![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখক এবং নাট্যকার হুমায়ুন আহমেদের একটা নাটকে রাগ দমন করার কৌশল হিসাবে পানির গ্লাস ভাঙ্গার দৃশ্য দেখানো হয়েছিল। মনোবিজ্ঞানীদের মতে এই পদ্ধতি তাৎক্ষনিকভাবে রাগ কমানোর একটা ভালো এবং কার্যকরী কৌশল। কোন কারণে প্রচণ্ড রাগ উঠে গেলে একটা কাঁচের গ্লাস নিয়ে আছাড় মেরে ভেঙ্গে ফেলবেন। দেখবেন যে রাগ একেবারে পানি হয়ে গেছে। একটা গ্লাসে কাজ না হলে আরও ২/৩ টা পর্যন্ত গ্লাস ভাঙ্গা যেতে পারে। তার চেয়ে বেশি ভাঙ্গা ঠিক হবে না। গ্লাস ভাঙ্গার সময় খেয়াল রাখতে হবে যে কারও গায়ে যেন না লাগে। সবচেয়ে ভালো হয় বাসার বাইরে গিয়ে বাগানে/ উঠানে বা বাসার সামনের রাস্তায় গিয়ে গ্লাস ভাঙ্গা। এমন গ্লাস হাতের কাছে রাখবেন যেটা আছাড় মারলেই সহজে ভেঙ্গে যায়। অনেক গ্লাস আছে আছাড় দিলেও ভাঙতে চায় না। গ্লাস কেনার সময় দোকানদারের কাছে থেকে এই ব্যাপারে জেনে নিবেন।
যাদের মাথা বেশি গরম তাদের সব সময় উচিত বাড়িতে কিছু বাড়তি পানির গ্লাস রাখা। বিবাহিত ব্যক্তি হলে বাসায় আরও বেশি বাড়তি গ্লাস রাখার প্রয়োজন হতে পারে। যাদের মাথা বেশি গরম, তারা বাসার বাইরে গেলে ব্যাগে একটা কাঁচের গ্লাস রাখতে পারেন। বাজারে কম দামের কিছু পানির গ্লাস পাওয়া যায়। এগুলি কিনলে খরচ কম পড়বে। এই গ্লাস ভাঙ্গা ছাড়াও রাগ দূর করার আরও কিছু কার্যকর পদ্ধতি আছে। পদ্ধতিগুলি নীচে সংক্ষেপে বর্ণনা করা হল।
১। একাকী গলা ছেড়ে চিৎকার করা – বাসায় থাকা অবস্থায় রাগলে বালিশে মুখ গুজে গলার সর্ব শক্তি দিয়ে চিৎকার করবেন। অফিসে বা বাইরে থাকলে গাড়িতে ঢুকে চিৎকার করবেন। চিৎকার করার সময় যদি কারও বাপ দাদা চৌদ্দগুষ্ঠির নাম নিয়ে গালি দিতে ইচ্ছে করে, তবে সেটাও করতে পারেন।
২। উচ্চ আওয়াজে হেভি মেটাল টাইপ গান শোনা – কিছু কিছু গানের মধ্যে রাগ এবং ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ থাকে। এই ধরণের গান উচ্চ আওয়াজে শুনলে রাগ তাড়াতাড়ি কমে যাবে।
৩। মাইকেল জ্যাকসন টাইপ নাচা – যাদের নাচের অভ্যাস আছে তারা রেগে গেলে মাইকেল জ্যাকসন টাইপ নাচ শুরু করে দিলে রাগ দ্রুত কমে যাবে। মাইকেল জ্যাকসনের ‘বিট ইট’ বা ‘থ্রিলার’ গানটা রাগ কমানোর জন্য বেশ উপযোগী।
৪। বক্সিং, ক্যারাটে বা কুংফু – বেশি রেগে গেলে বক্সিং, ক্যারাটে বা কুংফু জাতিয় খেলাগুলি খেললে রাগ দ্রুত কমে যায়।
৫। রাগের কথাগুলি কাগজে লিখে ফেলা – এভাবে লিখলে রাগ কমে যায়। কাগজ না পেলে মোবাইলে ডিজিটালি টাইপ করলেও চলবে।
৬। ছবি আঁকা – রেগে গেলে আপনার যা মনে আসে সেটাই কোন কোন কাগজে বা ক্যানভাসে এঁকে ফেলুন। রাগ কমে যাবে।
৭। স্থান পরিবর্তন – যে স্থানে রাগ তৈরি হয়েছে সেই জায়গা ত্যাগ করুন। সেটা এমন কি পাশের রুমও হতে পারে অথবা বাসার বাইরের রাস্তা হতে পারে। ৫ মিনিটের জন্য জায়গা বদল করলেও ফল পাওয়া যাবে।
৮। কোন বার্তার কারণে রেগে গেলে সেটা ছিঁড়ে ফেলুন বা মুছে ফেলুন- কোন চিঠি, ই মেইল বা ম্যাসেজের কারণে আপনার মেজাজ তিরিক্ষি হলে সেটা তৎক্ষণাৎ ছিঁড়ে ফেলুন বা মুছে ফেলুন।
৯। একটা খালি চেয়ারের সামনে মনের রাগ ঝাড়া – যার উপরে রেগে আছেন, মনে করে সেই ব্যক্তি ঐ খালি চেয়ারে বসে আছে। সেই খালি চেয়ারকে উদ্দেশ্য করে মনের যাবতীয় রাগ ঝাড়ুন।
১০। দাড়িয়ে থাকলে বসে পড়ুন, বসে থাকলে শুয়ে পড়ুন আর শুয়ে থাকলে ঘুমিয়ে পড়ুন (অথবা ঘুমের অভিনয় করুন)।
১১। উপরের কোন পদ্ধতি কাজ না করলে যার উপরে রাগ তার নাকটা ঘুষি মেরে ফাটিয়ে দিতে পারলে নিশ্চিত রাগ নেমে যাবে। (এই মহা মূল্যবান উপদেশটা দিয়েছেন ব্লগার মিরোরডডল। সম্ভবত এই পদ্ধতি উনি বাস্তবে প্রয়োগ করে সফল হয়েছেন।)
এতো কিছু করার পরেও যদি আপনার রাগ না কমে তাহলে বুঝতে হবে রাগ আপনার চরিত্রের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। তাই এটাকে মেনে নিতে শিখুন। শুধু খেয়াল রাখবেন বস বা বউয়ের সাথে রাগ দেখাবেন না। এই দুই জায়গায় রাগ না দেখানোই বুদ্ধিমানের কাজ। তখন শুধু মনে রাখবেন যে ‘রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন’। আপনাকে হারলে চলবে না। আর বউয়ের সামনে একটা পানির গ্লাস ভাংলে সে পাল্টা দুইটা ভাঙ্গবে। তাই বউয়ের সাথে রেগে গেলে সহজ পদ্ধতি হল হার মেনে আপোষ করে নেয়া।
সুত্র - mhanational.org/resources/10-healthy-ways-to-release-rage
২৫ শে মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার রাগ বেশি। আপনি পকেটে সব সময় কাঁচের গ্লাস রাখবেন। বেশি রেগে গেলে ব্রেক ড্যান্স দিবেন, রাগ কমে যাবে।
আমাকে জীনে ধরে না, আমিই জীনদের ধরি।
২| ২৫ শে মে, ২০২৫ রাত ৮:০৫
মিরোরডডল বলেছেন:
এতো টিপস দিলো, আসলটাই বললো না।
রাগ কমবে তখন,
যার ওপর রেগে আছি
তাকে পাঞ্চ করবো যখন।
২৫ শে মে, ২০২৫ রাত ৮:০৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ঠিক আছে, এটাও পোস্টে যোগ করে দিচ্ছি আপনার কথা মত।
৩| ২৫ শে মে, ২০২৫ রাত ৮:১০
ঢাবিয়ান বলেছেন: জনাব ফেনিক্স , আপনার নিকটা কি ফিনিক্স পাখি শবদটা থেকে ধার করা? সাচু ভাইরে জ্ঞান বিতরন বাদ দিয়ে বানান ঠিক করেন আগে ।
২৫ শে মে, ২০২৫ রাত ৮:১৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: উনি ফেনি অঞ্চলে যুদ্ধ করেছিলেন সম্ভবত, তাই নিকের সাথে ফেনি লাগিয়েছেন। ফিনিক্স ফেনিক্স হয়ে গেছে। ওনার আগের নিকটা সুন্দর ছিল। 'যামিনী সুধা' সম্ভবত।
৪| ২৫ শে মে, ২০২৫ রাত ৮:১৪
শায়মা বলেছেন: রেগে গেলে যার উপরে রাগ তাকেই রাগিয়ে দিতে হবে। সে যখন রাগে দুঃখে গ্লাস ভাঙ্গবে, বালিশে মুখ গুঁজে চিৎকার করবে ....... করবে ....... করবে তখন তুমি হাসবে.......
২৫ শে মে, ২০২৫ রাত ৮:১৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: না, ব্লগার মিরোরডডল বলেছে যার উপরে রাগ তার নাকটা ঘুষি দিয়ে ফাটিয়ে দিলে নিশ্চিত রাগ কমবে।
আপনি যেটা বলেছেন সেটা আপনার স্টাইল।
৫| ২৫ শে মে, ২০২৫ রাত ৮:১৪
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: একটা কাচের গ্লাসের দাম কতো ? এগুলো কেমন পদ্ধতি বাতলে দিচ্ছেন?
২৫ শে মে, ২০২৫ রাত ৮:১৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ইটালিয়ান রেস্টুরেন্ট কম দামের কাঁচের গ্লাস পাওয়া যায়। একসাথে অনেকগুলি কিনলে দাম কম রাখবে। রাগ কমানোর জন্য বাজারে কাঁচের গ্লাস পাওয়া যায় সম্ভবত। আপনি গুগোলে সার্চ দেন পেয়ে যাবেন। আরও খরচ কমাতে চাইলে মাটির হাড়ি পাতিল গ্রাম থেকে কিনে নিয়ে আসবেন। সেটাতেও কিছুটা কাজ হবে।
৬| ২৫ শে মে, ২০২৫ রাত ৮:২০
শায়মা বলেছেন: নাক ফাটানোটা একটু কঠিন মানে নাক ফাটাতে গেলে আবার নিজেই বিপদে পড়ে যেতে পারো। কাজেই কৌশলে তারেই রাগায় দাও যার উপরে রেগেছো তুমি ......
২৫ শে মে, ২০২৫ রাত ৮:২৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার এই বুদ্ধিতে মিরোরডডলের রাগ কমবে না। নাক তার ফাটাতেই হবে। তাতেও না কমলে সম্ভবত মাথাটা ফাটিয়ে দেবে।
৭| ২৫ শে মে, ২০২৫ রাত ৮:৪২
শায়মা বলেছেন: ও তুমি মিররমনির রাগের কথা বলছো!!! আমি ভেবেছিলাম তুমিও এই পদ্ধতি করতে চাচ্ছো। তাইলে তোমার মাথা সাবধান!!! আগে উইগ পরে নিও !!! নয়ত তোমার মাথাও পাল্টা আক্রমনে ফাটতে পারে কিন্তু ভাইয়া!!!!!!! বালা বুদ্ধি দিলাম!!!
২৫ শে মে, ২০২৫ রাত ১০:১৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার মাথায় আগের চেয়ে চুল অনেক বেড়েছে। উইগের দরকার নাই।
৮| ২৫ শে মে, ২০২৫ রাত ৮:৪৬
কামাল১৮ বলেছেন: কাঁচের গ্লাস কিনতে কিনতে ফতুর হয়ে যাবো।
২৫ শে মে, ২০২৫ রাত ১০:১৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কাঁচের গ্লাস শেষ হলে ঘরের কাঁচের জিনিস ব্যবহার করবেন।
৯| ২৫ শে মে, ২০২৫ রাত ৯:০১
ফেনিক্স বলেছেন:
@ঢাবিয়ান ,
আপনার দৌড় চা-সিংগারা ইউনিভার্সিটি অবধি; ফেনিক্স ( Fenix ) একটি ইংরেজী, স্পেনিশ ও পর্তুগীজ শব্দ
২৫ শে মে, ২০২৫ রাত ১০:১৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি ভাবসিলাম এইটা ফেনির ভাষা।
১০| ২৫ শে মে, ২০২৫ রাত ৯:৩৫
সামিয়া বলেছেন: কোন ভাবেই রেগে যাওয়া যাবে না, রেগে গেলে স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়ে।
২৫ শে মে, ২০২৫ রাত ১০:২৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ধ্যান এবং ইওগা করলে রাগ নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। রাগ শরীর এবং মন দুইটার জন্যই ক্ষতিকর। ধ্যানে গিয়ে অটো সাজেশন দিবেন, আমি কোন পরিস্থিতিতেই রাগবো না। আমাকে গালি দিলেও রাগবো না। যে গালি দিবে তাকে বুঝাবো, যেন আর গালি না দেয়।
১১| ২৬ শে মে, ২০২৫ ভোর ৬:৫৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমি আগে রেগে গেলে বাসার জিনিস-পত্র ভাংচুর করতাম। নিজের সংসার হওয়ার পরে দেখলাম এটা বেশ এক্সপেন্সিভ। নিজেকেই আবার স্টোরে গিয়ে কিনতে হয়। তাছাড়া ভাঙ্গার পরে পরিস্কার নিজেকেই করতে হয়, এটাও বেশ অপমানজনক। তাই এখন আর ভাংচুর করি না।
পরবর্তীতে রেগে গেলে গাড়ি নিয়ে বের হয়ে যেতাম। একবার এমন এক ড্রাইভে ওভার স্পিডিংয়ের জন্য পুলিশ টিকেট ধরায়ে দেওয়ার পরে সেটাও বাদ।
এখন প্রচন্ড রেগে গেলে গাড়িতে চলে যাই, তবে চালাই না। ফুল স্পীডে গান ছেড়ে দিয়ে বিকট স্বরে চিৎকার করি। গত সপ্তাহে আমার নেইবার দেখি ঘটনা জানার জন্য গাড়ির জানালায় টোকা দিচ্ছে। এখন এটাও বাদ দিতে হবে।
টাকা-পয়সা খরচ না করে, প্রতিবেশীকে হতচকিত না করে রাগ কমানোর নতুন উপায় খুজতে হবে এখন। মিড যেই উপায়ের কথা বলেছে, সেটা বাস্তবসম্মত না। এতে উন্নত বিশ্বের যে কোন দেশে হাজত খাটার সম্ভাবনা আছে। সে নিজে যেটা এপ্লাই করবে না, তেমন একটা পদ্ধতি ব্যবহারের জন্য আপনাকে উস্কে দিচ্ছে। কারো পাতা ফাদে পড়া কোন বুদ্ধিমানের কাজ না। যা করার, নিজের বুদ্ধিতেই করতে হবে!!!
২৬ শে মে, ২০২৫ সকাল ১০:৫২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার তো ভয়ানক রকমের রাগ দেখা যাচ্ছে। ভাবির সাথে রাগারাগিতে পারেন না মনে হয়, যে কারণে ভাঙ্গাভাঙ্গি ছেড়ে দিয়েছেন। যদিও আপনি অন্য কারণ দেখিয়েছেন।
আমি রাগি কম। বউয়ের সাথে কদাচিৎ বেশি রাগারাগি হলে আমি বাসা থেকে বের হয়ে যাই দুই এক ঘণ্টার জন্য। পরে বউ উল্টা ফোন দিয়ে বাসায় আসতে বলে। আমাদের রাগ আধা বেলার বেশি থাকে না। এখন রাগারাগি কম হয়। কারণ আমি কোন প্রতিবাদ করি না এবং নিশ্চুপ থাকার চেষ্টা করি।
আপনার জন্য পরামর্শ হল বাসায় বেশি রেগে গেলে বাইরে কোথাও চলে যাবেন। ভাবি না ডাকা পর্যন্ত আসবেন না। লাগলে এক রাত বাইরে কাটিয়ে দিবেন।
মিররমণি মনে হয় ঘুষি মেরে নাক ফাটিয়ে জেল/হাজত খেটেছে অনেক বার। দাগি আসামীরা পরে আর জেলকে ভয় পায় না। তার কাছে জেলটা বড় কথা না, বড় কথা হল নাকটা ফাটাতে হবে আগে।
আমি মিররমণির কথায় হাজত খাটতে রাজি না। বাংলাদেশে আবার ৬ মাস পর্যন্ত জামিনও হবে না। বউয়ের সাথে ঝগড়া লাগলে সবচেয়ে নিরাপদ উপায় হল বিনা শর্তে নিজের দোষ স্বীকার করে (দোষ না থাকলেও) নিয়ে আপোষ রফা করা।
১২| ২৬ শে মে, ২০২৫ সকাল ৯:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: রাগ হলে হযরত আলী মাটিতে গড়াগড়ি দিতেন।
আমাদের নবীজির রাগ হলে- নামাজ পড়তেন।
আমার রাগ হলে আমি গালি দেই। অতি কুৎসিত গালি।
২৬ শে মে, ২০২৫ সকাল ১০:৫৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমাদের রসুল (সা) আর হজরত আলী (রা) সম্পর্কে যে কথাগুলি বললেন সেগুলির পক্ষে দলিল দেখান আগে।
গালি দিলে যদি রাগ কমে তবে গালি দিতে পারেন। তবে পাল্টা আক্রমণের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।
১৩| ২৬ শে মে, ২০২৫ দুপুর ১২:১১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কিছু ভাঙ্গিও না। কিছুই নষ্ট করি না
কান্দি আর কান্দি, কানতে কানতে নাক বন্ধ হয়, ফ্যাত ফ্যাত করি আবার কান্দি
কানতে কানতে ঘুমাই যাই
কার উপ্রে রাগ দেখামু এই দুইনাইত আমার কেউ নাই
২৬ শে মে, ২০২৫ দুপুর ১২:১৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি ভালো মানুষ। আপনার সাথে যারা খারাপ আচরণ করে তারা অন্যায় কাজ করে। না কেঁদে শোককে শক্তিতে রুপান্তর করেন।
১৪| ২৬ শে মে, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৫
নতুন নকিব বলেছেন:
রাগ একটি স্বাভাবিক অনুভূতি, কিন্তু এটি নিয়ন্ত্রণ না করলে জীবনে অশান্তি আসতে পারে। হুমায়ুন আহমেদের নাটকে দেখানো পদ্ধতি অনুসরণে রাগের মুহূর্তে কাঁচের গ্লাস ভাঙলে মন হালকা হলেও তাতে বিপদ/ বিপর্যয় আরও বাড়তেও পারে কোনো কোনো ক্ষেত্রে। রেগে গিয়ে যেখানে সেখানে ব্যাগ থেকে গ্লাস বের করে ভেঙ্গে ফেললে বিপদে পড়ার আশঙ্কা একেবারে উড়িয়ে দেওয়া যায় না।
ইসলামে রাগ দমন মহৎ গুণ। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, রাগ উঠলে أعوذ بالله من الشيطان الرجيم পড়ুন, ওযু করুন, নীরব থাকুন, বা অবস্থান বদলান—দাঁড়িয়ে থাকলে বসুন, বসে থাকলে শুয়ে পড়ুন। দোয়া পড়ুন: اللهم اغفر لي ذنبي، وأذهب غيظ قلبي. মনস্তাত্ত্বিকভাবে, গভীর শ্বাস, কিছুক্ষণ অপেক্ষা, নামাজ, ধ্যান, বা হাঁটা ইত্যাদি প্রাকটিস রাগ কমায়।
রাসুল (সা.) বলেছেন, “প্রকৃত বীর সেই, যে রাগ নিয়ন্ত্রণ করে।” (সহিহ বুখারী)। কুরআন বলে, “যারা ক্রোধ সংবরণ করে... আল্লাহ তাদের ভালোবাসেন।” (আলে ইমরান: ১৩৪)। রাগ যদি না কমে, তবে এটি মেনে নিন, তবে বস বা স্ত্রীর সামনে রাগ দেখাবেন না। স্ত্রীর সামনে একটি গ্লাস ভাঙলে তিনি পাল্টা দু'টিও ভেঙে বসতে পারেন, তাই আপোষই ভালো। মনে রাখবেন, “রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন।” তাই আমাদের উচিত ধৈর্য ও ক্ষমায় রাগ জয় করা।
২৮ শে মে, ২০২৫ রাত ৮:৩৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই পোস্টে শয়তানের তাড়নায় সৃষ্ট রাগের কথা বলা হয়েছে। এটার ওষুধ হল আপনার দেয়া শয়তান তাড়ানোর দোয়া।
অনেক ক্ষেত্রে খাটি মানের দরকার আছে। অর্থাৎ যে রাগ অন্যায় এবং অনাচারের বিরুদ্ধে।
১৫| ২৬ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৩:০৪
জুন বলেছেন: আমি কেন জানি ইদানীং খুব হট হেডেড হয়ে গেছি সাড়ে চুয়াত্তর । কাচের গ্লাসেও কাজ হয় না, গলা ছেড়ে বস্তির মানুষের মত কতক্ষন চিল্লাপাল্লা না করলে ভালো লাগে না। একদিন আমার ঘরের লোক বল্লো "তুমি যে এমন চিল্লাও মানুষ কি বলবে"! আমি উত্তর দিলাম জিজ্ঞেস করলে বলবো টিভি চলছিল
২৮ শে মে, ২০২৫ রাত ৮:৩৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার কাঁচের গ্লাসে কাজ না হলে মিরর মণির পদ্ধতি প্রয়োগ করতে পারেন। যে রাগাবে তার নাকটা আগে ফাটিয়ে দিবেন। মিরর মণি এটার সুফল পেয়েছে মনে হচ্ছে।
আপনার মন্তব্যের শেষের লাইনে দেয়া হিউমার অতি উচু মানের। এগুলি কি কোথাও থেকে শিখেছেন নাকি জন্মগত।
১৬| ২৭ শে মে, ২০২৫ সকাল ১০:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
২৮ শে মে, ২০২৫ রাত ৮:৩৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আবার আসবেন। কিছু বলবো না।
১৭| ২৮ শে মে, ২০২৫ রাত ৮:৪৯
জুন বলেছেন: সেন্স হিউমারের কথা আপনি ঠিকই বলেছেন চুয়াত্তর, আমার আত্নীয় স্বজন বন্ধুবান্ধবরা বলে জুনের সাথে কিছুক্ষণ কথা বললে মন ভালো হয়ে যায়
শুন্য ব্লগে নিজের ঢোল নিজে পিটাইলাম আর কি
২৮ শে মে, ২০২৫ রাত ৯:০১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই যুগে নিজের ঢোল নিজেকেই পিটাতে হয়। কারণ অন্যকে পিটাতে দিলে ফাটিয়ে ফেলতে পারে।
মিরর মণির রাগ কমানোর বুদ্ধিটা প্রয়োগ করে দেখতে পারেন। জেল জরিমানা বড় কথা না, রাগ কমানোটা বেশি জরুরী। নইলে আবার স্বাস্থ্যের ক্ষতি হতে পারে।
১৮| ১১ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ১২:১৯
মারিয়া আফরিন বলেছেন: কোন কিছুতেই রাগ কমে না যদিও সবগুলো প্রকিয়া ট্রায় করা হয় নি তবুও আপনার ভাষ্যমতে রাগ বোধ হয় আমার অবিচ্ছেদ্য অঙ্গই।
১১ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ২:৩৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: যারা উল্টাপাল্টা কাজ দেখতে পারে না এবং কিছুটা নীতিবান তারে রাগে বেশী। কারণ মানুষের আচরণের অসঙ্গতি এবং অস্বাভাবিকতা তারা মেনে নিতে পারে না। মানুষ অন্যের কারণে রাগে। এমন হতে পারে আপনার আশে পাশে যারা থাকে তাদের আচরণ রাগ তৈরিতে সাহায্য করে। টক্সিক মানুষ কাছে থাকলে রাগ নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন। আপনি নিজের দোষে রাগেন বলে আমার মনে হয় না। পরিবেশ এবং মানুষের আচরণ আপনাকে রাগিয়ে দেয়। এদেরকে এড়িয়ে চলুন। মেধাবীদের অনেকের রাগ থাকে। আপনি হয়ত একটা বিরূপ পরিবেশে আছেন, যে কারণে বারবার রাগান্বিত হচ্ছেন। যখন রাগ থাকে না তখন মানুষকে বুঝিয়ে বলুন যে এই কারণগুলি আমাকে রাগিয়ে দেয়। দয়া করে আমার সাথে কেউ এই ধরণের কাজ করবে না। ধীরে ধীরে তাদেরকে কাউনসেলিং করুন যখন সম্পর্ক স্বাভাবিক থাকে। মুখে বলা অসুবিধাজনক হলে মোবাইলে টেক্সট করতে পারেন। আশা করি ধীরে ধীরে পরিস্থিতির উন্নতি হবে।
রেগে গেলেও খেয়াল রাখবেন যেন রাগ মাত্রা ছাড়িয়ে না যায়।
১৯| ১১ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৩:২০
নতুন নকিব বলেছেন:
সময় পেলে এই আমি পড়ার ফাঁকে ফাঁকে গার্বেজ পড়ি। পোস্টের ২ নং কমেন্টের ২য় উত্তরটা একটু দেখবেন।
১১ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ব্লগার ফেনিক্সের এই প্রতি মন্তব্য তো আমার চোখেই পড়েনি!!! দেখিয়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
যে ব্যক্তি জীন বিশ্বাস করবে না তার পক্ষে অদৃশ্য আল্লাহ বা ফেরেশতাদের বিশ্বাস করা আরও কঠিন। কোরআনে পরিষ্কারভাবে আছে যে আল্লাহ মানুষ এবং জীনকে শুধু মাত্র তার ইবাদতের জন্য সৃষ্টি করেছেন, জীনদের একটা দল কোরআন তেলাওয়াত শুনেছে এবং ইসলাম গ্রহন করেছে, জিনেরা আগুনের তৈরি, তাদের মধ্যে মুসলমান এবং অমুসলমান আছে, শয়তানকে জীনদের একটা দল সাহায্য করে, শয়তান জীন দ্বারা মানুষ আক্রান্ত হয়, ইবলিস শয়তান নিজেই জীন জাতির সদস্য। এতো কিছু কোরআনে থাকার পরেও যদি কেউ জীন অস্বীকার করে সে আসলে কোরআন অস্বীকার করলো। এদেরকে আল্লাহ হেদায়েত দিবেন কি না সেটা একমাত্র আল্লাহতায়ালাই ভালো জানেন।
এছাড়া অনেক সহি হাদিসে জীনের প্রসঙ্গে বলা আছে। নির্ভেজাল সহি হাদিস বিশ্বাস না করলে সে মুসলমান না।
২০| ১১ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৩
শায়মা বলেছেন: ভুলে গেছিলাম তোমাকে একটা পোস্ট শেয়ার করতে ভাইয়ু!!!
রেগে গেলেন তো ....আপনি শেষ
১১ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৪:০২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আচ্ছা, পড়ছি। তারপরে মন্তব্য করবো সেই পোস্টে বা এই পোস্টে। আমার যেখানে খুশি। আপনাকে রাগিয়ে দেয়ার মত একটা মন্তব্য করেছি নতুন নকিব ভাইয়ুর সর্বশেষ বিমান দুর্ঘটনা সংক্রান্ত পোস্টে।
রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন।
১১ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার লেখাটা পুরোটাই পড়েছি। খুব ভালো লিখেছেন। তবে আপনাকে রাগানোর জন্য নীচের মন্তব্যগুলি করলাম। অনেক মন্তব্যে রেগে যেতে পারেন। নিজের পদ্ধতি কতটা কাজ করে সেটা পরীক্ষা করে নিতে পারেন।
আপনার এই কথাগুলি ভালো লেগেছেঃ
একই ধরনের পরিস্থিতির মুখোমুখি দু’জন ব্যক্তির মধ্যে একজন রেগে যায় অথচ অপর জন কেন ক্রোধান্বিত হয় না? অন্যান্য সাধারণ অনুভূতির মতো এখানে একই ঘটনা ঘটে। একটি ঘটনা কার মনে কীরকম প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে, সেটাই রেগে যাওয়া কিংবা না যাওয়ার নিয়ামক। ঘটনাটি যদি ব্যক্তিকে আহত করে কিংবা বেদনার্ত করে তোলে, তাহলে স্বাভাবিকভাবেই প্রতিক্রিয়া প্রকাশিত হয় রাগের মাধ্যমে। কিন্তু একই ঘটনা আরেকজনের মনে কোন রেখাপাত করে না কিংবা কোন রকম অনুভুতির সৃষ্টি করে না। তিনি থাকেন নির্বিকার, সুতরাং তার কোন রাগ হয় না।
Testosterone হরমোন পুরুষদের বেশী থাকে আর মেয়েদের কম থাকে। এই হরমোনের সাথে রাগের একটা সম্পর্ক আছে। এই কারণে পুরুষদের রাগের মাত্রা বেশী হয়। এই হরমোনের সাথে অপরাধেরও একটা সম্পর্ক আছে। যে কারণে জেলখানাগুলিতে পুরুষ বেশী। বেশী রাগী পুরুষদের তাই মেয়েদের হরমোন দিয়ে দেয়া উচিত (সল্পমাত্রায়)। বেশী দিলে আবার সে নিজেকে মেয়ে হিসাবে দাবি করতে পারে (এলজিবিটিকিউ)। অথবা কোন বাড়িতে স্বামী বেশী রাগী হলে মেয়ের শরীরে Testosterone হরমোন সল্পমাত্রায় দেয়া যেতে পারে। এতে ঝগড়ার মধ্যে একটা ভারসাম্য আসবে।
রাগ কমানোর আরেকটা উপায় আছে। সেটা হল নিজেকে ফাইন করা। বউয়ের সাথে ঝগড়া হলে ঝগড়ার পরে বউকে ১০ হাজার টাকা ( নিজের আয় বুঝে টাকার পরিমান কমানো বা বাড়ানো যেতে পারে) দেয়ার অঙ্গীকার করা। এতে স্বামী ঝগড়া কম করবে (বউ অবশ্য নিজের লাভের জন্য বেশী বেশী ঝগড়া করতে চাইবে। সেটাকে বুদ্ধি দিয়ে সামলাতে হবে)।
কিছু কিছু রাগ আছে উত্তম রাগ। যেমন অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে গিয়ে রাগ, যুদ্ধ করতে গিয়ে রাগ ইত্যাদি। এই ধরণের রাগ ভালো রাগ এবং প্রয়োজন আছে। যুদ্ধ ক্ষেত্রে রাগ না থাকলে যুদ্ধ করা যাবে না।
আপনি সম্ভবত কোন মনোবিদের বিজ্ঞাপন করার জন্য এই পোস্ট দিয়েছিলেন। যেন রাগের রোগী ওনার কাছে যায় এবং আপনি একটা কমিশন পান।
আসলে সাংসারিক জীবনে রাগের দরকার আছে, নইলে একজনের অপর জনের প্রতি ভালোবাসা বাড়ে না। রাগের পরেই ভালোবাসা। যত রাগ তত ভালোবাসা।
চিঠি লিখে জানানোর পদ্ধতিটা আসলে ভালো। এই যুগে চিঠির বদলে টেক্সট ম্যাসেজ।
নীচের কথাগুলি ভালো লেগেছে;
ক্রোধ বা রাগের গঠনমূলক পরিবর্তন এবং এর সামাজিক সংস্কৃতিতে পরিবর্তন আনতে আমাদের গণমাধ্যমগুলো-
ক্রোধ বা রাগের বিষয়ে আমাদের সমাজে প্রচলিত ধারনাগুলো খুবই সনাতন এ বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টি ও ইতিবাচক কোন পরিবর্তন আনতে হলে আমাদের পরিবার, সমাজ ও শিক্ষা ব্যবস্থায় আমূল সংস্কার এবং ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে হবে। বাংলাদেশে নির্মমতা ও নিষ্ঠুরতার প্রতিকারে এবং একটি সহিঞ্চু, শান্তিপ্রিয় সমাজ গঠনে গণমাধ্যমগুলো বিশেষ ভূমিকা রয়েছে।
আমাদের দেশের একটা খারাপ সংস্কৃতি হল পিতামাতা এবং শিক্ষকের রাগ। অনেক সময় এটা শিশুর জন্য ক্ষতিকর।
রাগ নিয়ে ছড়া ভালো হয়েছে।
রাগ বা ক্রোধ নিয়ন্ত্রনে অতি সফল পরীক্ষিত কিছু পদ্ধতি--- এটাও ভালো লাগলো।
জগতের সকল প্রাণী সুখি হৌক!!!!!!!!!!!!!! (যার সাথে রাগ করি, সে ছাড়া)
২১| ১১ ই জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৬
শায়মা বলেছেন: হা হা এই মন্তব্যে রাগ কলিনি ..... যদিও ভাবসাব বাত্তা বাত্তা কলি আসলে তো বাত্তা না । সেই বয়সেই হয়ত পৌছেছি যখন রাগ দুঃখ বেদনা সকলই নির্লিপ্ততায় পৌছায়......
এমনটা ভাবি কিন্তু আসলে আমি বাত্তাই আতি........
কারণটা বলি -
একটু আগে একটা মন্তব্য পড়ছিলাম মানে দুপুরের দিকে আর ভাবছিলাম মানুষ মানুষকে এই সত্যিকারের জগতেই কত ভুল বুঝে আর এই অলিক জগতে ভুল বুঝা তো তুড়ির ব্যপার। এই অমোঘ সত্য জানার পরেও সেই মন্তব্য দেখে বুকের মধ্যে একটু একটু কষ্ট হয়েছিলো। কারণ সে আমাকে আসলেও ভুল বুঝেছে। এতটাই ভুল ১০০ তে ২০০ .....
তার ভুল আমি ভাঙ্গিয়ে দিতে পারতাম কিন্তু ভাঙ্গালাম না। যে বা যারা আমাকে ভুল বুঝে সে এই বাস্তব বা অলিক যে জগতেই হোক না কেনো আমি ভাঙ্গাই না। এটা কি অভিমান! হা হা না অভিমানও না। এট সত্যিকারের মানুষ্য স্বভাব। আমি জানি এটাই জগতের সত্য অমোঘ সত্য........
মানুষ এমনই এক জীব ঝামেলা না থাকলেও অঝামেলার মধ্য থেকেই ঝামেলা টেনে আনে ....... বিশেষ করে বাঙ্গালী জাতি.....।
যাইহোক আমি ঈদের ছুটি পেয়ে একটু ধিতাং ধিতাং বোলে আছি.......
১২ ই জুন, ২০২৫ রাত ১২:২৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার বয়স আর কত হয়েছে। আপনি তো আমার চেয়ে প্রায় ৮ বছরের ছোট। এখনও বাচ্চাই বলা যায়। আপনার সেই নির্লিপ্ততার বয়সে পৌছাতে আরও ২০ বছর লাগবে কম পক্ষে।
অনলাইনে ভুল বোঝার সম্ভবনা বেশী। আপনি ভুল বোঝাটা জিইয়ে রাখতে চান কারণ ঝগড়া করে আপনি বিমল আনন্দ পান।
আপনি মনে হয় উড়াল দিবেন কয়েকদিনের মধ্যে। প্লেনে উঠে আয়াতুল কুরসি পরবেন। আর যাত্রা পথে কারও সাথে ঝগড়াঝাঁটি করবেন না।
২২| ১২ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ১:৩৫
শায়মা বলেছেন: আমি শুধু ছেলেদের সাথে ঝগড়া করি। মেয়েদের সাথে নহে....... হি হি ঝগড়ায় ছেলেরা বরাবর হারবেই হারবে কিন্তু মেয়েরা কি হারবে!!! সন্দেহ আছে তাই ঝগড়ায় আনন্দ পেতে হলে কুটনাদের সাথে লড়িবোক, .......সাথে নহে!!!!!
১২ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ২:০৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার কথায় বোঝা যাচ্ছে, আপনার ঘরে পুরুষ সদস্য যে বা যারা আছে তারা অনেক বিপদে আছে।
আসলে আমি মেয়েদের সাথে ঝগড়া করি না (আপনি ছাড়া। আপনি তো আমার সাথে ঝগড়ায় পারেনও না। )। আমার বউয়ের সাথে ঝগড়া লাগলে আমি পরাজয় স্বীকার করে নেই শান্তির জন্য। আমার বাবা মা অনেক ঝগড়া করতো। তাই আমি দাম্পত্য জীবনে ঝগড়া পছন্দ করি না। বাচ্চাদের উপরেও খারাপ প্রভাব পরে। যদিও আমার বউ পায়ে পারা দিয়ে ঝগড়া করতে চায়। তখন ঘরের বাইরে চলে যাই। পরে সে আবার খাওয়ার জন্য কল দেয়। আমি দূরে থাকি তো, সেটা নিয়ে তার অনেক অভিযোগ। কিন্তু চাকরীর প্রয়োজনে আমার দূরে থাকতে হচ্ছে। সেটা সে বুঝতে চায় না।
আমি আসলে কুটনা না। আমি অনেক সময় ফান করে অনেক কিছু বলি (বাস্তব জীবনেও অনেক ফান করার চেষ্টা করি)। আমার সব কথা ধরবেন না। আপনি একজন প্রতিভাশালী মানুষ। আমি অনেকবার সেটা বলেছি। সেটা কিন্তু ফান ছিল না। আপনি ধৈর্যের সাথে উল্টাপাল্টা মানুষ হ্যান্ডেল করতে পারেন ভালো। আপনার ধৈর্য এবং অধ্যবসায়ের কারণে আপনি অনেক দূর এগিয়েছেন অনেকগুলি ক্ষেত্রে। আপনার জন্য শুভ কামনা।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪৮
ফেনিক্স বলেছেন:
জ্বীনে ধরলে মানুষ মনোবিজ্ঞানী হয়ে যান, রাজনীতিবিদ হয়ে যান, রাজা বনে যান, রাজকুমার হয়ে যান, অনেক কিছু বকবক করেন।