![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
(১)
একটা ছোট খাটো কক্ষ। চারেদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে কিছু জিনিসপত্র। কক্ষে একটি অতি উৎজ্জ্বল আলোর বাতি জ্বলছে।কক্ষের এক কোণে একটি টেবিল। টেবিলটা নীল কাপড় দিয়ে মুড়ানো।টেবিলের উপর বেশ কিছু কাগজ। কাগজের উপর উপুর হয়ে বেশ মনযোগ দিয়ে কিছু একটা মিলাতে চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানী রনি আহমেদ। কাগজ গুলোতে অদ্ভত সব লেখা ও আকিঁবুকি।সাধারণ মানুষের পক্ষে বোঝা সম্ভব নয় কি লিখা আছে এতে। আকিঁবুকিঁ গুলো দেখতে কোনো যন্ত্রের নকাশার মতো। আধুনিক যন্ত্রের চেয়ে কাগজকে নিরাপদ মনেহয় রনি আহমেদের কাছে।তিনি মনে করেন আধুনিক যুগের যন্ত্রপাতির চেয়ে সেকালের জিনিস গুলো বেশি বিশ্বস্ত। আধুনিক যন্ত্রপাতি তেমন পছন্দ না করলেও তিনি গবেষণা করছেন আধুনিক মাইন্ড রিডিং যন্ত্র নিয়ে। তার আগে এটা নিয়ে অনেক বিজ্ঞানী কাজ করলেও কেউ তেমন সফল হতে পারেনি। পৃথিবী যতই উন্নত হচ্ছে মানুষের নিরাপত্তাহীনতা ততই বেড়ে চলছে। মানুষের হাতে যদি মাইন্ড রিডিং এর ক্ষমতা থাকতো তাহলে এই নিরাপত্তাহীনতা অনেকংশে দমন করা সম্ভব হতো। যেকোনো জঙ্গি হামলা দমন করা একদম সহজ হয়ে যেতো।মানুষের কল্যানের কথা ভেবে রনি আহমেদ মাইন্ড রিডিং নিয়ে গবেষণা করার সিদ্ধান্ত নেয়।এটা তার প্রথম কোনো বড় প্রজেক্ট। এর আগে ছোট খাটো বিষয় নিয়ে গবেষণা করলেও বিজ্ঞানে তেমন কোনো অবদান রাখতে পারেনি।এটা তার প্রথম বড় গবেষণা হওয়াতে রাতদিন তিনি নিরালস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন এবং সফলতার প্রায় দ্বার প্রান্তে পৌছে গেছেন। আর কিছু দিন পর হয়তো বিশ্বে হইচই ফেলে দিতে পারবেন। পৃথিবীর কেউ জানেনা তার এই গবেষণার কথা।গোপনীয়তা রক্ষার জন্য গবেষণার সব ব্যয় তিনি নিজেই বহন করছেন। এক কথায় মানুষের কল্যানের জন্য রনির সম্পূর্ণ নিজস্ব উদ্যোগে এই মাইন্ড রিডিং নিয়ে গবেষণা।আর মাত্র কয়েকটা দিন তারপর পৃথিবীর সব অপরাধ জগতের ভীত ভূমিকম্পের ন্যায় নড়ে উঠবে।অনেকক্ষন কাগজের দিকে তাকিয়ে থাকার পর এবার তার মুখে ফুটে উঠেছে মৃদু হাসি।উত্তেজনায় কপালে জমে উঠছে বিন্দু বিন্দু ঘাম।এতক্ষন পর রনি আহমেদ মিলাতে পেরেছেন গড়মিলটি তার মানে তিনি বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি করতে যাচ্ছেন।ধীর সুস্থে রনি আহমেদ তার এতোদিনের গবেষণার ফলাফল একটি ঝকঝকে সাদা কাগজে লিখে নিলো।তার এই ফলাফল অতি গোপনীয়তা ও নিরাপত্তার সহিত বিজ্ঞান কেন্দ্রে পৌছে দিতে হবে।কোনরকমে যদি মাইন্ড রিডিং যন্ত্র তৈরীর খবর সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর কানে পৌছাই তাহলে নিজের জীবনটার সাথে কষ্টের ফসলটাও যাবে। বিজ্ঞান কেন্দ্র যোগাযোগের আগে সোহেল চৌধুরী সাথে যোগাযোগ করার দরকার।সোহেল চৌধুরী রনি আহমেদের পূর্বপরিচিত তিনি একজন বিশিষ্ট মনোবিজ্ঞানী। বিজ্ঞান কেন্দ্রে উনার ভালো জানাশোনা রয়েছে।দ্রুত ফোনটা নিয়ে সোহেল চৌধুরীকে কল দিলেন।সোহেল নয় ওনার সেক্রেটারি ধরছে ফোনটা।উনি এখন গুরুত্বপূর্ণ মিটিংয়ে ব্যস্ত আছে।মিটিং শেষে হতে ঘন্টা দুয়েক লাগতে পারে।এতো সময় নেই রনি আহমেদের হাতে।যত দ্রুত সম্ভব বিজ্ঞান কেন্দ্রের সাথে যোগাযোগ করার দরকার আর এর জন্যে সোহেল চৌধুরীর সহযোগিতাও প্রয়োজন।সেক্রেটারির কাছ থেকে সোহেল চৌধুরীর ঠিকানা জেনে নিলো রনি।দ্রুত কিছু কাগজ পত্র গুছিয়ে নিয়ে বেড়িয়ে পড়লেন সেক্রেটারি দেওয়া ঠিকানায়।
(২)
ছিমছাম পরিচ্ছন্ন একটি রুম।রুমের উত্তরে জানালায় নীল রঙের পর্দা টানানো ।রুমের এক পাশে আরাম কেদারায় বসে রয়েছে রনি আহমেদ।যুগান্তকারী আবিষ্কার নিয়ে অপেক্ষা করছেন মনোবিজ্ঞানী সোহেল চৌধুরীর জন্য।একটু বিরক্তি নিয়ে কক্ষে প্রবেশ করলেন সোহেল চৌধুরী।কুশল বিনিময়ের পর রনি আহমেদ উনাকে তার আবিষ্কার মাইন্ড রিডিং যন্ত্র সম্পর্কে বিস্তারিত শোনালেন।সবকিছু শুনার পর সোহেল চৌধুরীর মুখ থেকে বিরক্তির চাপ উঠে গিয়ে সেখানে ভর করল চরম বিস্ময়।যে জিনিসটা আবিষ্কারে বিশ্বের বাঘা বাঘা বিজ্ঞানীরা অসফল।আর সেখানে এই অখ্যাত বিজ্ঞানী রিতিমতো অসাধ্য সাধন করছে।রনি আহমেদের কথা ঠিক যত তাড়াতাড়ি সম্ভব গবেষণার ফলাফল দ্রুত বিজ্ঞান কেন্দ্র পৌছে দিতে হবে।তবে তার আগে তাকে একটি কাজ সেরে নিতে হবে।এই আবিষ্কার রনি আহমেদকে অমর করে রাখবে পৃথিবীতে।রনি আহমেদের চোখে মুখে আনন্দের উচ্ছাস।সোহেল চৌধুরীর মুখে হাসি ফুটতে গিয়ে ফুটলোনা!
হয়তো একজন অখ্যাতের বিখ্যাত হওয়ার ঈর্ষায়। সোহেল চৌধুরী সিদ্ধান্ত নিলেন আজ রাত রনি আহমেদ এখানে কাটাবে কালকে দুইজনে এক সাথে বিজ্ঞান কেন্দ্রের উদ্যেশে রওনা হবে। রনি আহমেদ চিন্তা ভাবনা ছাড়ায় এতে সম্মতি দিয়ে দেন।রনির সম্মতি পাওয়ার পর মুর্হুতে সোহেল চৌধুরীর মুখে ফুটে উঠলো এক অদ্ভুত হাসি। মনে মনে কিছু একটা মিলিয়ে নিলেন তিনি।
(৩)
নিস্তব্দ রাত সোহেল চৌধুরির বাগান বাড়ির একটি আধুনিক কক্ষে রনি আহমেদের থাকার ব্যবস্থা হলো।হাতছানি দেওয়া অজানা এক ভবিষ্যতের কথা ভাবতে ভাবতে রনি আহমেদ ঘুমিয়ে পড়লো নরম মখমলের বিছানায়। নিশুতি রাত পিন পতন নিরাবতা ভেঙ্গে দূরের পাখিরা ডেকে উঠলো করুন সুরে।এতো রাতে পাখিদের ডাকার কথা নয় তবুও পাখিগুলো ডেকে উঠলো কেনো? পাখিগুলো কী কোনো ভয়াবহ ভবিষ্যৎ টের পেয়েছে? হঠাৎ ঘুম ভেঙ্গে গেলো রনি আহমেদের।কে যেনো উপুর হয়ে আছে তার উপর।উপুর হওয়া ব্যাক্তির উপর চোখ পড়তেই চমকে উঠেন তিনি। নড়তে গিয়েও নড়তে পারলেন না।তাকে খাটের সাথে বেঁধে রাখা হয়েছে। কি হচ্ছে এসব?
অবাক,ভয় ও একরাশ বিস্ময় নিয়ে জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে রনি তাকিয়ে আছেন ইনজেকশন হাতে দাড়িয়ে থাকা সোহেল চৌধুরীর দিকে।মুচকি হাসলেন সোহেল।কোন রকমের ধস্তাধস্তি ছাড়াই রনি আহমেদকে ইনজেকশনটা পুশ করতে পেরেছেন তিনি।রশি দিয়ে বেঁধে রাখাতে কাজটা করতে সহজ হয়েছে।ইদনিং লোকটার পাগলামোর মাত্রা বেড়ে চলছে সারাদিন কিসব অদ্ভুত কর্মকান্ড করে বেড়ায়।ইনজেকশন দেয়াতে কয়েক মাস শান্তিতে থাকতে পারবেন এখন।রনি আহমেদ আবার ঘুমিয়ে পড়তেই একটি খালি ড্রাগের শিশি জানালা দিয়ে বাহিরে ফেলে দিয়ে কিছু কাগজ নিয়ে বের হয়ে আসলেন তিনি।অদ্ভুত লেখা আর নকাশায় ভরপুর কাগজ গুলোর একটিতে বড় বড় অক্ষরের লেখা মাইন্ড রিডিং বাক্যটির দিকে তাকিয়ে পরবর্তী কর্মসূচি মনে মনে ঠিক করে নিলেন মনোবিজ্ঞানী সোহেল চৌধুরী
[সমাপ্ত]
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৮
শাহাদাত হোসেন বলেছেন: ধন্যবাদ ।
২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাল লাগা রইলো।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১১
শাহাদাত হোসেন বলেছেন: ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা রইল।
৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৮
নীলপরি বলেছেন: দারুন লাগলো পড়তে ।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩১
শাহাদাত হোসেন বলেছেন: আপনার দারুন লেগেছে জেনে খুশি হলাম। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৪
অগ্নি কল্লোল বলেছেন: অনেক ভাল লেগেছে।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪২
শাহাদাত হোসেন বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইল।
৫| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: বিজ্ঞানি লোকটা এত বোকা?? হায় হায়!!! গল্প পড়ে মনটা একটু খারাপ হয়ে গেল।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৪
শাহাদাত হোসেন বলেছেন: আমি বোকা তাই বিজ্ঞানীও বোকা হয়েছে। আপনার মন খারাপের জন্য দুঃখিত।
৬| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৫
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আধুনিক যন্ত্রের ছেয়ে কাগজকে নিরাপদ মনেহয় রনি আহমেদের কাছে।তিনি মনে করেন আধুনিক যুগের যন্ত্রপাতির ছেয়ে সেকালের জিনিস গুলো বেশি বিশ্বস্ত। < চেয়ে
চিমচাম পরিচ্ছিন্ন < ছিমছাম পরিচ্ছন্ন
ইদিনিং লোকটার পাগলামোর মাত্রা বেড়ে চলছে সারাদিন কিসব অদ্ভুত কর্মকান্ড করে বেড়ায় আর সন্ধ্যেবেলায় উনাকে ধরে মাইন্ড রিডিং যন্ত্রের গল্প শোনায়। <<< ইদানিং। কি সব।
ইনজেকশন দেয়াতে কয়েক মাস শান্তিতে থাকতে পারবেন এখন।
-- রনি আহমেদ তো আসছিলো সোহেল সাহেব কে তার বিজ্ঞানের আবিষ্কার তুলে দিতে। সন্ধ্যেবেলায় মাইন্ড রিডিং যন্ত্রের গল্প শোনাবার টাইম পেলো কখন। ২ নাম্বার পার্টের পর আপনার লেখায় আরো কিছুটা ঘটনা সংযোজন করলে লেখাটার অসামঞ্জ্যতা দূর হবে বলে মনে করি।
তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে গেলো লেখাটা।
শুভকামনা রইলো।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৫
শাহাদাত হোসেন বলেছেন: গল্পের যে সমাপ্তি টা ভেবে ছিলাম তা এখানে দিতে পারিনি কারণ মোবাইলে লিখেছিলাম গল্পটা।ভুল গুলো ধরিয়ে দেওয়া ও সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৭| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৭
সায়ান তানভি বলেছেন: আরও লিখুন, শুভ কামনা থাকলো
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৬
শাহাদাত হোসেন বলেছেন: ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।
৮| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৪
তাসলিমা আক্তার বলেছেন: কল্পনা শক্তি ভালো। কিছু সমস্যা আছে চর্চা করলে ঠিক হয়ে যাবে। লিখতে থাকুন। শুভ কামনা রইল।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৮
শাহাদাত হোসেন বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন।
৯| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৮
দ্যা রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: আমিও বলতে চেয়েছিলাম যে, গল্পের শেষটা ঠিক মিললো না! কিন্তু ৬ নং মন্তব্যের উত্তরে দেখলাম আপনি সেটা বলে দিয়েছেন। সুতরাং ঐ ব্যাপারে আর বললাম না।
তবে টোটালে মিলিয়ে গল্পটা বেশ লাগলো। লিখতে থাকুন, অবশ্যই ছোট খাটো ভুল গুলো সব আস্তে আস্তে ঠিক হয়ে যাবে।
শুভ কামনা জানবেন!
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৬:৩৯
শাহাদাত হোসেন বলেছেন: এটা আমার প্রথম লেখা গল্প ছিলো তাই সবকিছু তেমন ঘুছিয়ে উঠতে পারিনি।চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধনবাদ্য ।ভালো থাকুন।
১০| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫৫
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আশ্চর্য্য
রনি আহমেদ তো আমার নামই!
এনিওয়ে রাইটিংটা ভালো হয়েছে!
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৬:৪১
শাহাদাত হোসেন বলেছেন: মাইন্ড রিডিং তো তাই ঠিক আপনার নামটা ধরে ফেলেছি। ধন্যবাদ। ভালোথাকবেন।
১১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:১৪
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: ভালই লাগল আপনার মাইন্ড রিডিংয়ের গল্প। শুভকামনা রইল।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:০৬
শাহাদাত হোসেন বলেছেন: আপনার মন্তব্য অনুপ্রাণিত হলাম।ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
১২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৫
উল্টা দূরবীন বলেছেন: চমৎকার গল্প।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৬
শাহাদাত হোসেন বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন।
১৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৪
প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার গল্প। খুব ভাল লাগল। ধন্যবাদ
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:০২
শাহাদাত হোসেন বলেছেন: আপনার মন্তব্যে খুশি হলাম। ভালো থাকবেন।
১৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩৩
দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: এভাবে কত মেধা অকালে ঝরে পড়ে তা বলা মুসকিল। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর গল্পটির জন্য।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫০
শাহাদাত হোসেন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আমার গল্পটি পড়ার জন্য ।
১৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৬
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: শেষটা এখানেই করে দিলেন? গবেষণা চোরটাকে একটা শিক্ষা দেয়া উচিত ছিল।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৩
শাহাদাত হোসেন বলেছেন: শিক্ষা দিয়েছি তবে সেটা ফেসবুকীয় ভার্সনে।কাঁধে ভূত উঠায় এখানে গল্পটা মাঠে মেরে দিয়েছি।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
১৬| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:১৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ++++
৩১ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১২:৩০
শাহাদাত হোসেন বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৭
কল্লোল পথিক বলেছেন: বাহ!চমৎকার গল্প।