![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সিরাতুল মুস্তাকিম চাই, সে সমস্ত লোকের পথ, যাদেরকে আল্লাহ নেয়ামত দান করেছেন, তাদের পথ নয়, যাদের প্রতি আল্লাহের গজব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে **** দ্বীনের ব্যাপারে কোন জবরদস্তি বা বাধ্য-বাধকতা নেই। নিঃসন্দেহে হেদায়াত গোমরাহী থেকে পৃথক হয়েগেছে
এখন অনেককেই শেখ হাসিনার পাশে বসে বড় বড় বাণী ছাড়তে দেখা যায়, গত কালও দেখেছি যারা 1974-75 এ বঙ্গবন্ধুর রাষ্ট্রনীতির বিরোধীতা করেছিলেন আর এখন সমর্থন করেন। গতকাল ও অনেককেই দেখেছি টিভির পর্দায় যাদের জ্বালায় বঙ্গবন্ধু রাতে ঠিক মতন ঘুমুতে পর্যন্ত পারেনি, ভাত ও ঠিক মতন খেতে পারতেন না।
¥= হাসানুল হক ইনু বর্তমানে শেখ হাসিনার প্রিয় সাংসদ, যার জ্বালায় বঙ্গবন্ধুর রাতের ঘুম হারাম হয়ে গিয়েছিল, যিনি বঙ্গবন্ধুর সরকারের চরম বিরোধিতা করেছিন ও বঙ্গবন্ধু হত্যার পর হাত তাঅলি দিয়েছিলেন সেই ইনু এখন আ'লীগের হয়ে বড় বাণী ছাড়েন আর কাদের সিদ্দীকি হয় রাজাকার।
¥= মতিয়া চৌঃ, যিনি বঙ্গবন্ধু হত্যার পর বলেছিলেন বাকসালের পতন হয়েছে, গণতন্ত্রের মুক্তি হয়েছে।সেই মতিয়া চৌঃ এখন 1 ভোট পেলেও এমপি।
¥= শাহজাহান খান, মখা, মাঈনুদ্দিন খান বাদল, এরা বঙ্গবন্ধুর বিরোধিতা করেও আজকে জোরপূর্বক হলেও এমপি হয় কিন্তু অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়্যিদের মত ব্যাক্তি বেশি ভোট পেয়েও এমপি হতে পারেনা।
¥= 15 আগস্ট যখন বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয় তখন মরহুম আবদুর রাজ্জাক ব্যাতীত কাউকেই তো খুঁজে পাওয়া যায়নি, যেখানে আজ অনেককেই শেখ হাসিনার পাশে বসে বড় বড় বাণী ছাড়তে দেখা যায়।
এই যদি হয় আ'লীগের অবস্থা আ'লীগ করি কেমনে? কলেজ জীবন থেকেই তো জড়িত এই দলটির সঙ্গে জড়িত বঙ্গবন্ধুকে পচন্দ করি বলে। যেহেতু এই আ'লীগ সেই আ'লীগ নয় সুতরাং, জয় বাংলা, জায় বঙ্গবন্ধু না বলে,
জয় বাংলা
জয় শেখ হাসিনাই বলুন।
জয় বঙ্গবন্ধু বলে বঙ্গবন্ধুকে অপমানিত করার কোনো মানে হয়না।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৪
শাহরিয়ার26 বলেছেন: বলা মহা দায়।
২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১৪
বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: বেশ্যাকেও বিশ্বাস করা চলে, তবু রাজনীতিবিদকে নয়।
৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩২
হাসিব০৭ বলেছেন: বেশ্যাকেও বিশ্বাস করা চলে, তবু রাজনীতিবিদকে নয়।
বেশ্যারও দয়া মায়া বলে কিছু থাকে কিন্তু বর্তমানের রাজনীতিবিদদের সেই দয়া মায়াটাও নেই
৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৮
আশাফ আনিস বলেছেন: হাসিব০৭ বলেছেন: বেশ্যাকেও বিশ্বাস করা চলে, তবু রাজনীতিবিদকে নয়।
বেশ্যারও দয়া মায়া বলে কিছু থাকে কিন্তু বর্তমানের রাজনীতিবিদদের সেই দয়া মায়াটাও নেই । অস্থির
৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১৯
ম্রিয়মাণ বলেছেন: ভালোই লিখেছেন। তবে আপনার লেখার শিরোনাম নিয়ে আমার একটু আপত্তি আছে। এরশাদ ও খালেদা জিয়ার পর এইবার শেখ হাসিনাও ইতিহাসের কালো অধ্যায়ে নাম লেখালেন।
আমি যেটা বলতে চাই সেটা হল, বিএনপি এবং জাতীয় পার্টি ভোট জালিয়াতি করেছে এটা সত্য।
কিন্তু জালিয়াতের তালিকায় আঃলীগের নাম ২০১৪-এ নতুন করে লেখা হল তা কিন্তু নয়। ৭১ পরবর্তী সময়ে ৭৩ এর নির্বাচনও ছিল একটি তামাশা।
কিছুদিন আগে এবিএম মূসা বলেছেন, সেসময় ভোট জালিয়াতি করার জন্য হেলিকপ্টারে করে ব্যালট বাক্স ঢাকায় এনে ফলাফল ঘোষণা করার মত ঘটনা ঘটেছে। তিনি বলেছেন এটা করা হয়েছিল জালিয়াতির জন্যই।
সেসময়কার বিরোধীদলগুলোর তরফেও বিস্তর আপত্তি ছিল। বহু আসনে তাদের হারিয়ে দেয়া হয়েছিল।
সাংবাদিক নুরুল কবীরও এখন এ সম্পর্কে বলছেন।
আওয়ামী বুদ্ধিজীবিরা বিএনপি ও জাতীয় পার্টির জালিয়াতির কথা বললেও স্বাধীনতা পরবর্তী ঘটনাগুলো চেপে যান। চেপে যান সেসময়কার বিরোধী জাসদ নেতারাও। তাদের মতে ওটা ছিল স্বর্ণযুগ।
ইহাই গণতন্ত্র। ইহাই আঃলীগ-বিএনপি'র চরিত্র। ইহাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা।
জানিনা আর কত ভোগান্তি আছে আমাদের।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫১
শাহরিয়ার26 বলেছেন: ভাই আমি দলকে উদ্দেশ্য করে কিছুই বলিনি ব্যাক্তিকে উদ্দেশ্য করে বলেছি। হাসিনা ৭৩ এ রাজনিতিতে ছিলেননা তাই ভোট চুরি তার জন্য প্রথম। তাই এই শিরোনামও দিলাম।
আর আপনি ঠিক ই বলেছেন।
৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৯
অগ্নি সারথি বলেছেন: বাইজান এইসব কালো অধ্যায় বইল্যা আসলে কিছু নাইক্যা। এরশাদ, খালেদা নাম লেখাইছিল, তাগো কিছু হইছে? কিচ্ছু হয় নাইক্যা। তারাই অখন গনতন্ত্রের কান্ডারী। ঠিক দেইখেন হাসিনারও কিছু হইব না। ভবিষ্যতে হেও গনতন্ত্রের কান্ডারী হইব। হইব আমাগো মত ম্যাংগো পিপলদের। আইজক্যা দোহারে কয়জন মারা গেছে খবর রাখছেন নি?
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫১
শাহরিয়ার26 বলেছেন: ঠিক
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫১
গ্রাম্যবালক বলেছেন: রাজনীতিবিদ আর কুত্তা এই দুয়ের মধ্যে কে বেশী খারাপ???