নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মালয়েশিয়ার নিখোঁজ বিমানটি খুঁজে বের করতে দক্ষিণ চীন সাগরে কয়েকটি দেশ অভিযান চালাচ্ছে। বিমান ও জাহাজ দিয়ে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো এই তল্লাশি চালাচ্ছে। এ অভিযানের নেতৃত্বে রয়েছে চীন, ভিয়েতনাম, ফিলিপাইন ও সিঙ্গাপুর।
এর আগে দুই শতাধিক যাত্রী ও ক্রু নিয়ে মালয়েশিয়ান এয়ারলাইনসের বিমানটি নিখোঁজ হয়। বিমানটি বিধ্বস্ত হয়ে দক্ষিণ চীন সাগরে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। তবে বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার খবর অস্বীকার করেছে মালয়েশিয়া।
ভিয়েতনাম নৌবাহিনীর একজন পদস্থ কর্মকর্তার উদ্ধৃতির বরাত দিয়ে দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানানো হয়, বিমানটি বিধ্বস্ত হয়ে ভিয়েতনামের দক্ষিণাঞ্চলে সাগরে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এ কারণে নৌযান নিয়ে দুর্ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার অভিযানের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তবে ভিয়েতনাম নৌবাহিনীর ওই কর্মকর্তা কীভাবে এই তথ্য জানলেন, তা স্পষ্ট নয়। নৌবাহিনীর ওই কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি।
চীন ও মালয়েশিয়া সরকারের পক্ষ থেকে তাত্ক্ষণিকভাবে এই প্রতিবেদনের সত্যতা নিশ্চিত করা হয়নি।
বিমানে থাকা যাত্রী ও ক্রুদের ভাগ্যে কী ঘটেছে, তা জানা যায়নি।
মালয়েশিয়ান এয়ারলাইনস কর্তৃপক্ষের বিবৃতির বরাত দিয়ে আজ শনিবার বিবিসি অনলাইনের প্রতিবেদনে জানানো হয়, স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত দুইটা ৪০ মিনিট থেকে ফ্লাইট এমএইচ৩৭০ নিখোঁজ হয়। বিমানটি কুয়ালালামপুর থেকে বেইজিং যাচ্ছিল। বোয়িং বি৭৭৭-২০০ বিমানটিতে ২২৭ জন যাত্রী ও ১২ জন ক্রু ছিলেন। স্থানীয় সময় আজ সকাল সাড়ে ছয়টায় বিমানটির বেইজিংয়ে অবতরণের কথা ছিল।
বিবৃতিতে মালয়েশিয়ান এয়ারলাইনস কর্তৃপক্ষ বলেছে, আমরা গভীরভাবে মর্মাহত যে ফ্লাইট এমএইচ৩৭০-এর সঙ্গে সব ধরনের যোগাযোগ হারিয়েছি। বিমানটি রাত ১২টা ৪১ মিনিটে বেইজিংয়ের উদ্দেশে কুয়ালালামপুর ছাড়ে। কুয়ালালামপুর ছাড়ার দুই ঘণ্টা পর বিমানটি নিখোঁজ হয়।
এর আগে ভিয়েতনাম সরকারের একটি ওয়েবসাইটে দেওয়া এক বিবৃতিতে জানানো হয়, ভিয়েতনামের দক্ষিণাঞ্চল থেকে বিমানটি যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়।
চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া জানায়, ভিয়েতনামের আকাশে বিমানটি যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়। বিমানটি চীন-নিয়ন্ত্রিত আকাশসীমায় প্রবেশ করেনি। এমনকি চীনা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কোনো যোগাযোগও করেনি। চীনের রাষ্ট্রীয় টিভির খবরে বলা হয়, চীনের ভূখণ্ড বা জলসীমায় বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
মালয়েশিয়ান এয়ারলাইনস কর্তৃপক্ষ জানায়, বিমানটিতে যাত্রী হিসেবে চীনের ১৫২ জন, মালয়েশিয়ার ৩৮ জন, ইন্দোনেশিয়ার ১২ জন, অস্ট্রেলিয়ার সাতজন, যুক্তরাষ্ট্রের তিনজন, ফ্রান্সের তিনজন, নিউজিল্যান্ডের দুজন, ইউক্রেনের দুজন, কানাডার দুজন, ইতালির একজন, তাইওয়ানের একজন, নেদারল্যান্ডসের একজন ও অস্ট্রিয়ার একজন নাগরিক ছিলেন। এ ছাড়া যাত্রীদের সঙ্গে একটি মার্কিন ও একটি চীনা শিশুও ছিল।
০৮ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:৫৫
শাহ আজিজ বলেছেন: জাহাজ ডুবে গেলে ভাসা যায়, বাস দুর্ঘটনায় আহত হয়ে বাঁচা যায় কিন্তু প্লেন দুর্ঘটনায় আশা ছেড়ে দিতে হয় । লাশ পাওয়াও কঠিন হয় । কি মর্মান্তিক মৃত্যু ।।
২| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১:১৮
সাইফুল আজীম বলেছেন: বিমান ভ্রমন মানেই যেন একটা ভীতিকর কিছু আমার কাছে। যতবারই চড়েছি, পুরোটা সময় ভয়ে ছিলাম।
৩| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৪
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: মর্মান্তিক!
৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:১৬
শাহ আজিজ বলেছেন: mmmmm
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:৪৯
এহসান সাবির বলেছেন: সত্যিই মর্মান্তিক !!!