নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঠাঁই নাই,ঠাঁই নাই-ছোট সে তরী...

শাহাদাত ফাহিম

শেষমেশ যে যার সন্ধ্যার কাছে ফিরে যায়,যে যার অন্ধকারের কাছে। তবুও শেষমেশ একটি নীলাভ প্রজাপতির জন্যেও যে যার স্মৃতির ফ্রেমে কষ্টকে বাঁধিয়ে রাখে। হাত বাড়ালেই ফুটে থাকা রক্তিম গোলাপ,তবুও যে যার কাঁটার কাছে ফিরে যায় একদিন। একদিন যে যার নিঃসঙ্গতার কাছে।।।

শাহাদাত ফাহিম › বিস্তারিত পোস্টঃ

পুষ্প কথনঃ কাঠগোলাপ

০২ রা আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৫:৫৬



সুদূর মেক্সিকো থেকে আসা এই ফুলটি
এখন আমাদের দেশে দারুণ জনপ্রিয়। এই
জনপ্রিয়তার কারণে তার নামও অনেক
গুলাচি, গোলাইচ, গোলকচাঁপা,
চালতাগোলাপ, গরুড়চাঁপা ইত্যাদি।
কাঠগোলাপ দারুণ সুগন্ধিও। শীতের
শেষ দিকে এই গাছের সব পাতা ঝরে
পড়ে। বসন্তের শেষভাগে পাতাহীন
ডালপালার মাথায় দু’এক থোকা করে
ফুল ফুটতে শুরু করে। ফুল ও পাতার
পরিপূর্ণতা আসে গ্রীষ্মকালে। তখন দূর
থেকে মনে হয় গাছটি যেন প্রকৃতির
বিশাল এক পুষ্পস্তবক। তারপর শীত অবধি
পর্যায়ক্রমে ফুল ফুটতে থাকে। বর্ণে
গন্ধে প্রাচুর্যে এবং অক্লান্ত প্রস্ফুটনে
এমন পুষ্পতরু সত্যিই বিরল। এই গাছটি ৮-১০
মিটার পর্যন্ত উঁচু হতে পারে। পুরনো
কাণ্ড রুক্ষ, অমসৃণ ও খসেপড়া বাকলের
চিহ্নে ধূসর। ডালপালাগুলো নরম ও
দুধকষভরা। প্রজাতিভেদে পাতার গড়ন
নানারকম। কোনো কোনোটির গোড়া
ও আগার দিক সরু, কোনোটির আগার
দিকটা বড় ও মাথা গোল। বিচিত্র গড়ন
ও বর্ণবৈচিত্র্য এই ফুলের অন্যতম
বৈশিষ্ট্য। কোনো কোনো ফুল
একেবারে দুধের মতো সাদা,
কোনোটিতে সাদা পাপড়ির কেন্দ্রে
স্পষ্ট হলুদ দাগ, আবার কোনোটি লালচে
গোলাপি রঙের। আবার সাদা রঙের
কিছু ফুল দীর্ঘ মঞ্জরিদণ্ডের আগায়
ঝুলে থাকে।
অন্যান্য নামঃ Frangipaani, Temple Tree,
Araliya, Egg yolk flower, Deva ganneru(divine
nerium) .
পরিবারঃ Apocynaceae
সুগন্ধি এই ফুল শুধু বাগানের সৌন্দর্য
বর্ধণের জন্য নয়, অ্যারোমাথেরাপীত
েও ব্যবহৃত হয়। এছাড়া পৃথিবীর একেক
দেশে বা অঞ্চলে এর একেক গুরুত্ব
রয়েছে যেমন- মন্দির বা উপাসনালয়ে
এই ফুল গাছ লাগানো হয়।
তথ্যসূত্র ও ছবি- নেট

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৯:৫৫

শাহরীয়ার সুজন বলেছেন: nice flower

২| ০২ রা আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:৩২

শাহাদাত ফাহিম বলেছেন: thanks vay

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.