![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সিরাতুল মুস্তাকিম চাই, সে সমস্ত লোকের পথ, যাদেরকে আল্লাহ নেয়ামত দান করেছেন, তাদের পথ নয়, যাদের প্রতি আল্লাহের গজব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে **** দ্বীনের ব্যাপারে কোন জবরদস্তি বা বাধ্য-বাধকতা নেই। নিঃসন্দেহে হেদায়াত গোমরাহী থেকে পৃথক হয়েগেছে
কখনো কি ভেবেছেন মুসলিম ও ইসলাম ধর্মের সঙ্গে সব সময় কেন এমন হয়ঃ
=> যখন কোনো খ্রীষ্টান মহিলা হিজাব পরিধান করে তখন বলা হয় তিনি নিজেকে আল্লাহর জন্য সপে দিয়েছেন আর যখন কোনো মুসলিম মহিলা হিজাব পরিধান করে তখন বলা হয় তিনি জুলুমের স্বীকার।
=> যখন কোনো হিন্দু বা ইয়াহুদী দাড়ি রাখে তখন বলা হয় ওনি ধর্ম পালন করছেন আর যখন কোনো মুসলিম পুরুষ যখন দাড়ি রাখে তখন বলা হয় এই ব্যাক্তি জঙ্গি।
=> যখন কোনো বিধর্মী নারী ঘড়ের মধ্যে থেকে পরিবারের দেখাশুনা করে তখন বলা হয় ও অনেক বড় বলি দিচ্ছে তাহ পরিবারের জন্য আর যখন কোনো মুসলিম নারী পরিবারের দেখাশুনা করে তখন বলা হয় এই নারীর স্বাধীনতা দরকার মানবাধীকার লঙ্গন হচ্ছে।
=> যখন কোনো ছেলে সাধারণ লাইনে পড়াশুনা করে তখন বলা হয় এই ছেলের ভবিষ্যত্ উজ্জল আর যখন কোনো ছেলে ইসলামিক লাইনে পড়াশুনা করে তখন বলা হয় এই ছেলের ভবিষ্যত্ বেকার।
=> যখন বিধর্মী সন্ত্রাসী এরেস্ট হয় তখন ধর্ম কোনো ফ্যাক্ট না আর যখন কোনো মুসলিম এরেস্ট হয় তখন ইসলামকেই বদনামি করা হয়।
=> যখন কোনো বিধর্মী তার ধর্মের হেফাজত করে তখন তাকে বীর বলা হয় আর যখন কোনো মুসলিম ইসলামের হেফাজত তখন তাকে জঙ্গিবাদ বলা হয়।
কেন?
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১
শাহরিয়ার26 বলেছেন: ঠিকই বলেছেন।
২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৬
মুদ্দাকির বলেছেন: দোষ সব মুসলিম দেরই
১) কারন অনেক মুসলিম নারী নিতান্তই অনিচ্ছায় হিজাব পড়েন।
২) কারন যখন সুন্নতি দাড়ি কেউ রাখে তাঁর উচিৎ অন্য সুন্নত গুলোর প্রতি আরো অনেক যত্ন শীল হওয়া, কিন্তু বেশীর ভাগই সেই রকম নয় , খালি দাড়ি রেখেই খালাশ
৩) এই রকম তুলনা বলতে শুনি নাই,
৪) বাংলাদেশের প্রক্ষাপটে কথা সত্য , ইসলামিক লাইন আবার কি জিনিস, কুরয়ান হাদিস সবারই চর্চা করা উচিৎ, সরকার চাইলে দেশের বেশীর ভাগ মানুষকে কুরানে হাফেজ ও বানাতে পারেন, ব্যাপারটা খালি ইচ্ছার, এতে সাধরন দুনিয়াদি পড়ালেখার কোন ক্ষতি হবে না।
৫) কারন মুসলিমদের কাছে সারা দুনিয়ার আকাঙ্খা অনেক বেশি , মুসলিমরা এ্যরেস্ট হতে পারেন তারা বিশ্বাসই করেন না
৬) ইসলাম পালন করাই ইসলামের হেফাজত, এর জন্য মিটিং মিছিলের দরকার নাই ,
কিছু বুচ্ছেন????
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৭
শাহরিয়ার26 বলেছেন: হিজাব পড়তে ইসলামিক ভাবে সে বাধ্য ইচ্ছে অনিচ্ছার প্রশ্ন কেন আসবে। পালন না করলে তাহা তার ব্যপার।
দাড়ি, টুপি ও টাকনুর উপর কাপড় রাখা সুননাট। একজন মুসলিমকে চেনার উপায় এই তিনটি।
বাংলাদেশে এখন যাহা চলতেছে তাহাই খেয়াল করুন, তারা বলছে নারীর স্বাধীনতা দরকার মানবাধীকার লঙ্গন হচ্ছে।
৪ ঠিক বলেছেন।
ইসলাম পালন করাই ইসলামের হেফাজত নয় কেউ এর বিরুদ্ধে কথা বললে বা ক্ষতি করতে চাইলে মিটিং মিছিলের দরকার আছে।
৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১
েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: জামাতে ইসলাম এরা ইসলামের কোন দল নয়,এরা জামাতে মওদুদী। এরা ইহুদি- আমেরিকার দালাল। এদের মুল প্রতিস্ঠাতা আবুল আ'লা মওদুদী ছিলো প্রথমে ব্রিটিশদের এজেন্ট,পরে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্হা সিআইএ এর এজেন্ট হয় । এই তথ্য জানা যায় সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন এর গোয়ন্দা সংস্হা কেজিবি কর্মকর্তা দোমিত্র মিত্রোখিন রচিত "মিত্রখিন আর্কাইভ" হতে।আরো জানা যায় সে সৌদি আরবে গিয়ে মার্কিন তেল কোম্পানী গুলোর মাধ্যমে সিআইএ হতে অর্থানুকুল্য লাভ করতো এবং এখনও তা অব্যহত আছে । শুধু এই কারনে বাংলাদেশের যে কোন দল বা সংগঠনের তুলনায় জামাত অর্থনৈতিকভাবে অনেক বেশি শক্তিশালী ।
এইরকম সারাবিশ্বে বহু নামধারী ইসলামী সংগঠন পরিচালিত হয় সিআইএ এবং এধরনের গোয়ন্দা সংস্হা গুলোর আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতায়। ইহুদিসংঘ - আমেরিকার গোপন এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে এরা ইসলাম প্রতিষ্ঠার দোহাই দিয়ে জিহাদের জিগির তোলে,সন্ত্রাসী কার্যকলাপের মাধ্যমে ইসলামকে অভিযুক্ত করার সুযোগ করে দেয়।মুলতঃ তারা তাদের পশ্চিমা প্রভুদের নীলনক্শাই বাস্তবায়ন করে ।
যেখানে হাদীছ -এ বলা হয়েছে,"মুসলমান ঐ ব্যক্তি,এদের মাধ্যমে যার হাত ও যবান হতে অপর মুসলমান নিরাপদ।"
তাই যারা ১৯৭১ সালে লক্ষ লক্ষ মানুষকে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে,গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দিয়েছে ,লক্ষ লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমহানি করেছে-লুটপাট করেছে এবং আজকে যারা ঐ সমস্ত অপরাধীকে রক্ষার জন্য একই রকম মানুষকে নৃশংসভাবেবোমা মেরে হত্যা করে -জুলুম করছে তারা কি করে ইসলামের অনুসারী হতে পারে ।
অথচ হাদীছ -এ বলা হয়েছে " ঐ ব্যক্তি সবচেয়ে গরিব - যে ক্বিয়ামতের দিনে পাহাড় পরিমাণ নেকী নিয়ে উঠবে, মনে করবে সে নিশ্চিত জান্নাতী। কিন্তু এরপর তার একের পর এক পাওনাদাররা আসবে। যাদের হক্ব সে নষ্ট করেছে। যাদের উপর সে জুলুম করেছে । তখন তার নেকি দ্বারা তাদের সে হক্ব আদায় করা হবে। এরপরও আরো পাওনাদার বাকি থেকে যাবে। তখন বাকি পাওনাদারদের ( যাদের হক্ব সে নষ্ট করেছে ) গুনাহ তার উপর চাপিয়ে দেয়া হবে। কিছুক্ষণ পূর্বে যে ব্যক্তি ছিল নিশ্চিত জান্নাতী এখন সে ব্যক্তি হয়ে পড়বে নিশ্চিত জাহান্নামী।”
ইসলামের পরিভাষায় হক্ব দু'প্রকার ।এক-হক্কুল্লাহ্ অর্থ্যাৎ আল্লাহ্পাকের হক্ব , দুই-হক্কুল ইবাদ অর্থ্যাৎ বান্দার হক্ব ।বলা হয়েছে তওবা করলে হক্কুল্লাহ্ অর্থ্যাৎ আল্লাহ্পাকের হক্ব ক্ষমা পাওয়া যায় , কিন্তু হক্কুল ইবাদ অর্থ্যাৎ বান্দার হক্ব আল্লাহ্ ক্ষমা করেন না , যতক্ষন পর্যন্ত যার হক্ব সে ক্ষমা না করবে ।
আর তাই জামাতে ইসলাম এরা ইসলামের কোন দল নয়,এরা জামাতে মওদুদী।
এরা ইহুদি- আমেরিকার বন্ধু।
এদের মাধ্যমে বিশ্ব সন্ত্রাসী মার্কিন নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা শক্তিই এ কথা প্রতিষ্ঠা করতে চায় ইসলাম মানেই সন্ত্রাসবাদ বা টেররিজম,মুসলমান মাত্রই টেররিস্ট বা সন্ত্রাসী। এদের এই পৃথিবী হতে নির্মূল করতে হবে ,নয়তো সারা বিশ্বে শান্তির আশা করা দূরাশা মাত্র।
মুসলমান মাত্র এ কথা কারোই অজানা নাই যে,সমগ্র বিশ্বের মুসলমানদের ও ইসলামের আজ সবচেয় বড় শত্রু হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে বিশ্ব সন্ত্রাসী মার্কিন নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা শক্তি।বিশ্ব সভ্যতাকে রক্ষা করতে টেররিজম দমনের নামে ইসলাম এর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করেছে বিশ্ব সন্ত্রাসী আমেরিকা সহ তাবত পশ্চিমা শক্তি। তারা তাদের অত্যাধুনিক সমর শক্তি নিয়ে প্রবল বিক্রমে ঝাঁপিয়ে পড়ছে একের পর এক মুসলিম দেশের উপর ।চৌদ্দশত বছর যাবত পুষে রাখা প্রবল আক্রোশে বিমান-ক্ষেপনাস্ত্র-ড্রোন হামলায় শহীদ করছে লক্ষ লক্ষ সাধারন মুসলমান।
আর এই বিশ্ব সন্ত্রাসী মার্কিন নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা শক্তিই তাদের পরিপূর্ণ কুটনৈতিক শক্তি ব্যয় করেছিলো তাদের '৭১ এর নীল নক্শা বাস্তবায়নকারী কুখ্যাত জামাতে মওদুদীর কসাই কাদের মোল্লাকে রক্ষা করার জন্যে।
আশ্চার্য হওয়ার কিছ নেই,এইটাই স্বভাবিক আমেরিকা সহ ইহুদীসংঘ তাদের নীল নক্শা বাস্তবায়নকারীদের রক্ষা করতে চাইবে।
বুঝে নিন তারা কতটুকু ইসলামী আন্দোলনের একনিষ্ঠ কর্মী ?
Click This Link
৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮
উড়োজাহাজ বলেছেন: সবকিছুই প্রমাণ করে এরা আল্লাহর লানত প্রাপ্ত হয়েছে। ২০০০ বছর পূর্বে ঈসা আ: কে কথিত হত্যা অপরাধের দায়ে ইহুদিরা আল্লাহর লানতের বস্তুতে পরিণত হয়েছে। যার কারণে তারা পৃথিবীর যে প্রান্তেই গেছে সে প্রান্তেই অন্য জাতি দ্বারা লাণ্ছিত হয়েছে। আজ মুসলিম নাম ধারী জাতি সুরা তওবাহ'র ৩৮-৩৯ নং আয়াত অনুসারে লানতপ্রাপ্ত হয়ে ভিন্ন জাতির হাতে মার খাচ্ছে।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৪
শাহরিয়ার26 বলেছেন: মুসলিম নাম ধারী জাতি বলতে কি বুঝিয়েছেন?
৫| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩৩
বেলা শেষে বলেছেন: [2:89]
যখন তাদের কাছে আল্লাহর পক্ষ থেকে কিতাব এসে পৌঁছাল, যা সে বিষয়ের সত্যায়ন করে, যা তাদের কাছে রয়েছে এবং তারা পূর্বে করত। অবশেষে যখন তাদের কাছে পৌঁছল যাকে তারা চিনে রেখেছিল, তখন তারা তা অস্বীকার করে বসল। অতএব, অস্বীকারকারীদের উপর আল্লাহর অভিসম্পাত।
যার বিনিময়ে তারা নিজেদের বিক্রি করেছে, তা খুবই মন্দ; যেহেতু তারা আল্লাহ যা নযিল করেছেন, তা অস্বীকার করেছে এই হঠকারিতার দরুন যে, আল্লাহ স্বীয় বান্দাদের মধ্যে যার প্রতি ইচ্ছা অনুগ্রহ নাযিল করেন। অতএব, তারা ক্রোধের উপর ক্রোধ অর্জন করেছে। আর কাফেরদের জন্য রয়েছে অপমানজনক শাস্তি।
যখন তাদেরকে বলা হয়, আল্লাহ যা পাঠিয়েছেন তা মেনে নাও, তখন তারা বলে, আমরা মানি যা আমাদের প্রতি অবর্তীণ হয়েছে। সেটি ছাড়া সবগুলোকে তারা অস্বীকার করে। অথচ এ গ্রন্থটি সত্য এবং সত্যায়ন করে ঐ গ্রন্থের যা তাদের কাছে রয়েছে। বলে দিন, তবে তোমরা ইতিপূর্বে পয়গম্বরদের হত্যা করতে কেন যদি তোমরা বিশ্বাসী ছিলে?
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩২
শাহরিয়ার26 বলেছেন: হুম ঠিক।
৬| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:২১
লালন রিটার্ন বলেছেন: এইসব কেবলই আপনার ব্যক্তিগত চিন্তা। ইসলাম এর সাথে সাথে অন্য ধর্মের প্রতিও সহানুভূতিশীল হোন। তাহলেই আপনি এইসব উদ্বেগ থেকে মুক্তি পাবেন। এইধরনের চিন্তাচেতনা ও পার্থক্যকরণ মনে ক্রোধের সৃষ্টি করে।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫২
শাহরিয়ার26 বলেছেন: আমরা মুসলিমরা ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করবনা কারণ ইসলামে ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি নিষধ, কিন্তু তা সত্তেও আজকে মুসলিমদের সব জায়গায় কনভিক্ট করা হয়। সারা ওয়াল্ডের মাঝে এক মাত্র মুসলিমরাই সবচেয়ে সহানুভূতিশীল ।
এইধরনের চিন্তাচেতনা ও পার্থক্যকরণ হচ্ছে বলেই মনে ক্রোধের সৃষ্টি হয়েছে। _____ @লালন রিটার্ন
৭| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৫
HHH বলেছেন: যাই হোক, আমরা আল্লাহর উপরে ভরসা রাখি।
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫২
শাহরিয়ার26 বলেছেন: এই ছাড়া তো এখন আর কোনো উপা্য় নাই।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কারণ আগামী বিশ্বের একমাত্র চ্যালেঞ্জিং পাওয়ার হলো ইসলাম।
তাই একে সব সময় অবদমিত করে রাখতেই মিডিয়ার জোরে ইসলাম বিরোধী শক্তি এভাবে ট্রিট করে।
আর জবাব দিতে পারেনা কারণ- ইসলামের অনুসারী নামধারীরা এখনো অনেত ব্যাকফুটে হাটছে!!!
মিডিয়া জায়েজ না নাজায়েজ দ্বন্ধে ভুগছে ২০১৩-তে এসেও!!
তাই একশূখি লড়াইয়ে যা হবার তাই হচ্ছে!!!!