নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চিন্তাশীল মানুষ হওয়ার চেষ্টায় আছি

সাড়ে চুয়াত্তর

আমার লেখার মাঝে আমার পরিচয় পাবেন

সাড়ে চুয়াত্তর › বিস্তারিত পোস্টঃ

বেশীর ভাগ হিন্দু আওয়ামী লীগে ভোট দেয় বা সমর্থন করে – এই কথাটা কতটা সত্য

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৫৯

ভোট কেন্দ্রে গিয়ে কে কাকে ভোট দিচ্ছে এটা জানার কোন উপায় নেই। কারণ প্রকাশ্যে ব্যালট পেপার ব্যালট বাক্সে ফেলা হয় না। যদিও আওয়ামী লীগ আমলে বিভিন্ন সময়ে অনেক কেন্দ্রে বাধ্য করা হয়েছে আওয়ামী পাণ্ডাদের সামনে ব্যালট পেপার ব্যালট বাক্সে ফেলার জন্য। এই ব্যতিক্রমকে অগ্রাহ্য করলে বলা যায় যে কারও পক্ষে জানা সম্ভব না কে কাকে ভোট দিচ্ছে। যদি না ভোট দাতা নিজে প্রকাশ করে। আমাদের দেশে বহু বছর ধরে একটা ধারণা প্রচলিত যে বেশীর ভাগ হিন্দু আওয়ামী লীগকে ভোট দেয়। তবে তথ্য উপাত্ত দিয়ে এটা প্রমাণ করা কঠিন। কারণটা প্রথমেই ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছি।

তবে গত কয়েক বছরে হিন্দু বা অমুসলিমদের সংগঠনগুলির বিভিন্ন সময়ের বিভিন্ন বক্তব্য থেকে অনুমান করা যায় যে আওয়ামী লীগের সমালোচনা তারা করলেও শেখ হাসিনার ডাকাতি ভোট ব্যবস্থাকে তারা অকুণ্ঠ সমর্থন দিয়েছে। একটা উদাহরণ দেয়ার চেষ্টা করছি। বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খৃস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রানা দাসগুপ্ত ৪ জানুয়ারী, ২০১৯ সালে বলেছিলেন (সূত্র - ঐ তারিখের যুগান্তর পত্রিকা) যে সংখ্যালঘুরা শঙ্কাহীনভাবে ভোট দিয়েছে। শুধু তাই নয় এ জন্য তারা সরকার, নির্বাচন কমিশনসহ সব রাজনৈতিক দলকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন। অথচ একটা স্কুলের বাচ্চাও জানে যে ২০১৮ সালে কি ধরণের ভোট ডাকাতি হয়েছিল।

আমরা জানি বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খৃস্টান ঐক্য পরিষদে হিন্দুদের প্রভাব এবং প্রতিনিধিত্বও বেশী। কারণ এই দেশে বৌদ্ধ বা খৃস্টান ধর্মাবলম্বী মানুষের সংখ্যা কম। এই সংগঠনটিকে সাধারণ হিন্দুরা সমর্থন করে থাকে। এই ধরণের সংগঠনের নেতা যখন ২০১৮ সালের ডাকাতির নির্বাচনকে সমর্থন করে এবং সরকারকে ধন্যবাদ জানায় তখন এটা বোঝা যায় যে হিন্দু জনগোষ্ঠীর বড় অংশের এতে সায় আছে। কারণ সাধারণ হিন্দুদের বিরুদ্ধে এই সংগঠনের কথা বলার কথা না। হিন্দুদের প্রতিনিধি হিসাবে যখন রানা দাসগুপ্তের মত ধর্মীয় সংগঠনের নেতারা বলে থাকে যে শেখ হাসিনা সরকারের ভোট প্রক্রিয়ায় তারা সন্তুষ্ট। এটা থেকে কি অনুমান করা যায় না যে হিন্দুদের একটা বড় অংশের এই ডাকাতির ভোটে সমর্থন আছে। এই সংগঠন অতীতে কখনও বিএনপির সময়ে অনুষ্ঠিত নির্বাচন সম্পর্কে এই ধরণের সন্তুষ্টি কি প্রকাশ করেছে? আমার ধারণা করে নাই। কারণ এই সংগঠনটা শুরু থেকেই আওয়ামী লীগ ঘেঁষা। মাঝে মাঝে আওয়ামী লীগের সমালোচনা করলেও তারা আওয়ামী লীগ ছাড়া অন্য কোন রাজনৈতিক দলের পক্ষে কোন দিন কথা বলেনি। অনেকটা ব্লগের সোনাগাজীর মত। উনি হাসিনার অনেক সমালোচনা বিভিন্ন সময়ে করেছেন। কিন্তু উনি পরিষ্কার ভাষায় এখনও বলে যাচ্ছেন যে তিনি ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের সমর্থক।

আমার ব্যক্তিগত ধারণা হল হিন্দুদের একটা অংশ আওয়ামী লীগকে বিশ্বাস করে না। তারা বোঝে যে আওয়ামী লীগ তাদের নিয়ে খেলছে। কিন্তু হিন্দুদের একটা বড় অংশ আওয়ামী লীগকে সমর্থন করে থাকে। যে কারণে আওয়ামী লীগ মনে করে তাদের একটা বাধা ভোট আছে হিন্দু সমাজে। ভোট যেহেতু গোপনে হয় তাই প্রকৃত তথ্য উপাত্ত পাওয়া মুশকিল। তবে সাধারণভাবে বহু বছর থেকেই আমাদের সমাজের মুসলমানদের ধারণা যে হিন্দুদের বৃহত্তর অংশ আওয়ামী লীগকে ভোট দেয় এবং সমর্থন করে। যাহা রটে কিছু তো বটে।

নতুন ছাত্র নেতা সারজিস এই কথাটাই বলতে চেয়েছিলেন ঠাকুরগাঁয়ের হিন্দুদের সম্পর্কে। সমাজে প্রচলিত ধারণার আলোকেই উনি হিন্দুদেরকে বলতে চেয়েছেন যে আপনারা বুঝে শুনে ভোট দিয়েন। আমার মতে তার কথাটা আপত্তিকর কোন কথা না। কারণগুলি উপরে বর্ণনা করার চেষ্টা করেছি।

ভারত যে আওয়ামী লীগকে পছন্দ করে তার কারণ তারা মনে করে আওয়ামী লীগের সাথে ইসলামী দল বা জঙ্গিদের কোন সম্পর্ক নেই। এছাড়া আরেকটা কারণ হল ঐতিহ্যগতভাবে আওয়ামী লীগ দেখাতে চায় যে তারা সেকুলার (যদিও তলে তলে তারা অনেক কিছুই করে)। বাংলাদেশের হিন্দু জনগণের মনোজগতে ভারত একটা গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটা দোষের কিছু না। পৃথিবীতে হিন্দু প্রধান রাষ্ট্র হাতে গোনা। ১৯৭১ সালে উদ্বাস্তুদের একটা বড় অংশ ছিল হিন্দু, যাদেরকে আশ্রয় দিয়েছিল ভারত। যে কারণে ভারত যখন আওয়ামী লীগকে সমর্থন করে তখন দেশের হিন্দুদের একটা বড় অংশ আওয়ামী লীগকে সমর্থন ক'রে থাকতে পারে বলে আমার মনে হয়। হিন্দুদের মধ্যে যারা রাজনীতি করে তাদের সিংহভাগ আওয়ামী লীগ করে বলে আমার মনে হয়। এগুলি দোষের কিছু না। আমার এই পোস্টের উদ্দেশ্য হল ছাত্র নেতা সারজিসের বক্তব্যের স্বপক্ষে আমার যুক্তি তুলে ধরা। সে যা বলেছে সেটার মধ্যে সত্যতা এবং যুক্তি আছে। আমি উপরে সেটা ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছি। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি আওয়ামী লীগ হিন্দুদের নিয়ে খেলে এবং হিন্দুদের উপরে নির্যাতনও তারাই বেশী করেছে। হিন্দুদের উপরে হামলার বিচার তারা করে না। কিন্তু তা সত্ত্বেও ভারতের কারণে বা আরও বিভিন্ন কারণে (কিছু কারণ উপরে বলার চেষ্টা করেছি) হিন্দুদের একটা বড় অংশ আওয়ামী লীগকে সমর্থন করে।

আওয়ামী লীগ করা মানেই খারাপ কাজ এমন না। তবে আওয়ামী লীগের যারা হত্যা, গুম, নির্যাতন, দুর্নীতি, লুটপাটে জড়িত তাদের শাস্তি হতে হবে। সব দলের চেয়ে আওয়ামী লীগের বাড়াবাড়ি চোখে পড়ার মত। গত ১৬ বছরে আওয়ামী লীগ দলটি নিজেদেরকে একটা দানবে পরিণত করেছে। হত্যা, গুম, নির্যাতন, দুর্নীতি, লুটপাটে অতীতের যে কোন রেকর্ড তারা ভঙ্গ করেছে। জাতিসংঘ জুলাইয়ের হত্যা এবং জুলুমের তদন্ত শুরু করেছে। আশা করি ফ্যাসিস্ট হাসিনা এবং তার দোসরেরা শাস্তি পাবে। এদের শাস্তি না দিলে এরা দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চালিয়েই যাবে। আওয়ামী লীগকে ভবিষ্যতে জনগণের কাছে আসতে হলে সাজা ভোগ করে এবং নাকে খত দিয়ে আসতে হবে।

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ২:১৫

আজব লিংকন বলেছেন: আওয়ামীলীগের যারা দেশে আছে এবং ধরা পড়েছে তাদের শাস্তি হবে। যারা পালিয়েছে তারা একসময় আজকের কিছু বিএনপির নেতাদের মত আবার একদিন দেশে ফিরবে। যাদের বিচার কোন কালেই এদেশে হবে না। না বিএনপির না আওয়ামীলীগের।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৪৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আওয়ামী লীগ পুনরায় ফিরে আসতে আরও ২০ বছর লাগবে যদি দলটা টিকে থাকে। কারণ হাসিনা ছাড়া এই দলের হাল কেউ ধরতে পারবে না। হাসিনা আর কোন দিনই ক্ষমতায় ফিরতে পারবে না। আওয়ামী লীগ দলটার খোলনলচে পাল্টাতে হবে পুনরায় রাজনীতিতে ফিরে আসতে হলে।

২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:০৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ হলো একটা নীতিহীন, ক্ষমতালোভী আর দূর্ণীতিপরায়ন রাজনৈতিক দল। এদের কোন দেশপ্রেমই নাই। ক্ষমতার জন্য এরা যে কোনও কিছু করতে পারে।

বিষয়টা ব্যাখ্যা করি।

আপনার নিশ্চয়ই মনে আছে, '৯৬ এর নির্বাচনের আগে হিজাব পড়া, হাতে তসবি নিয়ে হাসিনার ছবি!! এরা জাতির কাছে মাফ চেয়ে সেবার ভোটে জিতেছিল। গোলাম আযমকে কদমবুছি করে দোয়া চেয়ে জামাতকে পাশে নিয়ে আন্দোলন করে তারা ক্ষমতায় এসেছিল। বেসিক্যালি এরা হলো চেতনা ব্যবসায়ী, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করে খায়। ইসলামী দলগুলোর ভোট নেয়ার জন্য 'কওমি জননী' উপাধি নিয়েছিল হাসিনা। আরো বহু উদাহরন আছে।

আবার ভারতের সাহায্যে ক্ষমতায় আসার জন্য এরা হাজারো রকমের ইসলাম বিরোধী কাজ করেছে। জঙ্গী আখ্যা দিয়ে বহু মুসলমানকে তারা গুম-খুন করেছে। এদেরকে সেক্যুলার বললে জেনুইন সেক্যুলারদেরকে অপমান করা হয়। আজকে পাকিস্তান যদি নিশ্চয়তা দিয়ে বলে, আমাদের কথামতো কাজ করো তাহলে তোমরা ক্ষমতায় আসতে পারবে; তাহলে তারা পাকিস্তানেরও পা চাটবে।

এবার আসি হিন্দুদের ব্যাপারে। আমি আজ পর্যন্ত যতো হিন্দু দেখেছি তারা হয় আওয়ামী লীগের সমর্থক, অথবা বলে যে আওয়ামী লীগ বাদে কাকে সমর্থন করবো? জামাতকে? ওরা হিন্দু দেখতে পারে না। বিএনপিকে? ওরা মুখে বলে তারা হিন্দুদের অধিকারের পক্ষে, কিন্তু তলে তলে হিন্দুদের ক্ষতি করার তালে থাকে। কাজেই আওয়ামী লীগকে সমর্থন না করে উপায় নাই। ফলে তারা যে আওয়ামী লীগকে ভোট দিবে, সেটা বোঝার জন্য বিরাট বিশ্লেষক হওয়ার দরকার পড়ে না। আর তাদের ভারতপ্রীতি তো আছেই; ভারত তাদের কাছে দ্বিতীয় আবাসভূমি। অথচ ভারতের মুসলমানরা কিন্তু বাংলাদেশ বা পাকিস্তানকে তাদের দ্বিতীয় আবাসভূমি মনে করে না। এখানেই বোঝা যায়, বাংলাদেশের হিন্দুদের দেশপ্রেম কতোটা শক্ত!! হ্যা, এটা ঠিক যে ব্যতিক্রম আছে। কিন্তু ব্যতিক্রম তো উদাহরন হয় না। তাই না!!!!

আওয়ামী লীগের হিপোক্রেসী নিয়ে বিরাট বিরাট থিসিস লেখা যায়, কিন্তু কি লাভ? কুত্তার লেজের মতো এদের বক্র স্বভাব-চরিত্র বদলাতে পারবেন না। সেজন্যেই বাংলাদেশের রাজনীতি থেকে এই দলটাকে ঝেটিয়ে বিদায় করা দরকার.........দেশেরই স্বার্থে।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আওয়ামী লীগ ক্ষমতার জন্য সব কিছু করতে পারে। ইহা সঠিক। অতীতেও ইহার স্বপক্ষে অনেক প্রমাণ আছে। গোলাম আজমকে কদমবুসি তারাই করেছিল এক সময়। ১৯৯৬ সালে ভোটের ঠিক আগে হাসিনা মাফ চেয়েছিলেন ভোটে জেতার জন্য। হাসিনা ভোটে জেতার জন্য লাগলে বোরকা পড়তে রাজী থাকবে। অতীতে জামাতের সাথে আতাত করেছিল। এরা সব পারে।

আমাদের দেশের মাদ্রাসার নেতারা যখন হাসিনাকে কওমি জননী উপাধি দিল তখন আমি বিস্মিত হয়েছিলাম। এই ঘটনার কয়েকদিন আগে মাদ্রাসার ছাত্রদের শাপলা চত্বরে রাতের আঁধারে নির্বিচারে খুন করার পরে কিভাবে মাদ্রাসার নেতারা এই উপাধি তাকে দিল। এই সব নেতাদের কোন মেরুদণ্ড নাই। এই কারণে এরা সংখ্যায় বেশী হওয়া সত্ত্বেও কোন কাজের না। ওয়াজ করা ছাড়া আর কোন কাজ এরা পারে না। ৯৫% ওয়াজ বাণিজ্যিক ওয়াজ।

আওয়ামী লীগ সেকুলার হওয়ার ভান করে। এরা হিন্দুদের বন্ধু সাজে আবার হিন্দুদের উপর অত্যাচার এরাই বেশী করে।

হিন্দুদের একটা বড় অংশ ভাবে আওয়ামী লীগ ছাড়া তারা কাকে ভোট দিবে। কিন্তু পরিহাসের বিষয় হল সেই হিন্দুরা বোঝে না যে আওয়ামী লীগ তাদের বিপদে পাশে থাকে না। হিন্দুদের জমি দখল আওয়ামী লীগই বেশী করে। তবে আমি এমন হিন্দু দেখেছি যারা আওয়ামী লীগের নামও শুনতে পারে না। তবে এদের সংখ্যা কম। গত ১ বা ২ দশকে কিছু হিন্দু আওয়ামী লীগকে পছন্দ করছে না। তবে তার আগের সময়ে হিন্দুরা আরও বেশী মাত্রায় আওয়ামী লীগকে সমর্থন করতো।

জীবন জীবিকার প্রয়োজনে দেশান্তরিত হওয়াকে আমি খারাপ দৃষ্টিতে দেখি না। হিন্দুরা ভারতে চলে গেলেই তার দেশপ্রেম নেই এটাও আমার মনে হয় না।
হিন্দুদের দেশপ্রেম নিয়ে আমার কোন সন্দেহ নেই। ব্যতিক্রম থাকতে পারে কিন্তু সেটা মুসলমানদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। হিন্দুরা ভারতে যাচ্ছে জীবন জীবিকার কারণে। জীবন জীবিকার প্রয়োজনে বহু মানুষ পশ্চিমের দেশগুলিতে যাচ্ছে। কিন্তু তাদের দেশপ্রেম আছে। আমাদের পাশে যদি ধনী কোন আরব দেশ থাকতো এবং সেখানে যদি মাইগ্রেশনের সুযোগ থাকতো সেই ক্ষেত্রে বাংলাদেশের বহু মুসলমান সীমান্ত পেড়িয়ে সেই দেশের নাগরিকত্ব নিত। সৌদি আরব বা অন্যান্য আরব দেশ মুসলমানদের গ্রহণ করলে বাংলাদেশের মুসলমান জনসংখ্যা অনেক কমে যেত।

১৯৭২ সালেই বহু মুরুব্বি বুঝেছিলেন যে আওয়ামী লীগ কি জিনিস। আমরা যদি এখনও এদেরকে মাথায় তুলতে চাই তাহলে এই জাতি পুনরায় পথ হারাবে।

৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:২২

কামাল১৮ বলেছেন: এ কথাটা সম্পুর্ন সত্য।তবে গয়েশ্বর, নিতাইরা কোথায় ভোট দেয় জানি না।তাঁরাও কি আওয়ামী লীগকে ভোট দেয়। তারাতো জামাতকে ভোট দিতে পারে না।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:২৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: জাময়াতের নেতারা তো দাবি করে তাদের দলে নাকি হিন্দুরাও যোগ দেয়। তবে এগুলি ব্যতিক্রমী ঘটনা। এই ভিডিওতে জামায়াতের আমিরের বক্তব্য আছে হিন্দুদের সম্পর্কে এবং নারীদের সম্পর্কে।


গয়েশ্বর এবং নিতাই আওয়ামী লীগকে পছন্দ করে না বলেই বিএনপি করে হয়তো। গয়েশ্বর হিন্দুদের উদ্দেশ্য বলেছেন আমাকে যখন নির্যাতন করা হয়েছে তখন কোন হিন্দু প্রতিবাদ করেছিল কি।

৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৪:৪১

প্রহররাজা বলেছেন: দিলে দিসে,

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:২৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বোকার মত দিলে তো হবে না। আওয়ামী লীগ হিন্দুদের উপরে বেশী নির্যাতন করেছে। এটা অনেক হিন্দু বোঝে না এবং অন্ধের মত আওয়ামী লীগকে সমর্থন করে। সারজিস এই কথাটাই বলতে চেয়েছে।

৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৫:২৫

প্রহররাজা বলেছেন: বাংলাদেশের মানুষের জন্য খারাপই লাগে। ভারতের ড্রেনের জলে দেশ ডুবে যায়, ইজরায়েলের মোবাইল ফোনে হিজবুল্লাহারা মারা যায়, আর এই গর্ধবগুলা আছে হিন্দুরা কাকে ভোট দেয় তা নিয়ে

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:০১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি মনে হচ্ছে হিন্দু। গায়ে লেগেছে মনে হচ্ছে।

৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:০৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: প্রহররাজা নামক নিকটা সবার পোস্টে ব্লক করুন। এই নিক এর আকন্ঠ মিথ্যাচার , আমরা যাদের পোস্ট পড়ি বা কমেন্ট করি তাদের জন্য চরম বিরক্তিকর।


হিন্দুভোট বিষয়ে ব্লগার ভুয়ামফিজ যা বলার তা বলে দিয়েছেন। এটাই বাস্তবতা। তবে এর জন্য দায়ী আসলে আমাদের দুর্নিতিপরায়ন শাষনব্যবস্থা। যদি দেশে আইনের সাশন প্রতিষ্ঠিত হয়, তবে দেশের সকল ধর্মের মানুষই নিজের দেশকে ভালবাসবে এবং বিশেষ কোন দলের হয়ে পক্ষপাতিত্ব করবে না। । দুর্নিতিপরায়ন রাজনীতির বিরুদ্ধে জোড়ালো আওয়াজ ওঠা প্রয়োজন।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:০৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: প্রহররাজা বাংলাদেশের বলে মনে হয় না। এগুলি মাল্টি নিক মনে হয়। অথবা আফসোস লীগ হবে।

অপ রাজনীতির কারণে আমাদের সমাজে মানুষের মনে শান্তি নেই। রাজনীতিবিদরা জনগণকে নিয়ে খেলছে। জনগণের একটা রাজনীতিবিদদের পাল্লায় পড়ে লাফাচ্ছে। লোভ আর হিংসার উপর ভিত্তি করে দাড়িয়ে আছে আমাদের দেশের রাজনীতি। পরিবর্তনের জন্য যখন চেষ্টা চলছে তখন কিছু খারাপ লোক সেটাকে বিভিন্নভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা করছে। নেতৃত্ব দিচ্ছে আফসোস লীগ।

৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪৯

আহরণ বলেছেন: হিন্দুরা তাহলে বাংলাদেশের ভিক্ষাজীবী দাড়ি-টুপি ওয়ালাদের ভোট দিবে নাকি??

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:০৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আওয়ামীলীগ ভয়ংকর একটা দল। আপনি এখনও এদেরকে চিনতে পারেননি। আমারও চিনতে দেরী হয়েছে। দাড়ি টুপি ওয়ালারা আওয়ামী লীগের চেয়ে ভালো।

৮| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:২২

প্রহররাজা বলেছেন: @ঢাবিয়ান: লজিক নাই আপনার, উত্তর দিতে না পেরে ব্লক করা, আই কিঊ বাড়ান। এখন বুঝছি লীগ কেনো আপ্নাদের পিটাইতো।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:১০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: লীগের পিটানোকে কোন যুক্তিতে সমর্থন করেন।

৯| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৪৮

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আহরণপ্রহররাজা এদের মতো কয়েকটি নিকের বয়স ৩দিন হয়নি কিন্তু এরা বিদ্বেষ ছড়াচ্ছে অবিরত।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:১২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এরা আসলে মাল্টি নিক এবং পুরানো ব্লগার। আফসোস লীগের অনুসারী মনে হয়। এখন ভিন্ন রূপে ব্লগে দেখা যাচ্ছে। বিদ্বেষ ছড়ানো, ষড়যন্ত্র করা, হুমকি দেয়া, গুম করা এই সব ব্যাপারে আওয়ামী লীগ অগ্রগামী। ব্লগেও এরা আছে।

১০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৫৫

জুল ভার্ন বলেছেন: ৯৯% সত্য।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:১৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: হিন্দুদের বুঝতে হবে যে আওয়ামী লীগ তাদের নিয়ে খেলছে।

১১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:০৫

ধুলো মেঘ বলেছেন: পিরোজপুর-১ আসনে হিন্দু ভোটার ৩৮%। সেখানে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ১৯৯৬ সালে ও ২০০১ সালে জামায়াতের মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী হিন্দু+আওয়ামী লীগের সুধাংশু শেখর হালদারকে বিপুল ভোটে হারিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এখন কি আপনি এটা বলতে পারবেন যে কোন মুসলিম নৌকায় ভোট দেয়নি? আমি বরং বলবো যে হিন্দু ভোটারদের অর্ধেকই জামায়াতে ভোট দিয়েছে। নইলে জামায়াত কোনদিনও এই আসন থেকে জিততে পারতোনা।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:১৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: হিন্দুরা ভোট কম দেয়। কারণ ভোটের আগে এদেরকে হুমকি দেয়া হয় তারা যেন ভোট কেন্দ্রে না যায়। সাকা চৌধুরী প্রকাশ্য জনসভায় হিন্দুদের উদ্দেশ্য করে বলতো যে আপনাদের ভোট দিতে আসার দরকার নাই। পিরোজপুরে জামাতের ভোট বেশী সব সময়। আওয়ামী লীগের ভোট কম। হিন্দুদের সংখ্যা বেশী হলেও হিন্দুরা ভোট কেন্দ্রে কম গেছে।

হিন্দুরা জামায়াতে ভোট দেয় না। দিলেও সেটা একান্ত ব্যতিক্রমী ঘটনা। জামায়াত একটা ধর্মীয় দল। তাদেরকে অন্য ধর্মের লোক ভোট দেয়ার কথা না।

১২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:২৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: তাদের কাকে সমর্থন করা উচিত আসলে? এই যে ছাত্র আন্দোলন হলো; এই আন্দোলনে হিন্দু ছাত্রদেরও অংশগ্রহণ ছিল। এখন তাদের কী দেখতে হচ্ছে? ইসলামি বাংলাদেশ? এই যে ধর্মভিত্তিক দলগুলো এভাবে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে; হিন্দু ছাত্ররা কি চেয়েছিল বিশেষ একটা ধর্মের লোক অগ্রাধিকার পাক? তারা তো বৈষম্যহীন বাংলাদেশ চেয়েছিল। এখন কি সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে মুসলিমরাই অগ্রাধিকার পাবে? বাংলাদেশ তো ভারত বা পাকিস্তান না। ধর্মীয় অগ্রাধিকার বেশি থাকলে নিশ্চয়ই পাকিস্তান ভাঙার দরকার পড়ত না?

হিসাব করতে গেলে দেখা যাবে আওয়ামী লীগের সময়ে কম ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি হিন্দুরা। একটা সময় অসাম্প্রদায়িক দল হিসেবে অনেক সমর্থন পেত আওয়ামী লীগ। গত কয়েক বছরে কমেছে মনে হয়। অন্য দলগুলোকে ভরসা করতে পারে না যারা প্রকাশ্যে ইসলামি রাজনীতি করে। এজন্যই বোধকরি নিরুপায় হয়ে আওয়ামী লীগকে সমর্থন করত।

কয়েকজনকে দেখলাম বলছে ভারত হিন্দুদের দ্বিতীয় আবাসভূমি। মনে হয় ভারত না হয়ে আমেরিকা-বৃটেন দ্বিতীয় আবাসভূমি হলে ভালো হতো। নিপীড়িত হলেও মাটি কামড়ে হলেও দেশে পড়ে থাকতে হবে; এই জোর না দিয়ে তাদের দোষারোপ করাটাই মনে হয় সুবিধাজনক। অথবা হিন্দুরা যদি জামায়াত ইসলামে যোগ দেয় তাহলে তো আরও ভালো।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:২৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে হিন্দুদের কোন লাভ হচ্ছে না। আওয়ামী লীগই এদের জমি দখল করে। এদের নিয়ে রাজনীতি করে।

এই আন্দোলনে অবশ্যই হিন্দুদের অংশগ্রহণ ছিল। সেটার বিরুদ্ধে কিছু বলছি না। এই পোস্টে বলতে চেয়েছি যে হিন্দুরা ভাবে যে আওয়ামী লীগ তাদের বিপদে আপদে এগিয়ে আসবে। কিন্তু আসলে সেটা হচ্ছে না। আওয়ামী লীগের নাম শুনতে পারে না এমন হিন্দুর সাথে আমার কথা হয়েছে।

এই দেশে ধর্ম ভিত্তিক দল করা তো নিষেধ না। যার যার ধর্ম সে পালন করবে। কউমি মাদ্রাসার নেতারা বা অনুসারীরা হিন্দুদের কখনও আঘাত করেনি বা বিদ্বেষ ছড়ায়নি। জামায়াতে ইসলামীও হিন্দু বিরোধী কোন কথা কখনও বলে না। প্রায় ৯০% মুসলমানের দেশে ইসলামী কালচারের প্রভাব থাকবেই। কিন্তু সেটার কারণে হিন্দুদের সমস্যা হওয়ার কথা না। হিন্দুরা স্বাধীনভাবে শাখা, সিদুর পড়ছে, পুজা করছে। কোন ইসলামী দল কখনও সেই ব্যাপারে নাক গলায়নি। বাংলাদেশে এই ঐতিহ্য কয়েক শ বছরের। গায়ে গায়ে লাগানো মন্দির, মসজিদ আছে। কোন সমস্যা কখনও হয়নি।

পাকিস্তান তৈরির প্রেক্ষাপট ভিন্ন। যে পরিমান রায়ট হয়েছে সেই সময় এখন সেগুলি বাংলাদেশে হয় না। রায়টগুলিও তখন পরিকল্পিতভাবে বাধানো হত। বাংলাদেশে ধর্মীয় রায়ট কখনও হয় নাই বাংলাদেশ আমলে। লন্ডনে ধর্ম নিয়ে রায়ট হলেও বাংলাদেশে হয় না। রাজনৈতিক কারণে মন্দিরে হামলা হয়েছে। সাধারণ মুসলমান কখনও হিন্দুদের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করে না। রাজনৈতিক কারণে মন্দিরে আক্রমন করা হয়। সাধারণ মুসলমান হিন্দু বিদ্বেষী না। আমাদের সমাজে হিন্দু বিদ্বেষ নাই।

ইসলামী কোন দল কখনই হিন্দুদের জন্য হুমকি না। জামায়াতে ইসলামী কিংবা অন্য কোন ধর্মীয় দল কখনই হিন্দু বিদ্বেষ ছড়ায় না। হিন্দুদের মন্দিরে আক্রমণ কোন ইসলামী দল কখনই করেনি। রাজনৈতিক কারণেই আক্রমণগুলি ঘটে থাকে। এই ব্যাপারে আওয়ামী লীগ অগ্রগামী। এরা গোপনে এই কাজগুলি করে। ২০১৪ আওয়ামী লীগের লোক গোপনে বাসে পেট্রোল বোমা মারতো। আর দোষ পড়তো বিএনপির উপরে। এইসব কু বুদ্ধিতে হাসিনা বা আওয়ামী লীগের সাথে কেউ পারবে না। রাস্তায় মারামারি আর গোপন ষড়যন্ত্রে এদের সাথে কেউ পারবে না।

মানুষ জীবন জীবিকার প্রয়োজন ইউরোপ অ্যামেরিকা যেতে পারলে ভারতে যেতে পারবে না কেন। হিন্দুরা ভারতে যায় জীবন, জীবিকার কারণে। সৌদি আরব বা অন্য কোন আরব দেশ মুসলমানদের থাকার অনুমতি দিলে বাংলাদেশের অর্ধেক লোক সেখানে চলে যেত। এটার সাথে দেশপ্রেমের কোন সম্পর্ক নেই। বহু লোক কানাডা, অ্যামেরিকা চলে যাচ্ছে স্থায়ীভাবে। আমরা তো তাদের বলি না যে তাদের মধ্যে দেশপ্রেম নেই।

জামায়াতে ইসলামের চেয়ে আওয়ামী লীগ ভালো না। অনেক হিন্দু আওয়ামী লীগের চেয়ে জামায়াতের লোকদের বিশ্বাস করে বেশী। আমাকে একজন হিন্দু বলল যে জামায়াতের একজন নেত্রী কমিশনার ছিল। ক্ষমতার পরিবর্তনের পরে কমিশনার অফিসের লোকদের উপরে নির্যাতনের হুমকি ধামকি আসতে থাকে। তখন সেই জামায়াতের নেত্রী হিন্দু কলিগকে ভয় না পেতে বলেছে। বলেছে তুমি চিন্তা করো না। আমরা আছি। সেই হিন্দু জামায়াতের আচরণে মুগ্ধ। তাই জামায়াত মানেই হিন্দু বিদ্বেষী এই ধারণাটা ঠিক না।

১৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫১

শেরজা তপন বলেছেন: বি এনপি, জাতীয় পার্টি আর জামায়াত এমন কিছু করতে পারেনি হিন্দুদের জন্য যাতে তাদের উপর তারা আস্থা রাখতে পারে। আওয়ামীলীগ ছিল মন্দের ভাল- মোটামুটি সেফ সাইড।
এবার মনে হয় ওদের কিছু ভোটের সিল ডানে বায়ে যাবে।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:১৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অনেক হিন্দুই এখন আওয়ামী লীগকে সন্দেহের চোখে দেখে। বিএনপি আগে থেকেই ভারত বিরোধিতার কারণে হিন্দুদের পক্ষে ছিল না। সাকা চৌধুরীর মত অনেক নেতা প্রকাশ্য জনসভায় হিন্দুদের বলেছে দাদারা আপনাদের ভোট কেন্দ্রে আসার দরকার নাই। জামায়াত হিন্দু বিদ্বেষী না কিন্তু এটা একটা ধর্ম ভিত্তিক দল তাই এই দলের প্রতি হিন্দুদের সমর্থন থাকবে না এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু মজার ব্যাপার হল কিছু হিন্দুও জামায়াতের সমর্থক।

আওয়ামী লীগ আর যুক্তরাষ্ট্রকে বিশ্বাস করা কঠিন। এরা বন্ধু হলে শত্রুর প্রয়োজন হয় না। হিন্দুরা হয়তো ধীরে ধীরে সেটা বুঝবে। ২০১৮ সালের ডাকাতির নির্বাচনকে হিন্দু, বৌদ্ধ, খৃস্টান ঐক্য পরিষদের নেতারা কিভাবে ফেয়ার বলে আমার মাথায় আসে না। কোন দলেরই অন্ধ সমর্থন করা উচিত না।

১৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:১৭

বিছিন্ন উদয় বলেছেন: আওয়ামী লীগ ছাড়া অন্য কোনো দল আসলে নূন্যতম সহমর্মিতাও দেখায়না। ক্যামেরার সামনে, মঞ্চে সবাই বড় বড় কথা বললেও আদতে তার ১% ও মানেনা। সেই হিসাবে আওয়ামী লীগ ছিলো মন্দের ভালো, এছাড়া কোনো কারণ দেখিনা ভাই।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:১৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মন্দের ভালো বলা যেতে পারে। কিন্তু আওয়ামী লীগ তার যে রূপ প্রকাশ করেছে। বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে এই দলকে সমর্থন দেয়া আর নাৎসি বাহিনীকে সমর্থন দেয়া একই রকম অনেকটা। তাই কোন দলের সাথে ট্যাগ খাওয়া হিন্দুদের জন্য কল্যাণকর না। আর আওয়ামী লীগ বিরোধী হিন্দু এখন অনেক আছে।

১৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:০৬

জটিল ভাই বলেছেন:
এমন উপলব্ধি সবার থাকলে, দেশটা বাস্তবিকই সোনার বাংলা হতো :(

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার দৃঢ় বিশ্বাস একদিন এই দেশ সোনার বাংলা হবে। মানুষ বাঁচে আশায়। আশা শেষ মানে বেঁচে থেকে আর লাভ নাই।

কবি বলে গেছেন "সংসার সাগরে দুঃখ তরঙ্গের খেলা, আশা তার একমাত্র ভেলা"।

১৬| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:১৫

বরুণা বলেছেন: হ্যালো মিঃ সাড়ে চুয়াত্তর! B-)

০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:১৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: হ্যালো ব্লগার বরুণা। :)

১৭| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৩:৫৪

রিফাত হোসেন বলেছেন: আহরণ ও প্রহররাজা মনে হয় মাল্টি।

২. ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:০৭৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন:
++++ একমতততততততততত

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার কথা সম্ভবত সঠিক। এখন আফসোসলীগের একেক জনের অনেকগুলি করে মাল্টি নিক আছে। তারা অনলাইনে যুদ্ধ করে যাচ্ছেন।

১৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


দেশে হিন্দু মানুষের সংখ্যা অনেক কমে গেছে। খুবই কম।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মুসলমানদের জন্মহার বেশী। হিন্দুর সংখ্যা কমার এটা একটা বড় কারণ। অনেক হিন্দু বাংলাদেশ এবং ভারত উভয় দেশে তাদের ঠিকানা রাখতে চায়। যে কারণে তাদের পরবর্তী প্রজন্মের অনেকেই ভারতে চলে গেছে। তারা আসা যাওয়ার মধ্যে থাকে। আওয়ামীলীগ দলটি হিন্দুদের জমি দখল করেছে সবচেয়ে বেশী। আওয়ামীলীগ প্রকাশ্যে হিন্দুদের বন্ধু সাজে আর গোপনে গিয়ে মন্দির পোড়ায়। হাতে নাতে ধরা পড়েছে কয়েকবার। এগুলি অনেক হিন্দুও জানে। অনেক হিন্দু আওয়ামীলীগের নামও শুনতে পারে না। আওয়ামীলীগের সাথে মাস্তানিতে, ষড়যন্ত্রে আর কূট কৌশলে বাংলাদেশের কোন দল কোন কালে পারেনি এবং পারবেও না। এই সব ব্যাপারে আওয়ামীলীগই সেরা। আওয়ামীলীগের গোরা অনুসারীরা আওয়ামীলীগকে অনেকটা ধর্মের মত মানে। যে কারণে খুনি হাসিনার অপরাধ তাদের চোখে পড়ে না। এখন কত রকমের মায়া কান্না শোনা যাচ্ছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.