নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান বলেছেন, ভোটের অধিকার বড় অধিকার। তবে এর চেয়ে বড় বেঁচে থাকার অধিকার।
আজ শুক্রবার সকালে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন আয়োজিত বাংলাদেশের সাম্প্রতিক মানবাধিকার-পরিস্থিতি বিষয়ে জাতীয় সংলাপে প্রধান অতিথির বক্তব্যে হাবিবুর রহমান এসব কথা বলেন।
হাবিবুর রহমান বলেন, ‘জানমালের রক্ষা করা ফরজ, তবে আমরা সে ফরজ আদায় করতে পারছি না। শ্বাসরুদ্ধকর একটা অবস্থায় এসে দাঁড়িয়েছি। সমাধান কোন দিকে জানি না।’ তিনি বলেন, ‘শুধু রাজনীতিকদের দোষারোপ করে লাভ নেই। যে দুর্গতি ভোগ করছি, তা অসহনীয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।’
বিচারপতি হাবিবুর রহমান বলেন, ‘আমরা যারা তুলনামূলকভাবে শিক্ষিত, বিত্তবান, তাদের চেয়ে যারা গরিব, অসহায় তাদেরই সব সহ্য করতে হচ্ছে। তাদের কথা ভেবে সমাধানের একটা পথ খুঁজে বের করতে হবে।’
সংলাপে সভাপতির বক্তব্যে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বলেন, রাষ্ট্রকে অবশ্যই সন্ত্রাসকে জুঝতে হবে। মানুষকে নিরাপত্তা দিতে হবে।
দিনব্যাপী এই সংলাপের মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন ব্যারিস্টার তানিয়া আমির। বিষয় ছিল ‘বিচার অথবা ক্ষমা’।
২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৫
েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: আজকে আমাদের ভাবার সময় হয়েছে কে আমাদের আপন,কে পর। কে আমাদের শুভাকাঙ্খী , কে নয়। কে বন্ধু, কে বন্ধু বেশে শত্রু।আমরা সকলেই জানি যে,
আমাদের দেশের কোন রাজনৈতিক দলের কোন নেতাই দেশ বা জনগনের জন্য রাজনীতি করে না, আদর্শে জন্য করে না ।সবাই নিজের জন্যেই রাজনীতি করে । বড়জোর নিজ পরিবারের জন্য ,দলের জন্য করে । সে বর্তমান প্রধানমণ্ত্রীই হোক আর বিরোধীদলীয় নেত্রীই হোক,এরশাদ সাহেবই হোক আর সাবেক প্রেসিডেন্ট বদরূদ্দোজা চৌধূরীই হোক। সে ৭১'রণান্গনে বীর যোদ্বা আবদুল কাদের সিদ্দীকিই হোক আর দেলোয়ার হোসেন সাইদীই (দেইল্ল্যা রাজাকার) হোক। সাকাচৌই হোক আর তেতুঁল হুজুর(যদিও এদের নামের সাথে হুজুর শব্দটি লেখা ঠিক নয )শফি সাহেবই হোক। এদের মধ্যে কেউ একত্তরের চেতনা ফেরী করে বন্ধু বেশে শত্রু প্রতিবেশী দাদাদের আশির্বাদের(!) জন্য দেশের স্বার্থ বিকিয়ে দেয়,কেউ বা জাতীয়তাবাদী চেতনা ফেরী করে বন্ধুবেশি শত্রু , বিশ্ব সন্ত্রাসী মার্কিন যুক্তরাস্ট্রের আস্থা অর্জনের জন্য সবকিছু করার অন্গীকার করে,কেউ ইসলাম রক্ষার দোহাই দিয়ে জণগনের জানমালের ক্ষতি করে বেড়ায় ইত্যাদি ইত্যাদি ।এরা সকলেই এক ও অভিন্ন আদর্শে (?) বিশ্বাসী। সেটা হলো দেশ ও জাতীর জন্য সর্ব্বোচ্চৌ ত্যগের কিছু গৎবাধাঁ বুলি আওড়াও , জণগন নামক একদল গাধাঁর সামনে একগাদা মিথ্যা আশ্বাসের মুলা ঝুলিয়ে ছলে বলে কৌশলে ক্ষমতায় যাও । তারই ফল আজকের এই জ্বালাও-পোড়াও রাজনীতি ।সুতারাং এখন সময় এসেছে আমাদের সাবধান হওয়ার। নয়তো আরো কঠিন পরিণতি আমাদের দিকে ধেয়ে আসছে।
পড়ুন-
হরতাল-অবরোধের নামে দেশকে অর্থনৈতিকভাবে ধ্বংস ও বিধ্বস্ত করে দেশবাসীকে কী ফায়দা দেয়া হচ্ছে? দেশ-জাতিকে ক্ষতিগ্রস্তকারী রাজনীতিকদের প্রত্যাখান করুন...
Click This Link
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৯
শাহ আজিজ বলেছেন: রাজনিতিকরা এখন দেশটির ১ নং শত্রু ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯
েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: যাদের লোভ ও লালসার আগুনে পুড়ছে ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইল , তাদের প্রত্যাখান করার জন্য না ভোটের পূণঃ প্রচলন চাই ।
Click This Link