নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চিন্তাশীল মানুষ হওয়ার চেষ্টায় আছি

সাড়ে চুয়াত্তর

আমার লেখার মাঝে আমার পরিচয় পাবেন

সাড়ে চুয়াত্তর › বিস্তারিত পোস্টঃ

এই দেশের শতকরা কতজন মানুষ ভারতের দাদাগিরিকে সমর্থন করে?

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ২:৪৬

ভারত ১৯৭১ সালের পর থেকেই বাংলাদেশের উপর দাদাগিরি করে আসছে বা করার চেষ্টা করেছে। আওয়ামীলীগের গত সাড়ে ১৫ বছরের শাসন ছাড়া আর কোন রাজনৈতিক দল বা সরকার এই দাদাগিরিকে ভালো চোখে দেখেনি। এমনকি ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ যখন দ্বিতীয় বার ক্ষমতায় আসে তখনও তারা ভারতের সাথে এতো মাখামাখি করেনি বা ভারতের সাথে নতজানু আচরন করেনি। কিন্তু ২০০৯ সালে আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসার পরে তারা তাদের দীর্ঘ মেয়াদি রাজনৈতিক কৌশলের অংশ হিসাবে ভারত তোষণনের নীতি গ্রহণ করে এবং ভারতকে প্রভু মানা শুরু করে। বিশেষ করে ২০১৪ সালের নির্বাচনের সময় থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত সময়ে আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় থাকার জন্য ধীরে ধীরে আরও বেশী ভারত নির্ভর হয়ে পড়ে।

ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ সরাসরি এই দেশে তাদের কাজ চালিয়ে গেছে বছরের পর বছর। আমাদের দেশের সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআই ভারতীয় ‘র’ এর সাথে মিলে মিশে কাজ করতো। ‘র’ এর সাথে কাজ করতে রাজী না হওয়ার জন্য নির্যাতনের শিকার হয়েছেন এমন সামরিক কর্মকর্তাও আছেন। রিমান্ডে নিয়ে দেশের গোয়েন্দাদের সাথে ভারতীয় ‘র’ এর গোয়েন্দারা জিজ্ঞাসাবাদ এবং নির্যাতন করতো। ভারতকে এবং অন্যান্য শক্তিশালী পশ্চিমা দেশকে খুশি রাখতে জঙ্গি ধরার নাটক সাজানো হতো শেখ হাসিনার নির্দেশে। অনেকগুলি অসম চুক্তির মাধ্যমে ভারতকে বিভিন্নভাবে অসম সুবিধা দেয়া হয়েছে। বিডিআর হত্যার মূল কারিগর ছিল ভারত। বিনিময়ে ভারত শেখ হাসিনার স্বৈরাচারী শাসন এবং রাতের ভোটের নির্বাচনগুলিকে সমর্থন দিয়ে গেছে।

স্বাধীনতার পর থেকেই ভারত বাংলাদেশের উপরে তাদের অনৈতিক আধিপত্য বিস্তার করা শুরু করে। মেজর ডালিম সম্প্রতি বলছেন যে ১৯৭১ সালেই বেঙ্গল রেজিমেন্টের অফিসারেরা ভারতের পরবর্তী সময়ের দুরভিসন্ধি আঁচ করতে পারেন এবং তারা এই ব্যাপারে একতাবদ্ধ হন। যুদ্ধের পরে ১৯৭১ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে সেক্টর কমান্ডার এম এ জলিলকে গ্রেফতার করা হয়। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল যে তিনি ভারতীয় বাহিনীর লুটপাটের প্রতিবাদ করেছিলেন। ১৯৭৬ সালে মাওলানা ভাসানি জনগণকে সাথে নিয়ে ফারাক্কা বাঁধ অভিমুখে লং মার্চ করেন। এই সব বিভিন্ন কারণে, সর্বোপরি গত আওয়ামীলীগ সরকার কর্তৃক ভারতের কাছে দেশ বিক্রির প্রচেষ্টার কারণে এই দেশের অন্তত ৮০% মানুষ ভারতের অনৈতিক আধিপত্যকে ঘৃণা করে। কট্টর আওয়ামী সমর্থক ছাড়া কোন বাংলাদেশী ভারতের আধিপত্যকে পছন্দ করে না। শেখ হাসিনাও জানতো যে তার এই ভারতমুখীতা সাধারণ জনগণ পছন্দ করে না। যে কারণে সে প্রশাসন, পুলিশ, গোয়েন্দা এবং তার দলের সন্ত্রাসীদের দিয়ে রাতের ভোটের আয়োজন করেছিল।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ভোর ৬:০৯

অগ্নিবাবা বলেছেন: জামাতের রাজনীতির মুল উদ্দেশ্য পাকিস্তানের পক্ষ হয়ে ৭১ এর হারের বদলা নেওয়া, বি এন পি সুযোগ বুঝে মাঝে মাঝে সেই হাওয়ায় পাল তোলে। তাই ভারতের আওয়ামীলীগ সাপোর্ট ছাড়া অন্য কোনো পথ খোলা নেই। ভারত মনে করে আওয়ামী ক্ষমতা থেকে সরে যাওয়া মানেই হল আবারো ট্রাক ট্রাক অস্ত্র পুর্ব ভারতে ঢুকে অশান্ত হওয়া। বাংলাদেশে যেই ক্ষমতায় আসুক না কেনো, তাকে অবশ্যই ভারত বিরোধীতা ছাড়তে হবে। আলাপ আলোচনার মধ্যেই সমস্যার সমাধান করতে হবে। আর যদি ধর্মীয় জোশে পাকিস্তানের মদদে গাজওয়াতুল হিন্দ করতে আসেন, তাহলে আপনাদের অবস্থা গাজার মত অবস্থা মতই হবে।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৯:১২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ভারত আওয়ামীলীগ ছাড়া আর কোন দলকে সমর্থন দেয়ার মত মনে করে না। এতে কোন সমস্যা নাই। কিন্তু সমস্যা হল তারা আধিপত্য বিস্তার করার চেষ্টা করে।

বাংলাদেশের মানুষ ভারত বিরোধিতা করে তাদের আধিপত্য স্থাপনের মন মানসিকতার জন্য। ভারত সু প্রতিবেশী হলে সমস্যা ছিল না। সঙ্গত কারণে এই দেশের ৮০% ভারতের আধিপত্যবাদের বিরোধী। শুধু বাংলাদেশ না নেপাল, ভুটান, মালদ্বীপেও ভারত একই কাজ করে। তাই এটা ভারতের সমস্যা, আমাদের সমস্যা না। তাদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে হবে। নইলে বাংলাদেশের মানুষ আরও বেশী ভারত বিরোধী হবে। আপনার মত কিছু লোকই অন্ধ ভারত সমর্থক যারা পছন্দ করে যে বাংলাদেশ ভারতের পদানত হউক।

২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৮:০০

অরণি বলেছেন: আওয়ামীলীগ ছাড়া ভারতের দাদাগিরিকে কেউই পছন্দ করেনা।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৯:১৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সব আওয়ামীলীগ হয়তো পছন্দ করে না। তবে কট্টর আওয়ামীলীগপন্থীরা তাদের নেত্রীর মতই চায় যে ভারত প্রয়োজনে আক্রমণ করে হলেও শেখ হাসিনাকে পুনরায় গদিতে বসিয়ে দিয়ে যাক। যদিও এগুলি তাদের অলীক কল্পনা।

৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৯:২১

আহরণ বলেছেন: ভারতের দান, ভিক্ষা, ব্যবসা ছাড়া ২০ কোটি কাঙালের বাংলাদেশ চলতে পারবে না।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ভোর ৬:১১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার ধারণা ভুল প্রমাণিত হবে। বাজী ধরা জায়েজ থাকলে এই ব্যাপারে আপনার সাথে বাজী ধরতাম। আপনি বাংলাদেশী না সম্ভবত, যে কারণে বাংলাদেশের মানুষকে কাঙ্গাল বলছেন। আপনি বাংলাদেশী কি না, সেটা জানাবেন।

আপনার মতে কত দিন পরে বাংলাদেশ অচল হয়ে যাবে?

৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৯:২৭

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: খুব পপুলারিস্ট একটা আলোচনা। চীন ও রাশিয়ার দিকে নজর দেন এবার। চীন গ্রেট জাউরা। ২০১৮ সালের দিনের ভোট রাতে হলেও চীন সবার আগে বৈধতা দিয়েছে। চীনের কারণে রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধান হচ্ছে না। ভারত ও জড়িত। আসলে বাংলাদেশে গোল টেবিলের রাজনীতিবিদ নেই। আর আমরা দেশ হিসাবে অন্য কারো কাছে অপরিহার্য না। এইজন্য অনেক চুক্তির সময় আমাদের কিছু বলার থাকে না।

ভারত, চীন ও রাশিয়া বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ধ্বংস করে দিয়েছে।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ভোর ৬:১৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: হাসিনাকে ক্ষমতায় রাখার ক্ষেত্রে চীন আর রাশিয়ার ভুমিকা কম বা পরোক্ষ। ভারতের গোয়েন্দারা সরাসরি এই দেশের গোয়েন্দাদের সাথে কাজ করতো। অনেক বিরোধী লোকদের গুম করে ভারত পাঠানো হয়েছে। চীন বা রাশিয়ার ক্ষেত্রে তেমনটা না। চীন বা রাশিয়া সরাসরি নাক গলায় নাই আমাদের প্রশাসন বা রাজনৈতিক ব্যাপারে।

কোন দেশই আরেকটা দেশের জন্য অপরিহার্য না, স্বার্থ থাকতে পারে। চুক্তি তো গায়ের জোরে করা যায় না। তাই চুক্তি করার সময় অবশ্যই আমাদের বলার কিছু থাকে। কিন্তু অসৎ রাজনীতিবিদ এবং আমলাদের কারণে অসম চুক্তিতে আমরা স্বাক্ষর করি।

৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: ভারত আমাদের দেশ নিয়ে চিন্তিত না।
ভারত আমাদের সাথে দাদাগিরি কেন দেখাবে? কোনোদিন কি দেখিয়েছে? ভারত আমাদের বন্ধু।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ভোর ৬:২৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: হাসিনা সহ আওয়ামীলীগের বড় নেতাদের ভারত কেন আশ্রয় দিয়েছে এবং সেখান থেকে অপরাজনীতি করার সুযোগ দিচ্ছে? কারণ হাসিনা ভারতকে সব দিয়েছে। যেটা হাসিনা নিজের মুখে বলেছে। ফারাক্কা বাঁধ, তিস্তা বাঁধ কারা নির্মাণ করেছে? পার্বত্য চট্টগ্রামে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের অস্ত্র দিয়ে সাহায্য করে কারা? সীমান্তে ফালানিদের গুলি করে কারা? জেনেও না জানার ভান করছেন।

৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৩৬

Ruhin বলেছেন: বাংলাদেশে পৃথিবীর কাছে গুরুত্বপূর্ণ না । সবাই কিন্তু সিরিয়া নিয়ে পরে আছে পুরো বিশ্ব,অথচ সিরিয়া থেকে বেশি রক্তক্ষয়ী আন্দোলন বাংলাদেশে হয়েছিল, কিন্তু সিরিয়ার বিশ্ব রাজনীতিতে গুরুত্ব আছে বলে বেশি লাইমলাইটে পাচ্ছে।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ভোর ৬:৩৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই অঞ্চলে যুদ্ধ চায় না পশ্চিমা শক্তিরা। তারা চাইলে সেটা করার চেষ্টা করতো ভু-রাজনীতির কারণে বাংলাদেশ নিয়ে পশ্চিমাদের আগ্রহ আছে। তবে সেটা সিরিয়ার মত না। সিরিয়া অঞ্চলে বড় খেলোয়াড়দের ভুমিকা অনেক বেশী। বিশ্ব মিডিয়াতে বাংলাদেশের খবর কদাচিৎ আসে। পশ্চিমা মিডিয়া নিজেদের স্বার্থ অনুযায়ী খবরকে হাই লাইট করে থাকে। মিয়ানমারে মুসলমান নিধন নিয়ে তাদের তেমন কোন মাথা ব্যথা নাই। ভারত এবং চিনে প্রতিনিয়ত মুসলমানদের উপর যে নির্যাতন হচ্ছে সেটা পশ্চিমা মিডিয়া তেমন গুরুত্ব দেয় না।

৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৮

আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: ভারত আমাদের বন্ধু। যারা পরাজিত পাকিস্তানের দালাল তারাই ভারতকে আগ্রাসী মনে করে।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ভোর ৬:৩৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ভারত আমাদের বন্ধু বলেই তাদের গোয়েন্দারা এই দেশে অফিস খুলে বসে নির্যাতন করে। বিরোধী দলের নেতাকে গুম করে ভারত নিয়ে যায়। অবশ্য হাসিনার কারণেই এটা সম্ভব হয়েছিল। কট্টর আওয়ামীলীগার ছাড়া কেউ ভারতের আধিপত্যকে পছন্দ করে না। ভারতে বসে হাসিনা এবং তার দলের অন্য নেতারা ষড়যন্ত্র করছে আর ভারত সেগুলিকে অনুমোদন দিচ্ছে।

৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:০২

নতুন বলেছেন: বড় মাছ ছোট মাছকে গিলে ফেলতে চাইবেই।

ভারত চাইবেই সুবিধা নিতে। কিন্তু আমাদের ক্রয়ক্ষমতা ভারতের সাথে সম্পর্ক রাখতে বড় একটা কড়ি আমাদের।

পাকিরা চাইবে ভারত বিরোধিতা সৃস্টিকরতে। গাজিয়াতুল হিন্দের জজবা ঢুকিয়ে দিচ্ছে মূর্খদের মাথায়।

আমাদের পাকিস্তান বা ভারত কারুর গোলাম হবার দরকার নাই। আমরা সবার কাছেই জামাই আদরে থাকতে পারি যদি নিরপেক্ষ থাকার চেস্টা করি।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ভোর ৬:৪২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: পাকিস্তান অনেক দূরের দেশ। তারা চাইলেও এই দেশে তেমন কোন প্রভাব খাটাতে পারবে না। আমরা ভারত পরিবেষ্টিত, যে কারণে ভারত অনেক ঝামেলা করে। আমরা নিজেরা স্বনির্ভর হলে কোন দেশই সুবিধা করতে পারবে না।

৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:১০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: এই দেশে ভারতের একটা দুধেল গাই ছিল। সেখান থেকে তারা বিনা পয়সায় নিয়মিত দুধ দোহাইতো আর খাইতো। সেই গাই এখন ভারতে পালিয়েছে। কাজেই ভারতের দাদাগিরি করার সুযোগ এখন খানিকটা সীমিত। বাকী আছে কিছু আওয়ামী নামের ভারতীয় দালাল আর সদ্য ঘুম থেকে জেগে উঠানো স্লীপার সেল। এরাই এখন তাদের দাদাগিরির প্ল্যাটফর্ম হিসাবে কাজ করছে।

এইখানে আমি অবশ্য ভারতের দোষ দেখি না। ভারতের মোদি সরকার হলো একটা ক্রিমিনাল সরকার; তারা ছল-চাতুরীর মাধ্যমে মাগনা দুধ পেলে খাবেই। দোষ হলো যারা এদেশে থেকে-খেয়ে ব্যক্তি এবং দলীয় স্বার্থে ভারতের দালালী করে, তাদের। আর দাদাগিরি সমর্থনের কথা যদি বলেন, তাইলে আওয়ামী ভারতীয় দালাল ছাড়া বাংলাদেশের বাকী জনগোষ্ঠি মোটাদাগে সবাই ভারত বিরোধী, সেটা ভারতের খাসলতের কারনে। তবে তারা আদপে কোন প্রতিবেশীর সাথেই বিরোধ চায় না, চায় সমতার ভিত্তিতে একটা পারস্পরিক সম্পর্ক।

প্রথম মন্তব্য করা মালটা ভারতীয়। ওটা ''অগ্নিবেশ'' এর মাল্টি। কাজেই আপনের বলা ''আপনার মত কিছু লোকই অন্ধ ভারত সমর্থক যারা পছন্দ করে যে বাংলাদেশ ভারতের পদানত হউক'' এই কথাটা ঠিক না। আমার চাইতে ব্লগে আপনে অনেক অনেক বেশী সময় দেন, তারপরেও এইসব না বুঝলে তো সমস্যা!! চোখ-কান খোলা রাখেন!!!! ;)

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ভোর ৬:৪৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ভারত এখন দাদাগিরি করতে পাড়ছে না বলেই তারা শেখ হাসিনা এবং তার দলের অন্য নেতাদের পুষছে। আশায় আশায় আছে, যদি সেই সুযোগ আবার পাওয়া যায়। ভারতীয় দালালরাই এই দেশে বর্তমানে অনলাইনে আওয়ামীলীগকে টিকিয়ে রেখেছে।

ভারত সুযোগ পেয়েছিল এবং সুযোগ নিয়েছিল। আমাদের নেতারাই যেচে ভারতকে সুযোগ করে দিয়েছিল নিজেদের রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক স্বার্থে।

১০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:৩৮

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: অনেকগুলি অসম চুক্তির মাধ্যমে ভারতকে বিভিন্নভাবে অসম সুবিধা দেয়া হয়েছে। বিডিআর হত্যার মূল কারিগর ছিল ভারত। বিনিময়ে ভারত শেখ হাসিনার স্বৈরাচারী শাসন এবং রাতের ভোটের নির্বাচনগুলিকে সমর্থন দিয়ে গেছে।

আপনার এই লাইনটুকুই সব বলে দিয়েছে।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ভোর ৬:৪৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এতো কিছুর পরেও ভারতের দালালী এই দেশে কমছে না। এটাই উদ্বেগের বিষয়।

১১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৩০

অরণি বলেছেন: আহরণ এই আবালটা কে?

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ভোর ৬:৫২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই ব্লগার মুসলমান বিদ্বেষী, আল্লাহ বিদ্বেষী এবং বাংলাদেশ বিদ্বেষী।

১২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার জ্বালা টা কোথায় সেটা বুঝতে পারি।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:৫৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: নিজের জ্বালা নিয়ে ভাবেন।

১৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১:২০

এইচ এন নার্গিস বলেছেন: সঠিক কথা বলেছেন । ভালো লাগলো ।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

১৪| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:৫১

ডার্ক ম্যান বলেছেন: আমেরিকার মোড়লগিরিকে বিশ্বের কত শতাংশ মানুষ পছন্দ করে? কিন্তু বেশির ভাগ মানুষ আমেরিকায় যেতে চায়।
ঠিক তেমনি ভারতকে পছন্দ না করলেও ভারতে যাওয়ার সুযোগ পেলে হাতছাড়া করে না।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: দুইটা এক বিষয় না। এই পৃথিবীটা সবার জন্য উন্মুক্ত। যার সুযোগ আছে সে যাবে। ভারতে চাকরী করতে কেউ যায় না। আর ব্যবসা শত্রুর সাথেও করা যায়। বোকারা শত্রুর সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক এবং ব্যবসা বন্ধ করে। ভারতে মানুষ বেড়াতে যায়, চিকিৎসার জন্য যায়, ব্যবসার জন্য যায়। ভারতকে অপছন্দ করার সাথে এটার কোন সম্পর্ক নাই। কারণে নিজের পকেটের টাকা খরচ করে মানুষ যাচ্ছে এবং এতে ভারতও উপকৃত হচ্ছে। মনে বিদ্বেষ রেখেও ভারতে ঘুরতে যাওয়া যায়, চিকিৎসার জন্য যাওয়া যায়, ব্যবসা করতেও যাওয়া যায়। ভারতের কাছ থেকে কোন দয়া আমরা চাই না, কারণ তারা বাংলাদেশকে নিচু চোখে দেখে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.