।

অনেকে বিয়ে না করে একসাথে স্বামী-স্ত্রীর মত থাকছে। এদের সন্তানকে জারজ বলে কি না আমি জানি না। তবে অভিধান অনুযায়ী এদেরকেও জারজ বলার কথা।

কিন্তু সমস্যা হোল বিশ্বব্যাপী বিয়ে করার হার কমে যাচ্ছে। মুসলমান পুরুষদের আল্লাহতায়ালা ৪টা বিয়ের অনুমতি দিলেও সাহস করে কেউ করছে না। একটা বিয়ে করেই কাইত হয়ে যাচ্ছে। এক বউকে সামলাতেই হিমশিম খাচ্ছে সেখানে ৪টা বিয়ে কে করবে।

পৃথিবীর সব দেশের পরিসংখ্যানতো দেয়া সম্ভব না। তবে যুক্তরাষ্ট্রের একটা পরিসংখ্যান অনুযায়ী সেখানকার ৪৮.২০% লোক বিয়ে করে। বাকিরা কেউ লিভ তুগেদার করে, কেউ সমলিঙ্গের বিয়ে করে, কেউ আবার কিছুই করে না। ২০০৮ সালের Eurostat এর পরিসংখ্যান অনুযায়ী ইউরোপের মধ্যে এস্টোনিয়াতে বিবাহ বহির্ভূত সন্তানের হার সবচেয়ে বেশী। প্রায় ৬০% বাচ্চা বিবাহ বহির্ভূত। সুইডেনে ২০০৮ সালে প্রায় ৫৫% সন্তান ছিল বিবাহ বহির্ভূত। ২০১৩ সালের তথ্য অনুযায়ী যুক্তরাজ্যের ৪৭% সন্তান বিবাহ বহির্ভূত। এই দেশগুলির বর্তমান অবস্থা সম্ভবত আরও খারাপ। শুধু এই দেশগুলি না বিশ্বের অনেক দেশেই বিবাহ বহির্ভূত বাচ্চার পরিমান দিন দিন বাড়ছে। বাংলাদেশ, ভারত সহ এই অঞ্চলেও এই সংখ্যা বাড়ছে। তবে এই অঞ্চলের সঠিক পরিসংখ্যান পাওয়া দুষ্কর।

এইসব কারণে এখন সম্ভবত bastard শব্দটা নিয়ে আমাদের ভাবতে হবে। অভিধান থেকে bastard এর খারাপ অর্থ তুলে দিতে হবে এবং বিবাহ বহির্ভূত বাচ্চাদের অস্ট্রেলিয়ানদের মত মহব্বতের সাথে বলতে হবে;
What have you been doing, you old bastard?

সুত্রঃ

ourworldindata.org/marriages-and-divorces
ourworldindata.org/marriages-and-divorces#marriages-are-becoming-less-common
usatoday.com/story/money/2019/03/07/marriage-us-states-highest-percentage-married-people/39043233/
baltictimes.com/news/articles/26955/
australianexplorer.com/slang/people.htm
outbackdictionary.com/bastard/
tvtropes.org/pmwiki/pmwiki.php/UsefulNotes/AustralianSlang#:~:text=It can be used as,best not to try it.
australianexplorer.com/slang/people.ht

ছবি-
slate.com

মন্তব্য ৪৫ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৪৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:১৭

কোনেরোসা বলেছেন: :-&

০৫ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:১৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অভিধানের bastard শব্দটার মত আপনার প্রতি-মন্তব্যটাও একাধিক অর্থ বুঝায় সম্ভবত। :) কোন অর্থে বুঝালেন ঠিক বুঝতে পারলাম না।

২| ০৫ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:৩৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ভালো একটা টপিক তো! কোনোরূপ ব্যাকগ্রাউন্ড নলেজ বা স্টাডি ছাড়াই আন্দাজে কিছু কথা বলি। যে-সব দেশে লিভ টুগেদারের জন্য কোনো রাষ্ট্রীয় নিষেধাজ্ঞা নাই, সেসব দেশে বাচ্চা জন্মানোর জন্যও কোনো বিধি নিষেধ থাকার কথা না। বিয়ের জন্য কিছু লিগ্যাল বাইন্ডিংস আছে, উত্তরাধিকার সম্পদ প্রাপ্তি সম্পর্কিত কিছু বিষয়াদি থাকে। লিভ-টুগেদারে সেক্স ও বন্ধুত্বটাই প্রধান। সিঙ্গেল মাদার টার্মটা বোধ হয় সেখান থেকেই এসেছে।

এমনও হতে পারে, কোনো কোনো দেশে লিভ-টুগেদার আইন দ্বারা সিদ্ধ। তাহলে সেখানে সন্তানাদি জন্ম দেয়ার বিষয়টাও সিদ্ধ হওয়ার কথা। স্বল্প সময়ের মধ্যে একটু সার্চ দিয়ে দেখলাম, ইউকে, জার্মানি এবং আমেরিকার কিছু অংশে এসবে কোনো বাঁধা নেই। উন্নত বিশ্বে প্রায় সব দেশের অবস্থাই এমন হওয়া সম্ভব।

বিয়ে একটা সামাজিক বন্ধন। মানুষ সভ্য হওয়ার পর এসব সামাজিকতা শুরু হয়েছে। 'জারজ' শব্দ ও তার ডেফিনিশনও তখন থেকেই শুরু। সভ্য হওয়ার আগে বিয়ে বলে কি কিছু ছিল? তখনকার মানব সন্তান কি তাহলে জারজ ছিল না? আমরা তো তাহলে সামষ্টিকভাবে তাদেরই বংশধর!!

আপনার কথাই হয়ত ঠিক, উন্নত বিশ্বে ধীরে ধীরে এ টার্মটা (জারজ অর্থে) উঠে যাবে। তবে, ইসলামে এটা উঠে যাওয়ার সম্ভাবনা নাই।

০৫ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১:১০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি সভ্য জগতের মানুষ সম্পর্কে বলছি। মানুষ যখন সভ্য ছিল না সেই যুগের কথা টানছি না। তবে পৃথিবীর প্রধান ধর্মগুলি অনুযায়ী কিছু লোক আদিকাল থেকেই সভ্য ছিল, পাশাপাশি জংলি লোক ছিল।

আমি অভিধানের অর্থ থেকে বলছি। এখনও অভিধান অনুযায়ী বিবাহ বহির্ভূত সন্তানকে জারজ বলা হয়। লিভ টুগেদার আর বিয়ে আইনত এক না। দুইটার মান, মর্যাদা, অধিকার সমান না। এখনও দুইটা দুই জিনিস সব দেশেই।

উন্নত দেশে এক সময় হয়তো অভিধান সংশোধিত হবে এই শব্দের প্রয়োগের ক্ষেত্রে। কারণ এই শব্দটা খারাপ অর্থে প্রয়োগ করা হয়। অস্ট্রেলিয়াতে ভিন্ন ক্ষেত্রে এবং ভিন্ন অর্থে এই শব্দ মহব্বত করে বলা হয়। ঐ সব দেশে এক সময় হয়তো ৫% লোক বিয়ে করবে বাকিরা বিয়ে করবে না। তখন বিয়ে থেকে জন্মানো সন্তানদের জন্য নতুন শব্দ আবিষ্কার করা হবে এবং বাকি বিবাহ বহির্ভূত সন্তানদেরই প্রকৃত সন্তান হিসাবে গণ্য করা হতে পারে হয়তো। :)

ব্যভিচার শব্দটাকেও সম্ভবত অভিধানে সংশোধন করতে হবে। কাউকে যদি বলা হয় 'আপনি ব্যভিচারী জীবন যাপন করছেন' সে অভিধানের অর্থ অনুযায়ী এটাকে আক্রমণাত্মক কথা হিসাবে গণ্য করে। কিন্তু যদি বলেন 'আপনি লিভ টুগেদার করছেন' সেই ক্ষেত্রে সে মাইন্ড করে না। এই কারণে ভাষাবিদদের উচিত ব্যভিচার শব্দটাও অভিধান থেকে তুলে দেয়া। কারণ যুগের সাথে সাথে অনেক কিছু পরিবর্তন হয়। আমি যা বলছি ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে বলছি না। সামাজিক দৃষ্টিকোণ থেকে বলছি।

৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:০৯

জুল ভার্ন বলেছেন: যেহেতু মানব সমাজে অবৈধ যৌনাচার ছিলো, আছে এবং থাকবে এবং সেই যৌনাচারের ফসলও থাকবে- কাজেই ডিকশিনারি থেকে শব্দটা উঠিয়ে দিলেই সবকিছু বৈধতা পাবেনা। লিভ টুগেদার করাদের মধ্যে ইদানিং বুড়ো বয়সে হলেও বিবাহ করার হার বেড়েছে- এটা হয়তো ওদের শুভবুদ্ধির উদয়। যাইহোক এটা মন্দের ভালো।

০৫ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:৫৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বিবাহ ব্যাপারটাই হুমকির উপর আছে। মন্দের ভালো হিসেবে কেউ কেউ লিভ টুগেদারকে পরবর্তীতে বিয়েতে রুপান্তরিত করছে।

অনেক দেশে সম্ভবত বিবাহ বহির্ভূত সন্তানকে আইনি স্বীকৃতি দেয়। সামাজিক স্বীকৃতি আরও আগেই পেয়ে গেছে মনে হয়।

৪| ০৫ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:৪০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:

সম্ভবতো গালি হিসাবে এর মানটা কমে যাবে আগামীতে। :P

০৫ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:৫৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: যখন ৯৫% সন্তান হবে বিবাহ বহির্ভূত তখন বিবাহের মাধ্যমে জন্ম গ্রহণ করা বাচ্চাদেরকে গালি দেয়া হবে সংখ্যালঘু হওয়ার কারণে। :)

৫| ০৫ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:৫৬

ককচক বলেছেন: মানুষ শিক্ষিত হলে, চিন্তাচেতনায় ও অর্থনৈতিকভাবে উন্নত হলে এই শব্দের অর্থ আস্তে আস্তে বদলে যাবে।

দুইটা নরনারীর করা ভূলের মাশুল একটা নিস্পাপ মানুষ কেন দেবে? এটা একটা অবিচার। মানবিক প্রতিটি মানুষের উচিত 'যেসব সন্তানের বাবা মা নেই' তাদের প্রতি সদয় হওয়া, তাদের শিক্ষাদীক্ষা লালনপালনের দায়িত্ব নিতে রাষ্ট্রকে বাধ্য করা।

০৫ ই আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সন্তানের কোন দোষ নেই। উন্নত দেশে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ককে দোষ হিসেবে বিবেচনাও করা হয় না। কিন্তু অভিধানে শব্দটা খারাপ অর্থে এখনও আছে। এক সময় ঐ সব দেশেও এটাকে খারাপ মনে করা হত। এখন যুগের পরিবর্তনের কারণে এটা স্বাভাবিক। ঐ সব দেশের ভাষাবিদদের ব্যাপারটা নিয়ে ভাবতে হবে। এখনই অনেক দেশে অধিকাংশ বাচ্চা বিবাহ বহির্ভূতভাবে জন্মে থাকে।

৬| ০৫ ই আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৪

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: উন্নত বিশ্ব এদেরকে মনে হয় লাভ চাইল্ড নামে অভিহিত করবে বা অন্য কিছু যদি বলে থাকে তখন সেটাও অন্যান্য দেশে ছড়িয়ে পড়বে।

০৫ ই আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: লাভ চাইল্ড তাহলে জারজের সুন্দর নাম। এক সময় জারজ শব্দটা অভিধান থেকে উঠে যাবে মনে হচ্ছে।

৭| ০৫ ই আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৫

জোবাইর বলেছেন: উন্নত বিশ্বে লিভ টুগেদার ও বিয়ের মধ্যে এখন তেমন একটা আইনগত পার্থক্য নেই। বরংচ লিভ টুগেদারে ঝুঁকি কম, সুবিধা বেশি। তাই লিভ টুগেদার দিন দিন বাড়ছে। লিভ টুগেদার ও বিয়ে উভয় ক্ষেত্রেই সন্তানের আইনগত অধিকার প্রায় সমান।

যখন একজন পুরুষ ও নারী পরষ্পরকে বিয়ে করে তখন তারা উভয়ের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তির মালিকানা লাভ করে। এর মধ্যে পুরুষ ও নারী বিয়ের আগে যেসব সম্পত্তি অর্জন করেছেন তাও অন্তর্ভুক্ত। লিভ টুগেদারের বেলায়ও পুরুষ ও নারী উভয়ের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তির মালিকানা লাভ করবে, তবে শুধুমাত্র সেসব সম্পত্তি যা লিভ টুগেদার সময়কালে পুরুষ ও নারী অর্জন করেছেন। বিবাহবিচ্ছেদ করতে হলে আইনগত পদক্ষেপ নিতে হবে, তখন সম্পত্তির ভাগবাটোয়ারসহ ক্ষতিপূরনের ব্যাপারও আসে। যা অনেক সেলিব্রেটির বিবাহবিচ্ছেদের খবরে পত্র-পত্রিকায় দেখা যায়। লিভ টুগেদারের সমাপ্তি পারষ্পরিক বুঝাপরার মাধ্যমে করা যায়, আইনগত কোনো পদক্ষপ সাধারণত লাগে না। বিবাহ বা লিভ টুগেদার ভেঙ্গে গেলেও সন্তানের প্রতি মাতাপিতার দায়িত্ব ও কর্তব্য আইনের দৃষ্টিতে ও সামাজিকভাবে একই রকম হয়।

bastard (জারজ) শব্দটা বর্তমানে লিভ টুগেদারের সন্তানের বেলায় প্রযোজ্য নয়। অনেক শব্দ পজিটিভ ও নেগেটিভ উভয় ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়। যেমন আমাদের মুসলমান সমাজে কোনো লোক ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান ঠিকভাবে না মানলে অনেকেই গালি দিয়ে বলে, "তুই খ্রিষ্টান/ইহুদি হয়ে গেছিস।" এখানে 'খ্রিষ্টান/ইহুদি' শব্দগুলো নেগেটিভ হিসাবে ব্যবহার করা হয়েছে।

উন্নত বিশ্বে যদি শুধু ক্ষণিকের যৌন ক্ষুধা নিবৃত্তের কারণে কোনো অবাঞ্চিত সন্তানের জন্ম নেয় সেখানেও সন্তানের প্রতি জন্মদাতা ও জন্মদাত্রীর বেসিক কিছু দায়িত্ব পালন করতে হয়। যেমন জন্মদাতা যেখানেই থাকুক না কেন সন্তানের ভরনপোষনের জন্য মাসিক অর্থ পরিশোধ করতে হয়। তাছাড়া এই ধরনের অবাঞ্চিত সন্তান জন্ম দেওয়ার কারণে কাউকে সামাজিকভাবে হেয় হেতে হয় না। সবাই এটাকে বড় জোর "দায়িত্বহীনতা ও বোকামী" হিসাবেই দেখে। যার কারণে এইসব দেশে কেউ সদ্যপ্রসূত অবাঞ্চিত নবজাতক ডাস্টবিনে ফেলে দেয় না।

০৫ ই আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: উন্নত বিশ্বে যেহেতু বিয়ে এবং লিভ ইনকে অনেকটা একই মনে করা হচ্ছে সেই কারণেই আমি বলেছি যে অভিধানেও পরিবর্তন হবে ভবিষ্যতে। কারণ অভিধানে এখনও 'জারজ' বলতে বিবাহ বহির্ভূত সন্তানকে বুঝায়। উন্নত বিশ্বেও বিয়ে এবং লিভ ইন দুইটা পৃথক বিষয়। দুইটা কাছাকাছি হলেও এক না এবং কিছু আইনগত, সামাজিক, অর্থনৈতিক পার্থক্য আছে। ভবিষ্যতে লিভ ইন সন্তানকে হয়তো অভিধানে জারজ বলা হবে না। কিন্তু এখনও পর্যন্ত বলা হচ্ছে। আমার বক্তব্য এইটাই ছিল।

৮| ০৫ ই আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০৯

কামাল৮০ বলেছেন: প্রতিটা শিশু একই প্রকৃয়ায় জন্ম গ্রহন করে।সেখানে তার কোন হাত নাই দোষও নাই।জন্মের জন্য তাকে দোষী করা ঠিক না।

০৫ ই আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অবশ্যই সন্তানের দোষ নেই। কিন্তু সারা বিশ্বের অভিধানে এখনও 'জারজ' শব্দটা অপমানকর হিসাবে আছে। ভবিষ্যতে হয়তো শব্দটা এই অর্থে আর অভিধানে থাকবে না। যেহেতু ঐ সব দেশের সমাজ দ্রুত পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে বা গেছে। আমাদের দেশে ঐ হাওয়া লাগতে আরও অনেক সময় লাগবে মনে হয়।

৯| ০৫ ই আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২০

কামাল৮০ বলেছেন: সূনান আত তিরমিজী (তাহকীককৃত)
২৭/ ফারাইয
পরিচ্ছেদঃ ২১. জারজ সন্তান উত্তরাধীকারী নয়
২১১৩। আমর ইবনু শুআইব (রহঃ) হতে পর্যায়ক্রমে তার বাবা ও দাদার সূত্রে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কোন লোক যদি কোন স্বাধীন স্ত্রীলোক অথবা দাসীর সাথে যিনায় (ব্যভিচারে) লিপ্ত হয় তাহলে (জন্মগ্রহণকারী) সন্তান জারজ সন্তান’ বলে গণ্য হবে। সে কারো উত্তরাধিকারী হবে না এবং তারও কেউ উত্তরাধিকারী হবে না।
সহীহ, মিশকাত, তাহকীক ছানী (৩০৫৪)।
আবূ ঈসা বলেন, এ হাদীসটি আমর ইবনু শুআইবের সূত্রে ইবনু লাহীআ ছাড়াও অন্য বর্ণনাকারীগণ বর্ণনা করেছেন। বিশেষজ্ঞ আলিমগণ এ হাদীস অনুসারে আমল করেছেন। ব্যভিচারজাত সন্তান তার জন্মদাতা পিতার উত্তরাধিকারী হবে না।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আমর ইবনু শু‘আয়ব (রহঃ)

০৫ ই আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ইসলামে অধিকারভুক্ত দাসীর সন্তানকে জারজ বলে না। দাসীর সন্তানের মা হলে তাকে বিক্রি করা যায় না। স্ত্রীর মত মনে করা হয়। তবে এই ধরণের দাসী বর্তমান যুগে নাই এবং থাকা সম্ভব না। তাই এই অস্তিত্বহীন দাসী নিয়ে আলাপ করে কোন লাভ নাই। যুদ্ধাপরাধী নারীকে ঐ যুগে দাসী বানানো হত। এই যুগে জিহাদ করার এখতিয়ার কোন ইসলামি দল বা দেশের নাই। তাই সেই রকম দাসীও পাওয়ার সম্ভবনা নাই। এই নিয়মের কোন বাস্তবিক প্রয়োগ এখন আর নাই। তাই বর্তমান নিয়ে আলাপ করেন যেটা বাস্তবে আছে।

১০| ০৫ ই আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৪

কামাল৮০ বলেছেন: অভিধান থেকে বাদ দিলেও কোরান হাদিস থেকে বাদ দেয়া যাবে না কোন কালেও।

০৫ ই আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: শুধু ইসলাম না ইহুদি, খৃস্টান বা অন্যান্য সকল বড় ধর্মের ক্ষেত্রেই এই কথা প্রযোজ্য।

১১| ০৫ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:২৫

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: জোবাইর ভাই এর মন্তব্য সুন্দর।


আমি ফ্যাশন মিডিয়ায় কাজ করি। হাত বাড়ালেই মেয়ে। প্রতিদিন সুযোগ থাকা স্বত্বেও লিভ টুগেদার করিনি কখনো । যার যেমন মানসিকতা। পারষ্পরিক সম্মান শ্রদ্ধা বিশ্বাস কমিটমেন্ট কে রেসপেক্ট করে যে যেভাবে সুখি হতে চায় সেভাবে সুখি হোক।

০৫ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:৪২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার প্রশ্ন অভিধানের জারজ শব্দের অর্থ নিয়ে। এটাকে অভিধানে অপমানকর একটা শব্দ হিসাবে এখনও ধরা হয়। হয়তো ভবিষ্যতে অভিধানে এই শব্দটা অপমানকর হিসাবে আর থাকবে না। ভাষাবিদদের এটা নিয়ে ভাবতে হবে।

কে কিভাবে কার সাথে থাকলো এটা নিয়ে আমি কিছু বলতে চাচ্ছি না।

১২| ০৫ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:৫০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:


১৯৬৬ সালের আগে বাংলাদেশে বিবাহ রেজিস্ট্রেশন ব্যবস্থা ছিল না। বিবাহ হতো সবাই জানতো কিন্তু কাগজ ছিল না।
আদি কালেও বিবাহ ছিল একটা জেন্টেল এগ্রিমেন্ট। মৌখিক বোঝাপড়া।
পশ্চিমা লিভিং টুগেদারও সেরকম একটা মৌখিক বোঝাপড়া
আমি প্রচুর দেখি আশেপাশে বেশিরভাগই পরস্পরের প্রতি রেস্পেক্টফুল

০৫ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৫২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বিদেশেও লিভ ইন আর বিবাহের আইনগত অবস্থান এক না। দুইটা দুই জিনিস বলেই একটাকে বিয়ে বলে আর আরেকটাকে লিভ ইন বলে। লিভ ইনকে বিয়ে বলে না। আমি সামাজিক স্বীকৃতি নিয়ে প্রশ্ন তুলছি না।

আমার প্রশ্ন অভিধানের সংজ্ঞা নিয়ে। অভিধানে হয়তো ভবিষ্যতে বিয়ের সাথে লিভ ইনকেও যোগ করবে জারজের সংজ্ঞা নির্ণয়ের ক্ষেত্রে। আমি এটাই বলতে চাচ্ছি।

বিয়ে একটা চুক্তি। বিশ্বের বেশীর ভাগ দেশেই কিছু ব্যতিক্রমী ক্ষেত্র ছাড়া চুক্তি লেখার দরকার পড়ে না। মুখে মুখেও চুক্তি হয় এবং এটা আইনসিদ্ধ। চুক্তি আইনে এইভাবেই চুক্তিকে সংজ্ঞায়িত করা হয়। তাই বিয়ে লিখে রাখাটা জরুরী না। ইসলামি নিয়মে বিয়ের শর্ত হল দুইজন সাক্ষী থাকতে হবে, সম্মতি থাকতে হবে, দেনমোহর থাকতে হবে এবং সমাজে প্রকাশ করতে হবে। একদম গোপনে বিয়ে করলে বিয়ে হয় না। মামুনুলের বিয়ের মত হয়ে যাবে সেটা।

১৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:৫৩

কামাল৮০ বলেছেন: শতভাগ শরীয়া আইন থাকলে দাস দাসী থাকবে।দাস দাসী ইসলামের অংশ।যেটা আইএস চালু করেছিল।সৌদী যদি জাতিসংঘ সনদে সই না করতো তবে দাসদাসী থাকতো।

০৫ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৪৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: প্রকৃত ইসলামি রাষ্ট্র আসলে পৃথিবীতে নাই। সউদিকে মুসলমানদের প্রতিনিধি কোন রাষ্ট্র বলা যাবে না। ওরা যে যুদ্ধগুলি করে সেগুলিকে জিহাদ বলা যাবে না। এগুলি হল সৌদি বাদশাহর গদি রক্ষার জন্য যুদ্ধ। ইসলামের প্রয়োজনে ওরা যুদ্ধ করে না।
ওরা ইসলামের শত্রুর সাথে হাত মিলিয়েছে। ওরা ইসলামের শত্রুদের থেকে সৈন্য ভাড়া করে যুদ্ধ করে নিজেদের বাদশাহর ক্ষমতার প্রয়োজনে। তাই সৌদি আরব এই হিসাবের মধ্যে নাই। আই এসকে সারা বিশ্বের কোন ইসলামিক স্কলার স্বীকৃতি দেয়নি। আই এস, আল কায়েদা এগুলি আসলে অ্যামেরিকার তৈরি করা বাহিনী। তাই ওদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য না। আসলে এই যুগে কোন ইসলামি রাষ্ট্র, ইসলামি বাহিনী এবং ইসলামি জিহাদ নাই। তাই দাসী পাওয়ার সম্ভবনাও নাই।

১৪| ০৫ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১০:৫১

কামাল৮০ বলেছেন: ইসলামের প্রয়োজনে যুদ্ধ করার অবস্থা বর্তমান বিশ্বে নাই।যে করতে চাইবে সে তার ধ্বংস ডেকে আনবে।

০৫ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:০১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার কথা ঠিক। মুসলমানদের মধ্যে একতা আসতে হবে। আর অহিংস নীতিতে ইসলামের দাওয়াত দিয়ে মানুষকে ইসলামের দিকে আনতে হবে। যুদ্ধ করা ঠিক হবে না। ইসলাম ফোবিয়া দূর করে ইসলামের প্রতি মানুষকে আকৃষ্ট করতে হবে।

১৫| ০৫ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:০৭

শেরজা তপন বলেছেন: আপনার মুল টপিক এর বাইরে আলোচনা বেশি হহয়েছে এখানে।
'জারজ' মানেই বিবাহ বহির্ভুত সন্তান- এটাকে কোন গালি হিসেবে না নিলেই সব ল্যাঠা চুকে গেল।
ভবিষ্যতে এমনটাই হবে সম্ভবত- কিংবা এমনটাই হওয়া উচিৎ।

০৫ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:২১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আসলে কিছু শব্দকে মানুষ ভালো ভাবে নেয় না। যদিও শব্দটা হয়তো আপত্তিকর না এবং কোন গালি না। যেমন আমি যদি একজন নাস্তিককে নাস্তিক বলি তাহলে সে রেগে যাওয়ার সম্ভবনা বেশি। অন্য কেউ শুনলেও আমাকে বকা দেবে এই রকম বলার জন্য। ব্লগেও কাউকে নাস্তিক বললে খবর আছে। যদিও সে নিজেই হয়ত স্বীকার করে যে সে সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস করে না। তারপরও নাস্তিক বলা যাবে না। একটা কাপল লিভ ইন সম্পর্কে আছে। আমি যদি বলি আপনারা ব্যভিচারী সম্পর্কে আছেন তাহলে তারা মাইন্ড করবে। তাই এই সব ক্ষেত্রে আমরা সেই শব্দগুলি প্রয়োগ না করে অন্য কোমল শব্দ ব্যবহার করি। সমাজের পরিবর্তনের সাথে সাথে নতুন শব্দ আবিষ্কৃত হবে এবং পুরনো শব্দগুলি বাদ পড়ে যাবে। অভিধানে এগুলি অপ্রচলিত প্রাচীনকালে ব্যবহৃত শব্দ হিসাবে লেখা হবে।

ভবিষ্যতে জারজ না বলে কোমলভাবে হয়তো বলা হবে লাভ চাইল্ড। জারজ শব্দটা ধীরে ধীরে অভিধান থেকে উঠে যাবে প্রয়োগ না থাকার কারণে। অভিধানেও লেখা থাকবে না যে এটা একটা অপমানজনক শব্দ। অধিকাংশ অভিধানে জারজ শব্দটাকে অপমানজনক হিসাবে উল্লেখ করা হয়।

১৬| ০৫ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:৪৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
যেহেতু বিবাহপূর্ব শারীরিক সম্পর্ক
বৈধ করা হয়েছে সেহেতু জারজ
শব্দটি উঠিয়ে দেয়া যেতেই পারে!

০৬ ই আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বিবাহ বহির্ভূত বাচ্চা যখন আরও বৃদ্ধি পাবে তখন জারজ আর গালি থাকবে না। কে কাকে গালি দেবে। দুনিয়া সেই দিকেই যাচ্ছে।

১৭| ০৬ ই আগস্ট, ২০২২ ভোর ৪:২৫

জাদিদ বলেছেন: @কামাল৮০ঃ
সব কিছুতে ধর্ম টেনে আনা এক ধরনের বিকৃতি। এই পোস্টে ধর্ম টেনে আনার কোন গ্রহনযোগ্য লজিক নেই। অনুগ্রহ করে তা পরিহার করুন। সব কিছুতে যদি ধর্মকে টেনে আনেন, তাহলে ধর্ম বিষয়ে আপনার যে যৌক্তিক বক্তব্য থাকে তা কেউ শুনবে না।

হ্যাঁ, আপনি এটা হয়ত বলতে পারেন যে, এই পোস্ট লেখার পেছনে হয়ত ধর্মীয় আচরনের সুক্ষ ভুমিকা আছে। সেটা থাকলে থাক। যিনি ধর্ম পছন্দ করবেন তিনি তার মত দেখবেন। তবে কোন যুক্তিতেই আপনার যেচে পড়ে এই ধরনের আচরন সমর্থন যোগ্য নয়।

ইতিমধ্যে ব্লগারদের কাছে কিছু নির্দিষ্ট ব্লগারের ভাবমুর্তি খুবই চিহ্নিত এবং পরিষ্কার। দুঃখের বিষয়, সেখানে সম্মান উপস্থিত নেই। নিজেকে পাগল ছাগল প্রমান করতে চাইলে আবোল তাবোল লিখুন বা বলুন। কিন্তু নিজের কথার ভ্যালু বজায় রাখতে হবে আপনাকে লজিক্যাল হতেই হবে। যেখানে আপনারা সব কিছুতে লজিককে গুরুত্ব দেন।

দুঃখের বিষয় - চারিদিকেই এমন দ্বিচারিতা চলছে। কি ধার্মিক আর কি অধার্মিক।!

০৬ ই আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: যার উদ্দেশ্যে বলেছেন আশা করি তিনি বোঝার চেষ্টা করবেন।

১৮| ০৬ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ৮:১৭

মিরোরডডল বলেছেন:




শব্দটা যে বা যারা ব্যবহার করছে বা করবে, সেটা কনটিনিউ হবেই ।
অভিধানে রাখা বা তুলে দেওয়া না দেয়ার সাথে কোন পরিবর্তন আসবে না ।

গালি হিসেবে যেটা বলা হয়, কোন মানুষই এটা ডিজার্ভ করে না ।
ইভেন যে মানুষটা সত্যিকার অর্থেই পিতৃমাতৃ পরিচয়হীন তাকে কখনোই এভাবে বলা উচিৎ না ।
কারন একজন মানুষের জন্মের ওপর তার নিজের কোন হাত নেই ।
সেও ডিজার্ভ করে আর সবার মতো একটা সুস্থ সুন্দর জীবন ।

পশ্চিমা বিশ্বের দেশগুলোতে কাগজ কলমের সামান্য ডিফারেন্স ছাড়া লিভ টুগেদার আর বিয়ের খুব বেশী পার্থক্য নেই ।
লিভ টুগেদার পরিবারের বাচ্চারাও বাবা মাকে নিয়ে তাদের পরিচয়ে সুন্দর বড় হচ্ছে ।
এদের ক্ষেত্রে কখনোই ওই শব্দটা ব্যবহার হয়না ।

একটা সময় ছিলো যখন বিয়ে বহির্ভূত সম্পর্ক, প্রেমের সম্পর্কও না, যখন এক্সিডেন্টালি আনওয়ান্টেড কোন বাচ্চা হলে ফেলে দিয়ে চলে যেতো, বাবা মার পরিচয় আইডেন্টিফাই করা যেতো না, তখন সেই শব্দটার ব্যবহার হতো ।

এখন সেরকম হলে ডি নএ টেস্টের মাধ্যমে পরিচয় বের করা যায় ।


০৬ ই আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: পরিচয় জানা গেলেও জারজ বলা হয় অভিধান অনুযায়ী।

১৯| ০৬ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:৫৯

রানার ব্লগ বলেছেন: শব্দটা যতই আপনি পজেটিভ হিসাবে দেখতে বলুন না কেনো শব্দের ভেতর যে নেগেটিভিটি আছে ওটা তার জন্যই নেগেটিভ হিসাবেই টিকে যাবে !

০৬ ই আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: একমত।

২০| ০৬ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১:২০

মিরোরডডল বলেছেন:

টাইপো ছিলো, ডিএনএ হবে ।

০৬ ই আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বুঝতে পেড়েছি।

২১| ০৬ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:৫৯

শুভ_ঢাকা বলেছেন: প্রচণ্ড চাপে আছি। প্রচুর পড়া প্লাস এস্যাইনমেন্ট। প্রায়শই একটা ইউন্ডো খোলা থাকে সামুর জন্য। মাঝে মাঝে চোখ বুলাই। এই আর কি। আপনার পোস্ট দেখেছি। সময়ের স্বল্পতা আর চাপের কারণে পুরো পোস্টটি এখনও পড়া হয়নি। উপরের কিছু লাইন আর শেষে কিছু লাইন পড়েছি। প্রিয় কিছু মানুষদের কমেন্টও পড়েছি।

আমাদের দেশে মা বাবার পরিচয় ছাড়া মানব সন্তানের বেড়ে উঠা অনেক সংঘর্ষের। তবে এ সম্পর্কে একটা আপ্ত বাক্য বলতে ইচ্ছা করছে,

"জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো|"

০৬ ই আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: লিও নারদো দা ভিঞ্চি এই ধরণের সন্তান ছিলেন।

২২| ০৮ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৪২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বেশ ভালো লিখেছেন সাছু ভাই। শেষ করার সঙ্গে সহমত রেখে বলবো, মানবিকতাই সকল কিছু ঊর্ধ্বে।
ভালো থাকবেন।

শুভেচ্ছা আপনাকে।

০৮ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:৫৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বাচ্চার কোন দোষ নাই। বিয়ে আর লিভ ইন এক হলে সবাই বিয়েকেই প্রাধান্য দিত। কিন্তু আসলে এক না।

২৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:৩২

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
আমি একজনার ব্লগ নিকে এই শব্দেটা দেখেছি। নিশ্চয়ই তিনি নেগেটিভ অর্থে নেননি।

১২ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:০৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: হতে পারে সে এটাকে ভালোভাবে নিয়েছে। কিন্তু সাধারণভাবে সবাই নেগেটিভ অর্থেই নিয়ে থাকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.