![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
“জাকিরের সঙ্গে বৈঠকে বসতো জেএমবি চাঁইরা”-শীরোনামে ভারতের প্রভাবশালী বাংলা দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন নিয়ে চলছে তোলপাড়। আনন্দবাজার পত্রিকার বরাত দিয়ে বাংলাদেশের অনেক জাতীয় গণমাধ্যমেও খবরটি প্রকাশিত হয়।
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (২ আগস্ট) সকাল সোয়া চারটায় ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকার অনলাইন সংস্করণে প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়। এরপরই বাংলাদেশের অনেক গণমাধ্যমের অনলাইনে খবরটি ফলাও করে প্রচার করা হয়।
আনন্দবাজারের প্রতিবেদনে যা বলা হয়
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়: “ঢাকার গুলশনে (গুলশান) হামলার পর জঙ্গিদের প্রেরণার উৎস হিসাবে বিতর্কিত ধর্ম প্রচারক জাকির নাইকের (ডা. জাকির নায়েক) নাম সামনে এসেছে। তবে ভারতের জেএমবি (জামাতুল মুজাহিদিন বাংলাদেশ) জঙ্গিদের ক্ষেত্রে বিষয়টা শুধু জাকিরের বক্তৃতা শুনে অনুপ্রাণিত হওয়ায় সীমাবদ্ধ ছিল না।
কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের হাতে আসা তথ্য অনুযায়ী— খাগড়াগড় বিস্ফোরণে অভিযুক্ত জঙ্গিদের একাংশ বিহারের কিষাণগঞ্জে জাকির নাইকের সঙ্গে বহু গোপন বৈঠকও করেছিল। এই কিষাণগঞ্জে জাকিরের প্রকাশ্য সভায় বাধ্যতামূলকভাবে হাজির হওয়ার জন্য পশ্চিমবঙ্গ ও অসমের (আসাম) জেএমবি সদস্যদের জরুরি নির্দেশ দেয় নেতৃত্ব।
জাকিরের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ হিসেবে তাঁকে দেশদ্রোহ ও বেআইনি কার্যকলাপ প্রতিরোধ আইনে অভিযুক্ত করার বিষয়টি কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা খতিয়ে দেখছেন। সাম্প্রতিককালে জঙ্গি সন্দেহে ধৃতদের মধ্যে যারা জাকিরের বক্তৃতায় উদ্বুদ্ধ হয়েছে বলে জানিয়েছে, তাদের তালিকা তৈরির কাজও শুরু হয়েছে। সে ক্ষেত্রে খাগড়াগড় মামলায় উঠে আসা তথ্য প্রাসঙ্গিক হতে পারে বলে গোয়েন্দারা মনে করছেন।
গোয়েন্দা সূত্রের খবর, ২০১৪-র ২ অক্টোবর খাগড়াগড়ে জেএমবি-র ডেরায় বিস্ফোরণের মাস কয়েক আগে কিষাণগঞ্জে সভা করেন জাকির নাইক। ওই সংগঠনের সব সদস্যদের সভায় থাকতে নির্দেশ দিয়েছিল শেখ রহমতুল্লা ওরফে সাজিদ — গোয়েন্দারা যাকে জেএমবি-র বর্ধমান মডিউলের প্রধান বলে চিহ্নিত করেন।
জাকিরের ওই সভায় বর্ধমানের ইউসুফ গাজি ও রেজাউল করিম, বর্ধমানের একটি হাইস্কুলের আরবি শিক্ষক জিয়াউল হক, বিস্ফোরক জোগানদার আমজাদ আলি শেখ ওরফে কাজলের মতো জেএমবি চাঁই ও সদস্যরা হাজির ছিল। খাগড়াগড় মামলায় ধৃত অসমের হাতুড়ে ডাক্তার শাহনুর আলম জেরায় তা জানিয়েছে।
… কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের একাংশ বলছেন, জাকির নাইকের সব বক্তৃতা যে প্রকাশ্য, তা নয়। তাঁর কিছু বক্তৃতার ভিডিও রেকর্ডিং করে সিডি ও পেন ড্রাইভের মাধ্যমে সে সব গোপনে প্রচার করা হয়। সেই সব বক্তৃতার ভাষা যথেষ্ট উস্কানিমূলক।”
এদিকে আনন্দবাজারের এই প্রতিবেদনটি বাংলাদেশের গণমাধ্যমে প্রচারিত হওয়ার পর পরই বিরুপ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন বাংলাদেশে বসবাসকারী জাকির নায়েকের ভক্তরা। এমনকি যেসব সংবাদ মাধ্যমের অনলাইনে খবরটি প্রচারিত হয়েছে তার নীচেই মন্তব্য বক্সে অনেকেই এটাকে শতভাগ ভূয়া, বানোয়াট ও গাজাখোরি সংবাদ বলে অভিহিত করেছেন।
ডা. জাকির নায়েকের বিরুদ্ধে জঙ্গিবাদের পৃষ্ঠকতার অভিযোগ যে মিথ্যা, বানোয়াট ও হিংসা-বিদ্বেষপ্রসূত তা প্রমাণ করতে অনেকেই ভারতের মহারাষ্ট্র গোয়েন্দা পুলিশের তদন্ত প্রতিবেদনের উল্লেখ করেন। ভারতে “দ্য হিন্দু” পত্রিকায় গত ১২ই জুলাই এই মর্মে যে প্রতিবেদন ছাপা হয়েছে তার লিংকও কমেন্ট বক্সে দিয়ে দেন অনেক জাকির নায়েক ভক্ত।
দ্য হিন্দুর প্রতিবেদন
“Zakir Naik gets clean chit from Maharashtra intelligence department; no arrest on his return to India” অর্থাৎ “মহারাষ্ট্র গোয়েন্দা বিভাগের রিপোর্টে নির্দোষ জাকির নায়েক; গ্রেফতার হবেন না ভারতে ফিরলে”- এই শীরোনামে গত ১২ই জুলাই “দ্য হিন্দু (The Hindu)” পত্রিকায় খবর প্রকাশিত হয়।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, “মহারাষ্ট্র প্রদেশের গোয়েন্দা বিভাগ (Maharashtra State Intelligence Department-SID) ধর্ম-প্রচারক জাকির নায়েককে নির্দোষ বলে রিপোর্ট দিয়েছে এবং বলেছে খুব স্বাভাবিকভাবেই এই টেলিভিশন প্রচারকের বিরুদ্ধে কোন মামলার ভিত্তিই নেই। প্রাদেশিক সরকারের নির্দেশে জাকির নায়েককে নিয়ে তদন্তকারী গোয়েন্দা বিভাগের এই বিশেষ টিম ভারতে ফেরার পর তাকে গ্রেফতার না করার সুপারিশ করেছে।”
দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, প্রাথমিক তদন্তের অংশ হিসেবে গোয়েন্দা বিভাগের সদস্যরা দেশ ও বিদেশে দেয়া জাকির নায়েকের শত শত বক্তৃতার ইউটিউব ভিডিও পর্যবেক্ষণ করেছে। সিনিয়র কর্মকর্তারা বলেন, হায়দ্রাবাদসহ বিভিন্ন প্রদেশের গোয়েন্দাদের কাছ থেকেও তারা তথ্য-উপাত্ত (evidence) সংগ্রহ করেছেন। এমনকি হায়দ্রাবাদে কথিত আইএস (ইসলামিক স্টেট)-এর একটি গ্রুপ জাকির নায়েকের বক্তৃতা দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছে বলে যে অভিযোগ উঠেছে তাও ভিত্তিহীন ও অগ্রহনযোগ্য।
হিন্দু প্রতিবেদনে বলা হয়, ঢাকা ও হায়দ্রাবাদের সন্ত্রাসীরা তার দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছে- এই কথিত অভিযোগ ছাড়া সন্ত্রাসীদের সাথে জাকির নায়েকের যোগসাজশের কোন প্রমাণই নেই।
জাকির নায়েকের চ্যালেঞ্জ
গত ১৫ই জুলাই “Zakir Naik claims he never promoted terrorist strikes” অর্থাৎ “জাকির নায়েকের দাবি তিনি কখনই জঙ্গিবাদকে মদদ দেননি”-এই শীরোনামে প্রকাশিত দ্য হিন্দু পত্রিকার আরেক প্রতিবেদনে বলা হয়, “ধর্ম-প্রচারক জাকির নায়েক গত শুক্রবার (১৫ই জুলাই) তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, তিনি কখনই সন্ত্রাসী হামলার পৃষ্ঠপোষকতা করেন না। এ ব্যাপারে তদন্ত সংস্থাকে সব ধরনের সহযোগিতা এবং তাদের যে কোন প্রশ্নের উত্তর দিতে প্রস্তুত বলেও জানান ডা. জাকির নায়েক।”
স্কাইপের মাধ্যমে গণমাধ্যমকে দেয়া সাক্ষাতকারে ডাক্তার জাকির নায়েক আরো বলেন, “অনেক সময়ই তার বক্তব্য প্রসঙ্গ ছাড়া উল্লেখ করা হয় এবং বক্তব্যের অংশবিশেষ উল্লেখ করে তার ভিন্ন অর্থ করা হয়। আমি একজন শান্তির বার্তাবাহক। একজন মানুষ আরেকজন মানুষের ওপর হামলা চালাবে এটা নিন্দনীয়-তা সে মুসলিম হোক বা অমুসলিম হোক। আর আমি কখনই এটা সমর্থন করি না।”
তার বক্তব্যে অনেক সময় সন্ত্রাসীরা উৎসাহিত হয় এবং অন্য ধর্মে বিশ্বাসীরা আঘাতপ্রাপ্ত হন-এমন অভিযোগ প্রসঙ্গে ডা জাকির নায়েক বলেন, নিজের মত প্রকাশ করা একজন নাগরিক হিসেবে তার সাংবিধানিক অধিকার।
তিনি বলেন, তার বিশ্বাস ইসলাম ধর্ম সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্ম। ইসলাম ধর্মের শ্রেষ্ঠত্বের ব্যাপারে পবিত্র কোরআন দাবি করেছে উল্লেখ করে ডা. জাকির বলেন, অন্য কোন ধর্মগ্রন্থে এভাবে নিজ ধর্মের শ্রেষ্ঠত্বের বিষয়ে দাবি করা হয়নি।
সন্ত্রাসবাদকে উস্কে দেয়ার অভিযোগ প্রসঙ্গে ডা. জাকির নায়েক গণমাধ্যমের প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়ে বলেন, “পারলে এমন একটি উদাহরণ দেখান যেখানে আমি সন্ত্রাসবাদকে উৎসাহিত করেছি বা সন্ত্রাসী কার্যকলাপের প্রশংসা করেছি।”
কেন জাকির নায়েকের প্রতি এই বিদ্বেষ
গত ২০শে জুলাই সৌদি গেজেটে “The agenda behind the hostile attack on Dr. Zakir Naik” অর্থাৎ “যে এজেন্ডা বাস্তবায়নে জাকির নায়েকের বিরুদ্ধে চক্রান্ত”-শীরোনামে প্রকাশিত এক বিশ্লেষণে বলা হয়, “ডা. জাকির নায়েক একজন ভারতীয় নাগরিক যিনি ডাক্তারিতে ডিগ্রি লাভ করেছেন এবং ইসলাম ধর্মের প্রচারক হিসেবে তার সুখ্যাতি। যে কোন বিতর্ক এবং প্রশ্নোত্তর পর্বে দর্শকদের কনভিন্স বা সন্তুষ্ট করার ক্ষেত্রে তার রয়েছে অসাধারণ দক্ষতা।শুধু মুসলমানরাই নয় তার দর্শক-শ্রোতাদের মধ্যে রয়েছেন বিপুল সংখ্যক হিন্দু, খ্রিস্টান ও মুশরিক।
অনেক সময়ই ডাক্তার জাকির নায়েক আক্রমনাত্মক প্রশ্নের মুখোমুখি হয়েছেন। কিন্তু তিনি অত্যন্ত সহনশীলতা ও বিচক্ষণতার সাথে ওইসব প্রশ্নের বিস্তারিত উত্তর দিয়েছেন। এক্ষেত্রে তিনি পবিত্র কুরআন, বাইবেল এবং হিন্দু ও বৌদ্ধদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ থেকে উদ্ধৃতি দিয়েছেন। পবিত্র গ্রন্থগুলোর যেখান থেকেই তিনি উদ্ধৃতি দিয়েছেন তার চ্যাপ্টার নাম্বারসহ সুনির্দিষ্ট সূত্র উল্লেখ করেছেন। পবিত্র হাদিস থেকে বর্ণনার সময় তিনি সনদসহ বিস্তারিত সূত্র সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন।”
সাবেক সৌদি কুটনীতিক এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় অঞ্চল বিষয়ক বিশেষজ্ঞ ড. আলি আল-ঘামদির লেখা সৌদি গেজেটে প্রকাশিত এই বিশ্লেষণধর্মী প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, “(জাকির) নায়েক দক্ষিণ আফ্রিকা অঞ্চলের প্রখ্যাত ইসলাম প্রচারক প্রয়াত শেখ আহমেদ দিদাতের দাওয়াতি কৌশলকে অনুসরণ করছেন। তিনি ইসলামের মহানুভবতাকে অত্যন্ত বিচক্ষণতা ও আকর্ষণীয় পন্থায় ব্যাখ্যা করেন যা বিদ্যুত গতিতে দর্শকদের ওপর প্রভাব ফেলে।”
নায়েক ভারতের সবচেয়ে বড় শহর মহারাষ্ট্র প্রদেশের পশ্চিমের মুম্বাইয়ে ইসলামিক থট ফাউন্ডেশন (Islamic Thought Foundation) প্রতিষ্ঠা করেন। ইসলাম প্রচারে তিনি পিস টিভি নেটওয়ার্ক (Peace TV Network) নামে টেলিভিশন চ্যানেলও প্রতিষ্ঠা করেন যা বিভিন্ন ভাষায় সম্প্রচার চালিয়ে আসছে। তিনি অসহনশীলতা ও সহিংসতা পরিহার করে মধ্যম পন্থায় ইসলামের প্রচার কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
ইসলামের প্রচারে ডা. জাকির নায়েকের সফলতা এবং ইসলামের সহনশীলতা ও মহানুভবতার শিক্ষাকে মানুষের কাছে অত্যন্ত সহনশীল ও যুক্তিযুক্তভাবে উপস্থাপনের ফলে ভারতে হিন্দুসহ বিভিন্ন ধর্মের বহু মানুষ ইসলাম গ্রহণ করেছেন। আর এতে অত্যন্ত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিছু কট্টরপন্থী ও উগ্র হিন্দু এবং রাষ্ট্রীয় সমাজসেবক সংঘ (আরএসএস) মতো উগ্রপন্থী হিন্দুদের কিছু সংগঠন।
সৌদি গেজেটের ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, এসব কট্টরপন্থীরা ও তাদের সংগঠন সবসময়ই ডা. জাকির নায়েকের সুনাম ক্ষুণ্ন করতে প্রতিনিয়ত অপতৎপরতা চালাচ্ছে। এমনকি তারা রাষ্ট্রীয় কর্তৃপক্ষের কাছে সর্বদা জাকির নায়েকের কর্মকাণ্ড বন্ধ ও তার পাসপোর্ট জব্দ করার দাবি জানিয়ে আসছে। তবে, এসব অপতৎপরতার বিরুদ্ধে জাকির নায়েক সব সময়ই সহনশীল আচরণ ও বিচক্ষণতা দেখিয়ে ভারতীয় সমাজে তার অবস্থান আরো সুসংহত করে চলছে।
কিকরবেন এখন জাকির নায়েক
ইসলাম ধর্মের প্রচার শুরু পর থেকে এ পর্যন্ত জাকির নায়েক কখনো এমন চতুর্মুখী বাধার সম্মুখীন হননি বলেই মনে করেন অনেকেই। ভারতের কট্টর হিন্দুত্ববাদীদের পাশাপাশি আনন্দবাজারের মতো অনেক উস্কানিমূলক গণমাধ্যম প্রতিনিয়ত জাকির নায়েকের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে। সবশেষ প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী জাকির নায়েক বর্তমানে সৌদি আরবে অবস্থান করছেন। সেখানে থেকে তিনি এসব প্রপাগান্ডার যথাসাধ্য জবাব দিচ্ছেন।
এদিকে, এরই মধ্যে ভারতে বন্ধ হয়ে গেছে পিসি টিভির সম্প্রচার। একইসাথে বাংলাদেশেও অত্যন্ত জনপ্রিয় পিসটিভি বাংলার সম্প্রচার বন্ধ করে দিয়েছে সরকার। তবে, সন্ত্রাসীদের মদদ দেয়ার যেই অভিযোগে জাকির নায়েকের পিসটিভি বাংলার সম্প্রচার বন্ধ করে দিয়েছে সরকার তা নাকোচ করে দিয়ে সরকারের প্রতি চ্যালেঞ্জ দিয়েছেন ডা. জাকির নায়েক। তবে শেষ পর্যন্ত ডা. জাকির নায়েক কিভাবে বর্তমান চ্যালেঞ্জকে মোকাবেলা করবেন তা দেখতে অপেক্ষা করতে হবে আরো কিছুদিন।
(লিখেছেন বড় ভাই সাংবাদিক কামরুজ্জামান বাবলু)
২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ৩:৩৫
রাসেল সরকার বলেছেন: ডাঃ জাকির নায়েক ধর্মের অপব্যাখ্যাকারী ।
৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ৩:৪৮
মহা সমন্বয় বলেছেন: অনেকেই বলেন জাকির নায়েক ইহুদী নাসাড়াদের দালাল।
৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:০৮
আমজনতা১৬ বলেছেন: ধর্মের সঠিক ব্যাখ্যা শুনতে চায় @রাসেল ভাই
আপনি তাইলে পাথর যুগ থেকে আসছেন? মনে হচ্ছে আপনার পাথর যুগ নিয়ে অনেক ধারনা @ চাঁদগাজী ভাই
যারা বলে , কেন বলে এর কোন যুক্তি জানা আছে @ মহা সমন্বয়
৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:০৪
রাসেল সরকার বলেছেন: আমজনতা১৬@ ডাক্তার জাকির নায়েক ভারতের প্রসিদ্ধ মোম্বাই শহরে ১৯৬৫ সালের ১৮ই অক্টোবর জন্মগ্রহণ করে । তিনি মোম্বাইয়ের খ্রিষ্টান মিশনারী স্কুল থেকে মেট্রিক পাস করেন । অতঃপর মোম্বাইয়ের হিন্দুদের পরিচালিত কৃষ্ণচন্দ্র চলের ‘রাম কলেজ’ থেকে এফ.এস.সি পাশ করে । তারপর মোম্বাইয়ের ‘ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ থেকে এম.বি.বি.এস ডিগ্রী অর্জন করে ।
ডা. আহমাদ দীদারের সাথে ১৯৯৪ সালে মোম্বাই শহরে তার সাক্ষাৎ হয় । তিনি তার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে তার ভক্তে পরিণত হন এবং ডাক্তারী পেশা বাদ দিয়ে ভ্রান্ত ইসলামী দাওয়াতী কার্যক্রম শুরু করে ।
জাকির নাযকের কুফুরী আকীদাঃ
. জুমুআর খুতবা আরবীতে হওয়া জরুরী নয়-/৩৫
. কাকড়া-কচ্ছপ সব হালাল-/৩৬
. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হায়াতুন্নবী নন’-/৩৯
. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর একাধিক বিবাহ ছিল রাজনৈতিক উদ্দেশ্য-/৩৯
. কাযা নামাজ পড়ার দরকার নেই-/৪২
. চার মাযহাবের উপর ভুল পর্যালোচনা-/৪৪
চির অভিশপ্ত কাফের এজিদের নামের সাথে (রহঃ) যুক্ত করেন । যাদের আত্মা-জীবন মহান প্রিয় নবীর প্রেমে গঠিত তারা কখনোই এজিদের প্রশংসা করতে পারেনা । আরো বিস্তারিত জানতে সার্চ করুনঃ-
htt://darulifta-deoband.org
www.central-
৬| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৩:২৪
আমজনতা১৬ বলেছেন: আমি লজিক্যাল ব্যাখা আশা করছিলাম কিন্তু হতাশ করলেন @ রাসেল ভাই
৭| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৩:৩৪
হানিফঢাকা বলেছেন: ইন্টারেস্টিং!!!!!!!!!!!
ইন্টারেস্টিং প্রশ্ন এবং তার চেয়েও ইন্টারেস্টিং উত্তর। মজা পাইলাম।
৮| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:৪২
রাসেল সরকার বলেছেন: আমজনতা১৬@ হতাশ হওয়ার কিছুই নেই, প্রথমত আমি জাকির নায়েকের কুফুরী আকিদা সমূহ তুলে ধরার চেষ্টা করেছি । চেষ্টা করবো আপনার তৃষ্ণা অনুযায়ী উত্তর দেওয়ার । সালাম ।
৯| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৪:১১
রাসেল সরকার বলেছেন: আমজনতা১৬@ রাসুল সর্ব জগতের সর্ব সৃষ্টির জন্য আমার রহমত (সুরা আম্বিয়া, আয়াতঃ ১০৭) । মুমিনদের জন্য আল্লাহর পরম অনুগ্রহ রাসুলকে পাওয়া (সুরা ইমরান, আয়াতঃ ১৬৪) । আল্লাহর অনুগ্রহ ও রহমত প্রাপ্তিতে আনন্দ উৎসব কর এবং এর মধ্যে রয়েছে অশেষ কল্যাণ (সুরা ইউনুছ, আয়াতঃ ৫৮) । রাসুলের হওয়াই আল্লাহর হওয়া (সুরা নিসা, আয়াতঃ ৮০) । নবী মুমিনদের প্রাণের চেয়েও নিকটতম ও প্রিয়তম । (সুরা আহযাব,, আয়াতঃ৬) । তোমরা পরষ্পর নিজেদের যেভাবে অভিহিত করে (অর্থাৎ সর্ব সাধারণের জন্য যে ভাষা ও শব্দ যেমন জন্ম মৃত্যু ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়) আল্লাহর মহান রাসুলের শানে সেভাবে করবে না । (সুরা নুর, আয়াতঃ ৬৩) । "প্রকৃতই তোমাদের নিকট এসেছেন আল্লাহর নিকট থেকে নুর (রাসুল) ও কিতাব (কোরআন)" (সুরা মায়েদা, আয়াতঃ ১৫) ।
প্রিয়নবীই সৃষ্টির জন্য্ আল্লাহতায়ালার একমাত্র প্রত্যক্ষ মূল আলো, আত্মার আলো, জীবনের আলো, জ্ঞানের আলো, হিদায়াত ও নাজাতের আলো, আল্লাহতায়ালার হাকিকত ও মারেফাতের আলো, অন্যসব আলোর উৎস । আল্লাহতায়ালা ছাড়া কোন পরম অস্ত্বিত্ত্ব, মূল সত্য ও প্রকৃত শক্তি নেই, সে পরম সত্য শক্তি ও মহাসত্ত্বার রেছালাত, সর্বময় মূল প্র্রতিনিধিত্ব, সম্পর্ক, নুর ও রহমতের ধারক বাহক সংযোগ মহান রাসুল । আল্লাহতায়ালার মহান পবিত্র সত্ত্বা তাঁর প্রত্যক্ষদর্শী রাসুল ব্যতীত সবার জ্ঞান, চিন্তা ও কল্পনার উর্ধ্বে, আল্লাহতায়ালার নুর বলতে প্রিয়নবীকেই বুঝায় । সর্ব সৃষ্টির পূর্বে আল্লাহতায়ালা নুররুপে প্রিয়নবীকে তৈরি করেছেন, নিজ নূরে নূরানী করেছেন, সে নূর থেকেই সব অস্ত্বিত্ত্ব ও জীবন দিয়েছেন, সে নূর থেকে সবাইকে আলোকিত করেছেন । এ জন্য এবং আরো অনেক কারনে প্রিয়নবীই জীবনের উৎস ও মূল । প্রিয়নবী আল্লাহর নূর (তফসিরে রুহুল মায়ানী ১ম খন্ড ২১৭ পৃষ্ঠা, ২য় খন্ড ৯৭ পৃষ্ঠা, তফসিরে রুহুল বায়ান ২য় খন্ড ২৬৯ পৃষ্ঠা, ৩য় খন্ড ৫৪৩ পৃষ্ঠা, তফসিরে মাদারেক ১ম খন্ড ৪১৭ পৃষ্ঠা, তফসিরে খাজেন ১ম খন্ড ৪১৭ পৃষ্ঠা, ২য় খন্ড ২৮, ৩য় খন্ড ৩৩২ পৃষ্ঠা, তফসিরে বায়জাবী ১ম খন্ড ৬৪ পৃষ্ঠা, তফসিরে ইবনে কবির ৩য় খন্ড ৩৮৬, ৩৯৫, তফসিরে জালালাইন ৯৭ পৃষ্ঠা, তফসিরে কুরতূবী ১১৮ পৃষ্ঠা, তফসিরে মাদারেজ ১ম খন্ড ৪১৭ পৃষ্ঠা এবং আরো অনেক তফসির শরীফ ও হাদিস শরীফ) ।
মনেপ্রাণে পবিত্র কলেমা তাইয়েবা গ্রহণ করে বাতেল থেকে মুক্ত ও হকের সাথে যুক্ত হওয়ার মাধ্যমেই কেউ ঈমানদার হতে পারে । কলেমা তাইয়েবার মাধ্যমে বস্তুগত উপাসনা তথা বস্তু কেন্দ্রিক জীবনচেতনার শপথ নেয়া হয় । তাই মুমিনের জীবন ভাষা-গোত্র-রাষ্ট্র-পেশা-লিঙ্গ-বর্ণ ইত্যাদি বস্তু ভিত্তিক নয়, খেলাফত ইমামত বেলায়েতের অনুসরণে কেবলমাত্র রেছালাতকেন্দ্রিক তাওহীদভিত্তিক । নাস্তিক্যউদ্ভুত বস্তুভিত্তিক জীবন সমাজ ও রাষ্ট্র ব্যবস্থা কলেমার জীবনচেতনার বিপরীত তথা তাওহীদ রেসালাতের বিপরীতে বিধায় এসবের সমর্থক অনুসারী প্রকৃতপক্ষে ঈমানদার বা মুসলিম থাকেনা । বস্তু ভিত্তিক জীবন চেতনা নাস্তিক্য উদ্ভূত ও রেসালাত কেন্দ্রিকতার বিপরীত বিধায় মানুষকে তাওহীদ থেকে বিচ্ছিন্ন করে মিথ্যায় নিমজ্জিত করে মানুষের মধ্যে কৃত্রিম ভেদাবেধ বৈষম্য হিংসা সাম্প্রদায়িকতা অনাচার অরাজকতা সৃষ্টি করে মানুষকে দোজাহানে ধ্বংস করে । পবিত্র কলেমা তথা ঈমান মানুষকে বস্তুগত উপাসনা ও বস্তুর দাসত্ব থেকে মুক্ত করে অবিনশ্বর চিরন্তন সত্যের আলোকে অালোকিত করে জীবনের প্রকৃত লক্ষ্যে নিয়ে যায়, সত্য সুবিচার মানবতা অধিকার কায়েম রাখে এবং মিথ্যা অবিচার জুলুম শোষণের কবল থেকে রক্ষা করে রাসুল সর্ব জগতের সর্ব সৃষ্টির জন্য আমার রহমত (সুরা আম্বিয়া, আয়াতঃ ১০৭) । মুমিনদের জন্য আল্লাহর পরম অনুগ্রহ রাসুলকে পাওয়া (সুরা ইমরান, আয়াতঃ ১৬৪) । আল্লাহর অনুগ্রহ ও রহমত প্রাপ্তিতে আনন্দ উৎসব কর এবং এর মধ্যে রয়েছে অশেষ কল্যাণ (সুরা ইউনুছ, আয়াতঃ ৫৮) । রাসুলের হওয়াই আল্লাহর হওয়া (সুরা নিসা, আয়াতঃ ৮০) । নবী মুমিনদের প্রাণের চেয়েও নিকটতম ও প্রিয়তম । (সুরা আহযাব,, আয়াতঃ৬) । তোমরা পরষ্পর নিজেদের যেভাবে অভিহিত করে (অর্থাৎ সর্ব সাধারণের জন্য যে ভাষা ও শব্দ যেমন জন্ম মৃত্যু ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়) আল্লাহর মহান রাসুলের শানে সেভাবে করবে না । (সুরা নুর, আয়াতঃ ৬৩) । "প্রকৃতই তোমাদের নিকট এসেছেন আল্লাহর নিকট থেকে নুর (রাসুল) ও কিতাব (কোরআন)" (সুরা মায়েদা, আয়াতঃ ১৫) ।
প্রিয়নবীই সৃষ্টির জন্য্ আল্লাহতায়ালার একমাত্র প্রত্যক্ষ মূল আলো, আত্মার আলো, জীবনের আলো, জ্ঞানের আলো, হিদায়াত ও নাজাতের আলো, আল্লাহতায়ালার হাকিকত ও মারেফাতের আলো, অন্যসব আলোর উৎস । আল্লাহতায়ালা ছাড়া কোন পরম অস্ত্বিত্ত্ব, মূল সত্য ও প্রকৃত শক্তি নেই, সে পরম সত্য শক্তি ও মহাসত্ত্বার রেছালাত, সর্বময় মূল প্র্রতিনিধিত্ব, সম্পর্ক, নুর ও রহমতের ধারক বাহক সংযোগ মহান রাসুল । আল্লাহতায়ালার মহান পবিত্র সত্ত্বা তাঁর প্রত্যক্ষদর্শী রাসুল ব্যতীত সবার জ্ঞান, চিন্তা ও কল্পনার উর্ধ্বে, আল্লাহতায়ালার নুর বলতে প্রিয়নবীকেই বুঝায় । সর্ব সৃষ্টির পূর্বে আল্লাহতায়ালা নুররুপে প্রিয়নবীকে তৈরি করেছেন, নিজ নূরে নূরানী করেছেন, সে নূর থেকেই সব অস্ত্বিত্ত্ব ও জীবন দিয়েছেন, সে নূর থেকে সবাইকে আলোকিত করেছেন । এ জন্য এবং আরো অনেক কারনে প্রিয়নবীই জীবনের উৎস ও মূল । প্রিয়নবী আল্লাহর নূর (তফসিরে রুহুল মায়ানী ১ম খন্ড ২১৭ পৃষ্ঠা, ২য় খন্ড ৯৭ পৃষ্ঠা, তফসিরে রুহুল বায়ান ২য় খন্ড ২৬৯ পৃষ্ঠা, ৩য় খন্ড ৫৪৩ পৃষ্ঠা, তফসিরে মাদারেক ১ম খন্ড ৪১৭ পৃষ্ঠা, তফসিরে খাজেন ১ম খন্ড ৪১৭ পৃষ্ঠা, ২য় খন্ড ২৮, ৩য় খন্ড ৩৩২ পৃষ্ঠা, তফসিরে বায়জাবী ১ম খন্ড ৬৪ পৃষ্ঠা, তফসিরে ইবনে কবির ৩য় খন্ড ৩৮৬, ৩৯৫, তফসিরে জালালাইন ৯৭ পৃষ্ঠা, তফসিরে কুরতূবী ১১৮ পৃষ্ঠা, তফসিরে মাদারেজ ১ম খন্ড ৪১৭ পৃষ্ঠা এবং আরো অনেক তফসির শরীফ ও হাদিস শরীফ) ।
মনেপ্রাণে পবিত্র কলেমা তাইয়েবা গ্রহণ করে বাতেল থেকে মুক্ত ও হকের সাথে যুক্ত হওয়ার মাধ্যমেই কেউ ঈমানদার হতে পারে । কলেমা তাইয়েবার মাধ্যমে বস্তুগত উপাসনা তথা বস্তু কেন্দ্রিক জীবনচেতনার শপথ নেয়া হয় । তাই মুমিনের জীবন ভাষা-গোত্র-রাষ্ট্র-পেশা-লিঙ্গ-বর্ণ ইত্যাদি বস্তু ভিত্তিক নয়, খেলাফত ইমামত বেলায়েতের অনুসরণে কেবলমাত্র রেছালাতকেন্দ্রিক তাওহীদভিত্তিক । নাস্তিক্যউদ্ভুত বস্তুভিত্তিক জীবন সমাজ ও রাষ্ট্র ব্যবস্থা কলেমার জীবনচেতনার বিপরীত তথা তাওহীদ রেসালাতের বিপরীতে বিধায় এসবের সমর্থক অনুসারী প্রকৃতপক্ষে ঈমানদার বা মুসলিম থাকেনা । বস্তু ভিত্তিক জীবন চেতনা নাস্তিক্য উদ্ভূত ও রেসালাত কেন্দ্রিকতার বিপরীত বিধায় মানুষকে তাওহীদ থেকে বিচ্ছিন্ন করে মিথ্যায় নিমজ্জিত করে মানুষের মধ্যে কৃত্রিম ভেদাবেধ বৈষম্য হিংসা সাম্প্রদায়িকতা অনাচার অরাজকতা সৃষ্টি করে মানুষকে দোজাহানে ধ্বংস করে । পবিত্র কলেমা তথা ঈমান মানুষকে বস্তুগত উপাসনা ও বস্তুর দাসত্ব থেকে মুক্ত করে অবিনশ্বর চিরন্তন সত্যের আলোকে অালোকিত করে জীবনের প্রকৃত লক্ষ্যে নিয়ে যায়, সত্য সুবিচার মানবতা অধিকার কায়েম রাখে এবং মিথ্যা অবিচার জুলুম শোষণের কবল থেকে রক্ষা করে ।
১০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১০
জ্ঞান ক্ষুধা বলেছেন:
রাসেল সরকার আপনার জ্ঞানের তারিফ করতে পারলাম না, তাই দুঃখিত
কারন প্রাসঙ্গিক আলোচনা না করে অন্য বিষয়ে আলোকপাত করলে সমাধান হবে কি ভাবে
জুমুআর খুতবা আরবীতে হওয়া জরুরী নয়-/৩৫
. কাকড়া-কচ্ছপ সব হালাল-/৩৬
. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হায়াতুন্নবী নন’-/৩৯
. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর একাধিক বিবাহ ছিল রাজনৈতিক উদ্দেশ্য-/৩৯
. কাযা নামাজ পড়ার দরকার নেই-/৪২
. চার মাযহাবের উপর ভুল পর্যালোচনা-/৪৪
জুমুআর খুতবা আরবীতে জরুরি নয় তা আপনি ভাল করে খোজ নেন ২টা মতবাদই গ্রহনযোগ্য
হায়াতুন্নবী এর ব্যপক মতবাদ ,,, ধরেন আপনার দাদার দাদা মৃত, এখন সে কবরে আজাব বা শান্তিতে আছে এখন তাকে আপনি জীবিত বলবেন নাকি শহীদ?? তাই বলি এটা নিয়ে বিবাদ করা মূর্খের কাজ।
কাযা নামাজ পড়ার দরকার নেই সেটা ফরজ নাকি সুন্নত ??
চার মাযহাবের উপর ভুল পর্যালোচনা কিরকম আবার,,,? মাযহাব চারটা চারটাই সঠিক ক্যামনে হয়? ব্যপারটা হলো অনেক মতবাদ আছে আপনার কাছে যেটা গ্রহন যোগ্য মনে হবে সেটা আপনি গ্রহন করবেন। বাকিটা কি তাহলে ভুয়া???
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর একাধিক বিবাহ কি উদ্দেশ্য ছিল দয়া করে আপনি একটু জানাবেন
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
জাকির নায়িক পাকভারতের ৩০ কোটী মানুষকে পাথরের যুগে নিয়ে গেছে