নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১) বিপ্লবী সরকারের উপদেষ্টা হতে পারলে বা*ল কেন প্রভুরা পা চাটতে বাধ্য হতো।
২) অপরাধীকে আপনি যদি শাস্তির উপর না রাখেন, তাহলে সে আপনাকে দৌড়ের উপর রাখবে!
মুসা আল হাফিজ
৩) যারা সচিবালয়ে আগুন লেগে বলে সংবাদ প্রচার করবে তাদের সন্দেহ করুন কারণ সচিবালয়ে আগুন দেয়া হয়েছে।
৪) প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে ইউনুস সাহেবকে বসাইছে ঠিক আছে কিন্তু তার টিমমেট হিসেবে কিছু বিপ্লবী মানুষ দরকার ছিলো,
সব বাটপার এবং অযোগ্য লোক উপদেষ্টামন্ডলে ,যারা চারমাসেও দেশে কোন কন্ট্রোল আনতে পারে নাই।
ছাত্রনেতা ও ক্ষমতাবান জনতারা আগে এই সরকারকে সংস্কার করেন ....
৫। আপনি জেলে সবাইকে পাবেন কিন্তু আমলাদের পাবেন না।
তুরস্কে এরদোয়ানের বিরুদ্ধে ৫ ঘণ্টার সেনা বিদ্রোহে সহযোগিতার অভিযোগে ৫০ হাজার সরকারি কর্মচারীর চাকরি চলে গিয়েছিল। কি আর্মি, কি পুলিশ, কি প্রশাসন কাউকে ছাড়ে নাই। লাখ খানেকের হয়েছিলো জেল।
আর আমাদের দেশে ১৭ বছরের গুম-খুন-হত্যা-নির্যাতন-দুর্নীতি করাদের টাকা দিয়ে পালা হচ্ছে, ২০০০ মানুষকে নির্মমভাবে শহীদ করার পর যে সরকার আসলো, তারা এই ১৭ বছরের দোসরদের দিয়েই সংষ্কার করছে। সরকারি কিংবা বেসরকারি সব জায়গায় দোসররা বহাল তবিয়তে আছে, আগের মতোই ক্ষমতা, টাকা ইনকাম।
সরকার বলে সংষ্কার করবো কিন্তু করে না। আর রাজনৈতিক দলগুলো সব বাদ দিয়ে নির্বাচন চায় কিন্তু কেউ আসল জায়গায় হাত দেয় না।
জুলাই অভ্যুথাণ এই দেশের মানুষের মুক্তির জন্য ছিলো, সে মুক্তি আসে নাই। যারা জীবন দিয়েছে তাদের কাছে ক্ষমা চাই। আমরা ব্যর্থ।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৬
তানভির জুমার বলেছেন: আলী ইমাম হারামজাতাকে নিয়ে আমার আরো অনেক পোস্ট আছে। যখন গঠন হয় তখন থেকেই।
যত এক দিন যাবে, তত ওরা আমাদের নিচে নামানোর চেষ্টা করবে। ওরা চাচ্ছে একই স্টাইলে আবার লুটপাট চালাতে তাই প্রথম দিন থেকেই বলেছিলাম - সিস্টেমের ভেতর থেকে সিস্টেম ভাংগা যায় না। তাহলে সিস্টেমই এক সময় সবাইকে গিলে খায়। তাই সিস্টেমের সম্পূর্ণ বাইরে থেকে সিস্টেম ভেংগে চুরমার করতে হয়। দেরি হয়ে জানি। জানি না এক জীবনে আমাদের এই আক্ষেপ আর যাবে কিনা। এরপরও আশা রাখি।
২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৫২
তানভির জুমার বলেছেন: ক্যাস্ট্রো বলেছিলেন, "বিপ্লবীরা বিনয়ী হলে জনশত্রুরা বিধ্বংসী হয়"
জনশত্রু নিধন করুন, বিপ্লব রক্ষা করুন।
৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৪
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: প্রশাসনের প্রতিটি স্থানে আওয়ামীলীগের লোকজন বসে আছে। পুলিশের ক্ষেত্রেও একই কথা। আগুন লাগার ১ মিনিটের মধ্যে ফায়ার সার্ভিসের লোক পৌঁছেগিয়েছিলো ?তবু আরো কয়েক জায়গায় আগুন লেগে যায়। ওই রোডে ট্রাক চলাচল খুব বেশি ,তবু পুলিশ গাড়ি চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ করে নাই। যার ফলে আগুন নিভানোর একজন কর্মী মারা যায় । ওই ভবনে গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ গুলির দপ্তর ছিল। যেমন আর্থিক বিভাগ। জয় মাত্র বলেছে যে ,তার মার বিরুদ্ধে কোনো প্রমান নেই ! আর সাথে সাথে সকল প্রমান ধূলিস্যাৎ !
আওয়ামিলীগ এবং তাদের প্রভুদেশ মিলে চক্রান্ত করে যাচ্ছে এবং এই শেষ না। কিছু দিনের মধ্যে তথাকথিত মৌলবাদী কোনো গ্রুপ আক্রমণ করলেও অবাক হবো না। যে সকল উপদেষ্টা দায়িত্ব পেয়েছে ,তাদের বেশির ভাগই অযোগ্য ,দেশ বিপদের মাঝে রয়েছে।
৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আঁধারের যুবরাজ@আপনি ব্লগের অন্যতম ঠান্ডা মাথার ব্লগার! চুপচাপ সব দেখে যান এবং ঘটনার পিছনের ঘটনা অনুসন্ধান করার চেষ্টা করেন। এমন মানুষ ব্লগে আরো বেশি দরকার ছিলো।
৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: দুই নাবালক উপদেষ্টা তাদের পাপের রেকর্ড রাখতে চায় না বলে সচিবালয় আগুন ধরিয়ে তাদের নথিপত্র সব পুড়িয়ে দিয়েছে ।
এটা অবশ্যই সাজানো নাটক।
এর কঠিন বিচার হওয়া দরকার।
৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ ভোর ৪:৩৯
জিকোব্লগ বলেছেন:
@ মোহাম্মদ সন্ত্রাসী হোসেন থুক্কু মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন,
সন্ত্রাসী লীগ করার জন্য কেমন টাকা পাচ্ছেন ? এতো টাকা
পাওয়ার পরেও মালেয়শিয়া থেকে ফেরত আসতে হলো কেন?
৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: সচিবালয়ে আগুন কে বা কারা লাগিয়েছে সেটা বের করা খুব প্রয়োজন।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনার এই পোস্ট একবারে হান্ড্রেডে হান্ড্রেড! সচিব আলী ইমাম মজুমদার কে বানাইছে উপদেষ্টা! এই লোকের সাথে শয়তান আমলাদের ডাইরেক্ট কানেকশন আছে । যখন জনপ্রশাসন সচিবের স্কীন শর্ট ভাইরাল হয় সেখান থেকে দেখা যায় বর্তমান জনপ্রশাসন সচিব মোখলেসুর রহমান বলছেন, আলী ইমাম মজুমদার পর্যন্ত কারো পক্ষে পৌছানো সম্ভব না। আলী ইমাম কে সরকার মূলত আমলাদের সাথে সুসম্পর্ক স্থাপনের সেতু হিসাবে ব্যবহার করছে। কিন্তু তাও কাজ হচ্ছে না !
বিএনপির মির্জা আব্বাস অনেকদিন আগেই ড. ইউনূস কে আলী ইমামের ব্যাপারে সতর্ক করেছেন কিন্তু ইউনূস সাব কাউরে গোণায় ধরলে তো!