নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রথমেই বলি ভারত আর বাংলাদেশের মধ্যে যুদ্ধ হওয়ার সম্ভবনা নাই বললেই চলে। কারণ উভয় দেশের অধিকাংশ জনগণ শান্তি প্রিয়। উভয় দেশের কিছু মানুষ এবং মিডিয়া এই সম্ভবনার কথা রটিয়ে বেড়াচ্ছে। এদের অনেকে টাকা কামানোর জন্য অনেকে রাজনৈতিক মতাদর্শের জন্য আবার অনেকে উগ্র ধর্মীয় চিন্তা বা উগ্র জাতীয়তাবাদের কারণে এই ধরণের অপপ্রচার করছে। আমি পোস্টের শিরোনামে যুদ্ধের কথা বললেও পোস্ট দেয়ার উদ্দেশ্য যুদ্ধ না বরং বাংলাদেশের মানুষেরা কে দেশপ্রেমী আর কে মীরজাফর সেটা নির্ণয়ের চেষ্টা করাই এই পোস্টের উদ্দেশ্য।
কয়েকদিন আগে ইউটিউবে কেউ একজন দেশপ্রেম নির্ণয়ের জন্য সুন্দর একটা মাপকাঠির কথা বলেছিলেন। তার নামটা আমার এখন মনে নেই। সেই মাপকাঠির আলোকে জানতে চাচ্ছি যে যদি ভারত এবং বাংলাদেশ যুদ্ধে জড়িয়ে যায় তখন বাংলাদেশের কোন রাজনৈতিক দল এবং তাদের অনুসারীরা কোন পক্ষ নেবে। বর্তমান রাজনৈতিক এবং সামাজিক প্রেক্ষাপট বিবেচনা করলে ধারণা করা যায় যে সক্রিয় আওয়ামীলীগ কর্মীরা ১০০% ভারতের পক্ষ নিবে। আওয়ামীলীগ সমর্থকরা হয়তো দুই ভাগে বিভক্ত হবে। এক ভাগ ভারতকে সমর্থন করবে আর আরেক ভাগ বাংলাদেশকে সমর্থন করবে। ১৯৭১ সালে জামায়াতে ইসলামী, নেজামে ইসলামী পার্টি এবং মুসলিমলীগ এই ধরণের পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের বদলে পাকিস্তানের পক্ষ নিয়েছিল। পরে দেশদ্রোহী হিসাবে চিহ্নিত হয়েছিল।
বিএনপি কর্মী, নেতা এবং সমর্থকরা আশা করা যায় বাংলাদেশের পক্ষে থাকবে। এদের কিছু সমর্থক বা কর্মী ভারতের পক্ষে যাবে কি না এটা বলা মুশকিল। তবে সম্ভবনা নাই বললেই চলে।
জামায়াতে ইসলামী সহ সকল ইসলামী দলগুলি ১০০% বাংলাদেশের পক্ষে থাকবে। বাম দলগুলি বাংলাদেশের পক্ষেই থাকবে। ভারতের সমর্থক বাম দল আছে কি না আমার জানা নাই। ব্লগার কামাল এই বিষয়ে ভালো জানবেন।
উপরের বক্তব্য অনুযায়ী এই কথা বলা যায় যে ভারতের সাথে যুদ্ধ লাগলে একমাত্র আওয়ামীলীগ ছাড়া বাকি দল এবং তাদের সমর্থকরা বাংলাদেশের পক্ষে থাকবে। সামান্য কিছু আওয়ামীলীগ সমর্থকও হয়তো বাংলাদেশের পক্ষে থাকবে। তারমানে হল দেশপ্রেমের বিচারে বর্তমান প্রেক্ষাপটে দেশদ্রোহী হল আওয়ামীলীগ এবং তাদের কতিপয় গোরা সমর্থক। সারা দেশের বাকি মানুষ এবং দলগুলি তখন দেশপ্রেমিক হিসাবে বিবেচিত হবে। অর্থাৎ বর্তমান প্রেক্ষাপটে আওয়ামীলীগ এবং তাদের দোসররাই হবে দেশদ্রোহী যারা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য ভারতের সাহায্য নিতেও দ্বিধা করবে না। দেশের স্বার্থ এবং সার্বভৌমত্বকে জলাঞ্জলি দিয়ে হলেও তারা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য ভারতের পক্ষে যুদ্ধ করবে। যুদ্ধ না হলেও বোঝা যায় যে এটাই হল বর্তমান আওয়ামীলীগ এবং তাদের দোসরদের অবস্থান।
১৯৭১ সালের প্রেক্ষাপটে জামায়াতে ইসলামী, নেজামে ইসলামী এবং মুসলিমলীগকে বলা হয় বা হতো যে তারা দেশদ্রোহী। এক কথায় বলা হতো রাজাকার (স্বেচ্ছাসেবী)। আজকের প্রেক্ষাপটে আওয়ামীলীগ হল নব্য রাজাকার। কারণ ভারতের সাথে যুদ্ধ লাগলে তারা এখন ভারতের পক্ষ নিবে।
গত ৫৩ বছরের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে আমার কাছে মনে হয় জামায়াতে ইসলামী হল একটি দল যাদের আদর্শ আছে, নীতি আছে এবং সততা আছে। চুরি, চামারি, গুণ্ডামি, মাস্তানি, লুটপাট এরা করে না। কিছু ক্ষেত্রে এদের বিচ্যুতি ঘটলেও বিএনপি বা আওয়ামীলীগের তুলনায় অনেক কম। দলের মধ্যে গণতন্ত্র একমাত্র জামায়াতের মধ্যেই আছে। ১৯৭১ সালে তারা ভুল করলেও বর্তমান সময়ে তাদের নেতা এবং কর্মীরা অন্যদের তুলনায় অনেক সৎ। আওয়ামীলীগ, বিএনপি এবং জাতীয় পার্টির শাসন আমরা দেখেছি। কিছু ভালো দিক থাকলেও এদের অপকর্ম, নির্যাতন, সহিংসতা, দুর্নীতি, লুটপাট, গুণ্ডামি, ভণ্ডামি দেশকে পিছিয়ে নিয়ে গেছে। বিএনপির তুলনায় আওয়ামীলীগের অপকর্ম এবং জুলুম অন্তত ৫ গুণ বেশী হবে।
জামায়াতে ইসলামী এবং অন্যান্য ইসলামী দলগুলির মধ্যে কয়েকটি দল ১৯৭১ সালে ভুল বা অন্যায় করেছে। তার শাস্তি তারা পেয়েছে। তাদের নেতাদের ফাঁসি হয়েছে। বর্তমানে যারা রাজনীতি করছে তারা ১৯৭১ সালে ছিল না। তাই জামায়াতে ইসলামী এবং অন্যান্য ইসলামী দলগুলিকে এইবার ক্ষমতায় আনতে হবে। আমার ধারণা বিএনপি, আওয়ামীলীগ বা জাতীয় পার্টির চেয়ে এরা কম খারাপ হবে। মন্দের ভালো হিসাবে আমাদের উচিত হবে জামায়াতে ইসলামী এবং অন্যান্য ইসলামী দলগুলিকে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় আনা।
এই পোস্ট পড়ার পরে অনেকেই আমাকে জামায়াত শিবির ট্যাগ করতে পারে। কিন্তু আমি কোন রাজনৈতিক দলকে সমর্থন করি না। আমি ১৯৯৬ সালে আওয়ামীলীগকে ভোট দেই। তারা সেবার ক্ষমতা আসে। ২০০১ সালে বিএনপিকে ভোট দেই তারা তখন ক্ষমতায় আসে। ২০০৮ সালে পুনরায় আওয়ামীলীগকে ভোট দেই এবং তারা ক্ষমতায় আসে। পরে সম্ভবত ২০১৮ সালে ভোট দিয়েছিলাম একজন স্বতন্ত্রপ্রার্থীকে। এইবার আমার ইচ্ছা আমি হয়তো জামায়াতে ইসলামী বা অন্য কোন ইসলামী দলকে ভোট দিতে পারি। সকল শাসন ব্যবস্থার চেয়ে ইসলামী শাসন শ্রেষ্ঠ। কারণ এই শাসন হল আল্লাহ প্রদত্ত। মানুষের শাসন ত্রুটিপূর্ণ। জামায়াতে ইসলামী এবং অন্যান্য ইসলামী দলগুলি মন্দের ভালো হবে।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সীমান্তে কিছু ছোট ছোট যুদ্ধ আগে হয়েছে এবং বাংলাদেশের বিডিআর সেগুলিতে জয়ী হয়েছে। যেমন বরাইবারি, পদুয়া এবং রউমারি সিমান্ত যুদ্ধ। সেখানে ৪০০ এর অধিক ভারতীয়ও সৈন্য নিহত হয়েছিল (সংখ্যাটা আরও বেশী)। সেগুলির প্রতিশোধ নিতেই ২০০৯ সালে ভারত ষড়যন্ত্র করে বিডিআর হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছিল।
২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩৫
নতুন বলেছেন: আমাদের হাকা ভাই ভারতের পক্ষে ব্লগ লিখবে।
মহান ভারতের পক্ষে আমাদের কাজ করা কেন আমাদের ঈমানী দায়ীত্ব সেটা নিয়ে প্রতিদিনই ব্লগে মুক্তিযুদ্ধ করতে আসবে।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ওনার মত আরও অনেকেই ভারতের পক্ষে থাকবে। কয়েকজন এই পোস্টেও উপস্থিত আছে।
৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩৬
লুধুয়া বলেছেন: আপনাদের ব্লগে লিখার বিষয় এটাই তাহলে।এইবার বঝুন overall দেশবাসীর IQ কেমন হবে ।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৪১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার দেশ কোনটা জানতে মন চায়। এই দেশের মানুষ বলে মনে হচ্ছে না।
৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪৩
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
কি যুদ্ধ যুদ্ধ করেন, এত ফ্যান্টাসি মগজে জায়গা হয়!!
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৪১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এটা ফ্যান্টাসি না। ভারতের সাথে ছোট ছোট যুদ্ধ হয়েছে। খবর রাখেন না মনে হয়।
৫| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪৬
নতুন বলেছেন: এই পোস্ট পড়ার পরে অনেকেই আমাকে জামায়াত শিবির ট্যাগ করতে পারে। কিন্তু আমি কোন রাজনৈতিক দলকে সমর্থন করি না।
আপনার এই পোস্ট কি জামাত শিবিরের উপরে আস্থা বাড়ানোর প্রচারনার অংশ?
এইবার আমার ইচ্ছা আমি হয়তো জামায়াতে ইসলামী বা অন্য কোন ইসলামী দলকে ভোট দিতে পারি। সকল শাসন ব্যবস্থার চেয়ে ইসলামী শাসন শ্রেষ্ঠ। কারণ এই শাসন হল আল্লাহ প্রদত্ত। মানুষের শাসন ত্রুটিপূর্ণ। জামায়াতে ইসলামী এবং অন্যান্য ইসলামী দলগুলি মন্দের ভালো হবে।
আপনি জামাতকে সমর্থন করেন। কোন দলকে ভোট দেওয়াই তাকে সমর্থন করা। কারন আপনার কাছে তারাই মন্দের ভালো
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বর্তমান প্রেক্ষাপটে বিএনপি এবং আওয়ামীলীগের চেয়ে জামাত ভালো। এটা আমার অভিমত। কেউ কেউ হয়ত আমার এই কথার দ্বারা প্রভাবিত হতে পারে। আমি তো জামাতের প্রচারের দায়িত্ব নেইনি। তবে তারা তাদের কাজের মাধ্যমেই ধীরে ধীরে মানুষের আস্থা অর্জন করছে।
আপনি জানেন যে বাংলাদেশে প্রায় ৩০% থেকে ৪০% ভোটকে ভাসমান ভোট বলা হয়। অর্থাৎ এরা কোন দলকে ভোট দিবে এটা আগে বোঝা যায় না। এরা একেক বার একেক দলকে ভোট দেয়। এরা নির্দিষ্ট কোন দলের সমর্থক না। আমিও সেই দলে পড়ি। কারণ আমি বলেছি যে আমি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন দলকে ভোট দিয়েছি। কাজেই ভোট দিলেই সে নির্দিষ্ট কোন দলের সমর্থক এটা বুঝায় না। কারণ সামনে যে আমি আরেক দলকে ভোট দিব না এমন কথা আমি বলি না। বর্তমান সময়ের জন্য আমি মনে করি অন্য দলের চেয়ে জামাত ভালো। এটা আমার কোন স্থায়ী সিদ্ধান্ত না। জামাতের সব কিছু আমি পছন্দ করি এটাও না। ধর্মীয় কারণেও জামাতের কিছু ব্যাপার মূলধারার আলেমরা পছন্দ করেন না। আমিও করি না। তাই আমাকে জামাতের সমর্থক বললে ভুল বলা হবে।
জামাত যে মন্দের ভালো সেটা নিয়ে যদি একটু বিচার বিশ্লেষণ করেন তাহলে আপনি নিজেও বলবেন যে বিএনপি বা আওয়ামীলীগের চেয়ে জামাত এই দেশের মানুষের জন্য ভালো। ১৯৭১ সালের অপকর্ম ছাড়া জামাতের বিরুদ্ধে বড় কোন অভিযোগ আপনি পাবেন না।
৬| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:১০
কিরকুট বলেছেন: বাংলাদেশের মানুষ বাংলাদেশ কেই সাপোর্ট করবে ।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৪২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আওয়ামীলীগের লোকেরা ভারতকে সমর্থন করবে বলে আমার মনে হয়। তারা চায় ভারত যুদ্ধ করে হলেও শেখ হাসিনাকে পুনরায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বানিয়ে দিক।
৭| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:২৩
আমি সাজিদ বলেছেন: সব বুঝলাম। জামায়াত আসলে আপনি কিন্তু নারী ব্লগারদের সাথে রস গল্পের কথা বলার চেষ্টা করতে পারবেন না।
এতোটুকুই। আশা করি মহৎ উদ্দেশ্যে মেনে নিবেন।
নতুন ভাই
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: জামাত আসলে ব্লগ তো বন্ধ করে দিবে না। আর আমি এই ব্লগে কোন নারী ব্লগারের সাথে আপত্তিকর/ অশ্লীল/ জেন্ডার সেনসিটিভ কোন কথা কখনও বলিনি বলে আমার বিশ্বাস। নারীদেরকে সব সময় সম্মান করে আমি কথা বলি যদি না কেউ গায়ে পড়ে ঝগড়া করে। ব্লগে কেউ কাউকে দেখে না বা চেনে না এবং এটা একটা পাবলিক প্লাটফর্ম। এখানে রসের কথা বলার সুযোগ কতটুকু আছে বলে আপনি মনে করেন।
এই সমাজে কেউ ফেরেশতা না। অনেকে আশা করে যে এই সমাজে এমন লোক আসবে যে ফেরেশতার মত হবে। কিন্তু বাস্তবতা হল ভালো মন্দ মিলিয়েই মাানুষ। আমাদের বর্তমান রাষ্ট্র নেতাদের অনেকে সমালোচনা করছে। তাদের ভালো কাজ কেউ দেখে না কিন্তু আশা করে যে এই লোক ফেরেশতা হবে। এগুলি অবাস্তব ভাবনা। এই সব আধা পাপী লোক দিয়েই সমাজ চলবে। তবে পাপের তো একটা মাত্রা থাকতে হবে। সেটা আমরা বুঝি না।
৮| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:২৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বাংলাদেশ আল্লাহর রহমতে এমন কোন চাপে নাই কোন যুদ্ধের। আমাদের যুদ্ধ করেও কাজ নেই। এমনিতেই গরীব দেশ আমরা ! যুদ্ধ মানেই ধ্বংস!
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:১০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ভারতও গরীব দেশ। এটা আপনারা বুঝতে চান না। তবে ভারতের সরকার এবং অধিকাংশ নাগরিক শান্তিপ্রিয়। কিছু লোক লাফাচ্ছে কারণ তাদের অন্য স্বার্থ আছে। এটা আমরা বুঝতে পাড়ছি না, তাই আমরাও লাফাচ্ছি। যুদ্ধ ভারতের সাথে হবে না। সেটা আমি পোস্টের শুরুতেই বলেছি। কিন্তু যুদ্ধের কথা বলেছি যেন মীরজাফরকে আমরা চিনতে পারি।
৯| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৩২
মিরোরডডল বলেছেন:
ভাবছি পোষ্টে কি সালাম দিয়ে আসতে হবে কিনা
what a contradiction!!!
একবার বলছে, আমি কোন রাজনৈতিক দলকে সমর্থন করি না।
আবার বলে, এইবার আমার ইচ্ছা আমি হয়তো জামায়াতে ইসলামী বা অন্য কোন ইসলামী দলকে ভোট দিতে পারি।
জামায়াতের লোকদের কি গাটস নেই?
If you support, boldly say that you support.
এতে প্রব্লেম কোথায়?: B#
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সালাম কি শুধু জামায়াতের লোকজন দেয়। মুসলমান সালাম দিবে এটাই কাম্য। আমি আমার চেয়ে বয়সে ছোট বা অধিনস্তদেরকে আগে সালাম দেয়ার চেষ্টা করি। সালাম দেয়া ইসলামের একটা সুন্দর নির্দেশনা।
আমার কথায় কোন অসঙ্গতি নেই। উপরে ৫ নাম্বার প্রতি মন্তব্যে যা বলেছি সেটা এখানেও বলতে হচ্ছে।
মিরর জানে যে বাংলাদেশে প্রায় ৩০% থেকে ৪০% ভোটকে ভাসমান ভোট (ফ্লোটিং ভোট) বলা হয়। অর্থাৎ এরা কোন দলকে ভোট দিবে এটা আগে বোঝা যায় না। এরা একেক বার একেক দলকে ভোট দেয়। এরা নির্দিষ্ট কোন দলের সমর্থক না। আমিও সেই দলে পড়ি। কারণ আমি বলেছি যে আমি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন দলকে ভোট দিয়েছি। কাজেই ভোট দিলেই সে নির্দিষ্ট কোন দলের সমর্থক এটা বুঝায় না। কারণ সামনে যে আমি আরেক দলকে ভোট দিব না এমন কথা আমি বলি না। বর্তমান সময়ের জন্য আমি মনে করি অন্য দলের চেয়ে জামাত ভালো। এটা আমার কোন স্থায়ী সিদ্ধান্ত না। জামাতের সব কিছু আমি পছন্দ করি এটাও না। ধর্মীয় কারণেও জামাতের কিছু ব্যাপার মূলধারার আলেমরা পছন্দ করেন না। আমিও করি না। তাই আমাকে জামাতের সমর্থক বললে ভুল বলা হবে।
আশা করি মিরর বুঝতে পেড়েছে যে আমি জামাতের সমর্থক না। ভোট দেয়া আর সমর্থন করা এক জিনিস না। ভোট একটা দিতেই হবে তাই অনেক আপত্তি বা অভিযোগ সত্ত্বেও কোন একটা দলকে ভোট দিতে হয়। বিভিন্ন কৌশলগত কারণেও কাউকে ভোট দেয়ার জন্য বেছে নিতে হয়।
১০| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৩
মিরোরডডল বলেছেন:
সাচু বলেছে যাকে ভোট দেয় সেই জয়ী হয়, তাহলে প্লীজ জামাতকে ভোট দিবে না।
বাংলাদেশকে একটা ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র হসেবে দেখতে চাই।
ধর্ম না হয় যার যার ব্যক্তিগত বিশ্বাস আর প্র্যাকটিসের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাক।
সাচুর না হয় জুব্বা পরতে ভালো লাগে, আমাদেরতো নাও লাগতে পারে।
সাচু কি আমাদেরকে এভাবে দেখতে চায়
এতদিন যাকে বন্ধু বলেছি, সে কি আমাদের সাথে এই শত্রুতা করতে পারে, ঘরের শত্রু বিভীষণ!
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৩৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: একজন মুসলমানের ইচ্ছা থাকবে আল্লাহর আইন যেন দেশে প্রতিষ্ঠিত হয়। ইহুদি, নাসারাদের আইনের প্রতি কোন মুসলমানের সমর্থন থাকা উচিত না।
নারীদের জন্য পোশাকের নির্দেশনা আছে ইসলামে। এটা আল্লাহর তরফ থেকে। অনেকে ভাবে এটা পুরুষদের নির্দেশ। এটা ভুল ধারণা।
১১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪২
নতুন বলেছেন: @মিরোরডডল খুবই সুন্দর ছবি
পর্দাকে পুরুষ সমাজ নারীদের নিয়ন্ত্রনের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে সেটা কেন নারীরা বোঝে না এটা এখনো বুঝতে পারলাম না।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বলেন যে সুন্দর পোশাকের ছবি।
পর্দার বিধান আল্লাহর তরফ থেকে। অধিকাংশ নারী আল্লাহর ভয়ে পর্দা করে। পুরুষদের দোষ দিয়ে কোন লাভ নেই। কোন পর্দা করা নারীর কাছ থেকে জেনে নেবেন।
১২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৪
সাইফুলসাইফসাই বলেছেন: পড়ে ভালো লাগলো
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আপনার পড়ে ভালো লাগলেও অনেকের এই পোস্ট পড়ে ভালো লাগেনি। তবে তাদের ভালো লাগার জন্য এই পোস্ট দেই নাই।
১৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৯
সরকার পায়েল বলেছেন: বিষয়টাকে এভাবে দেখলে কেমন হয় ‼️ ভারত বা ধর্মীয় উগ্রতা তৈরী করে সেখান থেকে দাঙ্গা, দাঙ্গা থেকে সিভিল ওয়ার তৈরী হলো l জাতিসংঘ বাংলাদেশে শান্তিরক্ষী নামিয়ে দিলো l এতদিন ভয় ছিল সেন্টমার্টিনে আমেরিকার সৈন্য নামবে এখন সম্ভাবনা তৈরী হচ্ছে আমেরিকার সৈন্য ঢাকায় নামবে l পরিস্থিতি সেদিকেই নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা হচ্ছে l মমতা ইতিমধ্যে শান্তি রক্ষী নামানোর ডাক দিয়েছে l মনে রাখতে হবে মমতার এক হাত হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গের মুসলিম দলগুলো সরাসরি পাকিস্তানের সাথে যোগাযোগের প্রমানও আছে l বাংলাদেশের জঙ্গিদের একটি অভয়ারন্য পশ্চিমবঙ্গ l আজ ভারতের জুজুর ভয় যারা দেখাচ্ছে তারা দেশকে আমেরিকার হাতে তুলে দেয়ার প্ল্যান করছে কিনা ভাবা দরকার ‼️
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি কিন্তু প্রথমেই বলেছি যে ভারত বা বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ যুদ্ধ চায় না। যুদ্ধের প্রসঙ্গ এনেছি বেঈমান খোঁজার উপায় হিসাবে।
অ্যামেরিকা এই ভাবে দখল নেয় না। বাংলাদেশ অ্যামেরিকার কব্জার মধ্যেই আছে। অ্যামেরিকা কিছু বললে আমরা শুনতে বাধ্য। শেখ হাসিনা অ্যামেরিকার সাথে কিছু বেআদবি করার কারণে অ্যামেরিকা তার উপর আস্থা হারিয়ে ফেলেছে। অ্যামেরিকার সামরিক ঘাটি পৃথিবীর অনেক দেশে এখনও আছে। সেটা কোন সমস্যা না বাংলাদেশের জন্য। অ্যামেরিকা বাংলাদেশকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করলে আমাদের উচিত হবে সেই সুযোগ কাজে লাগানো। এটার জন্য সঠিক কূটনৈতিক উদ্যোগ প্রয়োজন। কিন্তু আমাদের দেশের রাজনীতিবিদ বা আমলাদের বুদ্ধির লেভেল সেই পর্যায়ের না। এখন পর্যন্ত অ্যামেরিকার কাছে বাংলাদেশ তেমন কোন গুরুত্বপূর্ণ দেশ না। কারণ অ্যামেরিকা বাংলাদেশের দায়িত্ব দিয়েছে ভারতের উপরে। বাংলাদেশ নিয়ে এই মুহূর্তে তেমন কোন বড় পরিকল্পনা অ্যামেরিকার আছে কি না সন্দেহ আছে। বাংলাদেশ উগ্র আচরন না করলে অ্যামেরিকা এই দেশে বড় কিছু করবে না। কারণ ভুগলিক কারণে আমাদের সাথে রাশিয়া এবং চিনের একটা সম্পর্ক আছে। তাই আমাদের বুঝে চলতে হবে। প্রতিক্রিয়াশীল না হয়ে প্রগতিশীল হতে হবে। ভারতের ব্যাপারেও আমাদের প্রতিক্রিয়া বেশী দেখানোর কোন প্রয়োজন নাই। ভারতের নেতারা তাদের দেশের ভোটের জন্য এগুলি করছে। আমরা সেটা বুঝতে পাড়ছি না।
১৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪২
অপু তানভীর বলেছেন: আওয়ামীলীগের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে ক্ষমতা দখল । যখন আগরতলায় বাংলাদেশ কনস্যুলে হামলা হল আওয়ামীলীগের কোন নেতা কর্মী এটা নিয়ে একটা মন্তব্য করেছে? আমাদের ব্লগের যতগুলো আওয়ামী দালাল আছে একজনও এটা নিয়ে প্রতিবাদ করেছে? এদের কাছে দেশের থেকে ক্ষমতা বড়।
তবে সব আওয়ামীলীগ অবশ্য ভারতের পক্ষে নিবে না। তারা দেশের হয়েই যুদ্ধ করবে।
মোদীর ভাই কামাল মিয়া তো শতভাগ ভারতের পক্ষ নিবে।
তবে ভারত কখনই বাংলাদেশ আক্রমন করবে না। বাংলাদেশ দখল করে তার লস বই লাভ নেই কোন ।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আগরতলায় হামলা হওয়াতে আওয়ামীলীগ বরং খুশি হয়েছে। এই ব্লগ সহ আমাদের দেশ আওয়ামীলীগের দালালের সংখ্যা অনেক। তবে আওয়ামীলীগের সবাই ভারতের দালালী করে না। এটা ঠিক।
ভারত কখনই বাংলাদেশ আক্রমণ করবে না। কারণ ভারত সরকার জানে এই যুদ্ধ জড়ালে তারা বিপদে পড়বে। সামরিক বিশ্লেষণ করেও এটা প্রমাণ করা যায়। যারা সমরবিদ তারা বলছেন যে ভারতের পক্ষে যুদ্ধে জড়ানো মানে বিপদ ডেকে আনা। আর প্রকৃতপক্ষে ভারতের কিছু লোক যুদ্ধের কথা বলছে ভোটের জন্য। যেটা আমরা না বুঝে লাফাচ্ছি।
১৫| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১৯
কামাল১৮ বলেছেন: ভারত কখনো বাংলাদেশের সাথে সরাসরি যুদ্ধে জড়াবে না।তবে প্রক্সি য়ুদ্ধ হতে পারে।সেই ব্যবস্থাই ভারত করছে।বাংলাদেশে ডুকে গেছে আরাকান আর্মি।সরকার গোপন করছে।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:০১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার কথা ঠিক। ভারত প্রক্সি যুদ্ধের চেষ্টা করছে হয়তো। তারা নিজেরা সরাসরি জড়াবে না। তবে ভারত বাংলাদেশকে মাপতে ভুল করছে। প্রক্সি যুদ্ধ হলে এই দেশে অশান্তি আসবে। কিন্তু বাংলাদেশ তখন পাকিস্তান মুখী হবে এবং জঙ্গি এসে ভরে যাবে। তখন ভারত সত্যি বিপদে পড়বে। ভারত আমাদের প্রতিবেশী তাই বাংলাদেশে জঙ্গি ঢুকলে সেটার প্রভাব ভারতে পড়বে। আওয়ামীলীগ ছাড়া বাংলাদেশের মানুষ ভারতের আচরণ পচন্দ করছে না। আমাদের আর্মি আওয়ামীলীগ বিরোধী মুলত। বরং পাকিস্তানের সাথে সুসম্পর্ক হওয়ার সম্ভবনা আছে। কাজেই ভারতের এই চাল বেশীদিন টিকবে না। পরে ভারত বিপদে পড়বে।
১৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:২৭
জাদিদ বলেছেন: প্রচারণার কৌশল হিসাবে জামাত শিবিরের একটা বড় অংশ নিজেদেরকে লুকিয়ে রেখে ইনিয়ে বিনিয়ে দলটির যে সকল সুনাম করে - আপনার পোস্টের কয়েকটা লাইন তাতে 'কমন' পড়েছে। তবে আমি বুঝি না এত পবিত্র একটি ইসলাম সম্মত দলের সম্মানিত সদস্যরা কেন নিজেদের পরিচয়ের ব্যাপারে এতটা হীনমন্যতায় ভুগে? যাদের পিতার পরিচয় পাওয়া যায় না, তারাও সম্ভবত আরো কিছুটা কম লজ্জা পায়।
কিছুদিন আগে এক উবার ড্রাইভারের সাথে উঠেছিলাম। ভদ্রলোক আমাকে যে সব ডায়লগ দিলেন, তার অধিকাংশই আপনার পোস্টে আছে। গাড়ি ভাড়া দেয়ার সময় বললাম, আপনি জামাত শিবির করেন না কিন্তু তাদের দলীয় সকল কার্যক্রমের স্টেপ জানেন নেতা কর্মীদের নাম জানেন , তারপরও আপনি বলছেন আপনি জামাত শিবির করেন না?
তখন তিনি দুই মিনিট আমার দিকে কিছুটা তীর্যক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থেকে বললেন, আপনি যা ইচ্ছে তাই ভাবতে পারেন।
আমি হেসে বললাম, মানববজ্যর্কে আমার নতুন করে কিছু ভাবার নাই। মানববর্জের উপর হাজার সেন্ট দিলেও তা মানববর্জ্যই থাকে।
যাইহোক - রাজাকার মানে 'স্বেচ্চাসেবক' - এই প্যাটার্নের গল্পের ধারা এখনও চলে? হা হা হা ইন্টারেস্টিং তো!!!
তবে আমার কাছে রাজাকার শব্দের প্রকৃত বাংলা অর্থ হচ্ছে - মাদারচোদ।
আমার বাপ চাচা যারা এই দেশের স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ করেছেন তাদের কাছ থেকে আমরা রাজাকারদের ইতিহাস জেনেছি। যারা এই দেশে ধর্মের নামে, রাজনীতির নামে মানুষ হত্যা করেছে, ধর্মের অপব্যাখ্যা করে নারীদের গণিমতের মাল বানিয়ে পাকিদের কাছে সাপ্লাই দিয়েছে, যারা এখন পর্যন্ত তাদের দলীয় কৃতকর্মের জন্য ক্ষমা চায় নি - তাদের সমর্থন করার অর্থ হলো - "আমি নিজেকে মহা মাদারচোদ হিসাবে গর্ব করি"।
যাইহোক, আপনার পোস্ট পড়লাম। আমার ধারনা আমাদের দেশে যুদ্ধ লাগলে এই দেশের সকল মানুষ দলমত নির্বিশেষে প্রতিরোধ গড়ে তুলবে। আমি বিশ্বাস করি, এই দেশে যুদ্ধ লাগলে এক শ্রেনীর মানুষ সাম্প্রদায়িক হত্যাকান্ডে মেতে উঠবে। আর সেখানে অনেক সুশীল ধার্মিক চুপচাপ সমর্থন দিবে। এটা বাংলাদেশের এক শ্রেনীর ধার্মিকদের সুপ্ত চরিত্র।
তবে আওয়ামীলীগ যদি জামাতের মত এত ঘৃণিত দল হিসাবে নিজেদের শেষ দেখতে চায় তাহলে তারা হয় ভারতের সমর্থনে থাকবে।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১:২৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: যে গালিগুলি জামাত শিবিরকে উদ্দেশ্য করে দিলেন সেগুলি আপনার উচিত আওয়ামীলীগের প্রতিও দেয়া। কারণ তারা দেশ বেচার ব্যবসা করে। এক সময় জামায়াতের সাথে মিলে রাজনীতি করেছিল। এগুলির খবর রাখেন বলে মনে হয় না। তাদের প্রতি আপনার সেই রকম ঘৃণা দেখা যাচ্ছে না। কিন্তু থাকা উচিত ছিল।
আওয়ামীলীগের ব্যাপারে আপনি 'হয়তো' বলেছেন। কিন্তু নিশ্চিতভাবে বলা যায় যে আওয়ামীলীগের নেতারা এবং কর্মীরা ভারতের পক্ষে যুদ্ধ করবে। তার নেতৃত্ব দিবে শেখ হাসিনা। আজকের একটা খবরে এসেছে যে শেখ হাসিনা ভারতকে হস্তক্ষেপ করতে বলেছিলেন। ভারতের গোয়েন্দার লোক বিডিআর হত্যা, গুম, খুনে জড়িত ছিল। তারা আয়না ঘরে নির্যাতন করতো। আওয়ামীলীগ যা করেছে সেটা জামায়াতের চেয়ে কম না। কিন্তু কেন যেন আওয়ামীলীগের প্রতি আপনার একটু সফট কর্নার দেখা যাচ্ছে। আওয়ামীগকে আপনি এখনও চিনতে পারেননি। তাই যদি এবং হয়ত বলেছেন। যেদিন আওয়ামীলীগকে চিনবেন সেদিন বুঝবেন কেন আমি জামায়াতের পক্ষে বলেছি।
জামায়াতের শাস্তি হয়েছে। কাজেই অনন্তকাল এদেরকে ঘৃণা করে গেলে জাতি বিভক্ত হবে। এখনও জামায়াতের সমর্থক ১০% থেকে ২০% হবে। জাতির স্বার্থে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে হবে। আপনার মত মাথা গরম করে দেশ চলবে না। জাতির স্বার্থে অর্থাৎ জাতির বিভক্তি থামাতে জামায়াত এবং ইসলামী দলগুলি নিয়ে ভাবতে হবে। পাকিস্তানের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে হবে। নইলে ভারতের আগ্রাসন থামাতে পারবেন না। একমাত্র আওয়ামীলীগ দেশ সার্বভৌমত্ব নিয়ে ব্যবসা করে। সেটা আপনাদের মত লোকের মাথায় ঢোকে না। যেদিন ঢুকবে সেদিন আওয়ামীলীগকে চিনতে পারবেন। আমার মনে হচ্ছে শেখ হাসিনার চেতনার কিছু ডোজ আপনার মত লোকেরাও গিলে খেয়েছেন যার কারণে কথা বার্তার লাইন হারিয়ে ফেলেছেন। আওয়ামীলীগের মত একটা ফ্যাসিস্ট দলের সমর্থকদের আপনারা লিখতে দিচ্ছেন এই ব্লগে। আপনাদের লজ্জা হওয়া উচিত। কিন্তু চেতনা গিলে খাওয়ার কারণে আওয়ামীলীগের রূপ সম্পর্কে ধারণা করতে পাড়ছেন না।
১৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৩১
আমি নই বলেছেন: বাংলাদেশ-ভারতের অলরেডি একটা যুদ্ধ চলছে আর সেটা হল তথ্য-অপতথ্যের যুদ্ধ। বাংলাদেশের বিরোদ্ধে অপতথ্য (গুজব) ছরানোর জন্য ভারত তার সকল ক্ষমতা নিয়োগ করেছে, বাংলাদেশও সেগুলো ডিবাংক করেই চলেছে (রিউমার স্ক্যানার সবচাইতে বেশি অবদান রাখছে)। আর এই যুদ্ধে আপনি যাদের কথা বলেছের তারা অলরেডি একটা পক্ষ নিয়েছে। প্রমান হচ্ছে তারা যশোরের মাদ্রাসায় যেমন খুশি তেমন সাজোর ভিডিও ছরিয়ে প্রমানের চেষ্টা করছে যে বাংলাদেশ অলরেডি জংগীদের দখলে চলে গেছে। জয় মামার ফেসবুক পেজেও ইংলিশে পোষ্ট করা হয়েছে।
একজন শান্তিকামি মানুষ হিসেবে আমি শান্তি প্রিয় প্রতিবেশি চাই, যেন কোনো পক্ষেই যুদ্ধের নামে হোক আর অন্য কারনেই হোক কারোই অসময়ে মৃত্যু না হয়।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৩৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার মন্তব্যের সাথে একমত।
শেখ হাসিনা ভারতকে হস্তক্ষেপ করতে বলেছিল গত আন্দোলনের সময়ে। দেশ বিক্রির আর কি বাকি রেখেছিল। ওদের সামরিক বাহিনীর লোক আয়না ঘরে নির্যাতন চালাতো এবং জেরা করতো। বিডিআরে ভারতীয় লোকেরা হত্যা চালিয়েছে। এগুলি এখন প্রতিষ্ঠিত সত্য। তারপরও কিছু নির্বোধ আওয়ামীলীগকে চিনতে পারেনি।
ভারত কখনও আগে আক্রমণ করবে না। বাংলাদেশও কখনও আগে আক্রমণ করবে না। যুদ্ধ হওয়ার কোন সম্ভবনাই আসলে নেই।
১৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১:০৮
ক্লোন রাফা বলেছেন: জাদিদের মন্তব্যের সাথে শতভাগ একমত হয়ে বলছি ! জামাত হলো সুযোগের অভাবে সৎ লোকের দল! এরা নর পিশাচের চাইতে হিংস্র । প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে রগ কাটার প্রতিযোগিতায় লিপ্ত এই দলটি অভিশপ্ত দল।পুরোপুরি পাকিস্তানের নীতি নিয়ে চলে দলটি। পাকিস্তান যেমন আজও তাদের নৃশংসতার জন্য ক্ষমা চায়নি । জামাত/শিবিরও অনুরূপ নির্লজ্জ ভাবে পাকিস্তানের পদাঙ্ক অনুসরন করছে ।
ব্লগার হত্যার দায়ও আছে জামায়াত/ শিবিরের। প্রথম সুযোগেই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধ্বংস করবে । এবং মুক্তচিন্তার সকল প্লাটফর্ম নিষিদ্ধ করবে জামাত। জামাত’কে যারা ইসলামের পথে চলে বলে মনে করে তারা পুরোপুরি আহাম্মক শ্রেণীর লোক । জামাতের ইসলাম হলো মওদুদী’র ইসলাম ।
যখন যে দল পাস করে সেই দলকে ভোট দেওয়ার অর্থ সুবিদাবাদি সরকারি দলের সমর্থক । নিতী আদর্শহীন মানুষ ।
ধন্যবাদ ॥
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৪৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: জামায়াতের শুধু ক্যাডার ছিল? বিএনপি বা আওয়ামীলীগের ক্যাডার ছিল না? ডাবল ষ্ট্যাণ্ডার্ড কেন?
পাকিস্তান এবং জামায়াত তো যুদ্ধে হেরে নাকে খত দিয়েছে বিশ্বের সামনে। তারা তো পরাজিত পক্ষ। এদের আর কত শাস্তি দিতে চান। সামনের দিনগুলিতে দেশের রাজনীতি ইসলামী দলগুলির পক্ষে যেতে পারে। বিএনপিও কৌশলগত কারণে ইসলামী দলগুলিকে খেপাবে না। এতো রাগ জামায়াতের উপরে, তাহলে শেখ হাসিনা এবং বিএনপি জামায়াতের সাথে আঁতাত কেন করেছিল। এগুলি নিয়ে ভাবা উচিত। জাতির স্বার্থে দেশকে এই বিভক্তি থেকে বাঁচাতে হবে। ৯০% মানুষ ভারত বিরোধী। এই দেশে ভারত প্রেমের রাজনীতি আর চলবে না।
জামায়াতে ইসলামীর কিছু কথা মূল ধারার মওলানারা পছন্দ করে না। এটা কোন বড় সমস্যা না। কারণ ইসলামে এই রকম বহু উপদল আছে। ইসলামের স্বার্থে এরা অনেক সময় একতাবদ্ধ হয়।
আমি ভোট দেয়ার আগে কিভাবে জানব কোন দল ক্ষমতায় আসবে। কথা বার্তা একটু বুঝে শুনে লেখা উচিত। আমি কি গণক যে আগেই জানতে পারবো কোন দল ক্ষমতায় আসবে এবং সেই অনুযায়ী ভোট দিব। কি লেখেন সেটা বুঝে শুনে লেখেন বলে মনে হয় না।
১৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ২:৩৮
জাদিদ বলেছেন: আওয়ামীলীগের ব্যাপারে আপনি 'হয়তো' বলেছেন। কিন্তু নিশ্চিতভাবে বলা যায় যে আওয়ামীলীগের নেতারা এবং কর্মীরা ভারতের পক্ষে যুদ্ধ করবে। তার নেতৃত্ব দিবে শেখ হাসিনা।
ঠিক আছে, আমি মেনে নিলাম। আপনি একটি যৌক্তিক ক্যালকুলেশন থেকে ভবিষ্যত বানী করেছেন। আপনার ভবিষ্যত বানীর উপর আস্থা রেখে বললাম - আওয়ামী যদি এমন করে তাহলে তাদের নেতাকর্মীরাও মাদারচোদ।
এখন আপনি বলেন, ১৯৭১ সালের ঘটনার জন্য তো জামাত এখনও ক্ষমা চায় নি জাতির কাছে। তারা সেটা অস্বীকারও করে না। জামাতের কোন নেতাকর্মীরাও স্বীকার করে না যে তাদের কোন নেতা যুদ্ধাপরাধের সাথে জড়িত। তারা তো এটাকে বলে প্রহশনের বিচার। তাহলে এখানে বিভাজন কিভাবে দুর হবে?
তারা দেশবাসীর কাছে ক্ষমা চাক, তারা বলুন তারা অন্যায় করেছিলেন, তাদের নেতারা অন্যায় করেছিলেন - তখন আমি প্রয়োজনে ভালো রাজনীতির স্বার্থে জামাত এ যোগদান করব। এর আগে পর্যন্ত আমি জামাত যারা সমর্থন করবে আর রাজাকারের পেছনে ( স্বেচ্ছাসেবক) লিখবে তাদেরকে আমি ছাগু আর মাদারচোদ ই বলব। যতদিন পর্যন্ত না জামাত আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা চাইবে ততদিন পর্যন্ত এটাই আমার রাজনৈতিক স্ট্যান্ড।
আর আপনার মন্তব্যের সব কিছু ব্যাখ্যা দেয়ারও আমি অনুভব করছি না। কারন বিষয়টি অপ্রয়োজনীয়। আমি লীগের প্রতি অনুরক্ত না বিরক্ত বা তাদের কঠোর সমালোচক না তাদের দালাল - সেটা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যারা আমাকে অনুসরন করেন বা চেনেন তারা ভালো করে জানেন। আর আপনি যে চেতনার কথা বললেন- সেটা আমরা শেখ হাসিনা থেকে না বরং আমাদের আগের প্রজন্ম যারা এই দেশের জন্য লড়াই করে গেজেট প্রাপ্ত হয়েছেন, তাদের কাছ থেকে ধারন করেছি।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কাপুরুষরা গালি দিয়ে জিততে চায়। গালি না দিয়ে ভদ্র ভাষায় এরা বিতর্ক করতে পারে না।
২০| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ২:৪৩
জাদিদ বলেছেন: কিছুদিন সম্ভবত জামাত ক্ষমতায় আসলে আমাদের পরিবার, আমার পিতা, চাচা এদেরকে সম্ভবত ভারতীয়দের সাহায্য করার অপরাধে দেশদ্রোহী হিসাবে চিহ্নিত করা হবে। তবে আনন্দের বিষয় আমরা আমাদের পিতা, চাচার অর্জিত মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেটের কোন ব্যবহার করি নাই, বিক্রি করি নাই। এমন কি আমার বাবা মারা যাবার সময় পুরো গ্রামবাসী তাঁকে রাষ্ট্রীয় সালাম জানানো অনুরোধ করলেও আমরা সেটা শুনি নাই। ফলে আপনি আমাদেরকে চেতনার গল্প শোনাতে আসবেন না।
দেশের জন্য যুদ্ধ কি, সেটা আমরা জানি।
২১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:২৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ব্লগীয় মন্তব্যে ''মাদারচোদ'' গালিটা দেখে ভীষণ আনন্দ পেলাম।
গালির ইন্টেনসিটির বিচারে আমার দৃষ্টিতে আওয়ামী লীগ হলো ''মাদারচোদ'' (বাংলা, হিন্দি/উর্দু ভাষার গালি)। জামায়াত হলো ''বেহেনচোদ'' (হিন্দি/উর্দু ভাষার গালি)। আর বিএনপি হলো ''চুতমারানী'' (খাটি বাংলা ভাষার গালি)।
কেন এই ক্লাসিফিকেশান, সেটা আনবায়াসড রাজনৈতিক জ্ঞানসম্পন্ন যে কেউ একটু গভীরভাবে চিন্তা করলেই বুঝতে পারবেন। তারপরেও কারো যদি এই ইন্টেনসিটির ব্যাখ্যা শোনার আগ্রহ থাকে, আওয়াজ দিবেন। আমি বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিবো। তবে সময় লাগবে। বড় আকারের ব্যাখ্যা দিতে আমার অলসতা সর্বজনবিদিত!!!!
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:২৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার রেটিং সিস্টেমটা ভালো লেগেছে। আশা করি সময় করে একটা ব্যাখ্যা আপনি পোস্ট আকারে দিবেন এই ব্যাপারে। বড় ব্যাখ্যা না হলেও চলবে।
২২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:১৭
মিরোরডডল বলেছেন:
ভুমের কাছে প্রশ্ন, Love-making is a pleasure, আর গালি হচ্ছে বিতৃষ্ণা আর ঘৃণা নিয়ে রাগের প্রকাশ।
তাহলে F*** কেনো গালি হিসেবে ব্যবহৃত হয়?
গালি বিশারদ ভূম যদি একটু জানাতো প্লিজ
২৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:০১
মিরোরডডল বলেছেন:
লেখক বলেছেন: বলেন যে সুন্দর পোশাকের ছবি।
ওপরে শেয়ার করা ছবির কোথায় সাচু সৌন্দর্য খুঁজে পেয়েছে?
ওটা অমানবিক, শ্বাসরুদ্ধকর!!!
পর্দার বিধান আল্লাহর তরফ থেকে।
পর্দা মানে শালীনতা, যেটাকে অবশ্যই এপ্রিশিয়েট করি।
ইসলাম পর্দা নিয়ে কি বলেছে, আমি সেটা জানি।
ছবিতে যেটা দিয়েছিলাম, ওটা পর্দা নামের আজাব।
নিচে কিছু ছবি দিলাম দেখে নিবে, কেউ চাইলে শালীন সুন্দরভাবেও পর্দা করা যায়।
অধিকাংশ নারী আল্লাহর ভয়ে পর্দা করে।
ভয়ে কোনকিছু করা কোনো ভালো কথা না।
ধর্ম জেনে বুঝে সন্মানের সাথে মন থেকে গ্রহণ করে যদি কেউ মেনে চলে, তাহলে প্রকৃত ধার্মিক।
পুরুষদের দোষ দিয়ে কোন লাভ নেই।
রিয়েলি?
কিছু নারী যারা প্রথমত অজ্ঞ, দ্বিতীয়ত পুরোপুরি পুরুষের ওপর নির্ভরশীল, সেইসকল নারীর ওপর একশ্রেণীর অজ্ঞ, ডমিনেটিং, গোঁয়ার পুরুষ যখন ধর্মের নামে জোর করে চাপিয়ে দেয়, তখন সেই নারী ওই পোশাক পরিধান করতে বাধ্য হয়। পাগল না হলে কোন নারী খুশিমনে নিজে থেকে ওই পোশাক কখনোই পরবে না।
ছবির মেয়েগুলো শালীন পোশাকে আছে, জামাত ক্ষমতায় আসলে এদেরকে আফগানের সেই জুব্বা পরাবে, যেটা সাচু নিজেও সুন্দর পোশাক বলে সাপোর্ট করলো
লুক, আমাদের কেইট ভাবীকেও কত সুন্দর লাগছে
জীবন খুব সিম্পল, মানুষ অহেতুক সেটাকে জটিল করে।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৪০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: নারীদের পোশাক নিয়ে ইসলামে কি আছে সেটা নিয়ে আমি অনেক কিছু লিখতে পারি। কিন্তু সেটা অনেক বড় হবে তাই লিখতে চাচ্ছি না। যেটাকে মিরর অমানবিক এবং আজাবের পোশাক বলছে সেটা অনেক নারী স্বেচ্ছায় পড়ছে। তাই অন্য কেউ এটাকে অমানবিক বলতে পারে না।
মিরর পর্দা নিয়ে যা জানে সেটা ভুল ধারণার উপরে প্রতিষ্ঠিত। তা না হলে এই ধরণের মন্তব্য করতো না। আমি এখানে বিস্তারিত আলাপ করতে চাচ্ছি না। পরে কখনও সুযোগ হলে এই ব্যাপারে আলাদা পোস্ট দেয়া যেতে পারে। এই পোস্টের মূল বিষয় মেয়েদের পোশাক না তাই আলাপ করতে চাচ্ছি না এখানে।
মিরর মুসলমান হিসাবে মনে হয় জানে না যে আল্লাহকে ভয় করতে হয়। এটা না জানলে বলতে হবে তার ইসলামের জ্ঞানে ঘাটতি আছে।
মেয়েরা যে নিজে থেকে এই ধরনের পোশাক পড়ে এটা মিরর জানে না। অধিকাংশ মেয়ে নিজে থেকে পর্দা করে। তাই এই ব্যাপারে তার কথার সাথে একমত না। মেয়েদের পর্দার বিধান নিয়ে মিরর ভালো করে জানে না। যা জানে সেটাতে ত্রুটি আছে। এই বিষয়ে আর আলাপ করতে চাই না। কারণ এটা সংবেদনশীল বিষয় এবং এটা এই পোস্টের মূল বিষয় না। আমি পোস্টের মূল বিষয় নিয়ে আলাপ করতে চাচ্ছি।
২৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:১৭
আমি সাজিদ বলেছেন: মিড আপু, উনাকে বুঝানোর চেষ্টা করে আপনি ছোট হইয়েন না প্লিজ।
২৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৩৭
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: বর্তমান প্রেক্ষাপটে বিএনপি এবং আওয়ামীলীগের চেয়ে জামাত ভালো। এটা আমার অভিমত। কেউ কেউ হয়ত আমার এই কথার দ্বারা প্রভাবিত হতে পারে। আমি তো জামাতের প্রচারের দায়িত্ব নেইনি। তবে তারা তাদের কাজের মাধ্যমেই ধীরে ধীরে মানুষের আস্থা অর্জন করছে।
আপনি জানেন যে বাংলাদেশে প্রায় ৩০% থেকে ৪০% ভোটকে ভাসমান ভোট বলা হয়। অর্থাৎ এরা কোন দলকে ভোট দিবে এটা আগে বোঝা যায় না। এরা একেক বার একেক দলকে ভোট দেয়। এরা নির্দিষ্ট কোন দলের সমর্থক না। আমিও সেই দলে পড়ি। কারণ আমি বলেছি যে আমি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন দলকে ভোট দিয়েছি। কাজেই ভোট দিলেই সে নির্দিষ্ট কোন দলের সমর্থক এটা বুঝায় না। কারণ সামনে যে আমি আরেক দলকে ভোট দিব না এমন কথা আমি বলি না। বর্তমান সময়ের জন্য আমি মনে করি অন্য দলের চেয়ে জামাত ভালো। এটা আমার কোন স্থায়ী সিদ্ধান্ত না। জামাতের সব কিছু আমি পছন্দ করি এটাও না। ধর্মীয় কারণেও জামাতের কিছু ব্যাপার মূলধারার আলেমরা পছন্দ করেন না। আমিও করি না। তাই আমাকে জামাতের সমর্থক বললে ভুল বলা হবে।
জামাত যে মন্দের ভালো সেটা নিয়ে যদি একটু বিচার বিশ্লেষণ করেন তাহলে আপনি নিজেও বলবেন যে বিএনপি বা আওয়ামীলীগের চেয়ে জামাত এই দেশের মানুষের জন্য ভালো। ১৯৭১ সালের অপকর্ম ছাড়া জামাতের বিরুদ্ধে বড় কোন অভিযোগ আপনি পাবেন না।
Exactly এটাইকেই স্ল পয়সনের মতন ঐ ভাসমান ৩০-৪০% ভোটারদের জামাতের প্রতি সফ্ট কর্ণাার তৌরির প্রচারনা বলবো।
আপনি যদি জামাতী সমর্থন হয়ে থাকেন তবে সেটা হয়তো স্বজ্ঞানে করে থাকবেন।
নতুবা আপনার মতন সাধারন মানুষকে জামাতীরা সফল ভাবে প্রভাবিত করতে পেরেছে বলেই আমি দেখতে পাচ্ছি।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৪৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমাকে জামাতের সমর্থক মনে করার কোন কারণ নাই। কাউকে ভোট দিলেই সেই দলের সমর্থক বুঝায় না। ভাসমান ভোটগুলি পরিবর্তনশীল। আমি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন দলকে ভোট দিয়েছি। তারমানে আমি সেই দলের সমর্থক এটা বুঝায় না। জামাতিরা আওয়ামীলীগের চেয়ে ভালো। উপরে ভুয়া ভাইয়ের মন্তব্য থেকে বুঝতে পারবেন কার অবস্থান কোথায়।
২৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৪১
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: বলেন যে সুন্দর পোশাকের ছবি।
পর্দার বিধান আল্লাহর তরফ থেকে। অধিকাংশ নারী আল্লাহর ভয়ে পর্দা করে। পুরুষদের দোষ দিয়ে কোন লাভ নেই। কোন পর্দা করা নারীর কাছ থেকে জেনে নেবেন।
আমাদের দেশের নারীরা যথেস্ট স্বালীন পোষাক পরিধান করে।
সেলোয়ার কামিজ, শাড়ী খুবই স্বালীন পোষাক। ৩৫-৪০ ডি: তাপের গরমের দেশে নারীরা বোরকা পরতে বাধ্য হচ্ছে পুরুষসমাজের ধর্মীয় গোড়ামীর কারনে।
আমি আমার পাশের পর্দা করা নারীদের জিঙ্গাসা করেছি। কোরানে পর্দা বিষয়ে কয়টা আয়াত আছে? পর্দার বিধান আশার পেছনের ঘটনা তারা জানে কিনা।
কেউই ঠিক মতন জানেনা। কিন্তু পর্দার অভ্যাষ হয়ে গেছে এখন তাদের।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৫১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি তো আল্লাহয় বিশ্বাস করেন না। তাই আপনার কথা মুসলামানরা মানবে না। ইসলামের বিধান আপনি জানেন না। জানলেও নিজের মত জানেন। আপনার সাথে এই ব্যাপারে আলাপ করে কোন লাভ নাই।
ইসলামের বিধান জানতে হলে কোরআন এবং হাদিস দুইটাই জানতে হবে। যাদেরকে জিজ্ঞেস করেছেন তারা জানে না তার মানে এটা না যে কেউ জানে না।
অধিকাংশ মেয়ে নিজের ইচ্ছাতেই পর্দা করে।
২৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬
নতুন বলেছেন: অধিকাংশ মেয়ে নিজের ইচ্ছাতেই পর্দা করে।
ধর্মীয় গোড়ামীর কারনে যখন কাউকে ৪০-৪৫ ডি: তাপে বোরকা পরে চলতে দেখি, হিট স্টোকে অসুস্থ হতে দেখি তখন খারাপ লাগে।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৫৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বোরকা ছাড়াও পর্দা করা যায়। কোরআনে বোরকার কথা বলা নাই।
২৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: ভারতের সাথে আমাদের কোনোদিন যুদ্ধ হবে না। নো নেভার। বন্ধুর সাথে কেউ যুদ্ধ করে? আচ্ছা, ধরেই নিলাম ভারতের সাথে আমাদের যুদ্ধ হবে, তাহলে হিন্দুরা ভারতের সাপোর্ট করবে। বাকি সবাই বাংলাদেশের হয়ে যুদ্ধ করবে।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:২০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ভারত গত ১৫ বছর বাংলাদেশের বন্ধু ছিল না। এটা না বুঝলে সমস্যা। হিন্দুরা ভারতের সমর্থন করবে না। হিন্দুদের মধ্যে আওয়ামীলীগ নেতা কর্মী যারা তারা ভারতের পক্ষ নিবে। আওয়ামীলীগের সকল নেতা, কর্মী এবং কিছু কট্টর সমর্থক ভারতের পক্ষে থাকবে।
২৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৩২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: লেখক বলেছেন: আশা করি সময় করে একটা ব্যাখ্যা আপনি পোস্ট আকারে দিবেন এই ব্যাপারে। আমি এখন লেখালেখি আমার ফেইসবুক পেইজে করি। এই ব্লগে কিছু লেখার মতো রুচি হয় না। যদি কখনও আবার রুচি ফিরে আসে, লিখবো।
মিরোরডডল বলেছেন: ভুমের কাছে প্রশ্ন, Love-making is a pleasure, আর গালি হচ্ছে বিতৃষ্ণা আর ঘৃণা নিয়ে রাগের প্রকাশ। তাহলে F*** কেনো গালি হিসেবে ব্যবহৃত হয়? গালি বিশারদ ভূম যদি একটু জানাতো প্লিজ
আমাকে ''গালি বিশারদ'' এ ভূষিত করার জন্য ধন্যবাদ। আমি আসলে আরো অনেক রকমের বিশারদ, মিড যদি আমার ব্লগের বাইরের বন্ধু হতো তাইলে সে জানতে পারতো। যাই হোক, আমার মতে এই শব্দটা ইংরেজি ভাষার one of the most versatile words. এর মধ্যে এমন একটা punch আছে, যেটা খুব কম শব্দেই আছে। এখানে কিন্তু মেয়েরাও যত্রতত্র এই শব্দটা ব্যবহার করে। এমনই আরেকটা শব্দ ''কান্ট''ও আমার খুব প্রিয়!!!! এগুলো কিন্তু আমার কাছে গালি না, এগুলো হলো those words that have got a lot of punches!! And by the way, I love punches!!!!
তবে এটা অনেকের মনে বাংলার ''ধর্ষণ'' শব্দটার মতো একটা নেগেটিভ ভাইব তৈরী করে, যার ফলে Love-making এর মতো প্লেজার এটার সাথে যায় না। বিষয়টা কি পরিস্কার করতে পারলাম?
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার ফেইসবুক পেইজের ঠিকানাটা আমাকে আবার দিবেন। যদিও আমার ফেইসবুক নাই। তারপরেও আপনার পেইজ মাঝে মাঝে পড়ার ইচ্ছা আছে। উপরে ব্লগের মডারেটর নামধারী (এখনও সম্ভবত মডারেটর) একজন গালিগালাজ করে গেছে। আপনারটাকে গালিগালাজ বলবো না কারণ আপনি আসলে শ্রেণীবিন্যাসের প্রয়োজনে শব্দগুলি ব্যবহার করেছেন। কিন্তু উনি সরাসরি গালি দিয়েছেন। অন্য কোন ব্যক্তি গালি দিলে তাকে লাত্থি দিয়ে পোস্ট থেকে বের করে দিতাম। মডারেটরের সাথে সেটা করা যাচ্ছে না। কিন্তু কাজটা যে গর্হিত সেটা ওনার মগজে ঢুকছে বলে মনে হয় না। মডারেটরের ষ্ট্যাণ্ডার্ড কেমন সেটা এখন বোঝা যাচ্ছে। এই লোকের কারণেই ব্লগের আজকে এই অবস্থা। উনি ওনার সম্মানহানিকর কাজ করছেন কিন্তু বুঝতে পাড়ছেন না। এগুলি সবই ডাবল ষ্ট্যাণ্ডার্ড। ওনারা গালি দিলে সমস্যা নাই।
৩০| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:০২
আরোগ্য বলেছেন: পোস্ট প্রসঙ্গে কোন মন্তব্য না করে একটা লিংক শেয়ার করি আর একটা আয়াত
view this link
وَاِنۡ طَآئِفَتٰنِ مِنَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ اقۡتَتَلُوۡا فَاَصۡلِحُوۡا بَیۡنَہُمَا ۚ فَاِنۡۢ بَغَتۡ اِحۡدٰىہُمَا عَلَی الۡاُخۡرٰی فَقَاتِلُوا الَّتِیۡ تَبۡغِیۡ حَتّٰی تَفِیۡٓءَ اِلٰۤی اَمۡرِ اللّٰہِ ۚ فَاِنۡ فَآءَتۡ فَاَصۡلِحُوۡا بَیۡنَہُمَا بِالۡعَدۡلِ وَاَقۡسِطُوۡا ؕ اِنَّ اللّٰہَ یُحِبُّ الۡمُقۡسِطِیۡنَ
মুসলিমদের দু’টি দল আত্মকলহে লিপ্ত হলে তাদের মধ্যে মীমাংসা করে দিও। অতঃপর তাদের একটি দল যদি অন্য দলের উপর বাড়াবাড়ি করে, তবে যে দল বাড়াবাড়ি করছে তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করো, যাবত না সে আল্লাহর হুকুমের দিকে ফিরে আসে। সুতরাং যদি ফিরে আসে তবে তাদের মধ্যে ন্যায়সঙ্গতভাবে মীমাংসা করে দিও এবং (প্রতিটি বিষয়ে) ইনসাফ করো। নিশ্চয়ই আল্লাহ ইনসাফকারীদের ভালোবাসেন।
—আল হুজুরাত - ৯
@ভুয়া ভাই কি ব্লগে গালির ট্রেনিং শুরু করতাসেন? রহস্যময় ! ইশ সবতে যে কেল্লইগা ফেসবুক চালায়, শেষ পর্যন্ত কি আমারও ফেসবুক আইডি খুলোন লাগবো? নেহি ইয়ে নেহি হো সাকতা, আমি ফেসবুকে যামুনা, কিন্তু যদি যাওন লাগে তাইলে কি করুম
@ মিরোরডডলের জন্য নিচের ছবিটি। নারী, পর্দা, ইসলাম এসব নিয়ে বিস্তারিত পোস্ট আকারে লিখবো ইনশাআল্লাহ তবে সময় লাগবে।
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:১৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ভারত ১৯৭১ সালে বাংলাদেশকে সাহায্য করেছিল এটা আমারা সবাই জানি। কিন্তু মেজর জলিল ঐ সময়ই দেখেন যে ভারত লুট করা শুরু করেছে। প্রতিবাদ করার জন্য তার কোর্ট মার্শাল হয়। অথচ উনি ছিলেন সেক্টর কমান্ডার। ১৯৭১ সালে ভারতের স্বার্থ আর আমাদের স্বার্থ মিলে গিয়েছিল যার কারণে তারা আমাদের সাহায্য করে। কিন্তু তার মানে এই না যে বাংলাদেশে তারা আধিপত্য বিস্তার করবে।
জামায়াতে ইসলামী সহ কিছু ইসলামী দল ১৯৭১ সালে পাকিস্তানকে সমর্থন করেছিল। তাদের অনেকে হত্যা, ধর্ষণ, নির্যাতনে জড়িয়ে পড়ে। গোলাম আজম সাহেব ১৯৯২ সালে তাদের কাজের জন্য ক্ষমাও চান। এটা জামায়তের দাবি। জামায়তের নেতাদের শাস্তি হয়েছে। ১৯৭১ সালে তারা পরাজিত হয়েছে। শাস্তি হওয়ার পরেও এদেরকে এবং এদের সমর্থকদের অচ্ছুৎ করে রাখাটা দেশের জন্য মঙ্গল জনক না। আমরা আবেগি জাতি, ফলে দেশের মধ্যে এই বিভাজন চলতে থাকবে। আওয়ামীলীগ সব চেয়ে বেশী বিভাজনের রাজনীতি করেছে। হিন্দুদের নিয়ে রাজনীতি করেছে, স্বাধীনতা বিরোধী এবং দেশপ্রেমী এই দুই ভাগ করে রাজনীতি করেছে। দেশের সার্বভৌমত্ব নিয়ে রাজনীতি করেছে। আমাদের গোয়েন্দা দলে তাদের লোক থাকতো। এই অপকর্মের ফল তারা পেয়েছে।
৩১| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১৪
ক্লোন রাফা বলেছেন: আপনি গণক না হয়েও বলে দিলেন আওয়ামিলীগ ভারতের পক্ষ হয়ে যুদ্ধ করবে‼️আর এটুকু অনুমান করতে পারেন না কখন কোন দল জিতবে⁉️
আমি কিন্তু গণক না হয়েও বলে দিতে পারি। এই যেমন আগামি নির্বাচনে বি,এন,পি জিতবে। লিখে রাখুন এখনি। আপনার জামাত জিতবে না অবশ্যই। সবাইকে অন্ধ মনে করার কোন কারন নেই। কে কোন সুরে কথা বলে এটুকু অন্তত বুঝতে পারি। কাজেই যা বলি জেনে বুঝে তারপরই বলি।
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: পোস্ট ভালো করে না পড়েই তো মন্তব্য করছেন। আমি আওয়ামীলীগের ব্যাপারে যেটা বলেছি সেটা আমার ধারণা থেকে। আপনার মত বলি নাই যে লিখে রাখেন। বাংলা পড়তে পারেন না মনে হয় ভালো করে।
জামাতের সাথে আপনার নেত্রী এবং দল আওয়ামীলীগ যে আতাত করেছিল সেটা কি জানেন? গোলাম আজমের দোয়া চাইতে পাঠিয়েছিলেন। এগুলি জানেন? তখন সম্ভবত আপনার জন্মও হয়নি। কিছু লিখতে হলে ইতিহাস জেনে লিখবেন। আপনার নেত্রী জেনে শুনে জামাতের লোকের ছেলের সাথে মেয়ের বিয়ে দিয়েছিলেন এটা জানেন?
মহিউদ্দিন আহমেদ একজন প্রখ্যাত লেখক। উনি স্বাধীনতা যুদ্ধ এবং পরবর্তী সময়ের ঘটনাবলী নিয়ে বেশ কিছু বই লিখেছেন। ওনার একটা বইয়ের নাম 'বেলা-অবেলা বাংলাদেশ ১৯৭২ - ১৯৭৫'। এই বইয়ে উনি উল্লেখ করেছেন যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার পরে ফজলুল কাদের চৌধুরীর (সাকা চৌধুরীর বাবা এবং স্বাধীনতা বিরোধী একজন নেতা) পরিবারের খোঁজ খবর রাখতেন এবং মাঝে মাঝে তাদের আর্থিক সাহায্যও করতেন।
তাই স্বাধীনতা বিরোধীদের নিয়ে যে আওয়ামীলীগ গেম খেলেছে এটা পরিষ্কার। জানা না থাকলে বইপত্র পড়ে জেনে নিবেন। এখানে বিস্তারিত বলা সম্ভব না।
৩২| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:১৫
ক্লোন রাফা বলেছেন: আমি হাসবো না কাঁদবো বুঝতে পারছিনা! আপনি মনে হয় আমাকে অবুঝ অথবা নির্বোধ ভাবছেন। আমাকে বাঁশের কেল্লার বয়ান শুনিয়ে কোন লাভ নেই ! আমরা মাঠের সন্মুখ সারির মানুষ । ইতিহাস আমাদের রন্ধ্রে মিশে আছে । জামাতি বয়ান দিয়ে অশিক্ষিত মানুষ কিংবা মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের অনুপ্রাণিত করুন ।
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মহিউদ্দিন আহমেদ বাঁশের কেল্লার লোক না। ওনার সম্পর্কে আপনার ধারণা নাই সম্ভবত। উনি সর্বজন গ্রাহ্য একজন প্রখ্যাত লেখক। উনি জামায়াতের না বরং এক সময় বাম দল করতেন। নাম না শুনলে জেনে নিবেন। হাসিনার মেয়ের বিয়ে কার ছেলের সাথে হয়েছে এটা জানতে বাশের কেল্লার সদস্য হতে হয় না। সারা দুনিয়ার মানুষ জানে হাসিনা কোন পরিবারে তার মেয়ের বিয়ে দিয়েছেন। আপনাদের ছাত্রলীগের বয়ান ভিন্ন হতে পারে।
শেখ হাসিনা আর জামায়াতের আতাত ঐ সময় সকল পত্রিকায় আসতো। এটা আপনার জানা নাই মনে হয়।
৩৩| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২০
আলামিন১০৪ বলেছেন: বাংলাদেশের মানুষকে ভারত মানুষ হিসেবে গণ্য করে না, সীমান্তে পাখির মতো মানুষ মারে...এরা কখনো বাংলাদেশের বন্ধু হতে পারে না, ৭১ এ বাংলাদেশকে সাহায্য করেছিল মানবিক কারনে না, পাকিস্তানকে শায়েস্তা করতে। পূর্ব দিকের শত্রু পূর্ব-পাকিস্তানকে নিউট্রালা্ইজ করতে।
তবে ভারত চাইবেনা প্রকাশ্যে বাংলাদেশের সাথে সামরিক সংঘর্ষে জড়াতে, এতে ভারতের ভিতর অর্ন্তবিদ্রোহে ভারত টুকরো টুকরো হয়ে যাবে, বাংলাদেশের স্ট্র্যাটেজিক পজিশন ভারতের অনুকুল না, পশ্চিমে বাঙ্গালী অধ্যুষিত জনগোষ্ঠীর ভিতর দিয়ে্ সৈন্য সমাবেশ করা সেখানকার লোকজন ভালো চোখে দেখবে না...অন্য দিকে পূর্বে সংকীর্ণ পর্বতময় প্রবেশপথ ভারতের জন্য ফাঁদ স্বরূপ। চায়না, পাকিস্তান এ সুযোগে অন্য দিক দিয়ে ঢুকে পড়বে। দিন শেষে বাংলাদেশকে হয়ত পরাভূত করতে পারবে কিন্তু দখলে রাখতে পারবেনা..পাকিস্তানও পারেনি, মুসলমান মৃত্যুকে ভয় পায় না
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: যুদ্ধ হবে না। যুদ্ধের কথা টেনেছি এটা বুঝাতে যে কোন দল প্রকৃতপক্ষে ভারতপন্থি সেটা বুঝাতে। সামরিক বিশেষজ্ঞরা বলেন যে ভারত বাংলাদেশ যুদ্ধ যদি হয় তাহলে ভারত নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখতে পারবে না। তারাই পরে বিপদে পড়বে। ভুগলিক কারণে ভারত চারিদিকে শত্রু পরিবেষ্টিত তাই তাদের বিপদ বেশী। যুদ্ধটা এই পোস্টের মুখ্য বিষয় না।। হাইপোথেটিকালি যুদ্ধের প্রসঙ্গ আনা হয়েছে প্রকৃত দেশপ্রেমিক চেনার জন্য।
২০০০ সালে মেজর জেনারেল ফজলুর রহমান বিডিআরের ডিজি ছিলেন। তখন ওনার নির্দেশে বেশ কয়েকবার ৪০০ এর উপরে বিএসএফ মারা যায় এবং বন্দি হয় কয়েকটা জায়গায় । যেটার প্রতিশোধ তারা নেয় ২০০৯ সালে বিডিআর হত্যার মাধ্যমে।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আগে তো যুদ্ধ লাগাই দেন।