নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাজানো উদ্দেশ্যে

আমি ৫৬ হাজার বর্গমাইলের প্রিয় জন্মভূমি এই বাংলাদেশের শাহান ।

শাহানছাদিক

Some People Don't Understand The Way I'm, Some Get Hurt By The Way I Talk, But What Can I Do If Thats The Real Me, Sorry I'm Not Perfect But Definitely Not Fake...!

শাহানছাদিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

আজ মরহুম থাবা সাহেবের শেষ দিন

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২

রাজনীতির জটিল সমীকরনের বিষয়ে আমার অজ্ঞতা এবং প্রচলিত রাজনীতিবিদ হিসেবে আমার অবস্থান একজন এ্যামেচার রাজনীতিবিদের পর্যায়ে।সংকোচনহীন ভাবে বলতে গেলে, আমি রাজনীতি করি না।

সুতরাং লেখাটা রাজনৈতিক মনে করবেন না।





মরহুম থাবা সাহেব কোন ব্লগে লিখতেন , তার আইডির কি নাম ছিল পুলিশ সব জানে । তবে কি পুলিশ এইটা জানে না এই ছেলে কি লিখতো ? কেন লিখতো ? কার বিরুদ্ধে লিখতো ? পুলিশের মাঝে কি একটাও মুসলিম নাই ? তাদের কি একটুও কষ্ট লাগে না এই ছেলের লিখা গুলো দেখে ? তাদের চাকরী অথবা দ্বায়িত্ব কি ধর্মের চেয়েও বড় ?



এই ব্লগার মুসলিম দের সিজদা সম্পর্কে কি বলেছে জানেন? সে বলেছে,

"সিজদা



মোহাম্মক তাহার ইয়ার দোস্ত লইয়া প্রায়শঃই কাবা প্রাঙ্গনে আরবি খাইয়া (মদ্য বিশেষ) পড়িয়া থাকিত। মোহাম্মদ যখন বেহুঁশ হইয়া পড়িয়া রহিত, তখন তাহার ইয়ার দোস্তরা এই গোল্ডেন অপরচুনিটি মিস করিবে কেন? সবার তো আর উম্ম-হানী নাই।



ইয়ার-দোস্তদিগের গোল্ডেন অপরচুনিটির শিকার হইয়া সুবে-সাদিকের সময় ঘুম ভাঙ্গিলে রেকটাম-প্রদাহের ঠ্যালায় মোহাম্মকের পক্ষে চিত-কাইত হইয়া শয়ন করা বাস্তবিক অসম্ভব হইয়া দাঁড়াইতো। তাই পশ্চাদ্দেশের আরামের নিমিত্তে সে উর্ধপোঁদে রেকটামের স্ফিংকস্টার পেশী চেগাইয়া পড়িয়া থাকিত। এমতাবস্তায় কেউ দেখিয়া ফেলিলে চাপা মারিত যে সালাত আদায় করিতেছে আর এই ভঙ্গীটির নাম সিজদা।



সেই হইতে মুসলমানের জন্য উর্ধপোঁদে সিজদার প্রচলন শুরু হইয়াছে!"

এই ব্লগার পবিত্র হেরা গুহা সম্পর্কে কি বলেছে জানেন? সে বলেছে, উম্ম-হানীর যোনী গহ্বরের ঐতিহাসিক নাম হেরা গুহা!!!

এই ব্লগার মুসলিম দের টিস্যু নেয়া সম্পর্কে গল্প লিখেছে, নীচে গল্প টা দেয়া হল,



ঢিলা ও কুলুখ



“বাবা মোহাম্মক তোমাকে যুদ্ধে যাইতে হইপে।”

“কেনু কাক্কু?”

“যুদ্ধে না যাইলে যে আমাগের না খাইয়ে মরিতে হইপে বাবা!”

“আচ্ছা তবে যাইব। কিন্তুক আমাকে কোথায় খাড়াইয়া যুদ্ধ করিতে হইপে? সামনে খাড়ায় নাকি পিছনে?”

“মনে করো সামনেই খাড়াইতে হইপে”

“আমারে কি উঁষ্ট্রী দেওয়া হইপে নাকি খাড়ার ওপরে পলাইতে হইপে? উঁষ্ট্রী দিলে কোন কথা নাই, কিন্তু খাড়ার ওপরে পলাইতে হইলে দুইখান কথা আছে।”

“তোমাকে খাড়ার ওপরেই পলাইতে হ



ইপে।”

“আমি যদি পলাইয়া মক্কা চলিয়া আসিতে পারি, তাহা হইলে কুনু কতা নাই, কিন্তু কাফেররা ধরিয়া ফেলিলে দুইখান কতা আছে।”

“মনু করো তাহারা তোমাকে ধরিয়া ফেলাইপে”

“কাফের রমণীগণ আমাকে তাহাদের গনিমতের মাল বলিয়া ব্যাবহার করিপে নাকি আমার কল্লা কাটিয়া ফেলাইপে”।

“কল্লাই কাটিল না হয়, তুমার যা সাইজ… ইউজ কেউ করিপে না”!

“আমাকে কাটিয়া শকুন দিয়া খাওয়াইপে নাকি কব্বর দিপে!”

“তোকে কব্বরেই পাঠাবে রে বাবা!”

“আমার কবর কি মরূদ্যানে দেবে নাকি মরুতে? মরুতে দিলে কতা নাই, কিন্তু মরূদ্যানে দিলে দুইখান কতা আছে!”

“দরকার হইলে মি তুমাকে মরুত্থে তুলে নিয়ে মরুদ্যানে লইয়া আসিপ!”

“কাক্কু কব্বরে কি খাইজুর গাছ লাগাইপে নাকি বাবলা বেরেক্ষ?”

“বাবলা বেররেক্ষ হইপে বাবা!”

“সেই বাবলা গাছে কি জ্বালানী কাষ্ঠ হইপে নাকি কাগজ?”

“কাগজই হইপে”

“কি কাগজ কাক্কু? লিখিপার জইন্য বেদাতী কাগজ নাকি টিস্যু”

“টিস্যুই না হয় হইপে!”

“সুরত মুছিপার টিস্যু কাক্কু, নাকি এস্তেঞ্জা করিপার?”

প্রশ্নবানে জর্জরিত কাক্কু আপদুল্লা বুঝিয়াছে বাস্তে মোহাআম্মক ভাগার তাল করিতেছে, তাই ক্ষেপেছে বে, “এস্তেঞ্জা করিপারই হইপে… তোর মতো চুরাকে কি কেউ মাথায় করিয়া রাখিপে?”

“তাহা হইলে কাক্কু সে টিস্য কি পুরুষে ব্যাবহার করিপে নাকি নারীতে?”

“তুই কি তছলিমা নাছরীন যে নারী পুরুষে ভেদাভেদ করিয়া দিলি?”

তরুন মোহাম্মক তাহার প্রশ্নবাণ শেষ করিবার আগেই কাক্কু তাহাকে চাক্কু দেখাইয়া যুদ্ধে পাঠাইয়া দিলো। কেই বা এমন প্যাচাল শুনিতে চায়! মোহাম্মকের সম্যক প্রশ্ন স্বত্বেও তাহাকে যুদ্ধে যাইতে হইলো… জীবনের শেষ পর্যন্ত তাহার যুদ্ধে মরিয়া নারীকূলের ব্যাবহার্য টিস্যু হইবার ভয়ে কাটিয়াছে। তাই শেষ পর্যন্ত টিস্যু, মায় জলগ্রহন পর্যন্ত নিষিদ্ধ করিয়া ঢিলা-কুলুখ ও পাত্থর ব্যাবহারের রীতি প্রদান করিয়া তবে শান্তি পাইলো! সেই থেকে লিকুইড এস্তেঞ্জার পরে ঢিলা-কুলুখ(এক্ষেত্রে নারীকূলের কথা ভাবা হয় নাই) ও সলিড এস্তেঞ্জার পরে ৫,৭,৯,১১,১৩ ইত্যাদি সংখ্যক পাত্থর ব্যাবহার মুসলমানদিগের জন্য ফরজ হইয়া গেল





সে মদ সম্পর্কে লিখেছে মদ ও মোহাম্মক



আরব দ্যাশের বনি-অমুক গেরামের মাইনষ্যের আছিন্‌ মদের কারবার। মদ বেইচ্চা কাফেরগুলানের ট্যায়াহয়সা আল্লায় দিলে ম্যালা কম না। হেইদিগে মোহাম্মগের আল্যায় হ্যারে কিচ্ছু দিছে না… আর খাদিজার ট্যায়াহয়সাও বেডি মরার পরে মোহাম্মগে ভাইঙ্গা খাইয়া লাইছে। হের লাইগ্যাওই মোহাম্মগ আল্লার কতায় বনি-অমুক গেরাম দহল অইরা ফালাইলো এগদিন।



গেরামের বেডাইন্তেরে মাইরা লাইলো কোফায়া। হের পর হের সাহাবীরা জাপ্পুরদা হড়লো মদের বতুল্ডির উরফে। খায়া খুইয়া টাল অয়া গেল সবতে। হের অরে সবতে মিল্লা টাল অইয়া গেরামের সব বেইড্ডাইন আর ছেরিমানুগুলারে শুরু অরলো গনিমতে ছহবৎ। কিন্তু টাল আছিলো বইল্লা আজল হরনের কতা কাউরই মনো আছিলো না।



১০ মাস ফরে বনি-অমুক গেরামের মানু বিরান অইবো কই, ডাবলের উরফে রিদাবল অইয়া গেলোগা। মোহাম্মগ ফইল্যা বুছতারছে না কেমনে অইছে। ফরে সবটির কতা হুইন্যা যেসুমো বুচ্ছে মদ খাইয়া এই হব্বোনাশডা অইছে, হালায় ফতুয়া বানায়লাইছে যে মদ খাওন আল্লার ফছন্দ না। হেই সুমোত্থে মুসুলমানের মদ খাওন হারাম অইয়া গ্যাছে গা!



তার পিতা নাজিম উদ্দিন সাহেব এখন হাউ মাউ করে কাঁদতেছে । কিন্তু এই নাজিম উদ্দিন সাহেব কি কখনও দেখছে তার ছেলে অনলাইনে কি করে ? কার বিরুদ্ধে লিখে ? মুসলিম ঘরে জন্ম নিয়ে এই ছেলে মুসলিমদের নেতা কে কোন ভাষায় গালা গালি করে ? একটা জারজ সন্তানের চেয়ে নিকৃষ্ট সম্মান পেত তার ছেলে এইটা কি সে জানতো ? কারো ধর্মীয় অনুভুতিতে অযৌতিক ভাবে প্রকাশ্য আঘাত দেয়া কত বড় অপরাধ তা কি সে জানে ?



মা নার্গিস হায়দার গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদিকা । তবে কি ছেলে মায়ের রাজনৈতিক শক্তির বলে এই গুলো করতো ? এমনকি আমার এও সন্দেহ হয় এলাকার রাজনৈতিক ক্ষমতার যের ধরে হয়তো আওয়ামীলীগের অন্য গ্রুপ থাকে খুন করছে ? সন্দেহের যৌতিকতা অবশ্যই আছে । কারন আওয়ামী দুই গ্রুপে সংঘর্ষ নতুন কিছু না ।



আজ আপনি যেই সন্তানের জন্য কাঁদেন সেই সন্তানের লিখায় কত মুসলিমের হৃদয় কাঁদছে যদি দেখতেন তবে আজ আপনি মুসলিম হিসেবে আপনার সন্তানের মৃত দেহের উপর জুতা দিয়ে পিটাতেন । হয়তো অতি আধুনিক আপনারা তাই সন্তান কে কুকুর বিড়ালের মত ছেড়ে দিয়েছিলেন । যার পরিনিতি আজ ভোগ করতে হইছে তাকে ।





থাবা বাবার ব্লগ দেখুন

Click This Link

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.