নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

তবে কেন নথ খসালি।। ইসলামি ব্যাঙ্ক এপিসোড

২৩ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:৩০

‘লাখো কণ্ঠে সোনার বাংলা’ অনুষ্ঠানে ইসলামী ব্যাংকের সহায়তা গ্রহণ করা হচ্ছে না বলে জানিয়েছে সরকার।

আগামী ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবসে ‘লাখো কণ্ঠে সোনার বাংলা’ অনুষ্ঠান আয়োজনে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের অর্থ সহায়তা বিষয়ে সংবাদ মাধ্যমে বিভিন্ন সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার পর রোববার অর্থ মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছে।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের যুগ্মসচিব অরিজিৎ চৌধূরী স্বাক্ষরিত ‘ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড প্রদত্ত সহায়তার বিষয়ে সরকারের বিবৃতি’ শিরোনামে দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়, আমাদের সরকার যেমন গত মেয়াদে তেমনি বর্তমান মেয়াদে অনেকগুলো জাতীয় উদ্যোগ গ্রহণ করেছে এবং করবে। এইসব উদ্যোগে আমাদের চিরাচরিত পদ্ধতি অনুযায়ী সারা জাতি অংশগ্রহণ করে। এবং আমাদের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন শিল্প ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এইসব উদ্যোগে অত্যন্ত আগ্রহের সঙ্গে অংশগ্রহণ করে। সরকারও এইসব বিষয়ে সহযোগিতা এবং উৎসাহ প্রদান করে।

এই কার্যক্রমের ধারাবাহিকতায় বর্তমান মেয়াদের শুরুতেই দুটি বড় ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। আমরা এবার ‘আইসিসি ওয়ার্ল্ড টুয়েন্টি-২০ বাংলাদেশ ২০১৪’ এর সমস্ত খেলা আমাদের দেশে অনুষ্ঠান করছি। এজন্য সরকারের তরফ থেকে অবকাঠামো খাতে কয়েকশ’ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে। এই গুরুত্বপূর্ণ খেলাটি সুষ্ঠুভাবে সম্পূর্ণ করার জন্য আমরা আমাদের তরফ থেকে বিভিন্ন আয়োজন করেছি এবং সেসবে আমাদের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সহায়তা কামনা করেছি এবং পেয়েছিও।

আমাদের দ্বিতীয় উদ্যোগ হচ্ছে আগামী স্বাধীনতা দিবসে ‘লাখো কণ্ঠে সোনার বাংলা’ গানটি উপস্থাপন করা। এই ক্ষেত্রেও আমাদের ব্যক্তি মালিকানা খাত অত্যন্ত আগ্রহের সঙ্গে অংশীদারিত্ব প্রতিষ্ঠা করতে এগিয়ে এসেছে। আমাদের অর্থনীতিতে ব্যক্তিমালিকানা খাতই দেশটাকে দ্রুতগতিতে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। আমরা তাদের এজন্যে সব রকমের সহায়তা প্রদান করে থাকি এবং তারা তাদের সামাজিক দায়িত্ব পালন করে জাতীয় উদ্যোগে নানাভাবে অংশগ্রহণ করে।

বিবৃতিতে বলা হয়, এই দুটো উদ্যোগ কাছাকাছি সময়ে নেয়া হয়েছে এবং সেজন্যে সরকারের তরফ থেকে আমরা আমাদের ব্যক্তিমালিকানা খাতকে এই বিষয়ে তাদের অংশীদারিত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য তাদের ইচ্ছা অনুযায়ী এই দুটো উদ্যোগে এগিয়ে আসতে আহ্বান করি। তদনুযায়ী তারা দুটো উদ্যোগের জন্য তাদের সহায়তার হাত এগিয়ে দেন।

সরকারি বিবৃতিতে বলা হয়, এ বিষয়ে আমরা তাদের অবহিত করি যে, এই দুটি উদ্যোগের জন্য আমাদের প্রয়োজন প্রায় ৯০ কোটি টাকা এবং তারা তাদের ইচ্ছামত একটি বা দুটি উদ্যোগে অংশ নিতে পারেন। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের ইচ্ছামত এই দুটি উদ্যোগে সহায়তা প্রদান করেছেন।

প্রধানমন্ত্রী তাদের প্রদত্ত চেকগুলো গ্রহণ করেন এবং সেখানে অর্থমন্ত্রী, সংস্কৃতি মন্ত্রী, বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী, ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী, ক্রীড়া উপমন্ত্রী এবং প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৪

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ভালো উদ্যোগ।

২৩ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:০৮

শাহ আজিজ বলেছেন: একটু লেটে -------------------------

২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:১৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: টাকা খেয়ে বসে আছে আর বড় বড় কথা! খরচ এক পয়সাও নাই বাজেট ৯০ কোটি টাকা! এত্তা বড়া অপচয়!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.